Health is Wealth
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Health is Wealth, Public Figure, Bayezid thana, Muradpur.
আলহামদুলিল্লাহ
গ্যাস্ট্রিক থেকে বাচতে,
প্রতিদিন সকালে
খালি পেটে
পানি পান করুন।
😍😍
Beauty of islam😍😍
😍SubahanAllah😍
লালশাক এমনই একটি শাক, যা দেহে রক্তের মাত্রা বাড়ায়। বাড়ন্ত শিশুদের দেহের প্রায় প্রতিটি অঙ্গের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য আয়রন, আয়োডিনের চাহিদা বেড়ে যায়। লালশাকের হিমোগ্লোবিন সেই চাহিদা পূরণ করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ প্রতিদিন লাল শাক খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি-এর ঘাটতি দূর হবে।
আতা ফলের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণঃ
আতা আমাদের দেশের সুপরিচিত এবং সুস্বাদু একটি ফল। অনেকের কাছে আতা খুব পছন্দের ফল। আতা খেতে ভারি মিষ্টি এ ফল খুব সজলভ্য। পাকা আতার শাঁস মিষ্টি হয়ে থাকে। খাওয়ার সময় জিভে চিনির মতো মিহি দানা দানা লাগে। পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ফলটি সহজে পেট ভরাতেও দারুণ সাহায্য করে। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে গুণে ভরা আতাফল।
পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই ফলটির প্রতি ১০০ গ্রামে পাওয়া যায় শর্করা ২৫ গ্রাম, পানি ৭২ গ্রাম, প্রোটিন ১.৭ গ্রাম, ভিটামিন এ ৩৩ আইইউ, ভিটামিন সি ১৯২ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৮ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২১ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৩৮২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৪ মিলিগ্রাম। সম্মানিত পাঠক চলুন তাহলে জেনে নেই আতা ফলের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। আতা ফল আতা ফল হজমশক্তি বৃদ্ধি করে আতাফলে থাকা ফসফরাস খাবারের হজম শক্তিকে বাড়িয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া এর খাদ্যআঁশ হজমশক্তি বৃদ্ধি করে ও পেটের সমস্যা দূর করে। তাই যাদের হজমের সমস্যা আছে তারা আতা ফল খেলে অনেক উপকার পাবেন। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় আতাফলে প্রচুর ভিটামিন এ আছে। আর ভিটামিন এ এর উপস্থিতির কারণে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। তাই যাদের চোখের সমস্যা তারা আতা ফল খাবেন, এতে আপনার চোখের উপকার হবে।
রক্ত শূন্যতা দূর করে আতাফল আয়রনে পরিপূর্ণ। তাই অ্যানিমিয়া বা রক্ত শূন্যতায় যারা ভুগছেন, তাদের জন্য আতা খুব উপকারী ফল। লোহিত রক্তকণিকা বাড়তেও সাহায্য করে আতা। হাড় মজবুত করে আতা ফলে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে যা শরীরের হাড় গঠন ও মজবুত রাখার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই হাড় মজবুত করতে আতা ফল খাওয়া উচিত। রক্তাচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে আতার মধ্যে পটাসিয়াম রয়েছে। এই খনিজ উপাদানটি রক্তবাহের প্রাচীরকে রিলাক্সে রাখতে সাহায্য করে। যে কারণে রক্তচাপ ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয় এই ফল টি। ত্বক ও চুলের যত্নে আতা ফলে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি রেডিক্যাল নিয়ন্ত্রণ করে ত্বক কে রক্ষা করে। এছাড়া ত্বকে বার্ধক্য বিলম্বিত করে এই ফলটি।
বিস্তারিত আরো জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন এই নাম্বারেঃ০১৮৭৮৯০৬৬৭৮
পাঙ্গাস মাছ কেন খাবেনঃ
পাঙ্গাস মাছের উপকারিতাঃ
1: প্রতি ১০০ গ্রামে ৮০ মিলিগ্রাম (০.০৮%) আছে কোলেস্টরল ( যা খুবই যৎসামান্য, স্বাস্থ্য ঝুঁকি নাই, বরং আপনাদের সুপেয় ও সুখাদ্য চিংড়িতে আছে এর তিন গুণ ।
2: প্রতি ১০০ গ্রামে ১৫ গ্রাম আছে আমিষ বা প্রোটিন রয়েছে পাঙ্গাসে (যা ইলিশ মাছে প্রতি ১০০ গ্রামে ২০ গ্রাম ), সেজন্য একে পুকুরের বা গরীবের ইলিশ বলা হতো ঐ অপবাদের আগ পর্যন্ত)
3:প্রতি ১০০ গ্রামে ৩.৫ গ্রাম আছে চর্বি বা ফ্যাট (যা মোটেও ক্ষতিকর নয়, এবং অনেক উপকারি ওমেগা-৩ সম্মৃদ্ধ বৃদ্ধি ও বুদ্ধি বর্ধক)
প্রতি ১০০ গ্রামে কোন শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট নাই (যা খুবই স্বাস্থ্যসম্মৎ, কিন্তু আপনাদের প্রিয় শেলফিশে আছে ৩-৪% ও ইলিশে ০.৭২%)
4: প্রতি ১০০ গ্রামে ৯২ কিলোক্যালরি শক্তি আছে পাঙ্গাসে
5: পাঙ্গাস মাছ ছোট বড় সব ধরনের পুকুরে সহজেই চাষ করা যায়, দামটাও অনেক কম হওয়াই, সবার সামর্থের মধ্যেই থাকে এর মুল্য। এবং সবজায়গায় পাওয়া যায় এই পুষ্টিগুন ভরা এই পাঙ্গাস মাছটি।
6: এছাড়াও ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, আইরন, ফসফরাস, জিঙ্ক ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যথেষ্ট ও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।
বিস্তারিত আরো জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন এই নাম্বারেঃ০১৮৭৮৯০৬৬৭৮
বাঁধাকপির পুষ্টিগুণ ও উপকারিতাঃ
বাঁধাকপি রবি মৌসুমের একটি প্রধান সবজি। দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই বাঁধাকপির চাষ হয়। বাঁধাকপি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি। এর উপকারিতাও রয়েছে অনেক ।
আসুন বাঁধাকপির পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই:
পুষ্টিগুণ:পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে প্রতি ১০০ গ্রাম খাবার উপযোগী বাঁধা কপিতে খাদ্য উপাদান হলো: প্রোটিন ১.৩ গ্রাম, শর্করা ৪.৭ গ্রাম, চর্বি ০.২ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৫ গ্রাম, ভিটামিন বি১ ০.০৬ মিলিগ্রাম, বি২ ০.০৫ মিলিগ্রাম, সি ৬০ মিলিগ্রাম, ই ৬.৪ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩১ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৮ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ৬০০ মাইক্রোগ্রাম, খাদ্য শক্তি ২৬ কিলোক্যালরি।
উপকারিতাঃ
বাঁধাকপি হাড় ভালো রাখতে সহায়তা করে: বাঁধাকপিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও সোডিয়াম যা হাড়ের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। এছাড়াও বাঁধাকপিতে উপস্থিত ভিটামিন হাড়কে মজবুত রাখতে সাহায্য করে। যাঁরা নিয়মিত বাঁধাকপি খান তাঁদের বার্ধক্যজনিত হাড়ের সমস্যার সম্ভাবনা হ্রাস পায়।
ওজন কমাতে সাহায্য করে: বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ বা ফাইবার রয়েছে যা কোন ক্যালরি ছাড়াই পেট ভরাতে সাহায্য করে। যাঁরা ওজন কমাতে চান তাঁরা তাঁদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বাঁধাকপি রাখুন। বাঁধাকপিতে খুবই সামান্য পরিমাণে কোলেস্টেরল ও চর্বি রয়েছে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: বাধাকপিতে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি এবং শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা দেহে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিয়মিত বাঁধাকপি খান তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি।
আলসার নিরাময়ে উপকারী: বাধাকপি আলসার প্রতিরোধে বিশেষভাবে সহায়ক। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, বাঁধাকপির রস আলসারের জন্য সবচেয়ে উপকারী প্রাকৃতিক ওষুধ।
পেঁপের কিছু গুণাবলি ঃ
কাঁচা অবস্থায় পেঁপে সবজি আর পাকা অবস্থায় ফল। এই জন্য পেঁপেকে ফলের রাজা বলা হয়। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণ মিনারেল, অ্যানটিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। শুধু তাই নয়, পেঁপেকে ভিটামিনের স্টোর বলা হয়।জেনে নিন পেপের উপকারিতা গুলো।
১.ব্রণ ও কালো দাগ তুলতে
পাকা পেঁপে কালো দাগ দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। পাকা এক টুকরো পেঁপে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে ভালো করে ঘষে দিন। আধা ঘণ্টা রাখুন, তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ৩/৪ বার এভাবে করতে থাকেন। পেঁপেতে থাকা প্যাপিন মরা কোষ দূর করে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে তোলে।
২.হজমশক্তি বাড়াতে
হজমের গোলমাল একটি ব্যাপক সমস্যা। হজমশক্তি কমে গেলে অম্বল হয়ে যায়, মুখে চোকা ঢেকুর ওঠে, পেট ব্যথা শুরু হয়। কখনো চিনচিনে ব্যথা, কখনো ভয়ঙ্কর ব্যথা হয়। কখনো কোষ্ঠ পরিষ্কার হয় না আর কখনো পেট খারাপ হয়। শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীরে অবসাদ দেখা দেয়। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম আছে যা খাবার হজমে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও প্রচুর পানি ও দ্রবণীয় ফাইবার আছে। যার ফলে হজমের সমস্যায় যে সকল মানুষ ভুগে থাকেন তাঁরা নিয়মিত পাকা বা কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন। এক্ষেত্রে পেঁপে খুব উপকারি।
সুষম খাদ্য কি? এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
প্রতিটি প্রাণীই খাদ্য গ্রহন করে থাকে। মানুষও তার ব্যতিক্রম না। খাদ্য আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ রহমত। খাদ্য গ্রহন ছাড়া মানুষের জীবন অচল। আবার সব খাদ্য মানুষের জীবনে সুফল বয়ে আনতে পারে না। কিছু খাদ্য মানুষের শরীরের জন্য উপকারী আবার কিছু খাদ্য মানুষের শরীরের জন্য অপকারী। তাই সকল প্রকার খাদ্য মানুষের গ্রহন করা ঠিক না। আমরা এখন জানব মানব দেহের জন্য খাদ্যের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা কতটুকু তার বিস্তারিত রূপ।
সুষম খাদ্য: যে খাদ্যে সকল প্রকার খাদ্য উপাদান একটি নির্দিষ্ট পরিমান ও সঠিক অনুপাতে বিদ্যমান থাকে এবং দেহে যাবতীয় পুষ্টির চাহিদা পুরণ করে তাকে সুষম খাদ্য বলে। সুষম খাদ্যের মধ্যে,খাদ্যের সকল পরিমান উপাদান একটি সঠিক মাত্রায় বিদ্যমান থাকে। সুষম খাদ্য মানব দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুষম খাদ্য গ্রহনে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সুষম খাদ্যের উপাদান: সুষম খাদ্যের মূলত ৬টি (ছয়টি) উপাদান। এই ছয়টি উপাদান যদি কোন খাদ্যের মধ্যে বিদ্যমান থাকে, তবে সেগুলোকে সুষম খাদ্যের তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন এই নাম্বারেঃ০১৮৭৮৯০৬৬৭৮
প্রকৃতি আমাদের গাছপালা আকারে অনেক ধরনের খাদ্য উপাদান দিয়েছে। মাশরুম তার মধ্যে একটি। বর্তমান সময়ে, মাশরুমের চাষ ব্যাপকভাবে করা হয় এবং মাশরুমের অনেক ধরনের প্রজাতি রয়েছে। মাশরুম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে মনে করা হয়। মাশরুমে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। উপরন্তু, এটি ফাইবারের একটি ভাল সোর্স। মাশরুম অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের জন্যও ভালো, কারণ এতে ক্যালরি বেশি থাকে না।
মাশরুম ভিটামিন বি, ডি, পটাশিয়াম, কপার, আয়রন এবং সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ। এছাড়া মাশরুমে কোলিন নামক একটি বিশেষ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা পেশীর সক্রিয়তা ও স্মৃতিশক্তি বজায় রাখতে খুবই উপকারী। মাশরুম অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। এর মধ্যে বিশেষ হল এরগোথিওনিন, যা বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে এবং ওজন কমাতে সহায়ক।
বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন এই নাম্বারেঃ০১৮৭৮৯০৬৬৭৮
সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি খেলে কী হয়?
পানির অপর নাম জীবন। আমাদের শরীরে ৭০ ভাগই পানি। তাই টিকে থাকতে প্রত্যেক জীবের পানি গ্রহণ অত্যাবশ্যক। শরীরের বর্জ্য বের হতে, শরীরের তাপমাত্রা রক্ষায়, সংবেদনশীল টিস্যু সুরক্ষাসহ বহু কারণে পানি দরকার। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি।
১. সকালে প্রতিদিন খালি পেটে পানি খেলে রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।
২. রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত।
৩. প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশি ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
৪. প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয়ে যায় এবং শরীর সহজেই নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে।
৫. যারা ডায়েটের মাধ্যমে ওজন কমাতে চান, তারা অবশ্যই প্রতিদিন সকালে উঠে পানি পানের অভ্যাস করুন। কারণ যত বেশি পানি পান করবেন, তত হজম ভালো হবে এবং শরীরে বাড়তি ফ্যাট জমবে না।
ভুলেও দাঁড়িয়ে পানি পান করবেন না
চিকিৎসকেদের মতে, দাঁড়িয়ে পানি পান করা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। এর ফলে মূত্রথলিতে এবং পিত্তাশয়ে শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন জাতীয় পদার্থ জমা হয়। যা শরীরে বিভিন্ন অবাঞ্ছিত বিপদ ডেকে আনে।
শরীরের বর্জ্য জাতীয় দূষিত পদার্থ বের করে শরীরকে সুস্থ রাখে পানি। শরীরের কোষগুলিকে পুষ্টি এবং অক্সিজেন জোগায়। শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখে। শরীর কতটা সুস্থ থাকবে, তার প্রায় অনেকটাই নির্ভর করে পানির উপর।
তুলসী গাছের পাতা, বীজ, বাকল ও শেকড় সবকিছুই অতি প্রয়োজনীয়। ঔষধিগুণের এই তুলসী বিভিন্ন রোগ সারাতে কাজ করে।
ফুসফুসের দুর্বলতা, কাশি, কুষ্ঠ, শ্বাসকষ্ট, সর্দিজ্বর, চর্মরোগ, বক্ষবেদনা ও হাঁপানি, হাম, বসন্ত, কৃমি, ঘামাচি, রক্তে চিনির পরিমাণ হ্রাস, কীটের দংশন, কানব্যথা, ব্রংকাইটিস, আমাশয় ও অজীর্ণে তুলসী দিয়ে তৈরি ওষুধ বিশেষভাবে কার্যকর।
এছাড়া মশার কামড় থেকে বাঁচতে হলে মশারি টানানো, অ্যারোসল স্প্রে করা অথবা তীব্র ধোঁয়াযুক্ত কয়েল জ্বালানোর প্রয়োজন পড়বে না। যদি তুলসী থাকে ঘরে।
আসুন জেনে নেই তুলসীর পাতার উপকারিতা-
১. ঠাণ্ডা-কাশি থেকে রক্ষা পেতে তুলসী পাতা ও আদার রসের সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে ঠাণ্ডা-কাশি ভালো হবে।
২. সকালবেলা খালি পেটে তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে মুখের রুচি বাড়বে।
৩. তুলসী পাতার রস খেলে দ্রুত জ্বর ভাল হয়।
৪. তুলসী পাতা গরম পানিতে সেদ্ধ করে সে পানিতে গড়গড়া করলে মুখ ও গলার রোগজীবাণু মরে, শ্লেষ্মা দূর হয় ও মুখের দুর্গন্ধও দূর হয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Muradpur
4210
Sholoshar(ষোলশহর)জামেয়া আহমদিয়া সুন্নীয়া আলীয়া সংলগ্ন।
Muradpur
সত্যের বাণী সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে সহযোগিতা চাই।
Muradpur, Chittagong
Muradpur, 4317
I'm Mohammad Rabiul Hossen Shahrouf. Telecom/Network System And Security Engineer. Security Research
Muradpur
My goal is to establish Peace and order in society by propagating the peaceful rules of Islam.
Muradpur Chittagong
Muradpur
YouTube - Md sayeed Hossain. Instagram - Md Sayeed Hossain Subscribe my Chenla....
Muradpur
�السلام عليكم ورحمة الله وبركاته ومغفرته� Let's do something excellent. ��
Muradpur, 4200
চির স্থির হয়ে যাবার আগে, ভালো কিছু করে যেতে হবে, যাতে বিস্ময় জাগে!!� want to show my creativity.�