Mawlana Oliur Rahman Fuad
বুঝতে হবে তোমাকে প্রতিটি কথা।বেছে নিতে হবে একটি পথ।
হিটলারের উত্থানের কারন
**er **i **er **ismo **i **isenargentina **ism
**iparty
ছেলে হয়ে জন্ম নিলেই মানুষ প্রকৃত পুরুষ হয়ে যায়না। প্রকৃত পুরুষ হওয়ার জন্য কিছু পুরুষি গুনাগুন আছে। সেগুলোর কমতি থাকলে মানুষ নানা নামে তাকে অবহিত করে। যেমন কেউ যদি মহিলাদের আড্ডায় থাকতে বেশি পছন্দ করে তাহলে তাকে "মাইগ্গা" শব্দে অবহিত করা হয়।
কেউ যদি মহিলাদের নিরাপত্তায় বসবাস করে অথবা সাহসিকতার কাজগুলো মহিলাদের জন্য রেখে নিজের জন্য ছোট কাজ রাখে তাহলে সমাজের চোখে সে হয়ে যায় কাপুরষ।
কেউ যদি নিজের বাড়িতে না থেকে শশুর বাড়িতে থাকে তাহলে সে হয়ে যায় ঘরজামাই।
পৃথিবীতে এরকম বহু শব্দ আছে যেগুলো একজন পুরুষের আত্মমর্যাদাটাকে ধুলোই মিশিয়ে দেয়।
শারীরিক ভাবে পুরুষ হলেই পকৃত পুরুষ হওয়া যায়না।তারমানে এটা নয় যে সে ট্রান্সজেন্ডার এর মতাদর্শ অবলম্বন করবে যেমন আজকালে বহু শিক্ষিত মানুষ এমন মানসিকতা লালন করছে। এমনকি তারা বাংলাদেশ শিক্ষা সিলেবাসের বহু পাঠ্যপুস্তকে নিয়ে এসেছে।
প্রকৃতপক্ষে তাদের উচিত ছিলো পুরুষি গুনাগুন অর্জন করে কিভাবে একজন পুরুষ মহাবির হতে পারে সেটা উল্লেখ করা।
জাতির জন্য দেশের জন্য যারা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছে কিভাবে করেছে সেটা উল্লেখ করা। তা না করে তারা তাদের নিচু মানসিকতা মানুষের মাঝে ছড়াচ্ছে।
তারা আগে একসময় মহিলাদেরকে তাদের মায়ের ভুমিকা, স্ত্রীর ভুমিকা, ইত্যাদি থেকে সরিয়ে কিভাবে পুরুষের ভুমিকা পালন করা যায় সেটার মতাদর্শ প্রচার করেছে এখন তারা পুরুষ কিভাবে মহিলা হবে সেটার মতাদর্শ মানুষের মাঝে ছড়াচ্ছে।
ছেলে হয়ে জন্মালেই পুরুষের গুনাগুন ঐ ছেলের মাঝে আসেনা। এটা অনেকটা নির্ভর করে পরিবেশের উপর। যেমন কোন ফেমিলিতে বাবা বা ভাই সাহসি হলে ছেলেরা অনেক সাহসি হয় এমনকি মেয়েরাও হয়।
তারা যদি দয়ালু হয় সন্তানরা দয়ালু হয়।
দানশীল হলে দানশীল হয়। ব্যতিক্রমও ঘটে তবে ৭০ শতাংশ পরিবেশের উপর নির্ভরশিল।
কঠিন পরিবেশে থাকলে ছেলেরা অনেক সাহসি, উদ্যােগি,আত্মনির্ভরশীল হয়।
সম্মানিত মানুষদের মাঝে থাকলে অনেক আত্মমর্যাদাবান হয়।
অল্পবয়সীদের সাথে চললে উদাস ও অবহেলাকারি হয়। বইয়ের সাথে থাকলে ভাবুক হয়।
একাএকা থাকলে ভিতু হয়। বিলাসি হয়ে থাকলে দুর্ব্যবহারকারি হয়।
নানা কারন আছে একজন পুরুষ প্রকৃত পুরুষ হওয়ার জন্য সেটা গুনাগুনের দিক বিবেচনায়। শারিরীক দিক বিবেচনায় নয়।
তাই আমাদের একজন পুরুষকে এমনভাবে ঘটন করা এটা উঁচু মানসিকতার পরিচয়। বিপরিতে ট্রান্সজেন্ডারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো এটা কর্তব্য।
পৃথিবী বাঁচায় আমরা বাঁচি।
আম্মু বাইকের চাবিটা দেওতো।
সামনে থেকে তোমার বালতি, ঝাড়ু মটর সাইকেলের আসপাশেও রাখবেনা।
আমি ভার্সিটিতে চলে যাচ্ছি আজকে আসতে একটু লেট হবে। আমার বন্ধুরা আজ একটা প্রোগ্রাম এরেন্জ করেছে তোমাকে বলেছিলাম বাবার কাছ থেকে কিছু টাকা রাখতে। রেখেছো? ওগুলো দাও।
মা আমার বান্ধবীরা অপেক্ষা করছে। তুমি প্রতিদিন লেট করে রান্না করো। আজকে ভার্সিটিতে গিয়ে কিছু খেয়ে নিবো। আমার ব্যাগে কে হাত দিয়েছে। মা তোমার ছোট মেয়েকে কিন্তু সাবধান করে দাও না হয় তাকে মেরে ভর্তা বানিয়ে দিবো। বাবার কাছ থেকে আমার গাড়ি ভাড়া এনে দাও।
ছেলে-মেয়েদের বিন্দাস জীবন জাপন। বাংলাদেশের প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থী এভাবেই সকালের জীবনটা কাঁটায়। বাবার সাথে দেখা হয় কম। দাদার সাথে পথে দেখা। আর দাদি বসে বসে সব দৃশ্য পড়েন।
পৃথিবী এখন একটি এলাকার মতো তাই ঘরে বসে সাড়া পৃথিবীর খবর নেওয়া সহজ হলেও পাশের ঘরের প্রতিবেশির সাথে কথা হয়না বছরেও একবার কারন সেটা করতে হলে তো অনেক কিছু করতে হয় যেমন এতোদিন কোথায় ছিলি এর উত্তর, কাপড়টা প্রতিবেশির দৃষ্টিকটু না হয় এমন, হাটতে হবে, বসতে হবে, তার সমস্যার কথা শোনা, সমাধান করার জন্য এগিয়ে যেতে হবে, আবার সাক্ষাৎ করতে হবে, সে আবার আমার খোজ খবর নিতে আসবে, নানান জামেলা ;তাই তাদের সাথে কোন কথার দরকার নাই। ঝামেলাহীন বিনদাস জীবন চাই।
আজকে মানুষের জানাজায় লোক কমা শুরু হয়েছে যদিও ডিভাইসের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষের কাছে সংবাদ পৌঁছে যায়।
আজকে একজন মানুষ বিপদে পড়লে সাহায্যে এগিয়ে আসা লোকের সংখ্যা কমা শুরু হয়েছে যদিও নানান সামাজিক সংঘটন, স্মার্ট বাংলাদেশের মাঝে বাস করি।
আজকে মানুষের মাঝে বিশাল দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে যদিও যোগাযোগ ব্যাবস্থা হয়েছে চোখের পলকের মতো।
পৃথিবী এক মহা সংকটের দিকে এগুচ্ছে। ভবিষ্যতে মানুষ মানুষের বংশের পরিচয় ভুলে যাবে। তার আত্মীয়তা ভূলে যাবে। সমাজ ভেঙে টুকরো হয়ে যাবে। রীতিনীতি হবে অকেজো।
পুরো পৃথিবী হয়ে যাবে এক সমাজ তবে এমন একটা সমাজ যেখানে মানুষ টাকা ছাড়া এক ফোটা পানিও পাবেনা, একটা কদম ফেললেও টাকা দিতে হবে, সব ধরনের সম্পর্ক হয়ে যাবে ব্যাবসা, এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে তারা যারা পারিবারিক বা সামাজিক সম্পর্কহীন। মরার পর লাশ দাফন হবেনা টাকা ছাড়া। বৃদ্ধাশ্রমে যেতে হবে টাকাহীন বৃদ্ধদের। এতিমখানা হবে দরিদ্র সন্তানদের ভবিষ্যত। পতিতালয় হবে বিধবাদের আশ্রয়। গৃহহীনরা হবে টাকাওয়াদের দাস। জেল হবে নীতিবান মানুষের ঘর।
আসুন পৃথিবী রক্ষায় এগিয়ে আসি
সুন্দর সমাজ ঘটনে সবায় ভূমিকা রাখি।মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখি। ইতিহাস ঐতিহ্য শিখি শিখায়। গাছ লাগায় পরিবেশ বাচায়।
আজকাল মোবাইল হলো এই সমস্ত সমস্যার সমাধান, চাইলে মোবাইলে গিফট পাঠানো যাই নানান ইমোজির দ্বারা, কথা বলা যায় অডিও ভিডিও, দৌড়াদৌড়ির কোন প্যারা নেই। কিন্তু এটা কখনো বাস্তব জীবনের স্বাদ দিবে না। এটা শুধু তাদের জন্য যারা দূরে থাকে।
মানুষ শুধু কি হাসতে পছন্দ করে নাকি কাঁদতেও পছন্দ করে। মানুষের অবস্থা এমন, যে কখনো বসে বসে অথবা হাত-পা ছুড়ে কাঁদতে থাকে এই জন্য যেন তার মনের অবস্থা কিছুটা হালকা হয়। তাহলে প্রমান হলো যে মানুষ শুধু হাসতেই পছন্দ করেনা বরং কাঁদতেও পছন্দ করে
কাঁদার অনেক উপকারিতাও রয়েছে যেমন কেউ যখন কেঁদে কেঁদে আল্লাহর কাছে দোয়া করে তখন আল্লাহ তায়ালা তাকে সেটা দিয়ে দেন। হয় সেটা সে দুনিয়ায় পাবে অথবা পরকালে।
বাচ্চারা কাঁদলে সন্তানের প্রতি মা-বাবার ভালোবাসা আরো বেড়ে যায়। তাই যেই সন্তান বেশি কাঁদে মা-বাবা তাকে বেশি ভালোবাসে
ধর্মান্ধ বনাম সেকুলার।
ধর্মান্ধ শব্দটি একটি গালিতে রুপান্তরিত হয়েগেছে। বিষয়টি এমন, কোন কোন ক্ষেত্রে লক্ষ্য করলে দেখা যায়। একজন মুসলিম আরেকজন মুসলিমকে ধর্মান্ধ বলে গালি দিচ্ছে। উভয়ই মুসলমান ; তাদের মাঝে কি এমন কোন পার্থক্য আছে যার কারনে একজন ধর্মান্ধ শব্দটির ব্যবহার করছে অপর জনের ক্ষেত্রে।
ব্যাপারটি এমন নয় যে একজন গালি দিচ্ছে অপরজন মুখ বুঝে সয়ে যাচ্ছে। বরং ব্যাপারটি এমন, যে ধর্মান্ধ বলে গালি দেয় তাকে ধর্মদ্রোহী, নাস্তিক, সেকুলার, মুনাফিক কখনো মুরতাদ বলে থাকে।
আমি যেই চিত্রটি আঁকলাম সেটি একটি সমাজের অবস্থার দিকে তাকিয়ে। এটি কোন ছোট সমাজ বা সম্প্রদায়ের চিত্র নয়। এটি হলো বিশ্ব-সমাজের একটি চলমান রুপ। আমাদের মুসলিম ইতিহাসে এটি একটি গভীর সমস্যা। কারন এতে মুসলিম সম্প্রদায় নতুন দুটি মতাদর্শে বিভক্ত হয়ে গেছে। মুসলমানদের ঐক্যে বিরাট ফাটল ধরে গেছে।
আজ এক ঘরে দুই মতাদর্শের লোক। তারা সবাই মুসলমান কিন্তু কারো মতাদর্শ ধর্মান্ধতা কারো মতাদর্শ সেকুলারিজম। ফলে বড় বড় পরিবার যারা ইসলাম ধর্মের বিশাল বিশাল কাজ আনজাম দিতো তাদের মাঝে ঐক্য না থাকার কারনে আজ সেই কাজ গুলো হচ্ছে না। যেমন অসহায় মানুষের জন্য শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য, বাসস্থান, নিরাপত্তা, তাদের কোন মামলায় ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য সহোযোগিতা করা ইত্যাদি।
শুধু পরিবারে এমন হয়েছে তা নয় বরং সমাজেও একই অবস্থা। সামাজিক ঐক্যে ফাটল আসার কারনে আজ ইমাম হারিয়েছেন ইমামের ক্ষমতা অথচ ইমাম হলেন একজন মুসলিমের জন্য নেতার সমতুল্য। নামাজ, জানাজা, দোয়া, জিকির, বয়ান, ইত্যাদি ছাড়া বাস্তব ক্ষেত্রে আশি ভাগ ব্যর্থ। ইমাম হয়ে পড়েছেন একজন চাকরিজীবী।
লেখা নিজস্ব : দয়া করে কেউ মেনশন ছাড়া কপি করবেননা
Mawlana Oliur Rahman Fuad
তারাবিহের শেষ দোয়া | tarawih
Dajjal's intermission, Dajjal's power, dajjl is coming.
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে গতকাল মাওলানা হওয়ার পাগড়ি পেলাম, পাগড়ি পরিয়ে দিলো শায়খুল হাদীস মাওলানা আজিমউদ্দিন সাহেব ও মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী দাঃবাঃ। Darul Arqam Al-Islamia , Dhaka
বহুদিন পর জীবনের একটা দ্বার প্রান্তে এসে উপস্থিত হলাম। শুকরিয়া করি তাদের যারা আমার সহোযগি বন্ধু হিসেবে ছিল। বাবা-মা, উস্তাদগন, মুরুব্বি সবার অবদান অনস্বীকার্য।
আমার ও আমার সহপাঠী সবার সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য দোয়া করবেন।
সুরা কাওসার এর তাফসির। এই সুরার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা রাসুলুল্লাহ সাঃ কে ৪ টি মহান বিষয় দান করেছেন।
পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের মাঝে পার্থক্য কি বলতে পারবে?
পুলিশের কাছে মানুষ আসলে নিজেকে নিরাপদ ভাবে।আর সন্ত্রাসীদের কাছে আসলে নিজের নিরাপত্তার উপর সন্দেহে থাকে। পুলিশের আলাদা নীতিমালা রয়েছে। কিন্তু সন্ত্রাসীদের সেটা একেবারেই কম। সুতরাং পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের মাঝে পার্থক্য স্পষ্ট।
আরেকটু এগিয়ে বললে, পুলিশ মানুষের বন্ধু আর সন্ত্রাসীরা শত্রু। একজন সত্যিকারের পুলিশ মানুষকে ধোকা দিতে পারেনা যেমন সন্ত্রাসীরা পারে। তারা মানুষের জীবন নিয়ে খেলতে পারেনা যেমন সন্ত্রাসীরা পারে।
পুলিশ বরং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জনগনের পাশে দাড়াবে। সন্ত্রাসীদের প্রতি অনুগত থাকবেনা বরং রাষ্ট্রের প্রতি। কেও তাদেরকে নিয়ে বানিজ্য করতে পারবেনা বরং তারা অসাধু লোকদের গোমর ফাঁস করবে।
কিন্তু আজকে পুলিশের অবস্থা প্রায় সন্ত্রাসীদের কাছাকাছি। শুধুমাত্র পোশাক আর নিয়মতান্ত্রিক বেতন ভাতা ছাড়া। ঢাকা শহরে আসলে বোঝা যায় পুলিশদের অবস্থা তারা কতো কিছিমের। তারা কমিশনের লোভে নিজেদের মুখ লজ্জাও হারিয়ে ফেলেছে। তারা সরাসরি কথা বলে...
এখানে ব্যাবসা আর বানিজ্যের শহরে তারাও হয়ে গেছে সওদাগর। তারা মানুষকে সহায়তা তখনই করবে যখন আপনার গুরুত্ব অনুভব করবে। আপনার টাকা ও ক্ষমতার গরম থাকলে আপনার কাজ হবে নাহলে না....
পুলিশ নিয়ে আরো লেখবো। দেখা হবে পরের লেখায়।।।।
বড় পাপীরা ছোট পাপীদের পাপ করতে বাধা দেয় কারন পাপের শাস্তিটা কিছু ভালো মানুষের কারনেই মওকুফ থাকে। আর শাস্তির সময় প্রকাশ পায় তার পাপের পরিমান কতটুকু।
শেকড় যতই নিচে থাকুক গাছের শাখা উপরে উঠতে শেকড়ের সাহায্য প্রয়োজন।
পৃথিবীতে যারা তোমার বেশি কল্যানকামী তারাই তোমার সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে।
কারণ তারা তোমাকে তাদের মনের মতো পরিবর্তন করতে চায়।
ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন।
🌾কৃষকদের উদ্দেশ্যে একটি গান💝
সুন্দর একটি গজল।
❤️ব্রহ্মপুত্র নদীর পাশে দাড়িয়ে,
🇧🇩 গেয়ে ফেললাম দেশাত্মবোধক গান।
হজ্জ ও কোরবানির ইতিহাস | ইসমাইল আঃ এর জীবনী | নবীদের জীবনী পর্ব ৩ | Hajj | Quarbani
https://youtu.be/9aFUZl1FYg8
#কায়দা ৫ম সবক | #কুরআন শিক্ষা | Quran learninghttps://youtu.be/WKa9ubryoEE
#কায়দা ৪র্থ সবক | #কুরআন শিক্ষা | Quran learninghttps://youtu.be/WKa9ubryoEE
#কায়দা ৩য় সবক | #কুরআন শিক্ষা | Quran learninghttps://youtu.be/WKa9ubryoEE
#কায়দা ২য়সবক | #কুরআন শিক্ষা | Quran learninghttps://youtu.be/WKa9ubryoEE
#কায়দা ১ম সবক | #কুরআন শিক্ষা | Quran learninghttps://youtu.be/WKa9ubryoEE
🌿নবিদের জীবনী পর্ব ২
🌿পৃথিবীর ২য় নবী হযরত শীস আঃ এর জীবনী!
https://youtu.be/xYtQQ-ijsWU
গজলটি শেষ পর্যন্ত শুনে জানান কেমন লাগলো।
ভিডিওটি ভালো লাগলে লাই কমেন্ট শেয়ার করুন।নিয়মিত আপডেট পেতে পেজটি ফলো করুন।
মধুর সুরে কোরআন তেলাওয়াত।
https://youtu.be/nFJ-a0Wzxjk
🌿নবী রাসুলদের জীবনি পর্ব :১
আদম আলাইহি ওয়া সালাম এর জীবনী!
https://youtu.be/lCCnjuTaxGY
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Address
Mymensingh Baghara
Student of Nasirabad College. Department of Islamic history and culture. Honours 3rd year.
Mymensingh Baghara
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু কিছুই হারিয়ে যায়নি. আল্লাহ সরিয়ে নিয়েছেন কারণ এর চেয়েও উত্তম কিছু আপনার প্রাপ্য
Mymensingh Baghara
❤আস্সালামু আলাইকুম.❤️ নিশ্চই নিজের সন্তানকে উত্তম ব্যবহার শেখানো, গরিবকে শস্য দান করার চেয়েও উত্তম
Mymensingh Baghara, ..................
Once you lose me, I will be unreachable, unavailable and uninterested.🥹
Mymensingh Baghara
সুখ,দুঃখ মিলিয়েই জীবন। শত কষ্টের পরও; পৃথিবীর বুকে স্মৃতি হয়ে থাকতে চাই আজীবন। #ahmadullah