As Suffa international Madrasa

আলহামদু লিল্লাহ
আমরা ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের
শেষের দিকে উপনীত হয়েছি।
আমাদের বার্ষীক পরীক্ষা শুরু
হবে ১২ ডিসেম্বর রোজ মংগলবার
ইংশা আল্লাহ৷ ১৯ ডিসেম্বর থেকে
৩১ এ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত
আমাদের মাদরাসা বন্ধ থাকবে
ইংশা আল্লাহ।
পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর থেকে
ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়ে কোটা
পূর্ণ হওয়ার আগ পর্যন্ত চলবে
ইংশা আল্লাহ।।

আলহামদু লিল্লাহ।
আমার অত্যন্ত আনন্দের সাথে
সবাইকে জানাতে ইচ্ছে করছে যে,
মাত্র ১ বছরেই আমাদের
প্রতিষ্ঠানের চমৎকার সফলতা লক্ষ করতে পারতেছি আলহামদু লিল্লাহ।
যেই ছাত্র,ছাত্রীগুলো বছরের শুরুতে
মাদ্রসায় এসে কান্নাকাটি করতো
তাদের লেখাগুলো দেখে চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে আলহামদু লিল্লাহ।
আমাদের আস সূফফা ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার শিশু শ্রেণির ছাত্র,ছাত্রীদের
চোখজুড়ানো কিছু লেখার নমুনা
আলহামদু লিল্লাহ।

জানুয়ারী আসার আগেই আপনার সন্তানের সীট বুকিং দিতে পারেন।
আগে ভর্তি হলে রোল নাম্বার এগিয়ে থাকতে পারবে।।।

আলহামদু লিল্লাহ। ৮ নং ডাকাতিয়া ইউনিয়নের আংগারগাড়ায় এই প্রথম আরবী শিক্ষা ও জেনারেল শিক্ষার স্বমন্বিত একটি প্রতিষ্ঠান। বাচ্চাদের জন্য সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ করা সম্ভব হচ্ছে। আপনিও আপনার বাচ্চার জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে পছন্দ করতে পারেন।

উসমানী যুগের কিছু নিয়মনীতি:

পানি ও কফি:
অতিথিদের এক কাপ কফি এক গ্লাস পানি পরিবেশন করা হত। অতিথি যখন কফির আগে পানি পান করতেন, তখন বোঝা যেত যে, তিনি ক্ষুধার্ত এবং তার জন্য খাবার প্রস্তপ করা হত। যখন তিনি পানির আগে কফি পান করতেন, তখন বুঝে নেওয়া হত তিনি ক্ষুধার্ত নন।

লাল গোলাপ ও হলুদ গোলাপ:
যে বাড়িতে একজন রোগী থাকত, তার সামনে হলুদ গোলাপ রাখা হত। পথচারী ও প্রতিবেশীদের শান্ত থাকা এবং রোগীকে বিরক্ত না করার জন্য ছিল এই ব্যবস্থা। কিন্তু যদি বাড়ির সামনে লাল গোলাপ রাখা হত, তবে এর অর্থ ছিল যে এখানে যুবতী মেয়ে আছে, যে বিবাহযোগ্য বয়সে পৌঁছেছে। বাড়ির ভিতরে অবস্থান করছে। তাকে প্রস্তাব দেওয়া যাবে এবং তার সম্মানের প্রতি নযর রাখা সবার জন্য জরুরী।

দরজায় করাঘাত:
উসমানী যুগে ঘরের দরজায় দুটি বেল বসানো থাকত, একটি ছোট, অন্যটি বড়। ছোট বেলে নক করলে বোঝা যেত যে, দরজায় নককারী একজন মহিলা, তাই বাড়ির গৃহিণী গিয়ে দরজা খুলতেন।
আর বড়টায় নক করলে বোঝা যেত, দরজায় একজন পুরুষ লোক আছে। তখন বাড়ির কর্তা গিয়ে অতিথিকে গ্রহণ করার জন্য দরজা খুলে দিতেন।

দানশীলতা:
উসমানী যুগে ধনীরা গরীবদের কোনো প্রকার বিব্রত না করে দান করতে আগ্রহী ছিলেন। তাই তারা মুদি এবং সবজি বিক্রেতাদের কাছে যেতেন এবং ঋণের বই চাইতেন। ঋণীদের ঋণের পরিমাণ জানতেন এবং তাদের নাম উল্লেখ না করে পরিশোধ করে দিতেন। দরিদ্ররা প্রায়ই দেখত যে, ঋণ কে করেছে, তা যাচাই না করেই পরিশোধ করে দেওয়া হয়েছে। তাই কখনও তাদেরকে ধনীদের খোটা শুনতে হত না।

বয়স তেষট্টি:
উসমানী সাম্রাজ্যের সময় ৬৩ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদেরকে যখন তাদের বয়স সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হত, তখন তারা তাদের বয়স নবীর বয়সের চেয়ে বেশি হয়েছে বলে লজ্জাবোধ করতেন। কারণ, নবী সা.-এর বয়সই সবার জন্য সম্মান ও গৌরব। এজন্য তারা উত্তর দিতেন: বাবা, আমি বয়সের সীমা অতিক্রম করেছি।
#মিশরীয় _বার্তা_সংস্থা
ট্রেনে বসে আরবী থেকে অনুবাদ করলাম। চার/তিন/তেইশ।
চিত্রা এক্সপ্রেস (ঢাকা টু সিরাজগঞ্জ)
©️©️©️©️©️©️

সর্বস্থানে আল্লাহকে ভয় করে
গুনাহ থেকে বেঁচে থাকাটা
অনেক বড় তাকওয়া।
আল্লাহ তাওফিক দান করুন।

আশে পাশের যারা তাদের সন্তানকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত
করতে আগ্রহী তারা এখানে
ভর্তি করাতে পারেন ইংশা আল্লাহ।

আসসালামু আলাইকুম।
যারা কুরআন শিখতে আগ্রহ
প্রকাশ করেছেন। তারা
অনুগ্রহ করে ইনবক্সে
একটু নক দিয়ে রাখুন।
২০ জন স্টুডেন্ট
হয়ে গেলেই আমরা কুরআন
শিক্ষার ক্লাস শুরু করব
ইংশা আল্লাহ।
আমাদের ক্লাস শুরুর
সম্ভাব্য তারিখ ১ এ নভেম্বর
ইংশা আল্লাহ।

আলহামদু লিল্লাহ অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, আমাদের আস-সূফফা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায়
ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা ৪০ ছাড়িয়েছে।
সর্বোপরি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি।
আর অচিরেই আমরা
আমাদের মাদ্রাসার অনলাইন
কার্যক্রম শুরু করবো ইংশা আল্লাহ।
আপনারা সবাই পাশে থাকবেন।
আর প্রাথমিক অনলাইন ব্যাচ
উপলক্ষে প্রথম একটি ব্যাচকে
একদম বিনামূল্যে কুরান শিক্ষা
দেওয়া হবে ইংশা আল্লাহ।
যেকোন বয়সের, যেকেউ এতে
অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
যারা অংশগ্রহণ করতে চান,
তারা ইনবক্স করুন ইংশা আল্লাহ।
কোর্সের বিস্তারিত সামনে আসবে
ইংশা আল্লাহ।