Dr. A S Khan
Our hospital and consultant related any kind of information and get a Doctor’s appointment please
We are also providing some important PABX Number That can help to get our service & help to develop our service. If you face any kind of issue please call the US, We are trying to solve as soon as possible.
সন্মানিত পাইলস ফিস্টুলা ও এনালফিসার ও নাকের পলিপাস এবং একশিরা রুগীদের জন্য সু খবর, শুধুমাত্র, অক্টোবর নভেম্বর ও ডিসেম্বর ২০২৩ ইং বিজয়ের মাস উপলক্ষে বিশেষ ছাড়, আপনারা যারা টাকার অভাবে ভালো চিকিৎসা নিতে পারছেন না, বা অপারেশনে ভয় পান, বা একাধিকবার অপারেশন করে কাজ হয়নি, বা বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়ে এখনো ভালো হতে পারেন নাই,তাদের জন্য প্যাকেজ চিকিৎসা, বিনা অপারেশনে সারাজীবন এর জন্য লিখিত গ্যারান্টি দিয়ে ভালো করে দিব ইনশাআল্লাহ। তবে আমাদের কাছে এসে চিকিৎসা নিতে হবে, ৭০০০ হাজার টাকায় সারাজীবন সুস্থ থাকবেন, আমরা প্রায় ২৫ বছর যাবত চিকিৎসা দিয়ে আসছি। সারাদেশে আমাদের সুনাম রয়েছে। আরো সুনাম অর্জনের লক্ষ্যে আমাদের এই চেষ্টা।
আমরা কোন কাটাকাটি ছাড়া মলদ্বারে মেশিন ব্যবহার করে মেডিসিন লাগানোর মাধ্যমে সারাজীবনের জন্য স্থায়ী চিকিৎসা করে থাকি। রুগীকে কোনো প্রকার বেডে ভর্তি থাকতে হয়না। ২০-৩০ মিনিটের মধ্যে চিকিৎসা শেষ হয়। কোন রক্তপাত হয়না। তীব্র ব্যথা হয়না। বাড়িতে চলে যাওয়া যাবে। আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পূর্ণ দেশের বাইরের (ভারতীয়)।
আমাদের চেম্বার সমূহ:
ঢাকা চেম্বার- ল্যাব ওয়ান হাসপাতাল।
টাঙ্গাইল চেম্বার- ফাতেমা হাসপাতাল।
টাঙ্গাইল মধুপুর চেম্বার- গ্রিনলাইফ ডিজিটাল হাসপাতাল।
ময়মনসিংহ চেম্বার- পাইলস কিওর হোম & কনসালটেশন সেন্টার, ব্রিজ মোড়, চরপাড়া মোড়।
খুলনা চেম্বার- খিদমাহ ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার, শান্তিধাম মোড়, শামসুর রহমান রোড, খুলনা
বি:দ্র: বরাবরই আমরা পাইলস ফিস্টুলা এনাল ফিশারের চিকিৎসা ৩০ হাজার থেকে ৭০ হাজার পর্যন্ত করে থাকি।
শুধুমাত্র টাকার অভাবে চিকিৎসা বঞ্চিতদের জন্য আমরা বিশেষ ছাড় দিয়েছি অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত।
এই সুযোগ গ্রহনের জন্য আজই এবং এখনই সিরিয়াল দিন।
স্ক্রিনে দেওয়া নম্বারে কথা বলুন।
মোবাইল(Whatsapp) - ০১৭১২৯৬৩৪৯৭
চলছে.....বিশেষ মূল্য ছাড়.....বিশেষ মূল্য ছাড়.....বিশেষ মূল্য ছাড়.....
ফ্লাট সেল, ফ্লাট সেল, ফ্লাট সেল
বিশ্বমানের চিকিৎসা এখন বাংলাদেশে।
ভারত, মধ্যপ্রাচ্য ছাড়াও অন্যান্য দেশের আধুনিক চিকিৎসার ছোয়া আপনারই হাতের কাছে। আপনি জেনে খুশি হবেন যে, কাটাছেঁড়া ছাড়া রক্তপাতহীন, ব্যথামুক্ত, বেডরেস্টে না থেকে মলদ্বারের যাবতীয় চিকিৎসা যেমন পাইলস, অর্শ্ব, গেজ, ফিস্টুলা, এনাল ফিশার, নাকের পলিপাস, একশিড়া, হাপানি, যৌন, চর্ম, স্ত্রীরোগ, বাতব্যথাসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করা হয়।
মলদ্বারের যেকোন রোগের চিকিৎসা নিলে সারাজীবনের জন্য ভাল হয়।
আমাদের শাখাসমূহ: খুলনা, ঢাকা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, চিটাগং, কক্সবাজার, বান্দরবান এছাড়াও গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর। আপনি মলদ্বারের চিকিৎসা নিতে কনফার্ম হলে আমাদের মেডিকেল টিম আপনার এলাকায় পৌঁছে চিকিৎসা দিতে পারবে।
হেড অফিস :
১. খুলনা সদর, রুপসা ট্রাফিক মোড় সংলগ্ন। ১৭৯ টুটপাড়া মেইন রোড (রুপসা হাই স্কুল সংলগ্ন), ব্র্যাক ক্লিনিকের ২য় তলা, পাইলস কিওর হোম।
এছাড়াও,
২. টাঙ্গাইল ফাতেমা মডার্ন হাসপাতাল, মধুপুর পাইলস চেম্বার।
৩. গোপালপুর মাস্টার মেডিকেল হল, কালীমন্দির সংলগ্ন।
৪. ময়মনসিংহ পাইলস চেম্বার, ব্রিজ মোড়, চরপারা রেল ক্রসিং সংলগ্ন।
৫. এ জেড ফার্মেসী,হবিগঞ্জ পৌরসভা সংলগ্ন, সিলেট উপশহর।
৬. অলংকার,চিটাগং।
৭. রামু, কক্সবাজার।
৮. বান্দরবান বাস টার্মিনাল, হিল ভিউ সংলগ্ন।
৯. মিরপুর ১ ও ১০, ঢাকা।
১০.বোর্ডবাজার, টুংগী, ল্যাব ওয়ান ডায়াগনস্টিক, গাজীপুর।
১১. গোপালগঞ্জ, আল রাজী ডায়াগনস্টিক।
১২. বাগেরহাট ইউনানি মেডিকেল কলেজ।
১৩. এ ভি এ এস মেডিকেল ইন্সটিটিউট, আমতলা,সাতক্ষীরা।
১৪. আশরাফুল ল্যাবরেটরিস, চাচড়ার মোড়, ডালমিল সংলগ্ন, যশোর।
যোগাযোগ : 01712963497
২য় তলা রেডি ফ্লাট, মোট মুল্য = ৯৫২ ষ্কয়ার ফুট × ৩৮০০ প্রতি ষ্কয়ার ফুট = ৩৬,১৭৬০০ টাকা
ছাদ টু ছাদ, ৯৫২ ষ্কয়ার ফুট × ২৮০০ প্রতি ষ্কয়ার ফুট, =২৬ লাখ ৬৫৬০০ টাকা।
৫ম তলা, রেডি ফ্লাট, = ১০০০ ষ্কয়ার ফুট × ৩৫০০ = ৩৫ লাখ টাকা
ছাদ টু ছাদ, ১০০০ষ্কয়ার ফুট × ২৬০০ প্রতি ষ্কয়ার ফুট =২৬ লাখ টাকা।
৫ম তলা,ছাদ টু ছাদ, ১০০০ স্কয়ার ফুট, ২৬০০ টাকা, রেডি ফ্লাট, ৩৫০০ টাকা ডাউন পেমেন্ট, ছাদ এর বেলায়, ৩০% রেডির বেলায় ৪০%বাকিটা ২৪ মাসে পরিশোধ যোগ্য, ০১৭১২৯৬৩৪৯৭ মালিক
২য় তলা,৯৫২ স্কয়ার ফুট, ছাদ টু ছাদ নিলে, ২৮০০ টাকা ষ্কয়ার ফুট, রেডি ফ্লাট, ৩৮০০ টাকা ডাউন পেমেন্ট, ৫০% বাকিটা ৬ মাসে পরিশোধ করে, দলিল করে ফ্লাটে উঠতে পারবেন। ০১৭১২৯৬৩৪৯৭
একটা টিকটকারের সাহস হয় কি করে, পুলিশ কে না মেনে ভোট কেন্দ্রে গন্ডগোল করা, তদন্তের দাবি সাধারণ জনগনের, এর সুস্পষ্ট বিচার চায় জনগন।
দারুন বলেছেন, ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আমাদের মনের কথাগুলি আপনি বলেছেন।
দারুন উদাহরণ, জ্ঞানি মানুষের জ্ঞানি কথা
#তারারকথা
দারুন কথা বলেছেন, অ যোগ্য ব্যাক্তি কে, প্রতিহত করুন প্লিজ, তারমত জোকার টাইফের মানুষেক প্রতিহত করা উচিত।
দারুন
একটা মেয়ে যতো উচ্চ শিক্ষিতই হোক তার মধ্যে কুসংস্কার থাকবেই। এর উত্তম উদাহরণ হলো আমার স্ত্রী।
স্ত্রীর কথা বলার আগে নিজের কথা একটু বলি।
পেশায় আমি একজন ডাক্তার। আর আমার স্ত্রী একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। আমেরিকা থেকে পড়াশোনা করেছে সে। অথচ ওর মধ্যে অদ্ভুত সব কুসংস্কার রয়েছে।
একটা ঘটনা বলি। একদিন আমি আর আমার স্ত্রী প্রাইভেট কারে করে বাড়ি ফিরছিলাম। আমাদের বাড়ির পাশে বস্তির মতো একটা জায়গা রয়েছে। সেই বস্তির মুখে একজন বৃদ্ধ মানুষ বোতলে করে পানি বা তেল জাতীয় কিছু জিনিস বিক্রি করে। লোকটি দাবি করে তরল জিনিসগুলো সাধারণ জিনিস নয়। ওগুলো স্বপ্নে পাওয়া মহৌষধ।
আমাদের গাড়ি যখন লোকটির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো, স্ত্রী তখন ড্রাইভারকে বললো গাড়ি থামাতে।
গাড়ি থামলে সে নামলো। তারপর বৃদ্ধটির কাছে গেলো।
বৃদ্ধটি আমার স্ত্রীকে দেখে উৎসাহের সঙ্গে বলতে লাগলো,"মা, এগুলো স্বপ্নে পাওয়া ওষুধ। সাধারণ জিনিস না। যে কোনো ব্যথা বেদনার উপর মালিশ করলে নিমিষে ব্যথা ভালো হয়ে যাবে। আমি মিথ্যা বলতেছি না।..."
লোকটি আরো হাবিজাবি কথা বলতে লাগলো। আর আমার স্ত্রী আগ্রহ নিয়ে লোকটির কথা শুনতে লাগলো। তারপর আমাকে অবাক করে দিয়ে সে কয়েক বোতল ঐ তরল জিনিসগুলো কিনে ফেললো।
ড্রাইভার পর্যন্ত অবাক হয়ে গেলো আমার স্ত্রীর কাণ্ড দেখে। ড্রাইভারের সামনে স্ত্রীকে কিছু বললাম না। নিজেকে কোনো রকমে সামলালাম।
কিন্তু বাড়িতে ঢুকেই বললাম,"এসবের মানে কী?"
সে বললো,"কোনটার মানে?"
ওর হাতে ধরা বোতলগুলো দেখিয়ে বললাম,"এগুলো কেনো কিনেছো?"
উত্তরে বললো,"চিন্তিত হতে হবে না। এগুলো তোমার জন্য কিনি নি।"
"তোমার ব্যবহারের জন্য কিনেছো? এখন থেকে কি স্বপ্নে পাওয়া ওষুধ ব্যবহার করবে? এতো পড়াশোনা করে এই শিখেছো! তোমার স্টুডেন্টদেরকেও কি স্বপ্নে পাওয়া ওষুধ ব্যবহার করতে শেখাবে? ডাক্তার হিসেবে সমাজে আমার একটা সম্মান আছে। লোকে যদি জানে আমার স্ত্রী স্বপ্নে পাওয়া ওষুধ ব্যবহার করে, তাহলে আমি কি পরিমাণ হাসির পাত্রে পরিণত হবো, তুমি কি বুঝতে পারছো?"
সে আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনলো। কিন্তু আর কিছু না বলে ওয়াশরুমের দিকে চলে গেলো।
যে ভয়টা পেয়েছিলাম ঠিক তাই হলো।
দুদিন পর হাসপাতালের এক সহকর্মী ডাক্তার হাসতে হাসতে আমাকে বললো,"ডাক্তার সাহেব, গতকাল আপনার উচ্চ শিক্ষিত স্ত্রীকে দেখলাম, সাপুড়েদের কাছ থেকে গাছের শেকড় কিনছে। আপনাদের বাসায় সাপের উপদ্রব আছে নাকি? ভাই, কাল ডিউটিতে আসার সময় আপনার স্ত্রীর কাছ থেকে দু একটা শেকড় বাকড় আমার জন্য নিয়ে আসবেন। শুনেছি ওগুলো সাথে থাকলে সাপ কাছে আসে না।"
বলে হাসতে হাসতে ভেঙে পড়লো।
সেদিন বাসায় এসে স্ত্রীর সাথে তুমুল বাজে আচরণ করলাম। সবার সামনে সে আমাকে ছোটো করছে এসব বললাম। সে জবাবে কিছু বললো না। শুধু ব্যাগ গুছিয়ে বাবার বাড়ি চলে গেলো।
পরে বাবা জানতে চাইলেন কী নিয়ে আমাদের সমস্যা হচ্ছে।
বললাম,"ও আমার মান সম্মান সব শেষ করে দিচ্ছে। ও স্বপ্নে পাওয়া ওষুধ এবং সাপ থেকে বাঁচার জন্য গাছের শেকড় বাকড় ব্যবহার শুরু করেছে। সবাই হাসাহাসি করছে এসব নিয়ে। এমন মেয়েকে নিয়ে কী করে সংসার করা যায়?"
বাবা খানিক চুপ থেকে বললেন,"এই ব্যাপারটা তোর মায়ের মধ্যেও ছিলো।"
সঙ্গে সঙ্গে বললাম,"মা অল্প পড়াশোনা করা গ্রামের মেয়ে ছিলেন। তিনি এসব কুসংস্কার মানবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একটা শিক্ষিত মেয়ে হয়ে কী করে এসব ফালতু জিনিস মানতে পারে? আসলে মেয়ে মাত্রই কুসংস্কারাচ্ছন্ন। শিক্ষিত অশিক্ষিত কিছু যায় আসে না।"
বাবা ধমকে বললেন,"বেশি বুঝিস তুই। আগে আমার কথা শোন। তারপর কথা বলবি।"
আমি চুপ হয়ে গেলাম।
এরপর বাবা বললেন,"প্রথম দিকে তোর মতো আমিও তোর মায়ের ওপর ক্ষেপে গিয়েছিলাম এসব কারণে। পরে বুঝলাম, তোর মা ঐ জিনিসগুলো ব্যবহারের উদ্দেশ্যে কিনতো না। কিনতো দরিদ্র মানুষগুলোকে আর্থিক সাহায্য করার জন্য। আমি নিশ্চিত তোর বউও সেজন্যই এসব কেনে।"
বাবার কথা শুনে ধাক্কার মতো খেলাম। এই ব্যাপারটা মাথায় আসে নি।
না বুঝে স্ত্রীর সাথে বাজে আচরণ করেছি। ওর কাছে এখনই ক্ষমা চাওয়া উচিত। ওকে ফিরিয়ে আনার জন্য দ্রুত ঘর থেকে বেরুনোর সময় সিঁড়িতে পা হড়কে পড়ে গেলাম। এতে টাকনুতে প্রচণ্ড আঘাত পেলাম। মুহূর্তে পা ফুলে গেলো। এবং হাঁটার শক্তি হারিয়ে ফেললাম। কোনো রকমে লেংচে লেংচে রুমে এলাম। ব্যথা বেড়ে জ্ঞান হারানোর মতো অবস্থা হলো। চোখে অন্ধকার দেখতে শুরু করলাম। এই আচ্ছন্ন দশায় চোখে পড়লো টেবিলের কোণে রাখা স্ত্রীর কেনা স্বপ্নে পাওয়া মহৌষধগুলো। ওগুলো যে ভুয়া তা আমি জানি। তবু প্রচণ্ড ব্যথায় এক অদ্ভুত ঘোরের কারণে চিন্তাভাবনাহীন ভাবে সেদিকে এগিয়ে গেলাম। এবং কোনো রকমে একটা বোতল খুলে কিছু তরল হাতে নিয়ে পায়ে দিতে লাগলাম। এর পরই জ্ঞান হারিয়ে ফেললাম।
পরদিন ভোরে জ্ঞান ফিরলে আশ্চর্য হয়ে দেখলাম পায়ে কোনো ব্যথা নেই। কোনো ফোলা নেই। কীভাবে এই ঘটনার ব্যাখ্যা করবো জানি না। তবে কি স্বপ্নে পাওয়া ওষুধগুলো সত্যি ছিলো?
বাবা তখন ফজরের নামাজ পড়ে বাসায় ঢুকলেন। ছুটে গিয়ে বাবাকে আশ্চর্য ঘটনাটির কথা বললাম।
শুনে বাবা শান্ত গলায় বললেন,"স্বপ্নে পাওয়া ওষুধের কারণে এই আশ্চর্য হয় নি। এটা হয়েছে তোর স্ত্রী বৃদ্ধ লোকটির প্রতি যে মায়া অনুভব করেছিলো, এবং কেনার অজুহাতে তাকে যে সাহায্য করেছিলো তার জন্য। ভালো কাজের পুরষ্কার আল্লাহ দিয়েছেন।"
তৎক্ষণাৎ সব পরিষ্কার হয়ে গেলো।
এরপর করজোড়ে ক্ষমা চেয়ে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে এলাম।
এবং বললাম,"তুমি আমাকে গভীর ভাবে ভাবতে শেখালে। মা যেমন বাবাকে গভীর ভাবে ভাবতে শিখিয়েছিলেন।"
এরপর এক ছুটির বিকেলে স্ত্রীকে নিয়ে পার্কে হাঁটছিলাম। হঠাৎ চোখে পড়লো পার্কের এক জায়গায় এক রুগ্ন বয়স্ক মানুষ ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আংটি বিক্রি করছিলো। লোকটির চেহারায় রয়েছে ক্লান্তি এবং বিষণ্ণতা। কারণ কেউ তার আংটি কিনছিলো না। না কেনারই কথা। কেননা, যে নিজের ভাগ্য বদলাতে পারে নি, সে কী করে অন্যের ভাগ্য বদলাবে?
আমি লোকটির কাছে গিয়ে বেশ কয়েকটা আংটি কিনে ফেললাম। সাথে সাথে রুগ্ন মানুষটির মুখে প্রাণ ফিরে এলো। হয়তো পরিবারের সবার রাতের খাওয়ার খরচটা উঠে এলো।
দৃশ্যটি দেখে স্ত্রী খুশি হলো।
বললো,"সুন্দর একটা কাজ করেছো।"
তবে এরপর সে যা করলো তা ছিলো আরো সুন্দর।
সে আমার হাত থেকে ভাগ্য পরিবর্তনের আংটিগুলো নিয়ে পার্কে এলোমেলো ঘুরতে থাকা পথশিশুদের হাতে পরিয়ে দিলো। রঙ্গিন আংটিগুলো পেয়ে তারা বেশ আনন্দিত হয়ে উঠলো। এবং খিলখিল করে হাসতে লাগলো।
তাদের আনন্দের দিকে তাকিয়ে স্ত্রী উচ্চারণ করলো,"হে আল্লাহ, এদের ভাগ্য বদলে দাও।"
উত্তরে বললাম,"আমিন।"
#গল্পঃমেঘের_জল"
জিরো আলমের কু কির্তি দেখুন
দারুন স্পর্শকাতর বাস্তবতা, অবনি আপা যদি অনুমতি দেন, তাহলে এই গল্প দিয়ে একটি শর্ট ফ্লিম করতে চাই, যেটা টিভি চ্যানেলে দেখাবে, আপনি বাকি ঘটনা টুকু লিখুন এবং আমাকে সেন্ট করুন প্লিজ
ডিভোর্সের পরদিনই অন্য পুরুষের সঙ্গে আমাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হলো। আমাকে এই জীবনে এই বিচ্ছিরি অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হবে ভাবতেই অবাক হচ্ছি। গতকাল প্রাক্তণ স্বামীর বাড়ি থেকে বিদায় নিয়ে একটা রাতও কাটাতে পারলাম না, অমনি বাবা-মা কেন জানি জোর করেই আমাকে বিয়ে দেবার জন্য উঠেপড়ে লাগলেন। নতুন এই পাত্রপক্ষ নাকি আমাকে তাদের ঘরের বউ করে নেবার জন্য ওদেরকে পাগল করে দিচ্ছে। কে এই ছেলে? আমার মধ্যেই বা কী এমন দেখলো যে, আমাকেই বিয়ে করার জন্য এমন উতলা হয়ে উঠেছে!
মনের ভিতরকার জেগে ওঠা প্রশ্নের নির্দিষ্ট কোনো জবাব পায় না অবনী। ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে আয়নার দিকে চেয়ে একমনে ভাবছে মেয়েটা। এরেঞ্জ ম্যারেজ হলেও তানভীরের সাথে সে তো ভালোই ছিল। দেড় বছরের সুখের সংসার, ছোট একটা চাকরি। প্রতিদিন বাসায় ফিরে বিকেলে দুটো টুল নিয়ে বসতো বারান্দায়৷ দুই কাপ চা, আর খুনসুঁটি ভালোবাসা। অথচ সেই তানভীর ধীরে ধীরে কেমন যেন বদলে যেতে শুরু করলো। রাত করে বাসায় ফেরা, স্মোক শুরু করা, এমনকি আরাধ্যার গায়ে পর্যন্ত হাত তুলতেও দ্বিধাবোধ করে না। নিজের প্রতি প্রিয় মানুষের সব ভালোবাসা, সব সম্মান শেষ হয়ে যাবার পর মানুষের মধ্যে যা অবশিষ্ট থাকে, তা হচ্ছে- একটু নিজের মত শ্বাস নিতে পারার অপচেষ্টা। সেটুকুর জন্যই গতকাল তানভীরের থেকে ডিভোর্স নিতে বাধ্য হয় সে। কিন্তু…
দরজা খুলে কারো ভিতরে ঢোকার শব্দ পেয়ে চমকে উঠে পেছন ফিরে তাকালো অবনী। একজন অপরিচিত ভদ্রমহিলা ভিতরে ঢুকলেন। গায়ে কালো রঙের একটা আঁটোসাটো বোরকা। মাথায় জরি দেওয়া দামি ওড়না। মুখের উপর মেকাপের চাপ নেই। কিন্তু শরীরের গহনার ভার আর মুখের ভাবভঙ্গি বুঝিয়ে দিচ্ছে-যথেষ্ট পয়সাওয়ালা। তবে ভদ্রমহিলা বলা যাবে কি-না, নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। ঘর জুড়ে থমথমে পরিবেশ। বদ্ধ করে দুজন মানুষ নির্বাক থাকলে যা চলে- তা হচ্ছে হৃদপিন্ডের স্পন্দন। এই মুহুর্তে অবনীর বুকের ভিতরও তেমনই হচ্ছে। সে নত দৃষ্টিতে ভদ্রমহিলার দিকে তাকালো। তিনি উচ্ছ্বসিত কন্ঠে বলে উঠলেন,
—তাহলে তুমিই অবনী? ছবিতেও দেখেছি। বাহ, বাহ, আমার ছেলের পছন্দের প্রশংসা করতেই হয়। তোমার চেহারার তুলনা হয় না। আমি কে, জানো?
—জ্বি না, জানি না। তবে অনুমান করছি। আপনি পাত্রের মা।
-মাশাল্লাহ। আমার বউমার যেমন রুপ, তেমন গুণ। এই সোনার টুকরো মেয়েটারে এতদিন ক্যান যে দেখি নাই! শোনো অবনী, আমার নাম ফাতেমা-তুজ-জহুরা বানু। লোকে জহুরা বলেই ডাকে। সবার ধারণা, আমি বড় ভাগ্য করে আমার ছেলেটারে পাইছি। আমার ছেলের মত অমন ভালো ছেলে এই দুনিয়ায় পাওয়া যাবে না। তোমারে যখন ও পছন্দ করছে, দেইখো, তুমি রাজরানী হয়ে থাকবা।
অবনীর খুব জানতে ইচ্ছে করছে, "আপনার ভালো ছেলে কোথায় আছে? ওকে ডাকুন। আমাকে বিয়ের জন্য লোকটা এমন মরিয়ে হয়েছে কেন,আমার জানা দরকার। পাত্র দেখলাম না, পাত্রের স্বভাব চরিত্র জানলাম না। অথচ তার সাথেই কি-না বিয়ে দেবার জন্য আমার বাবা-মা রীতিমতো পা'গল হবার অবস্থা।"
মনে মনে একরাশ প্রশ্ন জমা হলেও সে আর সাহস পায় না। জহুরা আবার বললো,
—চলো মা, বাইরে চলো। বিয়ের সব আয়োজন শেষ। এখন শুধু কাজী সাহেব বিয়ে পড়াবেন। তারপরই তোমাকে নিয়ে যাবো। তোমার বান্ধবীরা কেউ আসেনি নাকি?
—ওরা আসবে কীভাবে? আজ দুপুরেই তো আমি জানলাম, আপনার ছেলের সাথে আমার বিয়ে।
-ওসবে বিশেষ ঝামেলা নেই। না সাজালেও তুমি যথেষ্ট সুন্দর। চলো, চলো। তোমার মা রান্নাঘরে ব্যস্ত। আমিই বরং সঙ্গে করে নিয়ে যাই। ছেলের মুখে তোমার এত প্রশংসা শুনেছি, না দেখে আর বসতে পারছিলাম না।
জহুরা বানু অবনীকে ধরে ডাইনিং রুমে নিয়ে এলেন। লোকজন বিশেষ নেই। অপরিচিত একজন বয়স্ক লোক, বারবার দেয়াল ঘড়ি দেখছে। তার ঠিক পাশেই শ্যামবর্ণের একটি ছেলে। মাথার চুল কোঁকড়া, নাকের উপর র্যাশের মত ছোট্ট একটা তিল। অবনী এর আগে তাকে কোথাও দেখেছে বোধহয়। কিন্তু এই মুহূর্তে খেয়াল আসছে না। কে এই ব্যক্তি? দৃষ্টি ফিরিয়ে সে পাশের আরেকটি ছেলের দিকে তাকাতেই অবাক হয়ে গেল। উজ্জ্বল ফর্সা, চোখের দৃষ্টির সীমানা মাঝারী, গায়ে একটা অফ-হোয়াইট রঙের শার্ট। দেখে মনে হচ্ছে, কোনো চাকরির ইন্টারভিউ দিতে এসেছে। মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকার মতই বটে। অবনী ক্ষণিক মুহুর্ত আড়ালেই ছেলেটির দিকে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে রইলো। এই ছেলেটি নিশ্চয় পাত্রের ভাই, আর কোঁকড়াচুলো ছেলেটিই ওর বিয়ের পাত্র। এরমধ্যে হঠাৎ করেই সে অবনীর দিকে তাকালে দুজনের চোখাচোখি হয়ে যায়। এরপরেও সে চোখ নামায় না। মুচকি হেসে গোপনেই অভিবাদন জানায় অবনীকে।
মুরুব্বী গোছের লোকটা অবনীর বাবাকে বললেন,
-কই বেয়াই সাহেব, কাজী তাহলে বিয়ের কাজ শুরু করুক? কী বলেন? আপনার মেয়ের তো আপত্তি নেই, তাই না?
অবনীর বাবা আব্দুর রশিদ কোনোদিকে না চেয়ে বিড়বিড় করে বললেন,
-জি, তাই হোক। আমার মেয়ে বিয়েতে মত দিয়েছে। ও নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না। আর তাছাড়া আপনার ছেলে রাহিদ যখন ওকে বিয়ের কথা বলেছে, তখন এ বিয়ে হবেই৷
অবনী বাবার দিকে ফিরেও তাকায় না। যে বাবা তার ডিভোর্সি মেয়েকে নিজের বোঝা ভেবে পরদিনই বিয়ে দিয়ে দেয়, সেই বাবার দিকে তাকাতে ওর ঘৃণা হচ্ছে। কিন্তু ভুল করেও মেয়েটা যদি বাবার মুখের দিকে একবার তাকাতো, তবে নিশ্চয় দেখতো-সেখানে আফসোস আর যন্ত্রণা একসাথে খেলা করছে।
বাবার দিকে ভ্রুক্ষেপ না করলেও অবনী প্রচন্ড অবাক হলো, যখন কাজী সাহেব শার্ট পরা ছেলেটার কাছে বিয়ের কাবিননামা পড়াচ্ছেন, আর ছেলেটিও বাধ্য ছেলের মত সব শুনে কবুল,কবুল করলো। এর নামই রাহিদ। তার মানে এর সাথেই অবনীর বিয়ে হচ্ছে! কিন্তু রাহিদ? এই নামটা বড্ড পরিচিত লাগছে ওর। কোথাও একটা শুনেছে বোধহয়। কোনোভাবেই মনে পড়ছে না। নিজেকে বড্ড অসহায় লাগছে। কিছু একটা সত্য কিংবা রহস্য নিশ্চয় আছে এর মাঝে। কিন্তু সেই রহস্যের হদিস খোঁজার সময় জুটলো না। অবনীর পালা শেষ হয়ে বিয়ে পড়ানোও হয়ে গেল।
অবনীর ভালো-মন্দ কোনো অনুভূতিই নেই। কিন্তু রাহিদের চোখেমুখে যেন চরম তৃপ্তির হাসি। ওই সুন্দর মুখে এমন তৃপ্তির হাসি খুব একটা সুবিধের লাগে না ওর। কে এই রাহিদ? অবনীকে বিয়ে করে কীসের এত আনন্দ ওর মাঝে?
অবনী সেভাবেই নির্বাক সোফায় বসে আছে। আব্দুর রশিদ মেয়ের নাম ধরে একবার পাশে আসতে ইশারা করলেন। অবনী অনিচ্ছাসত্ত্বেও বাইরের মানুষের সামনে বাবার মান রাখতে উঠে দাঁড়ায়। আব্দুর রশিদ কোনো পূর্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই হঠাৎ করে মেয়ের হাত চেপে ধরে হাউমাউ করে কান্না শুরু করলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় ঠিক কী করা উচিত, কিছুই ভেবে পায় না অবনী। সে তো ভেবেছিল, তাকে বিয়ে দিয়ে তার বাবা অনেক বড় একটা দায়মুক্ত হচ্ছে। ডিভোর্সি মেয়েকে নিয়ে মানুষের কাছে তাকে আর উপহাসের পাত্র হতে হবে না। কিন্তু এ কী! মানুষটা কাঁদছে? অবনী বাবার হাতের উপর হাত রেখে অসহায় ভঙ্গিতে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
-তুমি কাঁদছো বাবা?
-আমাকে তুই মাফ করে দিস অবনী। ঠিক করলাম নাকি ভুল করলাম, আমি জানি না। কিন্তু আমার হাত-পা বাঁধা। এই বিয়ে ভিন্ন আর কোনো পথ ছিল না আমার।
-কী বলছো বাবা এসব?
-আমি ঠিকই বলছি। অবনী, আমি জানি, আমার উপর তোর আসমান সমান রাগ আর অভিমান জমে গেছে। তানভীরের সাথে কী ঘটেছিল, কোনো খোঁজই আমি নেইনি। বাড়ি ফিরে তুই কত কষ্টে আছিস নাকি যন্ত্রণায় আছিস,বাবা হিসেবে আমি এক মুহুর্তের জন্যেও তা জানার আগ্রহ দেখাইনি। আমি প্রচন্ড স্বার্থপর বাবা। তোর বাকি দুই ভাইবোনের কথা ভেবে তোকে নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনই মনে করলাম না। এই অন্যায়ের শাস্তি তুই যা দিতে চাস, দিবি। অবনী, তোর বাবা হিসেবে দেবার মধ্যে তোকে শুধু একটাই উপদেশ দিতে চাই-সাবধানে থাকিস মা৷ সাবধানে থাকিস।
অবনীর চোখ ছলছল করে ওঠে। তবে সেটা বাবার প্রতি মায়ায় নয়, বরং বাবার এই অন্যায়ের প্রতি অভিমান থেকে। একটা বিষাক্ত কুরুক্ষেত্র থেকে কোনোরকমে পা'লিয়ে আসতে না আসতেই তার বাবা আরেকটি অজানা,অচেনা কূপে ফেলে দিলেন-এই অভিযোগ থেকে।
আব্দুর রশিদ কেঁ'দেকে'টে একাকার হলেও অবনীর মা শাহনাজ বেগম চুপ করে আছেন। মেয়েকে তার কী কিছুই বলার নেই? মায়ের এইরুপ আচরণে অবনীর ভীষণ রাগ হচ্ছে। এ বাড়ির মানুষগুলো হঠাৎ এমন নিষ্ঠুর হয়ে উঠলো কেন? ওদের সামনে বেশিক্ষণ থাকলে নির্ঘাত দম আটকে যাবে। অবনী কাউকে কিচ্ছুটি জবাব না দিয়ে ধীরে ধীরে সরে দাঁড়ায়।
দীর্ঘক্ষণ পর শশুরবাড়ির গাড়িতে তুলে দেবার জন্য শাহনাজ বেগম এগিয়ে এলেও অবনী তার দিকে ফিরে তাকায় না। এই বাড়ির মানুষগুলো তার কাছে মৃ'ত। শাড়ির আঁচল টেনে সে মুখ ফিরিয়ে যেই না গাড়িতে উঠতে যাবে, পশ্চিম দিকের গলির দিকে দৃষ্টি যেতেই অবনী যেন হতবাক হয়ে যায়। দূরে তার প্রাক্তণ স্বামী তানভীর দাঁড়িয়ে আছে। মানুষটার চোখ মুখ সম্ভবত লাল। কান্না করেছে নিশ্চয়। কিন্তু কেন? সে নিজেই তো গতকাল সব শেষ করে দিয়েছে নিজের হাতেই…
(চলবে…)
প্রহেলিকা
পর্ব_০১
Sharifa_Suhasini
সুন্দর বলেছেন,
দারুন বলেছেন, ধন্যবাদ
খুলনা সদরে সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে সুলভ মূল্যে ফ্ল্যাট বিক্রয় চলছে।
ভাই ও বন্ধুগন, খুলনা টপ টাউনে ফ্ল্যাট কিনতে চান? সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত খুলনা সদর, রুপসা সংলগ্ন টুটপাড়া মাস্টারপাড়া মেইন রোডে সুলভ মূল্যে ফ্ল্যাট বিক্রয় চলছে।
৫ তলা ফ্ল্যাট KDA এর প্ল্যান পাশ।
১৪ ফুট পাকা রাস্তা, বিদ্যুৎ, সাব-মারসিবল পানির ব্যবস্থা, গ্যাস ফিটিং সহ অন্যান্য সুবিধাসমূহ থাকছে।
আজই যোগাযোগ করুন।
01712963497
তাই আর দেরী না করে স্বপ্নের শহর খুলনায় একটি ফ্ল্যাট ক্রয় করে নিজেকে গর্বিত করুন। ধন্যবাদ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mymensingh
5241
Mymonshig
Mymensingh, 24080
আপনাদের প্রফেশনাল লাইফের সকল প্রয়োজনীয় জিনিস সরবারহ করবে খুবই সাশ্রয়ী দামে।
Mymensingh, 2200
"🚀Digital & Social Media Marketer 🎨 Graphics Design Let's Elevate Your Brand Online!
Bangladesh. Mymensingh, Jamalpur
Mymensingh, 2010
Amra Sototar Sate 100% Real Dolar Diye Boost kore Dei . We honestly boost it with 100% real dolars.
Tarakanda
Mymensingh, 2200
Hi dear,I am an online marketer and developer.Let’s work together to connect businesses to customers.
Shop No. 12, Floor-2, New Super Market, Muktagacha
Mymensingh, 2210
প্রফেশনাল কোয়ালিটি মানসম্পন্ন ডিজিটাল সার্ভিসের জন্যই আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি।
Singdoi, Nandail
Mymensingh, 2290
I am ready for growing your business magically. Because I am an expert digital marketer and search e