Adv. Forid Sarker

LL.B.(hons.) EU
ADVOCATE
District & Session Judge Court, Kurigram

■ SPECIALITY■
● Whole in BANGLADESH;
● Unique products & Quality products ;
● Wholesale & retail ;
● Product delivery Within 48 hours ;
● Return & Replacement facilities[based on product ]
● Arrange SPECIAL EVENT for SPECIAL
CUSTOMERS;
● Cash on delivery /Bkash/Rocket ;

15/06/2024
23/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ।।
বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলাম।।

বাইক চালানোর ক্ষেত্রে শুধু সাবধানতা নয়, অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন দরকার।এর বিকল্প নেই।
কারণ যানবাহন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অদক্ষ, অসচেতনও বেপরোয়া চালকের সংখ্যাও বেড়েছে।।।।

যাত্রা নিরাপদ হোক, এই কামনা করি।।

বাংলাদেশে হত্যা, গ্রেপ্তার ও দমন–পীড়ন বন্ধ করতে হবে: অ্যামনেস্টি 01/11/2023

বাংলাদেশে হত্যা, গ্রেপ্তার ও দমন–পীড়ন বন্ধ করতে হবে: অ্যামনেস্টি বাংলাদেশ সরকারকে সবার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন...

12/09/2023

সংগৃহীত।।

খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।।
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন অ্যাম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো- তার অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক হয়েছিল। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভারসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটে মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R... পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile. রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk. রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো। সুতরাং, আপনি শিখলেন- আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান..!!

DR. NARAYAN RAY
MOBILE -9051271988

11/09/2023

অভিনন্দন II
নবনিযুক্ত
মাননীয় প্রধান বিচারপতি,
জনাব ওবায়দুল হাসান ।

29/08/2023

আলহামদুলিল্লাহ্l
বন্ধু,
মো: সোহেল রানা
সাবেক সাধারণ সম্পাদক
পৌর জাতীয় ছাত্র সমাজ,
নাগেশ্বরী,কুড়িগ্রাম।

প্রথম পিতৃত্বের স্বাদ পেল।তার সহধর্মিনী গতরাতে পুত্র সন্তান জন্ম দিয়েছেন।

মা ও সন্তানের সুস্থতা কামনা করছি।।

10/08/2023

সকলের জন্য শুভকামনা ----

Photos from Adv. Forid Sarker's post 10/08/2023

Proud to be a Member of.....

04/05/2023

ইতিহাসের প্রথম আইনজীবীকে খুঁজতে হলে একশত দুইশত বছর আগে নয় পাক্কা ২৫০০ বছর আগে চলে যেতে হবে । প্রাচীন ইরাকের বিখ্যাত শহর সেই ব্যবিলনে । যা শাসিত হতো আসিরীয় সম্রাট নেবুচাঁদনেজারের হাতে । তাদের লোকাল বিচার ব্যবস্থা ছিল অনেকাংশে আমাদের মতই । গ্রাম্য পঞ্চায়েত বা ইউনিয়ন পরিষদ মতো ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করে বিচার কার্য চালানো হতো ‘কাউন্সিল অব এল্ডার্স’ তথা স্থানীয় মুরব্বীদের দিয়ে । এই নগরীর এক অংশে সুজানা নামক এক অপূর্বা রমণীর বসবাস । যার রূপ , সৎচরিত্র ও ধার্মিকতা ছিল সর্বজনবিদিত । তাঁর স্বামী , মাতা-পিতা , শ্বশুর- শাশুড়ি নিয়ে তার সুখের সংসার । ঘটনাক্রমে তাঁর উপর দুই কাউন্সিল অব এল্ডার্সের সদস্যের কুদৃষ্টি পড়ে । ঘটনাক্রমে সুজানা পার্শ্ববর্তী এক বাগানবাড়িতে স্নান করছিলেন । তার ব্যক্তিগত দাসীর অনুপস্থিতিতে তারা তাকে কুপ্রস্তাব দেন । সুজানা স্বাভাবিকভাবে অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করেন । ফলে তারা তাকে ধর্ষণে উদ্যত হলে সুজানা চিৎকার করলে তারা পালিয়ে যান এবং পরে তাকে দেখে নেওয়া হবে হুমকি দেওয়া হয় ।পরবর্তীতে 'কাউন্সিল অব এল্ডার্স' সুজানার বিরুদ্ধে নিজেদের আদালতে ব্যভিচারের অভিযোগ আনে এবং উক্ত দুই সদস্য নিজেরাই মামলার চাক্ষুষ সাক্ষী হিসেবে আদালতে বলেন, সুজানা জনৈক যুবকের সঙ্গে ব্যভিচারে লিপ্ত হবার দৃশ্যটি তারা স্বচক্ষে দেখেছেন এবং তাতেই সুজানাকে দোষী মর্মে রায় প্রচার করা হয় । ব্যস আর যায় কই ! এতদিন যারা সুজানার প্রশংসায় পঞ্চমুখ আজ তারই বিনা প্রশ্নে সুজানার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করে । সে যুগে নারীদের ব্যভিচারের শাস্তি ছিল পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা (এই যুগে ব্যভিচারের শাস্তি হয় কেবল পুরুষের) । সেদিন পুরো ব্যাবিলন নগরী চলে এসেছিল তাদের কথিত (!) সৎ-ধার্মিক সুজানার মৃত্যু দেখতে । সেদিন কেউ কোন প্রশ্ন তুলেনি । সুজানার স্বামীও কোন প্রতিবাদ করেনি । জনতার উল্লাসধ্বনির মাঝে হঠাতই দানিয়েল নামক এক যুবক চিৎকার করে বললেন -'আমি বিশ্বাস করি না সুজানা অপকর্মটি করেছেন ।' জনতার উল্লাসধ্বনি থেমে গেল । দানিয়েল এই দুই 'কাউন্সিল অব এল্ডার্স'-এর সদস্যকে পৃথকভাবে কিছু প্রশ্ন করার অনুমতি চান । জনগণ অনুমতি দিল । দানিয়েল উভয় জনকে পৃথকভাবে দুটো প্রশ্ন করলেন । তারা সুজানাকে কখন এবং কোথায় ব্যভিচারে লিপ্ত হতে দেখেছেন। উত্তরে একজন জানালেন 'তিনি চাঁদনী রাতে একটি গাছের নিচে সুজানাকে অপকর্ম করতে দেখেছেন । এরপর দ্বিতীয়জন জানালেন 'দিনের আলোতে ফসলের মাঠে অপকর্মটি হয়েছিল। যথারীতি উপস্থিত জনতা ক্ষোভ ফেটে পড়ল। জনগণের চাপে উক্ত দুই বৃদ্ধকেই মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করা হয় । এইভাবেই দুই চরিত্রহীন এবং লম্পট বৃদ্ধের রক্তের ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেল ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার।
সাক্ষ্যগ্রহণের এই বিখ্যাত ঘটনাটি লিখা আছে বাইবেলে ।
ঐতিহাসিকগণ তাকে একজন সাহসী যুবক হিসেবে আখ্যা দিয়ে থাকেন।
ইহুদি ও খ্রিস্টানরা তাঁকে আল্লাহ প্রেরিত বিশেষ মানব এবং
মুসলমানরা একজন নবী স্বীকার করেন ।

অন্যদিকে আইন বিজ্ঞানের শিক্ষক,আইন পেশার লোকজন এবং বিচারাঙ্গনের বিচারকগণ তাকে লিখিত ইতিহাসের নির্ভীক মানবিক সাহস সম্পন্ন একজন স্পষ্টভাষী বাকপটু মানুষরূপে মানব জাতির প্রথম আইনজীবী হিসেবে সম্মান দেন।

সংগৃহীত।

Photos from Adv. Forid Sarker's post 10/04/2023
Photos from Adv. Forid Sarker's post 09/04/2023

আলহামদুলিল্লাহ।।। বার কাউন্সিল থেকে
লিস্ট ইতিমধ্যে চলে এসেছে।।।

03/04/2023

প্রসঙ্গ : অর্ধেক দেনমোহর।

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন বিবাহের পর শারীরিক মিলনের পূর্বেই যদি দাম্পত্য কলহ দেখা দেয় বা তালাক প্রদান করা হয় সেক্ষেত্রে স্ত্রী দেনমোহরের টাকা পাবে কিনা ? দেনমোহরের পরিমাণ নির্দিষ্ট থাকলে ( যেমন ৫ লাখ টাকা) স্বামী শারীরিক মিলনের পূর্বে স্ত্রীকে তালাক প্রদান করলে স্ত্রী অর্ধেক মোহরানা পাবে। যদি স্বামী দাম্পত্য মিলনের পূর্বেই মারা যায় তাহলে স্ত্রী সম্পূর্ণ মোহরানা পাবে। (তাজবি বনাম নাতার শেরীফ, ১৯৪০, ২ এম.এল.জে. পৃষ্ঠা-৩৪৫)। আর দেনমোহরের পরিমাণ নির্দিষ্ট না থাকলে এবং সহবাসের পূর্বে তালাক প্রদান করলে স্ত্রী কেবল তিন সেট জামা-কাপড় পাবেন। আর সহবাসের পর তালাক প্রদান করলে স্বামী সমুদয় মোহরানার টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য।
দেনমোহর কোনো স্ত্রীর ভরণপোষণ নয়। এটি বিয়ের পর স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে প্রদত্ত কোনো উপহারও নয়। বরং বিয়ের সময় স্বামীর কাবিননামায় প্রতিশ্রুত অর্থ। যা স্বামী কোনোভাবেই উপেক্ষা করতে পারেন না।
(আঃ কাদের বনাম সালিমা, ১৮৮৬, ৮ অল. পৃষ্ঠা-১৪৯)।
দেনমোহরের দুটো অংশ যথাক্রমে মুয়াজ্জল (আশু) দেনমোহর অন্যটি মু-অজ্জল (বিলম্বিত) দেনমোহর।
প্রথমটি হচ্ছে, নগদে স্ত্রীকে প্রদান করা অর্থাৎ বিয়ের আসরে দিতে হয়। বিয়ের আসরে না দিতে পারলে পারিবারিক জীবন চলাকালীন সময়ে দেনমোহরের যে অংশটুকু স্ত্রী চাহিবামাত্র স্বামী পরিশোধ করতে বাধ্য থাকে। যদি না দেয় তাহলে স্ত্রী স্বামীর সাথে সহবাস অস্বীকার করতে পারে। (রাহিলান বনাম সানাউল্লা, ১৯৫৯, পি. লাহ. পৃষ্ঠা-৪৭০)। অপরটি হচ্ছে দেনমোহরের যে অংশটুকু স্বামীর মৃত্যুর পর কিংবা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিয়ে বিচ্ছেদ বা তালাকের পর স্ত্রী পেয়ে থাকে।
স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে তালাক প্রদানের পর স্ত্রী যেই আদালতের এলাকায় বসবাস করেন দেনমোহরের টাকা আদায়ের জন্য ওই আদালতে মামলা দায়ের করতে পারেন।
উল্লেখ্য যে, স্ত্রী স্বামীকে তালাক প্রদান করলেও আইন অনুযায়ী স্ত্রী দেনমোহরের টাকা পাবেন।

সংগৃহীত

28/03/2023

একই লেখক এর গাইড বই (মূলত প্রয়োজনীয় সেকশন গুলোর বেসিক বিষয় সম্বলিত বই) , mcq ও মডেল টেস্ট পড়ে ও অনুশীলন করে প্রিলি পাস করেছি,আলহামদুলিল্লাহ।।।

দ্বিধাদ্বন্দ্বে না পড়ে বাজারে প্রচলিত বইগুলোর মধ্যে আপনার জন্য সুবিধা জনক ও খুব সহজে আত্মস্থ করা যাবে এরকম একটি বই (গাইড, mcq ও মডেল টেস্ট )সংগ্রহ করে পড়তে থাকেন।

একই ধরনের একাধিক বই সংগ্রহ করলেও কোনোটিই ভালোভাবে শেষ করতে পারাটা এবং আত্মস্থ করাটা সম্ভব পর হবে না বলে মনে করি।কারণ একক লেখক এককভাবে তাদের বইগুলোকে সাজিয়ে থাকেন এবং একক ভাষায় উপস্থাপন করার চেষ্টা করেন।। তাছাড়া বই পড়ার সময় প্রত্যেক পৃষ্ঠার সঙ্গে আপনার একটা সম্পর্ক তৈরি হয়, তবে একাধিক বই, বিশেষ করে গাইড বই পড়ার সময় এ সম্পর্ক তৈরি করাটা কঠিন হয়ে যায় যেটা আমি প্রত্যক্ষ করেছি।।

আমি যখন এ সমস্যাটার মুখোমুখি হলাম তখন একটা বই নির্বাচন করলাম ও সেটি পড়তে থাকলাম।তবে মাঝে মাঝে শঙ্কায় থাকতাম কারণ অনেকেই একাধিক লেখকের বই ফলো করতো।। বিষয়টা নিয়ে সিনিয়র/ মেন্টর এর সঙ্গে কথা বললাম,তিনি পরামর্শ দিলেন আপনি যেগুলো(একই লেখকের বই) পড়ছেন তাতে বিষয়/ টপিক গুলো ক্লিয়ার হলে সেগুলোই পড়তে থাকেন। শেষ পর্যন্ত তাই করেছিলাম।।

mcq এর জন্য ওই গাইড বইটাই পড়া উচিত যেটা পড়লে এবং ঐভাবে পড়া উচিত যাতে লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রায় ৬০-৭০ ভাগ প্রিপারেশন হয়ে যায়।কারণ লিখিত পরীক্ষার জন্যবেশি সময় পাওয়া যায় না।। প্রিলি পরীক্ষায় ভালোভাবে প্রস্তুতি নিলে অর্থাৎ কনসেপ্ট গুলো ক্লিয়ার থাকলে লিখিত পরীক্ষার আগে সেগুলো শুধু সাজিয়ে নেয়া যায়। এর সাথে অন্যান্য বিষয়গুলো যেগুলো প্রিলীর সময় ভালোভাবে দেখা হয়নি কিন্তু লিখিত পরীক্ষার জন্য দরকারি সেগুলো পড়ে নেয়া যায়।তবে লিখিত পরীক্ষার জন্য বাজারে প্রচলিত এক বা একাধিক বইয়ের সাহায্য নেয়া যেতে পারে।।।

বিগত দুটি পরীক্ষার প্রশ্ন দেখলে বুঝা যায় যে, শুধু পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখলে হবে না, মূল বিষয়টি সুন্দর করে অল্প কথায় উপস্থাপন করলেই আপনি পাস করতে পারবেন।।

লিখিত পরীক্ষায় একটি অতিরিক্ত খাতা নিয়েছিলাম এবং সেটার একটা মাএ পৃষ্ঠা ব্যবহার করেছিলাম। ৯৫% উত্তর করেছিলাম।

আলহামদুলিল্লাহ ভাইভা বোর্ডে আমাকে বলা হয়েছিল, আপনার দুটো ররেজাল্টই তো বেশ ভালো।।।

নিজেকে যদি খারাপ বা মোটামুটি ভালো ছাত্র মনে করেন তাহলে আমার পরামর্শটি গ্রহণ করতে পারেন।।।
সফলতা আসবে ইনশাল্লাহ।।।।

মোঃ শেখ ফরিদ সরকার
এডভোকেট
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, কুড়িগ্রাম

28/03/2023

এনরোলমেন্ট পরীক্ষার অভিজ্ঞতা :

২০১৮ তে আমার গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন হয় এবং ২০১৯ এর প্রথম দিকে ইন্টিমেশন পেপার জমা দিই, যেটা একটু দেরি হয়ে যায়। ফলাফল স্বরূপ আমি ২০২০ এর পরীক্ষায় অল্পের জন্য অংশগ্রহণ করতে পারলাম না। অনেকটা ঝুঁকিতে পড়ে গেলাম, আইন প্রফেশনে থাকবো কিনা এটা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্ধে পড়ে গেলাম। কারণ একটা এনরোলমেন্ট পরীক্ষা সম্পন্ন হতে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন যেটা এক বছরেরও বেশি সময় লেগে যায় এবং একটা পরীক্ষা সম্পূর্ণ হয়ে পরবর্তী পরীক্ষার ঘোষণা আসতে দু বছরের বেশি বা কম সময় লেগে যায়। আবার প্রথম পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে একবারই যে সনদ নিশ্চিত হয়ে যাবে তারও কোন নিশ্চয়তা নেই। এসব ভেবে হতাশ হয়ে পড়েছিলাম।।

এর কিছুদিন পর, নভেম্বর ২০২১ এর শেষের দিকে বিশ্বস্ত সূত্রে আভাস পাচ্ছিলাম যে আরেকটি পরীক্ষা দ্রুত সম্পন্ন হবে।এছাড়াও মাননীয় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন স্যারএর বক্তব্য শোনার পর সিদ্ধান্ত নিলাম প্রস্তুতি গ্রহণের।।

২০২১ এর ১৫ -২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাসায় পড়াশোনা করে ঢাকায় চলে আসি,কারণ একজন মেন্টরের প্রয়োজন অনুভব করলাম যেহেতু আমি ঝুঁকি নিতে চাচ্ছিলাম না, টার্গেট প্রথমবারই আমাকে সনদ নিতে হবে।ঢাকায় আসার পূর্বে কয়েকজন মিলে ইউনিভার্সিটির বড় ভাই শ্রদ্ধেয, বিধান বিশ্বাস, অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, কে অনুরোধ করি আমাদের কে পড়ানোর জন্য যদিও তিনি কোচিং কে পেশা হিসেবে নিতে চাননা এবং তিনি পরে রাজি হয়ে যান।

সপ্তাহে দুইদিন ক্লাসে অংশগ্রহণ করি, বাকি দিনগুলোতে বাসায়(মেস) পড়াশোনা করতে থাকি।রাত দিন মিলে কোন সময় ৯-১০ঘন্টা পর্যন্ত টেবিলে থাকতাম। যেহেতু গ্রাজুয়েশন এর পর পরবর্তী তিন বছর কোন পড়াশোনাই করা হয়নি তাই এভাবেই পড়তেছিলাম।

দেড় থেকে দুই ঘন্টা পর পর চা বা কফি নিয়েছি তাতে পড়াশুনার এনার্জি ধরে রাখতে সহায়ক হয়েছিল। আর একটা বিষয়, পরবর্তী এনরোলমেন্ট পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে ইচ্ছুক ভাই বোন দের বিশেষ করে যারা নিজেদের কে দুর্বল ভাবেন তাদের কে বলব, আপনি যখন পড়াতে ব্রেক নেবেন,শুয়ে-বসে থাকবেন বা অন্য কোন কাজ করবেন, তখন পড়া বিষয় গুলো মনে করার চেষ্টা করবেন।। মনে না আসলে সঙ্গে সঙ্গে দেখে নেবেন,তাতে করে বিষয় গুলো ভালো করে মনে থাকবে ইনশাআল্লাহ। কারণ আমি এটা ফলো করেছি ও ভাল ফলাফল পেয়েছি। যদি আপনি সনদ পেতে চান তাও আবার একবারেই তাহলে আপনার কাছে পড়াশোনার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই এবং একটা বিষয় বার বার পড়তে হবে প মনে করার চেষ্টা করতে হবে।

আমি প্রিলির জন্য এমন ভাবে পড়তেছিলাম যাতে রিটেন এর জন্য ৬০-৭০ ভাগ কভার হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আমাকে" আইনের বিধান সংকলন "বইটি ভীষণ সহায়তা করেছে।বইটিতে প্রয়োজনীয় প্রত্যেকটি ধারার মূল /বেসিক বিষয় গুলো সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে যাতে সহজেই বোধগম্য হয় ও মনে রাখা যায় বলে মনে করি। এর পাশাপাশি আইনের বিধান MCQ ও আইনের বিধান মডেল টেস্ট
বই দুটি পড়েছিলাম এছাড়া অন্য কোন বই সংগ্রহ ও পড়া হয় নি।
তবে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি র জন্য আইনের বিধান সংকলন বইটির পাশাপাশি আয়াজ আযাদ স্যার এর "অ্যাডভোকেটশীপ লিখিত পরীক্ষার হ্যানড নোট" বই টি দেখেছি।

প্রিলিতে ৭৯ টি দাগিয়েছি ৭২ টি সঠিক হয়েছিল ১টি তে সন্দেহ ছিল,লিখিত পরীক্ষায় ৯৫ উত্তর দিতে পেরেছি।প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষা দেয়ার পর আত্মবিশ্বাস ছিল ইনশাআল্লাহ পাশ করব এবং আলহামদুলিল্লাহ পাশ করেছি।

প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষা যেহেতু মেইন তাই পাশ করে ভালোই লাগছিলো।।

শেখ ফরিদ সরকার
অ্যাডভোকেট
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, কুড়িগ্রাম।

20/03/2023

What a wonderful innings!!!
Congratulations...

17/03/2023

আইনজীবী হিসেবে পেশা:

একজন আইনজীবী হলেন একজন পেশাদার যিনি আইন অনুশীলন করতে, ক্লায়েন্টদের পরামর্শ দিতে এবং আইনি বিষয়ে তাদের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য প্রশিক্ষিত এবং লাইসেন্সপ্রাপ্ত। আইনজীবীরা আইনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হতে পারে, যেমন ফৌজদারি আইন, দেওয়ানী আইন, কর্পোরেট আইন, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি আইন, বা পারিবারিক আইন, অন্যদের মধ্যে।

একজন আইনজীবী হওয়ার জন্য, একজনকে সাধারণত আইনের ডিগ্রি অর্জন করতে হবে (যেমন জুরিস ডক্টর বা LL.B.), একটি বার পরীক্ষা পাস করতে হবে এবং রাষ্ট্র বা এখতিয়ার দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে যেখানে তারা অনুশীলন করার পরিকল্পনা করে। আইনজীবীরা ব্যক্তিগত অনুশীলন, সরকারী সংস্থা, অলাভজনক সংস্থা বা কর্পোরেশন সহ বিভিন্ন সেটিংসে কাজ করতে পারে।

একজন আইনজীবীর দায়িত্বের মধ্যে থাকতে পারে আইনি সমস্যা নিয়ে গবেষণা করা, আইনি নথির খসড়া তৈরি করা (যেমন চুক্তি বা সংক্ষিপ্ত বিবরণ), অন্যান্য পক্ষের সাথে আলোচনা করা, আদালতে বা মধ্যস্থতায় ক্লায়েন্টদের পক্ষে ওকালতি করা এবং ব্যক্তি বা ব্যবসায়কে আইনি পরামর্শ প্রদান করা। আইনজীবীদের অবশ্যই নৈতিক মান এবং বাধ্যবাধকতাগুলি মেনে চলতে হবে, যেমন ক্লায়েন্টের গোপনীয়তা বজায় রাখা এবং স্বার্থের দ্বন্দ্ব এড়ানো ইত্যাদি।।।

proud to be a lawyer Alhamdulillah.

15/03/2023

রমজান মাসের জন্য অধস্তন আদালত সমূহের সময়সূচি।

15/03/2023

Right

Want your business to be the top-listed Media Company in Nageswari?
Click here to claim your Sponsored Listing.

HOLLY HUT

We r committed to serve u most quality products(Fashion & beauty ).

1 Our special services :

.First delivery ; 2. Quality products;

3. In whole country ; 4. Return & Replacement facility;

Category

Telephone

Website

Address


Nageswari
5660

Other Digital creator in Nageswari (show all)
Rahim Sheikh Official Rahim Sheikh Official
Nageswari, Kurigram Rangpur
Nageswari, 5660

Welcome Our Page Rahim Sheikh Official!

Beesoft BD Beesoft BD
Nageswari, 5660

Funny Video Creator ফলো দিয়ে পাশে থাকেন

Flute Hafizur Flute Hafizur
Nageshwari
Nageswari, 5660

This is 'Flute Hafizur" Official Page

MD Sadman Sivik MD Sadman Sivik
Rangpur
Nageswari

Avoid bad things and accept good things.May our life be joyful and happy.���

Dulal vai Dulal vai
Nageswari
Nageswari

good boy dulal vai

HK Kabir Gaming HK Kabir Gaming
Nageswari

Follow the page

Online Follower Sell BD Online Follower Sell BD
Nageswari
Nageswari

আসসালামু আলাইকুম বিশ্বস্ততার সাথে সার্ভিস দিয়ে থাকি ধন্যবাদ 💥 WhatsApp: 01960309600

MD : Sahid Hasan MD : Sahid Hasan
Nageswari
Nageswari, 5600

Hi i am Md Sahid Hasan.i am a freelancer.and Digital marketer. Fiver Marketplace. Thankyou.

Rifat Rafi Rifat Rafi
Nageswari

জীবনের গল্প ভূমিকাহীন , প্রতিটা লাইন পড়া সহজ, বোঝা অনেক কঠিন 00:36 ━ ━━━━━ 5:00  ⇆ㅤ ◁ㅤ❚❚ㅤ▷ㅤ

Short Cut Short Cut
Nageswari
Nageswari, 5660

স্বপ্নকে ছুয়ে দেখার অপেক্ষায়

Ruhul Amin Ruhul Amin
Nageswari, 5600

I am always energetic and eager to learn new skills.

Thanks saju Thanks saju
Nageswari

জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অভিজ্ঞতা