Knowledge the BEST
Nearby schools & colleges
নওগাঁর, Hat Naogaon
You may also like
Knowledge IS The Greatest জ্ঞান সর্বশ্রেষ্ঠ
a
মাদ্রাসার ঐ "জাতীয় মাছ পাঙ্গাশ" উত্তর দেওয়া
কিউট পিচ্চির ভিডিওটা খুব মজার, সন্দেহ নাই।
বাট আমার খুব ইচ্ছা করতেসিলো,
ঐ ভিডিওটা আমি ইউনিভার্সিটি আর কলেজের
কিছু টিচারকে পাঠাইয়া বলি,
দেখেন, একটা মাদ্রাসার শিক্ষকের কাছে শেখেন,
শিক্ষকতা জিনিসটা কেমন, শিক্ষক কেমনে হতে হয়।
এখানে মজার চেয়েও বড় একটা বিষয় আছে,
যেটা মিস করে যাওয়া উচিত না।
পিচ্চিটা তিনটা প্রশ্নেরই ভুল উত্তর দিয়েছে।
জাতীয় ফলের নাম বলেছে আঙ্গুর ফল।
জাতীয় মাছের নাম বলেছে পাঙ্গাস।
আর জাতীয় ফুলের নাম বলেছে গাঙ্গের ফুল।
মজার ব্যাপার হলো, ছেলেটার উল্টাপাল্টা উত্তর শুনে
ঐ টিচারটা একবারের জন্যও বকে নাই।
একবারের জন্যও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে নাই।
একবারের জন্যও বাচ্চাটারে অন্য সবার সামনে ছোট করে নাই। জাস্ট ঠিক উত্তরটা বলে দিয়েছে, দিয়ে আবার প্রশ্ন করেছে।
ভুল উত্তর শুনে একবারের জন্যও শিক্ষকটা বলে নাই,
তুই তো কিছুই পারিস নাই। তোরে দিয়ে কিচ্ছু হবে না।
ফলে, ঐ পিচ্চিটা এতো এতো ভুল করার পরেও অর হাসি এতোটুকু কমে নাই। কনফিডেন্স এতোটুকু কমে নাই।
সে পারুক বা না পারুক, হাসতে হাসতে কথা বলতে পেরেছে শিক্ষকের সাথে।
যে জিনিসটা আমরা, ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা পারি না।
হাসতে হাসতে ভাইবা দেওয়া এইখানে লিটারালি একটা ক্রাইম, ভুল উত্তর তো দূরের কথা, এমনকি ঠিক উত্তর দিলেও অনেক সময় আমাদের শিক্ষকরা উত্তর নেন না, আরো উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে সবার সামনে স্টুডেন্টদের লো ফিল করানোর চেষ্টা বাংলাদেশের কম বেশি সব ইউনিভার্সিটিতেই আছে,
বিশ্বাস না হয়, জিগাইয়া দেইখেন।
ইউনিভার্সিটিতে আপনার সবকিছুর অধিকার আছে,
খালি ভুল করার অধিকারটা নাই।
এইখানে পান থেকে চুন খসলে আপনাকে বকাবকি করা হবে, আপনাকে অপমান করা হবে, এমনকি আপনাকে দেখে নেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হবে।
এবার বুঝতেসেন, ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের
কনফিডেন্স কেন এতো লো থাকে?
কেন একটু কিছু হলেই এরা ঝুলে পড়ে?
এইটা একদিনে হয় না। বরং দিনে দিনে আয়োজন করে, সবাই মিলে এখানে পোলাপাইনের কনফিডেন্স ধ্বংস করে দেওয়া হয়, মাথায় ঢুকাইয়া দেওয়া হয়, তুমি আসলে কিচ্ছু পারো না।
ভিডিওর ঐ মাদ্রাসার শিক্ষক যে শুরুতে বললেন,
কেমন আছেন? সকালে খাইছেননি?
এই যে ভিডিও, এইটা দেখে আপনাদের মজা লাগসে,
আর আমার লাগসে কষ্ট।
এই বাচ্চা ছেলেটা যে ভুল উত্তর দিয়েও হাসতে পারতেসে,
ঐ হাসিটা আমি বা আমরা এমনকি ঠিক উত্তর দিয়েও
কোনদিন হাসতে পারি না, জানেন?
বিরাট বিরাট ডিগ্রি, বিরাট বিরাট গবেষক,
বিরাট বিরাট টিচার, অথচ এরা আপনাকে কোনদিন জিগাইতে জানে না, আপনি সকালে খেয়ে ভাইবা দিতে আসছেন কি না?
আমি ঐ মাদ্রাসা শিক্ষককে শ্রদ্ধা জানাই, ভালোবাসা জানাই, অভিবাদন জানাই। স্বপ্ন দেখি, একদিন বাংলাদেশের প্রতিটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা ভুল উত্তর দিয়েও
শিক্ষকদের সামনে এমন করে হাসার
কম্ফোর্ট আর সাহসটুকু পাবে।
আর স্টুডেন্টদেরকে ভয় আর ইনসাল্ট না কইরাও যে শেখানো যায়, পড়ানো যায়, পিচ্চি একটা বাচ্চাকেও যে আপনি করে ডাকা যায়, প্রশ্ন করার আগে সে সকালে খাইছে কি না, ভালো আছে কি না, এই প্রশ্নগুলো যে করা যায়, এই ব্যাপারগুলো একজন সাধারন মাদ্রাসা শিক্ষক জানেন, অথচ আমাদের বিদেশি ডিগ্রিধারী হাই প্রোফাইল শিক্ষকরা জানেন না, এই দুঃখটা আমরা কোথায় রাখি?
-সাদিকুর রহমান খান
কিছুই বলবো না। তথাকথিত শিক্ষিতদের জন্য। রামকৃষ্ণ মিশনের প্রকাশিত ব্যাধগীতা ৩/৮ থেকে দিলাম।
হিন্দু যুবকের সঙ্গে ঘোরার জন্য প্রকাশ্যে হেনস্থা মুসলিম যুবতিকে🥲🥲
muslim girl harassed for hanging out with hindu boy
ফ
রামায়ণের অযােধ্যা কোথায় ছিলঃ
ভারতে নাকি ভারতের বাইরে?
বর্তমান উত্তরপ্রদেশের ফয়জাবাদ জেলার অন্তর্গত সরযূর তীরে অবস্থিত অযােধ্যা নগরীকে অনেকে রামায়ণের বর্ণিত শ্রীরামচন্দ্রের রাজধানী বলে অনুমান করেন এবং কেউ কেউ বিশ্বাসও করেন। তাদের বিশ্বাস বা অনুমানের প্রধান ভিত্তি হল রামায়ণের প্রাচীনত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত আস্থা। অর্থাৎ রামায়ণ রচিত হয়েছে ত্রেতাযুগে—তার অর্থ হল খ্রিস্টপূর্ব ৩১০২ অব্দে যখন কলিযুগ শুরু হয়েছে তারও পূর্বে কোন এক সময়ে।
ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার পুরাতাত্ত্বিক গবেষণা। খনন কার্যের দ্বারা আবিষ্কৃত পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলিই প্রাচীনত্বের পক্ষে সবচেয়ে বড় সাক্ষী বলে অদ্যাপি ঐতিহাসিকেরা স্বীকার করে এসেছেন। অর্থাৎ এককথায় পাথুরে প্রমান তার উপরে আর কেউ নেই। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় মহাভারতের যুগে যদিও বা কিছু পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায় কিন্তু রামায়ণি যুগের কোন নিদর্শন অদ্যাবধি মেলেনি।
উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন অধিকর্তা শ্রী আর সিং অযােধ্যার অন্ততঃ ১৭টি স্থানে অনুসন্ধান এবং খনমােচন ঘাট ও স্তম্ভ ঘাট নামে পরিচিত দুইটি স্থানে খনন কার্য চালিয়ে দেখেছেন বসতি চিহ্ন খ্রিস্টপূর্ব দুই শতক অপেক্ষা প্রাচীন নয়। একমাত্র মনি পর্বত ও সুগ্রীব পর্বত নামক দুই স্থানকে মৌর্য যুগের সমকালীন বলা যায়। মৌর্য যুগ ইতিহাসে শুরু হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক থেকে। ভারত সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন মহা অধিকর্তা শ্ৰীব্রজবাসি লাল অযােধ্যায় প্রায় ছ’মাস (তিন ঋতু) ধরে খনন কার্য চালান। যে ১৪টি স্থানে এই খনন কার্য চালানাে হয় তার থেকে অনুমান করা যায় যে অযােধ্যা কোন ভাবেই খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতকের পূর্বে গড়ে ওঠেনি। এই খনন কার্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল রাম জন্মভূমি ঢিপি, হনুমানগড়ের পশ্চিমদিকের মুক্ত অঞ্চল এবং সীতা-কিরসসাই। “ইন্ডিয়ান আর্কিয়ােলজি” (১৯৭৬-৭৭) পত্রিকায় শ্রীলালের রিপাের্ট প্রকাশিত হয়েছিল, তাতে তিনি অভিমত প্রকাশ করেছিলেন রাম-জন্মভূমি এলাকায় প্রথম বসতি ছিল আনুমানিক খ্রিঃ পূঃ সপ্তম শতাব্দীতে।
কিন্তু প্রখ্যাত ঐতিহাসিক রামশরণ শর্মার কাছে উক্ত সময়কালও খুব বেশি প্রাচীন বলে মনে হয়েছে। এর কারণ হল অযােধ্যার আদি বসতির কালসীমা কোনরূপ কঠিন পরীক্ষা পদ্ধতির সাহায্যে স্থিরিকৃত হয়নি। আদি বসতির অপেক্ষাকৃত নির্ভরযােগ্য সূক্ষ্ম কিন্তু উক্ত স্থানে প্রাপ্ত জৈন পােড়া মাটির মূর্তি থেকে পাওয়া গেছে। জৈন মূর্তিটিকে পরীক্ষা করে দেখা গেছে ওটি মৌর্য যুগের অথবা খ্রিঃপূঃ চতুর্থ শতকের শেষ ভাগ বা খ্রিঃপূঃ তৃতীয় শতকের গােড়ার দিকের। খ্রিঃপূঃ ৩১০২ অব্দকে পুরাণের ভিত্তিতে সাধারণভাবে মনুর যুগ বলা হয়। ইতিহাসে ভারতের প্রথম সনাতনি রাজা হিসেবে মনুকে গণ্য করা হয়ে থাকে। রামকে গণ্য করা হয় সেই ইক্ষাকু বংশের ৬৫ প্রজন্ম পরের বংশধর অর্থাৎ রামের জন্ম খ্রিস্টপূর্ব ১৯৫০ অথবা ১৯৩০ অব্দ। (পুরাণের ভিত্তিতে হিসেবের জন্য, দ্রষ্টব্য, দি বৈদিক এজ, পৃ. ২৭৭, ভারতীয় বিদ্যা ভবন)।
অথচ বর্তমান অযােধ্যায় খনন কার্য চালিয়ে যে সব মুদ্রা পাওয়া গেছে তার মধ্যে প্রাচীনতম মুদ্রাগুলির সময়কাল হল খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকের শেষদিকে অর্থাৎ পুষ্যমিত্র শুঙ্গের ষষ্ঠ প্রজন্মে বংশধর ধনদেব-এর আমল (“দি এজ অব ইমপিরিয়্যাল ইউনিটি”, পৃ. ১৫৯ এবং ১৭৩-১৭৪, ভারতীয় বিদ্যাভবন) সুতরাং বর্তমান অযােধ্যার সময়কালকে খ্রিস্টপূর্ব দু’হাজার অথবা চার হাজার বলার মত কোন পাথুরে প্রমাণ আজ পর্যন্ত প্রত্নতাত্ত্বিকদের হাতে আসেনি একথা নিশ্চিতভাবে বলা যায়।
অযােধ্যা সম্পর্কে সবচেয়ে প্রাচীন উল্লেখ অথর্ব বেদে পাওয়া যায়। যার রচনাকাল খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ থেকে ৮০০ অব্দের মধ্যে। এতে যে অযােধ্যার কথা বলা হয়েছে তা হল এক দেবনগরী এবং এটি অষ্টবৃত্ত ও নবদ্বার সমন্বিত, এর চতুর্দিকে জ্যোতির্বলয়। খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ অব্দে রচিত বৌদ্দ পালি গ্রন্থ “সংযুক্তি নিকায়” (তৃতীয় খণ্ড পৃ. ৩৫৮ ও চতুর্থ খণ্ড পৃ. ১৬২ পাদটীকাসহ, নালন্দা সংস্করণ) উল্লেখিত অযােধ্যার অবস্থিতি গঙ্গার তীরে ফয়জাবাদ জেলার সরযুর তীরে নয়। রামশরণ শর্মা লিখেছেন, “গঙ্গা বলতে সাধারণভাবে সরযু সহ সব নদীকেই বােঝায় প্রাচীন পালি গ্রন্থে এ জাতীয় ধারণার কোন সমর্থন মেলে না।” ঐতিহাসিক শর্মার মতে পালিগ্রন্থ সমূহে সরভু বা সরযুর উল্লেখ অবশ্য আছে, কিন্তু এমন প্রসঙ্গে যার সঙ্গে অযােধ্যার কোনােরূপ সম্পর্ক নেই। ৩০০ খ্রিস্টাব্দের কিছু আগে অথবা পরে লেখা “বিষ্ণুস্মৃতি”র পঁচাশিতম অধ্যায়ে প্রায় ৫২টি তীর্থস্থানের তালিকা দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তার মধ্যে অযােধ্যার নাম নেই। এটা বিশেষভাবে উল্লেখ্য, “বিষ্ণুস্মৃতি”তেই প্রথম ভারতের প্রাচীন তীর্থস্থানগুলির নাম পাওয়া যায়। লক্ষ্যনীয় একাদশ শতকে গাহড়বাল রাজবংশের মন্ত্রী শ্রীভট্ট লক্ষীধর তার সমকালীন উত্তর ভারতের সমস্ত ব্রাহ্মণ্যতীর্থ পরিক্রমা করে রচনা করেছিলেন “তীর্থ বিবেচনা কান্ড।” কিন্তু তিনি সেখানে অযােধ্যার উল্লেখ করেন নি।
বরং বহুকাল থেকে অযােধ্যা ছিল জৈনদের একটি পবিত্র তীর্থস্থান। জৈনরা বিশ্বাস করেন এখানে বহু জৈন তীর্থংকর বা ধর্ম প্রচারকরা জন্মগ্রহণ করেছেন। সপ্তম শতকে চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং অযােধ্যাকে বৌদ্ধ ধর্ম চর্চার কেন্দ্র হিসেবে লক্ষ্য করেছিলেন। তিনি অযােধ্যায় একশত বৌদ্ধ বিহার ও দশটি দেব মন্দির (ব্রাহ্মণ্য এবং অন্যান্য) দেখেছিলেন। এরও পূর্বে পঞ্চম শতকে আরেক চীনা পরিব্রাজক ফা-হিয়েন “সাকেত” (অযােধ্যা অথবা তৎসংলগ্ন নগরী বলে অনেকে মনে করেন) এ বুদ্ধের “দণ্ডযষ্ঠি” বা দণ্ড ধারণের জন্য গাছের ডালের উল্লেখ করেছেন।
কৌতূহলের বিষয় একাদশ-দ্বাদশ শতকে অযােধ্যায় একটি রামমন্দির ছিল বলে যাঁরা দাবি করেন সেই দাবির সমর্থনে কিন্তু কোন ঐতিহাসিক সাক্ষ্য প্রমাণ নেই। নেই কোন পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনও। অথচ ষষ্ঠ ও সপ্তম শতকে হাসিমপুর জেলা, বঁসি জেলা এবং নওদা জেলাতেও প্রচুর রাম, সীতা লক্ষ্মণের পােড়ামাটির মূর্তি পাওয়া গেছে। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ, বর্তমান অযােধ্যাকে রামের জন্মভূমি বলা হলেও সেখানে কোন রামের প্রাচীন মূর্তি অথবা রামের মন্দির দ্বাদশ শতক পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। (হানস, বাক্কার, অযােধ্যা, প্রথম খণ্ড, পৃ. ৪৫ এবং পৃ. ১৪৩) তবে রামায়ণের অযােধ্যাকে স্মরণ করে তাইল্যাণ্ডে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দে রাজা রাজাধিপতি এক অযােধ্যা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
রামায়ণের কাহিনীতে বলা হয়েছে বনবাসে যাওয়ার সময়ে রাম, সীতা ও লক্ষ্মণ অযােধ্যা ত্যাগ করে শৃঙ্ঘভেরাপুর (বর্তমান শৃঙ্গুর)-এ আসেন। তারপর গঙ্গা পার হয়ে চিত্রকূট পাহাড়ের কাছে ভরদ্বাজ আশ্রমে কিছু সময় বিশ্রামে অতিবাহিত করেন। এই চারটি অঞ্চলে খননকার্য চালিয়ে একটি সময়কালের সাদৃশ্য প্রত্নতাত্ত্বিকেরা খুঁজে পেয়েছেন—তা হলাে এই অঞ্চলগুলি উত্তরের কৃষ্ণ মসৃণ তৈজস পাত্র সংস্কৃতির (খ্রিস্টপূর্ব ৭০০-খ্রিঃপূঃ ১০০) বা Northern Black Polished Ware (NBPW) এর অন্তর্ভুক্ত। অযােধ্যায় এমন কোন মৃৎপাত্র পাওয়া যায়নি যা থেকে বলা যাবে এই অঞ্চল তারও পূর্বে চিত্রিত ধূসর তৈজস পাত্র সংস্কৃতির খ্রিঃ পূঃ ৮৫০-খ্রিঃ পূঃ ৪০০ বা Painted Grey Ware (PGW) অন্তর্ভুক্ত ছিল।
অথচ রামায়ণের অযােধ্যার বর্ণনা গ্রহণ করলে অন্ততঃপক্ষে বলতে হবে এর প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তাম্ৰযুগে (খ্রিঃপূঃ ৪০০০) অথবা Copper Age-এ। তাহলে স্বীকার করতে হবে অযােধ্যার অবস্থিতি গাঙ্গেয় অঞ্চল ছাড়া নিশ্চয় অন্য কোথাও ছিল। কারণ বর্তমানের অযােধ্যা সহ গাঙ্গেয় সমভূমিতে অবস্থিত অন্য সমস্ত অঞ্চলগুলির উৎপত্তি তুলনামূলকভাবে খুবই সাম্প্রতিক অর্থাৎ খ্রিঃপূঃ সপ্তম শতকের পূর্বে নয়।
রামায়ণের অযােধ্যা সম্পর্কে বলা হয়েছে এটি সরযূ নদীর তীরে অবস্থিত। এখন এই পুরানো সরযূ নদীকে খুঁজে বার করতে পারলে সন্ধান পাওয়া যাবে প্রাচীন অযােধ্যার। অধ্যাপক রাজেশ কোচার—যিনি বর্তমানে নয়া দিল্লীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স টেকনােলজি এন্ড প্রিমেন্ট স্টাডিজ-এর ডাইরেক্টর এবং যিনি অধ্যাপক জয়ন্তবিষ্ণু নারলিকারের সঙ্গে যুগ্মভাবে জ্যোতির্বিদ্যার উপর গ্রন্থ রচনা করেছেন তিনি বলেছেন এই প্রাচীন সরযূর সন্ধান পাওয়া যাবে যমুনা নদীর পশ্চিমে।
সম্প্রতি প্রকাশিত “দি বেদিক পিপল” (ওরিয়েন্ট লঙম্যান, ২০০০) এ অধ্যাপক। কোচার বলেছেন ঋগ্বেদ লিখিত হয়েছে প্রাক-লৌহ যুগে, যে সময়ে আর্যরা গঙ্গা-যমুনা বিধৌত দোয়াব অঞ্চলে প্রবেশ করেনি। ফলে গঙ্গার পূর্ব দিকের অঞ্চল সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল ছিলেন না। ঋগ্বেদে তিনটি নদী–গঙ্গা, গােমতী এবং সরযূর উল্লেখ আছে। তার মধ্যে গঙ্গা খুব গুরুত্বহীনভাবে শেষের দিকের স্তোত্রগুলিতে উল্লেখিত হয়েছে। অন্যদিকে ঋগ্বেদের গােমতী বর্তমান উত্তরপ্রদেশেব পূর্বে প্রবাহিত গােমতী নদী নয় এটি হল বালুচিস্তানে প্রবাহিত সিন্ধুর শাখা নদী গােমাল। আর গােমাল যদি গােমতী হয় তাহলে আজকের গােমতীকে ঋগ্বেদের গােমতী বলা যাবে না এবং ঋগ্বেদের আর্যদের কাছে তা অজ্ঞাত ছিল। এর ফলে সরযূর মত আরও পূর্বে প্রবাহিত নদী সম্পর্কে আর্যদের যে কোন জ্ঞান থাকবে না, তা বলাই বাহুল্য। অর্থাৎ গঙ্গা সমতলভূমিতে যে সরযূ নদী প্রবাহিত তা কোনভাবেই ঋগ্বেদের সরযূ হতে পারে না। তাহলে ঋগ্বেদের সরযূ কোথায় ছিল?
ঋগ্বেদে যমুনা এবং সিন্ধুর মধ্যবর্তী অঞ্চলের সমস্ত নদীর বিবরণ দেওয়া আছে কিন্তু সরযূ নদীর কোন ভৌগলিক বিবরণ নেই। ঋগ্বেদের এই ভৌগলিক বিবরণের অসম্পূর্ণতা দূর করে দিয়েছে তারই সমসাময়িক পারসিক ধর্মগ্রন্থ “আবেস্তা”, “আবেস্তা”র ভাষার সঙ্গে বৈদিক ভাষার বিশেষ কোন তফাৎ নেই। “আবেস্তা”য় আমরা তিনটি নদীর উল্লেখ পাই, হারােয়ু (Haroyu), হারাতবতী এবং হপ্ত হিন্দু, অধ্যাপক কোচারের মতে এই তিনটি নদী হল যথাক্রমে রামায়ণের সরফু, সরস্বতী এবং সপ্তসিন্ধু যা প্রকৃতপক্ষে আফগানিস্তানে প্রবাহিত। মনে রাখা প্রয়ােজন আর্যরা মধ্য এশিয়া থেকে আফগানিস্তান। তথা উত্তর পশ্চিম দিক দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন যদি সরযূ বা হারােয়ু আফগানিস্তানের নদী হয় তাহলে অযােধ্যাকে খুঁজতে হবে এখানে উত্তর ভারতে নয়।
রামায়ণের পাঠক মাত্রেই জানেন রামের পূর্বসূরীদের সঙ্গে ভারতের উত্তর পশ্চিম অংশের একটা যােগসূত্র ছিল। ইক্ষাকু রাজা মান্ধাতা দ্রুহু (Druhyu)-র রাজা অংগারকে পরাস্ত করেছিলেন। অংগারের (Angara) নিকট বংশধর ছিলেন গান্ধার—যার নাম থেকে বর্তমান কাবুলের কিছু অঞ্চলের নাম হয়েছিল গান্ধার। কান্দাহারের মধ্য দিয়ে গান্ধার নামটি আজও বেঁচে আছে। যদি দ্রুহুদের অবস্থান উত্তর-পশ্চিম দিকে হয়ে থাকে তাহলে ইক্ষাকুদের অবস্থানও কাছে-পিঠে হবে। বিতস্তা (মিলাম) এবং সিন্দুর মধ্যবর্তী অঞ্চল কেকয়দের (Kekayas) দখলে ছিল। ওই সময়ে বিবাহ কার্য সম্পন্ন হত নিকটস্থ জনগােষ্ঠীর মধ্যে। এই সমস্ত বিষয় বিবেচনায় রাখলে, স্বীকার করতেই হবে। অযােধ্যার অবস্থান এদের থেকে খুব একটা দূরে ছিল না। স্মরণ করা যেতে পারে রামায়ণে বর্ণিত এক যজ্ঞ অনুষ্ঠানে কেকয় আমন্ত্রিত হন নি, মনে রাখা প্রয়ােজন। রামায়ণে বর্ণিত নদীগুলির ভৌগলিক অবস্থানের সঙ্গে আফগানিস্তানে প্রবাহিত নদীগুলির অবস্থানেরই মিল খুঁজে পাওয়া যায়—উত্তর ভারতের নদীগুলির নয়।
লক্ষ্যণীয় “অযােধ্যাকাণ্ড” এ চিত্রকূট থেকে ভরত যখন রামের পাদুকা সম্বল করে অযােধ্যা ফিরে যাচ্ছেন তখন বাল্মীকি সেই যাত্রাপথের বর্ণনা দিতে গিয়ে কোথাও সরযূ নদীর উল্লেখ করেন নি। আবার অযােধ্যা থেকে ভরত যখন চিত্রকূট পাহাড় অভিমুখে অগ্রসর হয়েছিলেন তখনও বাল্মীকি সরযুর উল্লেখ করেন নি। এমন কি রামের বনগমনের সংবাদ পাওয়ার পর ভরত যখন মাতুলগৃহে কেকয়রাজপুর ত্যাগ করে অযােধ্যা অভিমুখে রওনা হলেন তখন বাল্মীকি ভারতে দীর্ঘপথ পরিক্রমায় বহু নদীর নামােল্লেখ করলেও সরযূর কোন নাম নেন নি।
তাহলে প্রশ্ন হবে উত্তর ভারতের বর্তমান অযােধ্যা কোন সময়ে তৈরি হয়েছিল ? এক কথায় এর উত্তর দিতে গেলে বলতে হবে এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিঃপূঃ ৭ম বা ৬ষ্ঠ শতকে গৌতম বুদ্ধ এবং জৈন গুরু মহাবীরের আমলে—যে সময়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল উত্তরে কৃষ্ণ মসৃন তৈজস পাত্রের সংস্কৃতি (Nothern Black Polished Ware)। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে অযােধ্যাও উপরােক্ত সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রকৃতপক্ষে খ্রিঃপূঃ ৭ম শতক থেকেই প্রাচীন পুঁথিপত্রে অযােধ্যার উল্লেখ খুব স্পষ্ট দেখা যায়। যার সঙ্গে রামায়ণের অযােধ্যার কোনাে সম্পর্ক নেই।
______________
লিখেছেনঃ ড. শ্যামাপ্রসাদ বসু
ছবির এই বৃদ্ধ লোকটি ঘানার এক ছোট্ট গ্রামের বাসিন্দা। সেখানে তুরস্কের এক নিউজ চ্যানেল তাদের ড্রোন দিয়ে ভিডিও করছিলো, দুর্ঘটনাবসত ড্রোনটি এই বৃদ্ধ লোকের বাড়ীর উঠানের সামনে গিয়ে পড়ে যায়।
সাংবাদিক তড়িঘড়ি করে তাদের ড্রোন ফেরত আনতে গিয়ে দেখে ড্রোনটি এই বৃদ্ধ লোকের হাতে। ড্রোনটি দেখিয়ে বৃদ্ধ প্রশ্ন করে সাংবাদিককে অবাক করে দেয়।
সে জিজ্ঞেস করে, আচ্ছা, তোমাদের এই ড্রোনটি কি আরো বড় হতে পারে না, যাতে আমি এটাতে চড়ে হজ্জে যেতে পারি!
দরিদ্র বৃদ্ধের এই হৃদয়ছোঁয়া আকুতি নিয়ে সাংবাদিক
ছবিসহ টুইটারে পোস্ট করলে মুহুর্তেই তা ভাইরাল হয়ে
যায়। সেটা তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর নজরে আসলে তিনি এই বৃদ্ধকে হজ্জে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
এভাবেই আল্লাহ্ তার একনিষ্ঠ বান্দাদেরকে তার ঘরের
মেহমান করে নেন। যা হয়তো তার বান্দারা কখনো
চিন্তাও করেনি, সেভাবে আল্লাহ্ তার বান্দাদের মনের
ইচ্ছেগুলো পূরণ করেন।
তাই আল্লাহর কাছে কিছু চাইবার সময় একনিষ্ঠ এবং তাকওয়া অবলম্বন করাটাই মূল কাজ। আল্লাহ্ সেই ইচ্ছেকে কীভাবে পূরণ করবেন সেটা হয়তো আমরা চিন্তাও করতে পারবো না।
তাকওয়া বা খোদাভীতি সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ পবিত্র আল কুরআনে বলেছেন :
‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক সম্মানিত যিনি তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক খোদাভীরু। নিঃসন্দেহে আল্লাহ্ সব কিছু জানেন এবং সব বিষয়ে অবহিত।’
___(সূরা হুজরাত-১০)
‘হে ঈমানদার লোকেরা! আল্লাহকে ভয় কর এবং প্রত্যেক ব্যক্তি যেন লক্ষ্য করে যে, সে আগামী দিনের জন্য কি সামগ্রীর ব্যবস্থা করে রেখেছে। আল্লাহকেই ভয় করতে থাক। আল্লাহ্ নিশ্চয়ই তোমাদের সেসব আমল সম্পর্কে অবহিত যা তোমরা কর।’
___(সূরা হাশর-১৮)
‘হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর, তাকে যেরূপ ভয় করা উচিত। তোমরা মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।’
___(সূরা আল ইমরান-১০২)
‘নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেবল ইলম সম্পন্ন লোকেরাই তাঁকে ভয় করে। নিঃসন্দেহে আল্লাহ মহাশক্তিশালী ও ক্ষমাকারী।’
___(সূরা আল ফাতির-২৮)
‘আল্লাহ্ তো তাদের সঙ্গে রয়েছেন, যারা তাকওয়া সহকারে কাজ করে এবং ইহসান অনুসারে আমল করে।’
___(সূরা নাহল-১২৮)
‘আর সফলকাম হবে ওইসব লোক যারা আল্লাহ্ ও রাসূলের হুকুম পালন, আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর নাফরমানী হতে দূরে থাকে।’
___(সূরা নূর-৫২)
‘যারা নিজেদের অদৃশ্য আল্লাহকে ভয় করে, নিশ্চয়ই তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও অতিবড় সুফল।’
___(সূরা মূলক-১২)
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুণ।
__আমিন
#মা ডাকটা শুনলেই মনটা জুড়িয়ে যায়,আর সে মায়ের উপর এতো নির্যাতন,ছেলের সামনে বৃদ্ধা মাকে ছেলের বউ এইভাবে মারধর করছেন,মনোহরগঞ্জ উপজেলা বাইশগাঁও গ্রামের এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই,এবং তাদের কঠিন শাস্তি দাবি জানাচ্ছি।
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু হয়েছে অথচ একটু পানিও ভিতরে পাইনি
অনেক কষ্ট লাগছে
এই মাছুম বাচ্ছার কি অপরাধ ছিল
ইয়া আল্লাহ আপনি নিজ হাতে জান্নাতে দিয়েন
( আমিন সবাই দোয়া করবেন )
😥😥😥এগুলো কি ভোলা যায়!!!
এগুলো ঠিকই মনে পরে,,,,,,,,,,,,,,,,
যদি কখনো এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ডাক আসলে সবার আগে শহিদ হতে আপনি কি প্রস্তুত আছেন.........
😳😳😳আজ বাংলাদেশে এদের বিরুদ্ধে কেউ নেই......তাই আজও এরা বসে বসে গাঁজা টানতেছে,,, কিন্তু আজ এদের থেকে শতগুণ ভালো আলেমদের বিরুদ্ধে সমালোচনা, আন্দোলন করতেছে কিছু বিবেকহীন মানুষ 🧟🧟🧟
বোকা মানুষ গুলো হয়তো অন্যকে বিরক্ত করতে জানে। কিন্তু কখনও কাউকে ঠকাতে জানে না। --হুমায়ূন আহমেদ
যারা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা কখনও অন্যের দুঃখ কষ্টকে উপলদ্ধি করতে পারেনা --রেদোয়ান মাসুদ
মুমিন এক পাথরে দুইবার হোঁচট খায়না। (সহীহ বুখারী)
প্রতিটি শোনা কথা বলে বেড়ানোটাই মিথ্যাবাদী হবার জন্যে যথেষ্ট। (সহীহ মুসলিম)
মনের মধ্যে লোহার মতোই মরিচিকা পড়ে।। আর তা দূর করার উপায় হলো ক্ষমা প্রর্থনা করা। (বায়হাকী)
প্রতিবেশীর প্রতি সুন্দর সহানুভূতির আচরণ করো, তবেই মুমিন হবে। (মিশকাত)
তোমার উপর তোমার শরীরের অধিকার রয়েছে। (সহীহ বুকারী)
ব্যাখ্যা : শরীরের অধিকার হলো, শরীর সুস্থ রাখা ও বিশ্রাম নেয়া।
তোমরা মুমিন হবেনা যতোক্ষণ একে অপরকে ভালোবাসবেনা।
কোনো নিন্দুক জান্নাতে প্রবেশ করবেনা। (বুখারী)
প্রচেষ্টার চেয়ে বড় কোনো যুক্তি নাই। (ইবনে হিব্বান)
যে তার প্রভুকে স্মরণ করে, আর যে করেনা, তাদের উদাহরণ হলো জীবিত ও মৃতের মতো। (সহীহ মুসলিম)
মুসলমান ব্যক্তির ইসলামনের সৌন্দর্যগুলোর একটি হলো, নিরর্থক কথা ও কাজ ত্যাগ করা। (তিরমিযী)
তোমার ভাইয়ের বিপদে আনন্দ প্রকাশ করোনা। (তিরমিযী)
যে তার ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করে, আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ করেন। (সহীহ বুখারী)
আল্লাহ ততোক্ষণ বান্দাহর সাহায্য করেন, যতোক্ষণ সে তার ভাইয়ের সাহায্য করে। (সহীহ মুসলিম)
রোগীর সেবা করো এবং ক্ষুধার্তকে খেতে দাও। (সহীহ বুখারী)
তোমাদের মাঝে উত্তম লোক সে, যে তার পরিবার পরিজনের কাছে উত্তম। (ইবনে মাজাহ)
তোমরা একে অপরের প্রতি হিংসা করোনা, ঘৃণা বিদ্বেষ কারো না এবং পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়োনা। (সহীহ মুসলিম)
সাবধান! তোমরা হিংসা করা থেকে আত্মরক্ষা করো। (আবু দাউদ)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Website
Address
Naogaon, Dhaka
Naogaon
6570
Sadar Hospital Road Naogaon
Naogaon, 6500
প্রতিষ্ঠানটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ এবং বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদিত।
Shahin Alam Full Stack Web Developer
Naogaon, 6530
Welcome to Codenarration. This is Official page of Codenarration YouTube Channel. In Codenarration you will get everything that you need to know about web development and programm...
Muktir More
Naogaon, 6500
Instructed by MD JAHID HASAN. JAHID CHEMISTRY CARE. Muktir more, Naogaon
Shironti ( Chaklahar ), P. O. Bhioil, P. S. Sapahar
Naogaon, 6560
This page is for all govt. job seekers including aspiring BCS cadres.follow the page and stay tuned.
রিয়েল একাডেমি ভবন, নওগাঁ সরকারী কলেজ মসজিদের পূর্ব পাশে, ডিগ্রীর মোড়, নওগাঁ।
Naogaon, 6500
বিএসসি, ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফ নার্সিং ভর্তি কোচিং।
Naogaon
Naogaon, 6500
We are giving class 5 to class 10 education programme. Here all teachers come to teach
Dhaka
Naogaon
This page is a very enjoyable and helpful for any Electrical Problems