প্রকৃত স্বাদ-Prokrito Shad

খাঁটি গুড়ের চাহিদা কেমন❓

চলছে শীত মৌসুম।চারিদিকে পিঠা খাওয়ার ধুম।সবাই নিজের ইচ্ছা ও চাহিদা অনুযায়ী গুড় দিয়ে পিঠা পুলি তৈরি করছেন।আমার গুড়ের অনেক ক্রেতা আছেন যারা একবার নয় একাধিক বার গুড় নিয়েছেন এবং সন্তষ্ট হয়েছেন এটা একজন উদ‍্যোগতার চরম তৃপ্তির জায়গা।
কিন্তু এবছর গুড় নিয়ে যখন কাজ শুরু করেছি তখন আমার পরিচিত একজন বললো গুড়ের আর সেই আগের স্বাদ গন্ধ পাই না,আমাকে গুড় দিয়েনতো দেখি আপনার গুড় কেমন হয়।
যেই কথা সেই কাজ গুড় পাঠিয়েছি।গুড় খেয়ে এই গুড়ের পারমানেন্ট ক্রেতা হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ্।
খাঁটি গুড়ের স্বাদই আলাদা।আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি বাজার থেকে কেনা গুড়ে সেই স্বাদ ও গন্ধ আপনি কখনই পাবেন না।তার একমাত্র কারণ হলো বাজার থেকে কম দামে যে গুড় কিনবেন সেই গুড় কীভাবে তৈরি হয় এর একাধিক প্রতিবেদন আমরা পত্রিকা ও টিভিতে দেখেছি।সেই গুড়ে থাকে না বিন্দুমাত্র গুড়ের ছিটেফোটা।তাই খাঁটি গুড়ের চাহিদা সকল সময়ই তুঙ্গে।

" ভেজালমুক্ত খাদ‍্য করি গ্রহণ
সুস্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য করি বর্ধন।"

সকাল বেলার এক কাপ চা চাঙ্গা দেহমন❗❗

আসসালামু আলাইকুম
শুভ সকাল।

চা পান করতে আমরা সবাই পছন্দ করি।বাঙালির চায়ের কাপে জড় উঠে সব সময়।বাঙালির চা কোথায় থাকেনা?
বন্ধুদের আড্ডায়,পরিবারে সময় কাটাতে,প্রতিবেশির ঘরে,রেস্তোরায়,অতিথি আপায়নে,অফিস আদালতে এমনকি অলিতে গলিতে জমপেশ চায়ের আড্ডা।

এক কাপ চায়ের সাথে জড়িয়ে থাকে কত আবেগ অনুভূতি।চায়ের নেশায় যাকে পেয়ে বসে একমাত্র সেই জানে চায়ের কী কদর।এক কাপ চা দিয়ে কঠিন হৃদয়ের মানুষকে বরফের মত গলতে দেখা যায়।মোটকথা হলো এক কাপ চায়ের বেশ যাদুকরি ক্ষমতা আছে।সেই যাদু বলে মানুষ হয়ে উঠে মানুষের পছন্দের মানুষ।তাই চায়ের নেশা বাঙালিকে সব সময়ই পেয়ে বসে।

"ভেজালমুক্ত খাদ‍্য করি গ্রহণ
সুস্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য করি বর্ধন।"

নারী উদ‍্যোগতা দিবসের শুভেচ্ছা

শীতে শরীর ও ত্বকের যত্নে মধুর ব‍্যবহার ❗

শীতের আমেজ প্রকৃতিতে।সর্দি জ্বরে আক্রান্ত শিশু ও বৃদ্ধরা।শীতের শুরুতে এখন এমন চলছে।শীতে শিশু ও বৃদ্ধদের যত্ন নিতে হয় একটু বেশি।

খাওয়া -দাওয়ার ব‍্যাপারেও হতে হবে সচেতন।শাক -সবজি ও ফল মূল রাখতে হবে খাদ‍্য তালিকায়।পাশাপাশি প্রতিদিন অন্তত এক চামচ মধু সেবনে অনেকটাই সুস্থ‍্য থাকা সম্ভব।

শীতে শরীরের পাশাপাশি ত্বকও হয়ে যায় রুক্ষ।তাই ত্বকের যত্নে মধুর প্রভাব বেশ।বিভিন্ন ফেস প‍্যাকের সাথে মধুর ব‍্যবহারে ত্বক রুক্ষ ভাব দূর করে আনে নমনীয়তা।

কালোজিরা ফুলের মধু ও সরিষা ফুলের মধু এভেইলেবল।

"ভেজালমুক্ত খাদ‍্য করি গ্রহণ
সুস্বাস্থ‍্য ও সৌন্দর্য করি বর্ধন।"

শীতে মধুর গুণাগুণ

প্রকৃতিতে শীতের আমেজ চলে এসেছে।শীত ঋতু মানেই সবুজ শাক সবজি ও ফল মূলের সমারোহ।শীতে প্রকৃতি হয়ে যায় রুক্ষ।প্রকৃতির মত আমাদের ত্বক ও হয়ে উঠে রুক্ষ।শিশু ও বৃদ্ধদের মাঝে দেখা যায় সর্দি,কাশি ও নানা রকম ফ্লু জনিত অসুখ বিসুখ।

এই সমস‍্যার সমাধানে মধু একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।তাই প্রতিদিন মধু সেবনে এই সমস্ত সমস‍্যা থেকে রক্ষা পেতে পারি।

" ভেজালমুক্ত খাদ‍্য করি গ্রহণ
সুস্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য করি বর্ধন।"

বহেড়া কথন:

বহেড়া বৈজ্ঞানিক নাম Terminalia bellirica

আমলকী,হরিতকী ও বহেড়া এই তিন ফলের মিশ্রণকে ত্রিফলা বলে।আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিসেবে ত্রিফলা স্বাস্থ‍্যের জন‍্য বেশ উপকার।বহেড়ারও রয়েছে নানা গুণাগুণ:

সাদা বা রক্ত যে কোন আমাশায় প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুড়ো খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।

অকালে চুল পাকলে বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বেটে এক কাপ পানিতে গুলে পানি ছেঁকে নিয়ে সেই পানি চুলে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

আধা চা চামচ বহেড়া গুড়ো ঘি গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

বহেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর উপর লাগালে গায়ের রং অল্পদিনের মধ‍্যেই স্বাভাবিক হয়।

বহেড়া বিচি বাদ দিয়ে শাঁসের গুড়ো ডালিম পাতার রসে সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমি দূর হয়।

" ভেজালমুক্ত খাদ‍্য করি গ্রহণ
সুস্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য করি বর্ধন।"