PM Najmul hasan
প্রতিযোগিতা মূলক জীবন থেকে, সহযোগিতা মূলক জীবন বেশি সুন্দর �
আমার নামটাও লিখবেন....
ইনশাআল্লাহ 💙
মাদরাসা'র গভর্নিং বডির সভাপতি মহোদয় এর সাথে বালক শাখার শিক্ষকদের সিংহভাগ || 💖
ইনশা আল্লাহ! খুব চমৎকার একটি সংবাদের অপেক্ষায়।
সন্ধান চাই 📣
প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য সাথে সূরা মূলক || 💚
📌বড় স্টেশন, চাঁদপুর।
অদেখা ছবিতে কাজী নজরুল ইসলাম - যে নজরুলকে আমরা অনেকেই দেখিনি। 🖤
সময়কাল: ১৯৫০ দশকের প্রথমার্ধ।
স্থান: কলকাতা (সম্ভবত পাইকপাড়ার বাড়ির ছাদে)।
ছবি সৌজন্যে: বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র (মেসবাহ)
বিকল্প ব্যবস্থা কি?
মাঝি তাড়াতাড়ি নৌকা বাও, আমাদের যে বৃষ্টি নামার আগেই গন্তব্যে ফিরতে হবে 🛶 💚
এই নয় যে, মওলানা ভাসানী সারা জীবন তালের আঁশের টুপি ব্যবহার করেছেন।
রাজনৈতিক জীবনের প্রথম ভাগে তিনি কংগ্রেস করেছেন। কিন্তু গান্ধী-টুপি ব্যবহার করেননি। তখন ব্যবহার করেছেন সাদা কিস্তি টুপি। চল্লিশের দশকে পাকিস্তান আন্দোলন করেছেন, মুসলিম লীগের প্রাদেশিক সভাপতি ছিলেন, কিন্তু কখনো জিন্নাহ টুপি ব্যবহার করেননি। সে সময়ও সাদা কিস্তি টুপি ব্যবহার করেছেন। কিন্তু বরিশালের গৌরনদীতে এক দরিদ্র পরিবারের প্রভাবে চল্লিশের দশকের শেষ হতে তালের আঁশের টুপি ব্যবহার করতে লাগলেন। ‘ছোটদের ভাসানী’ শিরোনামের পুস্তিকায় তাঁর ভক্ত অনুসারী সৈয়দা সুরাইয়া মসউদ লিখেছেন, “বরিশাল জেলার গৌরনদী থানার এক গাঁয়ের বাড়ীতে উঠানে বসেছিলেন তিনি। বাড়ীর লোকেরা পরম আদরে তাঁকে চাল ভাজা খেতে দিয়েছিলেন। খেতে খেতে তিনি দেখলেন, উঠানের এক প্রান্তে বসে এক মা কুলায় চাল বাছছে। কাছেই ধুলোবালির মধ্যে এক শিশু খেলা করছে। খেলতে খেলতে শিশুটি মায়ের কোলে ঝাপিয়ে পড়ল। মা তাকে দুধ দিল। একসাথে ছেলেকে দুধ খাওয়ানো আর চাল বাছায় অসুবিধা। মা চাল বাছা বন্ধ করে অন্য একটি কাজ হাতে নিল। দাদু ভাসানী দেখলেন, তালের আঁশ দিয়ে মা টুপি বানাচ্ছে। তিনি ভাবলেন, কি কাজের এসব মা! এদের কাজের দাম দিতে হবে। সেই থেকে তিনি তালের আঁশের টুপি ব্যবহার করা শুরু করলেন।…এভাবে বরিশাল জেলার গৌরনদী থানার একটি কুটির শিল্প পৃথিবী বিখ্যাত হয়ে গেল।”
[নানান মাত্রায় মওলানা ভাসানী (মওলানা ভাসানীর পোশাক); সৈয়দ ইরফানুল বারী]
ইয়া নবী সালামু আলাইকা – ইয়া রাসুল সালামু আলাইকা।
ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা – সালাওয়া তুল্লা আলাইকা॥ 💚
প্রাণের মদিনা 💚
মওলানা ভাসানীর নামটি আমার পূর্ব হইতে জানা ছিল। কলিকাতার সান্ধ্য ইংরাজী দৈনিক ‘স্টার অব ইন্ডিয়ার’ সহ-সম্পাদক হিসাবে নিযুক্ত থাকাকালে আমার হাত হইয়া তাঁহার বহু সংবাদ কাগজে ছাপা হইয়াছে। লোকজনের সমাগম ও তাড়াহুড়া হইতে মনে করিয়াছিলাম, তিনি নিশ্চয়ই বিরাট পাগড়ী ও চাপকান-চোগাধারী লোক হইবেন। কিন্তু উহার কিছুই না দেখিয়া আশ্চর্যান্বিত হইলাম। পরণে লুঙ্গি, গায়ে সাদা জামা এবং মাথায় সাদা টুপি। সভার কাজ আরম্ভ করিলেন মওলানা সাহেব স্বয়ং। সভাপতিত্বের জন্য কেহ কাহারও নাম পর্যন্ত প্রস্তাব করিল না, যেন মওলানা সাহেব দৈব সনদবলে সভাপতি নির্বাচিত হইয়াই রহিয়াছেন। ইহার পরও আসামে বহুবার সভাপতিবিহীন বহু সভা আমি দেখিয়াছি-প্রধান বক্তা সেই একই ব্যক্তি। কাহার ঘাড়ে দুইটি মাথা, মওলানা ভাসানীকে বাদ দিয়া আসামের জনসভায় সভাপতিত্ব করিবেন?
[বিচিত্র ভাসানী; মোহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ্]
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
ছারছীনা দরবার শরীফের মরহুম পীর শাহ আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ র. এর জামাতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ. আর. এম. আলী হায়দার মুর্শিদী স্যার ইন্তেকাল করেছেন।
আল্লাহ তাআলা মরহুমকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সুউচ্চ মাকাম নসিব করুন। 🤲
তোমাদের জন্য দু'আ এবং শুভকামনা || 💙
মনে রাখবে-- সফলতার জন্য চাই আল্লাহর অনুগ্রহ এবং ধারাবাহিক প্রচেষ্টা। 🌸
জেলা প্রশাসক জানালেন, মাওলানা ভাসানী সেদিন সন্ধ্যায় বরিশাল থেকে খুলনা আসবেন সড়কপথে রূপসা ফেরিঘাট দিয়ে। আমার কাজ রূপসা ফেরিঘাট থেকে মাওলানা সাহেবকে খুলনা সার্কিট হাউসে নিয়ে আসা, জেলা প্রশাসক ও সামরিক আইন প্রশাসকের সঙ্গে একটি জরুরি সাক্ষাৎকারের কথা বলে। আমি শুনে কিছুটা হতভম্ব হয়ে প্রশ্ন করলাম, কিন্তু তিনি না আসতে চাইলে? তাঁকে কি গ্রেপ্তার করতে হবে?
প্রশ্নের উত্তরে জেলা প্রশাসক বললেন, তাঁকে গ্রেপ্তার করার জন্য পুলিশ পাঠাতাম, তোমাকে না। তোমাকে পাঠাচ্ছি মাওলানা সাহেবকে কৌশলে নিয়ে আসতে। তুমি আমার গাড়ি নিয়ে যাবে, ওটিতে তাঁকে নিয়ে আসবে। ব্রিগেডিয়ার দুররানি বললেন ইংরেজিতে, আমরা তোমার ওপর ভরসা করে আছি।
অগত্যা রওনা হলাম রূপসা ফেরিঘাটের উদ্দেশে জেলা প্রশাসকের সরকারি গাড়িতে, পেছনে জিপে কিছু পুলিশ, যাতে বিপদ হলে তারা সামাল দিতে পারে। ফেরিঘাটে যখন পৌঁছালাম, তখন রাত আটটা, গাড়ির চলাচল খুব কম। আমি সরাসরি ফেরিতে গাড়ি ঢুকিয়ে ফেরিচালককে বললাম ওপারে নিয়ে সে যেন ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে। এ ধরনের আদেশ পেয়ে ফেরিচালক হতভম্ব হলেও সঙ্গে পুলিশ দেখে সে ভাবল, আমি কেউকেটা। তাই বিনা প্রতিবাদে ওপারে ফেরি নিয়ে গেল। ওপারে পৌঁছে আমি গাড়ি আর কূলে তুললাম না। আমার আর পুলিশের জিপ ফেরিতেই থাকল। উদ্দেশ্য, আর কোনো গাড়ি যেন না উঠতে পারে। আর সেই সুযোগে ঘাটে পৌঁছানোর পর মাওলানাকে যেন আমি আমার গাড়িতে ওঠাতে পারি। কিন্তু এমনই কপাল, কিছুক্ষণ পর মাওলানা ভাসানী একটি ছোট গাড়িতে এলেন, যেটা তাঁর ড্রাইভার কসরত করে ফেরিতে তুলে ফেলল। আমার কৌশল কাজে লাগল না।
অগত্যা গাড়ি ফেরিতে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আমি ভাসানীর গাড়ির পাশাপাশি দাঁড়িয়ে তাঁকে আমার পরিচয় দিয়ে বললাম যে আমি তাঁকে খুলনায় অভ্যর্থনা জানানোর জন্য দাঁড়িয়ে। এতে অত্যন্ত খুশি হয়ে ভাসানী গাড়ি থেকে বেরিয়ে আমার সঙ্গে হাত মেলালেন। আমার জীবনে এই প্রথম মাওলানা ভাসানীর সাক্ষাৎ, কিছুটা অভিভূত। তবু সাহস করে বললাম, স্যার, আপনাকে জেলা প্রশাসক আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাতের খাবারের জন্য সার্কিট হাউসে, সঙ্গে গাড়িও পাঠিয়েছেন। এই বলে সামনের গাড়িটি দেখালাম।
গাড়ির দিকে যেতে যেতে ভাসানী জিজ্ঞেস করলেন জেলা প্রশাসকের নাম। বলতেই তিনি চিনলেন। ভাবলাম, আর কোনো চিন্তা নেই, তিনি আমার সঙ্গে যাবেন। হঠাৎ জিজ্ঞেস করলেন, সার্কিট হাউসের নিমন্ত্রণে আর কেউ আছেন কি না। আমি কিছু না ভেবেই বললাম ব্রিগেডিয়ার দুররানির কথা। এ কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে ভাসানী পিছু ফিরে তাঁর গাড়িতে সটান উঠে পড়লেন। তিনি দরজা বন্ধ করার আগে আমি দৌড়ে তাঁর গাড়িতে পাশে বসে তাঁর হাত দুই হাতে ধরে বললাম, স্যার, দয়া করে একটু সার্কিট হাউস হয়ে যান। আমার ওপর জেলা প্রশাসক অনেক নির্ভর করে আছেন। আমার চাকরিজীবনের সবে শুরু।
আমার মিনতির জন্য কি না জানি না, মাওলানা ভাসানী স্থির চোখে চেয়ে হেসে বললেন, চলো, তোমার জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মোলাকাত করেই যাই, তবে ওই সরকারি গাড়িতে নয়, আমার গাড়িতে। বলে তিনি একটু সরে আমাকে জায়গা করে দিলেন। গাড়িতে ড্রাইভার ছাড়া আরও দুজন লোক ছিল, একজন সামনে, আরেকজন ভাসানীর ডান পাশে। আমি পাশে বসে চলতে চলতে আল্লাহকে শুকরিয়া জানালাম।
সার্কিট হাউস পৌঁছানোর পর ভাসানীকে ভেতরে নিয়ে দেখি জেলা প্রশাসক অভ্যর্থনাকক্ষে নিজেই দাঁড়িয়ে, আর ব্রিগেডিয়ার দুররানি পাশে। দুজনই ভাসানীকে অভ্যর্থনা জানিয়ে হাত মেলালেন। পরে তাঁকে তাঁরা পাশের একটি কক্ষে নিয়ে গেলেন। আমাকে জেলা প্রশাসক বললেন অভ্যর্থনাকক্ষে অপেক্ষা করতে।
পাশের কক্ষে মিটিং ঘণ্টা খানেক চলল। ঘরের ভেতর কথাবার্তা বেশ নিচু গলায় হচ্ছিল, তাই কিছু শুনতে পাচ্ছিলাম না। কিন্তু শেষের দিকে ভাসানী জোর গলায় কথা বলছিলেন। আগের কথা যদিও শুনিনি, তাঁর শেষের কথা শুনে মনে হলো, তিনি ব্রিগেডিয়ারকে উদ্দেশ করে বলছেন খাঁটি উর্দুতে, ‘দেখো, পাকিস্তান বাঙালি মুসলমান নে বানায়া, উও পাকিস্তান তোড়না নেহি চাহতে, তোমহারা প্রেসিডেন্ট ইসকো তোড়না চাহতা হ্যায়। (বাঙালি মুসলমানরা পাকিস্তান বানিয়েছে, তারা পাকিস্তান ভাঙতে চায় না, তোমার প্রেসিডেন্ট ভাঙতে চায়)।’ এই কথা বলতে বলতে দরজা খুলে ভাসানী বেরিয়ে আসেন, পেছন পেছন ব্রিগেডিয়ার দুররানি আর জেলা প্রশাসক। কিন্তু কথা তখনো তাঁর শেষ হয়নি। ভাসানী তাঁর স্বভাবসুলভ আঙুল উঁচিয়ে উর্দুতে বলেন, এভাবে পাকিস্তান থাকবে না। তারপর সোজাসুজি ব্রিগেডিয়ার দুররানিকে বলেন, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া একজন ব্যভিচারী। তোমরা (সেনাবাহিনী) এ প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছ না কেন? তোমাদের বুদ্ধি-বিবেচনা নেই? এ লোক শুধু মদখোরই নয়, অসৎ চরিত্র। এই লোকই পাকিস্তান ভাঙবে।
ভাসানী বাইরে দাঁড়িয়ে আঙুল নাচাতে নাচাতে বলছেন আর আমি অবাক বিস্ময়ে দেখছিলাম লাল মুখ করে ব্রিগেডিয়ার দুররানি তাঁর কথা শুনে যাচ্ছেন নীরবে। আর কথা না বাড়িয়ে ভাসানী যখন গাড়িবারান্দার দিকে যাচ্ছিলেন, তখন জেলা প্রশাসক রাতের খাবারের কথা বললে তিনি জোরে মাথা ঝাঁকিয়ে বললেন, রাতে তিনি বেশি খান না, এবং এখন বিশ্রামের জন্য তাঁর নির্দিষ্ট স্থানে যাবেন। আমি পেছনে পেছনে এলে তিনি বললেন, তাঁর সঙ্গে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এই বলে তিনি তাঁর গাড়িতে উঠে গেলেন। গাড়িবারান্দায় দাঁড়িয়ে জেলা প্রশাসক ও ব্রিগেডিয়ার দুররানি তাঁকে বিদায় দিলেন।
সেদিন ব্রিগেডিয়ার দুররানি মাওলানা ভাসানীকে কতখানি বোঝাতে পেরেছিলেন জানি না, কিন্তু যেভাবে ভাসানী সামরিক সরকার আর তার প্রধানকে সম্বোধন করেছিলেন বিশেষ বিশেষণে (তার কয়েকটি শব্দ আমি বাদ দিয়েছি), তা থেকে এটাই বুঝেছিলাম, তাঁর উদ্দেশ্য সফল হয়নি। বরং ভাসানীই তাঁকে শুনিয়ে গেলেন।
[জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, অ্যাসাসিনেশন অব জিয়াউর রহমান অ্যান্ড দ্য আফটারম্যাথ বইয়ের লেখক, প্রথম আলো]
আমাদের ঈদ আনন্দ 💖
আলহামদুলিল্লাহ। 💙
হুজুরের হুজুরাখানায় কিংবা ঘরে মৌসুমী ফলমুল, শাক-সব্জী স্তুপীকৃত হইয়া যাইত। আধ্যাত্মিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, মানবিক সকল প্রকারের ভক্ত শিষ্য হুজুরের জন্য যাহা আনিতেন তাহা একদিকে এই ভাবে জমা হইত, অপর দিকে বিলিবন্টন হইতে থাকিত। পরিমাণে কম বেটাইম বলিয়া বিলিবন্টন করিতে হুজুর যেমন কোন প্রকার সঙ্কোচ বোধ করিতেন না, ঠিক তেমনি যাহাকে দিতেন তাহারও কোন আপত্তি থাকিত না। সবার মনে একটা কথা দোলা দিয়া যাইত- মওলানা ভাসানী আমাকে ইফতার দিয়াছেন।
১৯৭০ সালের নভেম্বর মাসে রোজার দিন ছিল। আমার ডায়রিতে উল্লেখ আছে, এক সকালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক-সাংবাদিক শহীদুল্লাহ কায়সার ও বিশিষ্ট শিল্পপতি মেহদী ইস্পাহানী সন্তোষে আসেন। হুজুরের সহিত ঘণ্টাখানেক আলাপ করিয়া তাহারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হইলেন। হুজুর দুইজনকে ২টি ডালিম ও ২টি লেবু দিয়া বলিলেন, ইফতার কইরো। ‘বহু সম্মানে বারেক ঠেকানো মাথা’ –এর মত লইয়া তাহারা চলিয়া গেলেন।
[রমজানের দিবারাত্রি ; মুর্শিদ মওলানা ; সাপ্তাহিক হক কথা । ]
আলহামদুলিল্লাহ লাইভ চলছে
অনুষ্ঠানটি সরাসরি দেখতে পেজে যুক্ত হবেন।
পেজ:- হৃদয়ে মানবতা সামাজিক সংগঠন 💚
------------------অতিথিবৃন্দ:-
মুফতী আ জ ম অহিদুল আলম।
মুফাসসির:- ছারছীনা দারুসসুন্নাত কামিল মাদরাসা।
মুফতী আহমেদ মঈনুদ্দিন খন্দকার।
আরবি প্রভাষক:- দারুননাজাত সিদ্দীকিয়া কামিল মাদরাসা।
সার্বিক তত্ত্বাবধানে:- মো: আফজাল হোসাইন।
ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক:- হৃদয়ে মানবতা সামাজিক সংগঠন।
সঞ্চালক:- পি এম নাজমুল হাসান।
ইনশাআল্লাহ 💙
অনুষ্ঠানটি সরাসরি উপভোগের দাওয়াত রইলো।😊
বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে প্রশ্নোত্তর পর্ব।সাদকাতুল ফিতর ও যাকাত সংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্নের সরাসরি উত্তর পাবেন মূল্যবান অতিথিদের কাছ থেকে।।
তাই অনুষ্ঠানটি সরাসরি উপভোগ করতে পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।।😊
মাশা-আল্লাহ 🌸
সুন্দর তেলওয়াত 💚
আসরের নামাজের পর হইতে হুজুর যাহাকেই সামনে পাইতেন, বলিতেন, ইফতার কইরা যাও। 💖
হুজুরের নিয়ম ছিল, মসজিদে মুসল্লিদেরকে লইয়া সারিবদ্ধ বসিয়া কলার পাতায় ইফতার করা। পাড়া-পড়শী সাধ্যমত ইফতার লইয়া মসজিদে চলিয়া আসিতেন। হুজুরও সকলকে কিছু পরিমাণে দেওয়া যায় এমন ইফতার লইয়া যাইতেন। সব আইটেম জনে জনে কলার পাতায় সমভাবে বন্টন করা হইত। হুজুর নিজে একটি কলার পাতা টানিয়া লইয়া বসিয়া যাইতেন। দৃষ্টি সীমার মধ্যে হিন্দু-মুসলমান, ছেলে-বুড়া যে কেহ পড়িত সকলকে দরদ ও মমতা লইয়া ডাকিতেন, আয়-ইফতার কইরা যা। ১৯৭০ সালের ৮ নভেম্বর হুজুরের সাথে সন্তোষের মসজিদের সম্মুখস্ত ঘাসে বসিয়া ডক্টর কাজী মোতাহার হোসেন ও জনাব এ জেড এম শামসুল আলম (সি-এস-পি) ইফতার করিয়া ছিলেন। ইফতার করিতে করিতে ডক্টর কাজী হুজুরকে বলিলেন, আপনাকে কেন যে সবাই রাজনীতিক বলে, তা-ই আমি বুঝি না।
[রমজানের দিবারাত্রি, আমার ভালোবাসা মওলানা ভাসানী- সৈয়দ ইরফানুল বারী]
প্রধানমন্ত্রীর সাথে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী সাহেব ও প্রিন্সিপাল হুজুরের এর মতবিনিময়: দাবী পূরণের আশ্বাস 💖
নতুন শিক্ষাক্রমের অসঙ্গতি ও পাঠ্যপুস্তকে উল্লেখিত কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী ও আপত্তিকর বিষয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেছেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। আজ ১২ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার এক প্রতিনিধিদল নিয়ে প্রায় ঘন্টাব্যাপী বৈঠকে তিনি মাদরাসার জন্য স্বতন্ত্র কারিকুলাম প্রণয়ন, সাধারণ বিষয়সংখ্যা কমিয়ে ১০০০ নম্বর নির্ধারণ, স্বকীয়তা রক্ষা, পাঠ্যপুস্তক সংশোধনসহ বিবিধ দাবি উপস্থাপন করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মনযোগ সহকারে বক্তব্য শুনেছেন, পাঠ্যপুস্তকের অসঙ্গতি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এবং সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেছেন। সাথে সাথে তিনি মাদরাসা শিক্ষার স্বকীয়তা রক্ষার প্রতি গুরুত্বও প্রদান করেছেন।
প্রতিনিধিদলে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা একেএম মনোওর আলী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী, ফরিদগঞ্জ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান ও বাদেদেওরাইল ফুলতলী কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা নজমুল হুদা খান। ©
মানুষ কি মনে করে যে "আমরা ঈমান এনেছি" একথা বললেই তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে, আর তাদের পরীক্ষা করা হবেনা ?
সূরা আনকাবুতঃ ০২
ওরা তো আমাদেরই! তাহলে ওদের খোঁজ কেন নিচ্ছি না?
সহমর্মিতা ছড়িয়ে পড়ুক তাদের প্রতি 💖
ঘূ্র্ণিঝড় 'সিত্রাং'-ক্রমশই ভয়ানক রূপ ধারণ করছে 😥
মহান আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুক 🤲
এবার ছিলো আমার ১৬ তম ভালোবাসা প্রদান 💖
পাশের মানুষটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ১৮৬ বার রক্তদাতা জাবেদ নাসিম দাদু 💞
আলহামদুলিল্লাহ,আরও একটি অর্জন 💖
কুয়েতে কোরআন প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অর্জন করেছেন হাফেজ মোহাম্মদ আবু রাহাত 🌸
আফগানী ক্লাসমেটের মেহমান হয়েছিলাম আজ দুপুরে।
সেখানে আরো দু'জন ছিল।
একজনের বয়স ২৬।
একজন স্ত্রী, ছয়জন সন্তান।
আরেকজনের বয়স ২৩।
দুইজন স্ত্রী, তবে সন্তান নেই। সে তৃতীয় জনের চিন্তায় আছে। বয়স তো মাত্র তেইশ।
একসাথে ছিলাম অনেক্ষণ।
আমাদের থেকে শিক্ষায়, স্মার্টনেসে, আদবে আখলাক, বুজুর্গির ক্ষেত্রে অনেক ফরওয়ার্ড মনে হলো।
২৬ বছর বয়সে এতগুলো সন্তানের বাপ, ২৩ বছর বয়সে দু'টো স্ত্রীর অধিকারী এগুলো জেনে আমি না যতটা অবাক হলাম,
আমি অবিবাহিত জেনে ওরা তার চেয়ে বেশী আশ্চর্য হলো।
আমি বললাম আমাদের দেশে দুই বিয়ে করা কবীরা গুনাহ্। করলে রক্ষে নেই।
আমার দেশের ধর্মীয় অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলো।
বললাম,
আমি আজকে আফগানীদের মেহমান হয়েছি, এটা যদি আমার দেশের মানুষেরা জানতে পারে, মনে করবে আমি বরবাদ হয়ে গিয়েছি।
Collected
দারুন নাজাত আদর্শ দাখিল মাদরাসা'র আরো একটি বড় অর্জন 💖
(গোলাকান্দাইল শাখায়,রুপগন্জ, নারায়ণগঞ্জ)।আমাদের হিফজ বিভাগের মেধাবী ছাত্র মোঃওমর ইবনে যোবায়ের আল্লাহর রহমতে আজ(২৬/০৯/২০২২)হাফেজ হয়েছে ✌️আলহামদুলিল্লাহ। মোঃযোবায়ের এখন থেকে হাফেজ মোঃযোবায়ের।সকলে তার জন্য দোয়া করবেন🤲
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Address
Narayanganj
Narayanganj
MR Narayanganj Place 4 Men fejix Mr ali Roton budy building place 3 � Mr Narayanganj body building � place 3. Mr Dhaka men Fejix place 6.Mr V I P Men fejix Champion � Bangabandhu I...
Dhaka Sylhet Highway Road
Narayanganj, 1464
Hi. this is nill pori . I'm fb vlogger I. have a FB page please follow me to get my videos every time !
Narayanganj, 1432
This page is dedicate to entertainment ,specially we makes videos of entertainment .if you are entreing entertainment videos than this is the right page for you