Maqtabatul Hoque
[email protected]
01727417735
Follow the page.
আলহামদুলিল্লাহ। বিপাকে ইসরাইল। বয়কট অব্যাহত থাকবে। ইনশাআল্লাহ বয়কট চলছে চলবে।
কি বুঝলেন? এর নাম হচ্ছে কাফের। কাফেররা সব এক। এরা কখনো মুসলিমদের বন্ধু হতেই পারে না।
কুরবানী মহান আল্লাহর গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। এই ইবাদতের মধ্যে যদি লৌকিকতা থাকে তাহলে জাহান্নামে যেতে হবে।
বয়কট করতেই হবে। বয়কট ছাড়া অন্য কিছু বুঝি না।
সারা বিশ্বে ইহুদি পন্যের বয়কট শুরু হোক। সবাই আওয়াজ তুলুন এবং দোয়া করতে থাকুন।
ইউটিউব থেকে কোকাকোলার বিজ্ঞাপনটি সড়িয়ে নিয়েছে। আবেগ থেকে নয় বিবেক থেকে যদি সবাই ঐক্য বদ্ধভাবে প্রতিবাদ চালিয়ে যেত তাহলে অনেক কিছুই হত।
নেসলে, পেপসিকো, ইউনিলিভার, বাটা, কোকাকলা, পেপসিসহ আরও অনেক কোম্পানি আছে যেগুলোর মালিক ইহুদি এবং ইসরাইলকে সমর্থন করে। তাই সব বয়কট।
মুসলিদের যদি হুশ থাকত তাহলে বাংলাদেশ সহ মুসলিম দেশ গুলোতে ইহুদিদের পন্য ঢুকতেই পারতো না।
ইসরাইলী পন্য আমাদের দেশে সরাসরি আসে আসে ইহুদিদের পন্য। তাই ইহুদিদের পন্য বয়কট করতে হবে।
শুধু কোক না আরও অনেক কিছুই আছে যেগুলো অনেক আগেই বয়কট করা দরকার ছিল।
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ তাই কৃষকদেরকে সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা দিতে হবে।
আপনারা কি বলেন?
নকল থেকে জমজমের পানিও বাদ পড়ে নাই। আফসোস!
তার ভিতরে কোনো অনুসূচনা পর্যন্ত নাই অথচ সে একজন খুনী।
রাজধানীতে পুলিশের গুলিতে পুলিশ খুন। মারার পর বলছে হালায় অভিনয় করছে।
আপনাদের এলাকায় আলুর দাম কত? আমি আজকে কিনেছি ৬০ টাকা কেজি।
আমলের আগে ঈমানের চর্চা করা উচিত। কারণ ঈমান ঠিক না থাকলে আমলের কোনো কাজে আসবে না। মতামত জানাতে পারেন।
পান,জর্দা, বিড়ি, সিকেরেট ও গুলের ব্যাপারে আপনাদের মতামত কি?
আল্লাহ তার ঈমানী শক্তি বৃদ্ধি করে দেন। আমিন
সূরা আল বাকারা ২:২৮০
وَاِنْ كَانَ ذُوْ عُسْرَةٍ فَنَظِرَةٌ اِلٰي مَيْسَرَةٍ ؕ وَاَنْ تَصَدَّقُوْا خَيْرٌ لَّكُمْ اِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ
আর যদি সে অসচ্ছল হয়, তাহলে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তার অবকাশ রয়েছে। আর সদাকা করে দেয়া তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।
এ আয়াতে সুদখুরীর মানবতা বিরোধী কাণ্ডকীর্তির বিপরীতে পবিত্র চরিত্র এবং দরিদ্র ও নিঃস্বদের প্রতি কৃপামূলক ব্যবহার শিক্ষা দিয়ে বলা হয়েছে যে, তোমার খাতক যদি রিক্ত হস্ত হয় - ঋণ পরিশোধে সক্ষম না হয়, তবে শরীআতের নির্দেশ এই যে, তাকে স্বাচ্ছন্দ্যশীল হওয়া পর্যন্ত সময় দেয়া বিধেয়। যদি তাকে ঋণ থেকেই রেহাই দিয়ে দাও, তবে তা তোমার জন্য আরও উত্তম।
সুদখোরদের অভ্যাস এই যে, খাতক নির্দিষ্ট সময়ে ঋণ পরিশোধে সক্ষম না হলে সুদের অংক আসলের সাথে যোগ করে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের কারবার চালায় এবং সুদের হারও আগের চাইতে বাড়িয়ে দেয়। এখানে শ্রেষ্ঠতম বিচারক আল্লাহ্ তা'আলা আইন প্রনয়ণ করে দিয়েছেন যে, কোনো খাতক বাস্তবিকই নিঃস্ব হলে এবং ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম হলে তাকে অতিষ্ঠ করা জায়েয নয়; বরং তাকে সক্ষম হওয়া পর্যন্ত সময় দেয়া উচিত। সাথে সাথে এ ব্যাপারেও উৎসাহিত করেছেন যে, যদি এ গরীবকে ক্ষমা করে দাও, তবে তা তোমাদের জন্য অধিক উত্তম। এখানে ক্ষমা করাকে কুরআনুল কারীম সদকা শব্দে ব্যক্ত করেছে। এতে ইঙ্গিত রয়েছে যে, এ ক্ষমা তোমার জন্য সদকা হয়ে যাবে এবং বিরাট সওয়াবের কারণ হবে। এছাড়াও আরও বলেছেন, ক্ষমা করা তোমাদের জন্য উত্তম। হাদীসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পূর্বের যামানায় এক ব্যক্তি লোকদেরকে ঋণ দিত আর তার সন্তানদেরকে বলত যে, যখন কোনো বিপদগ্রস্ত লোক আসে তখন তার কর্জ ক্ষমা করে দিও। হয়তো আল্লাহ্ও আমাদেরকে ক্ষমা করে দেবেন। তিনি বলেন, অতঃপর (লোকটি মৃত্যুর পর) আল্লাহ্র সাক্ষাত পেল, তখন আল্লাহ্ তাকে ক্ষমা করে দিলেন। [বুখারী ৩৪৮০]
অন্য এক হাদীসে এসেছে: “যে কেউ অভাবীকে অবকাশ দিবে তার জন্য কর্জ পরিশোধের সময় পর্যন্ত প্রতিদিন সদকার সওয়াব লেখা হবে। তারপর যদি আবার তাকে নতুন করে কর্জ পরিশোধের অবকাশ দেয় তবে কর্জ আদায় করার সময় পর্যন্ত প্রতিদিন তার সদকার সওয়াব লেখা হবে।” [মুস্তাদরাকে হাকিম ২/২৯, মুসনাদে আহমাদ ৫/৩৬০]
এ আয়াত থেকে শরীআতের এ বিধান গৃহীত হয়েছে যে, যে ব্যক্তি ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম হয়ে পড়েছে, ইসলামী আদালাত তার ঋণদাতাদের বাধ্য করবে যাতে তারা তাকে সময় দেয় এবং কোনো কোনো অবস্থায় আদালত তার সমস্ত দেনা বা তার আংশিক মাফ করে দেয়ারও ব্যবস্থা করবে। এ ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু '‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বিভিন্ন হাদীস এসেছে।
[২] সূরা আল-বাকারার ২৭৫ থেকে ২৮০ এ ছয়টি আয়াতে সুদের অবৈধতা ও বিধিবিধান বর্ণিত হয়েছে। প্রথম আয়াতের প্রথম বাক্যে সুদখোরদের মন্দ পরিণতি এবং হাশরের ময়দানে তাদের লাঞ্ছনার বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। বলা হয়েছে, যারা সুদ খায়, তারা দণ্ডায়মান হয় না; কিন্তু সে ব্যক্তির মত, যাকে কোনো শয়তান জিন আসর করে দিশেহারা করে দেয়। হাদীসে বলা হয়েছে: দণ্ডায়মান হওয়ার অর্থ হাশরের ময়দানে কবর থেকে উঠা। সুদখোর যখন কবর থেকে উঠবে, তখন ঐ পাগল বা উন্মাদের মত উঠবে, যাকে কোনো শয়তান জিন দিশেহারা করে দেয়। ইমাম ত্বাবারী সহীহ সনদে তার তাফসীরে বর্ণনা করেন। তাছাড়া সুদখোরের শাস্তি ও ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে আরও অনেক হাদীস এসেছে, যেমন: (১) রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদখোরকে লা'নত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে সুদ খায়, আর যে খাওয়ায়, আর যে লিখে এবং সুদের কর্মকাণ্ডের দুই সাক্ষী, তাদের প্রত্যেকের উপর আল্লাহ্র লা'নত হোক।’ [ইবন মাজাহ ২২৭৭]
(২) আবু যুহাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম রক্তের মূল্য, কুকুরের মূল্য, যিনার ব্যবসা থেকে নিষেধ করেছেন এবং সুদ দাতা, গ্রহীতা, শরীর খোদাই করে নকশা করা, যে করায়, যে ছবি অংকন করে, এদের সবার উপর লা'নত করেছেন। [বুখারী ৫৯৬২]
(৩) সামূরা ইবন জুনদুব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু '‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম অধিকাংশ সময়ই তাঁর সাথীদের জিজ্ঞেস করতেন: তোমাদের কেউ কোনো স্বপ্ন দেখেছ কি? কেউ কোনো স্বপ্ন দেখে থাকলে, সে তার নিকট বলত যা আল্লাহ্ চাইতেন। একদিন সকালে তিনি বললেন, রাতে (স্বপ্নে) আমার নিকট দু'জন আগন্তুক (ফেরেশতা) আসল। আমাকে তারা উঠাল। তারপর আমাকে বলল: চলুন! আমি তাদের দু’জনের সাথে চললাম। ... সামনে অগ্রসর হয়ে আমরা একটি নদীর নিকট পৌছলাম। ... সে নদীতে একজনকে সাঁতরাতে দেখলাম। নদীর পাড়ে একজন লোক দাড়িয়ে ছিল। যার নিকট ছিল অসংখ্য পাথরের এক স্তুপ। সাঁতারকারী লোকটি সাঁতরানো শেষ করে যার নিকট পাথরের স্তুপ ছিল তার নিকট এসে মুখ খুলে দিত। আর সে তার মুখে একটি করে পাথর নিক্ষেপ করত। তারপর সে সাতরাতে চলে যেত। সাতরিয়ে ফিরে এসে আবার অনুরূপ মুখ খুলে দিত। আর ঐ লোকটি তার মুখে একটি করে পাথর নিক্ষেপ করত। ...শেষ পর্যন্ত রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিবরীল বললেন, আর যে লোক ঝর্ণায় সাতরাচ্ছিল, যার নিকট দিয়ে আপনি গিয়েছিলেন, যে পাথরের লোকমা খাচ্ছিল, সে ছিল সুদখোর। [বুখারী ৩৪৮০]
সরকারের উচিত হিজড়াদের এইসব কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে আইন প্রয়োগ করা।
🌼আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুর আগে এই দুআটি অধিকমাত্রায় পড়তেন,
🤲’সুবহানাল্লাহি অবিহামদিহী, আস্তাগফিরুল্লাহা অআতূবু ইলাইহ্।’🤲
🤲অর্থাৎ আল্লাহর প্রশংসাসহ তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি ও তাঁর নিকট তওবাহ করছি।🤲
✅✅✅✅(বূখারী) ও (মুসলিম)✅✅✅✅✅
🌼🌼🌼🌼রিয়াজুস স্বালেহীন ১৮৮৬
✅ফাকিহা ইবনুল মুহীরার মুক্তদাসী সাইবা থেকে বর্ণিত তিনি আয়েশা (রাঃ) এর নিকট প্রবেশ করে তার ঘরে একটি বর্শা রক্ষিত দেখতে পান। তিনি জিজ্ঞেস করেন, হে উম্মুল মুমিনীন! আপনারা এটা দিয়ে কী করেন? তিনি বলেন, আমরা এই বর্শা দিয়ে এসব গিরগিটি হত্যা করি। কারণ আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের অবহিত করেছেন যে, ইবরাহীম (আঃ)-কে যখন অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করা হলো তখন পৃথিবীর বুকে এমন কোন প্রাণী ছিলো না, যা আগুন নিভাতে চেষ্টা করেনি, গিরগিটি ব্যতীত। সে বরং আগুনে ফুঁ দিয়েছিল। তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এটিকে হত্যা করার নির্দেশ দেন।
✅✅✅✅✅ইবনে মাজাহ ৩২৩১✅✅✅✅✅
মানুষ যখন তার মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলে তখন সে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। আর সেই মনুষ্যত্বের শিক্ষা দেয় ইসলাম।
ঠিক কি না?
কোনো তন্ত্র মন্ত্রে শান্তি পাবেন না শান্তি পাবেন একমাত্র ইসলামে। তাই সময় থাকতে ইসলামে পরিপূর্ণ প্রবেশ করুন।
কেউ করে বাড়াবাড়ি কেউ ছাড়াছাড়ি। দুইটার কোনোটাই ঠিক না। আপনারা কি বলেন?
পাহাড়ি ঢলে সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত।
হে আল্লাহ! তুমি দয়া কর।
১৮২৮. ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) বলেন, হাফসা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ পাঁচ প্রকার প্রাণী যে হত্যা করবে তার কোন দোষ নেই। (যেমন) কাক, চিল, ইঁদুর, বিচ্ছু ও হিংস্র কুকুর। (১৮২৭, মুসলিম
আলহামদুলিল্লাহ। এই খবর গুলো একটু প্রশান্তি দেয় কিন্তু এই রকম খবর বেশি আসে না।
একজন মন্ত্রীর যদি এই অবস্থা হয় তাহলে একজন সাধারণ মানুষের কি অবস্থা হবে?
শিরক করলে অবশ্যই সমস্ত আমল নষ্ট হয়ে যায়। যত আমলই করুক না কেন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Siddirgong
Narayanganj