Aj islamic

সব ভু'লে একটা দী'র্ঘশ্বাস ছেড়ে বলো 'আলহামদুলিল্লাহ' ভালো আছি!'🤍

@followerssAj islamic

কিসের এতো চিন্তা মহান...
আল্লাহ তায়ালা চাইলে নিমিষেই আপনার
ভাগ্য বদলে দিতে পারে!!🖤🥀

@followersAj islamic

❥༎ "কিছু মানুষ চাঁদের মতোই একা'༎༊😿
🌙☄️࿐

___🥀🌺প্রতি মিনিটে কত মানুষ মারা যায়,
------কিন্তু শুকরিয়া যে আল্লাহ আমাকে আপনাকে সুস্থরেখেছেন--🙂☺
, বলেন #আলহামদুলিল্লাহ.

Aj islamicmiclamic@followers��(চলো ইসলামের পথে চলি)����(চলো ইসলামের পথে চলি)����(চলো ইসলামের পথে চলি)����(চলো ইসলামের পথে চলি)��)��ি��(

Alhamdulila

Alhamdulilla🥀🌺

😥😥🌺🥀

Changing History🥀🌺islamic Femas Akboked mara giese changing history

🥀🌺নিজেকে কখনো
অসুন্দর মনে করবেন না।
কারণ আল্লাহর সৃষ্টি
কখনো অসুন্দর হয় না।

রাসুল ﷺ বলেন,
“জঘন্য পাপগুলোর একটি হলো একজন মুমিন মানুষ তার অপর ভাইকে
যখন বলে, “আল্লাহকে ভয় করো” তখন সে তার জবাবে বলে, আপনি নিজেকে নিয়ে চিন্তা করেন,,

-(সুনানে নাসায়ী: ১০৬৮৫; বায়হাকী: ৬৩০)

Everyone@Everyone

🔰Assalamu 'Alikom🔰
Next:পোস্ট পাওয়ার জন্য পেজটিকে ফলো করে রাখেন।🙂🥰Allahafez

🔰Assalamu 'Alikom🔰
পরোবর্তি পোস্ট পাওয়ার জন্য পেজটিকে ফলো করে রাখেন।🙂🥰Allahafez

বিঙ্গান যেটা আবিষ্কার করছে ৪০-৫০ বছর অগে যে মানুষের জম্ম জমাট বাধা রক্ত পিন্ড থেকে আর কোরআন বোলেছন ১৪০০ বছর আগে
☝️সূরা আলাক আয়ত ১-২ (তুমি পড় তোমার প্রতিপালকের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন মানুষকে রক্তপিন্ড হতে)

বিঙ্গানি ২০-৩০ বছর আগে বুঝতে পেরেছেন যে পৃথিবীর মহাকাশ মিলে ছিলো আর একটা বিস্ফোরণ হয়ে সব কিছু তৈরি হয়ছে ( মানে বিগ ব্যাংক আর সূত্র)আর কোরআন বলে এই একি কথা ১৪০০ বছর আগে
☝️সূরা আম্বিয়া আয়ত ৩০(অবিশ্বাসীরা কি (ভেবে) দেখে না যে, [১] আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী একসঙ্গে মিলিত ছিল; অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিয়েছি)

আর বিঙ্গানিরা এখন বলে পৃথিবীর মহাকাশ সব জায়গাই ছিলো গ্যাস যা ছিলো ধোঁয়ার মতোন।এর এই কথার কোরআন বলছে ১৪০০ বছর আগে
☝️সূরা সেজদাহ্ আয়াত ১১(অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন, যা ছিল ধোঁয়া (র মত)

১০০০ এর ও বেশি আয়াত বিঙ্গান নিয়ে বলেছে যার সব গুলোই ১০০% সত্যি। এই সব কথা কে বলতে পারে ১৪০০ বছর আগে যখন কোন এই সব যন্ত্রপাতি ছিলো না।
(আল্লাহ পথে আসুন না হলে কোরআন পড়ুন আর নিজেই দেখুন সত্যি আসলে কি)

Quote from the Holy Qur'an: Aal-i-Imraan (3:28)

لَا يَتَّخِذِ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ الۡكٰفِرِيۡنَ اَوۡلِيَآءَ مِنۡ دُوۡنِ الۡمُؤۡمِنِيۡنَ‌ۚ وَمَنۡ يَّفۡعَلۡ ذٰ لِكَ فَلَيۡسَ مِنَ اللّٰهِ فِىۡ شَىۡءٍ اِلَّاۤ اَنۡ تَتَّقُوۡا مِنۡهُمۡ تُقٰٮةً ؕ وَيُحَذِّرُكُمُ اللّٰهُ نَفۡسَهٗ‌ ؕوَاِلَى اللّٰهِ الۡمَصِيۡرُlā yattakhiżil-mu`minụnal-kāfirīna auliyā`a min dụnil-mu`minīn, wa may yaf'al żālika fa laisa minallāhi fī syai`in illā an tattaqụ min-hum tuqāh, wa yuḥażżirukumullāhu nafsah, wa ilallāhil-maṣīr

মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কেন কাফেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা’আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে।