Tayyib Herbal Care
Herbal medicine and product.
আসসালামুয়ালাইকুম,
🎉🎉সুখবর!! সুখবর!!সুখবর🎉🎉
তৈয়ব হারবাল নিয়ে এলো, আপনাদের জন্য , রোগান খাস চুলের জন্য উপকারি একটি তেল।
এই তেল তৈরি করতে প্রাচীন ইউনানী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। সম্পূর্ণ একটি প্রাকৃতিক তেল।
মাত্র কয়েক সপ্তাহ ব্যবহারে আপনার চুলের গোঁড়া থেকে পুষ্টি যোগাবে,চুল পড়া বন্ধ হবে , চুলের অকালপক্কতা দূর হবে,চুল বাদামী হওয়া রোধ করবে। মাত্র দুই মাস ব্যবহারে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। এতে বেস হিসেবে তিলের তেল ব্যাবহার করা হয়েছে। এতে কোন ক্ষতিকর সিনথেটিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় নি।
আমরা অনেক সময় অনেক বেশি উপাদান দেখে তেল কিনি কিন্তু সকল উপাদান সবার চুলের জন্য হিতে বিপরীত করে। এই তেল তৈরির প্রত্যেক উপাদান সকল মেজাজ (ইউনানী পদ্ধতি মতে) এর লোকের জন্য উপযোগী। এতে শাস্ত্রীয় মতে পরিমাণ মতো সকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এই তেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই ইনশাআল্লাহ। এই তেল নারী পুরুষ সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।
চুল ঝরার সমস্যা বন্ধ করতে আমলকী (Amla) খুবই উপকারী। নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে, চুলের বৃদ্ধি তরান্বিত করে।
অকালপক্কতায় আমলকী খুব ভালো। চুল কালো করতে পারে আমলকী। আমলকী খুসকির জন্য খুবই উপকারী। চুলের গোড়া শক্ত করে আমলকী। চুলের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করতে নাগর মুথা ও জটামাংসির জুড়ি মেলা ভার। ব্রাহ্মীলতার ঔষধি গুণ চুলের জন্য দারুণ উপকারী। এটি মাথার ত্বককে পুষ্টি যোগায় ও চুলের মৃত কোষে শক্তি জোগায়।
ব্রাহ্মীলতার ঔষধি গুণ চুলের জন্য দারুণ উপকারী। এটি মাথার ত্বককে পুষ্টি যোগায় ও চুলের মৃত কোষে শক্তি জোগায়।
চুল ঘন হয়, চুলের গোড়া শক্ত করে, রুক্ষতা দূর করে, চুল রেশমী ও ঝরঝরে করে, মাথা ঠাণ্ডা রাখে, চুলের আগা ফাটা রোধ করে, খুশকি দূর করে, চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং সাদা চুল রং করে মেহেদি পাতা।
ওডার করতে এখনি, মেসেজ করুন অথবা কল করুন।
☎️০১৭৯৩৬৬৫০৯৩
☎️০১৭৪২৫৬০৪০৪
............ ধন্যবাদ............
রূপ চর্চায় চন্দনঃ
চন্দনের আছে হাজারো গুনাগুন। রূপ চর্চার জন্য চন্দনের খ্যাতি যুগ যুগ ধরে। প্রাচীন কালে রূপ চর্চার অন্যতম একটি উপাদান ছিলো চন্দন। বিভিন্ন রকম কসমেটিক্স ও সুগন্ধীতে চন্দন ব্যবহৃত হয়। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় চন্দন বেশ উপকারী। এতে আছে অ্যান্টিব্যকটেরিয়াল উপাদান যা ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
ব্রণ দূর করতেঃ
নিয়মিত চন্দন ফেস প্যাক ব্যবহার করলে ব্রণের উপদ্রব কমে যায়। এক্ষেত্রে চন্দন কাঠ গুঁড়ো করে পানি দিয়ে অথবা কাঠ ঘষে চন্দনের পেস্ট বানাতে হয়। আজ কাল বাজারে চন্দন কাঠের গুঁড়ো কিনতে পাওয়া যায়। দুই চা চামচ চন্দনের গুঁড়ো ও গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাক মুখে লাগিয়ে নিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। স্বাভাবিক ও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এই ফেস প্যাক খুবই উপকারী।
তৈলাক্ত ত্বকঃ
চন্দনের ফেস প্যাক তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা দূর করে। চন্দন গুঁড়োর সাথে টমেটোর রস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকের উজ্জ্বলতায়ঃ
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চন্দনের জুড়ি নেই। মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগান। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হবে।
রোদে পোড়ায়ঃ
রোদে পোড়া ভাব দূর করতে চন্দন বেশ উপকারী। শসার রস, চন্দনের গুঁড়ো, দই ও গোলাপ জল একসাথে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে রোদে পোড়া ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। এই ফেস প্যাক রোদে পোড়া ভাব কমাবে এবং রোদের পোড়ার কারণে ত্বক জ্বলা কমাবে।
বলিরেখায়ঃ
বয়স পঁচিশের পরেই মুখে বলিরেখা পরা শুরু হয়। নিয়মিত চন্দন ব্যবহারে ত্বকে বলিরেখা কম পড়ে এবং ত্বক দীর্ঘ দিন সজীব থাকে। সপ্তাহে অন্তত ৪ দিন চন্দন গুঁড়ো, গোলাপ জল ও গ্লিসারিন মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আকর্ষণীয় নজরকাড়া ত্বকের জন্য নিয়মিত চন্দন ব্যবহারের জুড়ি নেই। তবে চন্দন কেনার আগে নিশ্চিত হয়ে কিনুন সেটা ভেজাল মুক্ত কিনা। আসল চন্দন কাঠের হালকা মিষ্টি ঘ্রাণ আছে।
আসুন জেনে নেই থানকুনির
লোকায়তিক ব্যবহার:
(১) থানকুনীপাতার রস ৫৬ চামচ (চা-চামচ) একটু গরম করে ১ কাপ দুধের
চিনি মিশিয়ে খেতে হয় (অম্লরােগ থাকলে চিনি নিষিদ্ধ)। এটাতে দেহের
লাবণ্য ও কান্তি ফিরে আসে। আয়ুর্বেদিক পরিভাষায় বলা হয় এটা রসায়ণগণ সম্পন্ন।
(২)কেশপতনে- দেহের অপুষ্টির কারণে যাঁদের চুল উঠে যায়, উপরিউক্ত নিয়মে
ব্যবহার করলে তাদেরও বিশেষ উপকার হয়।
(৩) কৃশতায়- উক্ত পদ্ধতিতে ব্যবহার করলে চেহারার পরিবর্তন হয়, একটু,
শাসে জলে লাগে।
(৪) অস্বাভাবিক ঘাম হলে— যাঁদের বেশী ঘাম ও তজ্জনিত গায়ে দুর্গন্ধ
হয়, সে ক্ষেত্রে ঐ ভাবে খাবেন। তবে একটু বেশীদিন খেতে হয়, এ সব ক্ষেত্রে দু-
এক দিন খেয়েই বাস্তবে মিলিয়ে নেওয়ার প্রবণতাটা কিন্তু সংযত ক'রতে হয়।
(৫) পেটের দোষে শ্লেষ বা কফ, সংষত মল, বারে বারে যেতে হয়, ভাল
পরিষ্কার হচ্ছে না, পেটে বায়, কোন কোন সময় মাথাটা ধরা; এ ক্ষেত্রে অল্প গরম করা হয়। এটাতে উপকার নিশ্চয় হবে; তবে একটু সময় দিতে হবে বৈকি।
এসৰ ক্ষেত্রে উত্তর বা পশ্চিম ভারতের বৈদ্যকৰন্দ এই থানকুনী রস ২/৩ তোলা আধকাপ দুধ ও এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে দিয়ে থাকেন।থানকুনী পাতার রস ৪ চামচ সমান পরিমাণ গােদ (কাঁচা) মিশিয়ে খেতে
(৬) বিস্মরণে মনে আজ আছে কাল নেই ; ইচ্ছে করলেও মনে থাকছে না।
ব্রাহ্মী বলে তাঁরা এইটাই ব্যবহার করেন। তবে বেশী টক, ঝাল, লবণ, ঘি, ডিম, তরকারী খাওয়ায়
উপকার না পাওয়ারও হেতু হয়।
(৭) বাক স্মরণে বাচ্চাদের কথা বলতে দেরী হচ্ছে, হয়তাে পরিষ্কার বলতে পারছে না, সে ক্ষেত্রে ১ চামচ ক'রে থানকুনীপাতার রস গরম করে ঠাণ্ডা হ'লে ২০/২৫ ফোঁটা মধু মিশিয়ে ঠাণ্ডা দুধের সঙ্গে কিছুদিন খাওয়াবেন, ওই অসুবিধেটা
চ'লে যাবে।
(৮) ডাক-হারা কোকিল— বসন্ত ফিরে যাচ্ছে অথচ সে নির্বাক, এ ক্ষেত্রে
থানকুনী পাতা খুব কুচি করে কেটে ছাতুর সঙ্গে খাওয়ান ; ও ডাকতে সুরূ, ক'রবে।
(৯) অনিয়মিত ঋতু দোষে থানকুনীপাতার রস কিছুদিন খেলে ওটা স্বাভাবিক
হয়। অবশ্য মেদম্বিনীর ক্ষেত্রে নয়।
(১০) দূষিত ক্ষতে মল সমেত সমগ্র গাছ নিয়ে সিদ্ধ করে সেই জলে ধােওয়ালে কিম্বা ঐ সমগ্র গাছটি শিলে পিষে নিয়ে সেটার সঙ্গে ঘি পাক ক'রে সেটা
ছেকে ঐ ঘি লাগালে উল্লেখযােগ্যভাবে ওটা কমে যাবে।
(১১) পীনস রােগে নাক বন্ধ এবং জ্যাবজ্যাবে, আর সর্দিও থাকে, প্রায়ই গন্ধ হয়। তারা থানকুনীর শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়াের নস্যি নিলে ওটা কমে
যাবে।
(১২) সাধারণ ক্ষতে সে যেখানেই হােক না কেন, থানকুনী পাতাকে সিদ্ধ
করে সেই জল দিয়ে ধুইয়ে দিলে উপকার হবেই আর এই পাতার রস দিয়ে তৈরীকরা ঘি লাগালে নিশ্চয়ই নিরাময় হয়।
(১৩) মুখে ঘা অনেক কারণেই হয়, তবে অম্লপিত্ত রােগে বেশীদিন ভুগতে থাকলে দেখা যায়, এ ক্ষেত্রে রােগের চিকিৎসা প্রয়ােজন হয়, তার
বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
(১৪) জ্বর ও আমাশায় (এখানে আমাশায় মানে আমাতিসার) দুটোই হয়েছে
(সাধারণতঃ বাচ্চাদেরই বেশী দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে এই গাছের পাতার রস গরম করে
ছেকে খাওয়ানাে হয়।
(১৫) আঘাতে থেতলে গেলে থানকুনী গাছ বেটে অল্প গরম করে সেখানে
প্রলেপ দিলে ওটা সেরে যায়।
CHEMICAL COMPOSITION:
(a) Acids viz. pecific acid, centotic acid, centellic acid. (b) Alkal-
oids viz. hydrocotyline, vellarine. (c) Sterols viz. betasitosterol,
gamasitosterol. (d) Glycosides viz. asiaticoside. (e) resinous
substances. (f) Fat.
আসুন আজ আমরা জেনে নেই আতি পরিচিত আর একটি শাক কলমী এর ঔষধি গুণ
নিয়ে।
লোকায়তিক প্রয়ােগ
১। আফিং-এর বিষক্রিয়ায় :- ঢলে পড়েছে, হাতের কাছে কিছু নেই, কলমী শাকের রস অন্ততঃ এক ছটাক খাইয়ে দিন।
২। প্রথম বয়সের যৌবনের চাঞ্চল্যের কু-অভ্যাসে শরীর হাড়-সার, ঘুমালেই ক্ষরণ,
এর সঙ্গে মাথাধরা, হাত-পা জলা, অগ্নিমান্দ্য, মুখে জল আসা, পড়াশনা মনে না থাকা
ইত্যাদি—এ ক্ষেত্রে কলমী শাকের রস ২ চা-চামচ,
তার সঙ্গে অর্শগন্ধার
মূল চূর্ণ ১ গ্রাম আন্দাজ মিশিয়ে খেতে
হয়, অল্প দুধ মিশিয়ে খেলে আরও ভাল। এর দ্বারা তার যেসব উপসর্গ উপস্থিত
হয়েছিল সেগুলি তাে যাবেই, অধিকন্তু তার শত্রুধারণ ক্ষমতাও বেড়ে যাবে।
৩। কোলের শিশু রাত্রে জাগে আর দিনে ঘুমােয় :- অনেকের বিশ্বাস-রাত্রি-
বেলায় জন্মালেই বুঝি এই হয়, তা ঠিক নয়। এর জন্য অনেক সময় দেখা যায় তার
মল কঠিন হয়েছে এবং দুধ তােলে সে। এ ক্ষেত্রে অল্প গরম দুধের সঙ্গে ২০/২৫
ফোঁটা কলমীশাকের রস খাওয়ালে এই উপদ্রব চলে যাবে।
৪। বসন্তের প্রতিষেধে :- বাড়িতে জল বসন্ত ঢুকলে যেতে চায় না, এ ক্ষেত্রে
কলমীশাকের রস ২ চা-চামচ একট, গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে প্রত্যহ অন্য সকলের
খেলে ভাল হয়; এর দ্বারা অন্যান্যরা রক্ষা পেতে পারেন। এ ভিন্ন আশপাশের
বাড়িতেও এটা খাওয়া উচিত।
৫। স্তন্য বর্ধনে :- শিশু-পােষণের জন্য যতটুকু দরকার ততটুকুও দুধ নেই,
এ ক্ষেত্রে কলমীশাকের রস ৩ /৪ চা-চামচ মাত্রায় একটু, ঘিয়ে সাঁতলে খেতে হয়।
সকালে ও বিকালে দু'বার খেলেই ভাল হয়। এটাতে দুধ বাড়বেই।
৬। গণােরিয়ায় :- জালা-যন্ত্রণা, তার সঙ্গে পুজ পড়া, এ ক্ষেত্রে কলমীশাকের
রস ৪/৫ চা-চামচ অল্প ঘিয়ে সাঁতলে দুইবেলা খেতে হয়। এর দ্বারা কয়েকদিনের
মধ্যেই এ জালা-যন্ত্রণা ও পুজ পড়া বন্ধ হয়।
৭। ঠুনকো হলে:- কলমী বেটে অল্প গরম ক'রে স্তনে লাগাতে হয় এবং
ঐ শাকের রস দিয়ে ধুতে হয়; এর দ্বারা বসা দুধ পাতলা হয়ে নিঃসরণের সুবিধা
হয় এবং যন্ত্রণাও কমে যায়।
৮। হূলের জ্বালায় :- বােলতা, ভীমরল, মৌমাছি প্রভৃতির হল ফুটানোর
জালায় এই কলমী বেটে লাগালে জালা কমে যায়। অগত্যা পক্ষে কলমীর ডগা
ঘষে দিলেও উপকার হয়।
৯। নিমুখাে ফোঁড়ায় :- ভেতরে পূজ হয়েছে, বেরুতে পারছে না, বসে যাচ্ছে,
এ ক্ষেত্রে ঐ কলমীর শিকড় ও ডগা একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার উপর প্রলেপ দিতে হয়;
এর দ্বারা ফোঁড়ার মুখ হয়ে যায়।
CHEMICAL COMPOSITION:
(a) Hydrocarbons viz., pentairiacotane triacontance. (b) Sterol
(c) Acids viz. melissic acid, behenie acid, butyric acid and myristic
acid. (d) Essential oil-0.048%. (e) Different type of resin--7.27%(চিরঞ্জীব বনৌষধি- পৃষ্ঠা:৯)
পুঁইশাক চাষ করতে পারেন এই সময়ে।এর নানা রকম পুষ্টিগুণ ছাড়াও এর আছে ঔষধি গুণ।
আসুন আজ পুঁইশাক নিয়ে কিছু অজানা ঔষধি গুণ এর তথ্য জেনে নেই।
একে আয়ুর্বেদিক ভাষায় উপোদোকী বলা হয়।এটি নিয়ে প্রবাদ আছে অনেক যেমন:
শাকের মধ্যে পুঁই, মাছের মধ্যে রুই।
১. পুঁই শাকের সাথে বার্লি রান্না করে খেলে এর সাথে একটু দই মিশিয়ে খেলে মদ্যপান এর কুফল অনেক দূর হয়।
২. অর্শ রোগীর রক্তস্রাব এ এর পাতা ,কুল ও ঘোল একসাথে সিদ্ধ করে খেতে হবে।
৩. পুঁই-ডাটা টুকরো টুকরো করে শুকিয়ে পুড়িয়ে (অন্তধূম) এ পুড়িয়ে এর ছাই একটু নারকেল তেল এ মিশিয়ে খোসে ও কাউরের ঘায়ে লাগালে তা শুকিয়ে যায়।
৪.ব্রণ ও টিউমারে পুঁই পাতার রস ক্ষতে লাগালে এবং পুঁই পাতা দিয়ে বেঁধে রাখলে তা মিলিয়ে যায়।
৫. ফোঁড়ায় একটা পাতায় ( লাল পাতা হলে ভালো হয়) ঘি মেখে হালকা গরম করে প্রলেপ দিলে ফোঁড়া ফেটে যায়।ফাটা ফোঁড়াতে ও এটি উপকারী।
৫. আধসের পুঁই শাক ও আধপোয়া খাঁটি সরিষার তেল এ সরিষার তেলে জ্বালদিয়ে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা করে তুলে রাখুন শিশিতে।এটি ব্যবহার করূন নালী ঘা ও পঁচা ঘা সারাতে।
৬.গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠবদ্ধতায় এর রস উপকারী।তবে ব্যবহার করূন পঞ্চম ও ষষ্ঠ মাসের পর।
৭. বহু পুরাতন পায়োরিয়াতে এর পাতা ও ডাল এর পোড়ানো ছাই দিয়ে দাঁত মাজলে অনেক উপকার হয়।
তথ্য সূত্র: আয়ুর্বেদাচার্য শীবকালী ভট্টাচার্য,বনৌষধি , খন্ড ১ম(পৃষ্ঠা:১৭-১৮)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Pabna
6600
Ataikula Road, Chapa Mosque More, (1st Floor)
Pabna, 6600
Pure Homoeopathy Treatment For The People Who Love Homoeopathy And Believed It.
Chatmohar Upozila Health Complex
Pabna, 6600
Dr. Md. Mobarok Hossain MBBS (Mymensingh Medical College) BCS (Health) Medical Officer UHC,Chatmohar.
Salgaria Pabna Near By T. B Hospital
Pabna
We Care They Cure
Bilkula, Ataikula, Santhia
Pabna, 6601
This page is all about make money on Health bangla tutorial. Raghunathpur Community Clinic
Aktaruzzaman Tower , Lavel-5, Abdul Hamid Road Pabna
Pabna, 6600
Modern Health & Beauty Care. Provide Modern Health & Beauty Product and Best & Effective Service F