Noor Mart

আসসালামুআলাইকুম স্বাগতম আমাদের কাছে আপনি পাবেন আপনার প্রয়োজনীয় বাহারি সৌখিন ও নিত্য পণ্য

Photos from Noor Mart's post 04/04/2022

আসসালামুআলাইকুম

☘️😍😍 অফার অফার 😍😍😍ধামাকা অফার😍😍😍

☘️ পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে খাঁটি গাওয়া ঘি তে পাচ্ছেন 100 টাকা মূল্য ছাড় 😍😍

পূর্বের মূল্য 1300 টাকা কেজি
বর্তমান মূল্য 1200 টাকা কেজি

👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Photos from Noor Mart's post 19/03/2022

🐝🐝মৌমাছি ও মধু পর্ব -৩🐝🐝

🐝🐝আশা করি এই পোষ্ট পড়ার পর কেও বলবেন না মৌমাছি চিনি খেলেই চাকে মধু না হয়ে চিনির রস জমা হয়।
🐝কাজের সুবিধার জন্নে মৌমাছিরা প্রতিটা কাজ দলে উপদলে বিভক্ত হয়ে করে থাকে এটা মূলত তারা করে দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার জন্নে। মৌমাছি ফুল থেকে ২ টা উপাদান ১। পুষ্পরস ২। পোলেন । পোলেন কেই আমারা না যেনে অনেকে মাছির বিষ্ঠা বা গু বলি । প্রকৃত পক্ষে মৌচাকে যে পোলেন দেখি এগুলা কে মৌ-রুটি বলে এটি মৌমাছির বাচ্চার খাবার। তাই অনেক সময় যে সব ফুল বা জায়গায় মধু হয় না সেই সব জায়গায় মৌমাছি দেখা যায় কারণ খাবারের সন্ধান করে। এদের পাকস্থলীও ২ টা থাকে একটিতে পুষ্পরস ধারন করে অন্যটিতে স্বাভাবিক খাবার। কর্মী মৌমাছিরা ফুলে ফুলে ঘুরে ঘুরে ‌মৌ-রস সংগ্রহ করে। এই মৌ-রসকে ইংরেজিতে বলে নেকটার। নেকটার আসলে ফুলের রেণুতে থাকা মিষ্টি পানির মতো তরল। কর্মী মৌমাছি যখন পুষ্প রস সংগ্রহ করতে ফুলের কাছে যায়, তখন সে তার সুর (টিউবের মতো শোষণাঙ্গ) বের করে আনে। সাধারণ অবস্থায় এটি তার "থুতনি"র নিচে লুকানো থাকে। ফুলের মধু যেখানে থাকে, সেখানে সে সুর প্রবেশ করায়। ফুলের রসের অবস্থান নির্ণয় করার পর সে তার সামর্থ্য পরিমাণ রস শোষণ করতে থাকে যা তার "মধু পাকস্থলি"তে জমা হয়।মধু পাকস্থলির ধারণক্ষমতা প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম। পূর্ণ অবস্থায় এর অজন হয় প্রায় মৌমাছিটার সমান। এই পাকস্থলি পূর্ণ করতে মৌমাছিকে ১০০ থেকে ১৫০০ ফুল পর্যন্ত ভ্রমণ করা লাগতে পারে। তবে মৌমাছিকে আকর্ষণ করার মতো রস সব ফুল থেকে না।পুষ্পরস যখন সংগৃহিত হয় আবহাওয়ার উপর ভিত্তি করে ৬০-৮০% আর্দ্র উপাদান থাকে। আর্দ্রতা না কমালে ফুলের রসে গাঁজন ঘটে তা নষ্ট হয়ে যায়। মৌচাকে ফেরার পথেই মৌমাছির লালা গ্রন্থি থেকে একধরনের রস নিঃসৃত হয় যাকে এনজাইম বলে। এটি পুষ্প রসের সাথে মিশে শুরু হয় মধু তৈরির প্রথম ধাপ। মৌমাছি যখন "ঘরে ফিরে" আসে, তার সারাদিনের সংগৃহীত রসের বোঝা চাকে থাকা অল্পবয়স্ক মৌমাছির মুখে দিয়ে দেয় এক মৌমাছির মুখ থেকে অন্য মৌমাছির মুখে যাওয়ার সময় এনজাইম যুক্ত হয় । একসময় ফুলের রস বিভিন্ন এনজাইম ও পুষ্টিতে ভরপুর হয়ে যায় সেখানেও কিছুটা পানি বাষ্পীভূত হয়। তরল যখন ৩৫-৪০% এ নেমে আসে, তখন তারা প্রক্রিয়াকৃত ফুলের রস বিন্দুটি মোমের কোষের তলায় জমা করতে থাকে। এরপরই হয় আরেকটি জরুরী কাজ,কর্মী মৌমাছিরা সবাই মিলে ডানা ঝাপটাতে থাকে। এই সবার একসঙ্গে ডানা ঝাপটানো আসলে একটা বড় ফ্যানের কাজ করে। এভাবে প্রকোষ্ঠে থাকা মৌ-রসের পানি বাস্প হয়ে উড়ে যেতে থাকে। এভাবে মৌ-রস গাঢ় ও ঘন হয়ে মধুতে পরিণত হয়ে যায়। মধু হয়ে গেলেও কর্মী মৌমাছির একটি দল সবসময় ডানা ঝাপটাতেই থাকে, যেন আর্দ্রতা কিছুতেই বাড়তে বা কমতে না পারে। এই জন্য যখনই মৌচাকের কাছে যাবেন একটা ভোঁ ভোঁ আওয়াজ শুনতে পাবেন এটা আসলে মৌমাছিদের সম্মিলিত ডানা ঝাপটানোর শব্দ।
যখন মধু পুরোপুরি তৈরি হয়ে যায়, মৌমাছি আবার পেট থেকে একটা মোম বের করে এবং প্রকোষ্ঠগুলোর মুখ একদম বাতাসরোধী করে আটকে দেয়, যতদিন না তাদের সেই মধু ব্যবহার করা লাগে।

লেখক : বন্ধু Saiful Islam

16/03/2022

🐝মৌমাছি ও মধু পর্ব -২🐝

🐝পুরুষ মৌমাছি
রাজা বা ড্রোন চাকের প্রজননক্ষম পুরুষ মৌমাছি। অনিষিক্ত ডিম থেকে পুরুষ মৌমাছি সৃষ্টি হয়। একটি চাকে ১% বা তার কম ড্রোন থাকে। এরা রাণী অপেক্ষা আকারে ছোট, চওড়া দেহ, বড় চোক্ষ হয়ে থাকে। এদের মোমগ্রন্থি, মধু সংগ্রহকারী যন্ত্র ও হুল থাকে না । এরা মৌচাকের সবথেকে অলস প্রকৃতির সদস্য এরা এতটাই অলস যে নিজের খাদ্য পর্যন্ত নিজে খায় না। কোন কারণে কর্মী মৌমাছি না খাওয়ালে এরা মারা যায়। এদের সারাজীবনে একমাত্র কাজ রানীর সাথে সেক্স করার ম্যাধমে বংশবিস্তার ঘটান। এরা জীবনে কেবল একবার রাণী মৌমাছির সাথে যৌন মিলনের আকাঙ্খায় অপেক্ষা করে এবং মিলনের পর মৃত্যুবরণ করে। প্রজাতির বংশ রক্ষার্থে পুরুষের এরকম আত্মত্যাগ । পরিণত হওয়ার ১০ দিন পর এরা রাণীকে নিষিক্ত করতে সক্ষম হয়। প্রায় ১০০-৮০০ পুরুষ রানীর সাথে উড়ন্ত অবস্থায় মিলিত হয়।

🐝রাণী মৌমাছি
একটি মৌচাকে মাত্র একটি রাণী মৌমাছি থাকে। রাণী মৌমাছি আকারে অনেক বড়। এদের উদর বেশ প্রশস্ত। এদের ডানাগুলা ছোট এবং উদরের শেষ প্রান্ত ক্রমশঃ সরু। এ সরু প্রান্তে বাঁকান হুল থাকে যা রূপান্তরিত। এরা মোম ও মধু সৃষ্টি করতে পারে না, লালাগ্রন্থি নেই। রাণী মৌমাছি চাকের একমাত্র প্রজননক্ষম স্ত্রী মৌমাছি। এরা ডিম পাড়ে এবং চাকের সমস্ত প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করে। রাণী মৌমাছি অধিকাংশ সময় মৌচাকের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। কেবল সঙ্গম উড্ডয়নের সময় মৌচাক থেকে বের হয়ে আসে। এরা জীবনে একবার কয়েকশত পুরুষের সাথে সঙ্গমে অংশগ্রহণ করে অসংখ্য শুক্রাণু গ্রহণ করে যা সারা জীবন ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করে। রাণী সঙ্গম উড্ডয়নে ব্যর্থ হলে নতুন চাক সৃষ্টি হয় না বা পূর্বের চাক নষ্ট হয়। সঙ্গমের পর রাণী মৌমাছি প্রতিদিন প্রায় ১৫০০-২০০০ ডিম পাড়ে। জীবদ্দশায় একটি রাণী মৌমাছি প্রায় দেড় লক্ষ ডিম পাড়ে। সকল ডিম নিষিক্ত হয় না। নিষিক্ত ডিম থেকে কর্মী এবং অনিষিক্ত ডিম থেকে পুরুষ মৌমাছি সৃষ্টি হয়। রাণী মৌমাছি ৩-৫ বছর বাঁচে। রাণী মরে গেলে কিংবা প্রজননে অক্ষম হলে কর্মীরা বিকাশরত লার্ভাকে বিশেষভাবে তৈরি রাজকীয় জেলি খাওয়ায়ে চাকে ১৬ দিনের মধ্যে নতুন রাণী সৃষ্টি করে। এ ঘটনাকে সুপার সিডিওর বলে। নতুন রাণী বের হয়ে মৌচাকে বিকাশরত অন্যান্য রাণীদের হুল ফুটিয়ে হত্যা করে। একই সময়ে দুটি রাণী বের হলে এরা মরণ যুদ্ধে লিপ্ত হয়। যুদ্ধে জয়ী রাণী চাকের সার্বিক দায়িত্বভার গ্রহণ করে। কোন কারনে যদি রানী টের না পায় তখন ২ রানী কিছু কর্মী নিয়ে নতুন চাক গঠন করে। রাণী মৌমাছি চাকের স্বার্থে কঠোরভাবে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করে। এরা অবিরাম বাচ্চা উৎপাদন করে চাকের আকৃতি সমৃদ্ধ করে। রাণী মৌমাছির বিশেষ ক্ষমতার কারনে চাকের সমস্ত কর্মী কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। রানী মৌমাছি । জন্মের শুরুথেকে শেষ পর্যন্ত এরা রয়্যাল জেলি খেয়ে থাকে।

লেখক : বন্ধু Saiful Islam

Photos from Noor Mart's post 01/03/2022

🐝মৌমাছি ও মধু পর্ব -১
মৌমাছি সাধারণত ফলবতী ফুল থেকে পুষ্পরস সংগ্রহ করে মধু তৈরি করে অর্থাৎ যে ফুলের ফল হয় না সেই ফুল থেকে মৌমাছি পুষ্পরস সংগ্রহ করে না। আপাত দৃষ্টিতে মধু খুব সাধারণ মনে হলেও মৌমাছির এই মধু তৈরি হয় কিছু বিশেষ ও জটিল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে।
মৌমাছি অত্যান্ত পরিশ্রমী ও সুশৃংখল । তারা মধু তৈরির সমস্ত প্রক্রিয়া করে থাকে একটা দলগত প্রচেষ্টার মাধম্যে। একটি মৌচাকে ৩ ধরনের মৌমাছি থাকে।
১. কর্মী ২.পুরুষ বা ড্রন ৩.রানী

🐝কর্মীঃ
কর্মী মৌমাছি চাকের মধ্যে সবচেয়ে ছোট আকারের মৌমাছি। এরা বন্ধ্যা স্ত্রী জাতীয় মৌমাছি। এদের দেহ ও পা ঘন সন্নিবিষ্ট লোম দ্বারা আবৃত থাকে। এদের উদরের শেষ প্রান্তে হুল থাকে এবং পিছনের পায়ে রেণু থলি ও রেণু চিরুণী থাকে। এদের পেটের দিকে একটি মোমগ্রন্থি থাকে। একটি পূর্ণ মৌচাকে কর্মী মৌমাছির সংখ্যা ৬০,০০০ থেকে ৮০,০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে। জন্মের প্রথম ৩ দিন সকল লার্ভা কে রয়্যাল জেলি খাওয়ানো হলেও ৩ দিন পরে কর্মী লার্ভাকে মৌরুটি সরবরাহ করে। ২০ দিনে তারা পূর্ণতা পায় এবং নেকটার ও রেণু সংগ্রহ করার জন্য বেরিয়ে পরে। কর্মী প্রায় ৬ সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে। এরা মূলত মৌচাকের পরিচ্ছন্নতা, বাচচার যত্ন নেয়া, খাদ্য অন্বেষণ ইত্যাদি কাজ সম্পন্ন করে। খাদ্য অন্বেষণকারী মৌমাছি মৌচাকের নিকটে দু’ধরনের নৃত্য (বৃত্তাকার নৃত্য ও ওয়াগটেল নৃত্য) প্রদর্শন করে অন্যান্য মৌমাছিদের খাদ্যের উৎস সম্পর্কে অবগত করে। বিজ্ঞানী কার্ল ভন ফ্রিস (Karl von Frisch) মৌমাছির নৃত্যের গতি- প্রকৃতি সম্পর্কে প্রথম আলােকপাত করেন। এজন্য এ বিজ্ঞানীকে ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে নবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।

🐝কর্মী মৌমাছির কাজ
১. মৌচাক পাহারা দেয়া ও অনুপ্রবেশকারীকে আক্রমণ করা। একটি কর্মী
মৌমাছি জীবনে একবারই হুল ফুটাতে পারে এবং এরপর মারা যায়।
অর্থাৎ এরা কলোনির স্বার্থে জীবন উৎসর্গ করে।
২. নেকটার ও রেণু সংগ্রহ করা। ডানা সঞ্চালন দ্বারা বায়ুপ্রবাহ সৃষ্টি করে
মৌচাকের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বজায় রাখা।
৩. রাজা ও রাণীর পরিচর্যা করা।
৪. বাচ্চার যত্ন নেয়া, খাদ্য প্রদান করা, মোম উৎপাদন ও চাক গঠন করা।
৫. খাদ্যের অনুসন্ধান ও অন্যান্য সদস্যদের তা অবহিত করা।
৬.পরিস্থিতি অনুযায়ী অন্য কর্মী মৌমাছিকে হত্যা করা।
৭. এরা কোন ছোঁয়াচে জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে কলনির স্বার্থে সঙ্গ ত্যাগ করে একাকী জীবন যাপন করে।

🐝কর্মীদের মাঝে ৩ টি গ্রুপ থাকে

১. মৌচাক পাহারা দেয়া ও অনুপ্রবেশকারীকে আক্রমণ করা।
২. রাজা ও রাণীর পরিচর্যা করা, বাচ্চার যত্ন নেয়া, খাদ্য প্রদান করা।
৩. নেকটার ও রেণু সংগ্রহ করা।

Writer: বন্ধু Saiful Islam

Photos from Noor Mart's post 13/02/2022

☘️ ঐতিহ্যবাহী পাবনার প্রাকৃতিক পরিবেশ এ নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে বেড়ে ওঠা গরুর দুধ থেকে তৈরি হয় Noor Mart এর খাঁটি গাওয়া ঘি যার প্রত্যেকটা প্রসেসের রয়েছে প্রাকৃতিক সুগন্ধ এবং নির্ভেজাল এর নিশ্চয়তা😍😍। যার মাঝে ভেজালের কোন অস্তিত্ব নেই শুধুই পাবেন খাঁটির নিশ্চয়তা। যার মন মাতানো সুগন্ধ এবং গুণগতমান বারবার আপনাকে আমাদের কাছে আসতে বাধ্য করবে। আর এটা এতটাই বিশুদ্ধ যে আপনি যেকোন ভাবে খেতে পারবেন সরাসরি ভাতের সাথেও খেতে পারবে😋😋

☘️খাঁটি গাওয়া ঘি☘️
☘️ #মূল্য
👉 এক কেজি -1300 টাকা
👉 500 গ্রাম - 650 টাকা

👉 আমাদের কাছে পাবেন প্রাকৃতিক চাকের প্রসেস বিহীন মধু । যার প্রতিটি চাকের মধু সংগ্রহ করা হয় নিজেদের উপস্থিতিতে । আমরা গ্রাম বাংলার গ্রামীণ পরিবেশ থেকে এই প্রাকৃতিক মধু সংগ্রহ করে থাকি। যার প্রতিটি ফোঁটা 100 ভাগ খাঁটি ও প্রাকৃতিক ।

☘️প্রাকৃতিক চাকের মধু☘️
☘️ #মূল্য
👉এক কেজি -800 টাকা
👉500 গ্রাম - 400 টাকা

👉আমাদের কাছে আরো পাবেন

☘️প্রাকৃতিক চাকের খাঁটি মধু
☘️খাঁটি গাওয়া ঘি
☘️ঘানি ভাংগা খাঁটি সরিষা তেল
☘️বিভিন্ন শুঁটকি মাছ
☘️কাচা ও ভাজা কাজু বাদাম
☘️বিভিন্ন খেজুর
☘️ ড্রাই ফ্রুটস
☘️মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস
☘️মধুময় বাদাম
☘️মিক্সড বাদাম ও বিভিন্ন বাদাম
☘️পটেটো চিপস ও মিক্সড চিপস
☘️গাভীর খাঁটি দুধ
☘️খেজুর এর পাটালি
☘️খেজুর এর ঝোলা/লালি গুর
☘️কাচকি ও চিংড়ি বালাচাও
☘️পাবনার ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি ও বিস্কিট
☘️ এবং হাতের কাজের শাড়ি থ্রি পিস ও বিবিধ

🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 আমাদের রয়েছে হোম ডেলিভারি দেওয়ার ব্যবস্থা
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই

👉তাই ভেজাল মুক্ত অর্গানিক পণ্য কিনতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

📞 01719360600 / 01581037704
👉https://www.facebook.com/mojammel.manik

Photos from Noor Mart's post 03/02/2022

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 49

☘️ পটেটো চিপস ও মিক্সড চিপস

👉পটেটো চিপস স্বাদে ভড়পুর ও কুড়মুড়ে ।
বাচ্চা থেকে শুরু করে সব বয়সিদের পছন্দ এই পটেটো চিপস 🥰।
চিপস মশলায় কোন ক্যামিকেল দেওয়া হয় না,তাই বাচ্চারা অনায়েসে খেতে পারবে😍😍।
👉ক্রসপি পটেটো চিপস। ও মিক্সড চিপস
👉নতুন সাদে আমাদের তৈরি পটেটো চিপস
মুখে রুচি ফিরে আসে।
👉টকঝাল মিষ্টি স্বাদে মসলা
👉কুরমুড়ে স্পাইসি, সুস্বাদু পটেটো চিপস।
👉চিপসে আছে আলাদা স্বাদ।
—এই চিপস একমুঠ ভাজলে ৪থেকে ৫ জন অনায়াসে খেতে পারে।😃।
👉একদম রেডি শুধু হালকা গরম তেল এ অল্প করে দিবেন আর সাথে সাথে ফুলে উঠবে।তারপর মশলা ছিটলেই তৈরি এই পটেটো চিপস।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Photos from Noor Mart's post 02/02/2022

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 48

☘️ খেজুর কালমি মরিয়াম

👉 পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেজুর। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে।

সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল, যা ফ্রুকটোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার এবং আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন খেজুর। আয়রনে ভরপুর খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন। অন্তত দুটি খেজুর যদি প্রতিদিন খান তবে অনেক রোগ কাছেও ঘেঁষবে না। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের সবই রয়েছে খেজুরে।

আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-

১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।

৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।

৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।

৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।

৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

৮. খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

29/01/2022

☘️ আসুন আজ আমরা দেখব কি ভাবে কি কি প্রসেস এর মাধ্যেমে খাঁটি গাওয়া ঘি তৈরি হয়। ঐতিহ্যবাহী পাবনার প্রাকৃতিক পরিবেশ এ নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে বেড়ে ওঠা গরুর দুধ থেকে তৈরি হয় Noor Mart এর খাঁটি গাওয়া ঘি যার প্রত্যেকটা প্রসেসের রয়েছে প্রাকৃতিক সুগন্ধ এবং নির্ভেজাল এর নিশ্চয়তা। যার মাঝে ভেজালের কোন অস্তিত্ব নেই শুধুই পাবেন খাঁটির নিশ্চয়তা। যার মন মাতানো সুগন্ধ এবং গুণগতমান বারবার আপনাকে আমাদের কাছে আসতে বাধ্য করবে। আর এটা এতটাই বিশুদ্ধ যে আপনি যেকোন ভাবে খেতে পারবেন সরাসরি ভাতের সাথেও খেতে পারবেন।

☘️ এবার জানবো খাঁটি গাওয়া ঘি খাওয়ার উপকারিতা

👉আমরা অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে ঘি খাই না। কিন্তু ওজন বরং কমাতে সাহায্য করে ঘি। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকারিতা। ভারতের পুষ্টিবিজ্ঞানী রুজুতা দিয়েকর বলছেন, ঘি খেলেই মোটেই ওজন বা কোলেস্টেরল বাড়ে না। বরং ডায়াবেটিস, হাই ব্লাড প্রেসারের মতো সমস্যা কমে। তাই প্রতিদিনের ডায়েটে অর্থাৎ সকালে, দুপুরে, বিকেলে বা রাতে খাবার পাতে ঘি থাকলে এই দুই সমস্যা ছাড়া আরও নানা সমস্যার সমাধান হবে। যেমন- হদরোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যা, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম কমবে ঘি খেলে।

👉ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
প্রতিদিন খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে ত্বকের ভেতরে কোলাজেনের উৎপাদন বেড়ে যায়। তাই ত্বকের সৌন্দর্যও বাড়ে
👉আর্থ্রাইটিস দূরে থাকে
খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে বিশেষ কিছু উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা একদিকে যেমন জয়েন্টের সচলতাকে বাড়িয়ে তোলে, তেমনি ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যাতে না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে আর্থ্রাইটিস ও হাড়ের যেকোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ঘিয়ে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, যা শরীরের গঠনে নানাভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।

👉কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
নিয়মিত ঘি খাওয়া শুরু করলে কোষেদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে দেহের সচলতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে রোগভাগের আশঙ্কাও যায় কমে। শুধু তাই নয়, নতুন কোষেদের জন্ম যাতে ঠিক মতো হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে ঘি। ফলে যে কোনও ধরনের শারীরিক ক্ষত সেরে ওঠে কম সময়ে।

👉ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায়
মস্তিষ্কের সচলতা বজায় রাখতে উপকারি ফ্যাটের প্রয়োজন পরে। আর যেমনটা আপনারা ইতিমধ্যেই জেনে ফেলেছেন যে ঘিয়ে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যাসেনশিয়াল ফ্যাট, যা ব্রেন সেলের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ঘিয়ে উপস্থিত প্রোটিন, নিউরোট্রান্সমিটাররা যাতে ঠিক মতো কাজ করতে পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্মৃতিশক্তির বৃদ্ধি ঘটতে সময় লাগে না।

👉রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
খালি পেতে ঘি খেলে শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলকে একেবারে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চলে আসে। ফলে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যায় কমে।

👉ওজন কমাতে সাহায্য করে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে ঘিয়ের অন্দরে মজুত মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড, শরীরে জমে থাকা ফ্যাট সেলের গলাতে শুরু করে।

👉উপকারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ
ঘিয়ে রয়েছে কে২ এবং সিএলএ নামক দুটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেওয়ার মধ্যে দিয়ে ক্যান্সার সেলেদের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কাও কমায়।

👉এছাড়াও নিয়মিত ঘি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনের সময় চট করে রোগ-জীবাণু আপনাকে কাবু করতে পারবে না। দুপুরে ভাতের পাতে ঘি খেলে পেট ভরা থাকে অনেকক্ষণ। ফলে বিকেলে জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ইচ্ছেটাও আস্তে আস্তে কমে যায়। খাওয়ার পর অনেকেরই ঘুম পায়। পাতে রোজ ঘি খেলে সেই সমস্যাও কমে। রাতে নিয়মিত ঘি খেলে ঘুম ভালো হয়। তাছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও কমে। খাবার হজম হয় ঝটপট। যারা কোলেস্টেরল বা হাই ব্লাড প্রেসারের রোগী তারাও সমস্যা কমাতে রোজ নিশ্চিন্তে ঘি খেতে পারেন। নিয়মিত ঘি খেলে লিপিড প্রোফাইল কমে। গুড কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে। কতটা ঘি খাবেন সেটাও অবশ্যই বিবেচ্য। যতটা ঘি দিলে খাবারের স্বাদ নষ্ট না হয় ততটা পর্যন্ত ঘি রান্নায় বা পাতে দিতেই পারেন। তবে প্রত্যেকের ৩-৬ চামচ ঘি রোজ খাওয়া উচিত।

সূত্র bd24live.com

13/01/2022

☘️ আসুন আজ আমরা জানবো পাটালি ও গুর সমন্ধে

👉 চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। গরমের সময়ে শসা ও তরমুজ যেমন শরীর শীতল রাখে, তেমনি শীতে শরীরের জন্য গুড় খুবই উপকারী। গুড় সাধারণ যে কোনো অসুখ থেকে রক্ষা করতে শরীরকে শক্তি জোগায়।

আখ ও খেজুরের রস থেকে আমাদের দেশে গুড় তৈরি করা হয়। এ ছাড়া অনেক দেশে পামের রস থেকেও গুড় তৈরি করা হয়। রস সংগ্রহ করার পর তা বড় পাত্রে সংরক্ষণ করা হয় এবং তা কিছুক্ষণ স্থির ভাবে রেখে দিয়ে জ্বাল দেওয়া হয়। এই রস আগুনের তাপে ফুটে ওঠে এবং গুড়ে পরিণত হয়। গুড় যেহেতু প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয় তার এর উপকারিতা বেশি।

আগে আসুন জেনে নেই গুড় জিনিসটা কি। গুড় হল এক ধরনের মিষ্টি জাতীয় পদার্থ। আমরা যেমন চিনি খাই গুড়ও তেমনি খাবারকে মিষ্টি করতে ব্যাবহার করা হয়। আখ, খেজুর কিংবা তাল এই তিন ধরনের ফল থেকেই গুড় তৈরি করা যায়। তবে বিশেষভাবে খেজুর গুড় বেশি বিখ্যাত। বিভিন্ন ধরনের গুড় পাওয়া যায়। যেমনঃ
• ঝোলা গুড়।
• পাটালি গুড়
• নলেন গুড়
• ভেলি গুড়
• চিটে গুড়
নলেন গুড় মূলত খেজুর গুড়। পাটালি গুড় খেজুর গুড় দিয়ে তৈরি কিন্তু জমাট বাঁধা থাকে।
গুড় বানানোর জন্য আখ, খেজুর বা তালের রস একটি বড় পাত্রে ছেঁকে নেওয়া হয়। এরপর পাত্রটি চুলায় বসানো হয় এবং জাল দেওয়া শুরু হয়।
পানির অংশ বাষ্প হয়ে উড়ে যায়। আর রসের অংশ লালচে বর্ণ ধারন করে ধিরে ধিরে। এভাবে গুড় তৈরি হয়। আবার রসকে চিনিও বানানো যায়। তবে চিনির থেকে গুড়ের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। জদিও গুড় স্বাদে মিষ্টি কম। চিনির জন্য দুইবার রসকে ফোটানোর পর ঘন কালচে তিতকুটে ভেলি গুড় পাওয়া যায়। আর বেশি ফুটালে পাওয়া যায় অনেক ভিটামিন সমৃদ্ধ চিটা গুড়। এটি স্বাদে অনেক তিতা। তাই গরুকে খাওয়ানো হয় এটা।

পাটালি গুড় জমাট বাঁধা অবস্থায় থাকে। এই গুড় শুধুমাত্র শীতকালে পাওয়া যায়। কারন শীতকালের খেজুর রস সংগ্রহ করে এটি তৈরি করা হয়। গ্রামে গেলে দেখা যায় শীতকালে প্রায় সব খেজুর গাছে হাড়ি বাঁধা থাকে। গাছ থেকে রস হাড়িতে পরে। সেই হাড়ি নিয়ে পরে জাল দিয়ে পাটালি গুড় বানানো হয়। পাটালি গুড় শক্ত ধরনের একটু। একে অনেকদিন সংরক্ষন করে রাখা যায়। ফ্রিজে কিংবা শুকনা পাত্রে রেখে দিয়ে ব্যাবহার করা যায়। নাটোরের ও যশোরে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত তাদের পাটালি গুড়ের জন্য। এলাকার বেশিরভাগ মানুষ এই গুড় তৈরিতে নিয়োজিত।

বর্তমানে পাটালি গুড় উৎপাদন অনেক কমে গেছে। কারন গাছের সংখ্যা যেমন কমে যাচ্ছে তেমন করে কৃষক এবং গুড় প্রস্তুতকারকরা ন্যায্য মূল্য পায়না

Photos from Noor Mart's post 12/01/2022

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 47
☘️ পাটালি ও ঝোলা/লালি/দানাদার গুর
☘️ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিনি ও কেমিক্যালমুক্ত

👉 পাটালি গুড় স্বাদে মিষ্টি। রঙ অনেক গাড় হয়। বিভিন্ন মজার খাবার তৈরিতে পাটালি গুড়ের জুড়ি নেই। গুড়ের পায়েস, ভাপা পিঠা দুধ চিতই, চৈ পিঠা, নাড়ু, মোয়া ও নকশি পিঠার মত মজাদার খাবার তৈরিতে এই পাটালি গুড় ব্যাবহার করা হয়। গুড়ের পায়েস অনেক মজার একটি খাবার। এর স্বাদ যেমন অনন্য গন্ধ তেমন মিষ্টি। অনেকে শুধু মুড়ি অথবা চিড়া দিয়ে গুড় খায়। আবার অনেকে দুধ ভাতের সাথে গুড় মাখিয়ে খায়।

গুড় শুধু স্বাদ বাড়াতে ব্যাবহার হয় তা নয়। গুড়ের অনেক উপকার রয়েছে। প্রবাদ আছে “দোষত্রয়ক্ষয়কারয় নমো গুড়ায়”। বাত, পিণ্ড ও কফ এই তিন দোষ গুড় দূর করে। এছাড়া গুড় দ্রুত হজম হয় চিনির তুলনায়। চিনি শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকারক। গুড়ে পুষ্টিগুণ বেশি চিনির থেকে। এমনকি গুড়ে শক্তি বাড়ে। কিডনি রোগ, ম্যালেরিয়া, প্রসাবের সমস্যায়, শরীরের দুর্বলতায়, ক্ষয় রোগ ইত্যাদি রোগের উপশমে গুড় অনেক ভাল কাজ কারে।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Photos from Noor Mart's post 06/01/2022

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 46
☘️ কাঁচ কাজু বাদাম

👉 দানাদার খাবারের মধ্যে কাজু বাদামের জুড়ি নেই। কাজু বাদাম গাছের আদিনিবাস ব্রাজিলে হলেও সারাবিশ্বের উষ্ণ আবহাওয়ার দেশগুলোতে এটি চাষ হয়ে থাকে।

কাজু বাদাম চিবিয়ে ও রান্না করেও খাওয়া যায়। এটি রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে ফিরনি, সেমাইয়ে অনন্য স্বাদ যোগ করে।

আপনি জেনে অবাক হবেন যে, কাজু বাদামে এত পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা প্রায় রান্না করা মাংশে পাওয়া প্রোটিনের সমান। এ ছাড়া এতে অনেক বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং শর্করার পরিমাণ কম থাকে।

সুস্বাদু কাজু বাদাম প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনসহ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি বীজ। এতসব পুষ্টি উপাদানের কারণে এটির স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক। হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি ওজন কমাতে, হার্টকে ভালো রাখতে এবং ডায়বেটিস রোগের উপকারেও সহায়তা করে কাজু বাদাম। আসুন জেনে নিই কাজু বাদামের কিছু অসাধারণ উপকারি সম্পর্কে—

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
কাজু বাদামকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগ, চোখের বিভিন্ন রোগ ও স্মৃতিশক্তিজনিত যে কোনো সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। এ ছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বজায় থাকে এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।

২. ওজন কমায়
অন্যান্য বাদামে বেশি পরিমাণে ক্যালোরি এবং ফ্যাট থাকে বলে সেগুলো ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাজু বাদামে যে পরিমাণ ক্যালোরি থাকে, তার ৮৪ শতাংশই হজম করতে এবং শুষে নিতে পারে মানব দেহ। এ ছাড়া এটি প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্ষুধা কমাতে এবং পেটভরা রাখতে সহায়তা করে বলে ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে অনেক।

৩. হার্টের জন্য উপকারী
স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে উপকারী হিসেবে কাজ করে কাজু বাদাম। এ ছাড়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়তা করে।

৪. ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
ডায়াবেটিস রোগের জন্যও উপকারী হিসেবে কাজ করে কাজু বাদাম। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্পাইক প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং এতে শর্করার পরিমাণও অনেক কম থাকে। আর এ কারণে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

৫. হাড়ের জন্য উপকারী
কাজু বাদামে ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকার কারণে এটি হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় কপারের অভাব পূরণ করে এটি। আর কপারের অভাবে বিভিন্ন হাড়ের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই কাজু বাদাম হাড়ের জন্য উপকারী হিসেবে কাজ করে।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Photos from Noor Mart's post 05/01/2022

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 45
☘️ বাশপাতা শুঁটকি মাছ

👉 নিয়মিত শুঁটকি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বিশেষ করে যারা নিয়মিত শুঁটকি খেয়ে অভ্যস্ত তাদের সহজে জ্বর, সর্দি হয় না। শুঁটকিতে আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকায় বিভিন্ন ধরনের হরমোনাল সমস্যা দূর করতে এবং দেহে রক্ত বাড়াতে সাহায্য করে। বাড়ন্ত শিশুদের জন্য শুঁটকি ভীষণ উপকারী।
শুঁটকি মাছে তাজা মাছের তুলনায় আমিষ, প্রোটিন ও খনিজ লবণের পরিমাণ অনেক বেশি। ক্যালসিয়াম ও লৌহের পরিমাণও অনেক। ছোট চিংড়ির শুঁটকিতে লৌহের পরিমাণ বেশি। রক্ত স্বল্পতা ও গর্ভবতী নারীরা এটি খেলে উপকারই পাবেন। যাঁরা দুধ খেতে পারেন না বা ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স আছে, তাঁরা প্রোটিনের বিকল্প উৎস হিসেবে মাঝে মাঝে শুঁটকি খেতে পারেন।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Photos from Noor Mart's post 05/01/2022

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 44
☘️ সিধল শুঁটকি মাছ

👉 শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে শুঁটকি কার্যকর ভূমিকা পালন করে । রুচিবর্ধক খাবারগুলোর মধ্যে শুঁটকি মাছ অন্যতম। এতে ভিটামিন ‘ডি’-এর (সূর্যের আলোতে থাকে ভিটামিন ‘ডি’) পরিমাণ রয়েছে পর্যাপ্ত অনুপাতে। ভিটামিন ‘ডি’ হাড়, দাঁত, নখের গঠন মজবুত করার জন্য যথেষ্ট জরুরি। শরীরের জন্য উপকারী অনেক রকম খনিজ লবণ রয়েছে এই মাছে। খনিজ লবণ আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করে, দাঁতের মাড়িকে করে দৃঢ়। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন ও কোলেস্টেরল। যাঁরা কঠোর দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের জন্য এটি যোগ্য খাবার। সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে, নিয়মিত শুঁটকি মাছ খায় এমন ব্যক্তিদের ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না। এতে আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী, শরীরের হরমোনজনিত সমস্যাকে রাখে দূরে। শুঁটকি মাছ দেহে লবণের ঘাটতিও পূরণ করে। তাই দূর হয় দুর্বলতা।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Photos from Noor Mart's post 22/12/2021

👉 মধু জমে যাওয়ার উত্তর ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ে !

“ক্রেতারা মধুর জমাকে ভুল বোঝেন। তারা একে ভেজাল মনে করেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে মধু জমে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তরল থেকে দানাদার অর্ধ-কঠিন অবস্থায় যাওয়ার এ প্রক্রিয়াকে গ্র্যানুলেশন (granulation) বা কঠিন বাংলায় স্ফটিকায়ন বলে। তারপর……. “

ইংরেজি আর্টিকেল থেকে কপি করা হুবহু এই বাংলা অনুবাদটি ইন্টারনেট, ফেসবুক সহ মধুওয়ালাদের টাইমলাইমে পাবেন। কেউ কেউ দেখি এই লেখাটির জনক হিসেবে পরোক্ষভাবে দাবি করেন।

প্রচলিত এই লেখা থেকে আপনারা কে কি বুঝেছেন জানি না। তবে জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারণে আমার মগজে বিষয়টা পরিস্কার করে ঢোকাতে পারি নাই।

ধরলাম আপনি বিষয়টি ভালোভাবেই বুঝে গেছেন।
ধরুন একজন কাস্টমার আপনার থেকে সরিষা বা অন্য কোন ফুলের মধু নিয়েছে। মধুটা জমে গেছে। এখন কাস্টমারকে কি উত্তর দিবেন ?

বলবেন – ভাই এটাকে বলে Granulation বাংলায় বলে স্ফটিকায়ন !
একজন সাধারণ ক্রেতা আপনার এসব কথা বুঝবে ?

বলবেন – এ মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ বেশি আছে তাই জমে গেছে !

কাস্টমার যদি বলে, ভাই মধুতে গ্লুকোজ কোনগুলো সেটা আমাকে একটু দেখায়ে দেন !

মধুতে থাকা গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ, মন্টোজ কখনো কি কেউ দেখেছেন ? বা আপনার মধুতে কোনটা কি পরিমাণ আছে তা পরিমাপ করেছেন ?

যে বিষয়গুলো আপনি নিজেই ভালোভাবে বুঝেন না । সেটা যদি সাধারণ মানুষকে বোঝানোর জন্য আপনার ফেসবুকে পোস্ট দেন। তাহলে এর ফলাফল কতটুকু আশা করা যায়।

তাই কপি-পেস্ট না করে মধু জমে যাওয়ার বিষয়টা নিজে আগে ভালোভাবে বুঝতে হবে। তারপর সহজ ভাষায় মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে।

এবার আসুন মধু জমে যাওয়ার বিষয়টা আমি যেভাবে দেখি। সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি। স্কুলে ক্লাস সিক্স থেকে তলর পদার্থ জমে যাওয়া, মিশ্রণ, দ্রবণ এগুলো পড়ানো হয়। আসুন স্কুলে পাওয়া শিক্ষা দিয়ে মধু পরীক্ষা করি।

মধু মুলত একটি প্রাকৃতিক দ্রবণ। মধুতে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ, মন্টোজ, পানি সহ অন্যান্য উপাদন দ্রবীভূত থাকে। মধুর মুল উপাদান হলো কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা। কার্বোহাইড্রেট থাকে ৭০ ভাগের মতো ২০ ভাগের মতো পানি এবং ১০ ভাগ অন্যান্য উপাদান।

আর কার্বোহাইড্রেটের অন্যতম দুটি প্রধান উপাদন হলো গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ।

সাধারণত মধুতে গ্লুকোজের থেকে ফ্রুক্টোজ পরিমাণে বেশি থাকে। এখানে আর একটা কথা বলে রাখি মধুতে ফ্রুক্টোজ গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। ফ্রুক্টোজকে চিনতে পারলে মধুর অনেক কিছু চেনা সম্ভব। এ বিষয়ে অন্যদিন আলোচনা হবে ইনশাল্লাহ।

মধুতে গ্লুকোজের থেকে ফ্রুক্টোজ পরিমাণে বেশি থাকলেও। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মধুর উৎসগত ( ফুল ও উদ্ভিদের) কারণে সাধারণ হিসেবের থেকে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশি থাকে।

এবার আসুন একটু লেখাপড়া করি ।

দ্রবণ = দ্রাবক+দ্রব।

দ্রবণ : দ্রাব+দ্রাবকের মিশ্রণের ফলে যা তৈরি হয় তাকেই দ্রবণ বলে।

দ্রাবক : দ্রাবক বলতে বোঝায় একটি তরল পদার্থ যেখানে আমরা কিছু পদার্থ দ্রবীভূত করি। অর্থাৎ যে পদার্থ অন্যান্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাকে দ্রাবক বলে।

দ্রবঃ দ্রাবকে যা দ্রবীভূত হয় তাকেই দ্রব বলা হয়।

আগেই বলেছি মধু এক ধরণের দ্রবণ। মধুতে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ সহ বিভিন্ন উপাদান দ্রবীভুত থাকে। অর্থাৎ মধুতে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ সহ অন্যান্য উপাদান দ্রবীভুত থাকে।

দ্রবণে কোন কিছুর দ্রবীভুত থাকার বৈশিষ্ট্যকে দ্রবণীয়তা বলে। একেক পদার্থের একেক রকম দ্রবনীয়তা বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয়।

লবণের দ্রবনীয়তা এক রকম আবার চিনির দ্রবনীয়তা অন্যরকম । দ্রবণীয়তা নির্ভর করে তাপমাত্রার উপর। দ্রবণীয়তার ক্ষেত্রে সাধারণত ২৫ °C তাপমাত্রাকে স্ট্যান্ডার্ড তাপমাত্রা ধরা হয়।

যেমন ২৫°C তাপমাত্রায় পানিতে চিনির দ্রবণীয়তা মান হলো ২১১.৪।

লবণের দ্রবণীয়তা মান হলো ৩৫৭।

সেই হিসেবে মধুতে যেহেতু গ্লুকোজ দ্রবীভুত থাকে। সেই হিসেবে গ্লুকোজেরও দ্রবণীয়তার মান থাকা স্বাভাবিক।

২৫°C তাপমাত্রায় পানিতে গ্লুকোজের দ্রবণীয়তার মান ৯১।

৩০ °C তাপমাত্রায় পানিতে গ্লুকোজের দ্রবণীয়তার মান ১২৫।

৫০ °C তাপমাত্রায় পানিতে গ্লুকোজের দ্রবণীয়তার মান ২৪৪।

এবার আসি সরিষা ফুলের মধু নিয়ে। সরিষা ফুলের মধুতে অন্য মধুর তুলনায় গ্লুকোজের পরিমাণ বেশি থাকে। যেহেতু সেই গ্লুকোজ মধুর দ্রবণে দ্রবীভুত থাকাটা নির্ভর করে তাপমাত্রার ওপর। ওপরের হিসেবে মোটামোটি ২৫°C তাপমাত্রায় গ্লুকোজ দ্রবীভুত হতে পারে। অর্থাৎ ২৫°C তাপমাত্রা পর্যন্ত সরিষা ফুলের মধু স্বাভাবিক থাকে।

২৫°C তাপমাত্রার নিচে গ্লুকোজের দ্রবণীয়তা মান আরও কমতে থাকে এবং ২০-১৮ বা তার নিচের তাপমাত্রায় সরিষা ফুলের মধুর গ্লুকোজ জমে যায়। ফলে মধু দানাদার হয়।

এজন্যই শীতকালে বা কম তাপমাত্রায় সরিষা ফুলের মধু জমে যায়।

যাকে কপি-পেস্ট করে বলা হয় মধুর Granulation বা স্ফটিকায়ন।

উল্লেখ্য, মধু জমে যাওয়া বা মধুর স্ফটিকায়নের আরও কিছু অনুঘটক আছে। এখানে প্রধান এবং মৌলিক কারণটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

লিখেছেন মিজান ভাই

Photos from Noor Mart's post 15/12/2021

আসসালামুআলাইকুম
বি*ক্র*য় পোস্ট নাম্বার - 43
☘️ চেলা শুঁটকি মাছ

👉 শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে শুঁটকি কার্যকর ভূমিকা পালন করে । রুচিবর্ধক খাবারগুলোর মধ্যে শুঁটকি মাছ অন্যতম। এতে ভিটামিন ‘ডি’-এর (সূর্যের আলোতে থাকে ভিটামিন ‘ডি’) পরিমাণ রয়েছে পর্যাপ্ত অনুপাতে। ভিটামিন ‘ডি’ হাড়, দাঁত, নখের গঠন মজবুত করার জন্য যথেষ্ট জরুরি। শরীরের জন্য উপকারী অনেক রকম খনিজ লবণ রয়েছে এই মাছে। খনিজ লবণ আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করে, দাঁতের মাড়িকে করে দৃঢ়। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন ও কোলেস্টেরল। যাঁরা কঠোর দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের জন্য এটি যোগ্য খাবার। সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে, নিয়মিত শুঁটকি মাছ খায় এমন ব্যক্তিদের ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না। এতে আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী, শরীরের হরমোনজনিত সমস্যাকে রাখে দূরে। শুঁটকি মাছ দেহে লবণের ঘাটতিও পূরণ করে। তাই দূর হয় দুর্বলতা।

👉 মূল্য - জানতে ইনবক্স অথবা কল করুন
👉 এ ছাড়াও লোকেশন বা দোকান এ এসে নিতে পারবেন
( শুধু মাত্র পাবনার জন্য)
🚎 পাবনা পৌরসভার মধ্যে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
👉 ডেলিভারি খরচ 20 টাকা পাবনা পৌরসভার মধ্যে
🚌 সারা বাংলাদেশ ডেলিভারি দেওয়া হয় কুরিয়ার এ
👉 খরচ কুরিয়ার এর উপর নির্ভর করবে
👉 অর্ডার করতে পছন্দের পণ্যের পোস্ট নাম্বার বা স্ক্রীনশর্ট
সহ ইনবক্স করুন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই
👉 আরো জানতে পেজ এ মেসেজ ও কল করুন অথবা স্বত্বাধিকারী এর সাথে যোগাযোগ করুন

👉 https://www.facebook.com/mojammel.manik
📞 01719360600

Want your business to be the top-listed Grocery Store in Pabna?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

দুধ থেকে আলাদা করা ক্রিম ঢালা হয়েছে
দুধ থেকে ক্রিম আলাদা করার প্রসেস চলছে আর এই ক্রিম দিয়েই তৈরি হয় খাঁটি গাওয়া ঘি

Telephone

Website

Address

Pabna
6600

Other Health Food Shops in Pabna (show all)
ঘি - Ghee ঘি - Ghee
Pabna Sadar
Pabna

আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি শতভাগ পাবনার নি?

Munnaf Mollah. Poultry, dairy&fish. Munnaf Mollah. Poultry, dairy&fish.
C&B Bus Stant, Bera Pabna
Pabna

Tasnia's  story Tasnia's story
Pabna, 6662

‌welcome to my page

Pabna Food BD Pabna Food BD
Pabna
Pabna, 6640

top selling

মিঃ গাওয়া ঘি মিঃ গাওয়া ঘি
South Dighulia, Faridpur
Pabna, 6650

ঘি এর সাদ খাঁটিতে

MK.e-Shop MK.e-Shop
Ataiqula Road
Pabna, 6600

এখানে বিভিন্ন ধরনের মৌসুমী খাবার পন্য পাইকারী দামে পাবেন এবং মানসম্মত পন্য পাবেন 💓

Ghee Zone Ghee Zone
Pabna
Pabna, 6762

"Ghee zone" is a ghee protected and pure organic ghee. Manufactured in Bangladesh.

Eshrun Eshrun
Pabna Sadar
Pabna, 6600

Eshrun-এর মূল লক্ষ সঠিক ভেজালমুক্ত এবং ভালোমানের প্রডাক্ট প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া।

Asha Coking Home bd Asha Coking Home bd
Kasinatpur
Pabna

01738745183

Halal Sweet’s & Food Halal Sweet’s & Food
Dr. Fazle Rabbi Road, Chatiany
Pabna, 6600

Dawai Organic Foods Dawai Organic Foods
Pabna, 6620

দাওয়াই অর্গানিক ফুড এর প্রধান লক্ষ্য আপনাদের কাছে নিরাপদ ও অর্গানিক খাদ্য এবং ভেষজ ঔষধ পৌঁছে দেওয়া।

GHEE EX. GHEE EX.
Pabna, 6600

আমি রেজা আহমেদ। বনওয়ারীনগর,পাবনা থেকে কাজ করছি পরিপূর্ণ খাঁটি ঘি ও সুস্বাদু প্যারাসন্দেশ নিয়ে।