Boiki.com
বইকি ডট কম দিচ্ছে ঘরে বসেই যে কোন বই কে?
🎅🎅🎅🎅
সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
- ছেড়ে চলে যাওয়া?
- কারো কাছে মুক্তি, কারো কাছে ইচ্ছেমৃত্যু।
~স্বপ্নীল চক্রবর্ত্তী
তোমাকে রোজ ভুলে যাচ্ছি
তোমার কথা ভেবে।
চিঠির কি সাহিত্যিক মূল্য আছে?
চিঠিযুগ গিয়েছে সেই কবে। জন্মলগ্ন থেকেই আমি আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়েছি। আমি আধুনিক কালের মানুষ, চিঠিযুগ পাইনি। তবে চিঠিযুগ পাইনি বলে যে আমি চিঠি লিখিনি, তেমনটা নয়। আমিও চিঠি লিখেছি। আমি চিঠি লিখেছি ব্যাকরণে নম্বর পাওয়ার জন্য। অনেকটা মুখস্থের মতো। সব চিঠিই এক রকম। প্রকৃত চিঠি কী, তা অনেকটাই বুঝতে পেরেছি আবুল আহসান চৌধুরীর ‘জীর্ণ পত্রের স্মৃতির সুরভি’ নামক একটি দুর্লভ সংকলন পড়ে। সংকলনটিতে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত, অন্নদাশঙ্কর রায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, মণীন্দ্রলাল বসু, বিমল কর, রমাপদ চৌধুরী ও রমেশচন্দ্র মজুমদারের লেখা কিছু চিঠি রয়েছে। একেবারে কুশল বিনিময় বা কেজো চিঠির বাইরে যেসব চিঠির আদান-প্রদান হয়, তাতে মনের কথা কিছু না কিছু থাকেই এবং তা যদি কোনো সাহিত্য সাধকের হয়, তাহলে তো কথাই নেই।
চিঠিরও সাহিত্যিক মূল্য থাকতে পারে। পত্র সাহিত্য যাকে বলে আরকি। এ সম্পর্কে ‘চিঠির কথা’ নামে এক নিবন্ধে অন্নদাশঙ্কর রায় বলেছিলেন, “আমার কোনো কোনো চিঠি বন্ধুজনের নির্বন্ধে মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে আমার বিশ্বাস জন্মেছে যে, চিঠিরও সাহিত্যিক মূল্য থাকতে পারে। তেমনি ভয়ও জেগেছে যে, আমার যেসব চিঠি ছাপবার মতো করে লেখা নয়, ফুর্তি করে লেখা সেসব চিঠিও একদিন ছাপার হরফে উঠতে পারে। এখন চিঠি লিখতে বসলে অমনি সতর্ক হই, পাছে এমন কিছু লিখি যা ছাপার হরফে ধরা পড়লে আমাকে সুদ্ধ ধরা পড়িয়ে দেবে। পাঠকরা ভাববেন, ‘কই, এঁর বই পড়ে যেমন মনে হয় চিঠি পড়ে তো তেমন হয় না।’ এতদিনের সাধনায় আমার যে সাহিত্যিক রূপটি দেশের পাঠকদের চোখে পরিচিত হয়ে এসেছে একখানি চিঠি তাকে একদিনেই ধূলিসাৎ করতে পারে। অতএব শতং বদ মা লিখ।”
কোনো সৃজনশীল মানুষকে অন্তরঙ্গ ও অকৃত্রিমভাবে চেনা-জানা-বোঝার সবচেয়ে ভালো উপায় তার চিঠিপত্র। কারণ চিঠিতে তারা শুধু তত্ত্বকথা লিখেন নি। একে অপরের খোঁজ খবর যেমন নিয়েছেন, তেমনি বিশেষ কোনো ঘটনার কথাও জানিয়েছেন। খোঁজ খবর নিয়েছেন অন্য সাহিত্যিকের লেখালেখি সম্পর্কেও। অন্নদাশঙ্কর রায় নিজের প্রথম ভোট দেওয়ার কথা সুরজিৎ দাশগুপ্তকে জানিয়েছিলেন চিঠির মাধ্যমে। আবার সুরজিৎ দাশগুপ্তের বিয়েতে দু লাইন কবিতা লিখে চিঠি পাঠিয়েছিলেন অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত।
বর্তমান সময়ের লেখকদের মাঝে পত্র সাহিত্য খুব একটা দেখা যায় না। দেখা যায় ফেসবুক স্ট্যাটাসের সাহিত্য। যদিও আমরা জানি চিঠি যুগের পুনর্জন্ম হবে না। তবে আমাদের সাহিত্যিকদের উচিত পত্র সাহিত্যকে বাঁচিয়ে রাখা।
[ সমকাল ঈদসংখ্যা ২০২২ এ আবুল আহসান চৌধুরীর ‘জীর্ণ পত্রের স্মৃতির সুরভি’ ছাপা হয়েছে ]
নিজেকে নিয়েই আছি ।
বাতাসে বসন্তের কুসুমিত সৌরভ
ছড়ালে অথবা কোনো গাঢ় নিসর্গে যদি
তার নরোম হাত রাখে; তবু উদাসিন থাকি
নিজেকে নিয়েই থাকি ।
— রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
পুরানো সেই দিনের কথা একজন বহুমাত্রিক ব্যক্তিত্বের জীবনের উন্মেষ ও বিকাশের কাহিনি। নবীনগরের জলাভূমিতে লালিত সাদাসিধে বালকটি ছিলেন কল্পনাবিলাসী ও অন্তমুর্খী। মুখচোরা বালকটি মাঠপর্যায়ের প্রশাসক হন। দায়িত্ব নেন আইনশৃঙ্খলা, ভূমি প্রশাসন, উন্নয়ন প্রশাসন, নির্বাচন, এমনকি চা-বাগানের মতো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনার। এর মধ্যে দেখা দেয় মুক্তিযুদ্ধের টালমাটাল দিনগুলো। এই পরিস্থিতিতে লেখকের অভিজ্ঞতা সাধারণ পাঠকদের ভালো লাগবে এবং বর্তমান প্রশাসকদের কাজে লাগবে।
কখনও না পড়ে যাওয়ার মাঝে বীরত্ব নেই, পড়ে গিয়ে আবার উঠে দাঁড়ানোর মাঝেই সত্যিকার বীরত্ব লুকিয়ে আছে”
__ কনফুশিয়াস
আমরা নিখুঁত নই। একটা ঘাসফড়িং নিখুঁত একটা সন্ধ্যাতারা নিখুঁত একটা বৃষ্টির ফোঁটা নিখুঁত। নিখুঁত একটা বসন্তের রাত। কিন্তু আমরা জন্ম থেকেই পঙ্গু বেঢপ, মুর্খ এবং দিশাহারা | আমরা ধূর্ত, জালিয়াত, ভঙ্গুর, ভিখারি। আমরা জন্মাই শুধু স্বপ্নে ভুল কামে ভুল শহরে হেঁটে নিজেদের ধ্বংস করার জন্য, শুধু সবশেষে টের পাই, আমাদের ভুলগুলি কি মারাত্মক নিখুঁত!
Photo &Typography : Jannatul Ferdous 🖤
" সে এসে পাখির মতো স্থির হয়ে বাধে নাই নীড়, -
তাহার পাখায় শুধু লেগে আছে তীর – অস্থিরতা !
অধীর অন্তর তারে করিয়াছে অস্থির অধীর !
তাহারি হৃদয় তারে দিয়েছে ব্যাধের মতো ব্যথা!
একবার তাই নীল আকাশের আলোর গাড়তা
তাহারে করেছে মুগ্ধ, - অন্ধকার নক্ষত্র আবার
তাহারে নিয়েছে ডেকে ,- জেনেছে সে এই চঞ্চলতা
জীবনের;- উড়ে উড়ে দেখেছে সে মরণের পার
এই উদ্বেলতা ল’য়ে নিশীথের সমুদ্রের মতো চমৎকার! "
-জীবনানন্দ দাশ
বই এমন একটি উপকরণ, যা একজন মানুষকে সহজেই আলোকিত করে তুলতে পারে। শিক্ষার আলো, নীতি-নৈতিকতা-আদর্শ, ইতিহাস-ঐতিহ্য, কৃষ্টি-সভ্যতা, সাহিত্য-সংস্কৃতিসহ সবকিছুই রয়েছে বইয়ের ভেতরে
একটা সুখী পাখির কালবৈশাখী ঝড়ে বাসাটা ভেঙ্গে গেলো। আকাশে উড়াল দিতেই শিকারির গুলিতে মারা না পড়ে বেঁচে ফিরলো পাখা দুটো হারিয়ে। ক্লান্ত শরীরে মাটিতে এসে বসার পর দেখতে পেলো, সামনে বসা এক ক্ষুধার্ত বাঘ। আর বাঘটা কিছু খেতে না পারলে মারা যাবে এখুনি। ডানাহীন পাখিটা যখন জীবন বাঁচাতে ক্ষুধার্ত তখন বাঘ পাখিটাকে খেতে গিয়ে পুনরায় আবারো টের পেলো, দুর্ঘটনায় হারিয়েছে তার জিহ্বা।
তারা দু'জনেই জীবনের কাছে এখন ক্ষুধার্ত অথচ তারা কেউ জীবনটাকে খেতে পারছে না।
"ফিলোসফির বয়স কত?"
লেখক : কাইকর / Kaikor
”বই কিনলেই যে পড়তে হবে, এটি হচ্ছে পাঠকের ভুল। বই লেখা জিনিসটা একটা শখমাত্র হওয়া উচিত নয়, কিন্তু বই কেনাটা শখ ছাড়া আর কিছু হওয়া উচিত নয়।” – প্রমথ চৌধুরী
.”বই ছাড়া একটি কক্ষ আত্মা ছাড়া দেহের মত।” -মার্কাস টুলিয়াস সিসারো
‘চতুরঙ্গ’ উপন্যাসজুড়ে ঔপন্যাসিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আধুনিক মনন, সময়কে ধরার দীপ্ত চেতনা তার চেয়েও বেশি পিছিয়ে পড়া নারীকে আলোকিত পথে নিয়ে আসা পরিবর্তিত ধারার নতুন সংযোজন। চারটি প্রধান চরিত্রে আছে সামাজিক অভিশাপ থেকে শুধু নিজেকে মুক্ত করা নয় পারিপার্শ্বিক বলয়কে ও গতানুগতিক অপসংস্কার থেকে সুচিন্তিত এবং নির্ভীক বোধে বের করে আনাও। সেই শৈল্পিক শৈলীতে নির্মিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই যুগান্তকারী এবং ভিন্নমাত্রার উপন্যাস ‘চতুরঙ্গ’। সময়ের যৌক্তিক আহ্বান, নারীচেতনায় সুদূরপ্রসারী বলিষ্ঠ প্রত্যয় সর্বোপরি প্রথাসিদ্ধ সমাজের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্দীপ্ত বোধ ‘চতুরঙ্গ’ উপন্যাসের সারবার্তা।
‘৪৯৭ খৃষ্টাব্দে ইয়াসরিবের সবুজ ভূ-খন্ডে জন্ম নেয় এক বিস্ময়কর আরব শিশু। মাথাভর্তি সাদা চুল দেখে মা তার নাম রাখেন শাইবা। পরিণত বয়সে এই শাইবা হয়ে ওঠেন জাহিলি আরবের কিংবদন্তিতূল্য নেতা আবদুল মোত্তালিব। পিতামহ এই শুভ্রচুলের মক্কানেতা আবদুল মোত্তালিবের জীবনাশ্রিত উপন্যাস।
ইতিহাসের এমন এক সন্ধিক্ষণে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আবদুল মোত্তালিব, তার সময়কালে মক্কা স্মরণকালের শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি পারি দিচ্ছিল। নবি-জন্মের পূর্বাভাস, কন্যাশিশু হত্যা, গোত্রীয় দাঙ্গা, কৌলিন্য প্রথা, প্রেম-দ্রোহ, কাব্যযুদ্ধ, দাস-ব্যবস্থা, লুটতরাজ, হস্তিবাহিনীর কাবা আক্রমণ- গোটা আরব অগ্নিগর্ভের কিনারায় অবস্থান করছিল। পিতামহ সেই অগ্নিগর্ভ সময়ের দলিল।”
গভীর সাহিত্যের এমন অনেক উপাদান পাঠক খুঁজে পাবে পিতামহ উপন্যাসে। যা একটি উৎকৃষ্ট সাহিত্যকর্ম হিসেবে পিতামহের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণ করে।
ভালোবাসা-
পৃথিবীর সুন্দরতম অনুভূতির নাম প্রেম, ভালোবাসা।
হোক দাস, কিংবা নিষ্ঠুর রাজা। মানুষের মন মানেই সে ভালোবাসবে, প্রেমে পড়বে, ভালোবাসার সম্মান রক্ষায় থাকবে সচেতন।
এইচ.এস.সি পরিক্ষায় কৃতকার্য সকল শিক্ষার্থী ভাই বোনদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।তোমাদের আগামীর পথচলা আরো সুন্দর হোক , কাঙ্খিত লক্ষে এগিয়ে যাবে দৃঢ় প্রত্যয়ী হয়ে এই দোয়া রইল ।
আর যারা অকৃতকার্য হয়েছো তারা হতাশ না হয়ে নতুন উদ্যোমে আবারো পথচলা শুরু করো কারন সফলতা তোমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে ।
যেমনটি কবি বলেছেনঃ
“মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়
আড়ালে তাহার সূর্য হাঁসে”
রোজার ভোরেও বরাবরের মত হুজুর কাজে বাহির হইয়া পড়িতেন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এক চক্কর দিতেন। সকল সেক্টরে যথাযথ কাজ চলিতেছে কিনা দেখাশুনা করিতেন। মাঝে মাঝে
কর্মরত লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করিতেন, সেহরি খাবার পারছিলা? শিশুদের কাউকে পাইলে রস করিয়া জিজ্ঞাসা করিতেন, কিরে- আজ কয়টা রোজা রাখবি?
[রমজানের দিবারাত্রি, মুর্শিদ মওলানা; সাপ্তাহিক হক কথা]
৪৬ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে মজলুম নেতা মাওলানা ভাসানীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
বই দাদু
নীলক্ষেত, ঢাকা।২০২২
শার্ল বোদলেয়র-এর বিখ্যাত কবিতা
L’Étranger (The stranger)
অনুবাদঃ সলিমুল্লাহ খান।
ন হন্যতে মৈত্রেয়ী দেবী লিখিত ১৯৭৪ সালে প্রকাশিত একটি আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস। এটির জন্য লেখিকা ১৯৭৬ সালে সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন।
রোমানিয়ার মির্চা এলিয়াদ এবং কলকাতার মৈত্রেয়ী দেবীর জীবনে ঘটে যাওয়া বাস্তব ঘটনা নিয়ে রচিত হয়েছে 'ন হন্যতে' ও 'লা নুই বেঙ্গলী’ বই দুটি।
১৯২৯-১৯৩০ সালে দুজন প্রেম করেছেন, বিয়ে করতে চেয়েছেন কিন্তু তাঁরা একে অপরকে আপন করে নিতে পারেননি মৈত্রেয়ী দেবীর পিতার জন্য। তিনি মেনে নিতে পারেননি তাঁদের এই সম্পর্ক। সেই ঘটনা নিয়ে প্রথমে লিখেন মির্চা এলিয়াদ 'লা নুই বেঙ্গলী'। সেই আত্মজৈবনিক উপন্যাস রোমানিয়াতে বিপুল জনপ্রিয়তা পায়।
কিন্তু মৈত্রেয়ী এই বইটির ব্যাপারে জানতে পারলেন অনেক পরে । তিনি তখন তার প্রতিবাদে লিখলেন 'ন হন্যতে'। যাকে অবশ্য কাউন্টার উপন্যাসই বলা যায়। মির্চার উপন্যাস যদি হয় প্রতিক্রিয়া তবে মৈত্রেয়ী তার জবাব দিয়েছেন। তাঁর মতো করেই তাঁদের প্রেমের কথা লিখেছেন।
'ন হন্যতে'— মানে যার বিনাশ নেই। মৈত্রেয়ী দেবী সে কথাই তাঁর লেখাতে ফুটিয়ে তুলেছেন যে তাঁদের প্রেম ছিল দেহের নয়—মনের । আর মনের প্রেমের কখনও বিনাশ হয় না।
“ পৃথিবীতে ফিনিক ফোটা জোছনা আসবে।
শ্রাবন মাসে টিনের চালে বৃষ্টির সেতার বাজবে।
সেই অলৌকিক সঙ্গীত শোনার জন্য আমি থাকব না।
কোনো মানে হয়... ” - হুমায়ূন আহমেদ
শুভ জন্মদিন হুমায়ূন আহমেদ
রসবোধের সঙ্গে লৌকিকতা আর অলৌকিকতার সমগ্র সুন্দরের মিশেলে বাংলা কথাসাহিত্যকে যিনি সমৃদ্ধ করেছেন, তিনি হুমায়ূন আহমেদ। জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের ৭৪তম জন্মদিন আজ।
ভাঙ্গুড়াতে কাজ করতে ইচ্ছুক এমন কেউ থাকলে যোগাযোগ করতে পারেন।
বরিশালের নদী, জোনাকি ছেড়ে তাঁকে পা রাখতে হয়েছে আদিম সাপের মত ছড়িয়ে থাকা কলকাতার ট্রামলাইনের ওপর। পৃথিবীর দিকে তিনি তাকিয়েছেন বিপন্ন বিস্ময়ে। বলেছেন সন্ধ্যার সব নদী ঘরে ফিরলে থাকে অন্ধকার এবং মুখোমুখি বসবার নাটোরের এক নারী।
** বইটি অর্ডার করতে ইনবক্স করুন **
বই : হাওয়াই মিঠাই
লেখক : মৌরি মরিয়ম
প্রথম প্রকাশ : ২০২০
ক্যাটাগরি : রোমান্টিক উপন্যাস
বইটির মূল্য️ মাত্র ২৫৫ ৳ ( ২৫% ছাড়ে )
"তোমার কখন সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে?'
'বাবা বকলে। কারণ বাবা আমাকে অনেক আদর করে। তাই হঠাৎ বকলে আমার খুব খারাপ লাগে।'
'এরপর থেকে বাবা যখন বকবে তখন ভাববে যাদের বাবা বেঁচে নেই তাদের কী অবস্থা! তাদের তো বকার জন্যও বাবা নেই। এটা ভাবলে দেখবে দিনরাত বাবার বকা খেতেও ভালো লাগছে।'
মীরা হেসে বলল,
'সত্যিই তো এভাবে ভেবে দেখিনি।'
'এখন থেকে নেগেটিভ জিনিসগুলো এভাবেই ভাববে, দেখবে জীবন সহজ এবং সুন্দর!"
** বইটি অর্ডার করতে ইনবক্স করুন **
আমার এক টুকরো পৃথিবী।
এক টুকরো জীবনানন্দ।
কোনো এক প্রাগৈতিহাসিক নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তির প্রাচীরে গন্তব্যহীন অন্ধকার হয়ে সেঁটে রইল তারা। অযুত বাধার অজস্র পথ পেরিয়ে এসেও যেন ডিঙাতে পারল না অনভ্যাসে অগম্য হয়ে ওঠা অকর্ষিত অভিমানী মনভূমিটুকু। কিন্তু তাদের মন ও শরীর আলগোছে হাওয়ায় ছড়িয়ে দিতে লাগল স্মৃতির সুবাস। সেই সুবাস কি ডিঙিয়ে যেতে পারবে এই অলঙ্ঘনীয় দ্বিধার দেয়াল?
হেমন্তের বিষণ্ণ সন্ধ্যায় দূর কোথাও থেকে ভেসে আসছে অদ্ভুত হাহাকারের সুর। বুকের ভেতর আলগোছে নেমে আসছে মেঘ কিংবা কুয়াশা। কিংবা গাঢ় শীতল অন্ধকার। নাম না জানা দুঃখ। সেই দুঃখের ভেতর মন কেমনের হাওয়া। সেই হাওয়ায় ওই বিষাদ অন্ধকারে যেন স্থির হয়ে আছে প্রাচীন পাথরে খোদাই করা দুটি মূর্তি। কী আশ্চর্য, সেই মূর্তির বুকেও হঠাৎ জলের ঢেউয়ের মতো ছলাৎ ছলাৎ শব্দ হতে থাকে!
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রয়াণদিবস স্মরণে- বইকি ডট কমে থাকছে মাসব্যাপি বিশেষ আয়োজন।
"স্মরণে মহানায়ক"
১-১৫ ই আগস্ট
* বঙ্গবন্ধু কুইজ কন্টেস্ট
* বঙ্গবন্ধু পাঠ প্রতিযোগিতা
Judge me by my acts and not by my words ___ লর্ড রিপন
”ভাল বন্ধু, ভাল বই এবং একটি শান্ত বিবেক: এটি আদর্শ জীবন।“— মার্ক টোয়েন
.”ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর
মহৎ লোকের সাথে আলাপ করা।“- দেকার্ত
”বই হলো এমন এক মৌমাছি যা অন্যদের সুন্দর মন থেকে মধু সংগ্রহ করে পাঠকের জন্য নিয়ে আসে।” – জেমস রাসেল
#বইকি
”ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর
মহৎ লোকের সাথে আলাপ করা।“- দেকার্ত
#বইকি
আসছে বাবা দিবস উপলক্ষে অংশগ্রহন করুন - বই কি ডট কম - FATHER'S DAY STORY CONTEST-এ। লিখে পাঠান বাবার সাথে আপনার ভালোলাগার-ভালোবাসার স্মৃতি/আবেগী প্রিয় কোন মুহূর্ত/ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ননা এবং বাবার সাথে আপনার একটি প্রিয় ছবি 'বই কি' এর ফেসবুক পেইজ ইনবক্সে |
নিয়মাবলী
* ১৫ জুন রাত ১২:০১ থেকে থেকে ১৯ জুন রাত
১১:৫৯ পর্যন্ত গল্প সাবমিট করা যাবে। গল্প নিজের টাইমলাইনে প্রাইভেসি পাবলিক দিয়ে
পোস্ট করতে হবে।
বিচারকদের মতামতের ভিত্তিতে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে।
গল্প লিখে বা ছবিতে লিখে এডিট করে পোস্ট করা
যাবে।
গল্পের শেষে বা ছবির ক্যাপশনে অবশ্যই #বইকি_আমায়_বলা_বাবার_গল্প হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে
হবে। হ্যাশট্যাগ ছাড়া গল্প গ্রহণযোগ্য হবে না।
প্রতিযোগিতা বিষয়ক যেকোনো ব্যাপারে বইকি ডট কমের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
বাবা'র প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিয়ে বিশ্ব বাবা দিবস" উপলক্ষে আয়োজিত আমাদের এই প্রতিযোগিতায় নিজে অংশ গ্রহণ করুন এবং বন্ধু-প্রিয়জন বা পরিবারের অন্যদেরকে এই প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানিয়ে অংশ গ্রহণে উৎসাহিত করুন।
বই মানুষের জীবনে অনেক ক্ষেত্রে বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষী, শিক্ষক এমনকি অভিভাবকদের চেয়ে ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে । মানুষের ভিতরের অন্ধকার দূর করে কুসংস্কারমুক্ত, প্রগতিশীল,আলোকিত সমাজ, দেশ ও জাতি গঠনে বই হলো শ্রেষ্ঠ হাতিয়ার।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Bhangura
Pabna
6640
Galaxy School & College , Get Bera
Pabna, 6680
ছাত্র ছাত্রী দের হাতে উন্নত মানের ষ্টেশনারি পণ্য সুলভ মূল্যে তুলে দেয়া