MD Alamin
Nearby media companies
Main Street, New York
New York
New York, New York
Broad Street, New York
Liberty Street, New York
Port Richmond Avenue, New York
Centre Street, New City
Brooklyn, New York
পিরোজপুর, Barishal
Dhaka 11
Broadway, New York
Liberty Street 60th Floor, New York
Main Street
দুঃখ আছে বলে সুখটা কিন্তু এই প্রবাস জীবনে এসেছি আশা করি আপনাদের ভালোবাসা আমি একদিন বড় হব ইনশাআল্লাহ
কষ্টের জীবন প্রবাস
৬ বছর পর বাংলাদেশে এসেছিলাম নিজের পরিবারের সাথে ঈদ করার জন্য।
এবং ঈদের পর যে নারীর সাথে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে তাকে বিয়ে করে আমার সংসারে নিয়ে আসার জন্য..
এই মেয়ের সাথে আমার প্রেম নেই আগে কখনো কথা হয়নি আমার পরিবারের মানুষজন যখন তাকে থেকে পছন্দ করেছে তারপর থেকে তার সাথে টুকটাক কথা আমার..
৮ মাস কথা হয়েছে আমাদের এই আট মাসে সে আমার কাছ থেকে অনেক চাহিদা পূরণ করে নিয়েছে।
কপালে টিপ হাতের ফোন পায়ের পায়েল থেকে শুরু করে অসংখ্য ড্রেস আমার টাকায় কিনেছে সে চাওয়া মাত্রই আমি তাকে টাকা পাঠিয়েছি।
৮ মাস ধরে অপেক্ষা করছি কবে দেশে যাব কবে তাকে পাবো কবে আমাদের বিয়ে হবে, বাংলাদেশে আসার পর আমার পরিবারের মানুষজনকে বললাম বিয়ের টাইম টা ঠিক করার জন্য। ঈদের চার দিন পর আমাদের বিয়ে মোটামুটি সবাই জানে এই কথা।
দেশে আসার একদিন পর আমার কাঙ্খিত নারীর সাথে আমার দেখা হয়, সৃষ্টিকর্তা তাকে অনেক সুন্দর করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
টানা তিন দিন তার সাথে আমার দেখা হয় তৃতীয় দিন যখন দেখা হয় তখন সে আমাকে যে কথা বলেছে সেই কথার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। সে আমাকে জানিয়েছে আমাকে তার পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব না, কারণ সে একজনকে ভালোবাসে,তার সাথে সে গোপনে বিয়ে করে ফেলেছে এখন সে আমাকে বিয়ে করতে পারবে না পরিবারের চাপে আমার সাথে কথা বলেছে। আমি যেন দেশ থেকে আবার চলে যাই....
পরিবারের চাপে যদি আমার সাথে সে কথা বলবে তাহলে আমার থেকে এতসব টাকা পয়সা নেওয়ার কি দরকার ছিল???
দেশে আসার পর আমার পরিবারের লোকজনের মাঝে লক্ষ্য করলাম সবার অনেক চাওয়া-পাওয়া আমার উপরে সবাই আমাকে একটা টাকার মেশিন মনে করে। এবং চাহিদা অনুযায়ী আমার কাছ থেকে টাকা নিতে চায়, অনেক কষ্ট করে একটা বাড়ি করেছি সেই বাড়িতে আমি আমার দুই ভাইকে দুইটা প্লেট দিয়েছি এখানে তাদের কোন টাকা পয়সা নেই, আমাকে রেখে আমার ছোট ভাই বিয়ে করেছে তার বিয়ের সমস্ত খরচ আমি দিয়েছি সে কিছু করে না বাসায় বসে বসে সময় কাটায় পরিবারের সমস্ত খরচ আমাকে দিতে হয়, সবাই সবার মতো টাকা খরচ করে কিন্তু একটাবার কেউ জানতে চায় না এই টাকা রোজগার করতে একজন প্রবাসী মানুষের কতটা কষ্ট সহ্য করতে হয় কতটা সময় দিতে হয়....
সবাই আমার টাকায় আরাম আয়েশ করে চলে তারপরেও ভাই এবং ভাবিদের অভিযোগের শেষ নেই
সবচেয়ে কষ্টের বিষয় আমার মা-বাবা আমাকে বুঝেনা তাদের অসংখ্য অভিযোগ আমার উপর, তাদের ডাক্তার খরচ থেকে শুরু করে সব ধরনের খরচ আমি বহন করি তারপরেও তারা আমার উপর সন্তুষ্ট না।
সবাই চায় জমিদারের মত জীবন যাপন করতে চলতে কিন্তু এই জমিদারি করতে যে পরিমাণ অর্থ খরচ হয় সেই অর্থের উৎস কি কিভাবে আসে তা কেউ চিন্তা করতে চায়না...
আমি আমার মার একাউন্টে সেভ করার জন্য কিছু টাকা প্রতি মাসে আলাদা পাঠাতাম দেশে এসে জানতে পারলাম আমার মায়ের একাউন্টে কোন টাকা নেই এই টাকা মা একটা জমি কিনেছে সেই জমি আমার দুই ভাইয়ের নামে রেজিস্ট্রি করে দিয়েছে...
অবস্থায় এরকম আমার হাতে যদি টাকা না থাকে আমাকে একদিন চালাবে এরকম কেউ নিয়ে আমার পরিবারে,
সবকিছু মিলিয়ে তাদের আচার-আচরণে আমি চরম হতাশ
তাই ঈদ না করেই আবার চলে যাচ্ছি বাসায় কাউকে কিছু বলিনি ব্যাগ লাগেজ সবকিছু বাসায় আছে আমি শুধু পাসপোর্ট নিয়ে বের হয়েছি টিকিটের ডেট পরিবর্তন করেছি।
একটু পরে আমার ফ্লাইট কতটা কষ্ট নিয়ে চলে যাচ্ছে এ কথা হয়তো কাউকে বলা হবে না,
তারপরেও ভালো থাক সবাই শুভকামনা আমার সাথে অন্যায় আচরণ করা প্রতিটি মানুষের জন্য....
এত বছর বিদেশে থেকে বুঝতে পেরেছি আপন থেকে পর ভালো......
প্রবাস জীবন আর ভালো লাগেনা মোঃ আলামিন
৬ বছর পর বাংলাদেশে এসেছিলাম নিজের পরিবারের সাথে ঈদ করার জন্য।
এবং ঈদের পর যে নারীর সাথে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে তাকে বিয়ে করে আমার সংসারে নিয়ে আসার জন্য..
এই মেয়ের সাথে আমার প্রেম নেই আগে কখনো কথা হয়নি আমার পরিবারের মানুষজন যখন তাকে থেকে পছন্দ করেছে তারপর থেকে তার সাথে টুকটাক কথা আমার..
৮ মাস কথা হয়েছে আমাদের এই আট মাসে সে আমার কাছ থেকে অনেক চাহিদা পূরণ করে নিয়েছে।
কপালে টিপ হাতের ফোন পায়ের পায়েল থেকে শুরু করে অসংখ্য ড্রেস আমার টাকায় কিনেছে সে চাওয়া মাত্রই আমি তাকে টাকা পাঠিয়েছি।
৮ মাস ধরে অপেক্ষা করছি কবে দেশে যাব কবে তাকে পাবো কবে আমাদের বিয়ে হবে, বাংলাদেশে আসার পর আমার পরিবারের মানুষজনকে বললাম বিয়ের টাইম টা ঠিক করার জন্য। ঈদের চার দিন পর আমাদের বিয়ে মোটামুটি সবাই জানে এই কথা।
দেশে আসার একদিন পর আমার কাঙ্খিত নারীর সাথে আমার দেখা হয়, সৃষ্টিকর্তা তাকে অনেক সুন্দর করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
টানা তিন দিন তার সাথে আমার দেখা হয় তৃতীয় দিন যখন দেখা হয় তখন সে আমাকে যে কথা বলেছে সেই কথার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। সে আমাকে জানিয়েছে আমাকে তার পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব না, কারণ সে একজনকে ভালোবাসে,তার সাথে সে গোপনে বিয়ে করে ফেলেছে এখন সে আমাকে বিয়ে করতে পারবে না পরিবারের চাপে আমার সাথে কথা বলেছে। আমি যেন দেশ থেকে আবার চলে যাই....
পরিবারের চাপে যদি আমার সাথে সে কথা বলবে তাহলে আমার থেকে এতসব টাকা পয়সা নেওয়ার কি দরকার ছিল???
দেশে আসার পর আমার পরিবারের লোকজনের মাঝে লক্ষ্য করলাম সবার অনেক চাওয়া-পাওয়া আমার উপরে সবাই আমাকে একটা টাকার মেশিন মনে করে। এবং চাহিদা অনুযায়ী আমার কাছ থেকে টাকা নিতে চায়, অনেক কষ্ট করে একটা বাড়ি করেছি সেই বাড়িতে আমি আমার দুই ভাইকে দুইটা প্লেট দিয়েছি এখানে তাদের কোন টাকা পয়সা নেই, আমাকে রেখে আমার ছোট ভাই বিয়ে করেছে তার বিয়ের সমস্ত খরচ আমি দিয়েছি সে কিছু করে না বাসায় বসে বসে সময় কাটায় পরিবারের সমস্ত খরচ আমাকে দিতে হয়, সবাই সবার মতো টাকা খরচ করে কিন্তু একটাবার কেউ জানতে চায় না এই টাকা রোজগার করতে একজন প্রবাসী মানুষের কতটা কষ্ট সহ্য করতে হয় কতটা সময় দিতে হয়....
সবাই আমার টাকায় আরাম আয়েশ করে চলে তারপরেও ভাই এবং ভাবিদের অভিযোগের শেষ নেই
সবচেয়ে কষ্টের বিষয় আমার মা-বাবা আমাকে বুঝেনা তাদের অসংখ্য অভিযোগ আমার উপর, তাদের ডাক্তার খরচ থেকে শুরু করে সব ধরনের খরচ আমি বহন করি তারপরেও তারা আমার উপর সন্তুষ্ট না।
সবাই চায় জমিদারের মত জীবন যাপন করতে চলতে কিন্তু এই জমিদারি করতে যে পরিমাণ অর্থ খরচ হয় সেই অর্থের উৎস কি কিভাবে আসে তা কেউ চিন্তা করতে চায়না...
আমি আমার মার একাউন্টে সেভ করার জন্য কিছু টাকা প্রতি মাসে আলাদা পাঠাতাম দেশে এসে জানতে পারলাম আমার মায়ের একাউন্টে কোন টাকা নেই এই টাকা মা একটা জমি কিনেছে সেই জমি আমার দুই ভাইয়ের নামে রেজিস্ট্রি করে দিয়েছে...
অবস্থায় এরকম আমার হাতে যদি টাকা না থাকে আমাকে একদিন চালাবে এরকম কেউ নিয়ে আমার পরিবারে,
সবকিছু মিলিয়ে তাদের আচার-আচরণে আমি চরম হতাশ
তাই ঈদ না করেই আবার চলে যাচ্ছি বাসায় কাউকে কিছু বলিনি ব্যাগ লাগেজ সবকিছু বাসায় আছে আমি শুধু পাসপোর্ট নিয়ে বের হয়েছি টিকিটের ডেট পরিবর্তন করেছি।
একটু পরে আমার ফ্লাইট কতটা কষ্ট নিয়ে চলে যাচ্ছে এ কথা হয়তো কাউকে বলা হবে না,
তারপরেও ভালো থাক সবাই শুভকামনা আমার সাথে অন্যায় আচরণ করা প্রতিটি মানুষের জন্য....
এত বছর বিদেশে থেকে বুঝতে পেরেছি আপন থেকে পর ভালো......
প্রবাস জীবন আর ভালো লাগেনা মোঃ আলামিন
দীর্ঘ আট বছর,, প্রবাসে কাটিয়ে যখন কাউ কে না জানিয়ে বাড়িতে আসি সবাই কে সারপ্রাইজ দিবো বলে। বাড়িতে এসে আমি নিজেই সারপ্রাইজ হয়ে যাই। কারণ আজকে আমার ছোট ভাইয়ের বিয়ে অথচ আমাকে কেউ একবার বলেনি। আমি বাড়িতে আসায় কেউ খুশি হতে পাড়েনি। আমি ভালো ভাবে বুঝতে পারছিলাম। কারণ তাদের চেহারায় খুশির চেয়ে বিরক্ত ভাব টা বেশি ছিলো। সবার সাথে কোশল বিনিময় করে ঘরে যাই।তখন বাবা আমার পিছন পিছন পিছন আসে।
বাবা :কিরে নিলয় হঠাৎ বাড়িতে চলে আসলি যে কোন সমস্যা হইছে।
— না বাবা সমস্যা হয় নাই তোমাদের দেখতে মন চাইলো তাই চলে আসলাম।
বাবা : ওওও তা আবার কখন যাবি
(বাবার কথা শুনে কিছু টা অনেক টা অবাক হলাম এই মাএ বাড়ি আসলে আর এখন জিজ্ঞেস করছে কখন যাবি। একটা মুচকি দিয়ে বললাম)
– কিছু দিন পর চলে যাবো বাবা,,
বাবা : ওহ্ এখন না এসে কিছু দিন পর আসতি।এখনো অনেক লেনাদেনা বাকি আছে আমাদের।
বাবার কথা শুনে কিছু বললাম না,, তখন মা বললো
মা : কিরে বাবা চলে আসলি কেন কোন সমস্যা হইছে
— না মা সমস্যা হয় নাই। এমনি আসলাম তোমাদের দেখতে।
মা : ওও আচ্ছা ফ্রেশ হয়ে আর,, আজকে আবার রাকিবের বিয়ে তুই যাবি নাহ্ তোর ভাইয়ের সাথে।
— নাহ্ মা আমি আমি ক্লান্ত,, তাই যাবো নাহ্
আমি আমার মা বাবার কথা শুনে অনেক টা অবাক হলাম। বড় ছেলে বিয়ে করে নাই। তাকে জিজ্ঞেস করে ছোট ভাইয়ের বিয়েতে যাবে কি নাহ্।সবাই ছোট ভাইয়ের সাথে চলে গেলো শুধু মা ছাড়া। সারা দিনের জার্নি করে আমি অনেক টা ক্লান্ত।তাই কিছু না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি ঘুম ভাঙ্গে মানুষের হইচই শুনে। বুঝতে পারলাম বউ নিয়ে চলে আসছে এর মধ্যে ছোট ভাইয়ের সাথে কথা বা দেখা হয় নাই। ওই ভাবে শুয়ে আছি আমাকে কেউ জিজ্ঞেস করেনি আমি কিছু খেয়েছি কি না। একটু পর ছোট বোন আসলো।
মোন্তাহা : ভাইয়া কেমন আছো তুমি
— ভালো তুই কেমন আচ্ছিস
মোন্তাহা : ভালো ভাইয়া তুমি মনে হয় সকাল থেকে কিছু খাওনি
— আরে তেমন কিছু না খাওয়া হইছে আমার
মোন্তাহা : ভাইয়া তুমি মিথ্যা টা ও ভালো ভাবে বলতে পারো নাহ্। তুমি বসো আমি খাবার নিয়ে আসি।
মানুষ বলে মা নাকি মুখ দেখে সন্তানের দুঃখ বোঝে কিন্তু আমার বেলা উল্টো। আমার আম্মুর মনে নাই আমি বাড়িতে আসছি।এতো খন যার সাথে কথা বললাম। সে হলো আমার ছোট বোন। এক মাএ আমার ছোট বোন আমার চেহারা দেখে বলতে পারে আমি কি চাই। তাই তো বুঝতে পারছে আমি কিছু খাই নাই।কিছু খন পর খাবার নিয়ে আসলো
মোন্তাহা : ভাইয়া খাবার টা খেয়ে নাও।
— হুম।
মোন্তাহা : ভাইয়া একটা কথা বলি।
— হুম বল কি বলবি।
মোন্তাহা : আমার হাতে খাইয়ে দিবো তোমাকে।
— হুম দে অনেক দিন হলো কারো হাতে খাবার খাই না।
তার পর ছোট বোন।খাবার খাইয়ে চলে গেলো।রাতের বেলা সবাই আমার ঘরে আসলো। সাথে ছোট ভাই ও ছিলো আম্মু বললো।
মা : নিলয় কি নিয়ে আসলি আসার সময়। আমাদের একটু দেখা
— এনে ছিলাম অনেক কিছু। কিন্তু কা কে দিবো বুঝতে পারছি না।
তখন বাবা বললো।
বাবা : কা কে দিবি মানে আমরা তোর পরিবার আমাদের কে দিবি।
একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললাম।
– তোমরা আমার পরিবার
বাবা : কেনো
— নাহ্ এমনিম আমি এখন কিছু খুলতে পারবো নাহ্। দুই দিন পড়ে খোলবো।
তারপর সবাই চলে গেলো কি আজব দুনিয়া। আমার থেকে তাদের কাছে জিনিসের দাম টা বেশি। দেখতে দেখতে দুই দিন কেটে গেলো দুই দিন পর,,,, 😢😢
আমরা সবাইকে ভালো রাখতে দিনের পর দিন কষ্ট করি,,,,।
না খেয়ে থাকি,,,, রাতে ঘুম পড়ি না।
ওষুধ হলে সেবা নেই না,,,, সেই অসুস্থ শরীর নিয়ে ডিউটি করি,,,,।
মাস শেষ হলে নিজে খালি পকেটে থাকি,,, বাড়ি সব টাকা পাঠিয়ে দেয়,,,।
এই হলো- প্রতিটা প্রবাসীদের জীবনের বাস্তব গল্প ও কাহিনী।
এর কোন পরিবর্তন কারো জীবনে নাই
আর হবে ও না।
মা বাবা তার সন্তানের ভালো চায়,,,, সব করে মা বাবা সন্তানের জন্য।
তাদের রূণ শোধ করা যাবে না। সব সময় দোয়া করে মা বাবাই সন্তানের জন্য।
আল্লাহর কাছে মন থেকে চাই ও বলি,,,,
আল্লাহ আপনি তো প্রবাসীর মনের কথা জানেন।
আমাদের মাফ করে দিবেন,,, সব কিছু উজাড় করে দিয়ে ও পরিবারের আপন হতে পারি না..!😔😔
ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
সবাই প্রবাসীর কষ্ট বুঝে না যখন প্রবাসী হবে তখন বুঝবে। 😔😔
কপি পোস্ট 🤭
প্রিয়......! 😊
ভালোবাসা সুন্দর সবাই বলে...! 🥰
কিন্তু ভালোবাসা কোথায় সুন্দর সেটা কি জানেন...?😞ভালোবাসা সুন্দর সেখানে যেখানে Loyalty আছে...!🌸যেখানে একজন আরেকজনকে সম্মান করে, একজন আরেকজনের মতামতের গুরুত্ব দেয়, একে অপরকে শ্রদ্ধা করে, ভালোবাসার মানুষটাকে কখনো অবহেলা করে না...!🙂
হাজারো ঝগড়া, হাজারো ঝামেলার পরেও একজন আরেকজনকে অসম্ভব ভালোবাসে...! ❤️
মিথ্যা অজুহাতের বাহানায় কখনো ছেড়ে যায় না...! 💔ভালোবাসা সেখানেই সুন্দর।😌❤️🩹
" সব মেয়েদের পড়ার এবং সতর্ক থাকার অনুরোধ "
১। সবার আগে নিজের ক্যারিয়ার গড়বেন।
এই জিনিসে কোন কম্প্রোমাইজ করবেন না, মরে গেলেও না।
২। আত্মসম্মান, আত্মমর্যাদা কক্ষনো বিসর্জন দিবেন না। তাতে মরে যেতে হলে, যাবেন।
৩। চোখ বন্ধ করে পুরুষকে বিশ্বাস করবেন না। (গনহারে trust এর কথা বলছি, trustworthy man অবশ্যই আছে) পুরা ফেরেশতা মার্কা স্যার, বাবার বন্ধু, মামার ফ্রেন্ড, বড় ভাইয়ের বন্ধু, একদম ফ্যামিলি পার্সন, এরকম-এমন কারো সাথে একা কোথাও থাকবেন না।
Be careful who you trust, the devil was once an angel.
৪। বান্ধবীর বাড়ীতে যেতে হলে পরিবারকে জানান। ফোন নাম্বার মা, বাবা, বড় ভাই, বোন কে দিয়ে যান। সবসময় নিরাপদে যত দ্রুত সম্ভব বাড়ীতে ফিরবেন। রাতে চেষ্টা করবেন না থাকার। থাকলেও বাড়ির পরিবেশ দেখে নিয়েন।
৫। নিজের gut feelings -কে সব সময় প্রাধান্য দিবেন। দেখে কিছুই মনে হয় না, খুব ভাল মানুষ, কিন্তু মন কেন যেন ব্যাক্তিটাকে পছন্দ করে না। এমন হলে সেই ব্যাক্তি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকেন।
trusting your 'Gut Feeling' is often the best strategy to save yourself.
৬। নিজের আবেগ সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখবেন। মেয়েরা আবেগের কারনে ভিক্টীম হয়।
৭। ফ্যামিলিকে সব সময় পাশে রাখবেন। ফ্যামিলিকে, বিশেষ করে মাকে বন্ধু বানান। তার সাথে সব যেন শেয়ার করা যায় এমন ভাবে সম্পর্ক করবেন বাবা মার গোপনে কিছু কইরেন না। victim হলে আপনি হবেন। তখন বাবা মা এটাই ভাববে "মেয়েটা আমাদের বলল না কেন!!"
৮।৷ কাউকে বিশ্বাস করার আগে ১০০ বার ভাববেন।
You read it right. ১০০ বার।
৯। নিজেকে ভালবাসেন। এটা খুব দরকার। আপনি কালো, শর্ট, মুখে ব্রন --বিলিভ মি এগুলা কিচ্ছু না। ঈশ্বর আপনাকে যেভাবে বানিয়েছেন আপনি সেভাবেই সুন্দর। আপনার মেধা, ব্যাক্তিত্ব দেখে যেন একটা ছেলে দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিজেকে ঐভাবে তৈরি করেন।
১০। সব সময় সত্যকে পাশে রাখবেন। মিথ্যা অনেক সহজ। অন্যায় অনেক আনন্দ দেয়। কিন্তু তা সব সময় ক্ষণিকের জন্য। সত্য সব সময়ের জন্য। তা যত কষ্টের হোক।
১১। জীবন অস্বাভাবিক সুন্দর। হতাশা, unexpected crisis, unexpected incident এগুলা লাইফের পার্ট।
ও আচ্ছা, এমন হইল। ঠিকাছে। এরপর কি?-- লাইফের প্রতি এমন attitude রাখলে লাইফ আর সুবিধা করতে পারে না। পেইন দেবার আগে ভাবে এরে পেইন দিয়া লাভ নাই।
১২। মাটি এখন পায়ের নিচে। একদিন এটা আমি, আপনী মাটির উপরে শায়িত থাকবো। আমাদের জন্য একসময় অন্যরা প্রার্থনা করবে, তার আগেই নিজের প্রার্থনা নিজেই অন্তত যেন করি।
১৩। গাড়ির ড্রাইভার, এপার্টমেন্টের দারোয়ান এই দুই দলের সাথে খারাপ ব্যবহার করবেন না। এই দুই দলের মানুষ বিপদে চরম সাহায্য করে।
(বুদ্ধিমানরা এইখানে কি বলি নাই তাও বুঝবে।)
১৪। অতীত নিয়ে একদম ভাব্বেন না। তবে অতীত থেকে শিক্ষা নিবেন। সুন্দর একটা স্মৃতি কি দ্বিতীয় বার একইভাবে আনন্দিত করবে আপনাকে? nope, never. প্রথমবারের থেকে কম আনন্দের অনুভূতি দিবে। তাহলে অতীতের দুঃখ কেন বারবার কাঁদাবে? সময় নাই, অতীত নিয়ে ভাবার- এভাবে ভাবেন। ইউ উইল বি হ্যাপিয়া।
(সমাজের সমসাময়িক বাস্তবতা থেকে নেওয়া)
পৃথিবীর সকল নারী সুরক্ষিত থাকুক।
(সংগৃহীত)
#
আজকের দিনটা শুরু হবে রংবেরং প্রতি আলহামদুলিল্লাহ
কার কতটুকু ভালোবাসা মায়ের প্রতি #
💞দেখিনা তারে সম্মুখ পানে
দেখি যে স্বপন শয়নে
পাশে নাই তবু ছায়া খুঁজে যাই
আছে যে নয়নে নয়নে।। 😇
#সবাই কেমন আছেন #
আরেকটি নতুন সকলের জন্য আলহামদুলিল্লাহ
#তাজা ইলিশ মাছ কার কার লাগবো #
ও বন্ধু সুরে
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Rajshahi Division
Rajshahi Division
Is the page created especially for the latest flash videos keep the latest tech and the
CRA12CALLE40E/24
Rajshahi Division, 700001
AMOR POR LO QUE HAGO DIA TRAS DIA EN CADA CORRALEJA, PARA LLEVARLES LO MEJOR A TODOS USTEDES DIOS LB.
Gandhi Nagar Gali No 2
Rajshahi Division, 477001
Welcome to foxy Gadgets..! Here we provide cool gadgets post nd vedios for your make your easy life.
Rajshahi Division
I love to party grand rapids I do tattoos $ hot M**F -Always message back, but tips have first priority! ANYTHING I DONT HAVE UP HERE JUST ASK my 2 favorite things are to make...