Magic First Step
Nearby arts & entertainment
Matihar
University of Rajshahi
It is a sister concern of Magic Lanthon Visuals.
This channel produces non-fictional motion pictures on diverse current affairs, society, culture, gender as well as person and organization of special interest.
সারাদেশে অস্থিরতা চলছে। কিছু অসাধু মানুষ যেনো ক্রমেই সহিংস হয়ে উঠেছে। অথচ ভিন্ন মত, পথ নিয়ে আবহমানকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে এদেশে সবাই বসবাস করে আসছে। সারাবিশ্বে সাত হাজারের বেশি ধর্ম রয়েছে। ধর্ম-দর্শন একান্ত ব্যক্তিগত। একেকজন একেকভাবে সৃষ্টিকর্তাকে পেতে চান। তিনি তার মতো করে ধর্মকে লালন করেন। তেমনই একটি দর্শনের খোঁজ মিলে ‘কী সন্ধানে যাই সেখানে’ প্রমাণ্যচিত্রে।
দিনটি ছিলো ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দের ১৫ নভেম্বর। পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার রানাঘাট থেকে গেদে-দর্শনা হয়ে এমন একটি ট্রেন এসে দাঁড়িয়েছিলো কুষ্টিয়ার জগতির এই রেলস্টেশনে। অবিভক্ত বাংলাদেশে সেটিই ছিলো প্রথম কোনো ট্রেন, আর এই জগতি ছিলো প্রথম স্টেশন!
এ দিয়েই যোগাযোগের শুরু। এরপর এই অঞ্চলের মানুষ ট্রেনে চড়লো; ধীরে ধীরে কুষ্টিয়া হয়ে উঠলো ব্যবসা-বাণিজ্যের আঁতুড়ঘর। স্টেশন চালু হওয়াতে কতো ধরনের যে ব্যবসা বাড়ল তার ইয়ত্তা নেই। অবশ্য এই ট্রেন চালুর পেছনে বৃটিশ শাসকদের রাজনৈতিক-অর্থনীতি যে ছিলো না, এমন নয়। কলকাতার সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ সহজ করতে ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারি জগতি থেকে বর্তমানের রাজবাড়ী গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত চালু করা হয়েছিলো ট্রেন। আর এর সবকিছুর কেন্দ্রে ছিলো জগতি।
রেলের স্টিম ইঞ্জিনে পানি দেওয়ার জন্য প্লাটফর্মের পাশেই নির্মাণ করা হয়েছিলো বিশাল আয়তনের ওভারহেড এই পানির ট্যাংকটি। কালের পরিক্রমায় অনিন্দ্য সুন্দর এই স্থাপনাটি এখন পরিত্যক্ত। হঠাৎ দেখে মনে হতে পারে বিশাল কোনো টবে লাগানো হয়েছে অশ্বত্থ গাছ! স্টেশনের যৌবনকালে এখানে কয়লার ইঞ্জিনচালিত পাম্প দিয়ে পানি তুলে প্রথমে এই চৌবাচ্চায় রাখা হতো। তার পর চৌবাচ্চা থেকে পানি তোলা হতো ওভারহেড ওই ট্যাংকে।
কালের বিবর্তনে জগতির সেই জৌলুস আর নেই! অবহেলা আর সংস্কারের অভাবে স্টেশনের লাল রঙের দ্বিতল ভবনের ছাদ জুড়ে জন্মেছে পরগাছা। ফাটল ধরেছে ভবনের সারা শরীরে। স্টেশনের ওয়েটিং রুমটি ভেঙে পড়েছে। ক্ষয়ে গেছে প্লাটফর্মের ইট ও গাঁথুনি; স্টেশন মাস্টারের বসার ঘরটিও পরিত্যক্ত। রাত-দিন স্টেশনে ভবন এখন মাদকাসক্তদের আনাগোনা।
কুষ্টিয়া জেলা শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে জগতির অবস্থান। জগতিকে মাথায় রেখে ১৯১২/১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কুষ্টিয়া শহরে ৯৯ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠেছিলো পূর্ব বাংলার সবচেয়ে বড় টেক্সটাইল মিল ‘মোহিনী’। ভারতীয় সিভিল সার্ভিসের সদস্য মোহিনী মোহন চক্রবর্তী, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জগৎ কিশোর চৌধুরী ও চমন লাল মিলে কুষ্টিয়ায় শহরের বড় বাজারে প্রতিষ্ঠা করেন মোহিনী মিল।
ভারতের বস্ত্রশিল্পে বিশেষ ভূমিকা রাখা এই মিল থেকে হাঁটাপথ দূরত্বে রবীন্দ্রনাথের টেগর লজ নামে একটি স্থাপনা রয়েছে। জানা যায়, ব্যবসার কাজে কুষ্টিয়া শহরে এসে এখানেই কবিগুরু বিশ্রাম নিতেন। সেসময় ভারতের শেয়ালদহ থেকে প্রতিদিন রিজার্ভ বগি আসতো মোহিনী মিলের সুতা নেওয়ার জন্য। সেই মিল, সেই জগতি স্টেশন, হাজারো মানুষের কোলাহল যেনো চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে।
জগতির পাশেই গড়ে উঠেছিলো আরেক বৃহৎ স্থাপনা ‘কুষ্টিয়া চিনিকল’। এই সেই চিনিকল। এখন পরিত্যক্ত। পালা করে সেখানে এখন পাহারায় বসেন দায়িত্বরতরা। কেবল ঘোরে না মিলের চাকা!
একসময়ের রমরমা জগতিতে এখন মাত্র দুটো ট্রেনের স্টপেজ। সরকারের লিজ দেওয়া খুলনা-গোয়ালন্দঘাট মেইল ট্রেন ‘নকশিকাঁথা এক্সপ্রেস’ এবং পোড়াদহ-রাজবাড়ীর মধ্যে চলাচলকারী শাটল ট্রেন। এই দুটি ট্রেনের অল্পসংখ্যক যাত্রী জগতি থেকে ওঠা-নামা করে এখনো। রাজশাহী থেকে গোয়ালন্দঘাটগামী আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস জগতি হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু থামে না। যেনো জগতিকে আজ সবাই ছেড়ে চলে গেছে!
দিনটি ছিলো ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দের ১৫ নভেম্বর। পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার রানাঘাট থেকে গেদে-দর্শনা হয়ে এমন একটি ট্রেন এসে দাঁড়িয়েছিলো কুষ্টিয়ার জগতির এই রেলস্টেশনে। অবিভক্ত বাংলাদেশে সেটিই ছিলো প্রথম কোনো ট্রেন, আর এই জগতি ছিলো প্রথম স্টেশন!
এ দিয়েই যোগাযোগের শুরু। এরপর এই অঞ্চলের মানুষ ট্রেনে চড়লো; ধীরে ধীরে কুষ্টিয়া হয়ে উঠলো ব্যবসা-বাণিজ্যের আঁতুড়ঘর। স্টেশন চালু হওয়াতে কতো ধরনের যে ব্যবসা বাড়ল তার ইয়ত্তা নেই। অবশ্য এই ট্রেন চালুর পেছনে বৃটিশ শাসকদের রাজনৈতিক-অর্থনীতি যে ছিলো না, এমন নয়। কলকাতার সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ সহজ করতে ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারি জগতি থেকে বর্তমানের রাজবাড়ী গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত চালু করা হয়েছিলো ট্রেন। আর এর সবকিছুর কেন্দ্রে ছিলো জগতি।
রেলের স্টিম ইঞ্জিনে পানি দেওয়ার জন্য প্লাটফর্মের পাশেই নির্মাণ করা হয়েছিলো বিশাল আয়তনের ওভারহেড এই পানির ট্যাংকটি। কালের পরিক্রমায় অনিন্দ্য সুন্দর এই স্থাপনাটি এখন পরিত্যক্ত। হঠাৎ দেখে মনে হতে পারে বিশাল কোনো টবে লাগানো হয়েছে অশ্বত্থ গাছ! স্টেশনের যৌবনকালে এখানে কয়লার ইঞ্জিনচালিত পাম্প দিয়ে পানি তুলে প্রথমে এই চৌবাচ্চায় রাখা হতো। তার পর চৌবাচ্চা থেকে পানি তোলা হতো ওভারহেড ওই ট্যাংকে।
কালের বিবর্তনে জগতির সেই জৌলুস আর নেই! অবহেলা আর সংস্কারের অভাবে স্টেশনের লাল রঙের দ্বিতল ভবনের ছাদ জুড়ে জন্মেছে পরগাছা। ফাটল ধরেছে ভবনের সারা শরীরে। স্টেশনের ওয়েটিং রুমটি ভেঙে পড়েছে। ক্ষয়ে গেছে প্লাটফর্মের ইট ও গাঁথুনি; স্টেশন মাস্টারের বসার ঘরটিও পরিত্যক্ত। রাত-দিন স্টেশনে ভবন এখন মাদকাসক্তদের আনাগোনা।
কুষ্টিয়া জেলা শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে জগতির অবস্থান। জগতিকে মাথায় রেখে ১৯১২/১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কুষ্টিয়া শহরে ৯৯ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠেছিলো পূর্ব বাংলার সবচেয়ে বড় টেক্সটাইল মিল ‘মোহিনী’। ভারতীয় সিভিল সার্ভিসের সদস্য মোহিনী মোহন চক্রবর্তী, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জগৎ কিশোর চৌধুরী ও চমন লাল মিলে কুষ্টিয়ায় শহরের বড় বাজারে প্রতিষ্ঠা করেন মোহিনী মিল।
ভারতের বস্ত্রশিল্পে বিশেষ ভূমিকা রাখা এই মিল থেকে হাঁটাপথ দূরত্বে রবীন্দ্রনাথের টেগর লজ নামে একটি স্থাপনা রয়েছে। জানা যায়, ব্যবসার কাজে কুষ্টিয়া শহরে এসে এখানেই কবিগুরু বিশ্রাম নিতেন। সেসময় ভারতের শেয়ালদহ থেকে প্রতিদিন রিজার্ভ বগি আসতো মোহিনী মিলের সুতা নেওয়ার জন্য। সেই মিল, সেই জগতি স্টেশন, হাজারো মানুষের কোলাহল যেনো চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে।
জগতির পাশেই গড়ে উঠেছিলো আরেক বৃহৎ স্থাপনা ‘কুষ্টিয়া চিনিকল’। এই সেই চিনিকল। এখন পরিত্যক্ত। পালা করে সেখানে এখন পাহারায় বসেন দায়িত্বরতরা। কেবল ঘোরে না মিলের চাকা!
একসময়ের রমরমা জগতিতে এখন মাত্র দুটো ট্রেনের স্টপেজ। সরকারের লিজ দেওয়া খুলনা-গোয়ালন্দঘাট মেইল ট্রেন ‘নকশিকাঁথা এক্সপ্রেস’ এবং পোড়াদহ-রাজবাড়ীর মধ্যে চলাচলকারী শাটল ট্রেন। এই দুটি ট্রেনের অল্পসংখ্যক যাত্রী জগতি থেকে ওঠা-নামা করে এখনো। রাজশাহী থেকে গোয়ালন্দঘাটগামী আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস জগতি হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু থামে না। যেনো জগতিকে আজ সবাই ছেড়ে চলে গেছে! ...
Jagati : The first railway station of undivided Bengal | জগতি : অবিভক্ত বাংলার প্রথম রেল স্টেশন | The day was 15 November 1862 AD. Such a train arrived at this railway station in Kushtia Jagati via Gede-Darshana from Ranaghat in Nadia district of West Ben...
প্রত্যন্ত গ্রামে মরুর দেশের উদ্ভিদ ‘সাকুলেন্ট’_Desert plant 'succulent' is in remote village...
প্রত্যন্ত গ্রামে মরুর দেশের উদ্ভিদ ‘সাকুলেন্ট’ | Desert plant 'succulent' is in remote village. সাকুলেন্ট একটি বিশেষ প্রজাতির উদ্ভিদ। যা পানি গ্রহণ করে শরীরে জমা রাখে। যে বৈশিষ্ট্যের কারণে উদ্ভিদটির শরীর পুর....
শিল-পাটা থেকে ব্লেন্ডার_একটি রূপান্তরের গল্প ...
শিল-পাটা থেকে ব্লেন্ডার : একটি রূপান্তরের গল্প | SHIL-PATA TO BLENDER: A TRANSFORMATION STORY দর্শক, আজ আমরা আপনাদের এমন একটি রূপান্তরের গল্প শোনাবো, যে গল্পে প্রযুক্তি আর ঐতিহ্য হাত ধরাধরি করে চলছে। প্রযুক্....
দর্শক। এই যে ঘর, ঘরের আসবাবপত্র, খাট, ঘরের দেয়ালজুড়ে ফুলপাতার নকশা দেখছেন; সবকিছুই কিন্তু মাটির তৈরি। এবং যার হাতে এসবের সৃষ্টি, তিনি একজন নারী। তার নেই কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সহজাত এই শিল্পী রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার ঝালপুকুর গ্রামের বাসিন্দা। ছোটবেলা থেকেই মাটি নিয়ে খেলতে ভালোবাসেন কল্পনা কিসকু। শখের বশে মাটির দিয়ে এটা সেটা বানানোর চেষ্টা করতে করতে হয়ে ওঠেন অজান্তেই হয়ে ওঠেন মাটির শিল্পী।
গান শুনতে ও গাইতে পছন্দ করেন কল্পনা কিসকু। অভাবের সংসারে একসময় স্বামী রতন বেসরার কাছে রেডিও আবদার করেন। স্বামীর দেয়া উপহার সেই রেডিওর কোনো এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জানতে পারেন, মাটির বাড়ি সুন্দর পরিপাটি করে সাজালেও অনেক সুন্দর লাগে। যেখানে দামি আসবাবের দরকার নেই। যা মনে গেঁথে যায় কল্পনা কিসকুর। এরপর ২০০৯ সালে নিজ হাতে নির্মাণ করেন দৃষ্টিনন্দন মাটির বাড়ি।
তিন কক্ষ বিশিষ্ট বাড়িটির ওপরে টিনের চালা। মাটি দিয়ে নির্মিত প্রতিটি ঘরের দরজা, জানালা ও দেয়ালের ওপরের অংশেও মাটি দিয়ে করা হয়েছে লতাপাতা-ফুল আর ময়ূরের নকশা। ঘরের আড়ার কাঠগুলোও মাটি দিয়ে ঢাকা। আলপনায় সাজানো প্রতিটি দেয়াল। এমনকি বাহারি নকশায় ভরা খাটটিও বানিয়েছেন মাটি দিয়েই। প্রতিটি ঘরে দেয়াল কেটে করেছেন মাটির শোকেস। এর বাইরে চাল-আটা রাখার পাত্র, টিভি, ফ্যান রাখার স্টান্ডও মাটির তৈরি।
কল্পনা কিসকুর স্বামী রতন বেসরা ফেরি করে ভাঙারি জিনিসপত্র কিনে বিক্রি করেন। অভাবের সংসারের হাল ধরতে ছোট ছেলে পড়াশোনায় বেশিদূর এগোতে না পারলেও বড় ছেলে পড়ছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে।
শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে কল্পনা কিস্কু আর দশজন আদিবাসী নারীর মত বাড়ির বাইরে কাজে যান না। গৃহস্থলির কাজ করেই সময় কাটে তার। তাই হাতে থাকা অঢেল সময় ব্যয় করে আপন মহিমায় সাজিয়েছেন নিজের চারপাশ। কল্পনা কিসকু স্বপ্ন, ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে টিকে থাকবে তার মাটির বাড়ি।
মাটির ঘর এতো সুন্দর! || Such a beautiful mud house! || Magic First Step দর্শক। এই যে ঘর, ঘরের আসবাবপত্র, খাট, ঘরের দেয়ালজুড়ে ফুলপাতার নকশা দেখছেন; সবকিছুই কিন্তু মাটির তৈরি। এবং যার হাতে ....
বাংলাদেশের সবচেয়ে ‘ছোটো’ মসজিদ | Little mosque of Bangladesh | magicfirststep গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ৬ ফুট দৈর্ঘ্য-প্রস্থের সবচেয়ে ‘ছোটো’ এক গম্বুজবিশিষ্ট এই প্.....
রাজশাহী শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে, কোর্টস্টেশন হয়ে দারুসা অভিমুখে পবা উপজেলার এক গ্রাম মড়মড়িয়া। এই গ্রামেই ঘটেছে এক অভূতপূর্ব ঘটনা! যেখানে শুধু হাঁসের মাংসের কালাভুনা খাওয়ার জন্য প্রতিদিন শত শত মানুষ ভিড় করছেন! ১৩০ টাকায় এক বাটি মাংস আর ২০ টাকায় যতো খুশি ভাত, সাথে আলুর ভর্তা ও মাসকালাইয়ের ডাল ফ্রি; তা দিয়েই চলে ভূরিভোজ। প্রতিদিন এসব দোকানে রাজহাঁস ও পাতিহাঁস মিলে অন্তত দেড় শতাধিক হাঁসের মাংস বিক্রি হয়। ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হয় দোকানিদের। #
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস। একজন সংগ্রামী মা নীলুফা বেগমসহ সবার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ...
মৃত্যুকে কেউই এড়াতে পারবে না, কেউ না!
ধর্ষণ কেনো হয় ।। What`s the cause of rape।। magic first step ধর্ষণ বিষয়টি দেশ-কাল ভেদে সবসময়ই ভয়ংকর ঘটনা। এই ধর্ষণকে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান থেকে দেখে থা.....
তারেক মাসুদকে হারানোর ১১ বছর! গুণী এ নির্মাতাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। ...
https://twitter.com/MagicFirstStep1
Magic First Step (@MagicFirstStep1) / Twitter This channel produces non-fictional motion pictures on diverse current affairs, society, culture, gender as well as person and organization of special interest.
ভারতীয় উপমহাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস অনেক পুরনো। পাশাপাশি যে পুরনো মাদ্রাসাও ছিলো তা হয়তো অনেকেরই অজানা। যদিও এসব মাদ্রাসা, বিশ^বিদ্যালয়ের মতো ওতো পুরনো নয়। দর্শক, আপনাদেরকে সেরকম প্রাচীন এক মাদ্রাসার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি। বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী বালিয়াদিঘি এলাকার দারসবাড়ি মাদ্রাসাটি তেমনই এক স্থাপনা। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে আলাউদ্দীন হোসেন শাহ মাদ্রাসাটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয়, উনিশ শতকের শেষের দিকে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মাদ্রাসা ভবনটি দেবে যায়। ১৯৭০ দশকের মাঝামাঝি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খনন করলে দৃষ্টিনন্দন মাদ্রাসা ভবনটি সবার নজরে আসে। এছাড়া এই মাদ্রাসা ভবনের পাশে ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত একটি অসাধারণ কারুকার্যময় মসজিদও রয়েছে।
প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত মাদ্রাসা ভবনের দেয়ালের বাহির ও ভেতর দারুণ সব অলংকরণে সজ্জিত। এর সম্মুখভাগ পোড়ামাটির অলঙ্করণ ও ছাঁচে তৈরি নকশায় আবৃত ছিলো। ১৯৭৩ থেকে ৭৫ খ্রিস্টাব্দে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের সময় এখানে প্রচুর পোড়ামাটির ফলক পাওয়া যায়। এগুলো বর্তমানে শিবগঞ্জের আরেক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা ছোটো সোনা মসজিদের কাছে স্থাপিত প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের গেস্ট হাউসের একটি কক্ষে সংরক্ষিত রয়েছে বলে জানা যায়।
মাদ্রাসা ভবনে ওয়াক্তিয়া মসজিদ, অফিস কক্ষসহ মোট ৪০টি কক্ষ ও তিনটি প্রবেশপথ রয়েছে। একারণেই হয়তো স্থানীয়রা এটাকে ‘চল্লিশ ঘর’ নামে ডাকে।
ভবনের পশ্চিম দিকে কক্ষগুলোর মাঝামাঝি রয়েছে নামাজঘর। পশ্চিম দেয়ালে এই তিনটি মেহরাবের উপস্থিতি মসজিদের অবস্থানকে নিশ্চিত করে।
মাদ্রাসা ভবনটি অনেকটা বর্গাকৃতির। দৈর্ঘ্য-প্রস্থে তা ৫৫ দশমিক ৫২ মিটার করে। ৪১ দশমিক ৫ মিটার বর্গাকৃতির আঙিনার চারদিক ঘিরে ৪০টি কক্ষের অবস্থান।
মূল ভবনের আঙিনার মাঝামাঝি অবস্থিত ধ্বংসাবশেষটি যতোদূর সম্ভব মাদ্রাসার অফিসকক্ষ ছিলো। তবে কেউ কেউ ধারণা করেন এটি লাইব্রেরি কিংবা হলঘরও হতে পারে।
অসাধারণ স্থাপত্যশৈলীর দারসবাড়ি মসজিদ মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে অবস্থিত। বড়ো পুকুরটি দিয়ে মাদ্রাসা ও মসজিদকে আলাদা করা হয়েছে। মসজিদটি ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ছাদ ছাড়া অন্যান্য অংশ টিকে ছিলো। তবে অবহেলা অযত্নে এখন তাও ধ্বংসের পথে। জানা যায়, ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে শামসুদ্দীন আবুল মুজাফফর ইউসুফ শাহ মসজিদটি নির্মাণ করেন। দৈর্ঘ্যে ৯৯ ফুট ৫ ইঞ্চি আর প্রস্থে ৩৪ ফুট ৯ ইঞ্চির ভবনটি তখন ‘ফিরোজপুর মসজিদ’ নামে পরিচিত ছিলো।
মসজিদটির বাইরের এই অংশ দেখা মাত্রই এর সৌন্দর্য্য যেকোনো দর্শনার্থীর মন ছুঁয়ে যাবে। দুটি অংশে বিভক্ত মসজিদ ভবনের সামনের অংশটি বারান্দা এবং পশ্চিমে মূল প্রার্থণা কক্ষ। মসজিদ ভবনটির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো, মূল কক্ষের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত রাজকীয় গ্যালারি। গ্যালিরিটি ঠিক কী কাজে ব্যবহৃত হতো তা জানা যায় না। তবে অনেকে মনে করেন, এটা মক্তব হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বাংলাপিডিয়ার তথ্যমতে, মসজিদের ছাদে মোট ২৪টি গম্বুজ ছিলো, যার কিছুই এখন আর অবশিষ্ট নেই।
মসজিদটির অলংকরণ অত্যন্ত জমকালো। মেহরাবগুলোর খিলান লতাগুল্ম, পত্রসম্ভার, গোলাপফুল, চারাগাছ ও ঝুলন্ত নকশায় সজ্জিত পোড়ামাটির ফলকের ফ্রেমের মধ্যে স্থাপিত।
দুঃখের বিষয় হলো, প্রত্নতাত্ত্বিক দিক থেকে এতো গুরুত্বপূর্ণ এই মাদ্রাসা ও মসজিদ ভবনের ধ্বংসাবশেষ যত্নের অভাবে দিন দিন নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। মসজিদেও মহামূল্যবান পাথরগুলো বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। দারসবাড়ি মাদ্রাসার পরিস্থিতিও একই রকম।
ভারতীয় উপমহাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস অনেক পুরনো। পাশাপাশি যে পুরনো মাদ্রাসাও ছিলো তা হয়তো অনেকেরই অজানা। যদিও এসব মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো ওতো পুরনো নয়। দর্শক, আপনাদেরকে সেরকম প্রাচীন এক মাদ্রাসার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি। বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী বালিয়াদিঘি এলাকার দারসবাড়ি মাদ্রাসাটি তেমনই এক স্থাপনা। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে আলাউদ্দীন হোসেন শাহ মাদ্রাসাটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয়, উনিশ শতকের শেষের দিকে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মাদ্রাসা ভবনটি দেবে যায়। ১৯৭০ দশকের মাঝামাঝি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খনন করলে দৃষ্টিনন্দন মাদ্রাসা ভবনটি সবার নজরে আসে। এছাড়া এই মাদ্রাসা ভবনের পাশে ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত একটি অসাধারণ কারুকার্যময় মসজিদও রয়েছে।
প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত মাদ্রাসা ভবনের দেয়ালের বাহির ও ভেতর দারুণ সব অলংকরণে সজ্জিত। এর সম্মুখভাগ পোড়ামাটির অলঙ্করণ ও ছাঁচে তৈরি নকশায় আবৃত ছিলো। ১৯৭৩ থেকে ৭৫ খ্রিস্টাব্দে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের সময় এখানে প্রচুর পোড়ামাটির ফলক পাওয়া যায়। এগুলো বর্তমানে শিবগঞ্জের আরেক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা ছোটো সোনা মসজিদের কাছে স্থাপিত প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের গেস্ট হাউসের একটি কক্ষে সংরক্ষিত রয়েছে বলে জানা যায়।
মাদ্রাসা ভবনে ওয়াক্তিয়া মসজিদ, অফিস কক্ষসহ মোট ৪০টি কক্ষ ও তিনটি প্রবেশপথ রয়েছে। একারণেই হয়তো স্থানীয়রা এটাকে ‘চল্লিশ ঘর’ নামে ডাকে।
ভবনের পশ্চিম দিকে কক্ষগুলোর মাঝামাঝি রয়েছে নামাজঘর। পশ্চিম দেয়ালে এই তিনটি মেহরাবের উপস্থিতি মসজিদের অবস্থানকে নিশ্চিত করে।
মাদ্রাসা ভবনটি অনেকটা বর্গাকৃতির। দৈর্ঘ্য-প্রস্থে তা ৫৫ দশমিক ৫২ মিটার করে। ৪১ দশমিক ৫ মিটার বর্গাকৃতির আঙিনার চারদিক ঘিরে ৪০টি কক্ষের অবস্থান।
মূল ভবনের আঙিনার মাঝামাঝি অবস্থিত ধ্বংসাবশেষটি যতোদূর সম্ভব মাদ্রাসার অফিসকক্ষ ছিলো। তবে কেউ কেউ ধারণা করেন এটি লাইব্রেরি কিংবা হলঘরও হতে পারে।
অসাধারণ স্থাপত্যশৈলীর দারসবাড়ি মসজিদ মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে অবস্থিত। বড়ো পুকুরটি দিয়ে মাদ্রাসা ও মসজিদকে আলাদা করা হয়েছে। মসজিদটি ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ছাদ ছাড়া অন্যান্য অংশ টিকে ছিলো। তবে অবহেলা অযত্নে এখন তাও ধ্বংসের পথে। জানা যায়, ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে শামসুদ্দীন আবুল মুজাফফর ইউসুফ শাহ মসজিদটি নির্মাণ করেন। দৈর্ঘ্যে ৯৯ ফুট ৫ ইঞ্চি আর প্রস্থে ৩৪ ফুট ৯ ইঞ্চির ভবনটি তখন ‘ফিরোজপুর মসজিদ’ নামে পরিচিত ছিলো।
মসজিদটির বাইরের এই অংশ দেখা মাত্রই এর সৌন্দর্য্য যেকোনো দর্শনার্থীর মন ছুঁয়ে যাবে। দুটি অংশে বিভক্ত মসজিদ ভবনের সামনের অংশটি বারান্দা এবং পশ্চিমে মূল প্রার্থণা কক্ষ। মসজিদ ভবনটির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো, মূল কক্ষের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত রাজকীয় গ্যালারি। গ্যালিরিটি ঠিক কী কাজে ব্যবহৃত হতো তা জানা যায় না। তবে অনেকে মনে করেন, এটা মক্তব হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বাংলাপিডিয়ার তথ্যমতে, মসজিদের ছাদে মোট ২৪টি গম্বুজ ছিলো, যার কিছুই এখন আর অবশিষ্ট নেই।
মসজিদটির অলংকরণ অত্যন্ত জমকালো। মেহরাবগুলোর খিলান লতাগুল্ম, পত্রসম্ভার, গোলাপফুল, চারাগাছ ও ঝুলন্ত নকশায় সজ্জিত পোড়ামাটির ফলকের ফ্রেমের মধ্যে স্থাপিত।
দুঃখের বিষয় হলো, প্রত্নতাত্ত্বিক দিক থেকে এতো গুরুত্বপূর্ণ এই মাদ্রাসা ও মসজিদ ভবনের ধ্বংসাবশেষ যত্নের অভাবে দিন দিন নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। মসজিদেও মহামূল্যবান পাথরগুলো বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। দারসবাড়ি মাদ্রাসার পরিস্থিতিও একই রকম।
https://youtu.be/SoUwCV43QdQ
দারসবাড়ি মাদ্রাসা ও মসজিদ; চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইসলামী প্রাচীন অনন্য দুই স্থাপনা। ভারতীয় উপমহাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস অনেক পুরনো। পাশাপাশি যে পুরনো মাদ্রাসাও ছিলো তা হয়তো অনেকেরই ...
ইনি ডা: মাসাসী তমিওকা। যিনি গত ৩০ বছর যাবৎ বাংলাদেশে ডাক্তারি সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জাপানের ফুকুশিমা মেডিকেল কলেজ থেকে পড়াশোনা করেছেন। তিনি নিজে বাংলা ভাষা শিখেছেন, যাতে করে রোগীর সমস্যা বুঝতে পারা যায়। এমনকি তিনি তার মেয়েকে একজন বাংলাদেশির সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। তিনি নাটোর মিশন হাসপাতালের চিফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার উত্তরে পবা উপজেলার একটি নিভৃত গ্রাম বসন্তপুরে সুশান্ত কুমার পাল-এর বাড়ি। শখের হাঁড়ি তৈরি করা তার নিছকই শখের কাজ নয়, ভালোবাসার কাজ। বেঁচে থাকার অবলম্বন। তবে তার বেঁচে থাকার মধ্য দিয়ে মৃতপ্রায় মৃৎশিল্পে নতুন করে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি হয়ে গেছেন জাপানে। এমনকি পঞ্চম শ্রেণির বাংলা পাঠ্যবইতেও রয়েছে সুশান্ত পালের ছবি। তার পরিবারের ১৭ জন সদস্যই এই কাজগুলো করে। সুশান্ত পালের বাড়িতে তৈরি হচ্ছে শখের হাঁড়ি-সাজি, পঞ্চসাজি, চুকোই, মাটির পুতুল, ঘোড়াসহ নানা রকমের দৃষ্টিনন্দন মাটির তৈজসপত্র। এগুলো ন্যূনতম ১০ থেকে সর্বোচ্চ ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়।
দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি সীমান্ত থেকে চার কিলোমিটার পূর্বদিকে বোয়ালদাড় গ্রামের বাসিন্দা রোকেয়া বেগম। স্বামী নিয়ে ভালোই চলছিল তার সুখের সংসার। কিন্তু হঠাৎ একদিন এলোমেলো করে দেয় একটি দুর্ঘটনা।
ট্রেন দুর্ঘটনায় দুটো পা হারান রোকেয়া বেগমের। সংসারে নেমে আসে সীমাহীন অভাব। আর এই বিপদের সময় এবং অভাবের কারণে রোকেয়াকে রেখে সংসার ছেড়ে পালিয়ে যায় তার স্বামী আকমল হোসেন। তবুও জীবনসংগ্রামে থেমে থাকেননি এবং সংসারের হালও ছাড়েনি তিনি।
মোসা. নীলুফা বেগম নিয়মিত গৃহকর্মের পাশাপাশি, পেশায় একজন মাংস বিক্রেতা। তিনি ব্যবসা করেন রাজশাহীর হাদির মোড় বউবাজারে। লকডাউন থেকে তার স্বামীও তার সঙ্গে একই বাজারে মাছের ব্যবসা শুরু করেন। চলুন, একজন সংগ্রামী মায়ের গল্প শুনি।
https://youtu.be/MUF3VqzPHH8
ভয়ংকর থ্যালাসেমিয়া : তিন সন্তান হারানো এক সংগ্রামী মায়ের গল্প।। The story of a struggling mother. মোসা. নীলুফা বেগম। রাজশাহী মহানগরের পঞ্চবটি এলাকায় তার বসবাস। নীলুফার চারজন সন্তানের মধ্যে তিনজন সন্তানই ভয়ংকর ....
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the establishment
Telephone
Website
Address
332, Rabindro Kola Bhabon, Rajshahi University
Rajshahi
6205
Rajshahi, 6205
Rajshahi University Band Society (RUBS) was founded in 2020, to "Make your musical dream into art"
Rajshahi, 5800
Dawah to Islam refers to the act of inviting and conveying the message of Islam to others
Shaheb Bajar
Rajshahi
This page contain visual art which is drawn by Jannatul Mawya Ohi.
Rajshahi, 6220
Hello erveryone, Welcome to all of my friends to the Galib Special entertainment channel.