Rajshahi Special Ghee
Nearby grocery stores
Charghat
Rajshahi Ra
Rajshahi
Nowdapara
Nowhata
Rajshahi, Bd
Baipass Boro Mosjid More
Rajshahi
Harivasha Pancgarh
Rajshahi
6002
Dhaka
6280
Rashahi
খাটি গাওয়া ঘি
Some important tips of ghee :
1. GHEE FOR EYES:
I still remember one of my neighbors used to apply ghee above her eyelids and around the eyes every single day. Her eyes used to be bright and moist all the time, she used to leave it the whole night on her eye lids, but you can just use it before bath, leave it on for 10 to 15 minutes and wash it off. This will treat dark eye circles and keep the skin around the eyes supple and soft.
2. GHEE FOR ECZEMA:
Eczema is a condition in which the skin becomes red and inflamed. The main thing about eczema is the intense itching and irritation of the skin. Massaging the affected area with ghee before bath will greatly help in controlling the redness and inflammation.
3. GHEE FOR HAIR GROWTH:
Ghee is very effective in treating split ends. Split ends happen because we don't nourish our hair. Chemical treatments and products also dry out our hair causing split ends. This homemade treatment with desi ghee will greatly help in treating split ends. Warm the ghee slightly and apply to the ends of the hair, wait for an hour before shampooing and conditioning the hair.
4. GHEE FOR SKIN:
If you have very dry skin, then ghee will come to the rescue very effectively. Just warm up ghee in a pan and massage your whole body with it before bath. Do this treatment regularly, especially during winter time and your skin will be smooth, soft and supple.
5. GHEE FOR COOKING:
Ghee tastes wonderful and in certain dishes nothing can be substituted for ghee. As I mentioned before we use it along with our dhals and for making traditional sweets. Even for making sweets, we make sure that the ghee is prepared fresh before making the sweet for best taste and flavor. Most of out traditional sweets have jaggery and ghee, both which are very goof for health. I have never once fallen ill eating homemade sweets made with pure ghee and jaggery.
6. GHEE FOR HEALTH IN AYURVEDA:
Though ghee is great when applied externally, it is best when it is consumed. Ghee is regarded very highly in ayurvedha. Ghee is rich in vitamin a, vitamin d and vitamin e, all of which gives us healthy bones and keep us from falling ill. Try consuming homemade ghee along with your dhals. We were always advised that dhals digest better, when consumed with ghee.
7. GHEE FOR WEIGHT GAIN & WEIGHT LOSS:
Ghee when consumed with high calorie foods will aid in weight gain. If you want to gain weight try consuming calorie dense food along with ghee. The surprising thing is ghee also can help in weight loss. When you consume a little of ghee along with a sensible diet, it actually aids in weight loss and I was very happy that even nutritionists nowadays advice people on a diet to consume ghee.
8. GHEE FOR PREGNANT WOMEN, KIDS & BABIES:
Pregnant women should include ghee in their diet. I was advised by my grandma to consume ghee daily throughout my pregnancy. Ghee keeps both the mother and the baby strong & healthy. Once you start introducing solid foods to babies, include ghee for babies. Here in m,y place, I have never seen a mother feed her child in the afternoon without adding ghee. I think instead of using refined fats and oils, we should consume a little ghee everyday to stay healthy and strong.
9. GHEE FOR DARK LIPS:
I actually massage my lips with ghee during winter months to prevent the lips from chapping. Massaging the lips with ghee also prevents dark lips. If you are already suffering from it, a daily massage with pure homemade desi ghee will lighten dark lips very effectively.
10. GHEE FOR DRY COUGH:
Like I mentioned before, we use ghee in home remedies. One such home remedy is for treating dry cough. This method is so effective that it is practiced all over Tamil Nadu. For this remedy, pepper corns are dry roasted in empty kadai, powdered finely and mixed with ghee. This paste, if taken once or twice gives good relief from dry cough
#রাজশাহী_স্পেশাল_ঘি
🍯🍯🍯🐄🐄🐄
Packaging time
#রাজশাহী_স্পেশাল_ঘি
🍯🍯🍯🐄🐄🐄
ঘি ঘি ঘি🍯🍯🍯
গরুর তুধের খাঁটি গাওয়া ঘি🍯
শুভ সন্ধা! ঠান্ডাতে কে কেমন আছেন?
সকালের নাশতা কিংবা দুপুরের ভারী খাবার সবকিছুতেই অনায়াসে Rajshahi Special Ghee এর ঘি ব্যবহার করতে পারেন। আর সে জন্যই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি খাঁটি ঘি। আমরা কার চেয়ে ভালো কার চেয়ে খারাপ এই প্রতিযোগিতায় নামবোনা, শুধু বলবো একবার চেখে দেখুন অন্য সব ঘি ভুলে যাবেন। আর হ্যা,
আমাদের পন্য বি.এস.টি.আই(BSTI) থেকে লাইসেন্সধারী ,যেটি আধুনিক পদ্ভতিতে বিজ্ঞানসম্মত (🌡🧪)ভাবে পরীক্ষিত,,
আমাদের পন্যে Manufacturing Date রয়েছে ,এটি সরকার কর্তিকভাবে তৈরি সেজন্য এটি একটি নির্দিষ্ট দিন যাবত ব্যবহার করা যাবে,,
আমাদের পন্য কৌটাজাতকরণ যা আপনারা পাবেন বিভিন্ন পরিমানে,,
যার মূল্য তালিকা 💵💷
⤵️
১১৫গ্রাম=১৩০/-
২৩০গ্রাম=২৮০/-
৪৮০গ্রাম=৫২০/-
৯৫০গ্রাম=৯৯০/-
💥কৌটাবিহীন/লুজ ঘি এর মূল্য⤵️
১০০০/-
(বি:দ্র:পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়)
যোগাযোগের জন্য:⤵️
কুমারপাড়া(ঘোষপাড়া)আলুপট্টি,রাজশাহী
মোবা:📞০১৭৯৫১৪৪৫৪৪
📞০১৫৯৫৬২৫৫৯১
#রাজশাহী_স্পেশাল_ঘি
ঘি ঘি ঘি🍯🍯🍯
গরুর দুধের খাঁটি গাওয়া ঘি🍯
শুভ সন্ধা! ঠান্ডাতে কে কেমন আছেন?
সকালের নাশতা কিংবা দুপুরের ভারী খাবার সবকিছুতেই অনায়াসে এর ঘি ব্যবহার করতে পারেন। আর সে জন্যই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি খাঁটি ঘি। আমরা কার চেয়ে ভালো কার চেয়ে খারাপ এই প্রতিযোগিতায় নামবোনা, শুধু বলবো একবার চেখে দেখুন অন্য সব ঘি ভুলে যাবেন।
আর হ্যাঁ,
আমাদের পন্য বি.এস.টি.আই(BSTI) থেকে লাইসেন্সধারী ,যেটি আধুনিক পদ্ভতিতে বিজ্ঞানসম্মত (🌡🧪)ভাবে পরীক্ষিত,,
আমাদের পন্যে Manufacturing Date রয়েছে ,এটি সরকার কর্তিকভাবে তৈরি সেজন্য এটি একটি নির্দিষ্ট দিন যাবত ব্যবহার করা যাবে,,
আমাদের পন্য কৌটাজাতকরণ যা আপনারা পাবেন বিভিন্ন পরিমানে,,
যার মূল্য তালিকা 💵💷
⤵️
১১৫গ্রাম=১৩০/-
২৩০গ্রাম=২৮০/-
৪৮০গ্রাম=৫২০/-
৯৫০গ্রাম=৯৯০/-
💥কৌটাবিহীন/লুজ ঘি এর মূল্য⤵️
১০০০/-
(বি:দ্র:পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়)
যোগাযোগের জন্য:⤵️
কুমারপাড়া(ঘোষপাড়া)আলুপট্টি,রাজশাহী
মোবা:📞০১৭৯৫১৪৪৫৪৪
দুধ ছাড়াই বানানো হচ্ছে নামিদামি ব্রান্ডের ঘি!
#রাজশাহী_স্পেশাল_ঘি
🍯🍯🍯
এই শীতে শরীর সুস্থ রাখতে দরকার পুষ্টিকর খাবার। খাঁটি ঘিয়ের রয়েছে বিস্ময়কর কিছু গুণ; যা এই শীতে শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। এটি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বির উৎস। যদিও ঘি খাওয়ার বিষয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে, তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ঘি স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
সর্দি-কাশি সারাতে, দুর্বলতা কাটাতে, ত্বকের সমস্যা দূর করতে ঘি ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া ঘিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলা ব্যথা সারে। চ্যবনপ্রাশ তৈরির অন্যতম উপকরণ এটি। ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকেল রিসার্চ’ এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ভারতের প্রখ্যাত পুষ্টিবিদ সন্ধ্যা গুগনানির মতে, শীতকালই ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এ সময় এটি সহজে হজম হয় ও শরীর গরম রাখে। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে আছে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার পাশাপাশি পেশি সুগঠিত রাখতে ঘি কার্যকর। এ ছাড়া শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে ঘি। প্রতিদিন সকালে এক বা দুই চা-চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। এরপর গ্রিন টি বা সাধারণ চা ও কফি খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ঘি অবশ্য অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। যাঁদের কোলস্টেরলের সমস্যা আছে তাঁদের ঘি এড়িয়ে চলা উচিত।
প্রতিদিন কেন এক চামচ ঘি খাবেন:
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে তা আর্দ্র রাখে।
২. ভিটামিন এ থাকায় এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য উপকারী। এটি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ঠিক থাকে।
৪. এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
🍯🍯🍯
ঘি ঘি ঘি
সম্পূর্ণ খাঁটি গাওয়া ঘি,,
অামাদের ঘি তৈরিকরণ প্রক্রিয়া ,
ভেজালমুক্ত খাঁটি ঘি,
#রাজশাহী_ঘি_বাজার
🍯🍯🍯
ঘি দুগ্ধজাত খাবার।ঘি নাম শুনলেই যেন মনটা ভরে যায়।গরম ভাতে একটু ঘি হলেই যেন পুরো ভাতটা নিমিষেই খাওয়া হয়ে যায়।ভাতের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শরীরে দীর্ঘক্ষণ শক্তি থাকে। ঘি এর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। বিশেষ কিছু খাবারের স্বাদ বাড়াতে যেমন কাচ্চি বিরিয়ানীসহ আরো অন্যান্য খাবার তৈরিতে ঘিয়ের প্রয়োজন হয়। ঘি খেতে তো অনেকেই পছন্দ করেন আবার অনেকেই অপছন্দ করেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না ঘিয়ের উপকারিতা সম্পর্কে। ঘি তখনই শরীরের ক্ষতি করে, যখন তা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয়। তাই ঘিয়ের উপকারিতা পাওয়ার জন্য নিয়ন্ত্রণ মেনে ঘি খেতে হবে। তবে তার আগে জেনে নেওয়া যাক ঘিয়ের উপকারিতা গুলো কি কি-
১। হাড়ের জন্য:- “ঘিয়ের ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজে লাগে ভিটামিন ‘কে।” বলেন চ্যাডউইক। ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।
২। চুল পড়া প্রতিরোধ করে:- খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম, উজ্জ্বল করতে উপকারী।
৩। উপকারি কোলস্টেরল:- কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর।ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল। ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে।যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৪। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়/ব্রেন টনিক হিসেবে কাজ করে:- নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি-এর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রাকাশিত বেশ কিছু গবেষমায় দেখা গেছে এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫। কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৬। ওজন কমায় ও এনার্জি বাড়ায়:- ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব দ্রুত এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
৭। হজম ক্ষমতা বাড়ায়:- ঘিতে রয়েছে প্রচু বাটাইরিক অ্যাসিড, যা আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে।যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
৮। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:- প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায়, ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।ঘি এর বৈশিষ্ঠ্য হল নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
৯। ক্ষিদে কমায়: ঘিতে ওমেগা-ত্রি ফ্য়াটি অ্যাসিড থাকায় এটি ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়। ফলে ওজন হ্রাসের পথ প্রশস্ত হয়। অন্যমতে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
১০। পজিটিভ ফুড-:- বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়।
১১।ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়:- ঘিয়ের মধ্যে কোষকে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। ঘি ত্বককে ময়েশ্চার করে, ত্বকের রোগ সোরিয়াসিস কমাতে কাজ করে। প্রতিদিন খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে ত্বকের ভেতরে কোলাজেনের উৎপাদন বেড়ে যায়। তাই ত্বকের সৌন্দর্যও বাড়ে।
১২। ত্বকের প্রদাহ কমায়: অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকায় সেই প্রাচীন কাল থেকেই ত্বককে মসৃণ করতে ঘিয়ের ব্য়বহার হয়ে আসছে। শুধু কী তাই, ত্বকের প্রদাহ, ক্ষত এবং পোড়ার দাগ মেটাতেও এটি দারুন কাজে আসে।
১৩। ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে: ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিকালদের ক্ষতি করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। ফলে কোষের বিন্যাসে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার সেলের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। প্রসঙ্গত, আমাদের দেশে অনেকেই ঘি সহযোগে রান্না করে থাকেন। এই অভ্যাসও কিন্তু খারাপ নয়। কারণ ঘি-এর “স্মোকিং পয়েন্ট” খুব হাই। ফলে বেশি তাপমাত্রায় রান্না করলেও কোনও ক্ষতি হয় না।
১৪। চোখকে ভালো রাখে: ঘিতে রেয়েছ ভিটামিন -ই। তাই এটি যদি নিয়মিত খাওয়া যায়, তাহলে অবটিক নার্ভের উন্নতি ঘটে। ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।
১৫।আরও কিছু উপকারিতা: নিয়মিত ঘি খেলে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে কোনও ধরনের সংক্রমণই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
১৭।অ্যালার্জি কমায়: ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি।
চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে ঘিতে। আর এই আমিষ অংশটিই পেটের গড়বড়ের জন্য দায়ী।”
“মাখনে থাকে ‘ক্যাসেইন’ ও ‘ল্যাকটোজ’, যা অনেকেরই হজম করতে সমস্যা হয়, অ্যালার্জি দেখা দেয়। মাখন থেকে এই উপাদানগুলো বের করে দিয়ে ঘি তৈরি করলে চর্বি ও পুষ্টিগুনগুলো পাওয়া সম্ভব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তবে আপনার ঘি সহ্য হয় কি না সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে।” -বলেন চ্যাডউইক।
১৮। প্রদাহরোধী: স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
১৯। ভিটামিনের উৎস: বিশেষজ্ঞের মতে, “প্রাকৃতিকভাবেই ঘিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, লাইনোলেইক অ্যাসিড ও বিউটাইরিক অ্যাসিড থাকে। দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, জননাঙ্গ ইত্যাদির জন্য ভিটামিন ‘এ’ অত্যন্ত উপকারী।
ঘিতে সামান্য পরিমাণ ভিটামিন ‘কে’, ‘ই’ এবং ‘বি টুয়েলভ’ থাকে।
ঘিয়ের ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘কে’ চর্বিতে দ্রবণীয়। ফলে চর্বিজাতীয় খাবারের সঙ্গে খেলে শরীরে আরও ভালোভাবে শোষিত হয়। শরীরের প্রয়োজনে ব্যবহৃতও হয় বেশি কার্যকরভাবে।”
২০।অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান: কোষকে ‘অক্সিডেটিভ’ ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। অক্সিজেনের সঙ্গে পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কোষের যে ক্ষয় হয় তাই হচ্ছে ‘অক্সিডেটিভ’ ক্ষতি। শরীরে চিনি বেশি হলে, বিপাকীয় চাপ বেশি হলে, কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ভালোভাবে কাজ না করলে এবং ইনসুলিনের অনিয়ম হলে এই সমস্যা হয়। অতিরিক্ত অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এই সমস্যার ঝুঁকি কমাতে কিছুটা হলেও অবদান আছে ঘিয়ের।
২১। নষ্ট হয় না– ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
২২।স্ফুটনাঙ্ক– ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত খাঁটি ঘি গরম করা যায় যেমন বিডি হেলথ ঘি। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
২৩।কোষ্ঠকাঠিন্য: ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে ন্যাচারাল লুব্রিকেটিং, যা এক ধরনের পিচ্ছিল উপদান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন, তারা এক কাপ দুধের মধ্যে এক চামচ ঘি মিশিয়ে কিছুক্ষণ চুলার ওপর রাখুন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এটি পান করুন।
২৪। স্বাদ: সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
২5। ভিটামিন: ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
২৬।রূপচর্চা: রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। এক চামচ ঘি নিয়ে আপনার চোখের চারপাশে মাখুন। এবার সারা মুখে আলতো করে লাগিয়ে নিন। আই ক্রিমের পাশাপাশি এটি ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করবে। বিশেষ করে ত্বকে শুষ্কতা দূর করতে এটি উপকারী।
২৭।রাগ প্রশমন:বিশেষ কোনো কারণে কিংবা বিনা কারণে খুব রেগে গেছেন। গ্লাস ভাঙে কিংবা কুটিকুটি করে কাগজ ছিঁড়েও কাজ হচ্ছে না। হাতে একটু ঘি নিয়ে নাকে লাগান। এবার স্বাভাবিকভাবে নিশ্বাস নিন। দেখবেন এর সুগন্ধটা আপনার মন আর মস্তিষ্ককে বশে এনে ফেলেছে। আর রাগের বিষয়টি— ততক্ষণে ভুলে গেছেন আপনি।
২৮।মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমায়:
ঘি’তে লিনলিয়েক এসিড সমৃদ্ধ, এটি এক প্রকার ফ্যাটি এসিড যা প্লাককে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হার্টের বিভিন্ন রোগ দূর করে।
২৯।কোষ্ঠকাঠিন্যে: যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাঁদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
৩০।মানসিক বিষক্রিয়াগত মাথাব্যথা মুছে ফেলে:
গবেষণায় দেখা যায়, নেতিবাচক আবেগের একটি রাসায়নিক রচনা রয়েছে এবং তা হল এইসব রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে। ঘি একটি সুস্থ চর্বি যা এই আবেগ পোষণ করে না। এর পরিবর্তে এটি তাদের খুঁজে ফ্লাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
#রাজশাহী_ঘি_বাজার
🍯🍯🍯
সম্পূর্ণ প্রাকিতিক পদ্ভতিতে ভেজালমুক্ত খাঁটি গাওয়া ঘি তৈরি করছি অাপনাদের জন্য।
রাজশাহী মার্কেটে গেছিলাম অনেক দোকান ঘুরলাম আর খুব কষ্ট নিয়ে বাসাই আসলাম কারণ রাজশাহীর ঘি বাজারের যে অবস্থা😓
রাজশাহীর ঘি প্রিয় মানুষ রা প্রতিনিয়ন ঠকছে ভাবতেও কষ্ট লাগছে😔
মানুষ খাঁটি ঘি না চিনলে যা হয় অারকি,,
অাপনাদের কোনো দোষ নাই আপনারা চান ভালো আর আসল জিনিষ কিন্তু পান ভেজাল জিনিষ ।
বর্তমানে মানুষ টাকা টা দেখে না তারা চায় ভালো/খাঁটি জিনিষ ,,
রাজশাহীর মানুষ প্রতিনিয়ত ঠকছে শুধু রাজশাহীর মানুষ নয় ঠকছে অন্য জেলার মানুষ ও,,,,এটা আমার ধারণা কারণ অন্য জেলার কি অবস্থা সেটা আমি জানি না।
বর্তমানে মানুষ এর ওপর বিশ্বাস করা খুব কঠিন,
সব মানুষ কিন্তু উপকারী হয় না সবাই যদি উপকারী হতো তাহলে World এ এতো সমস্যা হতো না,,🥺
কিন্তু কিছু মানুষ মানুষ এর উপকার করে এবং মানুষ এর জন্য ভাবে আমিও তাই করতে চায় মানুষএর জন্য ভাবতে চাই ,মানুষের জন্য ভালো কিছু করতে চাই ,আপনাদের জন্য কিছু করতে পারলে ওপওয়ালার কাছে তো ভালো হবো তার আদেশ তো পালন করতে পারবো এটাই ইচ্ছা ,,
আমার ঘি বিক্রয় করার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না,রাজশাহীর এমন অবস্থা দেখে আমি বিস্মিত তাই অামি অাপনাদের জন্য এ উদ্যোগ নিয়েছি ,,অাপনাদের কাছে অাসল পন্য পৌঁছে দেয়ার জন্য।
অমি বলছি না অামার ঘি ভালো ,,
যেখান থেকে ঘি কিনবেন বিশ্বস করে অাসল ঘি কিনবেন।❤️
অামাকে বিশ্বাস করে অামার থেকে ঘি নিয়ে দেখতে পারেন অাসা করি সির্ষ্টিকর্তার রহমতে/অার্শিরবাদে খাঁটি ঘি অার অাসল ভেজালমুক্ত ঘি পাবেন ,,কারণ অামি অাপনাদের জন্যই এ উদ্যোগ নিয়েছি অাপনাদের কথা ভেবে,তাই অাপনাদের জন্য অাপনাদের মনের মত পন্যটা দিতে চায়,যাতে অাপনারা অার না ঠকেন।
অামি অাসলে মানুষের জন্য কিছু করতে চায় তাই অাপনাদের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে অাপনাদের কাছে এসেছি ।
🍯🍯🍯
#রাজশাহী_ঘি_বাজার🍯🍯🍯
ে
🍯
#রাজশাহী_ঘি_বাজার🍯
💯খাঁটি গাওয়া ঘি💯
অমূল্য ঘোষের↘️
BHERAMARA SPECIAL GHEE🍯
ভেড়ামারা স্পেশাল ঘি🍯
এই শীতে শরীর সুস্থ রাখতে দরকার পুষ্টিকর খাবার। খাঁটি ঘিয়ের রয়েছে বিস্ময়কর কিছু গুণ; যা এই শীতে শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। এটি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বির উৎস। যদিও ঘি খাওয়ার বিষয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে, তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ঘি স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
সর্দি-কাশি সারাতে, দুর্বলতা কাটাতে, ত্বকের সমস্যা দূর করতে ঘি ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া ঘিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলা ব্যথা সারে। চ্যবনপ্রাশ তৈরির অন্যতম উপকরণ এটি। ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকেল রিসার্চ’ এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ভারতের প্রখ্যাত পুষ্টিবিদ সন্ধ্যা গুগনানির মতে, শীতকালই ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এ সময় এটি সহজে হজম হয় ও শরীর গরম রাখে। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে আছে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার পাশাপাশি পেশি সুগঠিত রাখতে ঘি কার্যকর। এ ছাড়া শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে ঘি। প্রতিদিন সকালে এক বা দুই চা-চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। এরপর গ্রিন টি বা সাধারণ চা ও কফি খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ঘি অবশ্য অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। যাঁদের কোলস্টেরলের সমস্যা আছে তাঁদের ঘি এড়িয়ে চলা উচিত।
প্রতিদিন কেন এক চামচ ঘি খাবেন:
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে তা আর্দ্র রাখে।
২. ভিটামিন এ থাকায় এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য উপকারী। এটি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩.ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ঠিক থাকে।
৪. এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
(বি:দ্র:পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়)
🍯🍯🍯
যোগাযোগের জন্য:⤵️
কুমারপাড়া(ঘোষপাড়া)আলুপট্টি,রাজশাহী
মোবা:📞০১৭৯৫১৪৪৫৪৪
📞০১৫৯৫৬২৫৫৯১
🍯🍯🍯
🍯
#রাজশাহী_ঘি_বাজার🍯
💯 খাঁটি গাওয়া ঘি💯
রাজশাহী ঘি বাজারে আপনাকে স্বাগতম ❤️
অমূল্য ঘোষের↘️
BHERAMARA SPECIAL GHEE🍯
ভেড়ামারা স্পেশাল ঘি🍯
রাজশাহী শহরে আমরা এই প্রথম খাঁটি গাওয়া ঘি বিক্রয় করছি,
আমার জানামতে রাজশাহীতে খাঁটি গাওয়া ঘি পাওয়া খুবই দূর্লভ ব্যাপার,সেজন্য আমি ঘোষের ছেলে হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আপনাদের জন্য খাঁটি এবং আসল ঘি প্রস্তুত করব,😌
বর্তমানে ঘি এর মধ্যে Butter/Pum-oil মিশিয়ে ভেজাল ঘি উতপাদন করছে,,😭
এইজন্য আপনাদের কথা চিন্তা করে আমরা নিয়ে এসেছি খাঁটি গাওয়া ঘি,❤️
আমাদের পন্য সম্পূর্ণ আধুনিক পদ্ভতিতে তৈরি,,যেটি কিনা গরুর (🐄)খাঁটি দুধের মাখন হইতে প্রাকিতিকভাবে প্রস্তুত,,
এটি আমাদের নিজস্ব পন্য🍯
আমাদের পন্য সম্পূর্ণ আধুনিক পদ্ভতিতে কৌটাজাত করা এবং লেবেলিং করা.
আমাদের পন্য বি.এস.টি.আই(BSTI) থেকে লাইসেন্সধারী ,যেটি আধুনিক পদ্ভতিতে বিজ্ঞানসম্মত (🌡🧪)ভাবে পরীক্ষিত,,
আমাদের পন্যে Manufacturing Date রয়েছে ,এটি সরকার কর্তিকভাবে তৈরি সেজন্য এটি একটি নির্দিষ্ট দিন যাবত ব্যবহার করা যাবে,,
আমাদের পন্য একবার নিয়েই দেখতে পারেন আসলে আসল ঘি কি,,ঘি কেমন এবং ঘি কাকে বলে..
আমাদের কথা বিশ্বাস না হলে একবার নিয়ে দেখতে পারেন কারণ আমি আপনাদের কথা ভেবে রাজশাহীর অবস্থা দেখে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি ,,
আমাদের পন্য কৌটাজাতকরণ যা আপনারা পাবেন বিভিন্ন পরিমানে,,
যার মূল্য তালিকা 💵💷
⤵️
১১৫গ্রাম=১৩০/-
২৩০গ্রাম=২৮০/-
৪৮০গ্রাম=৫২০/-
৯৫০গ্রাম=৯৯০/-
💥কৌটাবিহীন/লুজ ঘি এর মূল্য⤵️
১১০০/-
এছাড় আমাদের পন্য লুজ/প্যাকেট খুচরো ও পাইকারি বিক্রয় করা হয়
রাজশাহীতে হোমডেলিভারী এবং রাজশাহীর বাইরে সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার এর মাধ্যমে আমাদের পন্য পাঠানো হয়,,
(বি:দ্র:পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়)
🍯🍯🍯
যোগাযোগের জন্য:⤵️
কুমারপাড়া(ঘোষপাড়া)আলুপট্টি,রাজশাহী
মোবা:📞০১৭৯৫১৪৪৫৪৪
📞০১৫৯৫৬২৫৫৯১
🍯🍯🍯
Rajshahi Ghee Bazar 🍯
রাজশাহী ঘি বাজার🍯
রাজশাহী ঘি বাজারে অাপনাকে স্বাগতম❤️
গরুর দুধের তৈরি খাঁটি গাওয়া ,
সম্পন্ন ভেজালমুক্ত ঘি এখন পাচ্ছেন রাজশাহীতে😱
রাজশাহী সিটিতে হোমডেলিভারী এবং রাজশাহীর বাইরে কুরিয়ার এর মাধ্যমে খুচরা/পাইকেরি দরে ঘি বিক্রয় করা হয়
মূল্য:১১০০/-
(বি:দ্র:১০০% সম্পূর্ণ খাঁটি গাওয়া ঘি)🍯
https://fb.me/1HrYCRAaUtVUo2b
📞মোবা:০১৭৯৫১৪৪৫৪৪
খাটি গরুর দুধের গাওয়া ঘি,,
সম্পর্ন ভেজালমুক্ত,
নিজ বাসায় তৈরিকৃত ঘি,
আমরা রাজশাহীর মধ্যে হোমডেলিভারি দিয়ে থাকি এবং রাজশাহীর বাইরে কুরিয়ার সার্ভিস করে থাকি
মোবা:০১৭৯৫১৪৪৫৪৪
[বি:দ্র: ১০০% খাটি গাওয়া ঘি এর নিশ্চয়তা ]
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Rajshahi
ভদ্রা, পদ্মা আবাসিক সাব পোস্ট অফিসের বিপরীতে
Rajshahi, 6207
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে কিনে
Rajshahi
Rajshahi
aikhane Rajshahi r famous fruits as like mango and others product as like pure khejur gurr paoa jai
Chotobongram
Rajshahi, 6203
Make sure your order before 1-2 days for fresh homemade customized CAKES, CHOCOLATES, CAKESICLES. H
Nishendara, Bogura
Rajshahi
A health food store is a type of grocery store that primarily sells health foods, organic foods, loc
Mypara Bazar, Puthia, Rajshahi/
Rajshahi, 6260
Best Online Grocery Shop in Bangladesh. We Deliver to your door whatever you want in the local store
Binodpur Bazar
Rajshahi, 2661
Sinha Snacks Store provides healthy homemade food items.Customer's satisfaction is our first priority