Technical Aid Coaching Centre Admission and Academic Care
Polytechnic, Textile, Surveying Admission Coaching, Vocational Class Coaching (Class 9-10) and Polyt
নাটক দেখা উচিত??????
রাশিয়াতে রোজা একুশ ঘন্টা । আমাদের রোজা
রাখতে কি কষ্টটা খুব বেশী ?
-: সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :-
এতদ্বারা টেকনিক্যাল এইড কোচিং এর সকল
শিক্ষার্থী/স্টাফ/সদস্য সকলের অবগতির জন্য
জানানো যাচ্ছে যে, কারণবশত আমাদের কোচিং এর
স্টাফ "মিজানের" সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে
কোনোরকম যোগাযোগ বা লেনদেন থেকে বিরত
থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো। কেউ যদি
ভবিষ্যতে কোচিং বা বি.এম কলেজ সংক্রান্ত কোন
লেনদেন করে থাকেন তাহলে কোচিং কর্তৃপক্ষ দায়ী
থাকবেনা।
অনুরোধক্রমে
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
টেকনিক্যাল এইড কোচিং সেন্টার
কালকে S.S.C এর রেজাল্ট দেখান হবে সবাইকে।প্রতিবার এর মত এবার ও T.T.C তে।
Technical Aid Coaching Centre পহ্ম থেকে।তাই সবাই T.T.C তে চলে অাসবা
এবার যারা s.s.c Exam দিয়েছ তাদের উদ্দেশে বলছি।তোমরা এবার যারা পলিটেকনিক এ ভর্তি হতে ইচ্ছুক।তারা আমাদের পেজে Like দিয়ে আমাদের সঙ্গে থাক।কারন এবার এডমিশন হতে পারে।।
সব আনন্দের সঙ্গে যেমন কষ্ট মিশে
থাকে,
সব কষ্টের মধ্যেও তেমনি কিছু
আনন্দ থাকে।
—হুমায়ূন আহমেদ
Chena shur
"ochena rong"
ekala pother majhe
hat bariye roi falgun eseche....
tai falguner shuvesha diya jai.
Shuvo Hok Falgun
Timeline Photos
প্রতি বারের ন্যায় এবারো হতে যাচেছ “ Technical Aid শিক্ষা সফর-২০১৫”
স্থান এবার তোমরা ঠিক করবে।সম্ভাব্য সময় ডিসেম্বর এর প্রথম সপ্তাহ।
তারা তারি কমেন্ট কর তোমরা কে কোথায় যেতে চাও।তোমাদের সবার মনে আছে তো গত বারের কথা ,এবার আরো বেশি মজা হবে।
হ্যাঁ বিস্তারিত তথ্যের জন্য কোচিং এ আসতে হবে এবং নাম রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।
আমাদের পেজে এত জন Like দিয়েছে কিন্তু কেই post এ like দেই না তাহলে কী page টাকে তোমরা Unlike করে দিয়েছ নাকি???????
লোকে তোমার প্রশংসা করলে
খুশি হইও না। লোকে তোমার
নিন্দা করলেও দুঃখ পেও না।
কারণ লোকের কথায় কয়লা
কখনো সোনা হয় না।
______হযরত আলী (রাঃ)
এক্সসিডেন্ট রোগীর
জরুরী (A+ ) এ পজেটিভ রক্তের প্রয়োজন
মোবা:01834860065
এই টেকনিক্যাল এইড কোচিং সেন্টার আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, আবার অনেক কিছু কেড়েওনিয়েছে। কিন্তু চাওয়া পাওয়ার হিসেব করলে পাওয়ার পরিমানই বেশি। খুব মিস করছি সেই নতুন স্টুডেন্টদের আনাগোনা,সব চেয়ে বেশি মিস করছি আমার তিন বন্ধুকে............
জেনে নিন
১) বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ কত একর জমির উপর অবস্থিত?
==> ২১৫একর
২) জাতীয় সংসদের মোট আসন আছে?
==> ৯২১টি
৩) জাতীয় সংসদ ভবনে কতটি সিঁড়ি এবং কতটি লিফট আছে?
==> ৫০টি সিঁড়ি ও ২৪টি লিফট রয়েছে!
৪) জাতীয় সংসদ ভবনে কতটি দরজা ও জানালা রয়েছে?
==> ১৬০৫টি দরজা ৩৩৩৫ জানালা আছে
৫) জাতীয় সংসদ ভবন নির্মানে কত টাকা খরচ হয়েছে?
==> ১৫১কোটি ১৩লাখ টাকা>>>
শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ দিন।
নতুন ভোরের নতুন আলো নতুন
আশার
প্রদ্বীপ জালো নতুন সুরের নতুন
গানে নতুন
করে এগ্রিয়ে চলো::::::বংলা নববর্ষ
১৪২১ এর শুভেচ্ছা::::::
► পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় : কারুইন বিশ্ববিদ্যালয়, মরক্কো।
► পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরের শহর : হ্যামার ফাষ্ট।
► বিশ্বের বৃহত্তম কৃত্রিম খাল : সুয়েজ খাল। (খনন-১৮৬৯, জাতীয়করণ-১৯৫৬ সালে, দৈর্ঘ্য ১৬৪ কি.মি., অবস্থান-মিশর)।
► মিন্দানাও দ্বীপটি অবস্থিত : ফিলিপাইনে।
► ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় : মিশর ও ইসরাইলের মধ্যে (১৯৭৮ সালে)।
► বিশ্বের দীর্ঘতম রেলপথ : ট্রান্স সাইবেরিয়ান।
► পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী : লাপাজ, বলিভিয়া।
► বিশ্বের বৃহত্তম অরণ্য : তৈগা।
► গ্রেট হল অবস্থিত : চীনে।
► সাদা রাশিয়া বলা হয় : বেলারুশকে।
► জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব : ট্রিগভেলি (নরওয়ে)।
► জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় যে দেশে অবস্থিত : জাপানে।
► পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী : নীল নদ।
► হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনীর নাম ছিল : গেষ্টাপো।
► বার্লিন প্রাচীরের পতন ঘটে : ১৯৮৯ সালে।
► ইউরোপীয় ইউনিয়ন গঠিত হয় : রোম চুক্তির মাধ্যমে।
► আন্তর্জাতিক নদী বলা হয় : দানিয়ুব নদীকে।
► পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সংবিধান : ভারতের।
► ‘এক দেশ দুই পদ্ধতি নীতি’ চালু : চীনে।
► উত্তর আমেরিকার আদিম অধিবাসীকে বলা হয় : রেড ইন্ডিয়ান।
► বিখ্যাত ট্রয় নগরী অবস্থিত : তুরষ্কে।
► সমুদ্রের বধূ বলা হয় : গ্রেট ব্রিটেনকে।
► পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা খর্বাকায় জাতি : পিগমি।
► সাত পাহাড়ের শহর বলা হয় : রোমকে।
► পূর্বে চীনে যে নামে পরিচিত ছিল : ক্যাথে।
► ইরাকের পূর্ব নাম : মেসোপটেমিয়া।
► ফরাসি বিপ্লবের শিশু বলা হয় : নেপোলিয়নকে।
#রায়হান_আলী
নোংরা হলেও বাস্তব ।
আজকাল অনেক ছেলে মেয়েদের
মাঝে ভালবাসা মানে সেক্স ।
২/৩মাসের সর্ম্পকের পরই
নাকি এটা প্রয়োজন
হয়ে দাড়ায় ।
কিছু মাস বা ১/২বছর পর এমন
এক পরিস্থিতি দাড়ায় , এক
জিনিস কয়দিন ভাললাগে ?
নতুন স্বাদের আশায় ভিন্ন
মানুষ ।
কিন্তু এটা চরম ৯৯%
ক্ষেত্রে এটা সত্য যে কোন
স্বার্থ ছাড়া শারীরিক
সর্ম্পকের পর কোন ছেলে ঐ
মেয়েকে তার ঘরের বউ
হিসেবে চায়না ।
মেয়েদের বলছি , আধুনিক
যুগে মন দিয়েছো বুঝলাম ,
একবার
ভেবে দেখো তোমাকে বিয়ে করতে একটা ছেলের
চাকরি জোগাড় ,পরিবারকে রাজি করানো ,মোহরানা ,বিয়ের
খরচ ইত্যাদি কত ঝামেলা আর
টাকার ব্যাপার , এর
পর সে তোমাকে পাবে , এখন
তুমি যদি তার আগেই
তাকে সব দিয়ে দাও আর এত
ঝামেলা করতে কি তার
মন চাবে ?
বিয়ে না করে ২টা মিষ্টি কথায়
সব
হলে পাগলেও
বিয়ে করবে না তোমাকে ।
লুনী আপুর
কথাটা নোংরা লাগছে ,
নোংরা না নগ্ন
বাস্তবতা যা তুমি এখন
দেখতে চাচ্ছনা ।
নিজেকে সস্তা করো না ।
ছেলেদের বলছি , যে মেয়েটার
ক্ষতি করছো , করো ।
একবার ভাবো , তোমার আদরের
লক্ষি বোনটাকে যে কিনা আজ
আবদার
ধরেছে ভাইয়া আমার জন্য
চটপটি আনিস , অনেক
কষ্ট করে খুজে এক ভাল পাএ
জোগার
করলে তাকে সুখি দেখতে চাও ।
এখন
সে এসে বললো ভাইয়া নেটে আমার
ভিডিও আসছে ।
কেমন লাগবে তোমার ?
তুমি ভাল
না হলে আস্থা রাখো বিধাতার
উপর তিনি তোমাকে ভাল কিছু
দিবেন না । তিনি তো সব
জানেন তাই না ।
কথা গুলো কে নিয়ে একবার
ভাববেন সবাই । প্লিজ । ** সারোয়ার মীম **
সমুদ্রের মাঝখানে এক জাহাজ প্রচন্ড ঝড়ের মধ্যে পরে লন্ডভন্ড হয়ে গেল। সেই জাহাজের বেঁচে যাওয়া এক যাত্রী ভাসতে ভাসতে এক নির্জন দ্বীপে এসে পৌছালো। জ্ঞান ফেরার পর প্রথমেই সে আল্লাহর কাছে প্রানখুলে ধন্যবাদ জানালো তার জীবন বাঁচানোর জন্যে। প্রতিদিন সে দ্বীপের তীরে এসে বসে থাকতো যদি কোনো জাহাজ সেদিকে আসে এই আশায়।কিন্তু প্রতিদিনই তাকে হতাশ হয়ে ফিরে আসতে হতো।এরই মধ্যে সে সমুদ্রতীরে তার জন্যে একটা ছোট ঘর তৈরী করে ফেললো। সমুদ্রের মাছ ধরে এবং বন থেকে ফলমূল শিকার সে বেঁচে থাকলো।
এরই মধ্যে সে একদিন খাবারের খোঁজে বনের মধ্যে গেল। বন থেকে সে যখন ফিরে এলো তখন দেখলো যে তার রান্না করার চুলা থেকে আগুন লেগে পুরো ঘরটিই ছাই হয়ে গিয়েছে এবং তার কালো ধোঁয়ায় আকাশ ভরে গিয়েছে।লোকটি চিৎকার করে উঠলো,
‘হায় আল্লাহ,তুমি আমার ভাগ্যে এটাও রেখেছিলে!’
পরদিন সকালে এক জাহাজের আওয়াজে তার ঘুম ভাঙলো।জাহাজটি সেই দ্বীপের দিকে তাকে উদ্ধার করার জন্যই আসছিলো। সে অবাক হয়ে বললো,
‘তোমরা কিভাবে জানলে যে আমি এখানে আটকা পরে আছি!’
জাহাজের ক্যাপ্টেন জানালো,‘তোমার জ্বালানো ধোঁয়ার সংকেত দেখে।’
যখন আমরা খুব বিপদে পরি তখন আমরা প্রায় সবাই হতাশ হয়ে পড়ি।আমরা ভুলে যাই,'তিনি যা করেন তা আমাদের ভালোর জন্যেই করেন।' তাই এরপর যখন আপনার ঘর পুড়তে থাকবে মনে রাখবেন এটা হয়তো সেই ধোঁয়ার সংকেত যা আপনাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করবে।
** সারোয়ার মীম**
আজ আরেকবারের মত জানলাম,
হিজড়ারা কতখানি খারাপ। কতখানি বেয়াদব।
কতখানি নষ্ট।
জানতে চান?
আমাদের চৌমুহনী এর হোসেন মার্কেটের
সামনে দাঁড়িয়ে আছি। এক বয়স্ক
মহিলা হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ রাস্তায়
মাথা ঘুরিয়ে পড়ে যান। তাঁর মাথা ফেটে এবং মুখ
থেকে রক্ত বের হচ্ছিলো।
আমরা শিক্ষিত ভাল মানুষরা শুধু
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম কি হয় কি হয়।
মহিলা কি স্পটেই মারা যাবেন নাকি কোন বাস
বা ভারী যানবাহন এসে চাপা দিবে। এছাড়া হয়তো কেউ
চিন্তায় মগ্ন ছিল যে, মহিলার হাত থেকে তাঁর
শপিং ব্যাগ গুলো ছিনিয়ে নিয়ে যাবেন।
কিন্তু হঠাৎ চোখ ছানাবড়া হয়ে গেলো। আল-আমিন
বাসের তৃতীয় জানালা থেকে একজন হিজড়া লাফ
দিয়ে রাস্তায় নামলো। সাথে সাথে বাস ব্রেক কষে।
তারপর বাকি ৪জন হিজড়া নেমে পড়েন।
নেমেই মহিলাটার কাছে গিয়ে তিনজন
কোলে তুলে নেন, একজন গালে হাত দিয়ে জিজ্ঞেস
করছিলেন, "কি হইছে আপনার মা?"
তারপর একজন সিএনজিওয়ালাকে কলার
টেনে ধরে তাদের কাছে থাকা কিছু টাকা থেকে ১০০
টাকা দিয়ে বলে, শু**রের বাচ্চা হাসপাতালের
দিকে চালা।
তারপর তারা ঐ মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। আর
আমরা শিক্ষিত ভাল মানুষরা শুধু
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম ঘটনাটা।
এবার বুঝলাম হিজড়ারা কতটা খারাপ। বুঝলেন তো?
মূলকথাঃ নাহ। এই পোস্টের জন্য কোনও
মূলকথা নেই। বাস্তব এই ঘটনাটি থেকে যদি আমাদের
মধ্যে মানুষকে উপকার করার সাহস আসে তবেই
লেখাটি সার্থক।
[সারোয়ার মীম]
ঝকঝকে সাদা দাঁতের জন্যঃ
দাঁত থাকতে নাকি দাঁতের মর্যাদা দিতে হয়। কথাটা যে মোটেও মিথ্যে নয়—এটা সবাই জানেন। তার পরও আমাদের আলসেমি-অবহেলায় দাঁতের বারোটা বেজে গেলে আমরা ছুটে যাই চিকিৎসকের কাছে। একটু সতর্ক হলেই কিন্তু দাঁত সম্পর্কিত যেকোনো ঝামেলাই এড়ানো সম্ভব। আর ঝকঝকে সাদা দাঁত কে না চায়? দাঁত সাদা রাখার তেমনি কিছু তরিকা জেনে নিন
যাদের রেড ওয়াইন, চা, কোমল পানীয় সিগারেটের অভ্যাস আছে তাদের দাঁত ঝকঝকে সাদা হবে এমনটা আশা না করাই ভালো। এ উপাদানগুলো আলগোছে এক ধরনের দাগ ফেলে দেয় দাঁতে। তাই যেসব খাবারে দাঁতে দাগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে তা খাওয়ার পরেই চট জলদি দাঁত ব্রাশ করে ফেলতে হবে। নতুবা এই হালকা দাগই একসময় স্থায়ী হিসেবে বসে যাবে দাঁতে।
একটানা অনেক দিন ধরে একই টুথব্রাশ ব্যবহার করা একদমই উচিত না। বহু ব্যবহূত টুথব্রাশ মুখে ব্যাকটেরিয়া ডেকে আনে আর দাঁতও ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। তাই প্রতি দুই মাস অন্তর টুথব্রাশ পাল্টে ফেলা উচিত।
দাঁত সাদা করতে বেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন। ভ্রু কুঁচকে না থেকে আস্তেধীরে শুনুন, সপ্তাহে অন্তত একবার বেকিং সোডা টুথপেস্টের মতো ব্যবহার করে দাঁত মেজে ফেলুন, দাঁত সাদা হবে আরও। তবে সোডা গিলে ফেলাটা কিন্তু ঠিক হবে না।
টুথপেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় লবণ। এটিও দাঁত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। আর এভাবে দাঁত ব্রাশের পর অবশ্যই মুখের লবণটুকু ফেলে দিতে হবে।
যাদের উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা আছে তাদের লবণ দিয়ে দাঁত ব্রাশ না করাই ভালো।
প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশের আগে আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কুলকুচি করলে দাঁত ঝকঝকে হবে। সেই সঙ্গে দাঁত ও মাড়ির ব্যাকটেরিয়াও দূর হবে। ভিনেগার দাঁতের লালচে দাগ দূর করে দাঁতের সৌন্দর্য বাড়াতে পারে।
আপেলকে বলা হয় প্রাকৃতিক টুথব্রাশ। খাওয়াদাওয়ার পরে একান্তই যদি দাঁত ব্রাশ করার সুযোগ না থাকে। একটি আপেল কিন্তু দাঁত ব্রাশের কাজ করে দিতে পারে। এ ছাড়া আছে গাজর। পপকর্নও দাঁত পরিষ্কার করতে পারে। এই খাবারগুলো তাই ভূরিভোজের পরের দিকেই রাখুন।
ডা. রায়হান কবীর খান
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল
কলেজ থেকে রিকশা করে বাড়ি ফিরছিলাম,
হাতে খাতা। মন মেজাজ বেশ
ফুরফুরে ছিলো। রিকশাওয়ালা বেশ কিছুক্ষণ
চুপ থেকে হঠাৎ আমাকে প্রশ্ন করা শুরু
করলোঃ
- কোথায় পড় তুমি?
- বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজে।
- কিসে?
- ইন্টারমিডিয়েট সেকেন্ড ইয়ার।
- সায়েন্স না আর্টস?
- সায়েন্স।
- তা এস এস সি তে জিপিএ কি ছিলো?
- 4.88
- ও.. অপশনাল সাবজেক্ট কি নিয়েছো?
- উচ্চতর গণিত
খানিকটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম
শেষের দুটি প্রশ্ন শুনে। লোকটা একটু হলেও
জানে,নাহলে এই প্রশ্নগুলো করার কথা না।
উনি পড়াশোনা করছেন নাকি এটা জিজ্ঞেস
করতে যাবো কিন্তু উনার
দিকে তাকিয়ে মনে হলো বয়স কম হলেও
চল্লিশের মতো হবে। এই প্রশ্ন
করলে হয়তো লজ্জা পাবেন। তাই আর এই
প্রশ্ন করলাম না। জিজ্ঞেস করলাম,
বাড়ি কোথায় আপনার?
উনি : ঠাকুরগায়। (কিছুক্ষণ থেমে আবার
বলতে শুরু করলেন) বাড়িতে আমার
ছেলেটি এবার এসএসসি পাশ
করে কলেজে ভর্তি হয়েছে সায়েন্সে।
ছেলের কথা উঠতেই উনার গলার স্বর
কিছুটা বদলে গেলো। কথার
মাঝে একটা অদ্ভুত উচ্ছাসের গন্ধ
পাচ্ছিলাম। মনে হলো ছেলের
কথা বলতে গর্বিত বোধ করছেন উনি।
আমি : ভালো। ওর রেজাল্ট
কি ছিলো এসএসসিতে?
উনি : 4.94 । ওকে নিয়ে আমার অনেক আশা।
এইচএসসি পরে ভালো কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়
জীবনে কিছু একটা করবে। সেই জন্য সবার
আগে ওর এইচএসসিতে ভালো রেজাল্ট
করা দরকার।
আমি : হ্যাঁ তা ঠিক। এইচএসসিতে রেজাল্ট
একটু খারাপ
হলে তো ভালো সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোত
ে চান্স পাওয়া অনেক টাফ হয়ে দাড়ায়।
এই টেনশনে নিজেও ভুগছি।
উনি : ওর পড়ালেখার জন্য
যে বাড়তি খরচটা আসে তা পোষাতেই
রিকশা চালাচ্ছি। না হলে কৃষি কাজ করেই
টানাটানি করে আমাদের পরিবারের
চলতো। চারটি সাবজেক্ট প্রাইভেট পড়ছে,
থাকে মেসে। হোস্টেলে দেই
নি সেখানে ওর কষ্ট হবে ভেবে।
আমি : আপনার অনেক বড় স্বপ্ন
ভেঙ্গে যাবে যদি সে এইচএসসি পরে ভালো
চান্স না পায় তাই না?
উনি :
সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে না পারলে
করে ভালো কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেই
পড়াবো। কি আর করার।
আমি : (অবাক হয়ে) কিন্তু সেখানে তো অনেক
খরচ। এখনই ওর পড়াশোনা আর পরিবার
চালানোর জন্য
রিকশা চালাতে হচ্ছে আপনাকে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়াতে এতো টাকা
কোথায় ?
উনি : কৃষির কিছু জমিজমা আছে।
তা বিক্রি করে দেবো। ১৯৯১
সালে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। আমার
বন্ধুবান্ধব
যারা সাথে পরীক্ষা দিয়েছিলো তাদের
চারজন এখন প্রফেসর, ডাক্তারও
হয়েছে কয়জন। অথচ
ভালোভাবে পড়লামনা বলে আমার আজ এই
দশা। গাইড দেবার মতো কেউ ছিলোনা তাই
বিপথে চলে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমার
ছেলেকে গাইড দেয়ার জন্যতো আমি আছি।
আমি থাকতে আমার ছেলের জীবনের এই
পরিণতি হতে দেবো না।
ওকে পড়িয়ে যাবো, যত কষ্টই হোক।
কথাগুলো শুনে আমার মুখ দিয়ে আর
কোনো শব্দ বেরোচ্ছিলো না। নিজেকে খুব
ছোট ও অপমানিত অনুভব করছিলাম।
একটা মানুষ যাকে রিকশা চালাতে হয়
যাতে ছেলের
পড়ালেখা ঠিকমতো চলে।
ছেলেকে চারটে সাবজেক্ট প্রাইভেটও
পড়াচ্ছে। ছেলের রেজাল্ট খারাপ
হলে আয়ের উৎস
কৃষি জমি বিক্রি করে তাকে পড়াবে এমন
মানসিকতাও সে তৈরি করে নিয়েছে।
পড়ালেখার মূল্য এর থেকে বেশী আর
কে বুঝে! টাকাপয়সার
অভাবে পড়ালেখা চালাতে গিয়ে হিমশিম
খেতে হচ্ছে, তার পরেও উনার
ছেলে পড়ালেখা করে যাচ্ছে। আর
আমাদেরকে আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ
তাআলা এদের তুলনায় অনেক বেশিই
দিয়েছেন কিন্তু তার পরেও ভালোভাবে, মন
দিয়ে পড়ালেখা করি না, আরাম-আয়েশ আর
বিনোদনকেই প্রাধান্য দেই...
(মূল লেখকের নাম খুঁজে পাই নি। লেখক
কারো পরিচিত
হলে নামটা কমেন্টে উল্লেখ করার অনুরোধ
জানাচ্ছি (স্ট্যাটাসের লিঙ্ক সহ)।) সারোয়ার মীম
একটি নিবিড় ভালোবাসার গল্প.....
কি বলব? কিছুই না..........
"আরি !মেয়েটা নিজের প্রফাইল পিকচার
দিছে !
ওয়াও !"
কমেন্ট করলাম ।
"NICE"
৫ মিনিট পর দেখলাম notification
আসছে একটা . . চেক করলাম ।
মেয়েটা কমেন্ট করেছে ।
"thanks"
একটা স্মাইল সিমবোল দিয়ে দিলাম ।
মেসেজ দিলাম ।
বললাম "ফাটাফাটি একটা ছবি দিছো ।"
রিপ্লাই সাথে সাথেই এল ।
"হুম । আর পাম দেয়া লাগবে না"
খুব মজা পেলাম ।
এভাবেই ১0-১৫ দিন ফেসবুক এ মেসেজ
আদান
প্রদান চলল ।
একদিন হটাত্ ওর নাম্বার টা চাইলাম ।
সে জানতে চাইলো "কেন নাম্বার কেন !"
বল্লাম "তোমাকে ডিস্টার্ব করব । তাই"
সে হেসে দিল ।
নাম্বার দিল ।
প্রথমবার এর মত কখা শুনলাম তার ।
অবাক হয়ে গেলাম । এত সুন্দর কন্ঠ !
আমি খুব ফান করতাম তার সাখে ।
আর সে শুধু হাসতো ।
ও হাসার সময় শুধু ওর হাসি টাই শুনতাম।
এত সুন্দর করে যে কোন মানুষ
হাসতে পারে জানা ছিল না ।
আমাদের মধ্যে সারাদিন মেসেজ
চ্যাটিং হত ।
ও খুব বৃষ্টি পছন্দ করতো ।
আর আমি !
ওকে বলতাম . . .
"বৃষ্টি আবার কারো পছন্দ হয় নাকি !"
ও ঐ দিন খুব এক চোট হাসল ।
ওর কথাতেই জীবনে প্রথম বার এর মত
নিজের
ইচ্ছায় বৃষ্টিতে ভিজলাম ।
অদ্ভুত অনূভূতি হল ।
ওকে ওই দিন ফোন করে বললাম "জানো ?
আজকে বৃষ্টিতে ভিজছি ।"
সে তো হাসতে হাসতে অবস্থাই খারাপ
করে ফেলল ।
ওই দিন বলেই ফেললাম
"হাসলে তোমাকে খুব
সুন্দর লাগে"
সে বলল "এই তুমি আমারে দেখছো ?
না দেখে কিভাবে বললা ?"
আমি বললাম "আমার মনের মাঝে তোমার
একটা ছবি আকা আছে ।"
সে আবার ও হাসতে থাকল ।
আর আমি মুগ্ধ হয়ে শুনলাম ।
কতো যে কষ্টের রাত ওর
সাথে কথা বলে কাটিয়েছি !
কষ্টে থাকলেই ওর সাথে কথা বলতাম ।
কথা বলা শেষে অবাক হয়ে দেখতাম মন
ভাল
হয়ে গেছে ।
২.
২ দিন হল সে ফোন দেয় না । মেসেজ ও দেয়
না ।
অস্থির লাগতেছে ।
ও অবশ্য বলছিল যে ও সিম টা চেন্জ
করবে কারন তাকে অনেকে ডিসটার্ব করে ।
তাই বলে ৪৮ ঘন্টা !
ভীষন অভিমান হল ।
সন্ধায় তার ফোন আসলো ।
সব রাগ অভিমান তার উপর একসাথে প্রয়োগ
করলাম ।
সে কষ্ট পেল ।
তার চেয়ে বেশি কষ্ট পেলাম আমি ।
তাকে সরি বললাম । ওই দিন আর
সে কথা বলল
না । ভীষন কষ্ট হল ।
৩.
ছোটবেলা থেকেই আমার মাথা ব্যথা ।
ইদানিং ওটা বেড়েছে ।
অনেক মাথা ব্যথা করলে একসময় নাক মুখ
দিয়ে ব্লিডিং হয় । অনেক ডাক্তার
দেখাইছি । কিন্তু সবাই
বলে প্রবলেমটা মাথা ব্যাথা থেকেই হয় ।
একদিন খবর পেলাম
অস্ট্রেলিয়া থেকে একজন
ডাক্তার এসেছেন । ওনাকে দেখাতে ঢাকা
গেলাম । ওর সাথে এই কারনে ২-৩ দিন
কথা হল না ।
আমার খুব কষ্ট হচ্ছিল ।
ডাক্তার আমাকে বলল
যে উনি অস্ট্রেলিয়া থেকে আবার
কয়েকমাস
পর আসবেন । তখন
তিনি আমার টেস্টের রেজাল্ট গুলো দিবেন
।
ডাক্তার আমার মাথা থেকে বুক
পর্যন্ত সিটিস্ক্যান করিয়ে রিপোর্ট
টা নিজের সাথে নিয়ে গেল ।
এত ঝামেলার জন্য ওর
সাথে কথা বলতে পারি নি ।
এর আগে কখনো মনে হয়নি । কিন্তু ওই দিন
মনে হয়ছিল যে ওকে আমি অনেক অনেক
ভালবাসি ।
৩.
রাতে ওকে ফোন দিলাম ।
ভেবেছিলাম ও রেগে যাবে । অবাক
হয়ে গেলাম যখন ও বললো "কই ছিলা ?
আমার
কথা
কি মনে পরে নাই ? কি হইছে তোমার ?"
আমি ওকে আসল কথাটা বলতে চাই নি ।
আমি জানি না কিভাবে যেন সে বুঝে ফেলল
আমি মিথ্যা বলতেছি ।
শেষ পর্যন্ত বলতেই হল ।
কথাটা সে হয়তো ভুলে গেল । কিন্তু আমার
এই
প্রবলেমটা বাড়তেই থাকল ।
আমি খেলতে খুব পছন্দ করি । সেটা ও
জানে ।
কিন্তু খেলার সময় আমি ব্যথা
পেতাম । আর ও কিভাবে জানি বুঝে ফেলত ।
কয়েকদিন খুব বকা দিত । কিন্তু যখন বুঝল
আমাকে থামাতে পারবে না । তখন শুধু
বলল "প্লীজ লক্ষী । একটু দেখে খেইলো ।"
আমি ওর এধরনের কথা শুনে খুব হাসতাম ।
ওর সাথে খুব মজা করতাম ।
আর ও আমাকে একটা মোহের মধ্যে রাখত ।
৪.
একদিন রাতে সাহস করে বলেই ফেললাম
মনের
কথা । মেসেজে বলেছিলাম কারন কল করে
বলার মত সাহস ছিল না । অনেকক্ষন পর
একটা মেসেজ আসল । যেটার মূল
কথাটা ছিল
যে সে আমাকে ভাল একজন ফ্রেন্ড
হিসেবে পেতে চায় । ওই দিন খুব কষ্ট
হইছিল
।
বুঝ হবার পর ওই দিন ই প্রথম চোখ
দিয়ে অঝোর
ধারায় পানি পরেছিলো ।
কয়েকদিন কথা বলিনি ওর সাথে । ও
প্রতিদিন
ই কল করতো আমাকে । সিদ্ধান্ত নিলাম
সে আমাকে যেভাবেই চায় সেভাবেই
থাকবো ।
ওর জন্য ভালবাসাটুকু আমার বুকেই
জমা থাকুক ।
আবার আগের মত হয়ে গেলাম ।
আমার সাথে পরিচিত হওয়ার আগে ওর অনেক
ফ্রেন্ড ছিল ।
কিন্তু আস্তে আস্তে ওর ফ্রেন্ড এর
সংখ্যা কমতে থাকল । ও আমার সাথেই সব
শেয়ার করতো ।
আমি নিজেকে আস্তে আস্তে গুটিয়ে নিতে থা
। কারন যখন সে
আর একটা ছেলের সাথে এভাবেই
কথা বলবে তখন আর
আমাকে মনে থাকবে না ।
তাই
নিজের কষ্ট গুলো নিজের ভিতরেই
লুকিয়ে রাখতাম ।
৫.
রোজা এসে গেল ।
অস্ট্রেলিয়া থেকে ডাক্তার এল ।
আমি একাই
ডাক্তার এর সাথে দেখা করতে গেলাম ।
ডাক্তার আমাকে রিপোর্ট
গুলো দেখাতে চাইলো না প্রথমে ।
পরে অনেক চাপাচাপির পর আমার
হাতে দিল ।
রিপোর্ট টা পরলাম । ওখানে লেখা
ছিল কোন এক অজ্ঞাত কারনে আমার ঘাড়ের
কাছে দুটো রগ জরিয়ে গেছে একটা
আরেকটার সাথে ।
অপারেশন প্রয়োজন । কিন্তু অপারেশন
টা খুব
রিস্কি । বাচার সম্ভাবনা ৫০-৫০
। আর অপারেশন টা না করলে আমার জীবন
আর
বড়জোড় ৫ বছর ।
মন ভেঙ্গে গেল ।
আব্বা আম্মা কে জানাতে পারলাম না ।
আব্বা আম্মা এখনো জানেন নাহ । আমার
চাচা যেহেতু ডাক্তার শুধু ওনি আর
আমারকিছু
কাছের বন্ধু কে জানালাম বিষয়
টা ।
এত রাগ লাগতেছিলো ! ভেবেছিলাম ভাল
কোন
জায়গায় টিকার পর আমার স্বপ্নের মানুষ
টাকে নিজের করে নিবো । তখন সে আর
মানা করতে পারবে না । কিন্তু আমার
স্বপ্ন
শুরুর আগেই শেষ হয়ে গেল ।
রাগে দুঃখে মোবাইল , সিম সব
ভেঙ্গে ফেললাম । ওর সাথে যোগাযোগ
বন্ধ।
কিন্তু ঈদের কিছুদিন আগে আর
থাকতে পারলাম
না । নতুন একটা সিম থেকে কল
দিলাম । সে ফোন ধরে অনেক কথাই বললো ।
বললো আমি নাকি ওর সাথে আর কনটাক্ট
রাখতে চাই না ।
আর সামলাতে পারলাম না । কি হলো কিছুই
বুঝলাম না ।
ওকে গড়গড় করে সব বলে দিলাম । এরপর আর
কোন যোগাযোগ নেই । অবাক হলাম । এত
সহজে সে আমায় ভুলে গেল । চলে গেল
ছেড়ে ।
{গল্পটি সংগ্রহ করা !}} সারোয়ার মীম
শুরু হচ্ছে পলিটেকনিক ২য় শিফ্ট এর অ্যাডমিশন কোচিং, ওতিসত্তর যোগাযগ করুন টেকনিকাল এইড এর ওফিসে।
Technical Aid Coaching Centre Admission and Academic Care's cover photo
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Rajshahi
6203