متجر عضوي-Organic Shop
Organic shop is for Everything that is organic, Authentic & Natural. We Provide big selection of org
অ্যাপ্রিকট রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। অ্যাপ্রিকটে পটাশিয়াম থাকার ফলে শরীরে তরলের মাত্রা ঠিক থাকে। ফলে রক্ত জমাট বেঁধে যায় না এবং রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে, স্ট্রোকের আশঙ্কাও কমে। বেশিরভাগ ফলের মতোই অ্যাপ্রিকটেও প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে।
👉এই অ্যাপ্রিকট এর জন্য আপনাকে কোনো দোকানে যেতে হবে না। আমরা সরাসরি পৌঁছে দিচ্ছি আপনার হাতে। তাই এখনি অর্ডার করুন। অর্ডার করতে আমদের ইনবক্সে মেসেজ করুন।অথবা কমেন্ট করুন।
যেকোনো প্রয়োজনে কল করুন ☎️01312589563
#এফ্রিকট #ড্রাইফুড #আখ্রট #তীন #তীনফল #এপ্রিকট #খেজুর #বাদাম #কিসমিস #আলুবখারা #চেরিফল #কাজুবাদাম #মোরব্বা #অ্যাপ্রিকট
৬২০ টাকা কেজি।😮😲শুধুমাত্র আজকের জন্য প্রিমিয়াম মধুময় বাদাম ৩৩ আইটেমের ১ কেজি মাত্র ৬২০ টাকা 😮
আলহামদুলিল্লাহ আমরা মধুময় বাদামের মান ও কোয়ালিটির ব্যাপারে আপনাদেরকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি ইনশাল্লাহ। পণ্যের মানের ব্যাপারে আমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে জবাবদিহিতার ভয় করি। আপনি কোনো সংশয় ছাড়াই নিতে পারেন ইনশাল্লাহ।
মধুময় বাদামে থাকা ৩৩ টির সব উপাদান আমরা নিজ হাতে পরিষ্কার পরিবেশে প্রসেস করে থাকি। তাই এর উপকারিতা উপভোগ করতে এখনি অর্ডার করুন।
এই মধুময় বাদামের রয়েছে চমৎকার সব গুনাগুন!
এটা যেমন হারানো শক্তি ফিরিয়ে আনে তেমনি দীর্ঘ সময় বিশে-ষ কাজের শক্তি বৃদ্ধি করে, এবং নিয়মিত এটা সেবন করলে মস্তিষ্ক সতেজ থাকে, শারীরিক মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখে, এছাড়াও এটা হচ্ছে অত্যন্ত সুস্বাদু খাবার। যারা এ সম্পর্কে যারা জেনেছে এবং কিনে খেয়েছে তারা ভালো ফলাফল পেয়েছে। (বিশেষ মুহুর্তে দুর্বল থাকলে খাওয়া শুরু করুনঃ)
পরিক্ষীত কিছু উপকারিতা_____________
✅শরীরের ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর করে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
✅শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
✅যারা শরীর ফিট রাখতে চান তাদের জন্য উপকারী।
✅গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই উপকারী।
✅চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
✅অকাল বার্ধক্য রোধে এটি খুবই কার্যকরী।
✅মুখের লাবণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
✅রক্তে কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
✅রক্তে শর্করা, মাইগ্রেন এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
✅ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করে
যোগাযোগঃ 01312-589563
✔️ক্যাশঅন ডেলিভারি। প্রোডাক্ট আপনার হাতে পেয়ে দেখে,চেক করে, প্রয়োজনে ডেলিভারি ম্যান থাকা অবস্থায় ১-২ চামচ খেয়ে তারপর পেমেন্ট করবেন। ভালো না লাগলে সাথে সাথে রিটার্ন।
🚚সারা বাংলাদেশে ডেলিভারি চার্জ ৮০ টাকা।
তাই দেরি না করে এখনই অর্ডার করুন, ইনশাআল্লাহ ভালো রেজাল্ট পাবেন
🌾পবিত্র কুরআনে বর্নিত বরকতময় ত্বীন ফল। এই ফলের রয়েছে বহুমুখী উপকারিতা।
🌾চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে যৌবনকে অটুট রাখতে এবং গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিস্ময়কর উপকারী একটি ফল হচ্ছে কুরআনে বর্ণিত ত্বীন ফল।
🌾প্রতিদিন ১/২ পিস ত্বীন ফল খেলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ।
🌿ত্বীন ফল নারী-পুরুষের শক্তি বৃদ্ধি করে।
🌿 চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়।
🌿এটি শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়।
🌿হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়
🌿ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
🌿শরীরের ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে।
🌿গভর্বতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে।
🌿ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
🌿যারা শারীরিক দুবর্লতায় ভোগেন এমন ব্যক্তির জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী।
🌿মুখ, জিহবা ও ঠোঁট ফাটার সমস্যা থাকলে তা নিরাময় করতে ত্বীন ফল সাহায্য করে।
🌿ত্বীন ফল শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
আমরা তুর্কির সাদা ফ্রেশ ত্বীনফল পৌছে দিচ্ছি আপনাদের হাতে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারির মাধ্যমে আর তাই
🍀অর্ডার করতে পেইজে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন 01312-589563 নাম্বারে....☎️
লেবুতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমারোহ যা শরীরকে বিভিন্ন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে |
আমরা প্রাত্যহিক জীবনে লেবু, সকলেই কম বেশি খেয়ে থাকি। সাধারণত খাবারের স্বাদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয় । আবার অনেকে এটির আচার তৈরি করেও খেয়ে থাকেন। লেবু আকারে ছোট ফল হলেও এর উপকারিতা প্রচুর আর পুষ্টিগুণেও ভরপুর।
আসুন জেনে নিন লেবুর অসাধারণ কিছু উপকারিতা-
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে:
লেবুতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমারোহ যা শরীরকে বিভিন্ন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে। নিয়মিত লেবু খাদ্যতালিকায় রেখে আমারা ক্যান্সারের হাত থেতে রক্ষা পেতে পারি।
পাকস্থলীকে সুস্থ রাখে:
যারা পেটের গোলযোগে ভুগছেন তাদের জন্য লেবু আদর্শ টনিক। পেটের গোলযোগের মধ্যে ডায়রিয়া, বদহজম, কোষ্টকাঠিন্য, আমাদের অস্বস্তিতে ফেলে দেয়, শুরুতে এক গ্লাস লেবু+লবন পানি আপনাকে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেবে। লেবুর সঙ্গে এক চা চামচ মধু হলে আরো ভাল।
ফুসফুসের জন্য ভাল:
লেবু ফুসফুসের যত্ন নেয় এবং শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য বের করে দেয়, লেবু শরীরের চর্বি ও লিপিডের মাত্রা কম রাখে।
ক্ষত সারায়:
লেবুর উচ্চ ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে কোন ভাইরাস জনিত ইনফেকশন যেমন ঠান্ডা, সর্দি, জ্বর দমনে লেবু খুব কার্যকারী, মুত্রনালীর ক্ষত সারাতেও লেবুর গুরুত্ব রয়েছে।
হাইপার টেনশন কমায়:
যারা খাবারে যথেষ্ট পটাশিয়াম গ্রহণ করে না, তারা সহজেই নান রকম হৃদরোগে আক্রন্ত হয়ে পড়ে। লেবুর রসে যথেষ্ট পরিমান পটাশিয়ামরয়েছে যা হাইপার টেনশন কমাতে সাহয্য করে।
ত্বকের যত্নে :
প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসাবে লেবুর জুড়ি নেই, এটি ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে, মধুর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। এটি ত্বকের সংকোচন সৃষ্টিকারী পদার্থকে নিয়ন্ত্রণ রাখে। চামড়ার অতিরিক্ত তেল অপসারণ করে। লেবুর রস প্রাকৃতিক অ্যানটি সেপটিক। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দূর করে। ব্রণ সারিয়ে তোলে, ত্বকের রং উজ্জ্বল করে। বয়সের বলিরেখা দূর করে।
মুখের দুর্গন্ধ দুর করে :
মাড়ির ব্যথা, দাঁতের সমস্যা, মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। লেবুর পানি খাবার পর দাঁত ব্রাশ করার প্রয়োজন নেই।
নখকে সুন্দর করে :
একটুকরা লেবু দিয়ে নখ পলিশ করলে নখ তার বিবর্ণতা থেকে উজ্জল রং ফিরে পায়। লেবুর পানিতে পা, হাত, ডুবিয়ে রাখলেও একটি উপকার হয়।
ওজন কমাতে :
নিয়মিত ফ্রেশ লেবুর জুস+পানি খেলে ধীরে ধীরে ওজন কমাতে সাহয্য করবে।
পিএইচ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ :
শুনলে অবাক হতে হয়, লেবু অম্লীয় হওয়া সত্ত্বেও শরীরে প্রয়োজনে ক্ষারধর্মী আচরণ করে। এটি শরীরে এসিডিটি তৈরি করে না। এটি শরীরের পিএইচ মাত্রাকে সঠিক অবস্থায় রাখে। লেবুর রস+লবণপানি পান করলে পিএইচ মাত্রা ঠিক থাকে।
গর্ভবতী নারীদের সুস্থতায়:
গর্ভবতী নারীদের জন্য খুবই ভালো লেবুজল। এটা শুধু গর্ভবতীর শরীরই ভালো রাখে না বরং গর্ভের শিশুর অনেক বেশি উপকার করে। লেবুর ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম শিশুর হাড়, মস্তিষ্ক ও দেহের কোষ গঠনে সহায়তা করে।
শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে :
যাদের হালকা শ্বাসকষ্ট আছে, তারা নিয়ম করে খাবারের আগে এক চামচ লেবুর রস খেতে পারেন। যারা মাইল্ড অ্যাজমায় ভুগছেন, লেবুর রস তাদের জন্য ওষুধের বিকল্প হিসেবেই কাজ করবে।
বয়সের ছাপ দূর করে:
বয়সের ছাপ পড়ে বলিরেখার মাধ্যমে। তাছাড়া অনেকের এমনিতেই বলিরেখা পড়তে পারে। লেবুর রস এই বলিরেখা দূর করতে দারুণ কার্যকর। রেখাগুলোতে লেবুর রস দিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন ও ধুয়ে ফেলুন।
লেবুর কয়েকটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ
১) যাদের অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে তাদের অতিরিক্ত লেবু খেলে বুক জ্বালা করে।
২) লেবুতে কারো কারো অ্যালার্জি হয়ে থাকে, তাই আগে থেকে জেনে নিয়ে লেবু চিকিৎসা শুরু করা উচিত৷ তা নাহলে হিতে-বিপরীত হতে পারে৷
৩) ওজন কমানোর জন্য খাদ্যাভ্যাসে লাগাম টানা হলে কার্বোহাইড্রেট ও অন্যান্য পুষ্টিগুণের অভাব দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে লেবুপানি পানের পরিমাণ বাড়িয়ে দিলে শরীরে ক্লান্তি ভর করতে পারে।
৪) অতিরিক্ত লেবু সেবনে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে পেট ফাঁপাসহ নানান ধরনের সমস্যা ও অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।
৫) অতিরিক্ত লেবু ও লেবুর শরবত পানের ফলে পেটে ও তলপেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
৬) লেবুর শরবত বেশি পান করলে কিছুটা দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে।
৭) যেকোনো মানুষের পরিমিত লেবু খাওয়া স্বাস্থের জন্য ভালো কিন্তু অতিরিক্ত লেবু স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।
পেস্তা বাদাম আমাদের সকলের পরিচিত, অনেকের কাছে প্রিয়ও। কিন্তু আমরা সবাই কি জানি এই ছোট্ট ফলটাই কতো খাদ্যগুণ রয়েছে। আমাদের খাদ্যতালিকায় এমন অল্পকিছু খাবার আছে যাতে একসাথে অনেকগুলো পুষ্টিগুণ রয়েছে। তার মধ্যে পেস্তা বাদাম একটি। এই বাদামটির কি কি গুণাবলী আছে, বা খেলে কি কি উপকার পাওয়া যাবে তাই নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। তাহলে চলুন জেনে নেই :
পেস্তা বাদামের খাদ্য গুনাবলীঃ
১) পেস্তা বাদামে চোখের দৃষ্টিশক্তি রক্ষাকারী দুইটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। সেগুলো হলো লিউটিন ও জিয়াক্সানথিন। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দুটি আরও কাজ করে। এদের জন্য চোখে সহজে ছানি পড়ে না ও রেটিনা ভালো থাকে।
২) পেস্তা বাদামে কার্বোহাইড্রেট কম থাকায় কম ক্যালরির জন্য এটি ডায়েট কন্ট্রোলে সহায়তা করে।এছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার ও প্রোটিন থাকে। এ কারণে বাদামটি অনেক সময় ধরে পেট ভরা রাখে। তবে একসঙ্গে বেশী খাওয়া ঠিক নয়৷ এছাড়া এতে ক্ষতিকারক স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ খুবই কম পরিমাণে থাকে।
৩) পটাশিয়াম আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি খনিজ পদার্থ। এটির বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। যেমন - এটি শরীরের সমস্ত পেশি ঠিক রাখতে সাহায্য করে, হার্টের পেশির কাজ করে ও শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক রাখতেও এই পটাশিয়ামই কাজ করে। এবং পেস্তায় এই পটাশিয়াম থাকে।
৪) ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে সুগার থাকায় প্রোটিন গ্লাইকেশন পদ্ধতিতে জমাট বেঁধে যায়। পেস্তায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই প্রোটিন জমাট বাঁধতে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। শুধু এই নয় পেস্তা বাদাম ব্ল্যাড পেশার ও ব্ল্যাড সুগারও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৫) পেস্তা বাদামে প্রচুর মিনারেলস থাকে। যা খেলে অ্যানিমিয়ার রোগ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাওয়া যায়। অ্যানিমিয়া এমন একটি মারাত্মক রোগ যা হিমোগ্লোবিন কমিয়ে দেয়, শরীর দুর্বল লাগে, মাথা ঝিমঝিম করে। এছাড়াও পেস্তা বাদাম একাধারে আয়রন ও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতেও সহায়ক।
পেস্তা বাদাম ফলটি আকৃতিতে ছোট হলেও এর উপকারিতা অনেক। তাই আমাদের খাদ্যতালিকায় ফলটি থাকা অত্যন্ত জরুরি।
শিমের বিচির উপকারিতা
শীতকালীন অসংখ্য সবজির মধ্যে সুস্বাদু ও জনপ্রিয়তায় উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শিম। দেশের প্রায় সব এলাকাতেই এ শিমের চাষ হয়ে থাকে। শিমের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ভেষজ গুণ। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেলও। শিম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী একটি সবজি। যারা খাদ্যে সরাসরি প্রোটিন গ্রহণ করেন না অর্থাৎ মাছ, মাংস খাওয়া হয় না, তাদের জন্য শিমের বিচি শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এই শীতে নিয়মিত শিম খেলে ত্বকও ভালো থাকে। আবার যাদের আমিষ খাওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধতা আছে, তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া ভালো।
ভেষজদের গবেষণায় শিমের মধ্যে খাকা পুষ্টি উপাদান
আহার উপযোগী শিমের প্রতি ১০০ গ্রাম কচি শুঁটিতে পানি ৮৫ গ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪৮ কিলোক্যালরি, আমিষ ৩ গ্রাম, শর্করা ৬.৭ গ্রাম, চর্বি ০.৭ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৪ গ্রাম, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম ২১০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১.৭ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ১৮৭ মাইক্রো মিলিগ্রাম এবং আঁশজাতীয় উপাদান বিদ্যমান রয়েছে। পরিপক্ব শুঁটিতে পানি কম থাকে এবং কিছু উপাদান বেশি থাকে। যেমন শ্বেতসার ৬০ গ্রাম, আমিষ ২৫ গ্রাম, স্নেহ ০.৮০ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৬০ মিলিগ্রাম, তাপশক্তি ৩৪০ কিলোক্যালরি।
শিমের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
* শিমের পাচক আঁশ (ডায়েটরি ফাইবার) খাবার পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ডায়রিয়ার প্রকোপ কমায়।
* রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস সাহায্য করে।
* পাকস্থলী ও প্লিহার শক্তি বাড়ায়, শরীরের ভেতরের গরম ভাব দূর করে।
* শিমের পুষ্টিগুণ শুধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় না, রোগকে শরীর থেকে দূরে রাখে।
* লিউকোরিয়াসহ মেয়েদের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে, শিশুদের অপুষ্টি দূরীভ‚ত করে।
* মাছসহ বিভিন্ন খাবারের ফুড পয়জনিং প্রতিরোধী অ্যান্টিডোট হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
* শিমের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ ও শিমের মধ্যে থাকা খনিজ গুণ চুল পড়া রোধে সহায়তা করে এবং চুলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায়ও উল্লেখযোগ্য ভ‚মিকা রাখে।
* শিমে রয়েছে সিলিকন জাতীয় উপাদান, যা হাড়কে মজবুত করে। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলেট। এ উপাদান গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিশেষ উপকারী।
* শীতে ত্বক হয়ে ওঠে শুষ্ক আর প্রাণহীন। নিয়মিত শিম খেলে ত্বক উজ্জ্বল ও ভালো থাকবে এবং ত্বকের রোগবালাইও দূরে থাকবে।
* শিম কোলন ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধেও কার্যকর ভ‚মিকা রাখে।
* শিমের ফুল রক্ত আমাশয়ের চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়।
* শিমের পরিপক্ব বীজে প্রচুর আমিষ ও স্নেহজাতীয় পদার্থ আছে। শিমগাছ শিকড়ের সাহায্যে বাতাস থেকে নাইট্রোজেন আবদ্ধ করে মাটিকে উর্বর করে তোলে।
সতর্কতা ঃ-
শিমে সামান্য পরিমাণে ক্ষতিকর সায়ানোজেনিক গ্লুকোসাইড আছে। শিম প্রতিদিন খাওয়া যাবে তবে পরিমাণে খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। শুকনো শিমে এই উপাদানের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি। তাই শিমের শুকনো বিচি রান্না করার সময় অবশ্যই একবার পানি পরিবর্তন করা উচিত। অতিরিক্ত শিম খেলে অনেক সময় বমি বমি ভাব হলেও তেমন ভয়ের কিছু নেই।
মধুর উপকারিতা #পার্ট_২
#পাকস্থলীর_সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।
#তাপ_উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।
#পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।
#দৃষ্টিশক্তি_বাড়াতে: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
#রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।
াতে: মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে।
#হজমে_সহায়তা: মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয় এবং হজমে সহায়তা করে।
#গলার_স্বর: গলার স্বর সুন্দর ও মধুর করে।
#তারুণ্য_বজায়_রাখতে: তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।
#হাড়_ও_দাঁত_গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।
#রক্তশূন্যতা_ও_কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
#আমাশয়_ও_পেটের_পীড়া_নিরাময়ে: পুরোনো আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের উপকার করে থাকে।
#হাপানি_রোধে: আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।
#উচ্চ_রক্তচাপ_কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।
#রক্ত_পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।
#রক্ত_উৎপাদনে_সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদানকে (আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট) অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।
#হৃদ্রোগে: এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
#রোগ_প্রতিরোধশক্তি_বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান
মধুর উপকারিতা #পার্ট_১
পুষ্টিগুণ ও উপাদেয়তার দিকটি বিবেচনা করে যদি আমরা খাবারের একটি তালিকা করি, সে তালিকার প্রথম সারিতেই থাকবে ‘মধু’র নাম। এটি শরীরের জন্য উপকারী এবং নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগবালাই থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এটি বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত।
#মধুর_উপাদান
মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশমন্টোজ। আরও থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশএনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।
#মধুর_উপকারিতা
#শক্তি_প্রদায়ী : মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
#হজমে_সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
#কোষ্ঠকাঠিন্য_দূর_করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
#রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।
#ফুসফুসের_যাবতীয়_রোগ_ও_শ্বাসকষ্ট_নিরাময়ে: ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।
#অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।
#যৌন_দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
#প্রশান্তিদায়ক_পানীয়: হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।
#মুখগহ্বরের_স্বাস্থ্য_রক্ষায়: মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় মধু ব্যবহৃত হয়। এটা দাঁতের ওপর ব্যবহার করলে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। দাঁতে পাথর জমাট বাঁধা রোধ করে এবং দাঁত পড়ে যাওয়াকে বিলম্বিত করে। মধু রক্তনালিকে সম্প্রসারিত করে দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য রক্ষা করে। যদি মুখের ঘায়ের জন্য গর্ত হয়, এটি সেই গর্ত ভরাট করতে সাহায্য করে এবং সেখানে পুঁজ জমতে দেয় না। মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া মাড়ির প্রদাহ ভালো হয়
জাতীয় ফল কাঁঠাল সবারই প্রিয়। কাঁঠালে আছে নানা শারীরিক উপকারিতা। তবে জানেন কি, শুধু কাঁঠালে নয় এর বীজেও আছে নানা পুস্টিগুণ। যা ভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেবে।
অল্পখরচে শরীরে পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সারাবছর কাঁঠালের বীজ রাখতে পারেন খাবার মেন্যুতে । প্রোটিন থেকে শুরু করে এতে আছে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিংক, আয়রন ফসফরাস ও ফাইবার। জেনে নিন কাঁঠাল বীজ খেলে সারবে যেসব রোগ-
#হজমশক্তি_বাড়ায়: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে বিপাকক্রিয়া বাড়ায় কাঁঠাল বীজ। প্রচুর ফাইবার থাকে এতে। যা ডায়রিয়া নিরাময়েও ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। বদহজমে সহজ হোমমেড রেমেডি হতে পারে এই পাউডার।
#দৃষ্টিশক্তি_বাড়ায়: কাঁঠাল বীজে প্রচুর ভিটামিন এ আছে। যা চোখের জন্য খুবই জরুরি। যারা চোখের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগে থাকেন; তারা চোখের যত্নে কাঁঠাল নিয়মিত খেতে পারেন। এটি নাইট ব্লাইন্ডনেস কাটাতেও সাহায্য করে।
#যৌন_চিকিৎসায়: যুগ যুগ ধরে নানা ধরনের যৌনব্যাধিতে কাঁঠালের বীজের ব্যবহার হয়ে আসছে। এশিয়ার অনেক দেশে প্রচলিত চিকিৎসার একটি অন্যতম উপকরণ এটি। কাঁঠালে থাকা আয়রনও এ কাজে সহায়ক।
#পেশী_গঠন: উচ্চমানের প্রোটিন সমৃদ্ধ কোলেস্টেরলবিহীন বীজটি ডায়েট চার্টে থাকলে তৈরি হবে পেশীবহুল শরীর। মিলবে ক্যালরিও। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তাদের জন্য কাঁঠাল বীজ হতে পারে অনেক উপকারী এক খাবার।
#বলিরেখা_দূর_করে: বয়সের ছাপ দূর করতে কাঁঠালের বীজে আছে জাদুকরি গুণ। কাঁঠালের বীজের গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ফেসপ্যাক দুই সপ্তাহ পরপর মুখে লাগালে অসময়ে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করবে। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান ফ্রি র্যাডিক্যাল দূর করে। এতেও ত্বকের সতেজতা বাড়ে।
#চুলের_যত্নে: কাঁঠালের বীজে থাকা ভিটামিন এ চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। চুলের আগা ফেটে যাওয়া রোধ করে এই ভিটামিন। এজন্য খাবারের তালিকায় কাঁঠালের বীজ রাখুন। এতে থাকা প্রোটিন ও আয়রন চুলের জন্য টনিকের কাজ করে।
#রক্ত_স্বল্পতায়: রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায় কাঁঠালের বীজে থাকায় আয়রন। যা অ্যানিমিয়া তথা রক্তাল্পতা সংক্রান্ত সমস্যা মোকাবিলা করে।
#ত্বকের_রোগ_সারায়: এটি ত্বকের নানা রোগও সারায়। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে ও স্বাস্থ্যকর চুল পেতে নিয়মিত কাঁঠালের বীজ খেতে পারেন। কাঁঠালের বীজ আপনার ত্বককে করে তুলবে সজীব ও তরতাজা।
দু-একটি বীজ সামান্য দুধ ও মধুতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে, সেটা দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। সেই পেস্ট সারা মুখে লাগিয়ে শুকাতে দিন। তারপর উষ্ণ গরম পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
#মানসিক_চাপ_কমায়: মানসিক চাপ কমাতে কাঁঠালের বীজ খুবই উপকারী। কাঁঠালের বীজ প্রোটিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টসে ঠাসা। যা মস্তিষ্কের ক্যামিকেলের ভারসাম্য বজায় রেখে শরীর মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
#সংক্রমণ_রোধে: বর্ষাকালে বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ বাড়ে। এই বীজ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। অনেকেরই হয়তো জানা নেই, কাঁঠাল বীজ বিভিন্ন সংক্রমণ রোধে সাহায্য করে। নিয়মিত কাঁঠালের বীজ খেলে বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবেন।
#মস্তিষ্ক_ও_হার্টের_সুস্থতায়: প্রতিদিনের খাবারে কাঁঠালের বীজ রাখলে আপনার শরীরের আয়রনের মাত্রা বাড়বে। এই বীজে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। কাঁঠালের বীজ হিমোগ্লোবিনের একটি উপাদান। আয়রন সুস্থ রাখবে আপনার মস্তিষ্ক ও হার্টকেও।
🌿কুমড়া বিচির উপকারিতা 🍀
👉কুমড়ার বিচি খেলে গভীর ও পর্যাপ্ত ঘুম হয়। এতে করে স্বাস্থ্য ও মন ভালো থাকে।
👉কুমড়ার বিচি ত্বকের ব্রণ কমিয়ে আনে, ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে,ত্বক কোমল করে।
👉কুমড়ার বিচি খেলে শরীরের বাত ও ব্যাথা অনেকটা কমে আসে, ব্যাথা ধীরে ধীরে একদম কমে যায়।
👉ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকেনা, তাদের উচিত প্রতিদিন আট থেকে দশটি কুমড়ার বিচি খাওয়া। কুমড়ার বিচি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
আমাদের পেজ এ অর্ডার করতে ইনবক্স করুন -
১.আপনার নাম
২.অ্যাড্রেস
৩. ফোন নম্বর।
সারা বাংলাদেশ এ হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।
ডেলিভারি চার্জ ঢাকা সিটিতে ৫০ টাকা এবং বাংলাদেশের যেকোনো জেলায় ১০০ টাকা মাত্র।
অর্ডার করতে এখনই ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা সরাসরি কল করুন +8801962-019525
👉আখরোট (walnuts)
সুস্থ থাকতে প্রতিদিন আখরোট কেনো খাবেন❓
আসুন জেনে নেই.....
অন্য বাদামের মতোই আখরোটেরও প্রচুর স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। শরীরের নানা ধরনের সমস্যা দূর করতে এ বাদামের তুলনা নেই। নিয়মিত আখরোট খেলে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়:
#ডায়াবেটিস_প্রতিরোধ_করে: যারা নিয়মিত আখরোট খান তাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় অনেকটাই কম হয়।
#স্মৃতিশক্তি_বাড়ায়: স্মৃতিশক্তি বাড়াতে আখরোট বেশ কার্যকরী। এতে থাকা ওমেগা থ্রি অবসাদ কাটাতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের কোষের সজীবতা বজায় রাখতে আখরোট বেশ উপকারী।
#ত্বকের_উজ্জ্বলতা_বৃদ্ধি_করে: আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে থাকায় এটি ত্বক সুস্থ রাখতে ভূমিকা রাখে। নিয়মিত আখরোট খেলে ত্বকের বলিরেখা কমে। সেই সঙ্গে বয়সের ছাপও দূর হয়।
#চুল_স্বাস্থ্য_ভালো_রাখে: আখরোটে থাকা বায়োটিন চুল সোজা করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে চুল পড়া কমায় এবং চুলের বৃদ্ধি বাড়িয়ে তোলে।
#শরীরের_জন্য_উপকারী: শরীরের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুবই জরুরি। শরীরে থাকা ফ্রি র্যাডিক্যালস হৃৎপিন্ডের উপর চাপ ফেলে। আখরোটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায় এটি শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
#পেট_পরিষ্কার_করে: পেট পরিষ্কার রাখতে শরীরে ফাইবার থাকা অত্যন্ত জরুরি। সাধারণত যেসব খাবার থেকে শরীরে প্রোটিন আসে, সেগুলিতে ফাইবারের পরিমাণ অত্যন্ত কম। আখরোটে থাকা ফাইবার হজমক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
#মানসিক_চাপ_কমায়: আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি থাকায় এটা ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। এছাড়াও ভিটামিন বি মুড ভালো রাখতে ও মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
#শিশুর_মস্তিস্কের_বিকাশ_ঘটায়: গবেষণায় দেখা গেছে, আখরোটে থাকা ভিটামিন ই, মোলাটোন, ওমেগা ৩, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে বিশেষভাবে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের আখরোট খাওয়ানোর অভ্যাস করা দরকার।
িয়ন্ত্রণ_করে: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত আখরোট খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ এতে থাকা ওমেগা থ্রি, প্রোটিন এবং ফাইবার দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
✅আমাদের কাছে একদম ফ্রেশ কোয়ালিটির “আখরোট” পাবেন ইনশাআল্লাহ।
🛒আমরা কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে সারা দেশে পন্য ডেলিভারি করে থাকি এবং ঢাকা শহরে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়। (ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য)
অর্ডার করতে এখনই ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা সরাসরি কল করুন +8801962-019525
খেজুর খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারি। খেজুর যে শুধু আমরা রোজার সময়ই খাই তা কিন্তু নয়, খেজুর সারা বছরই খাওয়া যায়। কারণ খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেজুর।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস থাকলে প্রচলিত খেজুরের বদলে শুকনো খেজুরকে ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-
১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।
৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
৮. খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Shahid Nagar 8 No Road, Lalbag, Dhaka
Ramna
Mogbazar
Ramna, 1217
We are working with traditional confectionery products from different regions. Let us know which pro
151/c, West Rampura, Dhaka
Ramna, 1219
Rajshahi Mango provide best quality mangoes all over Bangladesh.its natural product and harmless als
Ramna, Dhaka 1000
Ramna, 1217
Order all your favorite dry foods and all organic foods at home on this page.