Subash Musics
I am a content creator
মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহি নৃত্য
Traditional Marma nation song stage dance
Robe Offering Ceremony Song-2
"Tui Chakma Moitre Bana Bihar" Tripura, India.
Tune & Singer: Subash Musics (Subash Chakma)
Youtube Link: https://youtu.be/zZ7kJLKHgSI
Boli Khela, it ia part of wrestling. A traditional game in Chittagong Hill Tracts
Venue: Rangamati Mari Stadium
মহাকাশ বিষয়ক সাধারণ জ্ঞানের অমূল্য নোটঃ
কি আর করা! এগুলো পড়েই তো বিসিএস,ব্যাংকারসহ সরকারি কর্মকর্তা-কমচারী হতে হবে আমাদের। কারোর কাজে দিবে মনে করলে শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন।
১. ভারত কবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরন করে?
উত্তর: ২৩ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি( বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬:৩৪ মিনিটে)
* মিশন এর নাম-
উত্তর: চন্দ্রযান-৩ ( ভারত ২০১৯ সালে চন্দ্রযান-২ প্রেরণ করেছিল যদিও ব্যর্থ হয়েছিল তখন)
৩. ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নাম কী?
উত্তর: ISRO(ইসরো)- Indian Space Research Organisation.
৪. ISRO কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৫ আগস্ট, ১৯৬৯।
৫. ISRO- এর সদর দপ্তর কোথায়?
উত্তর: কর্ণটক, বেঙ্গালোর, ভারত।
৬. ISRO চেয়ারম্যান বা প্রধানের নাম কী?
উত্তর: শ্রীধরা পানিকার সোমনাথ( এস. সোমনাথ)।
৭. চাঁদের রহস্যময় দক্ষিণ মেরু বিজয়ী প্রথম দেশ - ভারত।
৮. কবে, কোথা থেকে চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপন করা হয়?
উত্তর: ১৪ জুলাই, ২০২৩ খ্রি., ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশকেন্দ্র থেকে।
৯. চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডের নাম কী:
উত্তর: বিক্রম ( উচ্চতা প্রায় -২ মিটার, ওজন ১৭০০ কেজির উপরে)।
১০. চন্দ্রযান-৩ এর রোভারের নাম কী?
উত্তর: প্রজ্ঞান ( রোভারের ওজন প্রায় ২৬ কেজি, এই রোভার চাঁদের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালাবে এবং পৃথিবীর বুকে তথ্য প্রেরণ করবে)।
১১. চন্দ্রযান- ৩ বহনকারী রকেটের নাম কী?
উত্তর: উৎক্ষেপক যান মার্ক-৩(এলভিএম-৩)।
১২. কততম দেশ হিসেবে ভারত চাঁদে অবতরন করল?
উত্তর: ৪র্থ তম ( রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত)।
১৩. প্রথম চাঁদে অবতরন করে - রাশিয়া( ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯)। মিশনের নাম নাম: লুনা-২.
১৪. দ্বিতীয় দেশ হিসেবে চাঁদে অবতরন করে- যুক্তরাষ্ট্র(২ জুন ১৯৬৬)। মিশনের নাম- সার্ভেয়র-১ .
১৫. তৃতীয় দেশ হিসেবে চাঁদে অবতরন করে- চীন( ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩), মিশনের নাম: চ্যাঙ'ই - ৩ ।
১৬. বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নাম কী?
উত্তর: স্পারসো(SPARRSO)- Space Research & Remote Sensing Organization.
১৭. যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নাম কী?
উত্তর: নাসা (NASA- National Aeronautics and Space Administration)
প্রতিষ্ঠা- 1958, সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি।
১৮. রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নাম কী?
উত্তর: রসকসমস(ROSCOSMOS) - The Russian Federal Space Agency. প্রতিষ্ঠা- ১৯৯২, সদর দপ্তর- মস্কো।
১৯. চীনের মহাকাশ গবেষনা সংস্থার নাম কী?
উত্তর: সিএনএসএ(CNSA - China National Space Administration), প্রতিষ্ঠা- 1993, সদর দপ্তর- Haidian, Beijing.
তথ্য সংগ্রহে: Subash Chakma
তথ্যসূত্র: NASA, ISRO, Wikipedia, দৈনিক প্রথম আলো, CNCA, ROSCOSMOS
What is Stenograph(Shorthand)?
এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ এর রেজাল্ট পুনঃনিরীক্ষণ কিভাবে করতে হবে!
রাঙ্গামাটি রিজার্ভবাজার লঞ্চঘাট থেকে একই সময়ে ছেড়ে যাওয়া দুটি লঞ্চ(একটি বাঘাইছড়ির উদ্দেশ্যে, আরেকটি বরকলের উদ্দেশ্যে)
There is no end to learning in life. I am still a student, still learning. I see that in order to survive in the society, at all Linked issue is connected in every situation. Someone work behind the scenes and others from within the scenes. To know the peoples real identity is very complicated today.
আমার চলমান সংকটময় সময় অতিবাহিত করেই মিউজিক এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েট কাজে ফিরবো।
Once a time With Chakma king actor.........
Save your facebook ID from hackers
Content create speech for female
Vote for Rusho & Asish
লংগদু তিনটিলা
১৮+ ছবি কাভার দিয়ে tag দেয়
হতাশা! কারো কাছে সময় কাটানোর সঙ্গী, কারো কাছে বাজে একটা শব্দ, কারো কাছে যেন নিষ্ঠুর নিয়তি।
লাইফের একটা পর্যায়ে এসে ছেলে-মেয়েরা হতাশায় ভূগতে থাকে । সময়ের কাজ সময়ে করতে না পারলে ইলেভেন- আওয়ারে এসে হতাশা-কে বন্ধু হিসেবে আপন করে নিতে হয়।
তবে এখানে দু'ধরনের হতাশার অনুভূতি আমি ব্যক্ত করবো। যেকোনো চেষ্টার ব্যর্থতার হতাশা এবং লাইফে কোনো চেষ্টায় না থেকে অন্তিমে এসে উপায়হীন চরম হতাশা।
আমিও প্রচুর হতাশায় ছিলাম, তবে আজও হতাশমুক্ত নই কারণ যে স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম আজও চলমান।
সঠিক গাইডলাইনের বড়ই অভাবে ছিলাম। যতই বেড়ে উঠেছি ডানে-বামে সঠিক পরামর্শদাতার বদলে বাঁশ দেয়ার লোকের সাক্ষাত বেশি পেয়েছি। যারা কিনা সামনে পেলে সাবাশ-এগিয়ে যাও -শুভ কামনা বলে, তাদের একটি অংশ একটু পেছনে গিয়ে নানা অপবাদ দিতো বা সুযোগ পেলে বাঁশ ঢুকিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতো।
বয়স যখন ১৮/১৯/২০/২১/২২/২৩ ছিলাম তখনও সরাসরি কিংবা সোসাল মিডিয়ায় আমার লাইফের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কোনো ধরনের গাইডলাইন আমার নজরে পড়েনি। গ্রেজুয়েশন সম্পন্ন করার পরে মা'কে হারিয়ে সাথে সাথে সড়ক দুর্ঘটনায় পড়ে গেলাম। ইনজ্যুরি দেখে ধরেই নিলাম এই বুঝি লাইফ এখানেই শেষ। কারণ একটাই ছিল- দরিদ্রতা। যাই হোক নিজের জমানো কিছু টিউশনির টাকা ও চেনা -অচেনা শুভাকাঙ্খী মহলের সহযোগিতায় চিকিৎসার উপায় বের হলে ডাক্তারের সান্নিধ্য গ্রহণ করি। বছরের পর বছর বিছানায় শুয়ে রুমে আবদ্ধ থাকতে থাকতে একদিন হঠাৎ সোসাল মিডিয়ার একটি ক্যারিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক দু'জন বড় ভাইয়ের সফলতার জার্নি স্ট্যাটাস চোখে পড়লো। তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইল চেক করে দেখি সফলতার শত মন্ত্র ওয়ালে ঘুরছে। হাজার হাজার মানুষ তাঁদেরকে অনুসরন করছে। আফসোস অনুভব করলাম আরো ৫ বছর আগে কেন এমন মানুষের গল্প পড়ার সৌভাগ্য আমার হয়নি।
আর দেরি করিনি। পা নিয়ে দাঁড়াতে না পারলেও বসে বসে ঐ দু'জন বড়ভাইয়ের দেয়া থেরাপি প্রাক্টিশ করতে শুরু করি। সময়কে বিন্দুমাত্র অবহেলা করিনি আর। ক্রেসে ভর করে হেঁটে টিউশনি করতাম, যেহেতু মাটিতে পা ফেলতে পারতাম না। এর বাইরে যতটুকু সময় পেতাম টেবিলে বসতাম,কারণ বয়স দ্রুত চলে যাচ্ছে।
এদিকে বিভিন্ন ক্যারিয়ার গ্রপে সফলদের স্বপ্নগাঁথা পড়ে অনুপ্রাণিত হতাম। কিন্তু তাঁদের সাথে আমার পারিবারিক সিচুয়েশনের বিরাট পার্থক্য ছিল বিধায় তাঁদের অর্ধেক যেতে পারি কিনা কল্পনা করতাম। কল্পনা এখনও করি। যখন থেকে সঠিক গাইডলাইন পেয়েছি তখন দৃঢ় সংকল্প করে ফেললাম হাতে যা সময় আছে কাজে লাগাতে হবে, আর হ্যাভী পরিশ্রম করতে পারি বলে আশাবাদীও ছিলাম যে কোথাও অন্তত মাথা লুকানোর ঠিকানা অবশ্যই মিলবে। মিলেছে বটেই। তবে আরো বেটার পজিশনে যেতে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। সঠিক গাইডলাইনের কথা কেন বললাম? সোসাল মিডিয়ায় বা পথে-প্রান্তরে আজও বহু ছেলে-মেয়ে আছে যারা কিনা কারোর গঠনমূলক গাইডলাইন এড়িয়ে চলে, বা যারা নিজের অভিজ্ঞতাও প্রকাশ করে তাদেরকে নানাভাবে বাজে মন্তব্য করে নিজেকে মহা আনন্দ দেয়। দিনশেষে এদের হতাশা জটিল হয়ে পড়ে।
তাই বলবো- কারোর থেকে সঠিক গাইডলাইন পেলে আজই কাজে নেমে পড়ুন। মনে রাখবেন কয়েক বাক্যের সঠিক গাইডলাইন আপনার জীবনকে উন্নতির পথে পরিবর্তন এনে দিতে পারে।
রাঙ্গামাটি টু লংগদু পর্যন্ত লঞ্চ চলের নাহি হন্না হবর পায়!
হতদরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ vs কাঙ্খিত স্বপ্নের অগ্রায়ন!
কথিত আঝে- "জন্ম হোক যথাতথা, কর্ম হোক ভালো"।
আমি এ কথার একটু বিপরীত ব্যাখ্যা দিতে চাই।
মানুষ মায়ের পেট থেকে ধনী,গরিব, শিক্ষিত হয়ে আসে না এটা যেমন সত্য, ঠিক তেমনি আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বলতাও নির্ভর করে আপনার জন্মের ওপর। কেউ প্রধানমন্ত্রীর ঘরে জন্ম নেয়, কেউ রাষ্ট্রপতির ঘরে জন্ম নেয়, কেউ উচ্চ শ্রেণির ঘরে জন্ম নেয়, কেউ পয়সাওয়ালার ঘরে জন্ম নেয়, কেউ সুশিক্ষায় প্রতিষ্ঠিত ঘরে জন্ম নেয়, কেউ চাকরিজীবীর ঘরে, কেউ ব্যবসায়ীর ঘরে,কেউ কৃষকের ঘরে,কেউ দিনমজুরের ঘরে জন্ম নেয়।
জন্মের ওপরও নির্ভর করে আপনি ফিউচারে ক্যারিয়ার গঠন করতে কত ধরণের বাধা/প্রতিকূলতার সম্মূখীন হবেন। একজন শিশু যদি কোনো প্রতিষ্ঠিত পরিবারে জন্ম নেয় সে শিশুর বেড়ে ওঠা এবং দিনমজুরের পরিবারে জন্ম নেয়া শিশুর বেড়ে ওঠা আকাশ-পাতাল ব্যবধান। আশা করি বুঝাতে পেরেছি। আরেকটু ক্লিয়ার করি- প্রতিষ্ঠিত পরিবারে বেড়ে ওঠা শিশুটি বাধাহীনভাবে পৃথিবীকে জানবে এবং দেখবে, একমূখীভাবে সে তার মেধাকে বিকশিত করতে পারবে। প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে টুকিটাকি বাধাসমূহ তার বাবা বা পরিবার ক্লিয়ার করে দিবে।
কিন্তু হতদরিদ্র পরিবারে সন্তান বেড়ে ওঠে নানা প্রতিকূলার মধ্য দিয়ে। যতদিন বুঝার বয়স হয়না ততদিন না হয় মনে এত কষ্ট নেই। কিন্তু যখন নিজে নিজে বুঝে উঠতে পারবে তখন সে উপলব্দি করে কর্ম ভালো করতে জন্মটাও ভাল কোথাও হওয়া দরকার ছিল। এখানে একটি বিষয় বলে রাখি- হ্যাঁ অনেক সন্তান কোটিপতি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও লাইফের অর্জন শুন্য, তবে এ শুন্যতে তাদের কোনো মানসিক বা মাথায় চাপ/বোঝা ছিল না যদিও বয়স শেষে আপসোস করে। আর অনেকেই বলবে- হাল চাষ, জুম চাষ করে পড়াশুনা করেই তো ওমূক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হ্যাঁ হয়েছে। সেটি বহু আগের ঘটনা, যখন শিক্ষার প্রসার ব্যাপকভাবে ঘটেনি তখন। আর এখনও সম্ভব, কিন্তু এখন প্রয়োজনীয় ব্যাকআপ দিতে হবে সন্তানকে যদি মানুষ করাতে চান। একজন সন্তানের যদি নিজের পড়াশোনার খরচ যোগার করতে হয়, নিজের পেটের খরচ যোগার করতে হয়, সাথে ছোট ভাই-বোন থাকলে নিজে প্রতিষ্ঠিত না হতেই তাদেরকে ব্যাকআপ দিতে হয় তাহলে বুঝে নিবেন সেই সন্তান বহুমূখী চাপে মাথা পুরো লোড। তাহলে সেই সন্তান কিভাবে নির্বিঘ্নে ক্যারিয়ার গঠন করবে!? আমি এখনও দেখি আমার মত হতভাগা পরিবারের সন্তান একটি নিরাপদ ভবিষ্যৎ গঠনে অক্লান্ত সংগ্রাম করে যাচ্ছে। একবার ঢাকায় চাকরি পরীক্ষা দিয়ে আসার পর পুরো মাসটা না খেয়ে থাকার মত অবস্থায় পড়তে হয়। কাজেই কাঙ্খিত স্বপ্ন পূরণে যথাযথ জায়গায জন্ম হওয়াটাও আবশ্যক। তবে এই না যে হতদরিদ্রের ঘরে শিশুর জন্ম নেয়া পাপ। অর্থাৎ দরিদ্র পরিবারে জন্ম নিলে একটা বর্ডারের মধ্যেই যা সাধ্য তা করে যেতে হয় সেটি বুঝিয়েছি।
পরিশ্রম, সততা, সময় এবং অঙ্গীকার(অর্থাৎ মূখের বাক্য ভঙ্গ করা যাবে না) - এ জিনিসগুলো যাদের জীবনের অধ্যায়ে নাই তাদের লাইফ সত্যিই ধ্বংসের পথে বা ধ্বংস হয়।
পরিশ্রম করার বয়সে যদি আরাম-আয়েশে দিন কাটালে সুখ ভোগ করার বয়সে হাজারো পরিশ্রম করেও কূল-কিনারা পাওয়া যাবে না।
জগতের মানুষ কেউ ত্রুটিমুক্ত নয়। তবে পরিশ্রমী ও সৎ মানুষের সংস্পর্শে থেকে লাইফে অনেক কিছু অর্জন করা যায়।
সৎ মানুষ কখনও আপনাকে অসৎ পরামর্শ দিবে না, আপনার অবস্থান বুঝে পরামর্শ দিবে।
যে লোকের পরামর্শ আপনার লাইফ স্টাইলের সাথে সাংঘর্ষিক এবং পরিবারেে সামগ্রিক অবস্থাকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলতে পারে সে লোকের সাথে নরমাল সম্পর্ক স্টিল রেখে মতবিনিময় দূরত্ব বাড়ানো উচিত।
চলা পথে কেউ কাঁটা হয়ে দাঁড়ালে কাঁটা সরানোর কাজে সময় নষ্ট না করে বিকল্প আরেকটি পথ তৈরি করা উচিত যদি জার্নিটা শুরুর দিকে হয়। যারা পথ তৈরি করতে পারে তাদের পথের অভাব নেই।
কেউ সমালোচনা করলে উত্তেজিত না হয়ে বরং হৃদয়ে নোট রেখে নীরবতা পালন করুন যদি আপনার প্রত্যক্ষ কোনো ক্ষতিসাধন না হয়। নিন্দু এবং সমালোচকদের কাছে কোনো একদিন কাজে আসতে পারেন কিনা সুযোগ খুঁজুন।
অপ্রয়োজনীয় কথা বর্জন করতে পারলে নিজের পক্ষে ভালো। চায়ের দোকানে বসলে চা কাপ পান করা শেষ হলে উঠে আসা ভালো। কারণ দোকানে বেশিক্ষণ বসে থাকলে অপ্রয়োজনীয় আড্ডায় ডুবে যাবেন, যা একদিকে সময় নষ্ট অন্যদিকে অপ্রয়োজনীয় আড্ডাসমূহ নিজের জীবনকেও হুমকিতে ফেলতে পারে।
যার/যাদের সাথে পাল্লা দেওয়া সম্ভব নয় তাদের থেকে কোনো দাওয়াত বা আহবানের সাড়া পেলেও উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে বিনয়ের সাথে এড়িয়ে চলতে পারেন। সাধ্য সম্ভব হলে মাঝেমধ্যে মিশে গিয়ে সম্পর্ক অটুট রাখতে পারেন। তবে নিজের এবং পরিবারে যেন কোনোরুপ নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে তার নজরও রাখতে হবে।
কারোর আর্থিক মূল্যহীন পরামর্শসমূহ বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করুন। কারণ জীবন গঠন করতে কেউ কেউ হুদাই আর্থিক রিলেটেড পরামর্শগুলো দেয়।
আমার সড়ক দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে বাইক চালকদের উদ্দেশ্যে দুটি কথা:
এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ রুটিন প্রকাশ।
সকল বোর্ড।
নোটিশ পিডিএফ কপি ডাউনলোড লিংক-https://dhakaeducationboard.gov.bd/data/20230608134503400664.pdf
Journey..
এই পোস্ট আনর পৈদ্যানে মর #জোব- পড়ি চেভার হোজোলি থেলঅ। প্রথমে হোমবে ইক্কো মিলে বা মরদ প্রতিষ্ঠিত অনা মানে এ নয় যে হামাক্কায় সরকারি চাকরি লাগিবো। নিয়মিত এক্কান ইনকাম সোর্স থেলেই সিবে প্রতিষ্ঠিত মুই যিয়েন মনে গরং।
মুই পুঝোর গরিমবে অলধে- যে মিলেউনে চাকরিবলা,পয়সাবলা তোগান তারা যোগ্যতা কি?? বা যে বাপ মা উনে তারা ঝিবোত্তেই চাকরিবলা, পয়সাবলা ঝামেই তোগান তারা হি একবারও তারা ঝিবোর যোগ্যতা আন তলবিচ্ গরি চেয়োন?? ইউনিভার্সিটি অনার্স/মাস্টার্স গরিলে সিয়েন হি সংসার চালেবার যোগ্যতা ধরে নাহি?? ঘরে ঘরে মাস্টার্স পাশ ইক্কে! অনার্স/মাস্টার্স ডিগ্রী কি জীবনর শ্রেষ্ঠ অর্জন? নিয়মিত স্থায়ী এক্কান ইনকাম সোর্স(সিয়েন ওই পারে চাকরি,ওই পারে ব্যবসা,ওই পারে অন্য কোনো প্লাটফর্ম অত রয়্যালিটি ইনকাম সোর্স, বানা সরকারি চাকরি ন'লাগে) যেদক্কন অর্জন গরি পারা ন'যায় সেদক্কন পর্যন্ত সে মানুষচো পয়সাবলা বা চাকরিবলা লোবার তৃষ্ণা জাগানা ঠিক নয় মুই যিয়েন মনে গরং। কারণ নেক মোক দুনোজনর সংসার উন্নতি গরিবার ইচ্ছা থা পরে,আর ইচ্ছা থেলে কর্ম হাতত রাগা পরিবো দুনোজনর। এক্কা অলে জামেই হধা হলে হনধে- জামেইবো অর্থস্বার্থ হেজান? চাকরি আগে নে নেই? তে সালেন সংসার চালানার দায়িত্ব কি বানা মরত্তুনোর?? মিলেবোর নেই?
নিজে যদি সে যোগ্যতা আন অর্জন গরিলে সেক্কে তে সে লেভেলর নেক বা মোক তোগেলে মানায়। একদাগি মিলের ভবিষ্যৎ নাঙে ভ ও নেই,তারা আবার বিরাট চাকরি বলা পয়সাবলা তোগান। সে মিলেউন লনা মানে সংসারত দুঃখ টাঙানা। যে মিলেউন সত্যিকারে সংসারী মনোভাব আগে তারা নিজো নেক্কোরে যেন যোগ্যতাসম্পন্ন চান ঠিক তারা নিজোরেও যোগ্য ইজেবে গড়ে তুলিবার চান পরিবারত উন্নয়নর অংশীদার ওভার উদ্দেশ্যে। যেমন হয়েক্কো মিলেই ইক্কে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ইজেবে টুকটাক ব্যবসা গত্তন টেঙা হামাদন। Dipti Chakma , কুহেলি, ত্রিশিলা দাঘি সহ ই-কমার্স গ্রুপত বেশ হয়েকজন চাকমা মিলে একটিভ গরি ইনকাম গত্তন, তারার ভবিষ্যৎ সিকিউর আগে হুও যায়। সো এ ধরনর মিলেউনে চাকরিবলা বা পয়সাবলা নেক তোগেলেও শতভাগ মাননসই অভ অবশ্যই। কিন্তু একদাঘি মিলে হুদাই ফুদানি মারিবার নাঙে উড়িবার ঘুরিবার নাঙে চাকরিবলা,পয়সাবলা নেক তোগেবার চানদে সে মিলেউন নিজেও বরবাদ আর নেক্কোরেও জ্বালেই হেবাক ইয়েন সিওর। যে মিলেউনোর হন ভবিষ্যৎ চিন্তা নেই, কিন্তু চাকরিবলা,পয়সাবলা লোই ফুদানি মারিবার চান সালে সে মিলেউন যিবে মোক ইজেবে লয় সে মরত্তোর হোবালত দুঃখ আঘে। উন্নত দেশ হিত্তে পারিবারিক মাথাপিছু আয় বেশ? কারণ তারা বজি ন'থান। নিজোর অবস্থা অনুসারে কর্মত লাগি থান।
at Tanzang Recording Studio, Rangamati.
Enjoy sunset moments!
টিউশনি করলে নাকি চাকরি পরীক্ষায় পাশ করা যায়।
এ কথার সাথে আমি একমত নই।
নাপ্পি ব্যবসায় যে লোক লাভ করতে পারে না, সে লোক আর কোনো ব্যবসায় লাভ করতে পারবে না!"-
কারণটা জানেন নি?
How to check your facebook login devices//
আপনার ফোসবুক এ্যাকাউন্ট কয়টি ডিভাইসে লগইন করা হয়েছে চেক করুন।
&_English_Tutorial
YT link- https://youtu.be/W4gnBTqG1J4
Mw Nijo Adamo Dhokken Pijhey Pori Theiyey Changma Somajottey Valedi Hodha.
ম নিজো আদামর ধোক্কেন পিজে পড়ি থেইয়ে সমাজর উদিজে ভালেদি কধা।
YT Link: https://youtu.be/Nt9El_DwSZ0
's_Speech
How to hide Facebook Friendslist
কিভাবে ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্ট hide করবেন।
YT- https://youtu.be/TPE-_lmKqss
How to hide Facebook Friendslist//ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্ট কিভাবে hide করতে হয়/ Bangla & English Tutorial How to hide Facebook Friendslistফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্ট কিভাবে hide করতে হয় & FollowMy official channel : https://you...
বিঝু পরবর্তী লাইভ ও একটি চাকমা দেশাত্মবোধক গান
How to hide Youtube Subscriber//
ইউটিউব চ্যানেলে Subscribers Hide করতে নতুন ফিচার।
- https://youtu.be/4Awa7k0L4QM
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Rangamati
Rangamati
This is Hirimota Chakma. I love to dance, sing, play guitar, bike rider and travel the whole world.?
Chittagong
Rangamati, 4360
ভালোবাসার প্রতিটি মুহূর্ত হোক বন্দি, ক্যামেরার রঙিন ফ্রেমে প্রকৃতির সংস্পর্শে...
Dhaka
Rangamati
Sujon, is a Bangladeshi Technology Based YouTube Channel.This Channel is Giving Daily Tech Videos,Reviews,Unboxing,Updates,bangla news, Android Tips & Tricks & Many more Tech Rela...
Rangamati, 4500
Hi, I am Prayas Chakma Who loves Travelling, Photography and Filmmaking. I always try to do What I l