Faruque Hossain
Nearby media companies
বড়খাতা
Rangpur City
Rangpur
Rangpur Division
Best Islam
Sreerampur
5400
RIP
Roagpur
Tengonmari
5460
Tengonmari
Podagonj
documentary video creator
আগে নিরাপত্তা শৃংখলা
নাকি
দাবি আদায় বিশৃঙ্খলা
???
কোলকাতার সবচেয়ে বড় ফুলবাজার। ফুল বাজারটি হাওড়া ব্রীজের পাশেই। এখানে খুচরা ও পাইকারি দরে ফুল বিক্রি হয়।
1-207, 1-306 under UCC Act ... I am imposing protection of my rights ...
I do not allow Facebook / Meta or any other Facebook / Meta related person to use my pictures, information, messages or messages, in the past and at any time in the future.
Copy this post and post it on your news page and declare that you are not allowing Facebook / Meta to share my information posted on their website anywhere else. Nothing in the picture, present or past, friend, phone number, email address, any personal information or post may be used differently without my written permission.
আমার সংগ্রহে এই বইটি এখনো আছে। একেবারে ঝকঝকে। যদি প্রয়োজন হয়, নক করলেই পেয়ে যাবেন।
গতকাল সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ১১ টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ ( পল্লী বিদ্যুৎ ) না থাকায় ৩০ বছর পরে অতীতের ঐতিহ্যবাহী হারিকেন জ্বালানো হয়েছিল।
------------------------------------------
লোকেশন : ৪ নং ওয়ার্ড, রংপুর সিটি কর্পোরেশন।
মাটির ভাড়েতে যা মজার চা
ফেলে আসা মাটির গন্ধ পাই
--------------------------------------
মারকুইস ষ্ট্রীট, কোলকাতা
মুন্নী বদনাম হোয়ি -
মারাঠাদের বিরূদ্ধে যুদ্ধ করে মীরজাফর খ্যাতি লাভ করে। সেই সুবাদে ধীরে ধীরে নবাব আলীবর্দীর সাথে তার সখ্যতা বাড়তে থাকে এবং নবাব তাঁর বৈমাত্রেয় বোন শাহ খানম সাহিবাকে তার সাথে বিবাহ দেন। আলীবর্দীর বোন শাহ খানম চোখে পড়ার মত অত সুন্দরী ছিলো না। তাঁর চেয়ে মহলের দাসীরা অধিক সুন্দরী ছিলো। মীরন এবং ফাতিমার জন্মের পর থেকে তিনি প্রায় সময়ই অসুস্থ থাকতেন। অসুস্থ স্ত্রী নিয়ে সংসার করা গেলেও, কামনা পূরণ সম্ভব নয়।
আলীবর্দীর তিন মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর বড় ভাই হাজী আহমেদের তিন ছেলের সাথে। এর মাঝে বড় মেয়ে ঘসেটি বেগম ছিলেন নিঃসন্তান। তিনি আমিনার ছেলে সিরাজউদ্দৌলার ভাই একরামুদ্দৌলাকে দত্তক নিয়েছিলেন। একরামুদ্দৌলার বিবাহ উৎসবে জৌলুস বাড়ানোর জন্য সে সময়ের বিখ্যাত বিশু বেগের নটীর ( নর্তকীর ) দল আনা হয়। ঐ নটী দলের সদস্য ছিলো মুন্নী বাঈ। আরো অনুষ্ঠানের আশায় নটীর দল মুর্শিদাবাদে থেকে যায়। অসম্ভব সুন্দর দেহবল্লবীর অধিকারিণী মুন্নী বাঈ। কাম বাসনা চরিতার্থ করার জন্য মীরজাফর মুন্নীর জলসাতে গেলেও এক সময় প্রেমে পড়ে যায়। তৎকালে রাজা, বাদশাহ, শাহজাদাদের নর্তকীদের নাচমহলে বিনোদন করা দোষের কিছু ছিলো না। কিন্তু তখনকার প্রচলিত রীতি অনুযায়ী অভিজাত শ্রেণীর পুরুষেরা দাসীদের বিয়ে করতে পারলেও রং মহলের কোন নটীকে বিয়ে করা সম্ভব ছিলো না। মুন্নী বাঈ মীরজাফরের কাছে শাহ খানমের চেয়ে প্রিয় হলেও তাকে বিয়ে করে সমাজকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর মত হিম্মত মীরজাফরের ছিলো না। কারণ সে একেতো নবাবের বোন জামাই, অন্যদিকে প্রধান সেনাপতি। সুতরাং মুন্নী বাঈকে ঘরে তোলার স্বপ্ন বুকে মাটি চাপা দিয়ে, অপেক্ষা করা ছাড়া তার সামনে আর কোন পথ খোলা ছিলো না।
নবাব আলীবর্দী খাঁ'র মৃত্যু এবং সিরাজউদ্দৌলার সিংহাসন আরোহন তার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার পথ সুগম করে দেয়। নবাব সিরাজউদ্দৌলা মাত্র পনেরো মাস মসনদে ছিলেন। পলাশীর যুদ্ধে মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর সে তার খায়েশ পূরণ করে বাংলার নবাব হয়ে। সকল লোক লজ্জাকে পায়ে ঠেলে পঁয়ষট্রি বছরের বৃদ্ধ নবাব মীর জাফর আলী খাঁ নটী মুন্নী বাঈকে বিয়ে করে। মীরজফরই প্রথম ব্যক্তি যিনি নটী মুন্নী বাঈকে বেগমের মর্যাদা প্রদান করেছেন। শাহজাদা সেলিমের প্রেম যেখানে ব্যর্থ, মীরজাফরের প্রেম সেখানে সফল। তার এই প্রেম কাহিনী নিয়ে অমর প্রেমের গল্প, কবিতা, উপন্যাস রচিত হতে পারতো। পরে মীরজাফর রব্বু বাঈ নামে আরেক নটীকে বিবাহ করে। মীরজাফরের মৃত্যুর পর থেকে ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এই দুই নটীর গর্ভজাত সন্তান এবং তাদের উত্তরাধিকাররা বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিল। কিন্তু তাদের নিয়ে ঐতিহাসিক বা কবি সাহিত্যিকদের কাছে না তেমন তথ্য পাওয়া যায়, না জনগণের মুখে কোন কথা শোনা যায়। কারণ নটীর সন্তানদের নিয়ে মাথা ঘামানোর ইচ্ছে কারোর হয়না।
সঙ্গীত প্রিয় মানুষ মুন্নীর বদনাম যতটুকু জানে লাড়কার বদনামের কথা ততটা জানে না। মুন্নীর সেই লাড়কাই ছিলো পলাশীর যুদ্ধের এবং ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর।
চট্টগ্রামে আছি, এখনো কাটেনি ঘুর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব। দফায় দফায় বৃষ্টি এবং বাতাসের সাথে ভালো আছি।
আগামী ২৬/৪/২০২৪ বিকাল ৪ টা ৩০ মি: সরাসরি প্রচারিত হবে 'এক রাজকুমারের গল্প '
দার্জিলিং- পর্ব- ৩ (Gurkha)
গোর্খাল্যান্ড ওয়ার মেমোরিয়াল, বাতাসিয়া
জেনে নিন- গোর্খা সৈনিকদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য।
দার্জিলিং- পর্ব- ২, ঘুম রেলওয়ে ষ্টেশন
( GHUM Railway Station )
দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের ঘুম রেলওয়ে স্টেশন ভারতের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। ৪ এপ্রিল ১৮৮১ সালে নির্মিত এই স্টেশনটি ২,২৫৮ মিটার (৭,৪০৭ ফু) ) উচ্চতায় অবস্থিত।
দার্জিলিং
দার্জিলিং পর্ব - ১
প্রকৃতিকে আপন করে নিতে দার্জিলিং ভ্রমনের বিকল্প নেই। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করার পাশাপাশি ঐতিহাসিক অনেক কিছু জানার আছে এখানে। দার্জিলিং ভ্রমনের বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন পরবর্তী পর্বে।
সেন্ট জোসেফ স্কুল, দার্জিলিং
১৮৮৮ সনে যার যাত্রা শুরু হয়।
তিস্তার গতিপথ ও উৎস:
আমি যখন দার্জিলিং থেকে সিকিমের গ্যাংটকে যেতে থাকি তখন পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে বারবার একটা নদীর দেখা পাই। পথেই তিস্তা নামক একটি ছোট বাজারে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য আমাদের চা বিরতি দেয়া হয়। তখন সেই নদী ও তিস্তা নাম নিয়ে মনে খটকা লেগে যায়। দেখতে দেখতে আমাদের জীপ গাড়িটি গিয়ে দাঁড়ালো সিকিমের প্রবেশদ্বার রংপো নামক স্হানে। মনের খটকাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি এই তিস্তা এবং রংপো নাম নিয়ে বাংলাদেশের রংপুর জেলা ও তিস্তা নদীর সাথে মেলাতে থাকি। তখন আমার সন্দেহ কেটে যায়। আসলে তিস্তার উৎপত্তি ভারতের এই এলাকা থেকেই। আমার জন্ম বাংলাদেশের রংপুর জেলায়, তিস্তা পাড়েই আমার গ্রাম।
তিস্তা নদীর উৎস উত্তর সিকিমের হিমালয় পর্বতমালার ৫,৩৩০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত সো লামো হ্রদে। হ্রদটি ডোংখা গিরিপথের উত্তরে অবস্থিত। তিস্তা নদী ছাঙ্গু, ইউমথাং ও ডোংকিয়া লা পর্বতশ্রেণী থেকে উৎপন্ন ছোট ছোট নদীর জলে পুষ্ট। ভারতের সিকিমের রংপো ও পশ্চিমবঙ্গের তিস্তাবাজার শহরের কাছে ত্রিবেনীতে মিলিত হয়েছে। তিস্তা নদী উভয় রাজ্যের সীমানা নির্দেশ করছে। তিস্তা সেতুর (যে সেতুটি দার্জিলিং ও কালিম্পং শহরের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে) ঠিক আগে তিস্তা তার প্রধান উপনদী রঙ্গিত নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এখান থেকে তিস্তার গতি দক্ষিণমুখী। শিলিগুড়ি শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে সেবকের করোনেশন সেতু পেরিয়ে তিস্তা পশ্চিমবঙ্গের সমভূমি অঞ্চলে প্রবেশ করেছে। তারপর পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা,কোচবিহার জেলা ও বাংলাদেশের রংপুর জেলার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তিস্তা মিশেছে ব্রহ্মপুত্রে।
তিস্তার গতিপথ ও উৎস:
আমি যখন দার্জিলিং থেকে সিকিমের গ্যাংটকে যেতে থাকি তখন পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে বারবার একটা নদীর দেখা পাই। পথেই তিস্তা নামক একটি ছোট বাজারে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য আমাদের চা বিরতি দেয়া হয়। তখন সেই নদী ও তিস্তা নাম নিয়ে মনে খটকা লেগে যায়। দেখতে দেখতে আমাদের জীপ গাড়িটি গিয়ে দাঁড়ালো সিকিমের প্রবেশদ্বার রংপো নামক স্হানে। মনের খটকাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি এই তিস্তা এবং রংপো নাম নিয়ে বাংলাদেশের রংপুর জেলা ও তিস্তা নদীর সাথে মেলাতে থাকি। তখন আমার সন্দেহ কেটে যায়। আসলে তিস্তার উৎপত্তি ভারতের এই এলাকা থেকেই। আমার জন্ম বাংলাদেশের রংপুর জেলায়, তিস্তা পাড়েই আমার গ্রাম।
তিস্তা নদীর উৎস উত্তর সিকিমের হিমালয় পর্বতমালার ৫,৩৩০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত সো লামো হ্রদে। হ্রদটি ডোংখা গিরিপথের উত্তরে অবস্থিত। তিস্তা নদী ছাঙ্গু, ইউমথাং ও ডোংকিয়া লা পর্বতশ্রেণী থেকে উৎপন্ন ছোট ছোট নদীর জলে পুষ্ট। ভারতের সিকিমের রংপো ও পশ্চিমবঙ্গের তিস্তাবাজার শহরের কাছে ত্রিবেনীতে মিলিত হয়েছে। তিস্তা নদী উভয় রাজ্যের সীমানা নির্দেশ করছে। তিস্তা সেতুর (যে সেতুটি দার্জিলিং ও কালিম্পং শহরের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে) ঠিক আগে তিস্তা তার প্রধান উপনদী রঙ্গিত নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এখান থেকে তিস্তার গতি দক্ষিণমুখী। শিলিগুড়ি শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে সেবকের করোনেশন সেতু পেরিয়ে তিস্তা পশ্চিমবঙ্গের সমভূমি অঞ্চলে প্রবেশ করেছে। তারপর পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা,কোচবিহার জেলা ও বাংলাদেশের রংপুর জেলার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তিস্তা মিশেছে ব্রহ্মপুত্রে।
কোলকাতার হলুদ ট্যাক্সি ক্যাবের অতীত
কোলকাতা সহ ভারতের অনেক জায়গায় দেখা যায় হলুদ ট্যাক্সি ক্যাব। দ্রুত,সহজলভ্য এবং কম খরচে গন্তব্যে পৌছানোর জন্য কোলকাতার একমাত্র মাধ্যম এই ট্যাক্সি ক্যাব। এই গাড়ির নাম এ্যাম্বাসেডর ক্লাসিক। এই গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ছিল হিন্দুস্তান মোটরস। ১৯৫৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল ভারতীয় অটোমোবাইল কোম্পানি হিন্দুস্তান মোটরস।
১৯৪২ সালে শ্রী বি এম বিড়লা দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতের হিন্দুস্তান মোটরস। ১৯৮০ এর দশক পর্যন্ত গাড়ি বিক্রির ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় ছিল, যখন শিল্পটি সুরক্ষা থেকে উন্মুক্ত হয়। তার পুরো ইতিহাস জুড়ে, কোম্পানিটি তার বিক্রয়ের জন্য এবং প্রতিযোগিতা দূর করে টিকে থাকার জন্য সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার উপর নির্ভর করে। মনোজ ঝা ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন যিনি ২১ ফেব্রুয়ারী ২০১২ এ পদ থেকে পদত্যাগ করেন।১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৭-এ হিন্দুস্তান মোটরস ট্রেডমার্ক সহ অ্যাম্বাসেডর ব্র্যান্ড বিক্রির জন্য পিউগেট এসএ-এর সাথে একটি চুক্তি সম্পাদন করে। তখন থেকেই এই গাড়ি নির্মাণ বন্ধ হয়ে যায়।
এর ব্যর্থতার পিছনে বিপণন কৌশলের অভাব, পরিবর্তিত গ্রাহক বেসের সাথে সংযোগ না করা, উচ্চ মূল্যের কাঠামো, মডেলগুলির কোনও বড় পরিবর্তন, এবং সীমিত ইঞ্জিন বিকল্পগুলির মতো বিভিন্ন কারণে চিহ্নিত করা যেতে পারে।
আজ কোলকাতায় ট্রাম বাহনের ১৫১তম বার্ষিকী পালিত হচ্ছে।
ট্রাম ভারতের কলকাতা শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন ব্যবস্থা। ভারতের ট্রাম উনিশ শতকের শেষদিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৮৭৩ সালে কলকাতায় ঘোড়া টানা ট্রাম চালু হয়েছিল; ১৮৯৫ সালে চেন্নাইতে বৈদ্যুতিক ট্রাম শুরু হয়েছিল এবং ট্রামগুলি মুম্বই, কানপুর এবং দিল্লিতেও চালু হয়েছিল। কলকাতা বাদে ১৯৩৩ থেকে ১৯৬৪ সালের মধ্যে সমস্ত ভারতীয় শহরে এগুলি বন্ধ ছিল।
কলকাতা ট্রাম
পশ্চিমবঙ্গ পরিবহন নিগম পশ্চিমবঙ্গের সরকার অধিগৃহীত একটি নিগম। এটি রাজ্যে বাস, ট্রাম এবং ফেরি চালায়। এটি ভারতের একমাত্র ট্রাম পরিষেবা এবং ১৯০২ সাল থেকে এশিয়ার প্রাচীনতম বৈদ্যুতিক ট্রাম। এখানে মোট ২৫৭ টি ট্রাম রয়েছে, যার মধ্যে ১৩২ টি কলকাতার রাস্তায় প্রতিদিন চালাতেন, তবে এখন কেবল প্রতিদিন ৩৫ টি ট্রাম চালিত হয়। একক ডেক আর্টিকুলেটেড গাড়ি ২০০ যাত্রী (৬০ বসা) বহন করতে পারে।
ভারতে প্রথম ঘোড়ার টানা ট্রাম ২.৪-মাইল (৩.৯ কিমি) ১৮৭৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি শিয়ালদহ এবং আর্মেনিয়ান ঘাট এর মধ্যে। কলকাতা ট্রামওয়ে কোম্পানী গঠিত হয়েছিল এবং লন্ডনে নিবন্ধিত হয়েছিল ২২ ডিসেম্বর ১৮৮০ সালে। মিটার-গেজ ঘোড়া টানা ট্রাম ট্র্যাক শিয়ালদা থেকে আর্মেনিয়ান ঘাট হয়ে বৌবাজার স্ট্রিট, ডালহৌসি স্কোয়ার এবং স্ট্র্যান্ড রোড হয়ে ১৮৮০ সালের ১ নভেম্বর ভাইসরয় রিপন এই রুটের উদ্বোধন করেন। ১৮৮২ সালে, ট্রাম গাড়িগুলি চালানোর জন্য বাষ্পীয় লোকোমোটিভ পরীক্ষামূলকভাবে মোতায়েন করা হয়েছিল। ১৯ শতকের শেষ দিকে, সংস্থার ১৬৬ ট্রাম গাড়ি, ১,০০ ঘোড়া, সাতটি বাষ্প লোকোমোটিভ এবং ১৯ মাইল ট্রাম ট্র্যাকের মালিকানা ছিল। ১৯০০ সালে, ট্রামওয়ের বৈদ্যুতিকরণ এবং এর ট্র্যাকগুলির পুনর্নির্মাণ ৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি (১,৪৩৫ মিলিমিটার) (স্ট্যান্ডার্ড গেজ) শুরু হয়। ১৯০২ সালে, ভারতের প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রামকারটি ২৭ শে মার্চ এসপ্ল্যানেড থেকে খিদিরপুরে এবং ১৪ জুন এসপ্ল্যানেড থেকে কালীঘাট অব্দি সম্প্রসারিত হয় ।
Banjhankri falls, Gangtok, Sikkim, India.
Welcome to Sikkim ( Gangtok). I am in MG market Gangtok. In this city you cannot throw used tissues, packets anywhere. Where smoking is not permitted. If you do this you will have to pay a fine
আমার পেছনে আজ কাঞ্চনজঙ্ঘার সূর্যোদয়। সূর্যোদয়েের সময় তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। টাইগার হিল দার্জিলিং থেকে।
ভোর ৪ টায় টাইগার হিল তারপর কাঞ্চনজঙ্ঘার খোঁজে
অবশেষে দার্জিলিং। আমার রংপুরে এখন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি এখানে ১৩ ডিগ্রি। আমার শীত করছে।
দার্জিলিংয়ের পথে
অবশেষে শিলিগুড়ি।
রংপুরে মহাশ্বেতা দেবীর বাসভবন
----------------------------------------------
মহাশ্বেতা দেবী ১৯২৬ সনের ১৪ ই জানুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মণিষ ঘটক ছিলেন প্রথিতযশা সাহিত্যিক এবং আয়কর বিভাগের চাকুরিজীবি। বাবার চাকুরির বদলীসূত্রে ১৯৪৪ সনে মহাশ্বেতা দেবী স্বপরিবারে চলে আসেন রংপুরে। রংপুরের এই বাসাতেই থাকতেন মহাশ্বেতা দেবী। বাসভবনটি বাংলাদেশ ব্যাংকের মোড়, সিটি ফিলিং স্টেশনের দক্ষিণ পার্শ্বে অবস্থিত। প্রাচীর বেষ্টিত বাসভবন এলাকাটি আয়কর বিভাগের সম্পত্তি।
মহাশ্বেতা দেবীর বিদ্যালয় শিক্ষা শুরু হয়েছিল ঢাকায়। ভারত বিভাজনের পর স্বপরিবারে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চলে যান। শান্তি নিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক এবং পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।
সাহিত্য সংস্কৃতি অনুরাগী পরিবারে জন্মগ্রহন করায় মহাশ্বেতা দেবী একসময় হয়ে উঠেন সাহিত্যিক।
তার উল্লেখযোগ্য রচনাগ্রন্থ- হাজার চুরাশির মা,অরণ্যের অধিকার, রুদালি ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য পুরষ্কার - সাহিত্য একাডেমি পুরুষ্কার,পদ্মশ্রী, পদ্মবিভূষণ, বঙ্গবিভুষণ।
২০১৬ সনের ২৩ জুলাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কলকাতার বেলভিউ ক্লিনিকে ভর্তি হন। সেপ্টিসেমিয়া সহ একাধিক রোগে আক্রান্ত হলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়ে ২৮ জুলাই মৃত্যুবরন করেন।
Happy new year - 2024
With warm wishes
বলতে পারবেন এটা কি ?
----------------------------------
এটা অনেকের শৈশবের সাথে জড়িয়ে আছে।
৯০ দশকের জনপ্রিয় বিস্কুট
--------------------------------------
Nabisco
Na - National
bis - biscuit
co - company
নাবিস্কো গ্লুকোজ বিস্কুট। জানিনা কেউ মনে রেখেছেন কিনা? এক সময় চায়ের সাথে , স্কুল টিফিনের ঘন্টা বাজলে, বাড়িতে মেহমান এলে নাবিস্কো গ্লুকোজ বিস্কুট ছিলো সবার আগে।
ঘুমালেই শান্তি, ঘুম থেকে জেগে উঠলেই যত হিসেব নিকেশ শুরু।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Kukrul
Rangpur
5400
Rangpur
Adventure,হাসি এবং বিনোদন মুলক ভিডিও CREATOR! 🥀LIKE, COMMENT, SHARE & SUBSCRIBE OUR PAGE🥀
Nilphamari
Rangpur, 5300
I'm YouTube video creator.my channel Link, https://youtube.com/channel/UCFGabGEOXlNoz1tX3WEdHnw
Rangpur
Hi,this is MD Miraj khan ,I am a video creator my tiktok account https://www.tiktok.com/@miraj_khan1
Rangpur, 5460
রোমান্টিক & লিরিক্স গান এবং SAD ভিডিও পেতে আমাদের পেজটিকে ফলো করুন এবং শেয়ার করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন
Rangpur
Hello everyone,I'm Mr.Teddy friend.This is my official page.All stay with us and support me.
Rangpur
- সুস্থ মস্তিষ্কে মন খুলে হাসুন, ভেজালমুক্ত বিশুদ্ধ বিনোদন পেতে আমাদের পেইজে ফলো দিয়ে সাথে থাকুন 🥰
Jaldhaka
Rangpur, 5330
সুস্থ বিনোদন, ইসলামিক গজল, ইসলামিক গল্প, ইসলামিক ভিডিও পেতে পেজটি Follow করুন।