Job Preparation

চাকুরীর জন্য পড়াশুনা। সরকারি, বিসিএস, বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ এক কথায় সকল প্রকার Job Preparation. Most welcome to #Job Preparation.

Like, comment and share.Thanks all.

28/08/2023

👍 Correction এর একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম 👎

❤️ Infinitive, Gerund, Verbal Noun, Clause অথবা Phrase কোন Sentence -এর Subject হয় তখন Verb Singular হয়।

যেমন : (i) To study are a good habit. (Incorrect)
সঠিক উত্তর : To study is a good habit. (Correct)

(ii) Swimming are a good exercise. (Incrrect)

সঠিক উত্তর : Swimming is a good exercise. (Correct)

22/08/2023

দ্রুত ফিরে আসবো ইনশাল্লাহ

05/05/2023
04/04/2023

🔰 'Green Peace' এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?

(ক) আমস্টারডাম

(খ) প্যারিস

(গ) জেনেভা

(ঘ) রোম

Photos from Job Preparation's post 10/03/2023
10/03/2023

Preparation

👉" Cozy Bear " কী?

➡️ ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত Cozy Bear একটি রাশিয়ান হ্যাকার গ্রুপ।

👉 বঙ্গভঙ্গের সময় ভারতের গর্ভনর কে ছিলেন?

➡️ লর্ড কার্জন।

👉 "September on Jessore Road " কবিতার রচয়িতা কে?

➡️ Allen Ginsberg.

👉 "Allocation " শব্দের বাংলা পরিভাষা

➡️ বরাদ্দ।

👉 ১ নিবল = কত বিট?

➡️ ৪ বিট।

👉 আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস কোনটি?

➡️ ৯ ডিসেম্বর।

👉 পরপর তিনটি সংখ্যার গুনফল ১২০ হলে, তাদের যোগফল কত?

➡️ ১৫.

লাইক, ফলো করুন।

09/03/2023

Preparation Preparation Literature Lipi

09/03/2023

#নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি :

👉 অন্যান্য =অন্য + অন্য

👉 কুলটা = কুল +অটা

👉 গবাক্ষ = গো + অক্ষ

👉 গবেন্দ্র = গো + ইন্দ্র

👉 গবেশ্বর = গো + ঈশ্বর

👉 প্রৌঢ় = প্র + ঊঢ়

👉 মার্তণ্ড = মার্ত + অণ্ড

👉 রক্তোষ্ঠ = রক্ত + ওষ্ঠ

👉 সীমান্ত = সীমন্ + অত

#জব প্রিপারেশন
Preparation
#সন্ধি
#নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি

👉 লাইক, কমেন্ট এবং ফলো করুন।

08/03/2023

👉 চর্যাপদ

বাংলা লিপি ও ভাষার সর্বপ্রাচীন সাহিত্যিক নিদর্শন।

চর্যাপদ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সাহায্যে ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা নামক গ্রন্থের চব্বিশ জন বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যের রচিত চর্যাচর্যবিনিশ্চয়ের সাতচল্লিশটি গান। চর্যাপদে বৌদ্ধধর্মের গূঢ় সাধনপ্রণালী ও দর্শনতত্ত্ব নানা প্রকার রূপকের মাধ্যমে আভাসে ইঙ্গিতে ব্যক্ত হয়েছে। প্রাচীন বাংলা ভাষায় রচিত এ পদগুলোর যেমন সাহিত্যিক মূল্য বিদ্যমান, তেমনি প্রাচীন বাঙালি সমাজের চিত্রও এতে সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত।

বাংলা ভাষার পূর্ববর্তী রূপ অপভ্রংশ থেকে কোন মুহূর্তে এ ভাষা স্বপরিচয়ে চিহ্নিত হয়েছে তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা বিতর্কমূলক হলেও সবাই বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হিসেবে চর্যাপদকেই স্বীকার করেন। তাই বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস চর্যাপদ থেকে শুরু। কিন্তু চর্যাপদের প্রথম রচনার কাল সম্পর্কেও পণ্ডিতেরা ঐকমত্যে পৌঁছান নি।

👉 আবিষ্কার

চর্যাপদ অনেক প্রাচীন সাহিত্যকর্ম হলেও এটির আবিষ্কার খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। মূলত ১৮৮২ সালে রাজা রাজেন্দ্র লাল মিত্র Sanskrit Buddhist Literature in Nepal গ্রন্থে চর্যাপদের অস্তিত্বের কথা বলেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আর সেই সূত্র ধরে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদ আবিষ্কারে উদ্দীপ্ত হন। ১৮৯৭ সালে বৌদ্ধ লোকাচার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৮৯৮ সালের তার দ্বিতীয়বার নেপাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সরহপাদের দোহা এবং অদ্বয় বজ্রের সংস্কৃত সহজাম্নায় পঞ্জিকা, কৃষ্ণাচার্য বা কাহ্নপাদের দোহা, আচার্যপাদের সংস্কৃত মেখলা নামক টীকা ও আগেই আবিষ্কৃত ডাকার্ণব পুঁথি একত্রে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা শিরোনামে সম্পাদকীয় ভূমিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।[১] হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১।[২][৩] মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি চর্যাগীতিকোষ থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য।

👉 কবি:

চর্যাপদের কবিগণ :

চর্যার কবিগণ সিদ্ধাচার্য নামে পরিচিত; সাধারণত বজ্রযানী ও সহজযানী আচার্যগণই এই নামে অভিহিত হতেন। তিব্বতি ও ভারতীয় কিংবদন্তিতে এরাই 'চৌরাশি সিদ্ধা' নামে পরিচিত। তবে এই ৮৪ জন সিদ্ধাচার্য আসলে কারা ছিলেন তা সঠিক জানা যায় নি।[১০]

চর্যার কবিরা ছিলেন পূর্ব ভারত ও নেপাল রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলের অধিবাসী। কেউ পূর্ববঙ্গ, কেউ উত্তরবঙ্গ, কেউ বা রাঢ়ের অধিবাসী ছিলেন। কেউ কেউ বিহার, কেউ ওড়িশা, কেউ বা আবার অসম বা কামরূপের বাসিন্দাও ছিলেন।[১১]

আবিষ্কৃত পুঁথিটিতে ৫০টি চর্যায় মোট ২৪ জন সিদ্ধাচার্যের নাম পাওয়া যায়। এঁরা হলেন: লুই, কুক্কুরী, বিরুআ, গুণ্ডরী, চাটিল, ভুসুকু, কাহ্ন, কাম্বলাম্বর, ডোম্বী, শান্তি, মহিত্তা, বীণা, সরহ, শবর, আজদেব, ঢেণ্ঢণ, দারিক, ভাদে, তাড়ক, কঙ্কণ, জয়নন্দী, ধাম, তান্তী পা, লাড়ীডোম্বী। এদের মধ্যে লাড়ীডোম্বীর পদটি পাওয়া যায়নি। ২৪, ২৫ ও ৪৮ সংখ্যক পদগুলি হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিতে না থাকলেও ডক্টর প্রবোধচন্দ্র বাগচী আবিষ্কৃত তিব্বতি অনুবাদে এগুলির রচয়িতার নাম উল্লিখিত হয়েছে যথাক্রমে কাহ্ন, তান্তী পা ও কুক্কুরী।[১২] এই নামগুলির অধিকাংশই তাদের ছদ্মনাম এবং ভনিতার শেষে তারা নামের সঙ্গে 'পা' (

05/03/2023

👉👉👉 মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান :

১. ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সামরিক অভিযানের সাংকেতিক নাম কি?
উত্তর: অপারেশন সার্চ লাইট

২. শেখ মজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায় কখন?
উত্তর: ২৫ মার্চ, ১৯৭১ মধ্যরাতে।

৩. মুক্তিযুদ্ধ চলা কালে সমগ্র বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করেছিলেন?
উত্তর: ১১ টি।

৪. কোন সেক্টরে নিয়মিত কোন সেক্টর কমান্ডার ছিল না?
উত্তর: ১০ নং সেক্টর।

৫. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা কোন সেক্টরের অধীনে ছিলো?
উত্তর: দুই নম্বর সেক্টর

৬. আভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল চালনা কোন সেক্টরের অন্তভুর্ক্ত ছিল?
উত্তর: ১০নং সেক্টরে

৭. স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন?
উত্তর: ৭ জন।

৮. স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন বীরউত্তম খেতাব লাভ করেন?
উত্তর: ৬৮ জন।

৯. স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন বীর বিক্রম উপাধি লাভ করে?
উত্তর: ১৭৫জন।

১০. স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্তির সংখ্যা কত?
উত্তর: ৪২৬ জন।

১১. স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মোট কতজন খেতাব প্রাপ্ত হন?
উত্তর: ৬৭৬ জন।

১২. মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল কোথায় স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে।

১৩. জেনারেল এ, কে নিয়াজী কার নিকট আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর: জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার।

১৪. আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে কে নেতৃত্ব প্রদান করেন?
উত্তর: বিমান বাহিনীর প্রধান কমোডর এ কে খন্দকার।

১৫. জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পের সময় পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর কত সংখ্যা ছিল ?
উত্তর: ৯৩ হাজার।

১৬. কোন বীর শ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি?
উত্তর: বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।

১৭. কোন বীর শ্রেষ্ঠের কোন খেতাবী কবর নেই?
উত্তর: বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।

১৮. বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর কোথায় ছিল?
উত্তর: পাকিস্তানের করাচীর মাশরুর বিমান ঘাটিতে।

১৯. কোন বীরশ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে ছিল না?
উত্তর: বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।

২০. বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর কোথায় ছিল?
উত্তর: ভারতের আমবাসা এলাকায়।

২১. দুইজন খেতাবধারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম কি ?
উত্তর: ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।

২২. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালীর নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন তার নাম কি ছিল?
উত্তর: মাদার মারিও ভেরেনজি।

২৩. স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী কে?
উত্তর: এ এস ঔডার ওয়াডারল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া।

২৪. বাংলাদেশে সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা কে?
উত্তর: শহীদুল ইসলাম( লালু) বীর প্রতীক।

২৫. বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক কে ছিলেন?
উত্তর: বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমান।

২৬. প্রথম কোথায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রসভায়।

২৭. প্রথম কবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয ?
উত্তর: ২ মার্চ, ১৯৭১।

২৮. বাংলাদেশের পতাকা কে প্রথম উত্তোলন করেন?
উত্তর: আ স ম আব্দুর রব।

২৯. কবে, কোথায় স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয়?
উত্তর: ০৩ মার্চ, ১৯৭১, পল্টন ময়দানে।

৩০. চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা পাঠ করা হয় ?
উত্তর: ২৬ মার্চ, ১৯৭১।

৩১. স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র কবে, কোথায় স্থাপন করা হয়?
উত্তর: চট্টগ্রামের কালুরঘাটে, ২৬ মার্চ, ১৯৭১।

৩২. মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন কারা?
উত্তর: ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

৩৩. মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ কবে, কোথায় সংগঠিত হয়?
উত্তর: ১৯ মার্চ, ১৯৭১ গাজিপুরে।

৩৪. শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে পাকিস্তানের কারাগার হতে মুক্তিলাভ করেন ?
উত্তর: ১০ জানুয়ারী ১৯৭২।

৩৫. ‘এ দেশের মাটি চাই, মানুষ নয়’- এ উক্তি কার?
উত্তর: জেনারেল ইয়াহিয়া খান।

৩৬. সর্বপ্রথম কবে বাংলাদেশের স্বাধীন মন্ত্রিসভা গঠিত হয়?
উত্তর: ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।

৩৭. বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার কবে গঠিত হয়েছিল?
উত্তর: ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।

৩৮. বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষনা করা হয়েছিল কবে?
উত্তর: ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।

৩৯. বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার কবে শপথ গ্রহন করেছিল?
উত্তর: ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।

৪০. বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের সদস্য সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর: ৬ জন।

৪১. বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী কোথায় ছিল?
উত্তর: মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।

৪২. মুজিবনগরের পুরাতন নাম কি ছিল?
উত্তর: বৈদ্যনাথ তলার ভবের পাড়া।

৪৩. কে বৈদ্যনাথ তলার নাম মুজিব নগর রাখেন?
উত্তর: তাজউদ্দিন আহম্মেদ।

৪৪. মুজিনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন কে?
উত্তর: এম, মনসুর আলী।

৪৫. মুজিনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রি ছিলেন কে?
উত্তর: তাজউদ্দিন আহম্মেদ।

৪৬. মুজিনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

৪৭. মুজিনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর: শেখ মুজিবর রহমান।

৪৮. মুজিনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

৪৯. মুজিনগরে নতুন সরকার গঠনের ঘোষনাপত্র পাঠ করেন?
উত্তর: অধ্যাপক ইউসুফ আলী।

৫০. মুজিনগরে সরকারকে প্রথম গার্ড অনার কে প্রদান করেন?
উত্তর: মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)

৫১. জেনারেল ওসমানী কবে বাংলাদেশের সেনা প্রধান নিযুক্ত হন?
উত্তর: ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১।

৫২. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেয়া হয় কবে?
উত্তর: ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯

৫৩. মুক্তিযুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর কে ছিলেন?
উত্তর: ডক্টর মালিক (বেসামরিক গভর্নর)।

৫৪. বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর: ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।

৫৫. প্রথম কোন বাংলাদেশী কূটনীতিক দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন?
উত্তর: এম হোসেন আলী।

৫৬. সাইমন ড্রিং কে ছিলেন?
উত্তর: ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ সাংবাদিক। যিনি সর্বপ্রথম পাকিস্থানী বর্বরতার কথা বর্হিবিশ্বে প্রকাশ করেন। তিনি পরবর্তীতে একুশে টেলিভিশনের পরিচালক ছিলেন।

৫৭. মুক্তিযুদ্ধের সময় কোন বিদেশী মিশনে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয়?
উত্তর: ১৮ এপ্রিল, কলকতায়।

৫৮. শেখ মুজিব ছয় দফা কর্মসুচী কবে ব্যক্ত করেন?
উত্তর: ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৬ সালে।

৫৯. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়?
উত্তর: জানুয়ারী, ১৯৬৮।

৬০. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন?
উত্তর: পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস.এ. রহমান।

৬১. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার হয়?
উত্তর: জুন, ১৯৬৮।

৬২. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী কত জন ছিল?
উত্তর: ৩৫ জন।

৬৩. ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলার প্রধান আসামী ছিলেন?
উত্তর: শেখ মুজিবর রহমান।

৬৪. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কবে প্রত্যাহার করা হয়?
উত্তর: ২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।

৬৫. কবে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে?
উত্তর: ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।

৬৬. আইয়ুব খান কবে কেন পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়?
উত্তর: ২৫ মার্চ, ১৯৬৯ সালে। রাজনৈতিক সংকটের জন্য।

৬৭. পুলিশের গুলিতে শহীদ আসাদ কবে নিহত হন?
উত্তর: ২০ জানুয়ারী, ১৯৬৯।

৬৮. আসাদ তিনি কোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?
উত্তর: আইন বিভাগের।

৬৯. শহীদ ড. শামসুজ্জোহা কবে কোথায় হত্যা করা হয়েছিল?
উত্তর: ১৮ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে।

৭০. আইয়ুব খান কবে কার নিকট পাকিস্তানের ক্ষমতা হস্তান্তর করেন?
উত্তর: ২৫ মার্চ, ১৯৬৯। আগা মুহম্মদ ইয়াহিয়া খান।

৭১. শেখ মুজিবর রহমানকে কবে বঙ্গবন্ধুকে উপাধিতে ভুষিত করা হয়?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী।

৭২. কখন শেখ মুজিবর রহমানকে জাতির জনক ঘোষনা দেয়া হয়?
উত্তর: ৩ মার্চ, ১৯৭১।

৭৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে প্রথমে জাতির পিতা ঘোষনা দেন?
উত্তর: আ.স.ম আবদুর রব।

৭৪. ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের কয়টি আসন পেয়েছিল?
উত্তর: ১৬৭ টি আসন।

৭৫. পাকিস্তানের প্রথম সাধারন নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০সাল।

৭৬. আলোচনা ভেঙ্গে দিয়ে ইয়াহিয়া খান কবে ঢাকা ত্যাগ করেন?
উত্তর: ২৫ মার্চ, ১৯৭১ রাতে।

৭৭. শেখ মুজিব ছয় দফা কর্মসুচী কবে ব্যক্ত করেন?
উত্তর: ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৬ সালে।

৭৮. অপারেশন সার্চলাইটের পরিকল্পনাকারী কে ছিল?
উত্তর: ইয়াহিয়া খান

৮৯. ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে উপস্থিত লোকসংক্ষা কত ছিলো?
উত্তর: প্রায় দশ লক্ষ

৮০. কোন নেতা নির্বাচিত দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর বানচাল করতে ইয়াহিয়া খানের সাথে ষড়যন্ত্র করেন?
উত্তর: জুলফিকার আলী ভুট্ট

৮১. শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে পালন করা হয়?
উত্তর: ১৪ ডিসেম্বর

৮২. মুক্তিযুদ্ধে কত লোক প্রাণ হারায়?
উত্তর: প্রায় ৩০ লাখ

৮৩. মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে প্রিয় ধ্বনি ছিল কোনটি?
উত্তর: ‘জয় বাংলা’।

৮৪. বাংলার মুক্তি সনদ’ হিসেবে কি পরিচিত?
উত্তর: ৭ই মার্চের ভাষণ

৮৫. সম্প্রতি কোন দেশে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ স্ট্রিট’?
উত্তর: আইভরি কোস্ট

৮৬. কে ভারত থেকে আত্মসমর্পন দলিল নিয়ে আসেন?
উত্তর: মেজর জেনারেল জ্যাকব

৮৭. ১৯৭১ সালে ২২শে মার্চ আলোচনার উদ্দেশ্যে ঢাকা আগমন কোন নেতার সাথে সম্পৃক্ত?
উত্তর: জুলফিকার আলী ভুট্টো

৮৮. মুক্তিযুদ্ধের সময় বহির্বিশ্বে জনমত তৈরিতে কার নাম জড়িত?
উত্তর: বিচারপতি আবু সায়িদ চৌধুরী

৮৯. মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জাদুঘর গৌরবাঙ্গন, শ্বাশ্বত বাংলা এবং ভাস্মর চেতন’ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: যশোর, রংপুর ও ময়মনসিংহ সেনানিবাস

৯০. এম. ভি. সোয়াত চট্টগ্রামে পৌছে কত তারিখে?
উত্তর: ৩রা মার্চ

৯১. অপারেশন জ্যাকপটে মোট কতটি পাকিস্তানী জাহাজ ধ্বংস করে?
উত্তর: ৬০ টি

৯২. শক্তিশালী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যিদ্ধে জয়লাভের জন্য মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা নানা ধরণের কৌশল অবলম্বন করেছিলেন। এর মধ্যে প্রধান কৌশল ছিল কোনটি?
উত্তর: গেরিলা আক্রমণ ও সম্মুখ যুদ্ধ

৯৩. ‘কে’ ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?
উত্তর: মেজর খালেদ মোশারফ

৯৪. মুক্তিবাহিনীর নিয়মিত বাহিনী কোনটি ছিলো?
উত্তর: মুক্তিফৌজ

৯৫. বাংলাদেশের গণপ্রজাতন্ত্রের ঘোষণা হয়েছিল?
উত্তর: ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১

৯৬. মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশ সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান কে ছিলেন?
উত্তর: মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী

৯৭. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রথম শত্রুমুক্ত জেলার নাম কোনটি?
উত্তর: যশোর।

৯৮. মুজিবনগর সরকার কোন দেশে মিশন স্থাপন করেছিলো?
উত্তর: যুক্তরাজ্য।

৯৯. আত্মসমর্পনের পরে পাকিস্তানী দের যুদ্ধবন্দি হিসেবে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়?
উত্তর: ঢাকা সেনানিবাসে।

১০০. কত মাস যুদ্ধের পরে বাঙালীর স্বাধীনতা অর্জিত হয়?
উত্তর: দীর্ঘ ৯ মাস।

05/03/2023

🇧🇩 ১৯৭১ সালের সাত জন বীরশ্রেষ্ঠের নামের তালিকা এবং পরিচয়।

বীর শ্রেষ্ঠ বীরত্বের জন্য প্রদত্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক পদক। যুদ্ধক্ষেত্রে অতুলনীয় সাহস ও আত্মত্যাগের নিদর্শন স্থাপনকারী যোদ্ধার স্বীকৃতিস্বরূপ এই পদক দেয়া হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ সাতজন মুক্তিযোদ্ধাকে এই পদক দেয়া হয়েছে ।

সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের পরিচিতি :

গুরুত্বের ক্রমানুসারে বীরত্বের জন্য প্রদত্ত বাংলাদেশের অন্যান্য সামরিক পদক হল – বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীক। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পরই এই পদকগুলো দেয়া হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পদকপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়।

🇧🇩 বাংলাদেশের সাত জন বীর শ্রেষ্ঠ নাম এবং পদবীঃ

(১) মুন্সি আব্দুর রউফ-পদবী:ল্যান্স নায়ক।
(২)মোঃ মোস্তফা-পদবী :সিপাহী।
(৩)মতিউর রহমান-পদবী : ফ্লাইট ল্যাফটেন্যান্ট।
(৪) নূর মোহাম্মদ শেখ-পদবী : ল্যান্স নায়ক।
(৫) হামিদুর রহমান -পদবী: সিপাহী
(৬)রুহুল আমিন-পদবী: স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার
(৭)মহিউদ্দিন জাহাংগীর-পদবী ক্যাপ্টেন

👉 ০১। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
জন্ম : ৭ মার্চ ১৯৪৯। জন্মস্থান : বাবুগঞ্জ, বরিশাল, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানঃ বাংলাদেশ)। পড়াশোনা : ১৯৬৪ সালে মুলাদি মাহমুদ জান পাইলট হাইস্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি এবং ১৯৬৬ সালে বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। পিতার নাম : আব্দুল মোতালেব হাওলাদার ছিলেন কৃষক মাতার নাম : মা সাফিয়া বেগম ছিলেন গৃহিণী।
পদমর্যাদা : ক্যাপ্টেন,৭নং সেক্টর-এর মহোদিপুর সাব-সেক্টর। মৃত্যু : ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ বারঘরিয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

👉 ০২। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান
জন্ম : ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩। জন্মস্থান : যশোর জেলার (বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলা) মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ খালিশপুর গ্রামে। পড়াশোনা : শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া করেন।

পিতার নাম : আক্কাস আলী মন্ডল। মাতার নাম : মোসাম্মাৎ কায়মুন্নেসা। পদমর্যাদা : ৪নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন (সৈনিক নাম্বার ৩৯০৪৩০১)। মৃত্যু : অক্টোবর ২৮, ১৯৭১ ধলই, শ্রীমঙ্গল, সিলেট। পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

👉 ০৩। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
জন্ম : ১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৭ । জন্মস্থান : ভোলা জেলার দৌলতখান থানার পশ্চিম হাজীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পড়াশোনা : পড়াশোনা বেশিদূর করতে পারেননি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পর উচ্চ বিদ্যালয়ে দু-এক বছর অধ্যয়ন করেন। পিতার নাম : হাবিবুর রহমান সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত হাবিলদার।
পদমর্যাদা : ৪ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট কুমিল্লায়,সেক্টরঃ ২ নং। মৃত্যু : এপ্রিল ১৭, ১৯৭১ আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, বাংলাদেশ । পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

👉 ০৪। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
জন্ম : ১৯৩৫ সালের জুন মাস। জন্মস্থান : জেলা: নোয়াখালী,উপজেলা: সোনাইমুড়ি, গ্রাম: বাঘপাঁচড়া। পড়াশোনা : বাঘচাপড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে আমিষাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এসএসসি পাশ করে ১৯৫৩ সালে জুনিয়র মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যোগদান করেন।
পিতার নাম : আজহার পাটোয়ারী। মাতার নাম : জোলেখা খাতুন। পদমর্যাদা : স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার, ১০নং সেক্টর। মৃত্যু : ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল। পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

👉 ০৫। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেঃ মতিউর রহমান
জন্ম : ২৯ অক্টোবর ১৯৪১। জন্মস্থান : পুরান ঢাকার ১০৯, আগা সাদেক রোডের “মোবারক লজ”-এ। পড়াশোনা : ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল থেকে ষষ্ঠ শ্রেণী পাস করার পর সারগোদায় পাকিস্তান বিমান বাহিনী পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন। ডিস্টিংকশনসহ মেট্রিক পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। পিতার নাম : মৌলভী আবদুস সামাদ। মাতার নাম : সৈয়দা মোবারকুন্নেসা খাতুন।
পদমর্যাদা : ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট,নম্বর. ২ স্কোয়াড্রন। মৃত্যু : ২০ আগস্ট ১৯৭১ (বয়স ২৯) থাট্টা, পশ্চিম পাকিস্তান। পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

👉 ০৬। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ

জন্ম : ১ মে, ১৯৪৩। জন্মস্থান : জেলা: ফরিদপুর, উপজেলা: মধুখালী, গ্রাম: সালামতপুর। পড়াশোনা : ১৯৫৫ সালে তাঁর পিতার মৃত্যুর পর তিনি বেশিদূর লেখাপড়া করতে পারেন নি। সংসারের হাল ধরতে অষ্টম শ্রেণিতে লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে ১৯৬৩ সালের ৮ মে আব্দুর রউফ যোগ দেন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসে। পিতার নাম : মুন্সি মেহেদি হাসান ছিলেন স্থানীয় মসজিদের ইমাম। মাতার নাম : মুকিদুন্নেসা।
পদমর্যাদা : ল্যান্স নায়েক। সেক্টরঃ ১ নং। মৃত্যু : ৮ এপ্রিল, ১৯৭১ বুড়িঘাট, মহালছড়ি। পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

👉 ০৭। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
জন্ম : ২৬শে ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬। জন্মস্থান : যশোর জেলার অর্ন্তঃগত নড়াইল মহকুমার মহিষখোলা গ্রামে।পড়াশোনা : স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সপ্তম শ্রেণীর পর আর পড়াশোনা করেননি।
পিতার নাম : মোহাম্মদ আমানত শেখ। মাতার নাম : জেন্নাতুন্নেসা। পদমর্যাদা : ল্যান্স নায়েক , কর্মস্থলঃ ইপিআর । সেক্টরঃ ৮ নং। মৃত্যু : ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ (বয়স ৩৫) গোয়ালহাটি, যশোর। পুরস্কার : বীর শ্রেষ্ঠ।

ধন্যবাদ।

04/03/2023

Paragraph

#7 March speech of Bangabandhu Paragraph for All Classes

The 7th March Speech of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, also known as the "Historic Speech", is one of the most important and influential speeches in the history of Bangladesh. In this speech, delivered in 1971 at the Ramna Race Course in Dhaka, Bangabandhu called on the people of East Pakistan to rise up against the oppression and exploitation of West Pakistan and to demand their rightful place in the political and economic life of the country.

In the speech, Bangabandhu declared that the time had come for the people of East Pakistan to assert their identity and demand their independence. He urged them to unite under the banner of the Awami League and to prepare for a struggle to achieve their goals. The speech electrified the people of East Pakistan and galvanized them into action.

Bangabandhu's 7th March Speech is remembered as a turning point in the history of Bangladesh and is considered one of the most important speeches of the 20th century. It played a key role in inspiring the Bengali people to fight for their freedom and eventually led to the creation of Bangladesh as an independent nation.

04/03/2023

🔸পরীক্ষায় বার বার আসা গুরুত্বপূর্ণ ৩৭৬টি বাগধারা:
1) অকাল কুষ্মাণ্ড = (অপদার্থ, অকেজো)
2) অক্কা পাওয়া = (মারা যাওয়া)
3) অগস্ত্য যাত্রা = (চির দিনের জন্য প্রস্থান)
4) অগাধ জলের মাছ = (সুচতুর ব্যক্তি)
5) অর্ধচন্দ্র = (গলা ধাক্কা)
6) অন্ধের যষ্ঠি = (একমাত্র অবলম্বন)
7) অন্ধের নড়ি = (একমাত্র অবলম্বন)
8)অগ্নিশর্মা = (নিরতিশয় ক্রুদ্ধ)
9) অগ্নিপরীক্ষা =(কঠিন পরীক্ষা)
10) অগ্নিশর্মা = (ক্ষিপ্ত)
11) অগাধ জলের মাছ = (খুব চালাক)
12) অতি চালাকের গলায় দড়ি = (বেশি চাতুর্যর পরিণাম)
13) অতি লোভে তাঁতি নষ্ট = (লোভে ক্ষতি)
14) অদৃষ্টের পরিহাস = (বিধির বিড়ম্বনা)
15) অর্ধচন্দ্র দেওয়া = (গলা ধাক্কা দিয়ে দেয়া)
16) অষ্টরম্ভা = (ফাঁকি)
17) অথৈ জলে পড়া = (খুব বিপদে পড়া)
18) অন্ধকারে ঢিল মারা = (আন্দাজে কাজ করা)
19) অমৃতে অরুচি = (দামি জিনিসের প্রতি বিতৃষ্ণা)
20) অন্ধকারে ঢিল মারা = (আন্দাজে কাজ করা)
21) অকূল পাথার = (ভীষণ বিপদ)
22) অনুরোধে ঢেঁকি গেলা = (অনুরোধে দুরূহ কাজ সম্পন্ন করতে সম্মতি দেয়া)
Educative School
23) অদৃষ্টের পরিহাস = (ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা)
24) অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী = (সামান্য বিদ্যার অহংকার)
25) অনধিকার চর্চা = (সীমার বাইরে পদক্ষেপ)
26) অরণ্যে রোদন = (নিষ্ফল আবেদন)
27) অহিনকুল সম্বন্ধ = (ভীষণ শত্রুতা)
28) অন্ধকার দেখা = (দিশেহারা হয়ে পড়া)
29) অমাবস্যার চাঁদ = (দুর্লভ বস্তু)
30) আকাশ কুসুম = (অসম্ভব কল্পনা)
31) আকাশ পাতাল =(প্রভেদ) (প্রচুর ব্যবধান)
32) আকাশ থেকে পড়া = (অপ্রত্যাশিত)
33) আকাশের চাঁদ = (আকাঙ্ক্ষিত বস্তু)
34) আগুন নিয়ে খেলা = (ভয়ঙ্কর বিপদ)
35) আগুনে ঘি ঢালা = (রাগ বাড়ানো)
36) আঙুল ফুলে কলাগাছ = (অপ্রত্যাশিত ধনলাভ)
37) আঠার আনা = (সমূহ সম্ভাবনা)
38) আদায় কাঁচকলায় = (তিক্ত সম্পর্ক)
39) আহ্লাদে আটখানা = (খুব খুশি)
40) আক্কেল সেলামি = (নির্বুদ্ধিতার দণ্ড)
41) আঙুল ফুলে কলাগাছ = (হঠাৎ বড়লোক)
42) আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া = (দুর্লভ বস্তু প্রাপ্তি)
43) আদায় কাঁচকলায় = (শত্রুতা)
44) আদা জল খেয়ে লাগা = (প্রাণপণ চেষ্টা করা)
45) আক্কেল গুড়ুম = (হতবুদ্ধি, স্তম্ভিত)
46) আমড়া কাঠের ঢেঁকি = (অপদার্থ)
47) আকাশ ভেঙে পড়া = (ভীষণ বিপদে পড়া)
48) আমতা আমতা করা = (ইতস্তত করা, দ্বিধা করা)
49) আটকপালে = (হতভাগ্য)
50) আঠার মাসের বছর = (দীর্ঘসূত্রিতা)
51) আলালের ঘরের দুলাল = (অতি আদরে নষ্ট পুত্র)
52) আকাশে তোলা = (অতিরিক্ত প্রশংসা করা)
53) আষাঢ়ে গল্প = (আজগুবি কেচ্ছা)
54) ইঁদুর কপালে = (নিতান্ত মন্দভাগ্য)
55) ইঁচড়ে পাকা = (অকালপক্ব)
56) ইলশে গুঁড়ি = (গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি)
57) ইতর বিশেষ = (পার্থক্য)
58) উত্তম মধ্যম = (প্রহার)
59) উড়নচন্ডী = (অমিতব্যয়ী)
60) উভয় সংকট = (দুই দিকেই বিপদ)
61) উলু বনে মুক্ত ছড়ানো = (অপাত্রে/অস্থানে মূল্যবান দ্রব্য প্রদান)
62) উড়ো চিঠি = (বেনামি পত্র)
63) উড়ে এসে জুড়ে বসা = (অনধিকারীর অধিকার)
64) উজানে কৈ = (সহজলভ্য)
65) উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে = (একের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানো)
66) ঊনপাঁজুড়ে = (অপদার্থ)
67) ঊনপঞ্চাশ বায়ু = (পাগলামি)
68) এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো = (একই স্বভাবের)
69) এক চোখা = (পক্ষপাতিত্ব, পক্ষপাতদুষ্ট)
70) এক মাঘে শীত যায় না = (বিপদ এক বারই আসে না, বার বার আসে)
71) এলোপাতাড়ি = (বিশৃঙ্খলা)
72) এসপার ওসপার = (মীমাংসা)
73) একাদশে বৃহস্পতি = (সৌভাগ্যের বিষয়)
74) এক বনে দুই বাঘ = (প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী)
75) এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো = (একই দলভুক্ত)
76) এলাহি কাণ্ড = (বিরাট আয়োজন)
77) ওজন বুঝে চলা = (অবস্থা বুঝে চলা)
78) ওষুধে ধরা = (প্রার্থিত ফল পাওয়া)
79) কচুকাটা করা = (নির্মমভাবে ধ্বংস করা)
80) কচু পোড়া = (অখাদ্য)
81) কচ্ছপের কামড় = (যা সহজে ছাড়ে না)
82) কলম পেষা = (কেরানিগিরি)
83) কলুর বলদ = (এক টানা খাটুনি)
84) কথার কথা = (গুরুত্বহীন কথা)
85) কাঁঠালের আমসত্ত্ব = (অসম্ভব বস্তু)
86) কাকতাল = (আকস্মিক/দৈব যোগাযোগজাত ঘটনা)
87) কপাল ফেরা = (সৌভাগ্য লাভ)
88) কত ধানে কত চাল = (হিসেব করে চলা)
89) কড়ায় গণ্ডায় = (পুরোপুরি)
90) কান খাড়া করা =(মনোযোগী হওয়া)
91) কানকাটা (নির্লজ্জ)
92) কান ভাঙানো (কুপরামর্শ দান)
93) কান ভারি করা (কুপরামর্শ দান)
94) কাপুড়ে বাবু (বাহ্যিক সাজ)
95) কেউ কেটা (গণ্যমান্য)
96) কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)
97) কেঁচো খুড়তে সাপ (বিপদজনক পরিস্থিতি)
98) কই মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)
99) কুঁড়ের বাদশা (খুব অলস)
100) কাক ভূষণ্ডী (দীর্ঘজীবী)
101) কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)
102) কাছা আলগা (অসাবধান)
103) কাঁচা পয়সা (নগদ উপার্জন)
104) কাঁঠালের আমসত্ত্ব (অসম্ভব বস্তু)
105) কূপমণ্ডুক (সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন, ঘরকুনো)
106) কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)
107) কাঠের পুতুল (নির্জীব, অসার)
108) কথায় চিঁড়ে ভেজা (ফাঁকা বুলিতে কার্যসাধন)
109) কান পাতলা (সহজেই বিশ্বাসপ্রবণ)
110) কাছা ঢিলা (অসাবধান)
111) কুল কাঠের আগুন (তীব্র জ্বালা)
112) কেঁচো খুড়তে সাপ (সামান্য থেকে অসামান্য পরিস্থিতি)
113) কেউ কেটা (সামান্য)
114) কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)
115) কৈ মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)
116) খয়ের খাঁ (চাটুকার)
117) খণ্ড প্রলয় (ভীষণ ব্যাপার)
118) খাল কেটে কুমির আনা (বিপদ ডেকে আনা)
119) গড্ডলিকা প্রবাহ (অন্ধ অনুকরণ)
120) গদাই লস্করি চাল (অতি ধীর গতি, আলসেমি)
121) গণেশ উল্টানো (উঠে যাওয়া, ফেল মারা)
122) গলগ্রহ (পরের বোঝা স্বরূপ থাকা)
123) গরজ বড় বালাই (প্রয়োজনে গুরুত্ব)
124) গরমা গরম (টাটকা)
125) গরিবের ঘোড়া রোগ (অবস্থার অতিরিক্ত অন্যায় ইচ্ছা)
126) গুর খোঁজা (তন্ন তন্ন করে খোঁজা)
127) গুরু মেরে জুতা দান (বড় ক্ষতি করে সামান্য ক্ষতিপূরণ)
128) গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল (প্রাপ্তির আগেই আয়োজন)
129) গা ঢাকা দেওয়া (আত্মগোপন)
130) গায়ে কাঁটা দেওয়া (রোমাঞ্চিত হওয়া)
131) গাছে তুলে মই কাড়া (সাহায্যের আশা দিয়ে সাহায্য না করা)
132) গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো (কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা)
133) গুরু মারা বিদ্যা (যার কাছে শিক্ষা তারই উপর প্রয়োগ)
134) গোকুলের ষাঁড় (স্বেচ্ছাচারী লোক)
135) গোঁয়ার গোবিন্দ (নির্বোধ অথচ হঠকারী)
136) গোল্লায় যাওয়া (নষ্ট হওয়া, অধঃপাতে যাওয়া)
137) গোবর গণেশ (মূর্খ)
138) গোলক ধাঁধা (দিশেহারা)
139) গোঁফ খেজুরে (নিতান্ত অলস)
140) গোড়ায় গলদ (শুরুতে ভুল)
141) গৌরচন্দ্রিকা (ভূমিকা)
142) গৌরীসেনের টাকা (বেহিসাবী অর্থ)
143) গুড়ে বালি (আশায় নৈরাশ্য)
144) ঘর ভাঙানো (সংসার বিনষ্ট করা)
145) ঘাটের মরা (অতি বৃদ্ধ)
146) ঘোড়া রোগ (সাধ্যের অতিরিক্ত সাধ)
147) ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া (মধ্যবর্তীকে অতিক্রম করে কাজ করা)
148) ঘোড়ার ঘাস কাটা (অকাজে সময় নষ্ট করা)
149) ঘোড়ার ডিম (অবাস্তব)
150) ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো (নিজ খরচে পরের বেগার খাটা)
151) ঘাটের মড়া (অতি বৃদ্ধ)
152) ঘটিরাম (আনাড়ি হাকিম)
153) চক্ষুদান করা (চুরি করা)
154) চক্ষুলজ্জা (সংকোচ)
155) চর্বিত চর্বণ (পুনরাবৃত্তি)
156) চাঁদের হাট (আনন্দের প্রাচুর্য)
157) চিনির বলদ (ভারবাহী কিন্তু ফল লাভের অংশীদার নয়)
158) চোখের বালি (চক্ষুশূল)
159) চোখের পর্দা (লজ্জা)
160) চোখ কপালে তোলা (বিস্মিত হওয়া)
161) চোখ টাটানো (ঈর্ষা করা)
162) চোখে ধুলো দেওয়া (প্রতারণা করা)
163) চোখের চামড়া (লজ্জা)
164) চুনকালি দেওয়া (কলঙ্ক)
165) চশমখোর (চক্ষুলজ্জাহীন)
166) চোখের মণি (প্রিয়)
167) চামচিকের লাথি (নগণ্য ব্যক্তির কটূক্তি)
168) চিনির পুতুল (শ্রমকাতর)
169) চুঁনোপুটি (নগণ্য)
170) চুলোয় যাওয়া (ধ্বংস)
171) চিনে/ছিনে জোঁক (নাছোড়বান্দা)
172) ছ কড়া ন কড়া (সস্তা দর)
173) ছা পোষা (অত্যন্ত গরিব)
174) ছাই ফেলতে ভাঙা কুলা (সামান্য কাজের জন্য অপদার্থ ব্যক্তি)
Educative School (এডুকেটিভ স্কুল)
175) ছেলের হাতের মোয়া (সামান্য বস্তু)
176) ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করা (নগণ্য স্বার্থে দুর্নাম অর্জন)
177) ছক্কা পাঞ্জা (বড় বড় কথা বলা)
178) ছিঁচ কাদুনে (অল্পই কাঁদে এমন)
179) ছিনিমিনি খেলা (নষ্ট করা)
180) ছেলের হাতের মোয়া (সহজলভ্য বস্তু)
181) জগাখিচুড়ি পাকানো (গোলমাল বাধানো)
182) জিলাপির প্যাঁচ (কুটিলতা)
183) জলে কুমির ডাঙায় বাঘ (উভয় সঙ্কট)
184) ঝড়ো কাক (বিপর্যস্ত)
185) ঝাঁকের কৈ (এক দলভুক্ত)
186) ঝিকে মেরে বউকে বোঝানো (একজনের মাধ্যমে দিয়ে অন্যজনকে শিক্ষাদান)
187) ঝোপ বুঝে কোপ মারা (সুযোগ মত কাজ করা)
188) টনক নড়া (চৈতন্যোদয় হওয়া)
189) টাকার কুমির (ধনী ব্যক্তি)
190) টেকে গোঁজা (আত্মসাৎ করা)
191) টুপভুজঙ্গ (নেশায় বিভোর)
192) ঠাঁট বজায় রাখা (অভাব চাপা রাখা)
193) ঠোঁট কাটা (বেহায়া)
194) ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় (আদর্শহীনতার প্রাচুর্য)
195) ঠুঁটো জগন্নাথ (অকর্মণ্য)
196) ঠেলার নাম বাবাজি (চাপে পড়ে কাবু)
197) ডুমুরের ফুল (দুর্লভ বস্তু)
198) ডাকের সুন্দরী (খুবই সুন্দরী)
199) ডুমুরের ফুল (দুর্লভ বস্তু)
200) ডান হাতের ব্যাপার (খাওয়া)
201) ডামাডোল (গণ্ডগোল)
202) ঢাক ঢাক গুড় গুড় (গোপন রাখার চেষ্টা)
203) ঢাকের কাঠি (মোসাহেব, চাটুকার)
204) ঢাকের বাঁয়া (অপ্রয়োজনীয়)
205) ঢেঁকির কচকচি (বিরক্তিকর কথা)
206) ঢি ঢি পড়া (কলঙ্ক প্রচার হওয়া)
207) ঢিমে তেতালা (মন্থর)
208) তালকানা (বেতাল হওয়া)
209) তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী)
210) তামার বিষ (অর্থের কু প্রভাব)
211) তালপাতার সেপাই (ক্ষীণজীবী)
212) তিলকে তাল করা (বাড়িয়ে বলা)
213) তুলসী বনের বাঘ (ভণ্ড)
214) তুলা ধুনা করা (দুর্দশাগ্রস্ত করা)
215) তুষের আগুন (দীর্ঘস্থায়ী ও দুঃসহ যন্ত্রণা)
216) তীর্থের কাক (প্রতীক্ষারত)
217) থ বনে যাওয়া (স্তম্ভিত হওয়া)
218) থরহরি কম্প (ভীতির আতিশয্যে কাঁপা)
219) দা-কুমড়া (ভীষণ শত্রুতা)
220) দহরম মহরম (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক)
221) দু মুখো সাপ (দু জনকে দু রকম কথা বলে পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টিকারী)
222) দিনকে রাত করা (সত্যকে মিথ্যা করা)
223) দুধে ভাতে থাকা (খেয়ে-পড়ে সুখে থাকা)
224) দেঁতো হাসি (কৃত্তিম হাসি)
225) দাদ নেওয়া (প্রতিশোধ নেয়া)
226) দুকান কাটা (বেহায়া)
227) দুধের মাছি (সু সময়ের বন্ধু)
228) ধরাকে সরা জ্ঞান করা (সকলকে তুচ্ছ ভাবা)
229) ধড়া-চূড়া (সাজপোশাক)
230) ধরাকে সরা জ্ঞান করা (অহঙ্কারে সবকিছু তুচ্ছ মনে করা)
231) ধর্মের ষাঁড় (যথেচ্ছাচারী)
232) ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (সত্য গোপন থাকে না)
233) ধরি মাছ না ছুঁই পানি (কৌশলে কার্যাদ্ধার)
234) ননীর পুতুল (শ্রমবিমুখ)
235) নয় ছয় (অপচয়)
236) নাটের গুরু (মূল নায়ক)
237) নাড়ি নক্ষত্র (সব তথ্য)
238) নিমক হারাম (অকৃতজ্ঞ)
239) নিমরাজি (প্রায় রাজি)
240) নামকাটা সেপাই (কর্মচ্যূত ব্যক্তি)
241) নথ নাড়া (গর্ব করা)
242) নেই আঁকড়া (একগুঁয়ে)
243) নগদ নারায়ণ (কাঁচা টাকা/নগদ অর্থ)
244) নেপোয় মারে দই (ধূর্ত লোকের ফল প্রাপ্তি)
245) পটল তোলা (মারা যাওয়া)
246) পগার পার (আয়ত্তের বাইরে পালিয়ে যাওয়া)
247) পটের বিবি (সুসজ্জিত)
248) পত্রপাঠ (অবিলম্বে/সঙ্গে সঙ্গে)
249) পালের গোদা (দলপতি)
250) পাকা ধানে মই (অনিষ্ট করা)
251) পাখিপড়া করা (বার বার শেখানো)
252) পাততাড়ি গুটানো (জিনিসপত্র গোটানো)
253) পাথরে পাঁচ কিল (সৌভাগ্য)
254) পুঁটি মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে যায়)
255) পুকুর চুরি (বড় রকমের চুরি)
256) পুরোনো কাসুন্দি ঘাঁটা (পুরোনো প্রসঙ্গে কটাক্ষ করা)
257) পোঁ ধরা (অন্যকে দেখে একই কাজ করা)
258) পোয়া বারো (অতিরিক্ত সৌভাগ্য)
259) প্রমাদ গোণা (ভীত হওয়া)
260) পায়াভারি (অহঙ্কার)
261) পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা (অপরকে দিয়ে কাজ উদ্ধার)
262) পরের ধনে পোদ্দারি (অন্যের অর্থের যথেচ্ছ ব্যয়)
263) ফপর দালালি (অতিরিক্ত চালবাজি)
264) ফুলবাবু (বিলাসী)
265) ফেউ লাগা (আঠার মতো লেগে থাকা)
266) ফুলের ঘাঁয়ে মূর্ছা যাওয়া (অল্পে কাতর)
267) ফোড়ন দেওয়া (টিপ্পনী কাটা)
268) বক ধার্মিক (ভণ্ড সাধু)
269) বইয়ের পোকা (খুব পড়ুয়া)
270) বগল বাজানো (আনন্দ প্রকাশ করা)
271) বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো (সহজে খুলে যায় এমন)
272) বসন্তের কোকিল (সুদিনের বন্ধু)
273) বিড়াল তপস্বী (ভণ্ড সাধু)
274) বর্ণচোরা আম (কপট ব্যক্তি)
275) বরাক্ষরে (অলক্ষুণে)
276) বাজারে কাটা (বিক্রি হওয়া)
277) বালির বাঁধ (অস্থায়ী বস্তু)
278) বাঁ হাতের ব্যাপার (ঘুষ গ্রহণ)
279) বাঁধা গৎ (নির্দিষ্ট আচরণ)
280) বাজখাঁই গলা (অত্যন্ত কর্কশ ও উঁচু গলা)
281) বাড়া ভাতে ছাই (অনিষ্ট করা)
282) বায়াত্তরে ধরা (বার্ধক্যের কারণে কাণ্ডজ্ঞানহীন)
283) বিদ্যার জাহাজ (অতিশয় পণ্ডিত)
284) বিশ বাঁও জলে (সাফল্যের অতীত)
285) বিনা মেঘে বজ্রপাত (আকস্মিক বিপদ)
286) বাঘের দুধ/ চোখ (দুঃসাধ্য বস্তু)
287) বিসমিল্লায় গলদ (শুরুতেই ভুল)
288) বুদ্ধির ঢেঁকি (নিরেট মূর্খ)
289) ব্যাঙের আধুলি (সামান্য সম্পদ)
290) ব্যাঙের সর্দি (অসম্ভব ঘটনা)
291) ভরাডুবি (সর্বনাশ)
292) ভস্মে ঘি ঢালা (নিষ্ফল কাজ)
293) ভাদ্র মাসের তিল (প্রচণ্ড কিল)
294) ভানুমতীর খেল (অবিশ্বাস্য ব্যাপার)
295) ভাল্লুকের জ্বর (ক্ষণস্থায়ী জ্বর)
296) ভাঁড়ে ভবানী (নিঃস্ব অবস্থা)
297) ভূতের ব্যাগার (অযথা শ্রম)
298) ভূঁই ফোড় (হঠাৎ গজিয়ে ওঠা)
299) ভিজে বিড়াল (কপটাচারী)
300) ভূশন্ডির কাক (দীর্ঘজীবী)
301) মগের মুল্লুক (অরাজক দেশ)
302) মণিকাঞ্চন যোগ (উপযুক্ত মিলন)
303) মন না মতি (অস্থির মানব মন)
304) মড়াকান্না (উচ্চকণ্ঠে শোক প্রকাশ)
305) মাছের মায়ের পুত্রশোক (কপট বেদনাবোধ)
306) মিছরির ছুরি (মুখে মধু অন্তরে বিষ)
307) মুখ চুন হওয়া (লজ্জায় ম্লান হওয়া)
308) মুখে দুধের গন্ধ (অতি কম বয়স)
309) মুস্কিল আসান (নিষ্কৃতি)
310) মেনি মুখো (লাজুক)
311) মাকাল ফল (অন্তঃসারশূণ্য)
312) মশা মারতে কামান দাগা (সামান্য কাজে বিরাট আয়োজন)
313) মুখে ফুল চন্দন পড়া (শুভ সংবাদের জন্য ধন্যবাদ)
314) মেছো হাটা (তুচ্ছ বিষয়ে মুখরিত)
315) যক্ষের ধন (কৃপণের ধন)
316) যমের অরুচি (যে সহজে মরে না)
317) রত্নপ্রসবিনী (সুযোগ্য সন্তানের মা)
318) রাঘব বোয়াল (সর্বগ্রাসী ক্ষমতাবান ব্যক্তি)
319) রাবণের চিতা (চির অশান্তি)
320) রাশভারি (গম্ভীর প্রকৃতির)
321) রাই কুড়িয়ে বেল (ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে বৃহৎ)
322) রাজা উজির মারা (আড়ম্বরপূর্ণ গালগল্প)
323) রাবণের গুষ্টি (বড় পরিবার)
324) রায় বাঘিনী (উগ্র স্বভাবের নারী)
325) রাজ যোটক (উপযুক্ত মিলন)
326) রাহুর দশা (দুঃসময়)
327) রুই-কাতলা (পদস্থ বা নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি)
328) লেফাফা দুরস্ত (বাইরের ঠাট বজার রেখে চলেন যিনি)
329) লগন চাঁদ (ভাগ্যবান)
330) ললাটের লিখন (অমোঘ ভাগ্য)
331) লাল পানি (মদ)
332) লাল বাতি জ্বালা (দেউলিয়া হওয়া)
333) লাল হয়ে যাওয়া (ধনশালী হওয়া)
334) লেজে গোবরে (বিশৃঙ্খলা)
335) শকুনি মামা (কুটিল ব্যক্তি)
336) শাঁখের করাত (দুই দিকেই বিপদ)
337) শাপে বর (অনিষ্টে ইষ্ট লাভ)
338) শিকায় ওঠা (স্থগিত)
339) শিঙে ফোঁকা (মরা)
340) শিবরাত্রির সলতে (একমাত্র সন্তান)
341) শিরে সংক্রান্তি (বিপদ মাথার ওপর)
342) শুয়ে শুয়ে লেজ নাড়া (আলস্যে সময় নষ্ট করা)
343) শরতের শিশির (সুসময়ের বন্ধু)
344) শত্রুর মুখে ছাই (কুদৃষ্টি এড়ানো)
345) শ্রীঘর (কারাগার)
346) ষাঁড়ের গোবর (অযোগ্য)
347) ষোল আনা (পুরোপুরি)
348) ঘোল কলা (পুরোপুরি)
349) সবুরে মেওয়া ফলে (ধৈর্যসুফল মিলে)
350) সরফরাজি করা (অযোগ্য ব্যক্তির চালাকি)
351) সাত খুন মাফ (অত্যধিক প্রশ্রয়)
352) সাত সতের (নানা রকমের)
353) সাপের ছুঁচো গেলা (অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে কাজ করা)
354) সেয়ানে সেয়ানে (চালাকে চালাকে)
355) সবে ধন নীলমণি (একমাত্র অবলম্বন)
356) সাতেও নয়, পাঁচেও নয় (নির্লিপ্ত)
357) সাপের পাঁচ পা দেখা (অহঙ্কারী হওয়া)
358) সোনায় সোহাগা (উপযুক্ত মিলন)
359) সাক্ষী গোপাল (নিষ্ক্রিয় দর্শক)
360) সখাত সলিলে (ঘোর বিপদে পড়া)
361) সব শেয়ালের এক রা (ঐকমত্য)
362) হাটে হাঁড়ি ভাঙা (গোপন কথা প্রকাশ করা)
363) হাতটান (চুরির অভ্যাস)
364) হ য ব র ল (বিশৃঙ্খলা)
365) হরি ঘোষের গোয়াল (বহু অপদার্থ ব্যক্তির সমাবেশ)
366) হরিলুট (অপচয়)
367) হস্তীমূর্খ (বুদ্ধিতে স্থূল)
368) হাড়ে দুর্বা গজানো (অত্যন্ত অলস হওয়া)
369) হাতুড়ে বদ্যি (আনাড়ি চিকিৎসক)
370) হাতের পাঁচ (শেষ সম্বল)
371) হীরার ধার (অতি তীক্ষ্ণবুদ্ধি)
372) হোমরা চোমরা (গণ্যমান্য ব্যক্তি)
373) হিতে বিপরীত (উল্টো ফল)
374) হাড় হদ্দ (নাড়ি নক্ষত্র/সব তথ্য)
375) হাড় হাভাতে (হতভাগ্য)
376) হালে পানি পাওয়া (সুবিধা করা)

Want your school to be the top-listed School/college in Rangpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

#Job Preparation#Bangla Preparation #Bangla Literature#Bangla Lipi
#বাংলা সাহিত্য
#বাংলা ব্যাকরণ #পরিভাষা
#প্রাইমারি শিক্ষক  নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি / #Job Preparation
#Job Preparation #BCS #Bank #Primary recruitment job exam #University admission preparation #Gov.job preparation.
#BCS , Primary, Bank, University,  Job preparation , General Knowledge
#BCS,#Primary teacher's #Gov.job preparation #General knowledge #Job Preparation.

Category

Telephone

Address

Haragach
Rangpur
5440

Other Education in Rangpur (show all)
Cadet college admission Cadet college admission
Rangpur

The more you read the more you learn.

Zenith Admission Care Zenith Admission Care
Radhabollov
Rangpur

About English Language

Payel Sona Payel Sona
Rangpur, 5600

video creator

Mhs shohag Mhs shohag
Rangpur

Funny

H Sarkar Himu H Sarkar Himu
Lalmonirhath
Rangpur

H Sarkar Himu

Bangdob High School Bangdob High School
Rangpur

Here I will upload the classes.

Patgram online school Patgram online school
Rangpur, 5540

Greetings from Patgram Online School. We have taken this initiative to take the education system for

Bcs,Bank job And Other Govt job Preparation Bcs,Bank job And Other Govt job Preparation
Rangpur

If you have a dream to do something big, make the goal bigger

Rangpur City BD - রংপুর শহর Rangpur City BD - রংপুর শহর
Rangpur, 5402

This is Our Beautiful Rangpur City. Rangpur Division is one the Divisions in Bangladesh. It was form

Teaching mathe Teaching mathe
Kanthal Bari Road
Rangpur, 5620

B s c & M s c (Mathematics) kurigram at a teacher Hariram jameia dhakhil madrasa

Study Room Study Room
Nageshwari
Rangpur

no

Robiul's Biology Robiul's Biology
Rangpur, 5400

বেসিক গড়ার বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম