দেশীয় পন্য - Deshio Ponno
দেশি পণ্যকে ব্যবহার করা মানে নিজের দেশের প্রতি দায়িত্ব পালন করা।
আসুন জেনেনেই সরিষার তেলের উপকারিতা
ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে
সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগান। ১০-১৫ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে। তাই সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল। তবে এই তেল যেহেতু ঘন, তাই ত্বকে লাগানোর পর ভালোভাবে ঘষে নিতে হবে, যেন অতিরিক্ত তেল লেগে না থাকে। অন্যথায় অতিরিক্ত ধুলাবালু জমা হয়ে ত্বকের ভালোর চেয়ে খারাপই হতে পারে বেশি।
চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক
সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়। সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।
উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে
সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত। তাই এটি ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ক্যানসার থেকে সুরক্ষাও প্রদান করে।
চুল পাকা রোধ করতে
সরিষা তেলের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন, মিনারেল চুলের অকালপক্বতা রোধ করে থাকে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই তেল মালিশ করুন চুল এবং মাথার তালুতে যা আপনার চুল পাকা রোধ করবে।
ঠোঁটফাটা রোধ করে
ঠোঁট ফাটা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেকের এই সমস্যা এত বেশি হয়ে থাকে যে লিপবাম কাজ করে না। অল্প একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে লাগান। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটফাটা রোধ করে ঠোঁট নরম কোমল করে তোলে। শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে সরিষার তেল ভালো কাজ করে। লিপবাম বা চ্যাপস্টিক—এগুলোর পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন।
কার্ডিওভাসকুলার উপকারিতা
সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ও পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ বলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে।
সতর্কতা
সরিষা তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় সরিষার তেল কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু যেকোনো সরিষার তেল কি আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে? মোটেও তা নয়। দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ–বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।
সংগৃহীত
লেখক: প্রধান পুষ্টিবিদ, বিআরবি হাসপাতাল, ঢাকা
#ঘানিরতেল #সরিষা #সরিষারতেল #কাঠেরঘানি #দেশীয়পন্য #অর্গানিক #গ্রাম #দেশি #দেশী #বাংলাদেশ #বাংলাদেশী #পণ্য
#শতরঞ্জি
জুম্মা মোবারক
🙂
আসসালামু আলাইকুম
Pure n Fresh পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা,
'ঈদ মুবারক'
আগামীকাল মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী।
১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিয়েছিল একটি ভূখণ্ড, যার নাম বাংলাদেশ। সবুজ জমিনে রক্তিম সূর্যখচিত মানচিত্রের এ দেশটির স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী কাল। শুভেচ্ছা সবাইকে। 🇧🇩🙂
রংপুরের শতরঞ্জি যাচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকায়
রংপুরের শতরঞ্জি। এটি জেলার ঐতিহ্যবাহী বুননশিল্প। একসময় রাজা-বাদশাহদের কাছেও এর কদর ছিল। এ কথা অনেকেই জানেন, মোগল সম্রাট আকবরের দরবারে শতরঞ্জি ব্যবহার করা হতো। জমিদারদের ভোজনের আসনেও ছিল এর ব্যবহার। এই শতরঞ্জি নদীপথে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেত। সময় বয়ে গেছে। একসময় রংপুর থেকে এই বুননশিল্প প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। এখন আবার জেগে উঠছে এই শিল্প। রংপুরের শতরঞ্জি রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে।
শতরঞ্জি হলো একধরনের কার্পেট। শব্দটি ফারসি শতরঞ্জ থেকে এসেছে। শতরঞ্জ হলো দাবা খেলার ছক। দাবা খেলার ছকের সঙ্গে শতরঞ্জির নকশার মিল আছে। সেখান থেকেই নামটি এসেছে।
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে রংপুরের নিসবেতগঞ্জ এলাকায় (আদি নাম পীরপুর) এই শতরঞ্জি বুননের কাজ শুরু হয়। বর্তমান বিশ্বে শতরঞ্জি প্রাচীনতম বুননশিল্পের একটি। হস্তজাত এ পণ্য তৈরিতে কোনো যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না। বাঁশ ও রশি দিয়ে টানা দেওয়া হয়। পাটের তৈরি সুতো দিয়ে সম্পূর্ণ হাতে নকশাখচিত শতরঞ্জি তৈরি করা হয়। কোনো রকম জোড়া ছাড়া যেকোনো মাপের শতরঞ্জি তৈরি করা যায়।
নতুন করে এই হস্তশিল্পের প্রতি আগ্রহ বাড়ার পেছনে আছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন। ১৯৭৬ সালে সরকারিভাবে শতরঞ্জি তৈরির একটি প্রকল্প গ্রহণ করে এই প্রতিষ্ঠান। কিন্তু সে উদ্যোগ খুব বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। এরপরও আশা মরে যায়নি। সেই উদ্যোগই কোনো কোনো মানুষকে এই শিল্পে যুক্ত করে। ফলে ১৯৯১ সালে ব্যক্তি উদ্যোগে শতরঞ্জির উৎপাদন শুরু হয়। এই শতরঞ্জি এখন শুধু নিসবেতগঞ্জের গ্রামে সীমাবদ্ধ নেই। রংপুরজুড়ে এখন শতরঞ্জি উৎপাদিত হচ্ছে। বর্তমানে রংপুরের শতরঞ্জি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। বাংলাদেশেও এর চাহিদা ব্যাপক। ‘কারুপণ্য’ নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে শতরঞ্জি তৈরির পাঁচটি কারখানা। আরও রয়েছে ‘নীড় শতরঞ্জি’, ‘শতরঞ্জি পল্লি’, ‘চারুশী’ শতরঞ্জি কারখানা। কারখানা ছাড়াও নিসবেতগঞ্জ এলাকায় বাড়ির আঙিনা কিংবা উঠানে, বাড়ির ছাউনির নিচে নিপুণ হাতে চলছে শতরঞ্জি বুননের কাজ।
এসব কারখানায় প্রায় সাত হাজার নারী-পুরুষ কাজ করছেন। বর্তমানে বাংলাদেশে রপ্তানি বাণিজ্যে হস্তশিল্পের ৬০ শতাংশই রংপুরের শতরঞ্জি।
শতরঞ্জি তৈরির প্রধান উপকরণ পাটের সুতলি। ওয়ালম্যাট, জায়নামাজ, মেঝেতে বিছানোর জন্য কার্পেট হিসেবে এই শতরঞ্জি ব্যবহৃত হয়। শতরঞ্জির নকশা হিসেবে এসেছে নারীর মুখ, পশুপাখি, রাখালবালক, কলসি নিয়ে রমণী, নৌকাসহ প্রাকৃতিক দৃশ্যসহ আরও অনেক কিছু। কখনো কখনো ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী নকশা করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব নকশায়ও শতরঞ্জি তৈরি হয়। যেকোনো আকারের হতে পারে শতরঞ্জি।
্জি
💥💥শতরঞ্জি নিয়ে নিছু প্রশ্ন😊😊😊
👉এটা কি?
এটা একধরনের কার্পেট।
👉কিসের তৈরী?
এটা কটন সুতা, মখমল সুতা এবং জরি সুতার তৈরী করা হয়।
👉ধোয়া যায়?
পানিতে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ধোঁয়া যায়।
👉সফট হয় কি?
জি অনেক সফট এবং আরামদায়ক।
👉দাম কেমন?
শতরঞ্জি সাইজ রং এবং ডিজাইন অনুযায়ী দাম হয়ে থাকে
টেকসই কেমন হবে?
৮/১০ বছরেরকিছু হবে না ☺
👉রং উঠবে কি?
না রং উটবে না শতরঞ্জি রং উঠে না
👉একদম কি ছবির মতো দেখতে হবে কি?
ছবির সাথে ১০০% হবে ।কারন আমিতো ছবি এডিট করি না তবে সবাই বলে যে বাস্তবে ছবির চেয়েও বেশি সুন্দর।
👉মান কেমন হবে?
মান এর ব্যাপারে ১০০% ভরসা করতে পারেন নিজস্ব কারিগর দিয়ে বানানো কোয়ালিটি শতভাগ
👉সাইজ গুলো কেমন হয়?
ফ্লোর ম্যাটের সাইজ গুলো ছোট বড় হয়ে থাকে আর টেবিল ম্যাট গুলো ১০/১৪ ইঞ্চি হয়ে থাকে 😊
ফ্লোর ম্যাটের সাইজ 👇
২/৪ ফিট
২.৫/৪ফিট
৩/৫ ফিট
৪/৬ফিট
৫/৭ ফিট
৬/৯ ফিট
👉 শতরঞ্জির কোথায় উৎপাদন হয়?
শতরঞ্জির একমাত্র রংপুর হয়ে থাকে ☺
👉এগুলো কি বিশ্বমান সম্পূর্ণ?
জি বর্তমান সময়ে ৩৬ টির বেশি দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে রংপুর এর ঐতিহ্য শতরঞ্জি।
👉কতদিন সময় লাগবে হাতে পেতে?
জায়গা অনুযায়ী ২/৩/৪ দিন সময় লাগে।
👉কি ভাবে বানায়?
এটি বাশ এর টানা দিয়ে তৈরী তারপর হাতের কৌশল করে বানানো হয়। কোন মেশিনের সাহায্য ছারা ☺
👉এগুলো কি ব্যাবহার এর জন্যে ভালোহবে?
জি অবশ্যই, শতরঞ্জি ব্যাবহারে যেমন নিজের আভিজাত্য প্রকাশ পায় তেমনি এটা কাউকে উপহারের জন্য উপযোগী 😊
Siddika's Collection
অনলাইনে মানসম্মত এবং নির্ভরযোগ্য শতরঞ্জি ক্রয়ের প্রতিষ্ঠান
📞 01744857998, 01719956728
্জি
💥💥শতরঞ্জি নিয়ে নিছু প্রশ্ন😊😊😊
👉এটা কি?
এটা একধরনের কার্পেট।
👉কিসের তৈরী?
এটা কটন সুতা, মখমল সুতা এবং জরি সুতার তৈরী করা হয়।
👉ধোয়া যায়?
পানিতে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ধোঁয়া যায়।
👉সফট হয় কি?
জি অনেক সফট এবং আরামদায়ক।
👉দাম কেমন?
শতরঞ্জি সাইজ রং এবং ডিজাইন অনুযায়ী দাম হয়ে থাকে
টেকসই কেমন হবে?
৮/১০ বছরেরকিছু হবে না ☺
👉রং উঠবে কি?
না রং উটবে না শতরঞ্জি রং উঠে না
👉একদম কি ছবির মতো দেখতে হবে কি?
ছবির সাথে ১০০% হবে ।কারন আমিতো ছবি এডিট করি না তবে সবাই বলে যে বাস্তবে ছবির চেয়েও বেশি সুন্দর।
👉মান কেমন হবে?
মান এর ব্যাপারে ১০০% ভরসা করতে পারেন নিজস্ব কারিগর দিয়ে বানানো কোয়ালিটি শতভাগ
👉সাইজ গুলো কেমন হয়?
ফ্লোর ম্যাটের সাইজ গুলো ছোট বড় হয়ে থাকে আর টেবিল ম্যাট গুলো ১০/১৪ ইঞ্চি হয়ে থাকে 😊
ফ্লোর ম্যাটের সাইজ 👇
২/৪ ফিট
২.৫/৪ফিট
৩/৫ ফিট
৪/৬ফিট
৫/৭ ফিট
৬/৯ ফিট
👉 শতরঞ্জির কোথায় উৎপাদন হয়?
শতরঞ্জির একমাত্র রংপুর হয়ে থাকে ☺
👉এগুলো কি বিশ্বমান সম্পূর্ণ?
জি বর্তমান সময়ে ৩৬ টির বেশি দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে রংপুর এর ঐতিহ্য শতরঞ্জি।
👉কতদিন সময় লাগবে হাতে পেতে?
জায়গা অনুযায়ী ২/৩/৪ দিন সময় লাগে।
👉কি ভাবে বানায়?
এটি বাশ এর টানা দিয়ে তৈরী তারপর হাতের কৌশল করে বানানো হয়। কোন মেশিনের সাহায্য ছারা ☺
👉এগুলো কি ব্যাবহার এর জন্যে ভালোহবে?
জি অবশ্যই, শতরঞ্জি ব্যাবহারে যেমন নিজের আভিজাত্য প্রকাশ পায় তেমনি এটা কাউকে উপহারের জন্য উপযোগী 😊
Siddika's Collection-শতরঞ্জি
অনলাইনে মানসম্মত এবং নির্ভরযোগ্য শতরঞ্জি ক্রয়ের প্রতিষ্ঠান
📞 01744857998 , 01719956728
্জি
নিজস্ব ঘানিতে ভাঙানো খাটি সরিষার তেল
সরাসরি মিল থেকে সরবরাহ করা হয়। অর্ডার করতে কমেন্ট বা ইনবক্স করুন
Siddika's Collection
শাতারাঞ্জি ৬ ফিট বাই ৯ ফিট
মূল্যঃ ৪৪০০৳
দুইটা বা ততোধিক কিনলে ডেলিভারী চার্জ ফ্রি
্জি
Siddika's Collection
শাতারাঞ্জি ৬ ফিট বাই ৯ ফিটজরিঃ ৯৫০৳
মূল্যঃ ৪৪০০৳
দুইটা বা ততোধিক কিনলে ডেলিভারী চার্জ ফ্রি
্জি_৬ফিটবাই_৯ফিট
Siddika's Collection শতরঞ্জি
শতরঞ্জি ২.৫ ফিট বাই ৪ ফিট Shataranji 2.5 feet by 4 feet
Size: 2.5 feet by 4 feet
Price: 900৳
3 পিস বা তার অধিক ক্রয়ে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি (সারা বাংলাদেশ)
কালার সিলেকশন করে ইনবক্সে ছবি সহ অর্ডার দিন।
যে কোন প্রয়জনে কল করুনঃ 01744 857 998, 01719 956 728
্জি_30ইঞ্চি
Siddika's Collection শতরঞ্জি
Door Mate
size: 18 inch by 24 inch
Price: 280৳
৫ পিস বা তার অধিক ক্রয়ে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি (সারা বাংলাদেশ)
কালার সিলেকশন করে ইনবক্সে ছবি সহ অর্ডার দিন।
যে কোন প্রয়জনে কল করুনঃ 01744 857 998, 01719 956 728
Siddika's Collection
Table mate 1:6
জরিঃ ৯৫০৳
প্লেন সুতাঃ ৮৫০
দুইটা বা ততোধিক কিনলে ডেলিভারী চার্জ ফ্রি
শতরঞ্জির ব্যবহার :🙂
ঘরের সাজে বাহারি শতরঞ্জি:❤️
ঘরের সাজে প্রথমেই আসে ড্রইং রুমের সাজ। ঘরের সৌন্দর্যে একটু বাঙালিয়ানা ভাব ফুটিয়ে তুলতে শতরঞ্জির ব্যবহার হতে পারে অন্যতম আকর্ষণ। শুধু মেঝেতেই নয়, দেয়াল সাজেও ব্যবহার করা যায় যুগোপযোগী বিভিন্ন ধরনের শতরঞ্জি। তাই, দেয়ালের আয়তন অনুযায়ী বড়, মাঝারি বা ছোট যেকোনো আকৃতির বাহারি শতরঞ্জি ঝুলাতে পারেন। বাঙালিয়ানা এসব উপাদানের উপস্থিতি ঘরের পরিবেশই বদলে দেবে।
বসার ঘর, সিঁড়ি বা ঘরের বিভিন্ন প্যাসেজের দেয়ালেও রুচিশীল শতরঞ্জি ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু শতরঞ্জি আছে, যা দেয়ালে ঝোলানোর উপযোগী থাকে। তবে চাইলে পছন্দমতো শতরঞ্জি কিনে কাঠের ফ্রেমে বাঁধাই করে নেয়া যেতে পারে। যদি একটি দেয়ালের পুরো অংশ ফাঁকা পড়ে থাকে, সেক্ষেত্রে বড় একটি শতরঞ্জি দেয়ালে লাগিয়ে বা ঝুলিয়ে দেয়া যেতে পারে। তবে ছোট একাধিক শতরঞ্জি এবং নকশিকাঁথা একসঙ্গে সাজালেও ভালো লাগবে।😍
ঘরের দেয়াল সাজের মতোই ঘরের মেঝের সাজে বিশেষ প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাই গৃহসজ্জার প্রয়োজনে ঘরের মেঝের সর্বত্রই শতরঞ্জি ব্যবহার করা যেতে পারে। শীতের সময়টাতে মেঝেজুড়েই শতরঞ্জির ব্যবহার হতে পারে। ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচাতে শতরঞ্জির উপস্থিতি অত্যান্ত ফলদায়ক।🙂
বসার ঘরে সেন্টার টেবিলের দুই পাশে বাড়তি জায়গা থাকলে সেখানেও শতরঞ্জি বিছিয়ে দিতে পারেন। বসার ঘর বা প্যাসেজ যেখানেই থাকুক না কেন, তার সামনে একটি শতরঞ্জি বিছিয়ে দিন। ভালো দেখাবে।👍
বসার ঘরে ফোম বা ম্যাট্রেস ব্যবহারে ফ্লোরিং তৈরি করা যায়। আবার ফোম বা ম্যাট্রেসের পরিবর্তে শতরঞ্জিও ব্যবহার করা যেতে পারে। বড় একটি রঙিন শতরঞ্জি বিছিয়ে তার ওপর ছড়িয়ে দেয়া ছোট-বড় বেশ কয়েকটি রঙ বাহারি কুশনেও তৈরি হতে পারে বসার ঘরের ফ্লোরিং। বেডরুমে খাটের পাশে রাখতে পারেন শতরঞ্জি। শিশুদের ঘরে মেঝেজুড়েই ব্যবহার হতে পারে এই উপযোগী উপকরণ।❤️💚💙💜
ডাইনিংয়ের খাবার টেবিল সাজাতে মগ-গ্লাস, থালা-বাটি বা গামলা রাখার জায়গাগুলোতে ছোট ছোট শতরঞ্জি দিয়ে রঞ্জিত করতে পারেন। আবার বারান্দাতে বসার ব্যবস্থা থাকলে সেখানেও শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। রান্নাঘর ও বাথরুমের সামনেও শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে শতরঞ্জির রঙটি যেন গাঢ় রঙের হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। ঘরের আসবাবের আকৃতি এবং রঙ অনুসারে শতরঞ্জির ব্যবহার হলে আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।❤️😍
m.me/siddikascollection
Shatranji (শতরঞ্জি) Floor Mat
কাঁচামাল: মখমল ও সুতি সুতা।
কাঁচামালের অনুপাত: মকমল ৯০% এবং সুতি ১০%
ডিজাইন: অবিকল ছবির মত।
পরিস্কারের যোগ্যতা: ঠান্ডা বা গরম পানিতে ডিটারজেন্ট দিয়ে অথবা ড্রাই ওয়াস করা যাবে।
যন্ত্রপাতি: যান্ত্রিক কোন মেশিন ছাড়া গ্রামের দক্ষ কারিগরদরা নিজ হাতে শতরঞ্জি বুনন করে।
যত্ন: শতরঞ্জির আলগা প্রান্ত টানবেন না। এগুলিকে কাঁচি দিয়ে কেটে দিন এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন।
এই পন্যটির রঙ ফটোগ্রাফির আলোর কারণে ছবি থেকে সমান্য পৃথক হতে পারে।
এই শতরঞ্জি কিনতে সরাসরি 01744857998 নম্বরে ফোন করুন।
2 ফিট বাই 3 ফিট
2.5 ফিট বাই ৪ ফিট
3 ফিট বাই 5 ফিট
4 ফিট বাই 6 ফিট
6 ফিট বাই 9 ফিট
শতরঞ্জি কটন ডাইনিং টেবিল ম্যাট
তাঁতের তৈরি হাই কোয়ালিটির এই টেবিল ম্যাট আপনার ডাইনিং এ এনে দিবে আভিজাত্যের ছোয়া।
🛍️১ পিস রানার ৬ পিছ প্লেস ম্যাট সেট
অডার করতে ছবি ইনবক্স করুন বা ফোন করুন 📱০১৭৪৪৮৫৭৯৯৮
রংপুর জেলার তাঁতীরা এক ধরনের মোটা কাপড় তৈরি করে যা শতরঞ্জি নামে পরিচিত।
শতরঞ্জি বা ডুরি মূলত এক প্রকার কার্পেট, এক সময়ে সমাজের অভিজাত শ্রেণীর গৃহে, বাংলো বাড়িতে
বা খাজাঞ্চিখানায় বিশেষ আসন হিসেবে শতরঞ্জি ব্যবহৃত হতো।
বর্তমান আধুনিত সমাজে আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে এখনও ব্যবহৃত হচ্ছে।
শতরঞ্জি ফার্সি ভাষার শব্দ শতরঞ্জ শব্দ থেকে এসেছে।
দাবা খেলার ছককে শতরঞ্জ বলা হয় এবং দাবা খেলার ছকের সঙ্গে শতরঞ্জির নকশার মিল থাকার কারণে এটাকে শতরঞ্জি নামে নামকরণ করা হয়।
শতরঞ্জি কথন
শতরঞ্জি এক ধরনের কার্পেট বিশেষ। তবে এটি টেবিল ম্যাট,জায়নামাজ,পাপোশ হিসেবেও ব্যাবহার করা হয়।
ঘরের শোভাবর্ধক ও আভিজাত্য প্রকাশ এর উপাদান হিসেবে কাজ করে শতরঞ্জি,।
মুঘল আমল থেকেই এই শতরঞ্জি ব্যাবহার এর ইতিহাস পাওয়া যায়।
এখনো শতরঞ্জি তৈরীতে মেশিন ব্যবহার করা হয় না।মাটিতে কাঠ ও বাঁশ এর টানা দিয়ে হাতের সাহায্যে তৈরী করা হয় এই শতরঞ্জি।
শতরঞ্জি তৈরীতে হাতের কারুকাজ এই প্রধান।
বর্তমান সময়ে দেশের পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে এই শতরঞ্জি।
আইকা নামক এক কোম্পানি ইউরোপেও রপ্তানি করছে রংপুর এর ঐতিহ্য শতরঞ্জি।
বর্তমানে প্রায় ৩৬দেশে রপ্তানি হচ্ছে আমাদের দেশীয় সম্পদ।
তারপর ও দেখা যাচ্ছে যে আমাদের দেশের অনেকেই জানেন না শতরঞ্জি নিয়ে।
শতরঞ্জি শুধু মাত্র রংপুর এই তৈরী হয়।
শতরঞ্জি র ইতিহাস বহু পুরনো আর সমৃদ্ধ।
💥💥শতরঞ্জি নিয়ে নিছু প্রশ্ন😊😊😊
👉এটা কি?
এটা একধরনের কার্পেট।
👉কিসের তৈরী?
এটা কটন সুতা, মখমল সুতা এবং জরি সুতার তৈরী করা হয়।
👉ধোয়া যায়?
পানিতে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ধোঁয়া যায়।
👉সফট হয় কি?
জি অনেক সফট এবং আরামদায়ক।
👉দাম কেমন?
শতরঞ্জি সাইজ রং এবং ডিজাইন অনুযায়ী দাম হয়ে থাকে
টেকসই কেমন হবে?
৮/১০ বছরেরকিছু হবে না ☺
👉রং উঠবে কি?
না রং উটবে না শতরঞ্জি রং উঠে না
👉একদম কি ছবির মতো দেখতে হবে কি?
ছবির সাথে ১০০% হবে ।কারন আমিতো ছবি এডিট করি না তবে সবাই বলে যে বাস্তবে ছবির চেয়েও বেশি সুন্দর।
👉মান কেমন হবে?
মান এর ব্যাপারে ১০০% ভরসা করতে পারেন নিজস্ব কারিগর দিয়ে বানানো কোয়ালিটি শতভাগ
👉সাইজ গুলো কেমন হয়?
ফ্লোর ম্যাটের সাইজ গুলো ছোট বড় হয়ে থাকে আর টেবিল ম্যাট গুলো ১০/১৪ ইঞ্চি হয়ে থাকে 😊
ফ্লোর ম্যাটের সাইজ 👇
২/৪ ফিট
২.৫/৪ফিট
৩/৫ ফিট
৪/৬ফিট
৫/৭ ফিট
৬/৯ ফিট
👉 শতরঞ্জির কোথায় উৎপাদন হয়?
শতরঞ্জির একমাত্র রংপুর হয়ে থাকে ☺
👉এগুলো কি বিশ্বমান সম্পূর্ণ?
জি বর্তমান সময়ে ৩৬ টির বেশি দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে রংপুর এর ঐতিহ্য শতরঞ্জি।
👉কতদিন সময় লাগবে হাতে পেতে?
জায়গা অনুযায়ী ২/৩/৪ দিন সময় লাগে।
👉কি ভাবে বানায়?
এটি বাশ এর টানা দিয়ে তৈরী তারপর হাতের কৌশল করে বানানো হয়। কোন মেশিনের সাহায্য ছারা ☺
👉এগুলো কি ব্যাবহার এর জন্যে ভালোহবে?
জি অবশ্যই, শতরঞ্জি ব্যাবহারে যেমন নিজের আভিজাত্য প্রকাশ পায় তেমনি এটা কাউকে উপহারের জন্য উপযোগী 😊
Siddika's Collection
অনলাইনে মানসম্মত এবং নির্ভরযোগ্য শতরঞ্জি ক্রয়ের প্রতিষ্ঠান
📞 ০১৭৪৪৮৫৭৯৯৮
শতরঞ্জির ব্যবহার :
ঘরের সাজে বাহারি শতরঞ্জি:
ঘরের সাজে প্রথমেই আসে ড্রইং রুমের সাজ। ঘরের সৌন্দর্যে একটু বাঙালিয়ানা ভাব ফুটিয়ে তুলতে শতরঞ্জির ব্যবহার হতে পারে অন্যতম আকর্ষণ। শুধু মেঝেতেই নয়, দেয়াল সাজেও ব্যবহার করা যায় যুগোপযোগী বিভিন্ন ধরনের শতরঞ্জি। তাই, দেয়ালের আয়তন অনুযায়ী বড়, মাঝারি বা ছোট যেকোনো আকৃতির বাহারি শতরঞ্জি ঝুলাতে পারেন। বাঙালিয়ানা এসব উপাদানের উপস্থিতি ঘরের পরিবেশই বদলে দেবে।
বসার ঘর, সিঁড়ি বা ঘরের বিভিন্ন প্যাসেজের দেয়ালেও রুচিশীল শতরঞ্জি ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু শতরঞ্জি আছে, যা দেয়ালে ঝোলানোর উপযোগী থাকে। তবে চাইলে পছন্দমতো শতরঞ্জি কিনে কাঠের ফ্রেমে বাঁধাই করে নেয়া যেতে পারে। যদি একটি দেয়ালের পুরো অংশ ফাঁকা পড়ে থাকে, সেক্ষেত্রে বড় একটি শতরঞ্জি দেয়ালে লাগিয়ে বা ঝুলিয়ে দেয়া যেতে পারে। তবে ছোট একাধিক শতরঞ্জি এবং নকশিকাঁথা একসঙ্গে সাজালেও ভালো লাগবে।
ঘরের দেয়াল সাজের মতোই ঘরের মেঝের সাজে বিশেষ প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাই গৃহসজ্জার প্রয়োজনে ঘরের মেঝের সর্বত্রই শতরঞ্জি ব্যবহার করা যেতে পারে। শীতের সময়টাতে মেঝেজুড়েই শতরঞ্জির ব্যবহার হতে পারে। ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচাতে শতরঞ্জির উপস্থিতি অত্যান্ত ফলদায়ক।
বসার ঘরে সেন্টার টেবিলের দুই পাশে বাড়তি জায়গা থাকলে সেখানেও শতরঞ্জি বিছিয়ে দিতে পারেন। বসার ঘর বা প্যাসেজ যেখানেই থাকুক না কেন, তার সামনে একটি শতরঞ্জি বিছিয়ে দিন। ভালো দেখাবে।
বসার ঘরে ফোম বা ম্যাট্রেস ব্যবহারে ফ্লোরিং তৈরি করা যায়। আবার ফোম বা ম্যাট্রেসের পরিবর্তে শতরঞ্জিও ব্যবহার করা যেতে পারে। বড় একটি রঙিন শতরঞ্জি বিছিয়ে তার ওপর ছড়িয়ে দেয়া ছোট-বড় বেশ কয়েকটি রঙ বাহারি কুশনেও তৈরি হতে পারে বসার ঘরের ফ্লোরিং। বেডরুমে খাটের পাশে রাখতে পারেন শতরঞ্জি। শিশুদের ঘরে মেঝেজুড়েই ব্যবহার হতে পারে এই উপযোগী উপকরণ।
ডাইনিংয়ের খাবার টেবিল সাজাতে মগ-গ্লাস, থালা-বাটি বা গামলা রাখার জায়গাগুলোতে ছোট ছোট শতরঞ্জি দিয়ে রঞ্জিত করতে পারেন। আবার বারান্দাতে বসার ব্যবস্থা থাকলে সেখানেও শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। রান্নাঘর ও বাথরুমের সামনেও শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে শতরঞ্জির রঙটি যেন গাঢ় রঙের হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। ঘরের আসবাবের আকৃতি এবং রঙ অনুসারে শতরঞ্জির ব্যবহার হলে আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
আসবাবের সৌন্দর্য বাড়াতে প্রয়োজন ঘর সাজানো ভিন্ন ভিন্ন শতরঞ্জি। ঘরের সৌন্দর্যে একটু বাঙালিয়ানা ভাব ফুটিয়ে তুলতে শতরঞ্জির ব্যবহার হতে পারে ঘরের প্রধান আকর্ষণ। শুধু মেঝেতেই নয়, দেয়াল সাজাও ব্যবহার করা যায় যুগোপযোগী বিভিন্ন ধরনের শতরঞ্জি। তাই, দেয়ালের আয়তন অনুযায়ী বড়, মাঝারি বা ছোট যেকোনো আকৃতির শতরঞ্জি ঝুলাতে পারেন। ফলে ঘরের পরিবেশটাই অনেকটাই বদলে যাবে।
ঘরের দেয়াল সাজের মতোই ঘরের মেঝের সাজে বিশেষ প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাই গৃহসজ্জার প্রয়োজনে ঘরের মেঝের সর্বত্রই শতরঞ্জি ব্যবহার করা যেতে পারে। যেহেতু এখন শীত, তাই ফার্নিচার বাদ দিয়ে মেঝেজুড়েই শতরঞ্জির ব্যবহার হতে পারে।
শোবার ঘরে খাটের পাশে রাখুন শতরঞ্জি। শিশুদের ঘরে মেঝেজুড়েই ব্যবহার করতে পারেন শতরঞ্জি। আবার খাটের পাশে, পড়ার টেবিলের পাশে বা দরজায় আলাদা-আলাদা শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন।
ডাইনিংয়ের খাবার টেবিল সাজাতে মগ-গ্গ্নাস, থালা-বাটি বা গামলা রাখার জায়গাগুলোও শতরঞ্জি দিয়ে রঞ্জিত করতে পারেন।
ঘরের আসবাবের আকৃতি এবং রঙ অনুসারে শতরঞ্জির ব্যবহার যেন আকর্ষণীয় হয়ে ফুটে ওঠে সে বিষয়টি আগেই ভেবে রাখুন।
ঘরের নান্দনিকতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে আপনার বসার ঘরের মেঝেতে, সোফার সামনে বা বিছানার পাশে একটি ঐতিহ্যবাহী শতরঞ্জি রাখুন।
m.me/siddikascollection
আপনার বসার ঘরে কি শতরঞ্জি আছে?
m.me/siddikascollection
শতরঞ্জিপাড়ায় বর্তমানে শতরঞ্জি তৈরি হয় কটন ও মখমল সুতা দিয়ে। তবে কোন কোন গ্রামে পাট দিয়ে শতরঞ্জি তৈরি হতে দেখা যায়। পাকিস্তান আমলে বগুড়ার সুতাকল থেকে কটন সুতা এনে তা দিয়ে শতরঞ্জি তৈরি করা হতো। বগুড়া ও নওগার মাঝামাঝি শাওয়াল/শাওয়াইল হাট থেকে শতরঞ্জি তৈরির ‘মগ’ (মখমল) সুতা আসে রংপুরের শতরঞ্জি পাড়ায়। আর কটন সুতা পাওয়া যায় রংপুরেই। মখমল সুতা ‘বানায়’ (পোড়েন) ব্যবহার করা হয়। কটন সুতা দিয়ে টানা দেয়া হয়। টানার জন্য ১০/৬ নম্বর কটন সুতা ব্যবহার করা হয়। বানার জন্য সাধারণত ১০/২ সুতা ব্যবহার করা হয়। এই ১০/২ সুতা মখমল হলে প্রয়োজন মত ৪ খ্যাও এবং চিকন কটন হলে ৭/৮ খ্যাও করে ব্যবহার করা হয়। বানায় অ্যাক্রেলিক মখমল এবং কটন ১০/১ সুতা ব্যবহৃত হয়।
প্রতি স্কয়ার ফুট মখমল (টানায় কটন, বানায় মখমল) শতরঞ্জি ৩৫ টাকা এবং ফুল কটন শতরঞ্জি ৪০ টাকায় বিক্রি হয়। তবে সময় ভেদে দামের তারতম্য হতে পারে।
হাতি পায়া, রথপাইরা, পিলপায়া, পডাপডি, ইটকাঠি (বরফি), জাফরি- এগুলো হচ্ছে পুরোন শতরঞ্জি ডিজাইন। স্থানীয় কারিগরেরা জানান, গত ১০/১৫ বছর থেকে বিভিন্ন ক্যাটালগ দেখে নতুন ধরণের ডিজাইনের সূত্রপাত হয়েছে। নতুন ডিজাইনগুলোর মধ্যে রয়েছে, জামদানী, হীরার ডিজাইন, নাটাইফুল, ফুলপডি, গুড্ডি ইত্যাদি।
শতরঞ্জি শিল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্য এর অভিযোজনের ক্ষমতা। ভূমি সমান্তরাল তাঁতে ঐতিহ্যগত উৎপাদন সিস্টেমের বাইরে এসে বর্তমানে বিশেষ ধরনের চিত্তরঞ্জন তাঁতেও শতরঞ্জি উৎপাদিত হচ্ছে। এর পাশাপাশি এর ডিজাইনেও লেগেছে বৈচিত্র্যের হাওয়া। সবকিছু মিলিয়ে শতরঞ্জি এখনো টিকে আছে
m.me/siddikascollection
নতুন কালেকশন😍
বর্তমানে স্টকে আছে
আইটেমঃ শতরঞ্জি❤️
সাইজঃ দৈর্ঘ্য ৬ ফিট প্রস্থ ৯ ফিট
📞01744857998
রংপুর জেলার গৌরব শতরঞ্জি
রংপুর জেলার প্রাচীনতম শিল্প ও গৌরবময় ঐতিহ্য হচ্ছে শতরঞ্জি। ইতিহাস থেকে যদ্দুর জানা যায়, এয়োদশ শতাব্দীতেও এ এলাকায় শতরঞ্জির প্রচলন ছিল। রাজা-বাদশাহদের গৃহে এর ব্যাপক কদর ছিল। মোঘল সম্রাট আকবর-এর দরবারে শতরঞ্জি ব্যবহার করা হত বলে ইতিহাস থেকে জানা যায় ।ত্রিশ দশকের জমিদার জোতদারদের ভোজের আসন হিসেবে শতরঞ্জির ব্যবহারের কথা শোনা যায়। সে সময়ে শতরঞ্জি রাজা-বাদশাহ্, বিত্ত্ববানদের বাড়িতে আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হত। বৃটিশ শাসনামলে শতরঞ্জি এত বেশী জনপ্রিয়তা লাভ করে যে এখানকার তৈরী শতরঞ্জি সমগ্র ভারতবর্ষ, বার্মা, সিংহল, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড মালয়েশিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানী হত।
বর্তমান বিশ্বে বুনন শিল্পের মধ্যে ‘‘শতরঞ্জি বুনন’’ সবচেয়ে প্রাচীনতম। মজার ব্যাপার হলো, এ পণ্য উৎপাদনে কোন প্রকার যান্ত্রিক ব্যবহার নেই। কেবলমাত্র বাঁশ এবং রশি দিয়ে মাটির উপর সুতো দিয়ে টানা প্রস্ত্তত করে প্রতিটি সুতা গননা করে হাত দিয়ে নকশা করে শতরঞ্জি তৈরী করা হয়। কোন জোড়া ছাড়া যে কোন মাপের শতরঞ্জি তৈরী করা যায়। এর সৌন্দর্য্য ও টেকসই উল্লেখ করার মত।১৯৭৬ সালে সরকারীভাবে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) নিসবেতগঞ্জ গ্রামে শতরঞ্জি তৈরীর একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। কিন্তু ব্যাপক বাজার সৃষ্টি করতে না পারায় ধীরে ধীরে প্রকল্পটি মুখ থুবরে পড়ে। আশার কথা হলো যে, ১৯৯৪ সালে একটি বে-সরকারী উন্নয়ন সংস্থা বিনা পয়সায় আরও উন্নত প্রশিক্ষণ দিয়ে ঐ এলাকার মানুষদের শতরঞ্জি উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করতে থাকে। সেই থেকে আর থেমে নেই শতরঞ্জির উৎপাদন।
এখন নিসবেতগঞ্জের প্রায় বাড়িতেই শোনা যায় শতরঞ্জি উৎপাদনের ঘটাং ঘটাং শব্দ । কালের বিবর্তনে বাংলার মসলিন শিল্প হারিয়ে গেলেও রংপুরের শতরঞ্জি স্বগর্বে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে এখনও।বর্তমান সভ্যতায় কারুশিল্পের প্রতি মানুষের আকর্ষণ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে যা শতরঞ্জির জন্য অত্যন্ত শুভ । বর্তমানে রংপুরের শতরঞ্জি উইরোপ, উত্তর আমেরিকা ও এশিয়ার প্রায় ৩৬টি দেশে রপ্তানী হচ্ছে । এমনকি বাংলাদেশেও রংপুরের শতরঞ্জির ব্যাপক চাহিদা । বর্তমানে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড নামক একটি বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে শতরঞ্জি তৈরীর পাঁচটি কারখানা।
বর্তমানে এসব কারখানায় প্রায় চার হাজার শ্রমিক কাজ করছে ।এক পরিসংখ্যানে প্রাপ্ত তথ্য মতে বর্তমানে বাংলাদেশে রপ্তানী বাণিজ্যে হস্তশিল্পের ৬০ শতাংশই রপ্তানী হয়ে থাকে রংপুরের শতরঞ্জি। বিগত তিন বছরে গড়ে প্রতিবছর প্রায় ৪০ লাখ ডলার দেশে আনা সম্ভব হয়েছে এই রংপুরের উৎপাদিত শতরঞ্জির মাধ্যমে। রংপুরের অজপাড়া গা নিসবেতগঞ্জ থেকে যে আজ শতরঞ্জি রপ্তানী হচ্ছে তা নয়। নতুন উদ্যমে বাড়ি বাড়ি তৈরী হচ্ছে শতরঞ্জি । নিসবেতগঞ্জের শতরঞ্জি পল্লী যেন এক বিশাল কারুপণ্যে পরিণত হয়েছে ।
নিসবেতগঞ্জের অধিকাংশ বাড়ির আঙ্গিনা কিংবা উঠানে টিনের ছাউনির নিচে নিপুন হাতে চলছে কারুকাজ খচিত শতরঞ্জি বোনার কাজ ।যেখানে পূর্বে হাতির পা, জাফরি, ইটকাঠি, নাটাই ইত্যাদি নামের নকশা সংবলিত শতরঞ্জি তৈরী হত সেখানে এখন আরও রং বেরং এর বাহারি নকশার শতরঞ্জি উৎপাদিত হচ্ছে ।অবাধ বাণিজ্যে আর চরম প্রতিযোগিতার বাজারে রংপুরের ঐতিহ্য শতরঞ্জি যে বিশ্বজনীনতা লাভ করছে তা দেশের জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। ঝার্ণধারার মত প্রবাহিত হোক রংপুরের শতরঞ্জি পল্লী চাঞ্চল্য।
লেখকঃ মোঃ আজহারম্নল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ, রংপুর।
New collection
Available now
আইটেমঃ পাপস
সাইজঃ দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি প্রস্থ ২৪ ইঞ্চি
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Nasim Oil & Flour Mills
Rangpur
5400
Dhaka And Rangpur
Rangpur
ফ্রেস খাবার এর সহজ সমাধান। অর্ডার করুন আপনার পছন্দের খাবার। পৌছে যাবে আপনার ঠিকানায়!!
Khamar Para, Alam Nagar
Rangpur, 5402
ঐতিহ্যবাহী, অর্গানিক ও নির্ভেজাল খাবারের বিশ্বস্ত ঠিকানা।
Gaibandha
Rangpur, 5700
একটি অনলাইন শপ আমরা অর্গানিক ফুড আইটেম নিয়ে কাজ করি। এখানে পাবেন শতভাগ খাটিঁ পন্যের নিশ্চয়তা।
Rangpur, 5700
Natural Mustard oil , Sunflower Oil , Red Chili Powder, Turmeric Powder, Undried turmeric , Mustard Cake etc.
Rangpur, 5400
বাংলাদেশের মাটিতে রাসায়নিক ছাড়া উৎপাদিত সকল ধরনের বিশুদ্ধ পণ্য সরবরাহ করা হয়।
খোড়াগাছ, মিঠাপুকুর, রংপুর।
Rangpur, 5460
রংপুরের দেশ সেরা সুস্বাদু হাড়িভাঙ্?
Rangpur, 5400
খাটি মধু, ঘী, আাম, সরিষার তেল, তেতুল, সিমের বিচি, শুটকি সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন মৌসুমি খাদ্য সামগ্রী।
Palashbari, Gaibandha
Rangpur, 5730
All kinds of Organic food products shop. for more details kindly call 01717-067004.