Golam Rahman College

Golam Rahman College

Donar, Founder & President of GOLAM RAHMAN COLLEGE is Md.Golam Rahman, Director General,Mission Audit

"Golam Rahman College" is a newly established educational institution that was founded in 2022 with a mission to provide quality education, instill discipline and promote peace. The college's vision is to create a conducive learning environment that fosters academic excellence, personal growth, and social responsibility among its students. By providing a comprehensive and well-rounded education, t

15/05/2024
26/04/2024

এ লেখাটি কারও জন্য নয়, শুধু নিজের উপলদ্ধির জন্য এখানে দিলাম ।

যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান।
বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয় ৷
কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়। বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর।
এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন।
সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২ টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনা স্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷
এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি।
রাগটাকে কমাই। অহংকারকে কবর দেই।
যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান।
আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি মনে রাখবেন ততদিন সেটা আপনাকে অহংকারী করে তুলবে।
আবার কেউ যদি আপনার জন্য খুব ছোট কিছুও করে থাকে, তবে সেটা আজীবন মনে রাখবেন। কারণ এটা আপনাকে বিনয়ী ও কৃতজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখবে।
(সংগৃহীত)

16/04/2024

বাবা, তোমার কীর্তিতে তুমি মহিম, তুমি মহান!

১৯৯৩ সালের ১৫ এপ্রিল তারিখে আমাদের সবাইকে শোক সাগরে ভাসিয়ে আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় বাবা এ দুনিয়া ছেড়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ডাকে কবরবাসী হয়েছেন। বাবা, তোমার স্মৃতি আজও আমাদের কাছে চির অম্লান। তুমি ছিলে আমাদের পরিবারের প্রথম শিক্ষক।
তোমার আদেশ উপদেশ মেনে আজও আমরা চলছি। তোমার দেখানো পথে আজও আমরা হাঁটছি। মানব কল্যাণে আজও আমরা নিবেদিত আছি এবং থাকবো যতদিন বেঁচে আছি। বাবা, তুমি আমাদের পরিবারের সবার প্রিয় ব্যক্তিত্ব। আমরা তোমায় ভুলিনি, ভুলবো না কোনদিন। তুমি ছিলে আমাদের আলোর বাতিঘর।
তুমি ছিলে মানবতার ফেরিওয়ালা। তুমি ছিলে দয়ার সাগর। তুমি ছিলে মহত্বের মূর্ত প্রতীক। তুমি আছো আমাদের হৃদয়ের মনি কোঠায় অকৃত্রিম শ্রদ্ধায় স্মরণে। তুমিই আমাদের স্মরণীয় বরনীয়।
হে আলোর দিশারী, আজও তোমার স্মরণে বোবা কান্নায় আমাদের বুক ভারি হয়ে আসে। তুমি আজও আকাশের ওই ধ্রুবতারার মতো আমাদের হৃদয় আকাশে জ্বলজ্বল করে জ্বলছো। তুমি সততার অনির্বাণ শিখা। তুমি ছিলে, তুমি আছো, তুমি থাকবে আমাদের হৃদয় মাঝারে চিরকাল।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন, তোমার গফুর নামের উসিলায়, তুমি আমাদের বাবার দুনিয়াবী গুনা খাতা মাফ করে তার কবরকে জান্নাতের বাগিচা বানিয়ে দাও এবং তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন।
রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বি ইয়ানি সগিরা।
আমিন।

15/04/2024

গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয়।

বৈশাখ মাসের প্রথম দিনটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে বাংলা নববর্ষ হিসেবে পরিচিত। পুরােনাে বছরের সমস্ত গ্লানি ধুয়ে মুছে, জীর্ণ ক্লান্ত অবসাদের অবসান ঘটিয়ে আত্মপ্রকাশ করে বাংলা নববর্ষ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়, “প্রতিদিন মানুষ ক্ষুদ্র, দীন, একাকী, কিন্তু উৎসবের দিনে মানুষ বৃহৎ। সেদিন সে সমস্ত মানুষের সঙ্গে একত্র হয় বৃহৎ। সেদিন সে সমস্ত মনুষ্যত্বের শক্তি অনুভব করিয়া মহৎ।” বাঙালির কাছে নববর্ষ এক মহান উৎসব। এদিন প্রায় সমস্ত দোকানপাট নতুন রঙে সেজে ওঠে। দোকানে দোকানে মিষ্টি বিতরণ করে নতুন হালখাতা চালু করা হয়। পুরাতন হিসাব চুকিয়ে খােলা হয় নতুন হিসাবের খাতা। নানাদিকে বসে বৈশাখী মেলা। পাড়ায় পাড়ায় বিভিন্ন ক্লাব সংগঠনগুলাের পরিচালনায় নানারকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদ্যাপিত হয়। প্রত্যেকেই বাংলা বছরের প্রথম দিনটি সুন্দরভাবে অতিবাহিত করে। নতুন বছরের আগামী দিনগুলােকে সুন্দরতর ও আনন্দময় করে তােলার স্বপ্ন নিয়েই পালন করা হয় বাংলা নববর্ষ উৎসব। বাঙালি জাতির বাংলার এই পুরােনাে সংস্কৃতিকে যথাযথভাবে পালনে আরও সচেতন হওয়া উচিত।

10/04/2024

“ যখন আমি ছোট ছিলাম, আমার মা আমাদের জন্য রান্না করতেন। তিনি সারাদিন প্রচুর পরিশ্রম করার পর রাতের খাবার তৈরি করতেন। এক রাতে তিনি বাবাকে এক প্লেট সবজি আর একেবারে পুড়ে যাওয়া রুটি খেতে দিলেন। আমি অপেক্ষা করছিলাম বাবার প্রতিক্রিয়া কেমন হয় সেটা দেখার জন্য। কিন্তু বাবা চুপচাপ রুটিটা খেয়ে নিলেন এবং আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন স্কুলে আমার আজকের দিনটা কেমন গেছে।

আমার মনে নেই বাবাকে সেদিন আমি কি উত্তর দিয়ে ছিলাম কিন্তু এটা মনে আছে যে, মা পোড়া রুটি খেতে দেয়ার জন্য বাবার কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। এর উত্তরে বাবা মা’কে যা বলেছিলেন সেটা আমি কোনদিন ভুলব না। বাবা বললেন, ‘প্রিয়তমা, পোড়া রুটিই আমার পছন্দ।’
পরবর্তীতে সেদিন রাতে আমি যখন বাবাকে শুভরাত্রি বলে চুমু খেতে গিয়েছিলাম তখন আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে তিনি কি আসলেই পোড়া রুটিটা পছন্দ করেছিলেন কিনা। বাবা আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘তোমার মা আজ সারাদিন অনেক পরিশ্রম করেছেন এবং তিনি অনেক ক্লান্ত ছিলেন।

তাছাড়া একটা পোড়া রুটি খেয়ে মানুষ কষ্ট পায় না বরং মানুষ কষ্ট পায় কর্কশ ও নিষ্ঠুর কথায়। জেনে রেখো, জীবন হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ জিনিস এবং ত্রুটিপূর্ণ মানুষের সমষ্টি।
আমি কোনক্ষেত্রেই সেরা না বরং খুব কম ক্ষেত্রেই ভাল বলা যায়। আর সবার মতোই আমিও জন্মদিন এবং বিভিন্ন বার্ষিকীর তারিখ ভুলে যাই। এ জীবনে আমি যা শিখেছি সেটা হচ্ছে, আমাদের একে অপরের ভুলগুলোকে মেনে নিতে হবে এবং সম্পর্কগুলোকে উপভোগ করতে হবে।

জীবন খুবই ছোট; প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে অনুতপ্ত বোধ করার কোন মানেই হয় না। যে মানুষগুলো তোমাকে যথার্থ মূল্যায়ন করে তাদের ভালোবাসো আর যারা তোমাকে মূল্যায়ন করে না তাদের প্রতিও সহানুভূতিশীল হও।”

তখন ১৯৪১ সাল, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। আমরা থাকতাম রামেশ্বরম শহরে। এখানে আমাদের পরিবার বেশ কঠিন বাস্তবতার মধ্য দিয়ে সময় পার করছিল। আমার বয়স তখন মাত্র ১০ বছর। কলম্বোতে যুদ্ধের দামামা বাজছে, আমাদের রামেশ্বরমেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। খাবার থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য পণ্য, সবকিছুরই দারুণ সংকট।

আমাদের সংসারে পাঁচ ভাই, পাঁচ বোন। তাদের মধ্যে তিনজনের আবার নিজেদেরও পরিবার আছে, সব মিলিয়ে এক এলাহি কাণ্ড। আমার দাদি ও মা মিলে সুখে-দুঃখে এই বিশাল সংসার সামলে রাখতেন।

আমি প্রতিদিন ভোর চারটায় ঘুম থেকে উঠে অঙ্ক শিক্ষকের কাছে যেতাম। বছরে মাত্র পাঁচজন ছাত্রকে তিনি বিনা পারিশ্রমিকে পড়াতেন। আমার মা আশিয়াম্মা ঘুম থেকে উঠতেন আমারও আগে। তিনি আমাকে গোসল করিয়ে, তৈরি করে তারপর পড়তে পাঠাতেন। পড়া শেষে সাড়ে পাঁচটার দিকে বাড়ি ফিরতাম। তারপর তিন কিলোমিটার দূরের রেলস্টেশনে যেতাম খবরের কাগজ আনতে। যুদ্ধের সময় বলে স্টেশনে ট্রেন থামত না, চলন্ত ট্রেন থেকে খবরের কাগজের বান্ডিল ছুড়ে ফেলা হত প্ল্যাটফর্মে। আমার কাজ ছিল সেই ছুড়ে দেওয়া কাগজের বান্ডিল সারা শহরে ফেরি করা, সবার আগে গ্রাহকের হাতে কাগজ পৌঁছে দেওয়া।

কাগজ বিক্রি শেষে সকাল আটটায় ঘরে ফিরলে মা নাশতা খেতে দিতেন। অন্যদের চেয়ে একটু বেশিই দিতেন, কারণ আমি একই সঙ্গে পড়া আর কাজ করতাম। সন্ধ্যাবেলা স্কুল শেষ করে আবার শহরে যেতাম লোকজনের কাছ থেকে বকেয়া আদায় করতে। সেই বয়সে আমার দিন কাটত শহরময় হেঁটে, দৌড়ে আর পড়াশোনা করে।
একদিন সব ভাইবোন মিলে খাওয়ার সময় মা আমাকে রুটি তুলে দিচ্ছিলেন, আমিও একটা একটা করে খেয়ে যাচ্ছিলাম (যদিও ভাত আমাদের প্রধান খাবার, কিন্তু রেশনে পাওয়া যেত গমের আটা)। খাওয়া শেষে বড় ভাই আমাকে আলাদা করে ডেকে বললেন, ‘কালাম, কী হচ্ছে এসব? তুমি খেয়েই চলছিলে, মাও তোমাকে তুলে দিচ্ছিল। তার নিজের জন্য রাখা সব কটি রুটিও তোমাকে তুলে দিয়েছে। এখন অভাবের সময়, একটু দায়িত্বশীল হতে শেখো। মাকে উপোস করিয়ে রেখো না।’ শুনে আমার শিরদাঁড়া পর্যন্ত শিউরে উঠল। সঙ্গে সঙ্গে মায়ের কাছে গিয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরলাম।

মাত্র পঞ্চম শ্রেণিতে পড়লেও পরিবারে ছোট ছেলে হিসেবে আমার একটা বিশেষ স্থান ছিল। আমাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ ছিল না। কেরোসিন দিয়ে বাতি জ্বালানো হতো; তাও শুধু সন্ধ্যা সাতটা থেকে নয়টা পর্যন্ত। মা আমাকে কেরোসিনের ছোট্ট একটা বাতি দিয়েছিলেন, যাতে আমি অন্তত রাত ১১টা পর্যন্ত পড়তে পারি। আমার চোখে এখনো পূর্ণিমার আলোয় মায়ের মুখ ভাসে।আমার মা ৯৩ বছর বেঁচে ছিলেন। ভালোবাসা আর দয়ার এক স্বর্গীয় প্রতিমূর্তি ছিলেন আমার মা। মা, এখনো সেদিনের কথা মনে পড়ে,যখন আমার বয়স মোটে ১০। সব ভাইবোনের ঈর্ষাভরা চোখের সামনে তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাতাম।

সেই রাত ছিল পূর্ণিমার। আমার পৃথিবী শুধু তোমাকে জানত মা! আমার মা! এখনো মাঝরাতে ঘুম ভেঙে উঠি। চোখের জল গড়িয়ে পড়ে। তুমি জানতে ছেলের কষ্ট মা। তোমার আদরমাখা হাত আমার সব কষ্ট ভুলিয়ে দিত।

তোমার ভালোবাসা, তোমার স্নেহ, তোমার বিশ্বাস আমাকে শক্তি দিয়েছিল মা। সৃষ্টিকর্তার শক্তিতে ভয়কে জয় করতে শিখিয়েছিল।

[সূত্র: এ পি জে আবদুল কালামের নিজস্ব ওয়েবসাইট। ইংরেজি থেকে সংক্ষেপিত অনুবাদ:]

Courtesy Geography Target

06/04/2024

#কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভাল মন্দ

স্মার্ট বাংলাদেশের যে কোনো আলোচনায় এখন অনিবার্য অনুষঙ্গ হলো এআই কিংবা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিষয়টি এখন বিশ্বের সকল দেশের জন্যই প্রাসঙ্গিক। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসার আগামী দিনগুলোয় বিশ্ববাসীর জন্য স্বস্তি বয়ে আনবে, না দুর্ভোগ বাড়াবে- তা নিয়ে বোদ্ধা মহলে রয়েছে প্রাঞ্জল বিতর্ক। বিজ্ঞানের দ্রুত উন্নতি মানব জীবনে যে প্রশান্তির পরশ বইয়ে দিয়েছে, তা আরও বেগবান হবে; নাকি মানব সভ্যতাকেই কোনো এক অজানা বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে- এ নিয়ে ভাববার অবকাশ রয়েছে।

মেশিন যখন মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তা দেখায়, সেটিই তখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হিসেবে বিবেচিত হয়। যুক্তি, সমস্যা সমাধান, মানুষের ভাষা বোঝার ক্ষমতা, উপলব্ধি, শিক্ষণ, পরিকল্পনা, কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন ঘটানো বা কোনো বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার মতো সামর্থ্যসম্পন্ন মেশিনই হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন মেশিন।

উচ্চতর ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার, রোবট ও অন্যান্য যন্ত্র এর অন্তর্ভুক্ত। জন ম্যাক্যার্থি সর্বপ্রথম Artificial Intelligence নামক টার্মটি ব্যবহার করেন ১৯৫৫ সালে। পরের বছর নিউ হ্যামশায়ারের হ্যানোভার শহরস্থ ডার্টমাউথ কলেজে অনুষ্ঠিত এক একাডেমিক কনফারেন্সে তিনি তা প্রথম প্রকাশ করেন। এজন্য জন ম্যাক্যার্থিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অন্যতম জনক বলা হয়।

সেই থেকে গুটি গুটি পায়ে হেঁটে চলা ধারণাটি আজকের দুনিয়ায় এক বিষ্ময় জাগানিয়া পরিস্থিতি তৈরি করেছে। জগৎকে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তোলার পাশাপাশি জন্ম দিয়েছে এক প্রশ্নের- এর ক্রমাগত প্রসার বিশ্ব সভ্যতার জন্য আশীর্বাদ বয়ে আনবে; নাকি হুমকির মুখে ঠেলে দেবে গোটা দুনিয়াকে? জগৎবরেণ্য বিজ্ঞানীদের কপালে তাই চিন্তার ভাঁজ পড়ছে।

বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে রোবট বেস্ট সেলার বুক লিখতে সক্ষম হবে। যদিও জাপানে বুদ্ধিমান মেশিনের রচিত ছোট উপন্যাস সাহিত্য পুরস্কারের জন্য ইতিমধ্যে বিবেচিত হয়েছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী অভিমত ব্যক্ত করেছেন, সেদিন বেশি দূরে নয় যখন মানুষের সব কাজ বুদ্ধিমান মেশিনের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে পারবে।

স্ট্যাম্পফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকরা দাবি করেছেন, তারা এমন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করেছেন; যেটি সহজেই শরীরের বিভিন্ন পরীক্ষা করে কবে মানুষের মৃত্যু হবে, সেটা গণনা করে বলে দেবে। আশঙ্কার কথা, ৫০টিরও বেশি দেশ যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য রোবট তৈরি করছে- যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করবে এবং শক্রুকে হত্যার কাজটি করবে। এ ধরনের রোবট এবং ড্রোনের গবেষণায় প্রচুর অর্থও ব্যয় করা হচ্ছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে একবিংশ শতাব্দীর সাড়া জাগানো বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং বলেছেন, এরা এক সময় আমাদের অতিক্রম করে যাবে। এর ফলে মানবজাতির বিলুপ্তি ঘটতে পারে।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে এর স্রষ্টাকে অতিক্রম করতে পারে এবং তা মানবজাতির জন্য হুমকি বয়ে আনতে পারে, এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন কৌশল এমন স্তরে পৌঁছবে, যাতে মানুষের সাহায্য ছাড়াই এরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজেদের উন্নতি ঘটাতে পারবে। আর যদি এমনটি ঘটে, তাহলে আমাদের বুদ্ধিমত্তার বিস্ফোরণের সম্মুখীন হতে হবে; যার ফলে যান্ত্রিক বুদ্ধি আমাদের অতিক্রম করবে। Space X-এর প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়নকে ‘Summoning the Demon’ অর্থাৎ দৈত্যকে ডেকে আনার শামিল আখ্যায়িত করে এটাকে মানবজাতির জন্য সবচেয়ে ভয়ংকর হুমকি হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি এটাকে আণবিক বোমার চেয়েও অধিক বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত করেন। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়নে নিয়ন্ত্রণ আরোপের আহ্বান জানান।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠান গুগলের প্রধান নির্বাহী সুন্দর পিচাই সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিপর্যয়ের আশঙ্কার কথা বলেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার রুখতে নির্দিষ্ট নীতিমালা মেনে চলা। আর কীভাবে প্রযুক্তির অপব্যবহার হতে পারে, তা নিয়ে আগেই ভাবা উচিত। শুধু নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও উন্নয়ন করলেই চলবে না, সে প্রযুক্তির ব্যবহার যেন মানবসভ্যতার বিপক্ষে না যায়, সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।’

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে পিপার নামের হেঁটে-চলে বেড়ানো একটি রোবটকে শিক্ষাবিষয়ক কমিটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব’ বিষয়ক শুনানিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়। শুনানিকালে কমিটির সদস্যরা পিপারকে জিজ্ঞেস করেন, যখন বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রাজত্ব চলবে, তখন কি মানুষের জন্য কোনো জায়গা থাকবে? জবাবে পিপার কমিটির সদস্যদের আশ্বস্ত করে বলেছে, সব সময়ই সূক্ষ্ম কিছু দক্ষতার প্রয়োজন পড়বে, যা কেবল মানুষেরই থাকে। এসব দক্ষতার মধ্যে রয়েছে বোধশক্তি এবং প্রযুক্তি তৈরি ও পরিচালনা।

পিপার নামক যন্ত্রমানব যাই বলুক না কেন, প্রকৃত প্রস্তাবে পৃথিবীব্যাপী কর্মক্ষম মানুষগুলোকে অকর্মণ্য করে দেয়ার মধ্যে কোনো ভালো কিছু খুঁজে বেড়ানো বুদ্ধির পরিচায়ক নয় নিশ্চয়ই। অলস মস্তিষ্ক যেমন শয়তানের কারখানা, তেমনি কর্মহীন মানুষগুলো সমাজ তথা রাষ্ট্রের জন্য অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে, যা এই পৃথিবীকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে- এটি কারও কাম্য হতে পারে না।

তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অযাচিত প্রসার রোধকল্পে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণমূলক আইন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এর নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পৃথিবীর বিবেকবান গবেষক, বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সর্বোপরি বিশ্ব নেতৃবর্গকে ঐকমত্যে পৌঁছতে হবে।

আমাদের দেশেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে নীতি আইন প্রণয়নের বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ বলছেন এআইকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে তা আমাদের জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনবে। আবার কেউ বলছেন এআই এর ক্ষেত্রে আমাদের ভূমিকা হওয়া উচিৎ সহায়তামূলক। অর্থাৎ ভাল কাজে এআই এর ব্যবহারের বিষয়ে সরকারের সহযোগিতামূলক মনোভাব থাকতে হবে। অধিকাংশের মতই হলো একটি ভারসম্যপূর্ণ অবস্থার পক্ষে। কারণ মাথা ব্যাথার জন্য আর যাই হোক কোনো বুদ্ধিমান মানুষ মাথা কেটে ফেলে না। তাই এআই এর সম্ভা্ব্য ক্ষতি এড়াতে সকল দ্বার রুদ্ধ করে না রেখে এর ভাল ও উপকারী ব্যবহার নিশ্চিত কল্পে আমাদের উদার মনমানসিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে।

তথ্যসূত্র:
১.ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম
২. Journal of artificial intelligence research (Vol-79, 2024)
৩. ড. মো. আবুবকর সিদ্দিক, তথ্য প্রযুক্তি গবেষক

04/04/2024

📖
বিল গেটসকে এক উপস্থাপিকা জিজ্ঞেস করল,
"জনাব বিল গেটস, আপনার সফলতার গোপন রহস্য কী?"
🤵বিল গেটস উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে একটি ব্ল্যাংক চেক বই সামনে বাড়িয়ে দিয়ে বললো, আপনার যতো ইচ্ছা লিখে নেন।
🎤উপস্থাপিকা চেকটি ফিরিয়ে দিলেন এবং প্রশ্নটি আবার করলেন।
🤵বিল গেটস আবার চেকটি অফার করলেন।
🎤উপস্থাপিকা চেকটি ফিরিয়ে দিলেন এবং প্রশ্নটি আবার করলেন।
🤵বিল গেটস উপস্থাপিকার দিকে তাকালেন এবং অবশেষে উত্তর দিলেন।
🤵সফলতার গোপন রহস্য হলো, আমি কখনো সুযোগ হাত ছাড়া করি না যেভাবে আপনি এইমাত্র করলেন। আপনার যদি এরকম মাইন্ডসেট থাকত তাহলে আপনি হয়ে যেতেন বিশ্বের সবচেয়ে বিত্তশালী উপস্থাপিকা।
চলার পথে যতো সুযোগ আসবে, ছিনিয়ে নিতে হবে। তখনই সফল হওয়া যাবে যখন সুযোগ কাজে লাগিয়ে একশনে যেতে পারবেন।
🖋️উইলিয়াম আর্থার ওযার্ড বলেন, সুযোগ হল সূর্যোদয়ের মতো। বেশি অপেক্ষা করলে হাতছাড়া হয়ে যায়।

Photos from Golam Rahman College's post 30/03/2024

আমরা ছোট হই আমাদের অবিনয়ী উদ্ধত দাম্ভিকতায় :

"ভারতের দেয়াল খ্যাত ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড়কে ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় ডক্টরেট উপাধি দিয়েছিল, রাহুল দ্রাবিড় সেটা ফিরিয়ে দিয়েছেন। শুধু ফিরিয়ে দিয়েছেন তা নয়, তারসাথে চমৎকার একটি বক্তব্য দিয়েছেন, তিনি বলেছেন- আমার স্ত্রী ডাক্তার, সে এই উপাধি পেতে অসংখ্য বিনিদ্র রজনী ও দিবস কাটিয়েছে। আমার মা কলা বিভাগের অধ্যাপক, তিনি এই ডিগ্রীর জন্য দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর অপেক্ষা করেছেন, অধ্যবসায় করেছেন। ক্রিকেট খেলতে অনেক পরিশ্রম করেছি ঠিক, কিন্তু সেই পরিমাণ পড়াশুনা আমি করিনি, কাজেই এই ডিগ্রী আমি নেই কীভাবে?
আইনস্টাইনকে ইসরায়েল সরকার ১৯৫২ সালে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। আইনস্টাইন বিনীতভাবে বলেছিলেন- আমি ফিজিক্সের আনাড়ি ছাত্র। রাষ্ট্র পরিচালনার আমি কি বুঝি?
পেরেলমান নামের জগদ্বিখ্যাত গণিতবিদ সারা পৃথিবীতে গণিত বিষয়ের নোবেল পুরস্কার বলে পরিচিত ফিল্ড মেডেল এবং পুরস্কারের বিশাল অর্থ ফেরত দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন- খুব অভাবের সংসার ছিল আমাদের। মায়ের পয়সা বাঁচাতে হিসেব করে চলতে হতো আমাদের। সেইসূত্রে গণিতে একটু দক্ষতা দেখাতে পেরেছি। এখন সেই অভাব নেই, কাজেই এতো অর্থ দিয়ে কি করবো?
এই মানুষগুলির বিনয় দেখে সম্মানে ও লজ্জায় মাথা নিচু হয়ে আসে। নিজের, নিজেদের দিকে তাকালে দেখতে পাই অবিনয়ী, দাম্ভিক, কিম্ভূত কিমাকার মানুষের প্রতিচ্ছবি। এই মানুষগুলি বারবার মনে করিয়ে দেয় বিনয়ী হওয়া মানে ছোট হয়ে যাওয়া নয়, আরও অনেক বড় হয়ে যাওয়া।
কারণ আমরা ছোট হই আমাদের অবিনয়ী উদ্ধত দাম্ভিকতায়, আমরা বড় হই বারবার আমাদের বিনয়ী হয়ে ছোট হওয়ার চেষ্টায়। পৃথিবীর সবচেয়ে অদ্ভুত সত্য হচ্ছে- বড় হতে গেলে ছোট হতে হয়, ছোট হতে গেলে বড় হওয়ার প্রয়োজন হয়না!"
সংগৃহীতঃ
তূষার চেটার্জীর এর সৌজন্যে

26/03/2024

৫৪ তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন🇧🇩

আজ গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে ২৬ মার্চ, ৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ভাব গাম্ভীর্য ও যথাযথ মর্যাদার সাথে পালিত হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন, পুষ্পার্ঘ অর্পণ, দিবসের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
এ দিবসটি বাঙালি জাতির সবচেয়ে গৌরবের দিন, পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর দিন। দীর্ঘ পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্বের মাঝে স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ ও চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এরপর ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

20/03/2024

পবিত্র রমজান মাসের রোজা রেখেও গোলাম রহমান কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা ষান্মাসিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। আপনারা সবাই ওদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য সিয়াম সাধনার মাসে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া করবেন।

18/03/2024

একজন বয়স্ক মহিলার দুটি পাত্র ছিল, সেগুলো তাঁর কাঁধের দুই প্রান্তে ঝোলানো ছিল।

একটি পাত্রের মধ্যে ছোট্ট একটি ফুটো ছিল, অন্য পাত্রটি ছিল নিখুঁত। নদী থেকে জল আনার সময় একটি পাত্র পুরোপুরি জলে ভর্তি থাকতো অপরটি অর্ধেক জল পূর্ণ থাকত।

পুরো দুই বছর ধরে,এভাবেই ভদ্রমহিলা দেড় পাত্র জল নিয়ে ঘরে ঢুকতেন।

অবশ্যই, নিখুঁত পাত্র তার পূর্ণতার জন্য গর্বিত ছিল কিন্তু বেচারা ফুটো পাত্র নিজের অপূর্ণতার জন্য লজ্জিত ছিল এবং তার মনে দুঃখ ছিল যে পুরো জল কখনোই বহন করতে পারে না।

দু'বছর পর খুঁত যুক্ত পাত্রটি বৃদ্ধার কাছে খুব দুঃখ করে বলল- আমি সত্যি সত্যি নিজের অক্ষমতার জন্য লজ্জিত। আমার যা করা উচিত ছিল আমি সেটা কখনোই করে উঠতে পারি না। আমার ভেতর একটা ফাটল আমাকে আমার কাজ করতে দেয় না।

বৃদ্ধা মুচকি হেসে বললেন, 'তুমি খেয়াল করেছ, তোমাকে যে রাস্তা দিয়ে নিয়ে আসা হয় সেই রাস্তার পাশে কত ফুলের সারি! আমি তোমার ত্রুটি জানি, যে স্থান দিয়ে তোমাকে আনা হয় সেখানে আমি কিছু ফুলের বীজ ছড়িয়ে দিয়েছি, সেখান থেকে গাছ হয়ে ফুল জন্মেছে। পথের পাশের ওই ফুল গুলোকে তুমি নিজের অজান্তে প্রতিদিন জল নিয়ে যাবার সময় তাদের জল দাও।
আমি দু'বছর ধরে ওখান থেকে ফুল তুলে এনে আমার টেবিলের সাজিয়ে রাখি। তুমি যদি অপূর্ণ না হতে তাহলেই ফুল ফুটতো না, এ ফুল আমি পেতাম না

গল্পের নৈতিক:
আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব স্বতন্ত্র ত্রুটি রয়েছে।এগুলো নিয়ে খুব বেশি ভাবার প্রয়োজন নেই।জীবনকে নিজের ছন্দে, নিজের মতো করে চলতে দেয়া উচিত।এতে জীবনের স্বাভাবিক সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। ত্রুটিযুক্ত মানুষের ভেতরে যে সৎ গুনাবলী আছে, সেগুলোর সদব্যবহার যদি আমরা করতে পারি তাতে সুন্দর হয় সমাজ, সমৃদ্ধ হয় দেশ।
আমাদের মাঝে অনেকেই জানে তারপরেও দিলাম🙏🙏
--- সংগৃহীত

17/03/2024

স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৪তম শুভ জন্মবার্ষিকীতে জানাই গভীর শ্রদ্ধা। তার আত্মত্যাগ, আপোষহীন নেতৃত্ব গুনে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন সার্বোভৌম রাষ্ট্র, লাল সবুজ পতাকা। মহান রাব্বুল আলামিন জাতির পিতাকে পরম শান্তিতে রাখুন, জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব দান করুন, আমীন।

17/03/2024

গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪
গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসা❤️💚❤️💚❤️ 💚 🌹🍀 🌹🪷 🪷🪷🪷

04/03/2024

গত ২৯ অক্টোবর, ২০২১ ব্যাঙ্গালোরের জনপ্রিয় অভিনেতা, সঙ্গীত শিল্পী এবং টেলিভিশন প্রেজেন্টার পুনীথ রাজকুমার মাত্র ৪৬ বছর বয়সে মারা যাবার পর প্রখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট ডা. দেবী শেঠি ( Dr. Devi Shetty) একটি সবিস্তার বিবৃতি দিয়েছেন।

ডঃ দেবী শেঠী লি‌খে‌ছেন: গত কয়েক বছরে আমার ৮/৯ জন প্রিয় পরিচিত জন এবং কিছু সেলিব্রেটিকে চিরতরে হারিয়েছি। তারা চল্লিশের ঘরে ছিলেন এবং 'শারীরিকভাবে ফিট' থাকার অতিরিক্ত চেষ্টার কারণে তারা মারা গেছেন।

দুর্ভাগ্য হলো - তারা শুধু দেখতেই ছিলেন সুঠাম, সিক্স প্যাক বা এরকম। পুনীথও সে তালিকায় যুক্ত হলেন।
জীবনে যা কিছু হোক-সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মধ্যপন্হা।

"জিরো ফিগার' বা একশোর বাড়াবাড়ি কোনোটাই ঠিক না।

প্রতিদিন মাঝারি পরিমান ব্যায়াম দরকার-২০ মিনিট মত। সবকিছুই খেতে হবে, কোনো বিষাক্ততা অপসারণের দরকার নেই (no detoxification), কোনো কিটো মটো ডায়েট দরকার নেই, আপনার পূর্বসূরীরা যা খেতেন, সব খান, আপনার শহরে পাওয়া যায় এমন সব স্থানীয় এবং মৌসুমি খাবার - তবে অল্প পরিমানে। বিদেশি কিউই ফল, ক্যাল বা জলপাই তেলের দরকার নেই। ৭ ঘন্টার নিবিড় ঘুম চাই, শরীরের চাহিদা পূরণ প্রয়োজন তবে সেটা স্টেরয়েড বা ক্ষমতাবর্ধক ড্রাগের মাধ্যমে হওয়া চলবে না।

বেড়ে ওঠার সময় যা খেয়েছেন, সবই খান, তবে অল্প পরিমাণে; বিশ / তিরিশ মিনিট হালকা ব্যায়াম করুন আর একটু হাঁটুন নিয়মমত।

আপনারা কি বুঝতে পারছেন আমার বার্তা? কিছুই না, শুধু মধ্যপন্হা।

দিনে কিছু সময়ের নীরব ধ্যান যোগ করুন রুটিনে। মুসলিমদের জন্য নামাজ পড়ার মধ্য দিয়ে এই কাজটি চমৎকার ভাবে হয়ে যায়।

একটা খুব জরুরি বিষয় হলো - শরীরের ভাষা শোনা, বোঝা এবং শরীরকে গুরুত্ব দেয়া দরকার। বুঝতে হবে, নিজের শরীর, নিজের দায়িত্ব।

৪০ এর পর বেশ কিছু শরীরবৃত্তীয় পরিবর্তন শুরু হয়, ৫০ এর পর আরো বেশি, ৬০ এর পর শরীর শিথিল হতে থাকে, ৭০ এর পর বন্ধ হতে থাকে, ৮০ এর পর প্রতিটি বছর হলো বোনাস। তাই ৬০ মানে নতুন করে ৪০ বা বয়স হলো শুধুই একটি সংখ্যা - এসব কথা বলা বন্ধ করুন। এগুলো ঠিক কথা নয়। ৪০ বা ৫০ পরবর্তী সময়ে আপনার স্বাস্থ্য অটুট থাকলে কৃতজ্ঞতা অনুভব করুন, কিন্ত কাজের গতি একটু কমান যাতে হৃৎপিন্ডের গতি বহাল থাকে।

দয়া করে বোঝার চেষ্টা করুন - অবসরের সময় নির্ধারণের যৌক্তিক কারণ আছে। একসময় আপনার শরীর আর মন যে চাপ বইতে পারতো এখন আর ততটা পারবে না। বাহ্যত চমৎকার আছেন, ধন্যবাদ আপনার 'জিন' কে (genes), কিন্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গের (organs) অভ্যন্তরীণ ক্ষয় তো হচ্ছেই।

সুখী সুন্দর হোন, বাহ্যিক ভাবে নয়, অন্তর্গত ভাবেও।

|| ফুটনোট ১ ||
সারকথা হলো ৬টি নির্দেশনা:
▪️২০ মিনিট হালকা ব্যায়াম
▪️নিয়মিত নিয়ম মত হাঁটা
▪️সাত ঘন্টা নিবিড় ঘুম
▪️কিছু সময় একাকী ধ্যান
▪️সব খাবারই খাওয়া - কম পরিমানে
▪️শরীরের কথা শোনা ও সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া।

|| ফুটনোট ২ ||
কোনো তত্ত্বই সর্বজনীন না, যাঁরা একমত নন, সেটা তাঁদের অধিকার - সম্মান করি তাঁদের মতকে।

Be happy internally and not externally.
______________
Prof. Dr. Devi Shethi

26/02/2024

"একুশ আমার অহংকার"

গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
একুশে ফেব্রুয়ারি' ১৯৫২ সাল - এদেশের মানুষকে শিখিয়েছে আত্মত্যাগের মন্ত্র, বাঙালিকে করেছে মহীয়ান। জাতি হিসেবে আমরা আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তাবাদী ভাবধারার সমন্বয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ করেছি। মহান ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই এসেছে মহত্তর স্বাধীনতার চেতনা।
বাংলা ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আমরা হৃদয়ে ধারণ করব আজীবন।

20/01/2024

মানুষ মানুষের জন্য।

আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ

তীব্র শীতে কাঁপছে পুরো দেশ। কনকনে ঠান্ডায় বিশেষ করে খুব অসুবিধা হচ্ছে খেটে খাওয়া নিরীহ দরিদ্র মানুষদের।

এমন অবস্থায়, এই শীতের প্রথম পর্যায়ে ডিসেম্বর মাসে এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে জানুয়ারি মাসে গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে হল রুমে এলাকার দুস্হ, হতদরিদ্র, অসহায় শীতার্থ শত শত বয়স্ক মা-বোন-ভাইকে আজকে শীতবস্ত্র প্রদান করা হয়।
আসুন সবাই মিলে শীতার্থ মানুষের পাশে দাঁড়াই।

Photos from Golam Rahman College's post 20/01/2024

মানুষ মানুষের জন্য।

আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ

তীব্র শীতে কাঁপছে পুরো দেশ। কনকনে ঠান্ডায় বিশেষ করে খুব অসুবিধা হচ্ছে খেটে খাওয়া নিরীহ দরিদ্র মানুষদের।

এমন অবস্থায়, এই শীতের প্রথম পর্যায়ে ডিসেম্বর মাসে এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে জানুয়ারি মাসে গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে হল রুমে এলাকার দুস্হ, হতদরিদ্র, অসহায় শীতার্থ শত শত বয়স্ক মা-বোন-ভাইকে আজকে শীতবস্ত্র প্রদান করা হয়।
আসুন সবাই মিলে শীতার্থ মানুষের পাশে দাঁড়াই।

14/01/2024

শচীন টেন্ডুলকার জীবনে যতবার আউট হয়েছেন আপনি হয়তো ততবার ক্রিকেট খেলাও খেলেননি। কিন্তু দিনশেষে আজ শচীনকে পুরো বিশ্ব ক্রিকেট নক্ষত্র হিসেবেই জানে।

মার্ক জুকারবার্গকে যখন তার গার্লফ্রেন্ড সকল সোশ্যাল সাইট থেকে ব্লক করে দেয়, তখন সে জেদ করে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট ফেসবুক তৈরি করে, যার মাধ্যমে সে পৃথিবীর সেরা পাঁচ ধনীদের একজন।
আর আপনি হলে কী করতেন? শেভ করা ছেড়ে দিয়ে, সিগারেট টানতেন আর বলতেন- বেঁচে থেকে কী লাভ!

টমাস আলভা এডিসন একটা বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করতে গিয়ে যতবার ব্যর্থ হয়েছেন এই পৃথিবীর ইতিহাসে তত বছর কেউ বাঁচেওনি।
৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। আর আপনি? সফল হওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন কতবার চেষ্টাটা করতে পারবেন?

সাইকেল গ্যারেজে কাজ করা রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যতবার পরিকল্পনা করে বিমান উড়াতে চেষ্টা করে করে ব্যর্থ হয়েছেন, আপনি ততবার পরিকল্পনা করে পাখির উড়াও দেখেননি। তবু তিনি বিমানটা আবিষ্কার করেই ছাড়লেন।

সৃষ্টিকর্তাকে একবার জানান দেন সাফল্য না আসার আগ পর্যন্ত আপনি থামবেন না, হেরে গেলেও না, বারবার ব্যর্থ হলেও না। ছোটবেলায় যেভাবে একবার হাঁটতে না পারলে আবার চেষ্টা করতেন, পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে কান্না করতে করতে আবার কোন কিছুর সহযোগিতায় বা কোন কিছু ধরে হাঁটতে চাইতেন,এখন সময় এসেছে আবার দাঁতে দাঁত চেপে নাছোড়বান্দার মত লেগে থাকার। যে যাই বলুক, যে যা করুক, আপনি শুধু লেগে থাকেন। বাকিটা পদ্ধতিগতভাবে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দিয়ে দিবেন। সময় আপনার হবেই।শুধু ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকতে হবে।
©

07/01/2024

আজ ০৭জানুয়ারি ২০২৪
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন /২০২৪
আমি একজন সচেতন নাগরিক। আমার দায়িত্ব ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদান করা। আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি। আসুন আমরা সবাই আমাদের নাগরিক দায়িত্ব পালন করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

এবারের স্লোগান :

জাতির পিতার নৌকা, সোনার বাংলার নৌকা।
শেখ হাসিনার নৌকা, উন্নয়নের নৌকা।
আমরা সবাই একজোট,
নৌকা মার্কায় দিবো ভোট।
ইনশাআল্লাহ নৌকা,
জিতবে এবার নৌকা।

মো: গোলাম রহমান,
দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি,
গোলাম রহমান কলেজ

01/01/2024

Happy Year's greetings on behalf of Golam Rahman College💕🌄💞❤️

This is true that a calendar changes the date everyday..
Then there's a date comes that changes the whole calendar...

Happy New Year -2024 and best wishes to all.

Spotlight 29/12/2023

Sweet memories 🥰🥰

Spotlight 8 new items · Memory by rahman golam

Photos from Golam Rahman College's post 16/12/2023

আমি গাইবো, গাইবো বিজয়ীরি গান।
মহান বিজয় দিবস ২০২৩

16/12/2023

গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে মহান বিজয় দিবস,২০২৩ এ মুক্তিযুদ্ধে বাঙ্গালী জাতির গর্বের বিজয় অর্জনের কান্ডারী, জাতির সূর্য সন্তানদের পবিত্র আত্মত্যাগের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন।
বিজয় রেলির একাংশ।

16/12/2023

গোলাম রহমান কলেজ পরিবার গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছে মহান মুক্তিযুদ্ধের সূর্য সন্তানদের। সেই সাথে জানাচ্ছে মহান বিজয় দিবস ২০২৩ এর শুভেচ্ছা।

12/12/2023

একবার চাকরীর ইন্টারভিউতে একজনকে কোম্পানির বস একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করে সেই প্রশ্ন শুনে প্রায় ২০০ জন মানুষ চুপ হয়ে যায়!

প্রশ্নটা এমন ছিল, মনে করুন- এক ঝড়ের দিনে আপনি আপনার গাড়ী ড্রাইভিং করছেন আপনি একটি বাস স্টপ অতিক্রম করার সময় দেখলেন সেখানে ৩ জন লোক দাঁড়িয়ে আছে। প্রথমজন একজন সুন্দরী নারী যাকে আপনি মনপ্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন এবং সারা জীবনের জন্য কাছে পেতে চান। দ্বিতীয়জন আপনার খুব পুরোনো এক বন্ধু যে একবার আপনার জীবন বাঁচিয়েছিল এবং তৃতীয়জন এক বৃদ্ধা মহিলা যাকে খুব অসুস্থ দেখাচ্ছিল। আপনার গাড়িতে মাত্র একজনকেই বসতে দেওয়া সম্ভব।

এমতবস্থায় আপনি কাকে আপনার গাড়িতে উঠতে বলবেন? বৃদ্ধাকে ? কারণ এটা নৈতিকতার প্রশ্ন এবং তিনজনের মধ্যে তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। আপনি আপনার বন্ধুকে উঠাতে পারেন কেননা সে আপনার জীবন বাঁচিয়েছিল। কিন্তু বৃদ্ধা এবং বন্ধু দু-জনকেই ছাড়তে হবে যদি আপনার পছন্দের মানুষটি হারাতে না চান।

প্রায় ২০০ জন প্রার্থীকে এই একই প্রশ্ন করা হয়েছিল এবং তাদের মধ্যে একজনের উত্তর ছিল সম্পূর্ণ আলাদা আর তাকেই চাকরীটা দেওয়া হয়েছিল। জানেন, সেই ব্যতিক্রমী উত্তরটি কি ছিল? তিনি খুব সহজে বলেছিলেন, “এ রকম পরিস্থিতিতে আমি গাড়ি থেকে নেমে চাবিটা পুরোনো বন্ধুর হাতে দিয়ে বলতাম, বৃদ্ধ মহিলাটিকে হাসপাতালে পৌছে দিতে এবং আমার প্রিয় মানুষটির হাত ধরে দাঁড়িয়ে থাকতাম যতক্ষন না পরবর্তী বাস আসে।”

এই উত্তরটি আসলেই সবার দৃষ্টিভঙ্গী পালটে দিয়েছিল এবং সবাইকে এটা ভাবতে শিখিয়েছে যে, “ব্যতীক্রমী কিছু ভাবো।” প্রত্যেকেই সফলতা এবং সেটি করার ক্ষমতার প্রবৃত্তি নিয়ে জন্মায়। কিন্তু সফলতা পায় যে কিনা ব্যতিক্রম।

সংগৃহীত

12/12/2023

উত্তর জনপদে কনকনে শীত জেকে বসেছে। শীতের তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলছে। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলো নিদারুণ কষ্ট পাচ্ছে। আমাদের গোলাম রহমান কলেজ এক্ষেত্রে এগিয়ে এসেছে। তাদের পাশে থেকে তাদের শীত নিবারণের জন্য তাদেরকে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে। আশা করছি কিছুটা হলেও তারা তীব্র শীতের কবল থেকে রক্ষা পাবে।
প্রতিবছরের ন্যায় এ কার্যক্রম শুরু হলো আমাদের কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে কম্বল বিতরণের মধ্য দিয়ে। পর্যায়ক্রমে এলাকার হতদরিদ্র মানুষকে এ কার্যক্রমের আওতায় আনা হবে।
সকলের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করছি।

Want your school to be the top-listed School/college in Rangpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

পবিত্র রমজান মাসের রোজা রেখেও গোলাম রহমান কলেজের  ছাত্র-ছাত্রীরা ষান্মাসিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। আপনারা সবাই ওদের উজ...
মানুষ মানুষের জন্য। আলহামদুলিল্লাহআলহামদুলিল্লাহতীব্র শীতে কাঁপছে পুরো দেশ। কনকনে ঠান্ডায় বিশেষ করে খুব অসুবিধা হচ্ছে খ...
গোলাম রহমান কলেজের পক্ষ থেকে মহান বিজয় দিবস,২০২৩ এ মুক্তিযুদ্ধে বাঙ্গালী জাতির গর্বের বিজয় অর্জনের কান্ডারী, জাতির সূর...

Telephone

Website

Address


Vill: Purbodebu P. O: Tambulpur P. S: Pirgachha
Rangpur
5450

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Other Education & Learning in Rangpur (show all)
Ridoy's Classroom Ridoy's Classroom
Kurigram
Rangpur, 5600

Today A Reader Tomorrow A Leader Ridoy.

Moydul Islam Moydul Islam
Rangpur
Rangpur, 5470

Hello dear this is a page.. you are here to a right place. here you will have an opportunity to know many things.

Dotcom-IT Institute Dotcom-IT Institute
Islambag R. K Road Rangpur
Rangpur, 5400

Welcome to Dotcom-IT Institute!

Khalequl's tutorial Khalequl's tutorial
Rangpur
Rangpur

মাদ্রাসা স্কুলের জন্য, ষষ্ঠ -নবম শ্রেণির জন্য একটি নির্ভরশীল একাডেমিক হোম গনিত, রসায়ন, পদার্থ, আরবি

Subodh Ranjon's Learning Point Subodh Ranjon's Learning Point
Rangpur, 5700

"Forget what you feel, Remember what you deserve."

Fayaz Farabi Fayaz Farabi
Rangpur, 5400

Fayaz Farabi page is a page related to Islam. It uploads clear recitations, Surahs, Hadith, waz etc.

Altab Nagar Altab Nagar
Chatra, Pirganj, Dhaka
Rangpur

আলতাব নগর 15 বিঘা জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। জামে মসজিদ, মাদ্রাসা, গণ কবরস্থান, পাবলিক লাইব্রেরী।

সহজ বিদ্যা সহজ বিদ্যা
Gobindagonj, Gaibandha
Rangpur, 5740

জানতে ও শিখতে " সহজ বিদ্যা / Sohoj Bidda " পেইজটি ফলো দিয়ে রাখুন।

বিসিএস ওয়ালা - Bcs Wala বিসিএস ওয়ালা - Bcs Wala
Rangpur, 5400

বিসিএসওয়ালা-BcsWala লক্ষ লক্ষ চাকুরী প্রত্যাশী উচায়ত মানুষের আঁধারের আলো ফুটানোর সূতিকাগার ...

Munna HSC ICT Zone Munna HSC ICT Zone
Rangpur, JAIGIRHAT5460

This is a page for HSC candidates who can learn ict completely from here.