কামরুল সেবা ঘর / Kamrul Seba Ghor
কামরুল সেবা ঘর, একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক পেজ। বিভিন্ন রোগের পরার্মশ বিয়ষক পোষ্ট করা হয় ।
কোন রোগে কার কাছে যাবেন। ডাঃ সাকেলায়েন রাসেল
#লক্ষণ #সতর্কতাঃ #তথ্যঃ #নিজে_জানুন_অন্যকে_জানান
#মেয়েদের_যোনি_নিয়ে_একটি_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ
টাটা ক্যান্সার হাসপাতালের মেডিকেল অনুশীলন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জরায়ু ক্যান্সার বেড়ে যাওয়ার কারন সমর্পক এ তারা গবেষনা করে দেখেছে যে,যেসব নারীরা সঠিক পন্থা অবলম্বন করে না তাদের যোনি তে ক্যান্সার সৃষ্টি হচ্ছে। যাহাতে একাধিক জীবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে নিমেষের ভিতরে।
❌দয়া করে আপনার যোনি সাবান দিয়ে ধোবেন না।শুধুমাত্র পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, সাবানের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রাসায়নিক আছে, সাধারণত এটা খুবই বিপজ্জনক এবং এটা থেকেই ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
📢একটি সমিক্ষাতে হুয়িস্পার, স্টেফ্রি,
সোফি,সেনোরার মতো প্যাডগুলিকে ব্যবহার করার কারণে ৫৫৬ জন জরায়ু ক্যান্সার এ মেয়ে মারা গিয়েছে।
❌একটি প্যাডকে আপনি সারাদিন ব্যবহার করবেন না,আপনি সেটিকে ৫ঘন্টা ব্যবহার করুন।হুয়িস্পারের মত প্যাড গুলিতে আল্ট্রা ন্যাপকিন ব্যবহার করা হয়, যা তরল ন্যাপকিনে রূপান্তরিত করে,এটি ব্লাডার ও জরায়ুতে ক্যান্সার সৃষ্টি করে । সুতরাং অনুগ্রহ করে কটন তৈরি প্যাড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন এবং যদি আপনি আল্ট্রা প্যাড ব্যবহার করেন, তবে অনুগ্রহ করে ৫ ঘন্টার মধ্যে এটি পরিবর্তন করুন। । সময় যদি দীর্ঘায়িত হয় রক্ত সবুজ হয়ে যায় এবং ছত্রাক গঠন জরায়ু ও শরীরের ভিতরে প্রবেশ করে।
#লক্ষণ সমূহ:
১.যোনি থেকে সাদাস্রাবের মতো তরল বের হওয়া।
২.যোনিরস বের হওয়া বন্ধ হওয়া।
#সতর্কতাঃ
1⃣ কালো প্যান্টি পরবেন না।
2⃣ ভেজা প্যান্টি পরবেন না।
3⃣ যোনিতে কোন ক্যামিকেল ব্যবহার করবেন না।
4⃣ ফরেন অবজেক্ট ঢুকাবেন না।
#স্তন ক্যান্সার কিভাবে বন্ধ করবেন?
1⃣প্রতিদিন আপনার ব্রা ধুয়ে নিন ।
2⃣গ্রীষ্মে কালো ব্রা এড়িয়ে চলুন।
3⃣ঘুমানোর সময় ব্রা পরবেন না ।
4⃣খুব ঘন ঘন ব্রা পরবেন না ।
5⃣আপনি যখন সূর্যের নিচে থাকবেন তখন সবসময় আপনার ওড়না দিয়ে আপনার বুক পুরোপুরি ঢেকে রাখুন ।
6⃣একটি ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন, যেটি এন্টি antiperspirant নয় ।
সব মহিলাদের কাছে এটা পৌছান যাতে করে তারা এটি নিজে নিজেই যত্ন নিতে পারে।
এটি শেয়ার করতে লজ্জা করবেন না, সে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে।
আমি প্রচারণা শুরু করলাম আপনিও শুরু করুন আপনার মা,বোন,স্ত্রীর কিংবা নিজের জন্য।
ধন্যবাদ সবাইকে
#তথ্যঃ টাটা ক্যান্সার হাসপাতাল এর গবেষনা টীম।
কার কি মন্তব্য আছে..🙄
বলুন..🤔
Low back pain...কোমর ব্যথা কেন হয় চিকিৎসা কি ?
Prof. Dr. M. Amjad Hossain
#চিকিৎসা
সন্তানকে ভালোবাসা মানে তার সব কাজ আদর করে, করে দেওয়া নয়।
তাকে অথর্ব করাতে সার্থকতা নেই। তাকে সাহায্য করুন প্রতিটি কাজে,
পরিপূর্ণ একজন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন..।
বার বার শিশুর জ্বর কেন আসে.... Causes of Fever in Children.
#ডায়াগনোসিস #চিকিৎসা ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম __
প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া......Burning Sensation in Urine.
#চিকিৎসা #ডায়াগনোসিস ।
শীতে ত্বকের যত্নে প্রতিদিন কি করবেন? What to do every day in winter skin care?
#চিকিৎসা
সঠিক নিয়মে শিশুর জ্বর মাপুন...Correct way to measure child's fever.
#ডায়াগনোসিস #চিকিৎসা ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম....
যে শিশুটির কাশি অথবা শ্বাসকষ্ট আছে কিন্তু বয়স অনুযায়ী দ্রুত শ্বাস নেই অথবা বুকের নিচের অংশ ডেবে যাওয়া নেই, তার নিউমোনিয়া নেই।
বাবুদের ঠান্ডা লাগলে কি করনীয় __
ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম
#চিকিৎসা #ডায়াগনোসিস
Hand Foot Mouth Disease।। ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম
নিমিষেই বাবুর পেটের গ্যাস বের করুন নিজেই _Get rid of Babu's stomach gas immediately - ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম ।
#চিকিৎসা #ডায়াগনোসিস
শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন। Skin care for children in winter...
ডাঃ আহমেদ নাজমুল আনাম ..
#চিকিৎসা
★ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং কোর্স (ম্যাটস)এর ডিসেম্বর/২০২২ পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী:-
#নিকটাত্মীয়_বিয়ে_করা_থেকে_বিরত_থাকুন
#নিজে_জানুন_অন্যকে_জানান
আজ ৮ মে, ২০২২, বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস।
আমরা জানি, এই রোগ ক্রোমোজোমের মধ্যে থাকা DNA'র অংশ জিনগত সমস্যা। এই রোগকে অটোসোমাল রিসিসিভ বলা হয়, কারণ এই রোগ হতে হলে মা এবং বাবা দুজনের জিনেই সমস্যা থাকে।। মা এবং বাবা দুজনের জিনে এই প্রব্লেম থাকলেও রোগ হওয়ার সম্ভাবনা মাত্র ২৫%। কারণ মেন্ডেলের সূত্রে বিভাজন হয়ে যায়।।
কেন নিকটাত্মীয় বিয়ে করলে থ্যালাসিমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি??
যেহেতু এই রোগে বাবা মা দুইজনের ক্রোমোজোমেই সমস্যা থাকতে হয়।। আর দুইজনের ক্রোমোজোমের মিল থাকে কাছের রক্তের আত্মীয়ের সাথে।। তাই কাছের রক্তের সাথে বিয়ে হলে ক্রোমোজোম এবনরমাল সিকুয়েন্স কমন পড়ে বেশী।। এইভাবে কোনো synchronous abnormal সিকুয়েন্স খাপ খেয়ে গেলেই থ্যালাসিমিয়া হয়ে যাবে।।
#থ্যালাসেমিয়া রোগের মূল সমস্যা হলো- রেড ব্লাড সেল (লোহিত কণিকা) ভেঙ্গে যাওয়ার প্রবণতা। ভেঙ্গে যাওয়ার কারন হলো - Abnormal hemoglobin তৈরি হওয়া।। আমরা জানি লোহিত কণিকার হিমোগ্লোবিনে দুইটা চেইন থাকে। আলফা এবং বিটা। এই রোগে একটা চেইন তৈরি বন্ধ থাকে।। হোক সেটা সম্পূর্ণ বা অসম্পূর্ণ। আমাদের বিটা চেইন তৈরিতে সমস্যার রোগীই প্রায় সব। তাই এদের বিটা থ্যালাসিমিয়া বলে।।
লোহিত কণিকা কেন ভেঙ্গে যায়??
যখন নরমাল কোষের দুইটা চেইন পাশাপাশি থাকে।। তখন তারা সমান্তরাল ভাবে থাকে এবং একে অপরের বিকর্ষণের জন্য এরা কখনোই লোহিত কণিকার ওয়ালের গায়ের কাছে আসে না বা স্পর্শ লাগে না।। যখন কোনো এক চেইন তৈরি হয় না। তখন অপর চেইন একা হয়ে যায় এবং ঘুরতে ঘুরতে গিয়ে সেল ওয়ালের ধাক্কা খায়। ঐ ধাক্কা( Toxic effect) এই Red blood cell ভেঙ্গে যায়।। যার বলে hemoglobin কোষের বাইরে চলে আসে।।
ফলাফল কি হয়?
যেহেতু থ্যালাসিমিয়া একটা Hemolytic disease.. তার Features হবে তিনটা - Anemia, jaundice এবং Splenomegaly.. ব্যাখ্যাও খুবই সোজা। RBC ভেঙ্গে যায় বলে anemia, ভাঙ্গা কোষের Hemoglobin খাবে spleen এর Reticuloendothelial system, সাথে ভাঙ্গা কোষ filtration rate অনেক বেড়ে যাবে, যার হবে Splenomegaly.. আর ভাঙ্গা hemoglobin গুলো কনভার্ট হয়ে লিভারে গিয়ে বিলিভার্ডিন থেকে বিলিরুবিন তৈরি হবে, যা দিয়ে Jaundice তৈরি হয়।।
#ডায়াগনোসিস করার উপায়?
রোগ ধরার জন্য Hemoglobin electrophoresis টেস্ট করা কনফার্ম করা যায়।। এছাড়াও HB%, serum bilirubin টেস্ট করতে হয়।।
#চিকিৎসা?
যেহেতু বার বার রক্ত কমে যায়, রক্তের বদলে রক্ত দেয়া-এটাই প্রাথমিক চিকিৎসা।। এছাড়াও Iron chelation, folic acid দেয়া যায়।। আর ফাইনাল চিকিৎসা হলো- RBC তৈরির কাঁচামাল ও কোম্পানি পরিবর্তন।। সেটা হলো - Bone Marrow Transplantation..
(সংগৃহীত)
বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা। Blood Test before Marriage। Dr. Saklayen Russel । Dr. Gulzar Hossain....
নিকট আত্মীয়ের রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন, হতে পারে বিরল রোগ..!
Dr. Saklayen Russel
উচ্চ রক্তচাপ কি উচ্চ রক্তচাপ বোঝার উপায় কি What is hypertension (High blood pressure).. Dr. Arindam Pande. India
গর্ভবতী মহিলাদের পুষ্টি অবস্থা উন্নয়নে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এসএমসি নিয়ে এলো "ফুলকেয়ার" ট্যাবলেট। "ফুলকেয়ার" গর্ভাবস্থায় সেবনের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী এবং ইউনাইটেড নেশনস ইন্টারন্যাশনাল মাল্টিপল মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অ্যান্টিনেটাল প্রিপারেশন (UNIMMAP) ফর্মুলায় তৈরী।
ফুলকেয়ারে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেলস সহ ১৫টি পুষ্টি উপাদান যা কম ওজনসম্পন্ন শিশু জন্ম হ্রাসে এবং গর্ভস্থ শিশুর ক্রমবিকাশের লক্ষ্যে গর্ভাবস্থায় সেবনের জন্য প্রেসক্রাইব করা হয়। উপকারিতা এবং কার্যকারিতার জন্য বাংলাদেশের খ্যাতনামা প্রসূতি ও গাইনী এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ গর্ভবতী মা এবং গর্ভস্থ শিশুর পুষ্টি নিশ্চিত করতে এসএমসি'র ফুলকেয়ার ট্যাবলেট সেবনের উপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রতিদিন একটি করে "ফুলকেয়ার" ট্যাবলেট গর্ভবতী মহিলাদের ভিটামিন এবং মিনারেলের চাহিদা পূরণ করে।
#ফুলকেয়ার
ডাক্তার কে যেভাবে রোগের কথা বলবেন....Way to present your disease.. Dr. Saklayen Russel
বাচ্চাকে কি খাওয়াবেন - পর্ব ২ ( ৬ মাস পূর্ণ হওয়া থেকে ৭ এবং ৮ মাস বয়সী বাচ্চা)
----------------------------------
৬ মাস পূর্ণ হওয়ার পর থেকে আপনি আপনার সন্তানকে বুকের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার খাওয়ানো শুরু করবেন। যেহেতু আপনার সন্তানের খাবার হজম করার ক্ষমতা দৃঢ় নয় সেহেতু বাচ্চাকে জেনে বুঝে তারপর খাবার দেবেন।
৬ মাস বয়সী বাচ্চাকে শুরুর দিকে অবশ্যই শর্করা জাতীয় খাবার দিবেন।
যেমন-
- নরম ভাত
- আলু সিদ্ধ
- বিভিন্ন ফল অথবা সবজির পিউরি
-কিছু দিন পর বাচ্চাকে নরম খিচুরি করে খাওয়াতে পারেন।
-অবশ্যই মনে রাখবেন এই সময়ও বাচ্চার অন্যতম প্রধান খাবার মায়ের বুকের দুধ।
-এবং অবশ্যই প্রতিদিন বাচ্চাকে একটু একটু করে পানি খাওয়াবেন।
তবে আপনাকে লক্ষ রাখতে হবে যে বাচ্চার খাবারটিতে কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা এবং শুরুর দিকে মাছ মাংস না দেওয়ায় ভালো, যেহেতু আপনার বাচ্চা প্রথম শক্ত খাবার খাচ্ছে।
আর একটি কথা না বললেই না। বাচ্চাকে যখন নতুন একটি খাবার খাওয়াচ্ছেন তখন তাকে তিন দিন একি খাবার দিয়ে দেখুন। কারণ সেই খাবার আপনার বাচ্চা হজম করতে পারছে কিনা, অথবা সেই খাবারে এলার্জি আছে কিনা, এসব ঠিক ভাবে প্রকাশ পেতে তিন দিন পর্যন্ত সময় লেগে থাকে।
এর পর আসছে ৭ এবং ৮ মাস বয়সী বাচ্চার খাবার।
--------------------------------
এতদিনে আপনার বাচ্চা বেশ কিছু শক্ত খাবারের সাথে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এখন আপনি আপনার বাচ্চাকে আগের খাবারের সাথে-
- ফল ছোট ছোট টুকরো করে খেতে দিতে পারেন
- মাছ,অথবা মাংস পিউরি করে খাওয়াতে পারেন
- সাবু দানা রান্না করে খাওয়াতে পারেন
- ডিম সম্পূর্ণ সিদ্ধ করে খাওয়াতে পারেন, হাফ বয়েল খাওয়াবেন না এবং দিনে সর্বোচ্চ একটি ডিম দেবেন।
- সুজি খাওয়াতে পারেন ( কিন্তু গরুর দুধ ছাড়া )
- ফুলকপি, ব্রকলি,মটরশুঁটি, কুমরো এগুলো সিদ্ধ করে খাওয়াতে পারেন।
একটি কথা আবারও স্মরণ করিয়ে দেই, বাচ্চা উপরিউক্ত সব খাবার হজম করতে পারবে এমনটি নয়। আপনাকে নিজ দায়িত্বে সেটি খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার বাচ্চার কোন খাবারে অসুবিধা হচ্ছে।আর একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন,বাচ্চাকে কখনো শুইয়ে খাওয়াবেন না।বাচ্চাকে বসিয়ে তার পর খাওয়াবেন।
ডাঃ মাহাদী হাসান
ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনোলজি (আই এইচ টি)
জানুয়ারী ২০২৩ইং পরীক্ষার ফরম পুরনের নোটিশ
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্যাভ্যাস কেমন হওয়া উচিত?
টাইপ ২ ডায়াবেটিস হলেই যে আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু খাবার খাওয়া একেবারে ছেড়ে দিতে হবে—তা নয়। আপনি বিভিন্ন রকমের খাবার খেতে পারবেন, তবে কিছু খাবার অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
এক্ষেত্রে তিনটি বিষয় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ—
১. বৈচিত্রময় খাবার খাওয়া: প্রতিদিন একই ধরনের খাবার না খেয়ে,নানা রকমের ফলমূল, শাকসবজি ও কিছু শ্বেতসার-জাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন: লাল চালের ভাত, লাল আটার রুটি ও আলু।।
২. এসব খাবার কমিয়ে দিন: চিনি, লবণ ও চর্বিজাতীয় খাবারের পরিমাণ একেবারেই কমিয়ে দেওয়া, অর্থাৎ যতটুকু না খেলেই নয় ঠিক ততটুকুই খাওয়া।
৩.সময়মত খাবার খান: প্রতিদিন সকালের নাশতা, দুপুরের ও রাতের খাবার সময়মত খেতে হবে। কোনো বেলার খাবার যেন বাদ না পড়ে।
আপনার যদি খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে একটু একটু করে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করুন। এভাবে পরিবর্তন আনা আপনার জন্য সহজ হবে। একেবারে সম্পূর্ণ খাদ্যাভ্যাস বদলে ফেলার চেষ্টা না করাই ভালো।
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় যা যা থাকতে হবে,
শ্বেতসার-সমৃদ্ধ খাবারঃ
শ্বেতসার-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে আলু, ভাত, রুটি, নানরুটি, পাস্তা, পাউরুটি ও কাঁচকলা। এগুলোর সবগুলোতেই শর্করা থাকে, যেগুলো আমাদের শরীরের ভেতরে ভেঙে গ্লুকোজে পরিণত হয়। এই গ্লুকোজই আমাদের দেহের কোষগুলোর জ্বালানি হিসেবে কাজ করে।
প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবারঃ
ডিম ও মাছ-মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে, যা আপনার পেশীকে সুস্থ রাখে। কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাস গড়ে তুলতে খাদ্যতালিকা থেকে লাল মাংস (যেমন গরু, খাসি ও ভেড়ার মাংস) ও প্রক্রিয়াজাত মাংস (সসেজ, পেপারনি ও সালামি)-এর পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে, কারণ এগুলো খাওয়ার সাথে ক্যান্সার ও হার্টের রোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে।
সামুদ্রিক মাছসহ বিভিন্ন তৈলাক্ত মাছে প্রচুর ওমেগা-৩ থাকে, যা হার্টকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে। অন্যান্য প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে শিম, বরবটি ও অন্যান্য বীনজাতীয় খাবার, ডাল এবং বিভিন্ন ধরনের বাদাম; যারা নিরামিষাশী বা ভেগান খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন তাদের জন্য এগুলো প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে কাজ করে।
প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবারের উপকারিতা
১. এগুলো আপনার পেশীকে সুস্থ রাখে
২.তৈলাক্ত মাছ আপনার হার্টকে সুস্থ রাখে
কী পরিমাণ প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার খাবেন?
প্রতিদিনই এই গ্রুপ থেকে কিছু কিছু খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। বিশেষ করে সপ্তাহে এক বা দুই পরিবেশন তৈলাক্ত মাছ খান, তবে প্রতিদিন মাংস খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
ডায়াবেটিস রোগী কোন প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন?
১.নাস্তায় ছোট এক মুঠ বাদাম খাওয়া যেতে পারে, প্রয়োজনে সালাদের সাথে মিশিয়েও খেতে পারেন
২.মাংসের পরিবর্তে রান্নায় ডাল বা শিমের বীচি ব্যবহার করতে পারেন
৩.ডিম সেদ্ধ, পোচ বা ভাজি – যেভাবে আপনার পছন্দ সেভাবেই খেতে পারেন
৪.কম তেল-মশলায় রান্না, গ্রিল ও বেক করা মাছ-মাংস খাওয়া যেতে পারে
দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
দুধ, পনির ও দই-এ প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন থাকে, যা আপনার হাড়, দাঁত ও পেশীর গঠনের জন্য খুব উপকারী। কিন্তু কিছু দুগ্ধজাত খাবারে প্রচুর পরিমাণে চর্বি, বিশেষ করে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই কম চর্বিযুক্ত বিকল্পগুলো বেছে নেওয়া জরুরি।
তবে সেক্ষেত্রে এসব বিকল্প যেন অতিরিক্ত চিনিমুক্ত হয় সে ব্যাপারেও খেয়াল রাখতে হবে।
দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের উপকারিতা
১. হাড় ও দাঁতের গঠনের জন্য উপকারী
২. আপনার পেশীকে সুস্থ রাখে
কী পরিমাণ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খাবেন?
আমাদের প্রতিদিনই গড়ে ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
ডায়াবেটিস রোগী কোন দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন?
১.এক গ্লাস দুধ সরাসরি খেতে পারেন, বা গন্ধ ভালো না লাগলে এতে অল্প পরিমাণে দারুচিনি দিয়ে নিতে পারেন। ওটস বা নাস্তায় সিরিয়ালের সাথে মিশিয়েও দুধ খেতে পারেন
২.ফল বা তরকারির সাথে টক দই মিশিয়ে খাওয়া যায়
৩. গাজর ও শসার সাথে পনির খেতে পারেন নাস্তা হিসেবে
৪. সন্ধ্যার নাস্তার সাথে লাচ্ছি, মাঠা বা সাধারণ দই খেতে পারেন
চর্বি ও বিভিন্ন ধরনের তেল
ডায়াবেটিস রোগীর দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় কিছু চর্বিজাতীয় খাবার থাকা প্রয়োজন। তবে স্যাচুরেটেড ফ্যাট প্রয়োজন খুব কম। স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, যা পরবর্তীতে হার্টের বিভিন্ন রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। মাখন, নারিকেল তেল ও পাম অয়েল এ ধরনের অধিক স্যাচুরেটেড ফ্যাট-যুক্ত তেল।
এগুলোর স্বাস্থ্যকর বিকল্প হলো কম পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এমন তেল (যেমন: অলিভ অয়েল বা অন্যান্য ভেজিটেবল অয়েল) ও বাদাম থেকে তৈরি বাটার (যেমন: পিনাট বাটার, আমন্ড বাটার)।
চর্বি ও তেলের উপকারিতা
১. অসম্পৃক্ত বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আপনার হার্টকে সুস্থ রাখে
ডায়াবেটিস রোগী কোন তেল খেতে পারেন?
২. সালাদে অল্প পরিমাণে অলিভ অয়েল দিয়ে খেতে পারেন
৩. টোস্টের সাথে সাধারণ মাখনের পরিবর্তে পিনাট বাটার খেতে পারেন
ডায়াবেটিস রোগী যে খাবার এড়িয়ে চলবেন
অতিরিক্ত চর্বি, লবণ ও চিনিসমৃদ্ধ খাবার—এসব যত কম খাওয়া যায়, ততই ভালো। কিন্তু আমরা জানি সব সময় এসব খাবার এড়িয়ে চলা সম্ভব নয়, তাই আপনার শরীরের ওপর এগুলো কী ধরনের প্রভাব ফেলে সে সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি।
এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে বিস্কুট, চিপ্স, চকলেট, কেক, আইসক্রিম, মাখন ও অতিরিক্ত চিনি দেওয়া কোমল পানীয়। এসব খাবার ও পানীয়তে প্রচুর ক্যালরি রয়েছে, এবং এরা রক্তে সুগারের মাত্রা অনেক বাড়িয়ে দেয়। তাই চিনিমুক্ত, কম ক্যালরির বিকল্প খুঁজে নিতে হবে। সবচেয়ে ভালো, উপাদেয় পানীয় হল পানি—এতে কোনো ক্যালরি নেই।
এগুলোতে অস্বাস্থ্যকর স্যাচুরেটেড ফ্যাটও প্রচুর পরিমাণে থাকে। তাই এগুলো রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং আপনার হার্টের স্বাস্থ্য—কোনটির জন্যই মোটেও ভালো নয়। এছাড়া এসব খাবারে, বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাত খাবারে প্রচুর লবণও থাকে। অতিরিক্ত লবণ উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দেয়। দিনে মোট ১ চা চামচ (৬ গ্রাম) এর বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়।
আমরা কখনোই বিশেষ ডায়াবেটিক আইক্রিম বা মিষ্টি খাওয়ার পরামর্শ দেই না। কোন খাবারকে “ডায়াবেটিক” খাবার বলা আসলে নীতিবিরুদ্ধ কারণ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ছাড়া এই ধরনের কোনো খাবারে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়—এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এসব খাবার খাওয়া কমানোর উপায়
১. সম্পূর্ণভাবে বাড়িতে রান্না করা খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে আপনি কী পরিমাণে লবণ খাচ্ছেন তা সঠিকভাবে খেয়াল রাখতে পারবেন।
২. চিনি ছাড়া চা-কফি খাওয়ার চেষ্টা করুন। এগুলো ফলের জুস বা স্মুদির থেকে ভালো, কারণ তাতে অতিরিক্ত শর্করা বা ক্যালরি থাকে না।
৩. খাবারের সাথে কাঁচা লবণ খাওয়া বন্ধ করে দিন – এর পরিবর্তে গোল মরিচের গুঁড়া এবং অন্যান্য মশলা ও হার্ব ব্যবহার করে স্বাদে নতুনত্ব আনা যেতে পারে।
৪. দোকানের সস ও মশলা মিক্স না কিনে বাড়িতেই বিভিন্ন সস ও ম্যারিনেট করার মশলা তৈরী করে খান।
লিখেছেনঃ ডাঃ ইমা ইসলাম
২০২৪ সালের সরকারি ছুটির তালিকা
Low back pain is not associated with kideney disease..
কোমর ব্যথা মানেই কিডনি রোগ নয়.. Low Back Pain ...
Dr Saklayen Russel
MBBS (DMC), MS (Cardiac,Vascular & Thoracic Surgery)
Associate Professor
&
Head of Vascular Surgery
Ibrahim Cardiac Hospital
Birdem, Shahbag, Dhaka
Kidney Diseases! Wrong concepts... কিডনী রোগে যত ভুল। Dr Saklayen Russel.
ভিডিও টি সবাই শেয়ার করুন....
। .
Kidney Diseases! Wrong concepts
Dr Saklayen Russel
MBBS (DMC), MS (Cardiac,Vascular & Thoracic Surgery)
Associate Professor
&
Head of Vascular Surgery
Ibrahim Cardiac Hospital
Birdem, Shahbag, Dhaka
সব হাই প্রেসারে কি ঔষধ লাগে?
Dr Saklayen Russel
MBBS (DMC), MS (Cardiac,Vascular & Thoracic Surgery)
Associate Professor & Head of Vascular Surgery
Ibrahim Cardiac HospitalBirdem, Shahbag, Dhaka
।
- ছেলেদের বন্ধুত্ব এমনই হয় ?
বন্ধুদের কে অবহেলা করবেন না..💔
Frendship Never Die...
অধ্যক্ষ কে বললেন,
🗣️ অধিকার না দিলে,প্রশাসন দিয়ে আমাদের মেরে ফেলেন-আহসান হাবীব।
চলমান ম্যাটস্ আন্দোলন নিয়ে স্বাস্থ্য সেক্টরের তালবাহানা, ছাত্রদের মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেয়া,
একের পর এক নাটকের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি ..😌😌
বাচ্চাদের শরীরে সরিষার তেল লাগানো থেকে বিরত থাকুন❗
সরিষার তৈলে ইউরিয়া থাকে সেক্ষেত্রে ব্যবহার না করাই ভালো। শিশুদের সরিষার তেল লাগানোর ফলে এরকম কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস এর রোগী প্রায়শই পাচ্ছি। খাঁটি সরিষার তেল আসলে কতোটা খাঁটি সেটাই দেখার বিষয়। আগেরকার বাপ-চাচার আমলের খাটি তেল এখন আর নেই!
শীতকালীন সময়ে নবজাতকের দেহে যত্র তত্র প্রোডাক্ট ব্যবহারে সতর্ক থাকুন। শিশুদের ত্বকে এরকম উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরমর্শ নিন।
কখনো কখনো সরিষার তেল লাগানো কতোটা খারাপ হতে পারে তার একটি সাধারণ চিত্র।
সুস্থ্য থাকুক সকল শিশুরা।
(কালেক্টেড)
দাঁতে কী আসলেই পোকা হয়?
দাঁতে কোন ধরনের পোকার অস্তিত্ব নেই। আসলে আমাদের মুখের ভিতরে যে সাধারন তাপমাত্রা থাকে তাতে কোন পোকার জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই। তবে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া থাকে যা খালি চোখে দেখা যায় না ।
দাঁত ব্রাশ করার নিয়ম হল সকালে খাবার পরে ও রাতে ঘুমাতে যাবার আগে । ধরি আমরা সবাই তাই করি । কিন্তু তবুও কিছু খাদ্য কণা দাঁতের আনাচে কানাচে লেগে থাকে ( বিশেষ করে যাদের দাঁত আঁকাবাঁকা ) এই খাদ্য কণা জমে থাকতে থাকতে এক ধরণের ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে থাকে এবং এক প্রকারের এসিড নিঃসরণ করে । যা দাঁতের উপর শক্ত
অংশে (এনামেল/Enamel )ক্ষয়প্রাপ্তি তে সাহায্য করে এবং এক সময় ছোট্ট একটী কালো দাগ বা স্পট পড়ে। সেখানে আবার খাবার জমে জমে এক সময়ের ছোট স্পট বা দাগটি বড় আকার ধারন করে । এটাই আসলে দন্তক্ষয় বা dental caries/ Tooth decay.
দন্তক্ষয়ের প্রধান কারনসমূহ(Causes of tooth decay):-
১। দাঁতের বিভিন্ন অংশে খাদ্যকণা লেগে থাকা।
২। আঠালো জাতীয় খাবার যেমনঃ- চকোলেট, বিস্কুট; এছাড়াও চিনি, মিষ্টি, কোক ইত্যাদি।
৩। বিভিন্ন ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার প্রভাব।
৪। সময়- দাঁত ক্ষয়ের জন্য বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়ার একটি নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। সময়টা একদিন রাতে ব্রাশ না করলেই ব্যাকটেরিয়ার খাদ্যকণার মাঝে বংশবৃদ্ধি করার জন্য যথেষ্ট।
প্রতিরোধ করবেন কীভাবে?
চিকিৎসা করার চেয়ে প্রতিরোধ করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
নীচের নিয়মগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুনঃ
১। আঠালো ও চিনিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
২। যে কোন কিছু খাবার পর ভালোভাবে কুলকুচি করুন।
৩। সঠিক নিয়ম ও সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ব্রাশ করুন।
৪। কমপক্ষে ২-৩ মিনিট দাঁত ব্রাশ উচিত।
৫। নরম ও ছোট টুথব্রাশ ব্যবহার করুন (ব্রাশের মাথাগুলো দু'দিকে বেঁকে গেলেই পরিবর্তন করে ফেলা প্রয়োজন)।
৬।বাচ্চাদের সাধারনত দুই থেকে আড়াই বছর বয়স পরে বুকের দুধ খাওয়ানো যাবে না।
৭। আপনার শিশুকে কিছু খাওয়ানোর পরে পরিস্কার সুতি কাপড় দিয়ে দাঁত মুছে দিন ও পানি খাওয়ান।আপনার সোনামনির দাঁতের যত্ন নিতে ভুলবেন না!
৮। প্রতি ৬মাস পর পর ডেন্টিস্ট দারা মুখ ও দাঁত পরীক্ষা করান।
Chest Pain বুকে ব্যথার লক্ষণ ও প্রতিকার। Dr Saklayen Russel.
শেয়ার করুন বেশি বেশি।
Dr Saklayen Russel
MBBS (DMC), MS (Cardiac,Vascular & Thoracic Surgery)
Associate Professor
&
Head of Vascular Surgery
Ibrahim Cardiac Hospital
Birdem, Shahbag, Dhaka
ঢাকা মেডিকেল হস্পিটালে ৫ সন্তানের জন্ম দিলেন এক মা ❤️
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক নারী। ভূমিষ্ঠ হওয়া পাঁচ নবজাতকের মধ্যে একটি ছেলে ও চারটি মেয়ে।
তাদের হাসপাতালের পুরাতন ভবনের দ্বিতীয় তলায় এনআইসিইউতে রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকালে নরমাল ডেলিভারিতে একে একে পাঁচটি সন্তান পৃথিবীর মুখ দেখে।
লেবার ওয়ার্ডের ডিউটিরত চিকিৎসক ড. মাশরিমা মোর্শেদ মিশি জানান, একটি বাচ্চার হাত বের হওয়া অবস্থায় ওই নারী আজ সকালেই পুরাতন ভবনের দ্বিতীয় তলায় লেবার ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছিলেন। পরে নরমাল ডেলিভারিতে একে একে পাঁচটি সন্তান প্রসব করেন তিনি। এদের মধ্যে একটি ছেলে চারটি মেয়ে।
তিনি আরও জানান, মায়ের অবস্থা ভালো থাকলেও পাঁচ নবজাতকদের বর্তমানে এনআইসিইউতে রাখা হয়েছে।
#কামরুলসেবাঘর
ফিলিস্তিনের গাজায় বিমান হামলায় ফিলিস্তিনের অন্যতম চিকিৎসা কেন্দ্র আল-শিফা হাসপাতালের আজকের চিত্র এটি। এখানে চিকিৎসাসেবা প্রদান কঠিন অবস্থার সম্মুখীন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আহত রোগীদের ভীড়ে হাসপাতালে কোন বেড খালি না থাকায় করিডোর এবং মেঝেতে চিকিৎসাসেবা প্রদান করতে হচ্ছে।
এদিকে সোমবার থেকে গাজায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ায় তৈল দিয়ে বিদুৎ সরাবরাহ চলছিল তাও শেষ হয়ে আসছে। বিদুৎ সংকটে হাসপাতালের মর্গের ফ্রিজারগুলি বন্ধ হয়ে গেছে এজন্য হাসপাতালের সামনেই মৃতদেহগুলো সারিবদ্ধ করা হয়েছে।
এমন অবস্থা চলতে থাকলে অনেক আহত রোগী চিকিৎসা ছাড়ায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে পারেন।
এমন কঠিন মুহুর্তে চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী চিকিৎসকদের জন্য ভালোবাসা ও দোয়া রইলো ...
টেলিফোনে অনুরোধ আসে, শিশুর জ্বর ১০৪° হয়েছে একটা এন্টিবায়োটিক দিন না। কি এন্টিবায়োটিক দেবো? কি ধরনের জ্বর? ভাইরাস জ্বর? ব্যাক্টেরিয়া? ১০৪° জ্বরে কি এন্টিবায়োটিক প্রয়োজন?
সকলের ধারণা বেশি জ্বর মানেই এন্টিবায়োটিক। ছোট বেলায় আমরা বগলে রসুন দিয়ে রোদে দাঁড়িয়ে থাকতাম জ্বর হলে স্কুল ফাঁকি দিতে। আম্মা কান ধরে হিড়হিড় করে টেনে স্কুলে পাঠাতেন। Factitious Fever বলে একটি শব্দ আছে- অনেকেই এটি জানেন বলে মনে হয় না। জ্বরের আরো নানা রকম কারণ রয়েছে। বলা হয় " যত গর্জে তত বর্ষে না"। ঠিক তেমনই যত দ্রুত জ্বর, মাত্রায় বেশী, আদতে তা ছোট জ্বর। একই বাসায় একাধিক ব্যক্তির জ্বর হলে ধরে নিতে হবে ওটা ভাইরাস জ্বর। খারাপ( ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ জনিত) জ্বর ধীরে ধীরে উঠে, ১০২-১০৩° তে গিয়ে আর নামতে চায় না।জ্বর নিজে কোন অসুখ নয়, অসুখের লক্ষণ মাত্র। অথচ সবার ধারণা জ্বর হলেই এন্টিবায়োটিক দিতে হবে, কথাটি সঠিক নয়।
প্রায় সকল ভাইরাস জ্বর প্রথম দিকে একই রকম থাকে, ৩-৭দিন পর তার চেহারা প্রকাশ পায়। নাকে সর্দি গায়ে জ্বর, সর্দি-জ্বর বা ফ্লু, এটা আমি প্রায়শই রোগীদের বলি, আর তাও ভাইরাস জ্বর। শ্বাসতন্ত্র আক্রমণকারী ভাইরাসের বেলায়ও কাশি হতে পারে- তখন কাশির ঔষধ দেয়া যেতে পারে৷ কিন্তু এন্টিবায়োটিক নয়। ডেংগু, মামস, মিসেলস, চিকেনপক্স তাদের স্ব স্ব চেহারা দেখায় ৩-৭ দিন পর। অথচ সকলেই জ্বরের জন্য বিচলিত হয়ে পড়েন। তাই জ্বর হলে ৫-৭ দিন অবশ্যই অপেক্ষা করা শ্রেয়।
যদি কেউ জ্বর নামছে না এমন রোগী পেয়ে থাকেন, কিন্তু রোগ ধরতে পারছেন না তাহলে ৫-৭দিন পর শুধু একটা CBC করেই অনেক তথ্য পেতে পারেন। বিভিন্ন কাউন্ট দেখে ব্যাক্টেরিয়া নাকি ভাইরাসের সংক্রমণ তা বুঝা যায়।
চট করে একটা এন্টিবায়োটিক লিখা বা over the counter একটা এন্টিবায়োটিক দেওয়া সঠিক নয়। আর রোগী না দেখে টেলিফোনে এন্টিবায়োটিক দেয়া আরো মারাত্মক ক্ষতিকর একটি বিষয়। ইদানীং পশু পাখির রোগ বালাইয়ে মানুষের জন্য ব্যবহার করা এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা হয়। ফলে ঐ পশু-পাখির মাংস খেয়ে এবং উল্লেখিত নানা উপায়ে মানুষের শরীরে এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স তৈরি হচ্ছে।
মনে রাখবেন আগামী দেড়শ বছরে পৃথিবী আর মাত্র দুটো এন্টিবায়োটিক আবিস্কার করতে পারবে। তাহলে কি আমাদের খামখেয়ালীপনায় আমরা জীবন যুদ্ধে জীবাণুর কাছে হেরে যাবো ❣️
#কামরুলসেবাঘর
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Rangpur
Hatirpar, Hospital Road, Kurigram
Rangpur, 5600
রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অধিভূক্ত We have Own Permanent Campus & Hospital
Maona Connapra Stodol School And College Get Songlogno
Rangpur, RAZUMOHSIN123
মহান আল্লাহর নামে শুরু করছি,,, যিনি আসমান ও জমিনের মালিক,,।
২৪ ঘন্টা সার্ভিস ও সকল সুবিধা দেওয়া হয় ( মাইক্রো ও ভাড়া দেওয়া হয়)
Rangpur
২৪ ঘন্টা সার্ভিস দেওয়া হয় By Rifat Islam (01301152511)
Rangpur
Welcome to Infoburst, the home of quick, informative#WellnessAdvice#HealthyLifestyle #selfimprovement
Thana Road, Bot-Tola, Pirgonj, Rangpur (Opposotion Of Islami Bank BD. Ltd. )
Rangpur
Chief Drug Agency, A house Of Quality Medicine Wholesaler Thana Road, Bot-tola, Pirgonj Rangpur