Harun Poultry

সম্পূর্ণ ক্যাশ অন ডেলিভারিতে বাচ্চা এবং ফিড নিন,
সপ্তাহে ছয় দিন আমাদের হ্যাচ থেকে শুধুমাত্র শুক্রবার ব্যতীত,

1. ব্রয়লার এ+
2. ব্রাউন লেয়ার
3. সাদা লেয়ার
4. সুনালী
5. সুনালী ক্লাসিক
6. সুনালী ক্রস
7. হাইব্রিড
8. সুপার হাইব্রিড
9. হাই সুপার হাইব্রিড
মোবাইল :01792-826306 (হোয়াটসঅ্যাপ)

(বাচ্চার দর যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে)

বিদ্র:বাচ্চা নিলে সরাসরি ফোন দিবেন,কমেন্টে কোনো প্রকার প্রশ্ন করবেন না।বাচ্চা নিলে দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ যেকোনো কোম্পানির।

১৬১২১ এই নম্বরে সবাই ফোন দিন ভোক্তা অধিকারে। খামারি ভাইয়েরা। যে যার মতো করে অভিযোগ দিন,,টোল ফ্রি কোন টাকা কাটবেনা।

আজকে যদি এক যোগে ৫০০জন খামারী অভিযোগ করতে পারি তাদের কাছে তাহলে ভালো একটা সুফল পাবো ইনশাআল্লাহ।

উদ্ভট ঘোড়ার পিঠে চলছে সবকিছু - "আন্ডা রাজনীতি"

এদেশের ভিত্তি এখনো কৃষি। জিডিপির সিংহভাগ অংশীদার কৃষিখাত।পোল্ট্রি তথা লাইভস্টক কৃষির একটি সাব সেক্টর যেমন মাৎস্যও একটি উপখাত বা সাব সেক্টর।

উপখাতের মধ্যে লাইভস্টক তথা পোল্ট্রি সেক্টর একক ভাবে ৬০/৭০ লক্ষ লোকের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান তৈরি করেছে যা কৃষির মধ্যে সর্বোচ্চ নেট জব ক্রিয়েটিং উপখাত।

দেশের মোট ফিড উৎপাদন ৩৯ লক্ষ মেট্রিক টন ছিল ২০১৯ সালে, প্রতি সপ্তাহে ব্রয়লার ১ কোটি ত্রিশ লক্ষ ও ৫০/৬০ লক্ষ সোনালী মিলিয়ে সপ্তাহে ১কোটি আশি থেকে ১ কোটি নব্বই লক্ষ বাচ্চা উৎপাদন হত।
এর বাইরে সপ্তাহে ২ লক্ষ ষাট সত্তর হাজার লেয়ার বাচ্চা উৎপাদন হত।

৩৯ লক্ষ মেট্রিক টন ফিডের ৭০% পোল্ট্রি ফিড, ২৫% মাছের ফিড এবং বাকি ৫% ছিল অন্যান্ন ফিড।
করোনার প্রভাবে ধীরে উৎপাদন কমে আসতে থাকে। যা বলতে গেলে পোল্ট্রি সেক্টর কে সংকুচিত করে ২০২১ সালের শেষ দিকে ৬০% আকারে নিয়ে আসে।

সবচেয়ে বড় বিপর্যয় নেমে আসে গত ফেব্রুয়ারিতে যখন ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়।বাড়তে থাকে ভূট্টা সয়াবিন সহ অন্যান্য পোল্ট্রি খাদ্যের উপাদনের দাম এবং প্রতি কেজি ফিডে প্রায় ২০-২১ টাকা দাম বাড়ে।

পোল্ট্রি শিল্পের কফিনে সর্বশেষ শেষ পেরেক ঠোকা হয় অতি সাম্প্রতিক সময়ে জ্বালানি তেলের দাম ৩৫% বৃদ্ধির কারনে, একদিকে বেড়েছে পরিবহন খরচ অন্যদিকে ফার্ম ও ফিড মিল, হ্যাচারিগুলো কে প্রতিদিন ১৪/১৫ ঘন্টা জেনারেটর চালিয়ে উৎপাদন সচল রাখতে হচ্ছে।
ফলে ফিডের দাম বেড়েছে আরো দুই তিন টাকা যা বর্তমানে ৬০ টাকার কাছাকাছি প্রতি কেজি।

২০০০ সালে যখন ফিডের দাম ছিল ১২/১৩ টাকা তখন একটি ডিমের দাম ছিল ৩-৩.৫ টাকা।২০০০ সালে খামার ছিল দেড় লক্ষের কাছাকাছি - বর্তমানে খামার আছে পঞ্চাশ হাজারের কাছাকাছি।

যদিও কিছু খামার বৃহদ আকারের তবে সএগুলো হাতে গোনা কয়েকটি, আমরা পোল্ট্রি শিল্পে যাঁরা যুক্ত তারা চাই আমদের লাভজনক দাম এবং সাথে সাথে ভোক্তা সহনীয় দামও, যেন ক্রেতার উপর বাড়িতে চাপ না পড়ে।
কৃষকের কাজ হল উৎপাদন করা, কৃষক উৎপাদন করে দেশের কল্যানে- কৃষক টিকেয়ে রাখা এবং কৃষকের উৎপাদন করা ডিমের লাভজনক দাম পাওয়া নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের।

আপনারা যাঁরা ডিমের ক্রেতা, আপনাদের হাতে ছেড়ে দিলাম- বলেন খামারি কত দামে ডিম বিক্রি করলে বর্তমান ব্যয়ের সাথে মিল রেখে তার উৎপাদন খরচ উঠবে? লাভের কথা না থাক, এখন বললাম না।

সমাধান একটা, এমন পরিস্থিতি তে খামারিকে সরকারের ভর্তুকি দিতে হবে প্রতি ডিম উৎপাদন হিসাবে - তাহলে হয়তো ডিমের দাম ভোক্তা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।
আর যদি সরকার বাহাদুর ডিম আমদানি করে এই সমস্যার সমাধান করতে চায় তাহলে খামারি মুরগী বিক্রি করে দিবে জান বাঁচানোর জন্য।
তারপরেরটা হবে- ইতিহাস।
★★★খামারীর বিক্রিত দামের চেয়ে ১.৫ থেকে ২ টাকা খুচরা পর্যায়ে দাম বেশি, দুই তিন বার হাত বদল ও পরিবহন খরচ এবং পরিবহন লস ( ডিম ভেঙে যায়) এবং এই কারনে খামার পর্যায় থেকে ভোক্তা পর্যায়ে অতিরিক্ত দাম যোগ হয়।

বিঃদ্রঃ
গুজব এড়িয়ে চলি- প্রতদিন ডিম খাওয়া উৎসাহিত করি।

ডিমের দাম নিয়া যাদের চুলকাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্যে বলছি!! একটি ডিমের উৎপাদন খরচ কত...???

আশে পাশে বা পরিচিত কোন খামারী থাকলে জেনে নিবেন!!

বর্তমান বাজারে একটি ডিমের উৎপাদন খরচ ৯ টাকার উপরে!!

এক হাজার মুরগি ডিমের উপযুক্ত করতে কত টাকা খরচ হয় দেখুন.......খামার ঘর=৩০০,০০০
মুরগির খাঁচা তৈরি বাবদ=২০০,০০০
১ম থেকে ডিম পর্যন্ত খাবার=৬২০,০০০
শ্রমিক বিদ্যুৎ ভেকসিন ঔষধ = ১২০,০০০
মোট খরচ.............====[১২,৪০,০০০] টাকা মাত্র!!

প্রতিবাদ করার আর ইস্যু পায়না তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, লোহ্যজাত পন্য এগুলো নিয়া কোন মাথ ব্যাথা নাই!!
চাষী, খামারী, কৃষক এরা খুব খাটে ও পুজি ও খাটায় এরা দেশের মানুষ এদের নিয়া পরে না থেকে লুটপাটের প্রতিবাদ করুন!! সিন্ডিকেটের প্রতিবাদ করুন!! নিত্য প্রয়োজনীয় মাল স্টক বা মজুদকারী দের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করুন!!

Harun Poultry updated their website address.

Happy New Year.2022__❤️❤️❤️

শীতে পুকুরে বাড়তি যত্ন নিন। নিয়মিত পি এইচ কন্ট্রোল রেখে চুন লবণ দিন। প্রয়োজন বুঝে জীবাণু নাশক ও পরজীবী নাশক প্রয়োগ করুন। খাবার একেবারে বন্ধ না করে চাহিদা মত প্রয়োগ করুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার দিয়ে মাছের শারীরিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি রাখুন।এই সময়ে মাছের শারীরিক দুর্বলতা মানেই মাছের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া। পাখনা পঁচা,ফুলকা পঁচা,লেজ পঁচা,ক্ষত রোগ এর হাত থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত পানির পরিচর্যা করুন। ঘনত্ব কমিয়ে আনুন। নিরাপদে থাকুন।

Fish project

Broiler chicken