MotoXpert
মোটরসাইকেল সার্ভিসিং, জিনুইন পার্টস, অরজিনাল ইঞ্জিন ওয়েলসহ সকল এক্সোসরিজ পাবেন মোটোএক্সপার্ট এ।
শীতকালে বাইক চালানো এবং বাইকের যত্নে কি কি করণীয়ঃ
(১) প্রতিদিনই ইঞ্জিন চালু করুন, দীর্ঘ সময় ফেলে রাখার চেষ্টা করবেন না
শীতে যদি আপনার বাইক রেগুলার ব্যবহারের সুযোগ না হয় তাহলে অন্তত ডেইলি বাইকটি স্টার্ট দিয়ে কিছুক্ষন রেখে দিন। দিনের ১ম স্টার্টের পর স্টার্ট দিয়েই বাইক না চালিয়ে বা রেভ না করে ট্রাই করবেন স্টার্টের পর কিছুক্ষন বাইকটি আইডল আর পি এম এ রেখে ৪-৫ মিনিট পর চালানোর যদিও এটা কার্বুরেটর বাইকে একটু বিরক্তিকর কেননা কার্বুরেটর বাইকে সকালের ১ম স্টার্টে স্টার্ট ধরে রাখা একটু প্রবলেম আর পি এম ছেড়ে দেয় তারা কিছুক্ষন থ্রোটল দিয়ে ইঞ্জিন হিট করে চালাবেন এতে করে ইঞ্জিন ভাল থাকবে। এতে যে কোনো টাইম বাইক রাইডিং এর জন্য রেডি থাকবে।
(২) ব্যাটারী চেক আপ করুন তার সাথে যত্ন নিন
নিয়মিত ব্যাটারী চেক আপ করুন, যাদের বাইকে কিক অপশন নেই তাদের জন্য ব্যাটারী প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক সিলড ড্রাই ব্যাটারির চার্জিং ছাড়া অন্য কোনও রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয় না। এখনকার অনেক মডেলের বাইকে কিকার নেই। যেসব বাইকে কিকার নেই তাদের অতিরিক্ত চিন্তা। কেননা, শীতকালে দীর্ঘক্ষণ বাইক রাইডিং না করলে, বাইক স্টার্ট নিতে সমস্যা হয়। যাদের বাইকে কিকার রয়েছে তারা কিকার দিয়ে বাইক স্টার্ট দিন। যাদের বাইকে এই বাড়তি অ্যাডভান্টেজ নেই তারা ব্যাটারির প্রতি যন্ত নিন। শীতে যেহেতু স্টার্ট এর কিছু সমস্যা তৈরী হয় একারণে ব্যাটারীতে সব সময় ফুল চার্জ থাকে সেদিকে দৃষ্টি রাখুন। লিড অ্যাসিড ব্যাটারি হলে ওয়াটার লেভেল পরীক্ষা করুন। গেলে টপ আপ করুন। ব্যাটারির চার্জ হ্রাস পেলে চার্জ দিন।
(৩) কিকে বাইক স্টার্ট করুন
শীতের প্রভাতে বাইক স্টার্ট না নেয়া অনেক টাইমে বাইকারদের জন্য আতংকের কারন হয়ে দাড়ায়। সেল্ফতো নিতেই চায় না, কিকেও কাজ হয় না। সাম্প্রতিক টাইমে বেশির ভাগ বাইকেই সেলফ বা বৈদ্যুতিক স্টার্ট সিস্টেম ইদানিং তাই বর্তমান প্রায় কিক প্রায় কিক দিয়ে স্ট্রাট দেয়া ভূলেই গেছি আমরা!
শীতকালে সকল পদার্থেরই আকুঞ্চন হয়। এজন্য পেট্রোলরের ঘনত্ব স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেড়ে যায়। শীতকালে ট্রাই করবেন দিনের ১ম স্টার্টটা কিক দিয়ে দিতে, কেননা শীতে পেট্রোলের ঘনত্ব অনেকটাই হ্রাস পায় যায় আর ইঞ্জিন প্রচুর বেশি ঠান্ডা হয়ে যায় যার দলে স্পার্ক প্লাগে সহজে কারেণ্ট পৌঁছায় না একারণে সেলফ তো পরে কিকেও কাজ হয় না।এ ক্ষেত্রে চোক টেনে কিক দিয়ে স্টার্ট দিন। সেল্ফস্টার্ট থাকলেও শীতের দিনে কমপক্ষে ১ম বার চোক টেনে কিক স্টার্ট দিয়ে স্টার্ট দিন। পরের হতে সেল্ফ ব্যবহার করতে পারেন। আর যেহেতু ইদানিং প্রচুর বাইকেই কিক অপশন থাকে না তারা ট্রাই করবো বাইকের ব্যাটারির সঠিক যত্ন নেয়া । কিকস্টার্ট থাকুক বা না থাকুক ব্যাটারিটি সম্পূর্ণ চার্জ রয়েছে কিনা তা অবশ্যই দেখে নিন।
(৪) প্লাগ পরিস্কার রাখুন
মোটরবাইকের একটি গুরুত্বপূ্র্ণ অংশ হল স্পার্ক প্লাগ। এটা মোটরবাইক স্টার্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। শীতকালে একটু ঘন ঘন স্পার্ক প্লাগ পরিষ্কার করার ট্রাই করবেন, এতে কারেন্ট ভাল পাবে। কারণ দীর্ঘদিন ব্যবহারের পর এই অংশটিতে ময়লা জমে। সার্ভিসিং করানোর সময় বা কোনো কারণ ছাড়া সময়ও স্পার্ক প্লাগটি ক্লিয়ার রাখুন। সর্বাপেক্ষা ভাল হয় শীতের প্রথমে নিউ স্পার্ক লাগিয়ে নিলে আর চিন্তা থাকবে না। এতে শীতকালের অনাকাংখিত যন্ত্রনা থেকে বেচে যাবেন।
(৫) এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
এয়ার ফিল্টার অনেক প্রয়োজনীয় একটা পার্টস। শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্প কম থাকে। ফলে বাতাসে ওড়ে ধুলা। এই ধুলা বাইকের জন্য ক্ষতিকর। বাইকের এয়ার ফিল্টার যদি ভালো থাকে তাহলে আপনি যেমন ভালো মাইলেজ পাবেন তেমনি ভালো পারফরমেন্সও পাবেন। ধুলা এয়ার ফিল্টার ভেদকরে তেলের সাথে ইঞ্জিনেও প্রবেশ করে। আর শীতে ধুলা বালি প্রচুর বেড়ে যায় এজন্য ঘন ঘন এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার করুন। আর শীতে বহু কুয়াশার কারণে এয়ার ফিল্টার ফাস্ট নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য নিয়মিত এয়ার পরিষ্কার এবং পাল্টানো উচিত।
(৬) পেট্রোলের সঙ্গে অল্প পরিমানে অকটেন মিশিয়ে নিন।
শীতকালে ফুয়েল বুস্টার হিসেবে অকটেন ব্যবহার করতে পারেন। পেট্রোলের সাথে খুবই অল্প পরিমানে অকটনের মিশ্রন আপনার সখের বাইককেফাস্ট স্টার্ট নিতে যেমন সাহায্য করবে তেমন বাইকের গতি সঠিক রাখবে। আমরা অনেকেই বাইকে পেট্রোল ব্যাবহার করে থাকি, যেটা ঠাণ্ডা কালে বাইকের স্টার্টে সমস্যা করে, এতে অনেক সময় পাওয়ার লুস করে। পেট্রোল তার সাথে অকটেনের মিশ্রন ১০:১ রাখার জন্য পারেন। তবে চমৎকার মানের পেট্রোল পেলে আর কোন কথাই নেই। ফুয়েল বুস্টার হিসেবে অকটেন অনেক ভাল জিনিস, অকটেন দ্রুত ইঞ্জিনের সাথে মিশে দ্রুত পাওয়া প্রদান করে। আর যারা নিয়মিত অকটেন ব্যবহার করেন তাদের এক্ষেত্রে ভাল পারফরমেন্স পাবেন।
(৭) বাইক ঢেকে রাখুন
শীতের সময়ে মোটর সাইকেলের কভার বিশেষ ভাবে প্রয়োজন। বাইরে বাইক রাখলে ঢেকে রাখুন। শীত কালে অনেক পরিমাণে কুয়াশা পড়ে যা বাইকের জন্য ক্ষতিকর, বাইক সরাসরি ভাবে খোলা আকাশে তলে রাখবেন না এতে করে কুয়াশায় বাইক সম্পূর্ন আর্দ্র যায় এতে ব্যাটারীর ওপর ইফেক্ট পরে। আপনার মোটরসাইকেলটি ভালভাবে পরিষ্কার করুন এবং এটিকে ঢেকে দিন। চেষ্টা করবেন বাইক ফাঁকা জায়গায় না রাখার যদি একান্তই রাখার জন্য হয় তাহলে অবশ্যই ঢেকে রাখবেন। এতে শীতের কুয়াশা বাইককে ভেজাতে পারবে না, বাইক চমৎকার থাকবে। ওয়াটার রেপিলেন্ট স্প্রে মোটরসাইকেল শুষ্ক রাখতে হেল্প করতে পারে। কিন্তু বাইক রাইডিং শেষে, ইঞ্জিন ঠাণ্ডা হতে টাইম দিন। ইঞ্জিন ঠান্ডা হলে ঢেকে রাখুন।
(৮) সঠিক গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করুন রেগুলার ওয়েল পরিবর্তন করুন।
মোটরবাইকে থাকা ইঞ্জিন অয়েলটি একটি সুনির্দিষ্ট সময় অন্তর পরিবর্তন করা উচিত। শীতকালে মোটরসাইকেলের যত্নে আলাদা গ্রেডের নির্ধারিত ইঞ্জিন অয়েল প্রয়োগ করুন। পুরানো তেল ইঞ্জিনকে প্রভাবিত করতে পারে। এইজন্য সময়ে সময়ে তেল পরিবর্তন করার জন্য থাকুন। ঘন ইঞ্জিন অয়েল দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে চিকন হয়ে যায় তখনই ইঞ্জিন স্টার্ট না নেওয়ার প্রবলেম লক্ষ্য দেয়। মেন্যুয়াল অনুসারে সঠিক গ্রেডের ইঞ্জিন ওয়েল প্রয়োগ করুন। সুনির্দিষ্ট রাস্তা পাড়ি দেয়ার পর বদলে ফেলুন ইঞ্জিন ওয়েল। এটিতে আপনার কিছু অর্থ খরচা হতে পারে, কিন্তু এটা ইঞ্জিনকে কার্যকর রাখবে। এছাড়া বাইকের ক্লাচ ক্যাবল, চেইন, ব্রেক ও গিয়ার লিভার ইত্যাদি, এই সব জায়গায় গ্রিজ দেওয়া থাকে, আপনি গ্রিজ না দিয়ে ইঞ্জিন ওয়েল দিবেন, কারন শীতকালে গ্রিজ আরো জমে যায়। সুনির্দিষ্ট সময় অন্তর স্কুটার/বাইকের সার্ভিসিং করান।
(৯) টায়ারের খাতির নিন তার সাথে বায়ুর চাপ ঠিক রাখুন
স্বাভাবিক টাইমে তো বটেই, শীতকালে মোটরসাইকেলের খাতির নেওয়ার সময়, আমরা প্রায়শই টায়ারকে উপেক্ষা করি। একান্ত শীতে টায়ারে বায়ুর সংকুচিত হয়ে আয়তন কমে যায় যেতে পারে, সেক্ষেত্রে স্বাভাবিক মাপের চেয়ে অল্প বেশি হাওয়া রাখতে পারেন টায়ারে। মোটরসাইকেল নিয়ে রাস্তায় বের হবার আগে অবশ্যই টায়ারের বাতাসের চাপ চেক করবেন। টায়ারে হাওয়ার চাপ ঠিক না থাকলে, শীতকালে বাইক চালানো ভীষণ বিপর্জনক, দুর্ঘটনার সমূহ সম্ভবনা থাকে।
(১০) চেইনের যত্ন নিন
শীতকালে চেইনে ব্যবহারকৃত অয়েল এবং ময়লার মিশ্রনটি জমে কঠিন হয়ে যেতে পারে। যা গরমের টাইমের থেকে বহু দ্রুত হয়ে থাকে। এই অবস্থা, শীতকালে বাইক চালানোর সময়ে অস্বস্তির রিজন হতে পারে, দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। বাইকের চেইন শীতকালে বহু ধুলাবালির জন্য নোংরা হয়, এজন্য ট্রাই করবেন প্রতি ২০০কিঃমিঃ পর পর চেইন ক্লিন করার। শীতকালে মোটরসাইকেলের যত্নে চেইন পরিষ্কারের ব্যাপারটি মাথায় রাখতে হবে।
শীতকালে বাইক চালানো আনন্দদায়ক নয়। তা সত্ত্বেও দীর্ঘ ভ্রমণে যাওয়ার আগে অবশ্যই বাইক সার্ভিস করাবেন। শীতকালে বাইকের রঙ অল্পদিনেই মলিন হয়ে যায়। এজন্য রেগুলার ক্লিয়ার করবেন, ক্লিয়ার করার পর ভাব আনতে পলিশ প্রয়োগ করুন। ভ্রমণকালে অবশ্যই ঠাণ্ডারোধী কাপড় পরবেন, সাথে বুট, গ্লাভস, সেফটি গার্ড সঙ্গে নেবেন। দীর্ঘভ্রমণে এক্সট্রা জ্বালানি তার সাথে ইঞ্জিন ওয়েলও নেবেন।
শীতকালে মোটরসাইকেলের তার সাথে রাইড করার প্রয়োজনীয় টিপস
(১) বাইক চালু করার পর ব্রেক, লিভার, ব্যাটারি এবং লাইটস সবগুলো পুরোপুরি কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করে নিন।
(২) বাইক স্টার্ট করার প্রথমে বাইকের ইঞ্জিন অয়েল টায়ার এবং চেইন পরীক্ষা করে নিন ।
(৩) দিনের প্রথম স্টার্ট দেওয়ার পর ৩০ সেকেন্ড হতে ১ মিনিট অপেক্ষা করে গিয়ার দিন। বাইক চালু করার প্রথম ৪ থেকে ৫ মিনিট ৪০০০থেকে ৫০০০ আরপিএম মধ্য চালান।
(৪) বাইক রাইডিং এর সময় যাতে ঠান্ডা বাতাস সরাসরি ভাবে বুক এবং গলায় না লাগে সেজন্য ভালোমানের জ্যাকেট পরিধান করুন। প্রয়োজন অনুযায়ী শীতের পোশাক সাথে নিন। ঠান্ডা বাতাস তার সাথে সর্দিতে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে ফুলফেইস হেলমেট পরিধান করুন।
(৫) শীতকালে বাইক চালানোর টাইম কুয়াশায় ঠিকভাবে ইন্ডিকেটর ব্যবহার করুনএবং মোটরসাইকেলের হেডলাইট অন রেখে বাইক রাইডিং করুন।
(৬) শীতের সকালে তার সাথে রাতেরবেলা পর্যাপ্ত কুয়াশা থাকে ফলে রাস্তায় রাস্তায় চলাচল করা অন্যান্য যানবাহন যাতে সহজেই আপনাকে দেখতে পায় সেজন্য রিফ্লেক্টিভ জ্যাকেট প্রয়োগ করুন ।
(৭) শীতের টাইমে বাইক রাইডিং-এ হ্যান্ড গ্লাভস নিশ্চয়ই ব্যবহার করা উচিত। এই বিষয়ে একটু সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এক্সট্রা ঠান্ডা পরলে, বাইকের হ্যান্ডেল দীর্ঘ টাইম ধরে রাখলে, হাতের আংগুল নড়াচড়া করার জন্য সমস্যা হয় একারণে আঙ্গুল রাখতে অনেক ভালো মানের হ্যান্ড গ্লাভস পরিধান করুন।
পরিশেষে, শীতকালে মোটরসাইকেলের যত্নে, অন্য টাইমের স্বাভাবিক যত্নের চেয়ে ২/১টি দিকে অতিরিক্ত খেয়াল রাখলেই আপনার বাইক চমৎকার থাকবে, আপনাকে কম সমস্যায় ফেলবে। শীতকালে এইসব কতিপয় যদি খেয়াল করে বাইকের আদর নেয়া যায় কিন্তু কোনো রকম সমস্যা পরবেন না, বাইক একটি যান্ত্রিক যান সুতরাং এর সমস্যা হবেই আর সেটি আমাদেরই নিজেদের করে যত্ন নিতে হবে। এছাড়াও শীতকালে বাইক চালানো হলে নিজের পোশাকের দিকেও স্মরণ রাখার জন্য হবে যেনো ইজিলি ঠান্ডা লেগে না যায়। শীতের সকালে কুয়াশায় অতিরিক্ত গতির জন্য অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে, এক্সট্রা গতি জীবন পুরাটাই বিকৃত করে দিতে পারে। একারণে বাইকের গতি নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
সরাসরি আমদানিকৃত ১০০% অরজিনাল MOTUL এর সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Motul 5100 4T 10w30 গ্রেডের ১ লিটার সেমি-সিনথেটিক ইঞ্জিন ওয়েল এখন পাওয়া যাচ্ছে MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
TVS TRU4 SYNTHETIC EXPORT QUALITY 10w30 গ্রেডের ১.২ লিটার সিনথেটিক ইঞ্জিন ওয়েল এখন পাওয়া যাচ্ছে MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Motul 3000 4T PLUS 10w30 গ্রেডের ১ লিটার মিনারেল ইঞ্জিন ওয়েল এখন পাওয়া যাচ্ছে MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Motul 3000 4T PLUS 10w30 গ্রেডের ১.২ লিটার মিনারেল ইঞ্জিন ওয়েল এখন পাওয়া যাচ্ছে MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Motul 3100 GOLD 20w50 গ্রেডের ১ লিটার সেমি-সিনথেটিক ইঞ্জিন ওয়েল এখন পাওয়া যাচ্ছে MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Motul 7100 4T 10w30 গ্রেডের ১ লিটার ফুল সিনথেটিক ইঞ্জিন ওয়েল এখন পাওয়া যাচ্ছে MotoXpert এ।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
১০০% অরজিনাল ইম্পোর্টেড সকল প্রকার ইঞ্জিন ওয়েল পেতে এখোনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 / 01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Mobil Super 1000 20W50 গ্রেডের ১ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েল সুলভ মূল্যে পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Catrol Active 10W30 ও 20W50 4T গ্রেডের ১ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েল সুলভ মূল্যে পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
SAUDI 1 লিটার এবং ৬০০ মিলি ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েল সুলভ মূল্যে পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
VEGALUBE 20W40 গ্রেডের ১ লিটার সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েল সুলভ মূল্যে পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
BAJAJ DTS-I OIL 20w50 গ্রেডের ১ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েল সুলভ মূল্যে পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Tvs TRU4 Premium 10w30 গ্রেডের ১ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েলের জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Mobil Super 4T 20w40 গ্রেডের ১ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েলের জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Visko 20w50 4T গ্রেডের ১ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েলের জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Shell ADVANCE 10w30 এবং 20w40 গ্রেডের ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েলের জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert মোটোএক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
Motul 5100 সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন ওয়েল সহ সকল প্রকার অরজিনাল ইঞ্জিন অয়েলের জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। নকল/কপি ইঞ্জিন ওয়েল হইতে সাবধান !!!
MotoXpert
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818/01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
এলইডি মডিফাইড ইন্ডিকেটর লাইট।
আপনার বাইকে একটি আন-কমন লুক এনে দিতে পারে এই লাইটগুলো
বিস্তারিত জানুতে আজই যোগাযোগ করুন MotoXpert ফেসবুক পেজের ম্যাসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ অথবা এই পোস্ট এ কমেন্ট করুন।
এলইডি হেডলাইট। সাদা/সাদা এবং সাদা/হলুদ অরজিনাল ।
আমাদের দেশের মোটরসাইকেল গুলোতে মোটরসাইকেল নির্মাতা কোম্পানি সাধারণত হ্যালোজিং বাল্ব ব্যাবহার করে যা আমাদের গাড়ির ব্যাটারি থেকে অনেক বেশি এম্পিয়ার কনজিউম করে। তবে ইদানিং কিছু কিছু কোম্পানি তাদের Higher CC বাইক গুলোতে এলইডি হেডলাইট ব্যাবহার করছে।
কিন্তু আমাদের যাদের গাড়িতে কোম্পানি থেকে এলইডি লাইট দেয়নি জন্য কি আমরা এলইডি হেডলাইট ব্যাবহার করতে পারব না?
অবশ্যই পারবেন বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ব্যান্ডের এলইডি হেডলাইট আছে যাদের মধ্য অন্যতম একটি ব্রান্ড। তাই এর নকলের ও শেষ নেই। অরজিনাল পেতে আজই যোগাযোগ করুন MotoXpert ফেসবুক পেজের ম্যাসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ অথবা এই পোস্ট এ কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ
মোটো এক্সপার্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818/01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
450মি.লি. (মিলিলিটার) স্প্রে পলিশ। এটা দিয়ে বাইক, কার, গাড়ির ড্যাশবোর্ড, ফ্রিজ সহ সকল ধরনের আসবাবপত্র পলিশ করতে পারবেন। আপনার শখের পুরাতন জিনিস এর উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেবে নতুনের মত চমক।
স্প্রে পলিশের ক্ষেত্রে সকলের একই অভিযোগ যে পলিশ তারাতাড়ি শেষ হয়ে যায় অথবা পরিমানে কম মনে হয় দামের তুলনায় 🤔
আসোলে আমাদের লোকাল মোটরসাইকেল পার্টস অথবা এক্সোসরিজ দোকানগুলোতে ব্যাবসায়ীরা বেশি মুনাফা অর্জনএর উদ্দেশ্যে কমদামে 220ml অথবা 250ml স্প্রে পলিশ গুলো বিক্রি করে থাকেন।
সেইদিক বিবেচনায় আমাদের 450মি.লি. স্প্রে পলিশ দাম এবং পরিমান বিবেচনায় একটা পারফেক্ট সলিউশন।
বিস্তারিত জানতে মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ অথবা এই পোস্ট এ কমেন্ট করুন আমরা আপনাকে মূল্য সহ বিস্তারিত জানিয়ে দেব।
নকল হইতে সাবধান !!!
অথেনটিক ইঞ্জিন অয়েলের জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
MotoXpert
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট (জেলখানার গেট) হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে হাতের ডান পাশে আমাদের শপ অবস্থিত, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818/01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
সিসি লিমিট তো বাড়লো, আপনার কোন বাইক কেনার ইচ্ছে আছে?
৩৫০ সিসি এর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে..
Source: The Business Standard
📣এই ভিডিওটি শেয়ার করলেই #ফোম_ওয়াশ #ফ্রী বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে।📣রেগুলার ফোম ওয়াশ মাত্র ৬৯৳ টাকা #অফারটি_সীমিত_সময়ের তাই দেরি না করে আজই চলে আসুন আমাদের শপে।
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
🏍MotoXpert মোটরসাইকেল সার্ভিসিং সেন্টারে আপনাকে স্বাগতম! 🛠️
এখানে অভিজ্ঞ মেকানিক্স দ্বারা সকল বাইকের যাবতীয় সার্ভিসিং ও ফোম/প্রেশার ওয়াস করানো হয়।
আমাদের সেবা সমূহ:-
১. প্রেশার ওয়াস, শ্যাম্পু/ফোম ওয়াশ।
২. দক্ষ পেইন্টার দ্বারা কার & বাইক পেইন্টিং, পলিশ, টাচ-আপ ও স্ক্রাচ রিমুভ করা হয়।
৩. রুটিন মেইনটেনেন্স, মাস্টার সার্ভিসিং।
৪. সকল প্রকার দেশী-বিদেশী জেনুইন ইঞ্জিন ওয়েল/মবিল
৫. বাইকের সকল প্রকার জেনুইন পার্টস।
৬. ব্রেক অয়েল, শকাপ ওয়েল।
৭. এয়ার ফিল্টার, অয়েল ফিল্টার।
৮. টায়ার, টিউব ও জেল।
৯.ব্রেক প্যাড & ব্রেক সু।
১০. এলইডি লাইট/ ফগ লাইট।
১১. সকল প্রকার স্টিকার , ডেকোরেশন ও এক্সোসরিস আইটেম।
১২. কাস্টম স্টিকার প্রিন্টিং & র্যাপিং
১৩. সকল প্রকার বাইক মডিফিকেশনসকল প্রকার বাইক মডিফিকেশন
বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন:
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর মেইন গেট হতে ৫০০ মিটার উত্তর পাশ্বে রংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কের পাশে, ধাপ হাজীপাড়া, রংপুর।
Mobile: 01719-338818 /01751003038
Maps: goo.gl/maps/srujEh6CHWMD9sQS6
# # ট্যাপেট এডজাস্টমেন্ট বা ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স ও এ নিয়ে কিছু কথা (পর্ব-১) # #
ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স একটা বাইকের পারফর্মেন্সের জন্যে খুবি গুরুত্বপূর্ণ। এটা অত্যন্ত সেনসিটিভ একটা ব্যাপার এবং খুব সুক্ষ জিনিষ। কিন্তু আমাদের দেশে বেশির ভাগ মিস্ত্রিদের এটা সম্পর্কে ধারনা খুবি কম এবং এই অত্যন্ত সুক্ষ ব্যাপারটা হাতের আন্দাজে করে থাকেন অভিজ্ঞতা থেকে । আর ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স এতোটাই সুক্ষ ব্যাপার যে দুনিয়ার সেরা টেকনিশিয়ানের পক্ষেও খালি হাতে ,হাতের আন্দাজে নির্ভুল ভাবে এক্সাক্ট ম্যানুয়াল প্রদত্ত সঠিক ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স সেট করা সম্ভব নাহ। যার কারনে নানা রকম সমস্যা ফেইস করে থাকেন রাইডাররা। :/। তবে রিসেন্টলি কিছু ভালো ভালো মটরসাইকেল ওয়ার্কশপে টেকনিসিয়ানরা সচেতন হচ্ছে এবং স্মার্টলি এটা নিয়ম মেনে এডজাস্ট করে। তাই এখন অনেক জায়গায় একদম সঠিক ভাবে,ম্যানুয়াল প্রদত্ত ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স মেইন্টেইন করছেন। এটা খুবই ইতিবাচক একটা পরিবর্তন। আশা করি অচিরেই এই ক্ষেত্রে সকল ওয়ার্কশপ সচেতন হবেন।
আজ আমরা ভাল্ভ ক্লিয়ারেনন্স কি, কিভাবে ম্যানুফেকচারার ইঞ্জিনিয়াররা সেট করেন এইটা, ট্যাপেট এডজাস্টমেন্ট কি, বাংলাদেশে এর ভুল প্রয়োগ, ভুল ট্যাপেট এডজাস্টমেন্টের কারনে কি রকম ম্যাল-ফাঙ্কশান হয় এন্ড কি রকম সমস্যা ফেইস করে বাইকার রা, কিভাবে ট্যাপেট এডজাস্ট করতে হয় এবং বাংলাদেশে
পাওয়া যায় এমন বেশ কিছু বাইকের ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স চার্ট সম্পর্কে জানবো :)....
তবে বিষয়টি একটু বড় বিধায় দুইটি পর্বে পোস্ট করবো। আজ পর্ব-১ পোস্ট করছি।
পর্ব-২ আগামিকাল ১৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় ৬.০০ টায় পোস্ট করা হবে FI Club Bangladesh-FCB গ্রুপে ।
সেই পোস্টে ঃ-
১। ট্যাপেট এডজাস্টমেন্টের শর্ত
২। ট্যাপেট এডজাস্টমেন্টের কিছু যন্ত্রপাতি বা টুলস।
৩। বাংলাদেশের পাওয়া যায় এমন বেশ কিছু বাইকের ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স ,ইত্যাদি সম্পর্কে জানবো । :)
# # # # ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স কি # # # # ??
তার আগে ইঞ্জিন হেড এর কিছু ব্যাপার জেনে নেই। (এখানে সিঙ্গেল হেড, ২ ভাল্ভ যুক্ত সিঙ্গেল ওভার হেড ক্যাম ইঞ্জিন (SOHC) ইঞ্জিন নিয়ে আলোচনা করবো।)
আমরা জানি ৪ স্ট্রোক ইঞ্জিনের ফুয়েল এন্ড এয়ার ঢুকার জন্যে Inlet Valve এন্ড কমবাস্ট হওয়ার পর উত্তপ্ত গ্যাস বের হওয়ার জন্যে Outlet valve থাকে। ক্র্যানক এর সাথে ইঞ্জিন হেডে ক্যাম (Cam ) টাইমিং চেইন দিয়ে যুক্ত থাকে ক্যাম স্প্রোকেটের সাথে। ক্যাম শ্যাফট এ দুইটা ট্যাপেট(Tappet) লোব থাকে,যা ঘুরার সময় রকার আর্মকে (Rocker arm) ধাক্কা দেয়। রকার আর্ম তখন ভাল্ভকে ধাক্কা দেয় এন্ড ভাল্ভ তখন নিচের দিকে চলে আসে। এই সিস্টেমেই ইনলেট এবং আউটলেট ভাল্ভ খুলে যায় এবং এয়ার ফুয়েল ইনটেক ভাল্ভ দিয়ে ঢুকে এবং আউটলেট ভাল্ভ দিয়ে কমবাস্ট গ্যাস বের হয়। অবশ্যই লিঙ্ক এ দেয়া ভিডিও টা দেখবেন ( https://www.youtube.com/watch?v=YQjIRfU-PI0 )। তাইলে ব্যাপারটা ক্লিয়ার হবে।
এই রকার আর্ম এন্ড ভাল্ভ এর মধ্যে অত্যন্ত সুক্ষ একটা গ্যাপ মেইন্টেন করা হয়। এই গ্যাপকেই ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স বলে। অর্থাৎ, রকার আর্ম থেকে ভাল্ভ কতটুকু গ্যাপ বা ক্লিয়ার হয়ে আছে সেটাই ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স। ( চিত্র-১ )
# # # # # ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স কেনো রাখা হয় এবং কিভাবে একটা নতুন ইঞ্জিন ডেভেলপ হওয়ার সময় ম্যানুফ্যাকচারার এটা সেট করে থাকেন? ঃ-
ইঞ্জিন গরম হয় তখন তার তাপমাত্রা হয় ৯০-১১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সাধারণত(হাই পার্ফরমেন্স এন্ড হাই সিসি বাইকে আরো বেশি উঠে) । এভারেজ আমরা ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরতে পারি,যা অত্যন্ত উচ্চ তাপমত্রা। আমরা জানি, তাপের কারনে পদার্থের দৈর্ঘ্য ,প্রস্থ, আয়তন সব কিছু বাড়ে । যেহেতু, ভাল্ভ একটি লম্বা টাইপ পার্টস, তাই অত্যধিক তাপের ভাল্ভ ধাতুর প্রসারন হলে এর দৈর্ঘ্য প্রসারণ টাই বেশি হবে। তাই পরিবেশের তাপমাত্রা( avg 30 degree) তে ভাল্ভের দৈর্ঘ্য যা থাকবে, ইজিন যখন গরম হয়ে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নিশ্চয়ই তা থাকবে নাহ, খুব সূক্ষ্ম পরিমান বৃদ্ধি পাবে।
ধরুন, যদি আমরা ঠাণ্ডা অবস্থায় কোন ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স না রাখি, ফ্লাই হুইলের TDC(top dead centre) তে রেখে একদম রকারের সাথে ভাল্ভ লাগিয়ে রাখি,তাইলে ইঞ্জিন যখন গরম হবে তখন ভাল্ভের দৈর্ঘ্য ভাল্ভ পদার্থের দৈর্ঘ্য প্রসারঙ্ক অনুযায়ী বেড়ে যাওয়ার কারনে ভাল্ভ রকার কে উপরের দিকে পুশ করবে লম্বা হয়ে যাওয়ার কারনে। কিন্তু রকার তো উপরের দিকে উঠতে পারে নাহ কারন TDC পজিশানে ,তাই ভাল্ভ নিজে নিচের দিকে চলে আসে এন্ড ভাল্ভ যেই সুক্ষ পরিমান লম্বা হয়,সেই পরিমান ভাল্ভ ওপেন হয়ে থাকে। তখন যখন ভাল্ভ পুরাপুরি বন্ধ থাকা প্রয়োজন তখন বন্ধ না হয়ে সেই সুক্ষ পরিমান খুলে থাকে। তাই কম্প্রেসন ফল করে,এন্ড ইঞ্জিন সিরিয়াস প্রব্লেম শুরু করবে। তাই এই দৈর্ঘ্য প্রসারন কে প্রাধান্য দিয়ে এ ভাল্ভে গ্যাপ রাখা হয় যাতে ভাল্ভ গরম হয়ে লম্বা হলেও তা যেন ভাল্ভ ওপেন না করে।
(একটা উদাহারন দেই। ধরুন আপনার ছোট্ট ছেলের জন্যে একটা ছোট্ট খাট বানাইলেন একদম তার মাপের করে। সে যখন ঘুমায়,তখন তার মাথা খাটের উপরের সাইডের কাঠে লেগে থাকে এন্ড পা থাকে একদম খাটের কিনারায়। ৩ বছর পর দেখলেন আপনার ছেলে লম্বা হয়ে গেসে,এন্ড এখন সে ঘুমাইলে তার পা খাট থেকে বের হয়ে থাকে। :p খাট বানানো সময় যদি ৩ বছর পর ছেলে কতটুকূ লম্বা হতে পারে এটা ভেবে একটু লম্বা খাট বানাইতেন,তাইলে এখন এই সমস্যা হইত নাহ । :p )
এইজন্যে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার রা কিছু বিষয়ের উপর ভিত্তি করে এই ভাল্ভ গ্যাপ টা রাখেন। তা হলোঃ-
***১। তাপমাত্রাঃ- এটা প্রধান বিষয়। একটা ইঞ্জিনে সর্বোচ্চ কত তাপমাত্রা উঠে(ওভার হিট হলেও কত উঠে) তার উপর ভিত্তি করে সেই তাপমাত্রায় ভাল্ভ কত টুকু দৈর্ঘ্য প্রসারন হয় তা বের করা হয়। আমরা জানি, ইনটেক ভাল্ভ দিয়ে বাতাস এবং ফুয়েল ঢুকে পেট্রোল ইঞ্জিনে, যা শীতল বা পরিবেশের তাপমাত্রায় থাকে। তাই ইনটেক ভাল্ভ ধাতু কিছুটা ঠাণ্ডা হওয়ার সুযোগ পায়। কিন্তু আউটলেট বা এক্সহস্ট ভাল্ভ দিয়ে অত্যন্ত উত্তপ্ত কমবাস্ট গ্যাস বের হয়। তাই সব সময় ইনটেক ভাল্ভ এর চেয়ে আউটলেট ভাল্ভ অনেক বেশি তাপমাত্রায় থাকে এন্ড এর দৈর্ঘ্য প্রসারন বেশি ঘটে ইনটেক ভাল্ভ এর চেয়ে। তাই বেশিরভাগ সময় দেখবেন বাইকের আউটলেট ভাল্ভ এর ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স ইনলেট ভালভ থেকে ৯৫% বাইকের ক্ষেত্রে বেশি হয়।
***২। ভাল্ভ যেই পদার্থ দিয়ে বানানো তার দৈর্ঘ্য প্রসারঙ্কঃ- ভাল্ভ অত্যন্ত তাপ সহিষ্ণু সংকর ধাতু দিয়ে বানানো হয়ে থাকে। এক এক ধাতুর দৈর্ঘ্য প্রসারন এক এক রকম। তাই কি টাইপ শঙ্কর ধাতু দিয়ে ভাল্ভ টা বানানো হচ্ছে,তার উপর ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স নির্ভর করে। তাই সেইম ইঞ্জিনে যদি অন্য টাইপ ধাতু দিয়ে ভাল্ভ বানানো হয় তাইলে ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স অন্য রকম হবে এন্ড নতুন করে হিসাব করতে হবে।
***৩। ভাল্ভের দৈর্ঘ্য ঃ- ভাল্ভ আকারে যত লম্বা হবে,তার ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স তত বেশি হবে কারন তাপে ধাতুর দৈর্ঘ্য প্রসারন তার দৈর্ঘ্য এর সমানুপাতিক। বড় ইঞ্জিন যেমন বাস,ট্রাক এর ইঞ্জিন এর ভাল্ভ লম্বা থাকে,তাই ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স বেশি থাকে,আবার ছোট ইঞ্জিন যেমন বাইকে ইঞ্জিনের ভাল্ভ দৈর্ঘ্য ছোট থাকে,তাই ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স কম থাকে ।
উল্লেখিত বিষয় গুলো একত্রে বিচার করে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়াররা একটা নিউ ইঞ্জিন বানানোর সময় ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স নির্ণয় করে এবং তা ম্যানুয়াল বইতে লিখে দেয়। ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল ,যেখানে পরিবেশের তাপমাত্রা খুবি ইম্পরটেন্ট। তাই বড় বড় বাইক ম্যানুফেকচারার গ্লোবালি সব জায়গায় যাতে এডজাস্ট করা যায় তাই একটা রেঞ্জের ভিতর এক গ্যাপ টা বলে দেয়(For example, in Suzuki Gixxer,Intake valve clearance is 0.04-0.08mm)। গরম আবহাওয়া দেশে গ্যাপ বেশি রাখতে হবে রেঞ্জের ভিতর রেখে । তাই বুঝতেই পেরেছেন, এটা কোন অবহেলা বা হাতের আন্দাজে এডজাস্ট করার মতো গ্যাপ নয় যে একটা রাখলেই হবে।
# # # # # # # ট্যাপেট এডজাস্টমেন্ট কি ???
রকার আর্ম এবং ভাল্ভ এর মধ্যকার গ্যাপ কে ম্যানুয়াল বইতে থাকা গ্যাপ অনুযায়ী ফিলার গজ দিয়ে এডজাস্ট করাকে ট্যাপেট এডজাস্টমেন্ট বা ট্যাপেট মিলানো বলে (চিত্র-২ ) । ফিলার গজ একটা ব্লেড এর মতো পাত, যা বিভিন্ন পরিমান পুরুত্তের থাকে একটা ফিলার গজ সেটে। পুরুত্তের পরিমান ব্লেডের উপর দেয়া থাকে, যা দিয়ে আমরা এই গ্যাপ টা ১০০% একিউরেট ভাবে এডজাস্ট করতে পারি। এটা একটা বাইকের পিরিওডিক মেইন্টেনেন্স,কত কিমি পর পর এটা চেক করা উচিৎ এটা ম্যানুয়াল বইতে লিখে দেয়। কারন ,একটা দীর্ঘ টাইম পর পর এই গ্যাপ একটু চেঞ্জ হয়ে যায় ,এন্ড এই কারনে বাইকের পারফর্মেন্সে ব্যাড ইফেক্ট আনে। অনেক সময়, ভাল্ভ গ্যাপ জনিত স্পেসিফিক প্রব্লেম দেখা দেয়,তখন এটাকে এডজাস্ট করতে হয়।
# # # বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ট্যাপেট এডজাস্টমেন্ট নিয়ে কিছু কথা !!! ঃ-
অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয় যে আমাদের দেশের বেশির ভাগ মিস্ত্রি খালি হাতে, হাতের আন্দাজে ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স সেট করেন। এমনকি জানেও নাহ এটার একটা নির্দিষ্ট মাপের গ্যাপ আছে,এমনকি ফিলার গজ নামের একটা জিনিষ আছে এটাই জানে নাহ । :/...ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স এর মাপ অত্যন্ত সূক্ষ্ম, (যেমন বাজাজ পালসারের
valve clearance Intake=0.05mm,Outlet 0.10mm) , যা চোখের আন্দাজে বা হাতের আন্দাজে মিলানো দুনিয়ার কারো পক্ষেই পসিবল নাহ। যেমন দুনিয়ার সেরা মিস্ত্রি কেও যদি বলেন যে গ্যাপ টা ০.০৮মিমি রাখেন,তাইলেও সে সেটা এক্সাক্ট ০.০৮মিমি রাখতে পারবে নাহ,এটা অসম্ভব যা মাপ দেখেই বুঝতে পেরেছেন। (হাই এক্সপার্ট মিস্ত্রি রা কিছুটা কাছা কাছি যেতে পারেন,তাই উনাদের টা ভালো হয় মোটামুটি)। আর , শুধু ফিলার গজ থাকলেই তো হবে নাহ, উক্ত বাইকের ভাল্ভ গ্যাপতো জানা থাকতে হবে কারন এক এক বাইকের এক এক রকম ভাল্ভ গ্যাপ। কিন্তু,আমাদের দেশে ম্যাক্সিমাম "ইউজার ম্যানুয়াল" বইতে ভাল্ভ গ্যাপ লিখে দেয়া থাকে নাহ। এটা অনলি কোম্পানি সারভিস ম্যানুয়াল বইতে লিখে দেয় যেটা শুধু সার্ভিস সেন্টারে থাকে। কিন্তু,আরো দুঃখের ব্যাপার হলেও,বাংলাদেশে বলতে গেলে বেশির ভাগ কোম্পানির
সার্ভিস সেন্টারেও এই হাতের আন্দাজে মিস্ত্রি রা ট্যাপেট এডজাস্ট করে।(অল্প কিছু জায়গায় ব্যাতিক্রম আছে,যা শুধু ঢাকায়) । এট অত্যন্ত দুঃখ জনক।
তাই,
-ট্যাপেট এডজাস্টমেন্টে খালি হাতে মিলায় এমন মিস্ত্রির উপর ভরসা করা যাবে নাহ। কিছু মোটরসাইকেল ব্রান্ডের স্পেসিফিক কিছু সারভিস সেন্টারে ফিলার গজ দিয়ে সার্ভিস ম্যানুয়াল অনুযায়ী ট্যাপেট এডজাস্ট করে, সেখানে যেতে হবে।
- অনেক ভালো ভালো বাইক ওয়ার্কশপে ফিলার গজ দিয়ে ম্যানুয়াল প্রদত্ত গ্যাপ একদম নিয়ম মেনে মেইন্টেইন করেন । সেইসব ওয়ার্কশপে এডজাস্ট করবেন।
- অথবা নিজে ফিলার গজ কিনে(পুরান ঢাকায় নবাবপুর রোডে পাওয়া যায়) এবং নিজের বাইকের ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স সার্ভিস ম্যানুয়াল বা ইন্টারনেট থেকে জেনে পরিচিত মিস্ত্রি দিয়ে এডজাস্ট করাই নিতে হবে।
# # # # # ভুল ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স রেখে ট্যাপেট অ্যাডজাস্ট এর কুফল # # # ঃ--
**>>>ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স যদি রিকমেন্ডেড থেকে কম হয় অর্থাৎ ট্যাপেট টাইট রাখলে ঃ-
মিস্ত্রিরা এই ভুলটা সবচেয়ে বেশি করে থাকে খালি হাতে ট্যাপেট এডজাস্ট করতে গেলে। তারা প্রায় সময় দেখা যায় বাইক একটু বেশি কিমি চলা হলে আউটলেট গ্যাপ একদম কমিয়ে দেয়, অর্থাৎ আউটলেট ট্যাপেট টাইট রাখে। এমনও চোখে পড়েছে যে আউটলেট ভাল্ভ অলমোস্ট ফুল টাইট রেখে দেয়।
টাইট ট্যাপেট এর সমস্যার শেষ নাই !!! নানা রকম সমস্যা দেখা দেয় রিকমেন্ডেড গ্যাপ থেকে কম ক্লিয়ারেন্স রেখে অর্থাৎ টাইট ট্যাপেটের কারনে।
যেমনঃ-
----> ট্যাপেট টাইট হয়ে যাবে। তাই বাইকের থ্রটল রেস্পন্স গম্ভীর হয়ে যাবে এন্ড ভার ভার লাগবে। স্পিড উঠতে চাইবে নাহ। মনে হবে ইঞ্জিন যেন শক্তি পাচ্ছে নাহ,ইঞ্জিনের ফ্রি ফ্রি ভাবটা থাকবে নাহ। তাই মাইলেজ অনেক কমে যাবে,টপ স্পিড অনেক কমে যাবে,এক্সিলারেসন ড্রপ করবে।
----> আইডল আরপিএম(১০০০-১২০০) এবং ক্লাচ লিভার এডজাস্টমেন্ট অপটিমাল রাখা সত্বেও এবং বাইক রানিং অবস্থায় ক্লাচ চাপলে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাবে প্রায়ই সময় । আরপি এম ১৩০০-১৪০০ রাখলেও অনেক্ সময় সল্ভ হয় নাহ। এটা সবচেয়ে মারাত্তক সমস্যা টাইট ট্যাপেট রাখার কারনে।
----> ইঞ্জিন যখন অনেকক্ষণ চলবে ,তখন স্বাভাবিক ভাবে ভাল্ভ অত্যন্ত গরম হবে।কিন্তু ভাল্ভ তার দৈর্ঘ্য লম্বা হওয়ার জন্যে পর্যাপ্ত গ্যাপ না পাওয়ার কারনে কম্প্রেসন স্ট্রোকে ভাল্ভ খুবি খুবি সামান্য পরিমান ওপেন হয়ে থাকবে(কারণটি ইতমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে)। তাই কম্প্রেসন ফল্ করবে। তাই একটানা অনেকক্ষণ চালালে ইঞ্জিন ধাক্কাবে,হুট হাট থ্রটল ছেড়ে দিবে। হাই আরপিএম এ হিউজ ভাইব্রেশন সহকারে বাইক হাল্কা ধাক্কাবে।
----> টাইমিং চেইন সাউন্ড বেড়ে যাবে। এবং টাইমিং চেইনের ডিউরাবিলিটি কমে যাবে। এর কারন,ক্যাম টাইট হয়ে যাওয়ার কারনে টাইমিং চেইনের উপর অনেক চাপ পড়ে ক্যাম ঘুরাতে।
---->হাই আরপি এম এ বাইক অস্বাভাবিক ভাইব্রেশন করবে।
----> কারবুরেটর গরম অবস্থায় পারফেক্টলি টিউনিং করে আইডল আরপিএম ১১০০-১৩০০ রাখলেও কোল্ড স্টার্টে এই আর পিম প্রায় ৭০০-৮০০ তে নেমে যাবে। তাই অস্বাভাবিক প্রব্লেম করবে কোল্ড স্টার্ট দিতে। স্টার্ট ধরবে,বাট থ্রটল ভালো ভাবে না দিলে বন্ধ হয়ে যাওয়ার ট্রাই করবে ইঞ্জিন ২-৩ মিনিট গরম না হওয়া পর্যন্ত। আবার ঠান্ডা অবস্থায় আইডল আরপিএম ১০০০ রাখলে ইঞ্জিন গরম হলে অস্বাভাবিক বেড়ে গিয়ে ১৫০০-১৬০০ হয়ে যায়।
---->ইঞ্জিন খুবি ওভার হীট হবে।
***>>>ভাল্ভ ক্লিয়ারেন্স যদি রিকমেন্ডেড থেকে বেশি হয় অর্থাৎ ট্যাপেট যদি লুজ রাখা হয় ঃ-
---- ইঞ্জিন হেড থেকে "টিক টিক" সাউন্ড করবে। একে "ট্যাপেট সাউন্ড" বলে। এই সাউন্ড ঠান্ডা ইঞ্জিনে ক্লিয়ার শোনা যায় ,কিন্তু ইঞ্জিন গরম হলে ঠাণ্ডা অবস্থার চেয়েও সাউন্ড একটু কম শোনা যায়। (কারন ইঞ্জিন গরম হলে ভাল্ভ লম্বা হয়ে ভাল্ভ গ্যাপ কিছুটা কমে যায়)।ম্যানুয়াল রিকমেন্ডেড থেকে অনেক বেশি গ্যাপ এর কারনে রকার আর্ম ভাল্ভ কে আঘাত করার জন্যে এই সাউন্ড হবে। ধরুন আপনি একটা নির্দিষ্ট শক্তিতে হাতুড়ি দিয়ে ৫মিমি গ্যাপ এ বাড়ি মারতেসেন একটা ধাতুর উপর । সাউন্ড আসবে্, কিন্তু অল্প যা খুব কম শোনা যাবে। কিন্তু যদি সেইম ফোর্স দিয়ে ১৫ মিমি
গ্যাপে একি জায়গায় আঘাত করেন তাইলে সাউন্ড বেশি শোনা যাবে। ঠিক সেইম কারনে রিকমেন্ডেড থেকে ভাল্ভ গ্যাপ বেড়ে গেলে সাউন্ড বেড়ে যায়। বিশেষ করে আউটলেট ভাল্ভ গ্যাপ বেশি হয়ে গেলে সাউন্ড শোনা যায়।
--- ইনলেট ভাল্ভ গ্যাপ বেড়ে গেলে ইঞ্জিনের ৪ স্ট্রোক সাইকেলের ইন্টেক ভাল্ভ যতটুকু ওপেন থাকা দরকার তত টুকু ওপেন থাকতে পারে নাহ। তাই পরিমান মতো ফুয়েল-এয়ার মিক্সচার সিলিন্ডারে ঢুকতে পারে নাহ। তাই বাইকের শক্তি অনেক কমে যায়। টপ স্পিড কমে যায়। মাইলেজ কমে যায়,সাথে এক্সিলারেশন কমে যায়।
- কোল্ড স্টার্টে অনেক সমস্যা করে। চোক ধরা ছাড়া স্টার্ট ই নিতে চায় নাহ ইনলেট ভাল্ভ গ্যাপ বেশি রাখলে।
(চলবে...................)
-----
সাহেদ আহসান আবীর
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
ধাপ হাজীপাড়া জেল রোড, এসি আই সার্ভিস সেন্টারের বিপরীতে
Rangpur
5400