Muhammad Tuhin
Nearby public figures
Jahangirnagar
Pollibidyut
•
❝লিখি কত কাব্য
একটাও অভাব্য,
মিলে না গল্পগুচ্ছ
নিজের কাছে তুচ্ছ !❞
• ____ تہین
নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে—
একবার সূরা ফাতিহা পড়বেন,
সূরা ইখলাসের সাথে মেশাবেন আন্তরিকতার জল।
রওজায়ে সালাম দিবেন— সাথে ইস্তেগফার
ভালোবাসি; বিনিময়ে এইটুকু মিনতি আমার।
বই : আল্লাহকে ভালোবাসি
একই প্রশ্ন ছাত্রলীগ কর্মী আর
ছাত্রশিবির কর্মী কে করলাম-!!!
!!-দেখেন তো কার ঊত্তর সুন্দর
হয়েছে-!!
"প্রথমে ছাত্রলীগ কর্মী কে
প্রশ্ন করি->
১-প্রশ্ন : "বলোতো জাতির পিতা
কে-??
"ছাত্র লীগ কর্মী : শেখ মুজিব"
২-প্রশ্ন : "তোমার দল কোন ধর্মের
অনুসারী-??
"ছাত্রলীগ কর্মী : আমার দল ধর্ম
নিরপেক্ষ"
৩-প্রশ্ন : "তোমার প্রিয় শ্লোগান
কী-??
"ছাত্রলীগ কর্মী : জয় বাংলা-জয়
বঙ্গ
বন্ধু"
৪-প্রশ্ন : "তুমি কার আদর্শ লালন কর-??
"ছাত্রলীগ কর্মী : শেখ মুজিবের
আদর্শ"
৫-প্রশ্ন : "তোমার জীবনের লক্ষ্য
কী-??
"ছাত্রলীগ কর্মী : শেখ মুজিবের
মতই নেতা
হওয়া"
"এবার ছাত্রশিবির কর্মী কে প্রশ্ন
করি-
>
১-প্রশ্ন : "বলোতো জাতির পিতা
কে-??
"শিবির কর্মী : ইব্রাহীম (আঃ)"
২-প্রশ্ন : "তোমার দল কোন ধর্মের
অনুসারী-??
"শিবির কর্মী : অবশ্যই ইসলাম ধর্মের
অনুসারী"
৩-প্রশ্ন : "তোমার প্রিয় শ্লোগান
কি-??
"শিবির কর্মী : নারায়ে তাকবীর-
আল্লাহ্ আকবার"
৪-প্রশ্ন : "তুমি কার আদর্শ লালন
করো-??
"শিবির কর্মী : আল্লাহ্ ও তার
রাসূলের
আদর্শ"
৫-প্রশ্ন : "তোমার জীবনের লক্ষ্য
কি-??
"শিবির কর্মী : বাংলাদেশে
কোরআনের আইন
কায়েম করা-!!
!!-প্রিয় বন্ধুরা এখন আপনি ফ্রেশ মনে
চিন্তা করে
সিদ্ধান্ত নিন আপনি কোন দলে
যাবেন-????
Class 10 এ ....!!!
পড়লাম....!!!
"সুভা" গল্পে সুভা প্রতাপ কে পছন্দ করতো কিন্তু শেষে তাদের মিল হয় না!
আবার....!!!
College এ....!!!
পড়লাম......!!!
" অপরিচিতা" গল্পে অনুপম কল্যানী কে পছন্দ করতো কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের ও মিল হলো না!
এ থেকে বোঝা যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যের ভালোবাসা সহ্য হতো না.....!
সময় মতো বি'য়ে করলে তোমার মতো ৮-১০ টা বা'চ্চা আমার ও থাকতো। 🌚💫
উপরে আকাশ,
উড়ন্ত পাখি,
চারিদিকে সবুজ,
নদী প্রবাহিত,
পৃথিবী নিচে,
ভিতরে শান্তি...।''
°
___অস্পষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে গিয়ে হুঁচট খাই,
কিন্তু স্পষ্টতা সবই করতে সক্ষম!
হোক স্মরণ রাখা হোক উদ্দেশ্যে সফলতা খুঁজা।।____😚
°
💜
বাংলাদেশের ওয়ানডে বিশ্বকাপ যাদি এমনটা হয়🥰
১। বাংলাদেশ - আফগানিস্তান, বাংলাদেশ জয়।
২।বাংলাদেশ - ইংল্যান্ড, বাংলাদেশ হার।
৩। বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড, বাংলাদেশ হার।
৪। বাংলাদেশ- ভারত, বাংলাদেশ জয়ী।
৫। বাংলাদেশ - দ: আফ্রিকা, বাংলাদেশ জয়ী।
৬। বাংলাদেশ - কোয়ালিফাই ১, বাংলাদেশ জয়।
৭। বাংলাদেশ - পাকিস্তান, বাংলাদেশ হার।
৮। বাংলাদেশ - কোয়ালিফাই ২, বাংলাদেশ জয়।
৯। বাংলাদেশ - অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ হার।
বাংলাদেশ ৫ ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে।
সেমিফাইনাল-
বাংলাদেশ - ইংল্যান্ড,
বাংলাদেশ জয়ী।
ফাইনাল-
বাংলাদেশ - অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশ ১২ রানে জয়ী।
বাংলাদেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন 🏏
আলহাদুলিল্লাহ..!!
১-যুগ ধরে বন্ধ থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় দপ্তরে চলছে সংস্কার কাজ।
কেউ একজন বলেছিলো-
আপনাকে ভিষন ভালোবাসি !!!
আমি বলেছিলামঃ-
কেন ???
সে বলেছিলো-
আপনি দেখতে-
অনেক সুন্দর তাই
আপনাকে ভালোবাসি ।
আমি বুজেছিলাম-
এটা তার ভালোবাসা না-
এটা তার ভালোলাগা-
তাই তাকে আর ভালোবাসা হলো না ।
একজনকে একটা-
গোলাপ দিয়ে বলেছিলাম "ভালোবাসি" ।
তারপর কিছুদিন পর গোলাপটা তার কাছে চাইলাম ।
সে বলেছিলো-
গোলাপ টা শুকিয়ে গেছে-
গন্ধহীনা হয়ে গেছে তাই ছুড়ে ফেলে দিছি ।
আমি বুজেছিলাম-
সে সৌন্দর্যের প্রতীক ।
সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে গেলে-
সে গোলাপের মতো-
আমাকেও ছুড়ে ফেলে দিবে ।
তাই তাকে ও আর ভালোবাসা হয় নি ।
আর একজন এসেছিল-
সম্পর্কের শুরুতে তার ভালোবাসা ছিলো অসিম ।
কিন্তু কিছুদিন-
যেতে না যেতে ই বাড়লো তার অবহেলা ।
আমি বুজেছিলামঃ-
সে নতুনে মুগ্ধ ।
একটু পুরানো হলে-
তার আর আগের মতো ভালো লাগে না ।
তাই তাকে ও আর ভালোবাসা হয় নি ।
জীবনে-
ভালোবাসা পাওয়ার অযোগ্য মানুষটাকে- ভালোবাসার থেকে সারাজীবন সঠিক মানুষটার জন্য অপেক্ষা করা ভালো ।
সে জিবনে আসলে-
আপনার সৌন্দর্য কে নয়-
আপনার ব্যাক্তিত্বের প্রেমে পড়বে ।
তার কাছে আপনি কখনোই পুরাতন হবেন না ।
আপনার দেওয়া গোলাপ টা-
শুকিয়ে গন্ধহীনা হয়ে যাওয়ার পর ও-
যত্ন করে রেখে দিবে ডায়েরির ভাজে ।
ঠিক যেমন আপনাকে সারাজীবন-
হৃদয় মাজারে যত্ন করে রাখবে সারা জীবন ।
Muhammad Tuhin
°
___এই-ই শুনেন একটা কথা!
----জ্বি বলুন
___রাগ করবেন না তো?
----না বললে কি বুঝে রাগ করবো?
___আচ্ছা বলি!কখনও হারিয়ে যাবেন না তো?
----হঠাৎ এমন প্রশ্ন!
___নাহ বলুন না প্লিজ!
----হুম হারিয়ে যেতে চাই।
___কবে হারাবেন তাহলে?
----স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে!
___আমি যদি হারাতে না দেয়?
----পারবেন কি রাখতে,সম্ভব?
___হুম কেন সম্ভব নই,রেখে দিবো আগলে!
----তাহলে হারানোর প্রশ্ন আসলো কি করে?
___নাহ এমনি।।।.😑
°
Muhammad Tuhin _____🥀❤️😍
Muhammad Tuhin
________◑কাল্পনিক◑________
আহ..! কারেন্ট আঁকাবাকা পথ দিয়ে চলে ...গেল
কার বাড়িতে..? 😕🥹😿
ভাবলাম সে আমাদের বাড়িতে আসছে 😿🥹
Muhammad Tuhin & Muhammad Tuhin
ছোট মাথায় যখন অনেক বোঝা 🥲
লাইফে এইরকম একটা ফটোগ্রাফার খুব দরকার 🐸
প্রথমে ভাবছিলাম কাজি অফিস 🙂
পরে দেখি এটা SSC 2023পরিক্ষার হল।🙄☹️
✍️✍️শিক্ষার্থীর বৈশিষ্ট্য:-👇
১.শিক্ষাকগন আদেশ -নিষেধ মেনে চলা ।
২.সাক্ষাৎ হলে বিনয়ের সাথে সালাম দিয়ে খোঁজ -খবর নেওয়া ।
৩. সব সময় শিক্ষকের সাথে নম্র, ভদ্র ও উওম আচরণ করা ।
নিয়মিত শ্রেণীতে উপস্থিত থাকা ।
৪.কোনো অবস্থাতেই কারো সাথে অভদ্র আচরণ না করা ।
৫.সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করা ।
৬. শিক্ষক যা শিক্ষা দেন তা মনোযোগ সহকারে শোনা ও পালন করা।
৭. সহপাঠীদের সাথে সদ্ভাব ও সুসম্পর্ক বজায় রাখা।
৮.শ্রেণিকক্ষ ও বিদ্যালয়ের পরিষ্কার - পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা।
৯. শরীর ও পোশাক -পরিচ্ছদ পরিচ্ছন্ন রাখা।
১০. শ্রেণিকক্ষে বা অন্য কোথাও শিক্ষকের সাথে দেখা হলে সাথে সাথে দাঁড়িয়ে সম্মান করা।
১১. অনুমতি নিয়ে শ্রেণিকক্ষের বাইরে যাওয়া।
১২. জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শিক্ষকদের উত্তম শিক্ষা মেনে চলা।
১৩.শিক্ষকগন অপছন্দ করেন এমন কাজ না করা ।
১৪.সর্বাবস্থায় শিক্ষকের কল্যান কামনা করা ও মৃত্যুর পর তাদের জন্য দোয়া করা ।
১৫. শেখার প্রতি উৎসাহী হওয়া ও সর্বদা শিক্ষকের সাহচর্যে থাকার চেষ্টা করা ।
১৬. সবকিছু বুঝেশুনে পড়া, না বুঝে পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করা ।
১৭. শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে যা পাঠদান করবেন তা লিখে নেওয়া।
১৮.জ্ঞান লাভের ক্ষেত্রে লজ্জাশীলতা পরিহার করা ।
১৯. প্রতিদিনের পড়া নিয়মিতভাবে আয়ত্ত করা।
২০. পরের দিনের পড়া পূর্বের দিন দেখে ক্লাসে যাওয়া।
বন্ধুকে নেপালের ফ্লাইটে উঠায় দিতে গেসিলাম। বন্ধু নেপাল পৌছায় গেসে। আমি শাহবাগ পৌছাইতে পারিনি। 🙂
উৎসাহ পেলে আগামীতে এসি লাগাবো 🙂
প্রায় ৫ বছর পর জার্মানি থেকে বাড়িতে এসেছি। সারাদিন আপনজনদের সঙ্গে গল্প করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছি। রাত ১১টা বাজতেই সকল জনসমাগম উপেক্ষা করে ঘুমানোর জন্য রুমে গেলাম। দুই ভাগনে বায়না ধরেছে রাতে আমার কাছে ঘুমাবে কিন্তু যেহেতু ক্লান্ত আমি সেজন্য একা নিরিবিলি থাকার সিন্ধান্ত নিলাম।
চোখে ঘুম ঘুম ভাব, এমন সময় ছোট কারো গলার আওয়াজ পাচ্ছি। ডাকতেছে, মামা ও মামা ওঠনা তোমার সাথে গল্প করব। ভেতর থেকে দরজা দেওয়া তবে বিছানার পাশে ডাকাডাকি করতেছে। তাহলে লক কি ভালোকরে আটকানো হয়নি। চোখে ঘুম ঘুম নিয়ে লাইটা অন করলাম। দেখতে পেলাম অপরিচিত ৬ বছরের একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলাম লক করা আছে।
আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম।
- আম্মু! কে তুমি, আর তুমি এখানে কি করো? ভেতরে কিভাবে প্রবেশ করলে?
- আমি তো এই ঘরেই ছিলাম।
- মানে? দেখলাম যে তোমাকে?
- সকলে চক্ষুর আড়াল থেকে এখানে এসেছিলাম।
- কি চাও তুমি?
- তোমার সাথে গল্প করতে।
- তোমাদের বাড়ি কোনটা?
- ওই রশিদ মিয়ার ছোট মেয়ে।
- দেখতে তো খুব সুন্দর হয়েছ, আমি যখন দেশে ছিলাম তখন শুনেছিলাম তুমি জন্মেছ কিন্তু দেখা করতে পারি নেই। তা কিভাবে চিনলে আমাকে?
- ওই চিনেছি।
- নাম কী তোমার?
- ঝুমুর।
- খুব সুন্দর নাম তোমার, স্কুলে যাও কী?
- না, যাই না।
- এত বড় হয়ে গেছো, স্কুলে না গেলে মানুষের মতো মানুষ হবা কিভাবে? তোমার বাবাকে বলে স্কুলে ভর্তি করার সকল ব্যবস্থা করব আমি।
- আচ্ছা।
- আমাদের বাড়িতে আগে কখনো কি এসেছ তুমি?
- হ্যা, গত মাসে একবার এসেছিলাম।
- আমি আজকে আসব তুমি জানতে?
- শুনেছিলাম।
- তোমার বাবা- মা কী জানে তুমি এখানে এসেছ?
- না, লুকিয়ে এসেছি।
- তারা খোজ করবে না?
- করবে করুক।
- না, এমন করতে নেই মামনি। আমি তোমাকে বাড়িতে৷ পৌছে দিয়ে আসতেছি। আর তোমাকে আমি পড়াশোনার সকল ব্যবস্থা করে দিবো। তুমি কি চাও আমার কাছে সেটা বলো, চেষ্টা করবো দেওয়ার।
- কিছু চাইনা, চলেন আমাকে একটু এই বাগান পর্যন্ত পৌছে দিলে আমি চলে যেতে পারব।
- কেন, তোমার বাড়ি পর্যন্ত পৌছে দিলে কোনো সমস্যা?
- ওই বাগানের পাশেই আমার বাড়ি, বাগান পর্যন্ত দিলেই আমি যেতে পারব।
- আচ্ছা তা হলে চলো।
- আমার বাবা-মা কিন্তু বলবেন না, আমি আপনার কাছে রাতে এসেছিলাম তাহলে কিন্তু আমনকে তারা বকবে।
- আচ্ছা বলব না।
- থাক এখন আসতে হবে না আমি যেতে পারব।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে মাকে ডাক দিলাম।
- মা ও মা!
- খাবার দিবো টেবিলে?
- না, এদিকে শুনে যাও।
- কি?
- আচ্ছা, রশিদ চাচার মেয়ে ঝুমুর কত বড় হয়ে গেছে স্কুলে পাঠায় না কেন?
- কি হয়েছে? আর ঝুমুর!
- রাতে কোনো এক ফাকে সবার চোখের আড়াল থেকে আমার রুমে এসেছিলো কতক্ষণ গল্প করলাম। জানতে পারলাম ও স্কুলে যায় না।
- ঝুমুরকে তুই চিনলি কিভাবে? আর ও এখন কোথায়?
- ওকে তো রাতে বাড়িতে পৌছে দিয়ে এসেছি।
- মানে? তোর কী মাথা ঠিক আছে?
- কেন, মা কি হয়েছে?
- ঝুমুর নিখোঁজ আজ প্রায় মাস হতে চলল, আর রাতে তোর রুমে আসল কিভাবে?
- বলো কী মা, আমি যে ওরে রবিদের বাগান পর্যন্ত পৌছে দিয়ে এসেছি।
- তুই ঠিক বলতেছিস কি?
- হ্যা মা।
- আরে গাধা, ওদের বাড়ি তো দক্ষিণ দিকের রাস্তায়। রবিগো বাড়ি তো পশ্চিম দিকে।
- তাহলে? ও যে বলল ওখানে ওর বাড়ি।
- চলদেখি কোন পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে এসেছিলি তুই।
- মাথাটা কেমন যেন ঝিম ঝিম করতেছে। মা পুলিশকে ফোন করে এবং ঝুমুরের পরিবারকে খবর দেয়।
৩ ঘন্টা পর এই বাগান থেকে ঝুমুরের কঙ্কাল মাটির নিচ থেকে পুলিশ বের করে। আমার হৃদপিন্ড থেমে যাওয়ার অবস্থা। মনে হচ্ছে মাথাটা কাজ করতেছেনন । কিছুই আর ভাবতে পারছি না, মাকে বলে বাড়িতে চলে আসলাম এবং রুমে এসে শুয়ে পড়লাম।
পুলিশ চেষ্টা করতেছে খুনিদের শনাক্ত করতে।
চলবে
#গল্প_ঝুমুর
কালেক্ট
সারা পেলে নেক্স পাঠ আজকে দিব
একটি শিক্ষামূলক গল্প
দুটি ব্যাঙ ঘুরতে ঘুরতে একটি গর্তের মধ্যে পড়ে গেল । গর্তের ভিতর আরও অনেক ব্যাঙ ছিল যারা কোনভাবে গর্তে পড়ে গেছে। এবার নতুন ব্যাঙ দুটি খুব লাফাতে শুরু করলো ওই গর্ত থেকে বেরোনোর জন্য ।
তখন ওই পুরনো ব্যাঙ গুলি চিৎকার করে বলতে লাগলো এই গর্ত থেকে বেরোনো অসম্ভব। তবুও দুটি ব্যাঙ কারো কথা শুনল না চেষ্টা চালিয়ে গেল । আর এদিকে পুরনো ব্যাঙ গুলিও সমান ভাবে চিৎকার করে বলতে লাগলো গর্ত থেকে বেরোনো অসম্ভব । পুরনো ব্যাঙ গুলির কথা শুনে দুটি ব্যাঙ এর মধ্যে একটি ব্যাঙ লাফানো বন্ধ করে দিল ।
কিন্তু আর একটি ব্যাঙ আরো জোরে জোরে লাফাতে শুরু করলো । অবশেষে আরো কিছুক্ষণ চেষ্টা করার পর ওই ব্যাঙ টি লাফিয়ে বাইরে যেতে সক্ষম হল।
এবার আপনিও নিশ্চয়ই ভাবছেন যে দ্বিতীয় ব্যাঙ টি লাফানো বন্ধ করলো না কেন, আসলে দ্বিতীয় ব্যাঙ টি কানে শুনতে পেত না । তাই যখন সব ব্যাঙ হাত-পা নাড়িয়ে চিৎকার করে বলছিল এটা অসম্ভব তখন সে ভাবছিল সবাই তাকে উৎসাহিত করছে আরো জোরে লাফানোর জন্য। তাই সে আরো জোরে লাফাতে শুরু করেছিল।
আমাদের জীবনেও সফলতা পাওয়ার জন্য মাঝে মাঝে কান বন্ধ রাখা উচিত যাতে লোকের নেগেটিভ কথা আমাদের কানে না পৌঁছায় এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা সফল হচ্ছি ততক্ষণ পর্যন্ত যেন লেগে থাকতে পারি।
Muhammad Tuhin
Sir, আমার বেতন বাড়ান 😒
Boss : সম্ভব না 😢
- তাহলে আগামীকাল থেকে আমাকে বিকাল ৫ টার পর ছুটি দিতে হবে!😒
Boss : কেন?🤔
- আমি সন্ধ্যার পর থেকে মধ্যরাতে, অটো রিকশা চালাবো।🙂
কারণ, বর্তমান দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে এই বেতন দিয়ে সংসার চালানো খুবই কষ্টকর।😰
Boss : Okey, তবে অটো চালাতে চালাতে মধ্যরাতে যদি তুমি ক্ষুধার্ত হয়ে যাও,😞
কমলাপুর রেলস্টেশনের
দক্ষিন পাশে আইসো!😊
- কেন?🤔
Boss : মধ্যরাতে আমি ঐখানে পরাটা-ভাজি বিক্রি করি.!🙂
→• •←
প্রেম করে পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি এক বাবার বেদনা দায়ক চিঠি📨 😥😥
😒😒
মা'রে,!
শুরুটা কিভাবে করবো বুজে উঠতে পারছিলাম না।
যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে আমার নিজের মা হারানোর ব্যাথাটাই ভুলে গিয়েছিলাম।
তোর মা ও তোকে মা ছাড়া
অন্য নামে কখনো ডাকেনি।
বিদ্যালয়ে প্রথম দিন
শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন।
তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে
তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম।
আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো..
তাই চিঠির উপরে তোর নামের জাগায় মা লিখেছি।
হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুজতেই পারিনি...!
ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল
যে কখন তুই দরজা খুলে
বাইরে বের হয়ে আসবি।
আমি তখন ভেতরে বসে
রবের কাছে প্রার্থনা করছিলাম
আর ভাবছিলাম যে
আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না।
অপরদিকে
তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ
যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি।
আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতীর কাছে কি করে মুখ দেখাব...!
জানিস মা তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুজে পেয়েছিস।
কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে..!
মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে..!
তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে!
বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো
মা-রে!
বাবাদের ,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা কিন্তু খুব নরম হয়ে থাকে।
বাবারা সন্তানদের কতটা ভালবাসে তা বুঝাতে পারেনা,
তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে।
জানি মা আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে।
কি করবো বল?
তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস।
কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করেছিস সেদিন বুজতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই
তোর_প্রেমে_পরেছিলাম
তাই এতকিছু লিখলাম।
আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভাললাগাটাকে সহজে মানতে চায় না।
উত্তর টা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো, তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তর টা পেয়ে যাবি..!
তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।
কিন্তু একটা বাবা বুঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন..!
যেদিন তোর দাদুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম
সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,
যদি মেয়ে হয় তাহলে,
মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে
নিজের হাতে তুলে দিয়ে
তবে'ই দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো।
তাই তোর প্রতি এত অভিমান।
মারে বাবার উপর রাগ করিসনা..!
তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস,
তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হব না কেন??
বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো।
তারা যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোন প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো!
তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারী থাকে।
যদি মন কাঁদে.....
চলে আসিস....!
বুক পেতে দেব........!
ঠিক আগে যেভাবে ভালো বেসেছিলাম.........
সেভাবেই বাসবো........!
অপেক্ষায় """""" থাকলাম '''''''
হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে"'
পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা। খুব কস্ট হচ্ছে রে...
খুব কস্ট হচ্ছে.....!😭😭😭😭
ইতি
তোর জন্মদাতা "পিতা"
বিঃদ্রঃ-(এই চিঠিটা পড়ে অন্তত
একটি মেয়ে বা ছেলেও যদি
তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে তবে মন্দ কি?)"""""""":::,,,???
স্যার একটা কথা কমু?
-কি বল?
-আইজ আমারে সারে ১২টায় ছুটি দেবেন?
-কেন? কি করবা?
-বাসায় গিয়া ভাত খামু, পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।
-কেন সকালে খেয়ে আসোনি?
-জ্বি না।
-কেন?
-তরকারি নাই। আর লবণ দিয়া ভাত খাইতে পারি না।
তাই খাইতে পারি নাই।
কথাটা শুনতেই বুকের মধ্যে কেমন যেন
লাগলো স্যারের?
-রাতে কি খেয়েছো?
-গরম ভাতে পানি দিয়া ডাল মনে করে ভাত।
-এখন কি দিয়ে খাবে?
-মায় কইছে ইস্কুল ছুটির পর গেলে কচু
রাইন্ধা রাখব। হেইডা দিয়া মজা কইরা ভাত খামু।
মায় খুব মজা কইরা কচু রানবার পারে।
কখন যে চোখটা ঝাপসা হয়ে আসল বুঝতে পারিনি।
একদিন তোমার মায়ের হাতের রান্না করা কচু
খেয়ে আসব। নিবা তোমার বাসায়?
যাইবেন স্যার সত্য?
হ্যাঁ যাব। যাও বাসায় গিয়ে পেট ভরে ভাত খাও।
মুখে পৃথিবী জয় করা হাসি নিয়ে বই হাতে নিয়ে তার
চলে যাওয়ার দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে
রইলাম।
তরকারির জন্য ভাত খেতে পারছে না। অথচ
আমাদের এই সমাজে কত মানুষ আছে যাদের
খাবারের মেনুতে কত আইটেম থাকে। যা তারা
খেয়ে শেষ করতে পারে
না। উচ্ছিষ্ট অংশ চলে যায় ডাস্টবিনে। এমন অনেক
বাবা মা আছেন যারা ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে
পড়ান। গাড়ি করে নিয়ে যান। ছেলের কত আবদার!
সব পূরণ করতে ব্যস্ত। অথচ রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষ
গুলোর দিকে ফিরেও তাকান না। তাকাবেন কেন??
তাকালেই তো ঘাড়ে এসে পড়বে। আমরা তো
নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। হাজার টাকার বডি স্প্রে
গায়ে দিয়ে ঘুরে
বেড়াই। ঈদ আসলে ব্যস্ত হয়ে পড়ি শপিং নামক
টাকা উড়ানোর খেলায়। কেউ পাখি,কেউ কিরণমালা,
কেউ শীলা কি জাওয়ানি নামক উদ্ভট সব পোশাক
কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু বুঝতে চাই না এই
বাইরের পোশাক গুলোতে আমাকে কি মানাচ্ছে?
অথচ একটা গরীব লোক এসে বলছে-দুইটা টাকা
দেন। তখন বলি-ভাংতি নাই। মাফ কর। গার্লফ্রেন্ডকে
নিয়ে চাইনিজ এ
অনেক-ই যায়। কত টাকা খরচ হয় হিসাব রাখে না অথচ
গরীব রিক্সাচালক যখন বলে-পাঁচটা টাকা বাড়াইয়া দেন।
তখন তার গায়ে হাত তুলতে দ্বিধাবোধ করে না। ঐ
গরীব লোক গুলোর অপরাধ কি?
অপরাধ একটাই যে সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে গরীবের
ঘরে জন্ম দিয়েছেন। আর আপনাকে সোনার
চামচ মুখে দিয়ে কোন ধনী বাবার ঘরে।
আসুন আমাদের যাদের সমর্থ রয়েছে আমরা এদের পাসে দারাই, আমাদের টাকা
থেকে কিছু অংশ দিয়ে ওদের জন্য কিছু করি------😒😒😒😒... আল্লাহ তায়ালা আমাদের তৌফিক দিন আমিন
📷কালেক্ট
যদি রাত পোহালেই শোনা যেত,,, সাঈদী সাহেব জেলে নাই,, তবে বিশ্ব পেত এক জেহাদী নেতা আমরা পেতাম এক মহান নেতা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Savar
DHAKA,
Savar, 1340
🖊️গীতিকার 🎶সুরকার ও 🎤ইসলামী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব! 📧:[email protected] 📲:০১৯৭১৯৭৭৫২৩
Savar
""বিরহের যতো কবিতা ছিলো সবটাই গেছে নুয়ে, কবিতার মন ভেঙে গেছে আজ বিষাদ নিয়েছে ছুঁয়ে।"" ~ রিমন
Dhaka, Arica
Savar, 1340
"SR Writing - Your go-to source for improving your writing skills. Join our community for valuable re