Jahangirnagar University Science Club

People with Hemophilia are not defined by their condition. They are defined by their courage and strength.

-BARRY HAARDE

🗨️ Treat bleeds early and adequately.

____________________________

🔰 এক গবেষণা মতে বিশ্বসেরা বিজ্ঞানী-গবেষকদের তালিকায় জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের ৯২৬২ জন❗

এদের প্রত্যেকের গবেষণা শুরুর জার্নিতে রয়েছে ভিন্নতা।কিন্তু সকলে মিলিত হয়েছে একটি জায়গায়, তা হলো গবেষণার প্রতি তাদের অদম্য আগ্রহ।

ℹ️গবেষণা, যার মূল লক্ষ্য জ্ঞানের অনুসন্ধান ও সত্যের খোঁজ করা। যেকোন সমস্যা সমাধানের প্রাথমিক ধাপ এটি, যা একইসাথে মানুষের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধিতে মূখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। মানব জগতের উন্নতি সাধন ও সকল সমস্যার সমাধানের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয়টিই হচ্ছে গবেষণা। আর একটি গবেষণা পরিপূর্ণতা পাওয়ার জন্য দরকার গবেষণাটি লিপিবদ্ধ করা। অন্যকথায় যাকে বলা হয় গবেষণাপত্র বা রিসার্চ পেপার তৈরী করা।

👨‍🔬সেরাদের মধ্যে গণ্য হওয়ার জন্য গবেষকদের অন্যতম প্রয়োজনীয় দিকটি হচ্ছে নিজ নিজ গবেষণার উপর তৈরীকৃত রিসার্চ পেপার পাবলিশিং।

◾নিজস্ব একটি গবেষণাপত্র বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করার মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা ও জ্ঞানের গভীরতা প্রমাণ করার পাশাপাশি আপনার এই বিশ্বের প্রতি রাখা অবদানের দিকেও ইঙ্গিত দেওয়া হয়।

◼️বলা চলে আপনি কতটা সফল গবেষক হিসেবে গণ্য হবেন তা নির্ভর করে আপনার প্রকাশিত গবেষণাপত্রের উপর।◼️

♦️আর তাই এই গবেষণা ও গবেষণাপত্র প্রকাশের প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রচারণার লক্ষ্যে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি সায়েন্স ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত হতে যাচ্ছে "Workshop on mastering Review Paper Writing and Paper Publishing" নামক একটি দিনব্যাপী কর্মশালা।

👨‍🎓 একজন আন্ডারগ্র‍্যাড বা পোস্টগ্র‍্যাড শিক্ষার্থীর জন্য রিসার্চ পেপার প্রকাশ করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা না বললেই নয়। হোক বহির্বিশ্বে উচ্চশিক্ষা কিংবা স্কলারশিপ অর্জন উভয়ের জন্যই রিসার্চ পেপার পাবলিশিং অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।

✨এছাড়াও রিসার্চ সেক্টরে ক্যারিয়ার গঠন কিংবা শিক্ষকতা পেশায় পদার্পণের জন্য রিসার্চ পেপার পাবলিশিং একটি সুন্দর হাতিয়ার বলা চলে।

🚩ইভেন্টের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী:

🏫ভেন্যু: ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

®️রেজিস্ট্রেশন ফি:
• ৩৫০/- (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী)
• ৫০০/- (অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়)
বিকাশ : 01774433985 (ইলোরা রশিদ)

®️রেজিস্ট্রেশন লিংক: https://forms.gle/uSjtGAjzZs2h5hzJ6

🔗 ইভেন্ট লিংক: https://facebook.com/events/s/workshop-on-mastering-review-p/941565154038649/

👨‍🏫 ইন্সট্রাক্টর:
• ড. মো. আনোয়ার খসরু পারভেজ,
প্রফেসর,মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্ট,
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• নাদিম শরীফ
লেকচারার, মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্ট,
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

(সার্টিফিকেট, লাঞ্চ,নোটপ্যাড,কলম,ফাইল ইত্যাদি প্রদান করা হবে)
সিটসংখ্যা খুবই সীমিত।তাই আজই আপনার উপস্থিতি নিশ্চিত করুন।

____________________________

🔰 বায়ুমণ্ডল থেকে নাইট্রোজেন সংগ্রহকারী প্রথম ইউক্যারিয়ট হিসেবে পরিচিত ওশানোক্লোরাস নামক একটি সামুদ্রিক শৈবাল সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে। এই আবিষ্কার জীববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি, কারণ এটি বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেনকে জৈব অণুতে রূপান্তর করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানের পরিধি প্রসারিত করে।

🧩 ওশানোক্লোরাস হলো এক ধরণের ডায়াটম, যা এককোষী প্রাণী যা সালোকসংশ্লেষণ করে। এটি মহাসাগরের বিভিন্ন স্তরে পাওয়া যায়, বিশেষ করে গভীর সমুদ্রে।

🪧 ওশানোক্লোরাস-এর বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেন সংগ্রহের ক্ষমতা একটি নির্দিষ্ট এনজাইমের উপর নির্ভর করে যা নাইট্রোজেনেজ নামে পরিচিত। এই এনজাইম বায়ুমণ্ডল থেকে নাইট্রোজেন গ্রহণ করে এবং এটিকে অ্যামোনিয়ায় রূপান্তর করে, যা পরে প্রোটিন এবং অন্যান্য জৈব অণু তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

🗨️ ওশানোক্লোরাস-এর এই আবিষ্কার বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেনের চক্র সম্পর্কে আমাদের বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি দেখায় যে ইউক্যারিয়টগুলি, যা জটিল কোষ দ্বারা গঠিত জীব, বায়ুমণ্ডল থেকে নাইট্রোজেন সংগ্রহ করতে পারে, যা পূর্বে কেবলমাত্র প্রোক্যারিয়ট, যেমন ব্যাকটেরিয়া এবং আর্কিয়া পারে বলে মনে করা হত।

____________________________

📎𝐏𝐨𝐬𝐭 𝐂𝐨𝐮𝐫𝐭𝐞𝐬𝐲-

✍️𝐂𝐨𝐧𝐭𝐞𝐧𝐭 𝐜𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭:

Abdul Halim
Department of Geological sciences
Content writer,JUSC


🖼️𝐅𝐥𝐲𝐞𝐫 𝐜𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭:

Rafiza Meem
Department of Microbiology
Co-head of Promotion Team,JUSC

এই নতুন বছর আপনার জন্য বয়ে আসুক আনন্দ, সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যে।

জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি সায়েন্স ক্লাবের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা।

সকলকে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি সায়েন্স ক্লাবের পক্ষ থেকে ঈদ- উল-ফিতর এর শুভেচ্ছা!

ঈদ বয়ে আনুক সবার জীবনে অসীম সুখ ও আনন্দ।
ঈদ মোবারক।

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024"

📢 আর মাত্র ১২ ঘন্টা বাকি 📖

👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6
♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

📞যে-কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করুন :
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024"

📢 আর মাত্র 1 দিন বাকি 📖

👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6
♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

📞যে-কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করুন :
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

🌘 সূর্যগ্রহণ একটি অসাধারণ মহাজাগতিক ঘটনা। প্রাচীনকালে এ ঘটনাকে দেবতাদের ক্রোধের নিদর্শন বলে মনে করা হতো। তবে আধুনিক যুগে এই মহাজাগতিক ঘটনা দেখার জন্য উদগ্রীব থাকেন জ্যোতির্বিদ ও সাধারণ মানুষ।

🔰 চলতি বছরের প্রথম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হতে চলেছে আজ সোমবার। ৭ দশমিক ৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী এ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, কানাডাসহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো থেকে।

ℹ️ বিজ্ঞানীদের মতে, গত ৫০ বছরের মধ্যে এবারে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দীর্ঘতম। সর্বশেষ ১৯৭৩- এ রকম দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল।

🌑 পৃথিবী, চাঁদ এবং সূর্য যখন এক সারিতে চলে আসে, তখন পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে, তখনই গ্রহণ হয়। চাঁদের অবস্থান অনুযায়ী সূর্যগ্রহণের ধরণ নির্ভর করে। চাঁদের ছায়ায় সূর্য পুরোপুরি ঢেকে গেলে তাকে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ বলা হয়। আজ ৮ এপ্রিল সেই পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হতে চলেছে। সে দিন আকাশে চাঁদের আকারও অন্যান্য দিনের তুলনায় বড় হবে।

🌛 চাঁদের আকার সূর্যের চেয়ে অনেক ছোট হলেও চাঁদ পৃথিবীর অনেক কাছাকাছি রয়েছে। তাই তার ছায়া পৃথিবীর দৃশ্যপট থেকে সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে দেবে।

🪧 সূর্যগ্রহণের ঘটনাটি নাসা সরাসরি সম্প্রচার করবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশাবলের মতে, ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম অনুযায়ী আজ ৮ এপ্রিল দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নাসা এই ঘটনা লাইভ সম্প্রচার করবে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে ৮ এপ্রিল রাত ১১টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত দেখা যাবে। এই ঘটনার লাইভ স্ট্রিম নাসার ইউটিউব চ্যানেলে ও নাসাপ্লাস ওয়েবসাইটে সম্প্রচার করবে।

ℹ️ এবারের সূর্যগ্রহণটি ৭ দশমিক ৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবার ঘটে। আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে। সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো- ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে।

🗨️ পূর্ণগ্রাস গ্রহণ বিরল নয়। তবে বছরের প্রথম গ্রহণটিকে আর পাঁচটা গ্রহণের চেয়ে আলাদা মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ, গ্রহণ সাধারণত এত দীর্ঘ সময় ধরে চলে না। দু- এক মিনিটের জন্য চাঁদ সূর্যকে আড়াল করে। তারপরই আবার সূর্য দেখা যায় আকাশে। সাড়ে সাত মিনিটের গ্রহণ নিয়ে তাই নতুন করে আগ্রহীদের মধ্যে কৌতূহল তৈরি হয়েছে।

*Courtesy-DBCnews

____________________________

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024"
📢 আর মাত্র 2 দিন বাকি 📖
👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6
♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

📞যে-কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করুন :
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

🪧 স্বাস্থ্য হলো শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক দিক থেকে পূর্ণতা এবং সবদিক থেকেই সুস্থ অবস্থায় থাকা। এটি একটি সমগ্রিক অবস্থা যা শারীরিক ও মানসিক অনুভূতি, প্রতিষ্ঠান এমনকি সামাজিক সম্পর্কের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়।

🕰️ আজ ৭ই এপ্রিল, ২০২৪ , রবিবার, "বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস"। ২০২৪ সালে ‘স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতে: কাজ করি একসাথে’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে। এই থিমের লক্ষ্য হল সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিসেবার গুণগত বৃদ্ধির জন্য প্রচেষ্টা করা।

🌐 বিশ্বব্যাপী জনগণের স্বাস্থ্যের উন্নতি ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিবছর ৭ এপ্রিল "বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস" পালন করা হয়। স্বাস্থ্যের গুণগত অবস্থা ও সচেতনতা বাড়ানো, মানুষের স্বাস্থ্য পরিসেবার গুণগত উন্নতির দিকে মনোনিবেশ বৃদ্ধি করার পাশাপাশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানের রাস্তা খুঁজে বার করাও এই দিনটি পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য।

👉 শরীরের সুস্থতা রক্ষার জন্য আমাদের করণীয়:

📌 অতিরিক্ত ওজন থাকলে সেটা কমানো।
📌 নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
📌আলসেমি মনোভাব অর্থাৎ অলস শুয়ে-বসে থাকা থেকে বিরত থাকতে হবে।
📌নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে।
📌 অবশ্যই মানসিক চাপ কমাতে হবে।
📌 নিয়মিতভাবে পর্যাপ্ত ও ভালো ঘুম জরুরি।
📌অযথা অতিরিক্ত ধূমপান , মদ্যপানসহ বিশৃঙ্খল জীবন যাপন পরিহার করতে হবে।

এছাড়াও সমগ্র বিশ্বের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতের লক্ষ্যে এই দিনে বিভিন্ন সভা, সেমিনার এবং সচেতনতা বৃদ্ধি কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

____________________________



📎𝐏𝐨𝐬𝐭 𝐂𝐨𝐮𝐫𝐭𝐞𝐬𝐲-

✍️𝐂𝐨𝐧𝐭𝐞𝐧𝐭 𝐜𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭:

Tanvir Mazhar
Department of Biotechnology and Genetic Engineering
Content writer,JUSC

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024"
📢 আর মাত্র 4 দিন বাকি 📖
👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6
♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

📞যে-কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করুন :
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

Charles Duncan Michener- একজন আমেরিকান এনটোমোলজিস্ট বা কীটতত্ত্ববিদ। ১৯১৮ সালে জন্ম নেয়া এই প্রতিভাবান ব্যক্তি একজন এওয়ার্ড উইনিং সায়েন্টিস্ট! ২০১০ সালে উনার The Bees of the World প্রকাশিত হয়।

২০১০ সালে চার্লস ডানকান জিতেন হ্যামিল্টন এওয়ার্ড -
https://bioone.org/journals/journal-of-the-kansas-entomological-society/volume-84/issue-1/0022-8567-84.1.82/Charles-D-Michener---Recipient-of-2010-Hamilton-Award/10.2317/0022-8567-84.1.82.short

আর ১৯৯৩ সালে পুনঃপ্রকাশিত Darwin’s The Origin of Species এর মূখপ্ত্র এবং সূচনা লিখেন।

মোদ্দাকথা একজন সত্যিকারের বিজ্ঞানী যাকে ইভোলিউশনারি সায়েন্টিস্ট রা এতই সম্মান করতেন, সর্বকালের সেরা বিজ্ঞান গ্রন্থ গুলোর একটার সূচনা লিখতে উনাকে অনুরোধ করা হয়েছিল।

যাই হোক, ২০১৫ সালে তিনি মৃত্যুবরন করেন। তবে আমাদের আজকের আলোচনা আসলে ২০১৪ এর ফেব্রুয়ারির ।

The Journal of Biology and Life Science, published by the Macrothink Institute এ , বাংলাদেশের এক ইউনিভার্সিটি প্রফেসর বিজ্ঞানী এবং চার্লস ডানকানের নামে একটা পেপার যায়।

পেপার টা হলো-
https://www.researchgate.net/publication/271441523_The_Direct_Evidences_Paleontology_Fossils_of_Evolution_Opposite_to_Darwin's_Theory_and_Even_Opposite_to_Human_Evolution_Descent_of_Man_from_the_Lower_Animal_like_Chimpanzee

শিরোনামঃ

" The Direct Evidences (Paleontology/ Fossils) of Evolution Opposite to Darwin's Theory and Even Opposite to Human Evolution (Descent of Man) from the Lower Animal like Chimpanzee "

যদি বাংলায় আমরা বুঝতে চাই- তাহলে সংক্ষেপে বলা যায়- ফসিল জিনিষটা আসলে একটা ভন্ডামি , এটা যেসব প্রমান দেয় তা কোন মতেই কনভিন্স করার মত না এবং হিউমান ইভোলিউশনের ডারউইনের থিউরি আসলে ভুল!

তো আপ্নারা বুঝতে পারছেন দুনিয়াতে কি ঘটে গেলো? জি , যা ধারনা করছেন তাই!

পুরো সায়েন্টিফিক ওয়ার্ল্ডে এই খবর পাওয়া মাত্র হুলুস্থুল পড়ে গেল! চার্লস ডানকান যখন বলছে ডারউইনের থিউরি ভুল তার মানে তো বিরাট ক্যাচাল! কি করা যায়?

আচ্ছা কি ছিলো সেই পেপারে? পেপারের এবস্ট্রাক্ট থেকে কিছু লাইন তুলে ধরি-

" Darwin himself agreed in the “Descent of man‟ that origin of human cannot explain by science" - ডারউইন নিজেই নাকি বিশ্বাস করতেন যে মানুষের ইভোলিউশান বিজ্ঞান এক্সপ্লেইন করতে পারবেনা! ওরে বাপ! পুরা দুনিয়ার বিজ্ঞানীরা জানেনা, আর এই বৈজ্ঞানিক পেপারের অথররা সেটা জেনে গেলেন?

" Co-discoverer of natural selection Alfred Russel Wallace never believes that human is evolved from lower animal " - ন্যাচারাল সিলেকশানের জনক ই নাকি বিশ্বাস করতেন না, মানুষ নীচু স্তরের প্রাণি থেকে আসছে! ভয়ানক অবস্থা!

" Moreover, estimation of age of fossil, age of earth by radiometric method and preparation of geological time table (scale) is imaginary " - এই যে এত এত রেডিওকার্বন টার্বন পরীক্ষা করা হচ্ছে, দুনিয়ার বয়স, ফসিলের বয়স বের করা হচ্ছে, এসব ইমাজিনারি আসলে! কোন ভেলু নেই!

সবাই ধরলো, ডানকান রে! বিজ্ঞানী সাব, আপ্নে আমাদের কে বলতে হবে, এই আবিস্কার কিভাবে করলেন! এতো মহা দুনিয়া তোলপাড় করে দেয়া আবিস্কার!

চার্লস ডানকান তো আকাশ থেকে পড়লেন! ৯৫ বছর বয়সে তিনি কিভাবে এই পেপার পাব্লিশ করবেন , কিভাবে গবেষনা করবেন? উনি তো কবরে এক পা দিয়েই আছেন, যেকোন দিন রওনা দিবেন!

ডানকানের নিজের মূখের ভাষ্য-

"The paper was submitted with my name as coauthor, even though I had no knowledge of the paper and had never contributed in any way to its writing or ideas. I was completely surprised to find my name as coauthor of a paper about which I knew nothing. My desire is to remove my name as coauthor of a paper to which I had made no contribution. I also requested that my name not be cited as a contributor within the paper. "

বাংলায় বলতে চাইলে-

ভাইরে ভাই! আমার নামে কোন এক বাটপার এই পেপার পাব্লিশ করে বসছে যদিও আমার কোন আইডিয়াই নাই এই ব্যাপারে, আমার জীবনে একটা ওয়ার্ড ও লিখি নাই এটা নিয়া! দয়া করে আমার নামখানা এই পেপার থেকে ডিলিট করে আমাকে বাধিত করবেন!

যাই হোক, ম্যাক্রোথিংক এর সেই জার্নাল থেকে এই পেপার সাথে সাথেই বাদ দেয়া হয়, এবং আপ্নারা এখনো সেখানে গেলে এটা আর দেখতে পাবেন না।
https://www.macrothink.org/journal/index.php/jbls/issue/view/216

এটা নিয়ে সায়েন্টিফিকাল জার্নালের তুলে নেয়া বা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়া বা ভুয়া ব্যাপারের আলোচনা করা রিট্রাকশান ওয়াচে রিপোর্ট ও আসে-

https://retractionwatch.com/2014/03/24/entomologist-surprised-to-find-name-on-now-retracted-paper-alleging-fossils-oppose-darwins-theory-of-evolution/

যাই হোক, তদন্তে প্রমাণিত হলো, এই বাংলাদেশী বিজ্ঞানী প্রিডেটরি জার্নালে স্রেফ ১০০ ডলার ফি দিয়ে, আরেক দুনিয়া বিখ্যত বিজ্ঞানীর নাম দিয়ে তার এই ইলজিকাল বুলশিট ছাপাচ্ছে!

তো কে এই বাংলাদেশী বিজ্ঞানী???

যি উনি আমাদের বিখ্যত ডঃ আহাদ!

https://hstu.ac.bd/teacher/ahad

এই মুহুর্তে আছেন হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইউনিভার্সিটিতে প্রফেসর হিসেবে!

https://hstu.ac.bd/teacher/ahad

উনার গুগুল স্কলার ও বেশ বড়সর!
https://scholar.google.com/citations?user=SBLQp0gAAAAJ&hl=en

বাংলাদেশ জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক এগিয়ে গেছে, এখন প্রতিটি উপজিলা একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এই স্লোগানে প্রতি কোনায় কোনায় ইউনিভার্সিটি তৈরি হচ্ছে!

আর সেই ইউনিভার্সিটিতে এমন চোর, ফ্রড, বাটপার প্রফেসর রা ক্লাসে পড়িয়ে যাচ্ছেন, জ্ঞান বিতরণ করছেন, নতুন জ্ঞান তৈরি করার কাজ করছেন! ইভেন হাজি দানেশের ওয়েবসাইটেই, এই আহাদ সাহেবের প্রোফাইলেই ঝুলে আছে এই অন্যায়!

দুনিয়ার বুকে অন্য যেকোন ইউনিভার্সিটি এমন একাডেমিক ফ্রড কে কিক আউট করত, সে লজ্জায় শরমে এই ধরনের কাজ করা থেকে বিরত থাকতো!

কিন্তু না! আমাদের বাংলাদেশে এমন কাজ হতেই পারেনা! আমরা ফ্রড আর স্ক্যামার দের কে আদর করব!

একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে, একজন বিজ্ঞান লেখক হিসেবে আমার নিজেরই মাথা হেট হয়ে আসছে!

যাই হোক, এতক্ষন সিরিয়াস আলাপ। মজা পেতে চাইলে নীচের ব্লগে যেতে পারেন। এই একাডেমিক ভন্ড কে নিয়ে ২০১৪ সালেই মানুষ বেশ ট্রল করেছিলো! এখনো আছে সেগুলো-

https://freethoughtblogs.com/pharyngula/2014/03/24/if-a-creationist-take-a-dump-in-a-science-journal-and-the-science-journal-later-flushes-it-away-does-it-still-stink/

*Courtesy: Mahamudul Hasan Mamun

____________________________

টানা দুইবার জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক হিসেবে দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রসারে বিশেষ অবদান রেখেছেন জনাব মুনীর চৌধুরী। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রচার ও প্রসারে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে এই প্রত্যাশা রইলো।

National Museum of Science & Technology, Bangladesh

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024"
📢 আর মাত্র ৫ দিন বাকি 📖
👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6
♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

📞যে-কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করুন :
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024"
এই প্রোগ্রাম নিয়ে আপনাদের মনে আছে অনেক প্রশ্ন, চলেন আজ সেইগুলোর উত্তর জেনেই নেই : 🙍‍♀️
১. এই প্রোগ্রামে রেজিস্ট্রেশন ফি কতো❓
উত্তর : সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো, এই প্রোগ্রামে নেই কোন ফি! আপনি চাইলেই আপনার লেখা জমা দিতে পারবেন।

২. কে কে লেখা জমা দিতে পারবে❔আমি তো জাহাঙ্গীরনগরের শিক্ষার্থী নই, আমি কি পারবে প্রবন্ধ জমা দিতে❓
উত্তর : হ্যা! অবশ্যই পারবেন। যেকোন শ্রেণিতে, যেকোন স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা লেখা জমা দিতে পারবেন।

৩. আমি তো ইংরেজিতে অতোটা পারদর্শী নই, বাংলাতে কি লেখা জমা দেয়া যাবে❓
উত্তর : অবশ্যই, কেন যাবে না। আপনি বাংলা বা ইংরেজি যেকোন ভাষায় লিখতে পারবেন।

৪. লেখা কীভাবে জমা দিব❓
উত্তর : বাংলায় লিখতে চাইলে সোনার বাংলা টেক্সট ফন্টে লিখে Docs ফাইল জমা দিতে হবে এবং টাইমস নিউ রোমান ইংলিশের জন্য ব্যবহার করতে হবে।

৫. আমি একাই কি একাধিকে লেখা জমা দিতে পারবো❓
উত্তর : হ্যা। আপনি চাইলে ৩ টা আলাদা আলাদা টপিকে ৩ টা লেখা জমা দিতে পারবেন। অবশ্যই ৩ টার বেশি না।

👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6
♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

📞যে-কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করুন :
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024".

প্রতিযোগিতার কোন রেজিস্ট্রেশন ফি নাই 🛑🛑

👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6

নিচের ক্যাটাগরির উপর আপনার লেখা জমা দিন:
📌আবিষ্কারের গল্প (১০০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 বিজ্ঞান কথাসাহিত্য (১২০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 যেকোন সাইন্টিফিক স্পট এর ভ্রমণ কাহিনী (৬০০-৮০০ শব্দের ভিতরের অংশ)।
📌 বিজ্ঞানীদের জীবনী (১০০০-১২০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 আপনার নিজের আবিষ্কারের গল্প (১০০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 বিজ্ঞানভিত্তিক সতর্কতামূলক গল্প( ১০০০ শব্দের মধ্যে)

♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।

এই প্রতিযোগিতার শীর্ষ 5 জন বিজয়ী পাবেন:
🏆 ১ম পুরস্কারঃ ১৫০০ টাকার বই
🏆 ২য় পুরস্কারঃ ১২০০ টাকার বই
🏆 ৩য় পুরস্কার: ১০০০ টাকার বই
🏆৪র্থ পুরস্কার: ৮০০ টাকার বই
🏆 ৫ম পুরস্কার: ৬০০ টাকার বই

এছাড়াও সকল বিজয়ীদের জন্য ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট এবং আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকে অংশগ্রহণ করার জন্য সার্টিফিকেট পাবেন।
বিজয়ীরা পুরস্কার হিসেবে বিভিন্ন আকর্ষণীয় বই সহ সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট পাবেন।
✅✅ যেকোনো প্রশ্নের জন্য:
যোগাযোগ:
তৌহিদ হাসান (কনভেনর)
01903055905
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

✍️ Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024".

প্রতিযোগিতার কোন রেজিস্ট্রেশন ফি নাই 🛑🛑

👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6

নিচের ক্যাটাগরির উপর আপনার লেখা জমা দিন:
📌আবিষ্কারের গল্প (১০০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 বিজ্ঞান কথাসাহিত্য (১২০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 যেকোন সাইন্টিফিক স্পট এর ভ্রমণ কাহিনী (৬০০-৮০০ শব্দের ভিতরের অংশ)।
📌 বিজ্ঞানীদের জীবনী (১০০০-১২০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 আপনার নিজের আবিষ্কারের গল্প (১০০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 বিজ্ঞানভিত্তিক সতর্কতামূলক গল্প( ১০০০ শব্দের মধ্যে)

♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।
প্রতিযোগিতার নিয়ম কানুনঃ
১। যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারেন। কোন বয়সের সীমা দেওয়া হয় না।
২। শিরোনাম অবশ্যই প্রাসঙ্গিক এবং নির্দেশক হতে হবে।
৩। বিভিন্ন ধরনের জিনিস নিয়ে লিখতে পারেন।
৪। ইংরেজি ও বাংলা দুটোই গ্রহণ করা হবে।
৫। সোনার বাংলা টেক্সট ফন্ট বাংলার জন্য এবং টাইমস নিউ রোমান ইংলিশের জন্য বৈধ।
৬। DOC ফাইল হিসাবে জমা দিতে হবে।
৭। কারো লেখার সাথে মিল পাওয়া গেলে, সেটা বাতিল করা হবে (Plagiarism চেকার ব্যবহার করা হবে)।

প্রতিযোগিতায় বিচারের মানদণ্ড:-
☑️অনন্য বিষয়বস্তু
☑️তথ্যমূলক
☑️ পরিপাটিভাবে লেখা
☑️ ইতিবাচকতা- নেতিবাচকতা
☑️কীওয়ার্ড পুনরাবৃত্তি
☑️ বানান

এই প্রতিযোগিতার শীর্ষ 5 জন বিজয়ী পাবেন:
🏆 ১ম পুরস্কারঃ ১৫০০ টাকার বই
🏆 ২য় পুরস্কারঃ ১২০০ টাকার বই
🏆 ৩য় পুরস্কার: ১০০০ টাকার বই
🏆৪র্থ পুরস্কার: ৮০০ টাকার বই
🏆 ৫ম পুরস্কার: ৬০০ টাকার বই

এছাড়াও সকল বিজয়ীদের জন্য ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট এবং আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকে অংশগ্রহণ করার জন্য সার্টিফিকেট পাবেন।
বিজয়ীরা পুরস্কার হিসেবে বিভিন্ন আকর্ষণীয় বই সহ সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট পাবেন।
✅✅ যেকোনো প্রশ্নের জন্য:
যোগাযোগ:
তৌহিদ হাসান (কনভেনর)
01903055905
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার ( কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোছাইন ( কো-কনভেনর)
01876-564465

"𝐖𝐨𝐫𝐥𝐝 𝐀𝐮𝐭𝐢𝐬𝐦 𝐀𝐰𝐚𝐫𝐞𝐧𝐞𝐬𝐬 𝐃𝐚𝐲"

🌐 যুক্তরাষ্ট্রের অটিজম সোসাইটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্ব জনসংখ্যার প্রায় ১ শতাংশ অটিজম আক্রান্ত❗

🇧🇩 আমাদের দেশের পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যায়, প্রায় দেড় লাখের মতো অটিজম আক্রান্ত মানুষ রয়েছে। প্রতিবছর তার সঙ্গে যোগ হচ্ছে আরও প্রায় ১ হাজার ৫০০ শিশু❗

🪧 আজ মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল "বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০২৪" । অটিজম বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি ও তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে অটিজম সচেতনতা দিবস পালন করা হয়। অটিজম আক্রান্ত শিশু ও বয়স্কদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তার প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০০৭ সালে ২ এপ্রিলকে ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ হিসেবে পালনের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর থেকে প্রতিবছর দিবসটি পালন করা হচ্ছে।

🧩 অটিজম বা অটিস্টিক স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার শিশুদের একটি স্নায়বিক-বিকাশজনিত সমস্যা। অটিজম উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশেরও একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যা। আর সারাবিশ্বের মতো আমাদের দেশেও ইদানিং অটিজম আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
দেশে ১৬ থেকে ৩০ মাস বয়সী শিশুদের মধ্যে অটিজম বিস্তারের হার প্রতি ১০ হাজারে ১৭ জন। গ্রামের চেয়ে শহরে অটিস্টিক শিশুর সংখ্যা বেড়েছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মতে, দেশের প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মধ্যে ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন।

📌 আসুন আমরা সবাই অটিজম সম্পর্কে সচেতন হই। যেসব সমস্যার কারণে শিশুর অটিজমসহ অন্যান্য রোগের সৃষ্টি হতে পারে, সেইসব কারণ সম্পর্কে সচেতন হই। সেইসঙ্গে পরিবার সমাজ এবং রাষ্ট্রের সর্বস্তরে অটিজম আক্রান্ত শিশুদের প্রতি সমবেদনা ও ভালোবাসা সৃষ্টি করি। তাদের সুস্থ করে তোলার মাধ্যমে দেশের সম্পদে পরিণত করি। যাতে তারাও সুস্থ হয়ে তাদের উপযোগী বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে পারে। তাহলেই একজন অটিস্টিক শিশু বা ব্যক্তি এই সুন্দর পৃথিবীতে তার বেঁচে থাকার উপলক্ষ্য পাবে।

____________________________

আসসালামুয়ালাইকুম..
বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ আর এই আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে নিজেকে বিজ্ঞানমনস্ক হিসেবে গড়ে তোলা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
তারই ফলশ্রুতিতে বৈজ্ঞানিক চিন্তা-চেতনাকে জাগ্রত করতে এবং বর্তমান প্রজন্মকে বিজ্ঞানমনস্ক হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে Jahangirnagar University Science Club বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে "4th JUSC National Scientific Article Writing competition 2024".

প্রতিযোগিতার কোন রেজিস্ট্রেশন ফি নাই 🛑🛑

👉আর্টিকেল জমাদানের ফর্ম :
https://forms.gle/iMCA6KKvDUygaP1c6

নিচের ক্যাটাগরির উপর আপনার লেখা জমা দিন:
📌আবিষ্কারের গল্প (১০০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 বিজ্ঞান কথাসাহিত্য (১২০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 যেকোন সাইন্টিফিক স্পট এর ভ্রমণ কাহিনী (৬০০-৮০০ শব্দের ভিতরের অংশ)।
📌 বিজ্ঞানীদের জীবনী (১০০০-১২০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 আপনার নিজের আবিষ্কারের গল্প (১০০০ শব্দের মধ্যে)।
📌 বিজ্ঞানভিত্তিক সতর্কতামূলক গল্প( ১০০০ শব্দের মধ্যে)

♦️♦️জমা প্রদানের শেষ তারিখ: ১০ই এপ্রিল ২০২৪, রাত ১১:৫৯ মিনিট।
প্রতিযোগিতার নিয়ম কানুনঃ
১। যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারেন। কোন বয়সের সীমা দেওয়া হয় না।
২। শিরোনাম অবশ্যই প্রাসঙ্গিক এবং নির্দেশক হতে হবে।
৩। বিভিন্ন ধরনের জিনিস নিয়ে লিখতে পারেন।
৪। ইংরেজি ও বাংলা দুটোই গ্রহণ করা হবে।
৫। সোনার বাংলা টেক্সট ফন্ট বাংলার জন্য এবং টাইমস নিউ রোমান ইংলিশের জন্য বৈধ।
৬। DOC ফাইল হিসাবে জমা দিতে হবে।
৭। কারো লেখার সাথে মিল পাওয়া গেলে, সেটা বাতিল করা হবে (Plagiarism চেকার ব্যবহার করা হবে)।

প্রতিযোগিতায় বিচারের মানদণ্ড:-
☑️অনন্য বিষয়বস্তু
☑️তথ্যমূলক
☑️ পরিপাটিভাবে লেখা
☑️ ইতিবাচকতা- নেতিবাচকতা
☑️কীওয়ার্ড পুনরাবৃত্তি
☑️ বানান

এই প্রতিযোগিতার শীর্ষ 5 জন বিজয়ী পাবেন:
🏆 ১ম পুরস্কারঃ ১৫০০ টাকার বই
🏆 ২য় পুরস্কারঃ ১২০০ টাকার বই
🏆 ৩য় পুরস্কার: ১০০০ টাকার বই
🏆৪র্থ পুরস্কার: ৮০০ টাকার বই
🏆 ৫ম পুরস্কার: ৬০০ টাকার বই

এছাড়াও সকল বিজয়ীদের জন্য ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট এবং আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকে অংশগ্রহণ করার জন্য সার্টিফিকেট পাবেন।
বিজয়ীরা পুরস্কার হিসেবে বিভিন্ন আকর্ষণীয় বই সহ সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট পাবেন।
✅✅ যেকোনো প্রশ্নের জন্য:
যোগাযোগ:
তৌহিদ হাসান (কনভেনর)
01903055905
নাজমুন নাহার নিপা ( কো-কনভেনর)
01709843821
তানভীর মাযহার (কো-কনভেনর)
01971511801
তাসনুভা তাহানিন হোসাইন (কো-কনভেনর)
01876-564465

👨‍⚕️চলছে জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহ। এই জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহ উপলক্ষ্যে "Medicine and More in 2024" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে, আমরা কেবল চিকিৎসক কর্তৃক চিকিৎসা প্রদানই নয়, পাশাপশি তাদের অসামান্য অবদানগুলোও উদযাপন করি। জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহের চতুর্থ দিনে আজ জানবো যুগান্তকারী এক চিকিৎসক "কার্ল ল্যান্ডস্টাইনার" সম্পর্কে।

⚠️ এই তো একশতক আগেও মানবদেহে রক্ত সঞ্চালন ছিল অনেকটা ধোঁয়াশা..!!
বিভিন্ন রোগবালাই ও দুর্ঘটনার ফলে রক্তের ঘাটতি অহরহই লেগে থাকতো। জটিল প্রক্রিয়া শেষে রক্ত দেওয়া গেলেও, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগী ঢলে পড়তো মৃত্যুর কোলে। চিকিৎসকরা কোনোভাবেই কিনারা করতে পারছিলেন না সেই রহস্য ।

🇦🇹 অস্ট্রিয়ায় জন্ম নেওয়া মার্কিন বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক কার্ল ল্যান্ডস্টাইনার লক্ষ করছিলেন সবকিছু। ১৯০০ সালের শুরুতে গবেষণা শুরু করেন তিনি। একবছর গবেষণার পর রক্তের অ্যান্টিবডি-এ ও অ্যান্টিবডি-বি আবিষ্কার করেন। দুটোর উপস্থিতির ওপর ভিত্তি করে রক্তকে এ, বি, ও (ABO)- তিন গ্ৰুপে ভাগ করেন।

◾আরও বছরখানেক পর ল্যান্ডস্টাইনার ও সহকর্মীরা মিলে চতুর্থ ধরন এবি (AB) গ্রুপ নির্ণয় করেন। এভাবেই ল্যান্ডস্টেইনার রক্তের গ্রুপ আবিষ্কার করে ব্যাপক মাইলফলক সৃষ্টি করেন।

ℹ️ ব্লাড গ্রুপ কেন প্রয়োজন আর ব্লাড গ্রুপ জানা কেন জরুরী??..
কারো রক্তের গ্রুপ A , তাহলে তার রক্তে A এন্টিজেন আছে , তাহলে তার রক্তের জলীয় অংশে Anti-B এন্টিবডি থাকবে। এখন তিনি যদি B ব্লাড গ্রুপের কাউকে রক্ত দেন যার রক্তে কিনা Anti-A এন্টিবডি আছে, তবে ডোনারের A এন্টিজেনের সঙ্গে রক্তগ্রহীতার Anti-A এন্টিবডি বিক্রিয়া করবে, যার ফলে রক্তগ্রহীতার শারীরিক অসুবিধা হবে। রক্ত জমাট বেঁধে তার পুরো ব্লাড সার্কুলেশন সিস্টেম ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। তাই সাধারণত এক গ্রুপের রক্ত আরেক গ্রুপে দেয়া যায় যায় না। আবার নেগেটিভ রক্ত পজেটিভ রক্তে দেয়া যায়, কিন্তু পজেটিভ রক্ত নেগেটিভে দেয়া যায় না, কারণ নেগেটিভ রক্ত পজেটিভের বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরি করতে পারে।

➡️ প্রতিবছর বিশ্বে গড়ে প্রায় ১১৮ মিলিয়ন ইউনিট রক্তের প্রয়োজন হয়..!! বাংলাদেশে রক্তের চাহিদা বছরে ৬ লাখ ব্যাগ..!!

♦️তাই আমরা মানব জাতি কার্ল ল্যান্ডস্টাইনারের কাছে চিরঋণী ।
____________________________

📎𝐏𝐨𝐬𝐭 𝐂𝐨𝐮𝐫𝐭𝐞𝐬𝐲-

✍️𝐂𝐨𝐧𝐭𝐞𝐧𝐭 𝐜𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭:

Tanvir Mazhar
Department of Biotechnology and Genetic Engineering
Content writer,JUSC

👨‍⚕️চলছে জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহ। এই জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহ উপলক্ষ্যে "Medicine and More in 2024" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে, আমরা কেবল চিকিৎসক কর্তৃক চিকিৎসা প্রদানই নয়, পাশাপশি তাদের অসামান্য অবদানগুলোও উদযাপন করি। জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহের চতুর্থ দিনে আজ জানবো বাংলাদেশী এক চিকিৎসক "রফিকুল ইসলাম" সম্পর্কে।

☮️ কলেরা ,আমাশয় ,ডায়রিয়া, পানিশূন্যতা সহ ভিন্ন রোগের সমস্যা সমাধানে যে জিনিসটা ছাড়া একেবারেই অসম্ভব এটা হচ্ছে খাবার স্যালাইন।

◾তবে খাবার স্যালাইনের আবিষ্কারক কে এইটার জানতে ইচ্ছা করছে না❓

ℹ️ এই খাবার স্যালাইনের আবিষ্কারক বাংলাদেশী একজন চিকিৎসক ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী, কুমিল্লার রত্ম ডঃ রফিকুল ইসলাম।

➡️ রফিকুল ইসলাম ১৯৬৫ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। এরপর ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শরণার্থী শিবিরে কলেরা ছড়িয়ে পড়লে, আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা হিসাবে শুধুমাত্র শিরায় থেরাপিউটিক (শিরায়) তরল দিয়েছিলেন কিন্তু শিরায় তরল না থাকায় এর স্যালাইন দিয়ে জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব হয়েছিল।

📌 বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ডায়রিয়ার চিকিৎসায় স্যালাইনের ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। ফলে এটি "Dhaka Saline" নামেও পরিচিত ছিল।

1️⃣9️⃣8️⃣0️⃣ সালে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO ) ওরস্যালাইনকে স্বীকৃতি দেয়। এছাড়া বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে খাদ্য স্যালাইন ছড়িয়ে দেওয়ার ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশের বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক।

✨ খাবার স্যালাইনের উপকারিতা অনেক...❗

ℹ️ খাবার স্যালাইনে থাকা লবণের মাধ্যমে শরীরের প্রয়োজনীয় লবণের পরিমাণ সন্নিবেশিত থাকে,এর মাধ্যমে অনেক খাদ্যের স্বাদ উন্নত হয়,শরীরের প্রয়োজনীয় লবণের অভাব দূর করে শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখে।
____________________________

📎𝐏𝐨𝐬𝐭 𝐂𝐨𝐮𝐫𝐭𝐞𝐬𝐲-

✍️𝐂𝐨𝐧𝐭𝐞𝐧𝐭 𝐜𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭:

Tanvir Mazhar
Department of Biotechnology and Genetic Engineering
Content writer,JUSC