Tulshimala Shop
Nearby shops
2100
Purbosheri
Sherpur Sador Sherpur
Jhinaigati
Mi Store
2110
Mymensingh
চকবাজার মোড়
2110
Boyra
Newmarket
E Commerce
আলহামদুলিল্লাহ ৫ কেজি তুলশী মালা চাল চট্টগ্রামে ডেলিভারি দেওয়া হল।
প্যানেল টুইল কটন বিছানার চাদর
দুটি মাথার বালিশ: চেইন দিয়ে সেলাই করা
;কিং সাইজ চাদর
Note :ডেলিভারি ম্যানকে টাকা বুঝিয়ে দিয়ে প্রোডাক্টটি বুঝে নিবেন। ডেলিভারি ম্যান থাকাকালীন প্রোডাক্ট চেক করুন। ডেলিভারি ম্যান চলে আসার পর কোনো অভিযোগ গ্রহণ করা হবে না।
শুক্রবার মানেই ছুটির দিন। শুক্রবার মানেই মজার দিন। শুক্রবারের খাওয়া দাওয়া জমে উঠুক তুলশীমালা চাল এর মজার মজার খাবার এর সাথে।
তুলসি মালা চালঃ
বাংলা নাম- তুলসি মালা চাল, ইংরেজি নাম- Tulshi Mala Rice, বৈজ্ঞানিক নামঃ Oryza sativa, Oryza glaberrima ।
শেরপুরের বিখ্যাত সুগন্ধি তুলসীমালা চাল,যার আরেক নাম জামাই আদুরী চাল।এই চালের উপকারিতাগুলো হলোঃ
★ এই চালে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় না।
★ পেট ভরা ভরা অনুভুত হয় না।
★ অন্যান্য চালের চেয়ে এই চালের ঘ্রাণ অনেক সুন্দর।
★ শিশু-বৃদ্ধরাও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।
★ দ্রুত হজম হয়।
★ ভাত অত্যন্ত ঝরঝরে হয়।
শত বছর আগ থেকেই শেরপুরের তুলশীমালা চালের জুড়ি মেলা ভার। তুলশীমালা শেরপুরের চাষিদের কাছে অমূল্য রত্ন। এই চাল দেখতে যেমন ছোট ও মিহি, এর রয়েছে বাহারি সুগন্ধ।
তুলশীমালা কে জামাই আদুরি চালও বলা হয়। নতুন জামাই হলেই শ্বশুড় বাড়িতে অবধারিত রান্না হবে তুলশীমালার পোলাও, খিচুরি, পায়েস বা পিঠা। মোহ মোহ সুগন্ধ আশেপাশে জানান দিবে তুলশীমালা চালের রান্না হচ্ছে।
পূর্বে এক শ্রেণির অভিজাত কৃষক এই ধান উৎপাদন করতেন। একদা জমিদার অধ্যূষিত শেরপুর জেলার জমিদাররা এই চালের সুস্বাধু খাবার খেতে অভ্যস্থ ছিলেন।
জমিদারদের বাড়িতে ইংরেজরা আসলে তুলশীমালা চালের যত বাহারি খাবার পরিবেশন করা হতো। যাওয়ার সময় ইংরেজদের খুশি করতে কিছু তুলশীমালা চাল গাড়িতেও তুলে দেওয়া হতো।
দূরের বিশেষ বা নিকটজন কাউকে তুলশীমালা চাল দেওয়ার এই রেওয়াজ শেরপুরে এখনও চালু আছে। বিশেষ কেউ আসলে এখনও ২-১০ কেজি তুলশী মালা চাল দিয়ে খুশি করা হয়।
প্রতিযোগীতার বাজারে হাইব্রীড ধানের উৎপাদন দিন দিন বাড়লেও কমেনি স্থানীয় জাতের তুলশিমালার চাহিদা। দেশ ও বিদেশে বাড়ছে এই তুলশিমালা চালের কদর।
এই ধানের উৎপাদন পরিমান কম হলেও বছর জুড়ে দাম ও চাহিদা থাকে অটুট। আধুনিক হাইব্রিডের যুগে অভিজাত কৃষক ছাড়াও এখন অনেক কৃষকই এই ধান উৎপাদন করেন।
তবে এই ধানের জাত কবে কোথা থেকে আনা হয়েছে তা ৮০ বছরের কৃষকও বলতে পারেন না। সবাই বলেন, 'বাপ দাদা থেকে আমরা পেয়েছি'।
বহু পূর্ব থেকে জেলার পাহাড়ি এলাকার উঁচু জমি নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি, শ্রীবরর্দী উপজেলায় সীমিত জমিতে এই ধান ধানের চাষ হয়ে আসছে।
তুলশীমালা চালের রান্না খাওয়ার সময় থেকে দীর্ঘসময় পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়াতে থাকে।
তুলশীমালা চাল দিয়ে সাদা ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, বিরিয়ানি, তেহেরী,খিচুড়ি, ক্ষীর,পায়েশ,ফিরনি এবং নানা রকম পিঠার মতো খাবার তৈরি করা যায়। তুলশীমালা চালের রান্না করা খাবারের স্বাদ অন্য চালের তুলনায় উন্নত এবং মজাদার।
পেজ লিংক www.facebook.com/townshop24
নিতে চাইলে ইনবক্সে আসেন।
এখন থেকে এই পেজ থেকে মধু,ঘি এবং ড্রাই ফ্রুটস নিতে পারবেন।
Good night
শুক্রবার মানেই ছুটির দিন। শুক্রবার মানেই মজার দিন। শুক্রবারের খাওয়া দাওয়া জমে উঠুক তুলশীমালা চাল এর মজার মজার খাবার এর সাথে।
তুলসি মালা চালঃ
বাংলা নাম- তুলসি মালা চাল, ইংরেজি নাম- Tulshi Mala Rice, বৈজ্ঞানিক নামঃ Oryza sativa, Oryza glaberrima ।
শেরপুরের বিখ্যাত সুগন্ধি তুলসীমালা চাল,যার আরেক নাম জামাই আদুরী চাল।এই চালের উপকারিতাগুলো হলোঃ
★ এই চালে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় না।
★ পেট ভরা ভরা অনুভুত হয় না।
★ অন্যান্য চালের চেয়ে এই চালের ঘ্রাণ অনেক সুন্দর।
★ শিশু-বৃদ্ধরাও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।
★ দ্রুত হজম হয়।
★ ভাত অত্যন্ত ঝরঝরে হয়।
শত বছর আগ থেকেই শেরপুরের তুলশীমালা চালের জুড়ি মেলা ভার। তুলশীমালা শেরপুরের চাষিদের কাছে অমূল্য রত্ন। এই চাল দেখতে যেমন ছোট ও মিহি, এর রয়েছে বাহারি সুগন্ধ।
তুলশীমালা কে জামাই আদুরি চালও বলা হয়। নতুন জামাই হলেই শ্বশুড় বাড়িতে অবধারিত রান্না হবে তুলশীমালার পোলাও, খিচুরি, পায়েস বা পিঠা। মোহ মোহ সুগন্ধ আশেপাশে জানান দিবে তুলশীমালা চালের রান্না হচ্ছে।
পূর্বে এক শ্রেণির অভিজাত কৃষক এই ধান উৎপাদন করতেন। একদা জমিদার অধ্যূষিত শেরপুর জেলার জমিদাররা এই চালের সুস্বাধু খাবার খেতে অভ্যস্থ ছিলেন।
জমিদারদের বাড়িতে ইংরেজরা আসলে তুলশীমালা চালের যত বাহারি খাবার পরিবেশন করা হতো। যাওয়ার সময় ইংরেজদের খুশি করতে কিছু তুলশীমালা চাল গাড়িতেও তুলে দেওয়া হতো।
দূরের বিশেষ বা নিকটজন কাউকে তুলশীমালা চাল দেওয়ার এই রেওয়াজ শেরপুরে এখনও চালু আছে। বিশেষ কেউ আসলে এখনও ২-১০ কেজি তুলশী মালা চাল দিয়ে খুশি করা হয়।
প্রতিযোগীতার বাজারে হাইব্রীড ধানের উৎপাদন দিন দিন বাড়লেও কমেনি স্থানীয় জাতের তুলশিমালার চাহিদা। দেশ ও বিদেশে বাড়ছে এই তুলশিমালা চালের কদর।
এই ধানের উৎপাদন পরিমান কম হলেও বছর জুড়ে দাম ও চাহিদা থাকে অটুট। আধুনিক হাইব্রিডের যুগে অভিজাত কৃষক ছাড়াও এখন অনেক কৃষকই এই ধান উৎপাদন করেন।
তবে এই ধানের জাত কবে কোথা থেকে আনা হয়েছে তা ৮০ বছরের কৃষকও বলতে পারেন না। সবাই বলেন, 'বাপ দাদা থেকে আমরা পেয়েছি'।
বহু পূর্ব থেকে জেলার পাহাড়ি এলাকার উঁচু জমি নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি, শ্রীবরর্দী উপজেলায় সীমিত জমিতে এই ধান ধানের চাষ হয়ে আসছে।
তুলশীমালা চালের রান্না খাওয়ার সময় থেকে দীর্ঘসময় পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়াতে থাকে।
তুলশীমালা চাল দিয়ে সাদা ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, বিরিয়ানি, তেহেরী,খিচুড়ি, ক্ষীর,পায়েশ,ফিরনি এবং নানা রকম পিঠার মতো খাবার তৈরি করা যায়। তুলশীমালা চালের রান্না করা খাবারের স্বাদ অন্য চালের তুলনায় উন্নত এবং মজাদার।
পেজ লিংক www.facebook.com/townshop24
তুলশীমালা চাল
Good Morning
শুক্রবার মানেই ছুটির দিন। শুক্রবার মানেই মজার দিন। শুক্রবারের খাওয়া দাওয়া জমে উঠুক তুলশীমালা চাল এর মজার মজার খাবার এর সাথে।
তুলসি মালা চালঃ
বাংলা নাম- তুলসি মালা চাল, ইংরেজি নাম- Tulshi Mala Rice, বৈজ্ঞানিক নামঃ Oryza sativa, Oryza glaberrima ।
শেরপুরের বিখ্যাত সুগন্ধি তুলসীমালা চাল,যার আরেক নাম জামাই আদুরী চাল।এই চালের উপকারিতাগুলো হলোঃ
★ এই চালে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় না।
★ পেট ভরা ভরা অনুভুত হয় না।
★ অন্যান্য চালের চেয়ে এই চালের ঘ্রাণ অনেক সুন্দর।
★ শিশু-বৃদ্ধরাও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।
★ দ্রুত হজম হয়।
★ ভাত অত্যন্ত ঝরঝরে হয়।
শত বছর আগ থেকেই শেরপুরের তুলশীমালা চালের জুড়ি মেলা ভার। তুলশীমালা শেরপুরের চাষিদের কাছে অমূল্য রত্ন। এই চাল দেখতে যেমন ছোট ও মিহি, এর রয়েছে বাহারি সুগন্ধ।
তুলশীমালা কে জামাই আদুরি চালও বলা হয়। নতুন জামাই হলেই শ্বশুড় বাড়িতে অবধারিত রান্না হবে তুলশীমালার পোলাও, খিচুরি, পায়েস বা পিঠা। মোহ মোহ সুগন্ধ আশেপাশে জানান দিবে তুলশীমালা চালের রান্না হচ্ছে।
পূর্বে এক শ্রেণির অভিজাত কৃষক এই ধান উৎপাদন করতেন। একদা জমিদার অধ্যূষিত শেরপুর জেলার জমিদাররা এই চালের সুস্বাধু খাবার খেতে অভ্যস্থ ছিলেন।
জমিদারদের বাড়িতে ইংরেজরা আসলে তুলশীমালা চালের যত বাহারি খাবার পরিবেশন করা হতো। যাওয়ার সময় ইংরেজদের খুশি করতে কিছু তুলশীমালা চাল গাড়িতেও তুলে দেওয়া হতো।
দূরের বিশেষ বা নিকটজন কাউকে তুলশীমালা চাল দেওয়ার এই রেওয়াজ শেরপুরে এখনও চালু আছে। বিশেষ কেউ আসলে এখনও ২-১০ কেজি তুলশী মালা চাল দিয়ে খুশি করা হয়।
প্রতিযোগীতার বাজারে হাইব্রীড ধানের উৎপাদন দিন দিন বাড়লেও কমেনি স্থানীয় জাতের তুলশিমালার চাহিদা। দেশ ও বিদেশে বাড়ছে এই তুলশিমালা চালের কদর।
এই ধানের উৎপাদন পরিমান কম হলেও বছর জুড়ে দাম ও চাহিদা থাকে অটুট। আধুনিক হাইব্রিডের যুগে অভিজাত কৃষক ছাড়াও এখন অনেক কৃষকই এই ধান উৎপাদন করেন।
তবে এই ধানের জাত কবে কোথা থেকে আনা হয়েছে তা ৮০ বছরের কৃষকও বলতে পারেন না। সবাই বলেন, 'বাপ দাদা থেকে আমরা পেয়েছি'।
বহু পূর্ব থেকে জেলার পাহাড়ি এলাকার উঁচু জমি নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি, শ্রীবরর্দী উপজেলায় সীমিত জমিতে এই ধান ধানের চাষ হয়ে আসছে।
তুলশীমালা চালের রান্না খাওয়ার সময় থেকে দীর্ঘসময় পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়াতে থাকে।
তুলশীমালা চাল দিয়ে সাদা ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, বিরিয়ানি, তেহেরী,খিচুড়ি, ক্ষীর,পায়েশ,ফিরনি এবং নানা রকম পিঠার মতো খাবার তৈরি করা যায়। তুলশীমালা চালের রান্না করা খাবারের স্বাদ অন্য চালের তুলনায় উন্নত এবং মজাদার।
পেজ লিংক www.facebook.com/townshop24
Tulshimala Shop E Commerce
তুলসি মালা চালঃ
বাংলা নাম- তুলসি মালা চাল, ইংরেজি নাম- Tulshi Mala Rice, বৈজ্ঞানিক নামঃ Oryza sativa, Oryza glaberrima ।
শেরপুরের বিখ্যাত সুগন্ধি তুলসীমালা চাল,যার আরেক নাম জামাই আদুরী চাল।এই চালের উপকারিতাগুলো হলোঃ
★ এই চালে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় না।
★ পেট ভরা ভরা অনুভুত হয় না।
★ অন্যান্য চালের চেয়ে এই চালের ঘ্রাণ অনেক সুন্দর।
★ শিশু-বৃদ্ধরাও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।
★ দ্রুত হজম হয়।
★ ভাত অত্যন্ত ঝরঝরে হয়।
শত বছর আগ থেকেই শেরপুরের তুলশীমালা চালের জুড়ি মেলা ভার। তুলশীমালা শেরপুরের চাষিদের কাছে অমূল্য রত্ন। এই চাল দেখতে যেমন ছোট ও মিহি, এর রয়েছে বাহারি সুগন্ধ।
তুলশীমালা কে জামাই আদুরি চালও বলা হয়। নতুন জামাই হলেই শ্বশুড় বাড়িতে অবধারিত রান্না হবে তুলশীমালার পোলাও, খিচুরি, পায়েস বা পিঠা। মোহ মোহ সুগন্ধ আশেপাশে জানান দিবে তুলশীমালা চালের রান্না হচ্ছে।
পূর্বে এক শ্রেণির অভিজাত কৃষক এই ধান উৎপাদন করতেন। একদা জমিদার অধ্যূষিত শেরপুর জেলার জমিদাররা এই চালের সুস্বাধু খাবার খেতে অভ্যস্থ ছিলেন।
জমিদারদের বাড়িতে ইংরেজরা আসলে তুলশীমালা চালের যত বাহারি খাবার পরিবেশন করা হতো। যাওয়ার সময় ইংরেজদের খুশি করতে কিছু তুলশীমালা চাল গাড়িতেও তুলে দেওয়া হতো।
দূরের বিশেষ বা নিকটজন কাউকে তুলশীমালা চাল দেওয়ার এই রেওয়াজ শেরপুরে এখনও চালু আছে। বিশেষ কেউ আসলে এখনও ২-১০ কেজি তুলশী মালা চাল দিয়ে খুশি করা হয়।
প্রতিযোগীতার বাজারে হাইব্রীড ধানের উৎপাদন দিন দিন বাড়লেও কমেনি স্থানীয় জাতের তুলশিমালার চাহিদা। দেশ ও বিদেশে বাড়ছে এই তুলশিমালা চালের কদর।
এই ধানের উৎপাদন পরিমান কম হলেও বছর জুড়ে দাম ও চাহিদা থাকে অটুট। আধুনিক হাইব্রিডের যুগে অভিজাত কৃষক ছাড়াও এখন অনেক কৃষকই এই ধান উৎপাদন করেন।
তবে এই ধানের জাত কবে কোথা থেকে আনা হয়েছে তা ৮০ বছরের কৃষকও বলতে পারেন না। সবাই বলেন, 'বাপ দাদা থেকে আমরা পেয়েছি'।
বহু পূর্ব থেকে জেলার পাহাড়ি এলাকার উঁচু জমি নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি, শ্রীবরর্দী উপজেলায় সীমিত জমিতে এই ধান ধানের চাষ হয়ে আসছে।
তুলশীমালা চালের রান্না খাওয়ার সময় থেকে দীর্ঘসময় পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়াতে থাকে।
তুলশীমালা চাল দিয়ে সাদা ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, বিরিয়ানি, তেহেরী,খিচুড়ি, ক্ষীর,পায়েশ,ফিরনি এবং নানা রকম পিঠার মতো খাবার তৈরি করা যায়। তুলশীমালা চালের রান্না করা খাবারের স্বাদ অন্য চালের তুলনায় উন্নত এবং মজাদার।
তুলশীমালা চাল দরকার হলে ইনবক্সে যোগাযোগ করতে পারেন, কুরিয়ারে মাধ্যমে দেশের সকল জেলাতে পৌঁছে দেয়া হবে।
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসে মাধমে ডেলিভারি দেওয়া যাবে।
পায়েস একটি রাইস পুডিং জাতীয় খাবার যা ভারতীয় উপমহাদেশে খুবই জনপ্রিয়। ফুটন্ত তুলশীমালা চাল, ভাঙ্গা গমের সাথে ট্যাপিওকা, সেমাই, দুধ এবং চিনি মিশিয়ে তৈরি করা হয়। এটা স্বাদের জন্য এলাচ, কিশমিশ, জাফরান, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম বা কাজুবাদাম দেওয়া হয়। এটা সাধারণত খাবার সময় বা ডেজার্ট হিসাবে পরিবেশিত। কিছু অঞ্চলে এটি পায়াসম, ফিরনি গিল ই ফিরদাউস, ফেরেনি নামেও পরিচিত।
তুলশীমালা চাল নিতে ইনবক্সে নক করুন।
আলহামদুলিল্লাহ
গতকাল রাতের ডেলিভারি ২৫ কেজি তুলশীমালা চাল।
🌾🌾তুলসি মালা চাল🌾🌾🌾
শেরপুরের বিখ্যাত সুগন্ধি তুলসীমালা চাল,যার আরেক নাম জামাই আদুরী চাল।এই চালের উপকারিতাগুলো হলোঃ
★ এই চালে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় না।
★ পেট ভরা ভরা অনুভুত হয় না।
★ অন্যান্য চালের চেয়ে এই চালের ঘ্রাণ অনেক সুন্দর।
★ শিশু-বৃদ্ধরাও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।
★ দ্রুত হজম হয়।
★ ভাত অত্যন্ত ঝরঝরে হয়।
তুলশীমালা চাল দিয়ে সাদা ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, বিরিয়ানি, তেহেরী,খিচুড়ি, ক্ষীর,পায়েশ,ফিরনি এবং নানা রকম পিঠার মতো খাবার তৈরি করা যায়। তুলশীমালা চালের রান্না করা খাবারের স্বাদ অন্য চালের তুলনায় উন্নত এবং মজাদার।
শত বছর আগ থেকেই শেরপুরের তুলশীমালা চালের জুড়ি মেলা ভার। তুলশীমালা শেরপুরের চাষিদের কাছে অমূল্য রত্ন। এই চাল দেখতে যেমন ছোট ও মিহি, এর রয়েছে বাহারি সুগন্ধ।
তুলশীমালা কে জামাই আদুরি চালও বলা হয়। নতুন জামাই হলেই শ্বশুড় বাড়িতে অবধারিত রান্না হবে তুলশীমালার পোলাও, খিচুরি, পায়েস বা পিঠা। মোহ মোহ সুগন্ধ আশেপাশে জানান দিবে তুলশীমালা চালের রান্না হচ্ছে।
পূর্বে এক শ্রেণির অভিজাত কৃষক এই ধান উৎপাদন করতেন। একদা জমিদার অধ্যূষিত শেরপুর জেলার জমিদাররা এই চালের সুস্বাধু খাবার খেতে অভ্যস্থ ছিলেন।
জমিদারদের বাড়িতে ইংরেজরা আসলে তুলশীমালা চালের যত বাহারি খাবার পরিবেশন করা হতো। যাওয়ার সময় ইংরেজদের খুশি করতে কিছু তুলশীমালা চাল গাড়িতেও তুলে দেওয়া হতো।
দূরের বিশেষ বা নিকটজন কাউকে তুলশীমালা চাল দেওয়ার এই রেওয়াজ শেরপুরে এখনও চালু আছে। বিশেষ কেউ আসলে এখনও ২-১০ কেজি তুলশী মালা চাল দিয়ে খুশি করা হয়।
প্রতিযোগীতার বাজারে হাইব্রীড ধানের উৎপাদন দিন দিন বাড়লেও কমেনি স্থানীয় জাতের তুলশিমালার চাহিদা। দেশ ও বিদেশে বাড়ছে এই তুলশিমালা চালের কদর।এই ধানের উৎপাদন পরিমান কম হলেও বছর জুড়ে দাম ও চাহিদা থাকে অটুট।
তুলশীমালা চালের রান্না খাওয়ার সময় থেকে দীর্ঘসময় পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়াতে থাকে।
আলহামদুলিল্লাহ।
আজ ২৫ কেজি তুলশীমালা চাল ডেলিভারি দেওয়া হল।
🌾🌾তুলসি মালা চাল🌾🌾🌾
শেরপুরের বিখ্যাত সুগন্ধি তুলসীমালা চাল,যার আরেক নাম জামাই আদুরী চাল।এই চালের উপকারিতাগুলো হলোঃ
★ এই চালে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় না।
★ পেট ভরা ভরা অনুভুত হয় না।
★ অন্যান্য চালের চেয়ে এই চালের ঘ্রাণ অনেক সুন্দর।
★ শিশু-বৃদ্ধরাও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।
★ দ্রুত হজম হয়।
★ ভাত অত্যন্ত ঝরঝরে হয়।
তুলশীমালা চাল দিয়ে সাদা ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, বিরিয়ানি, তেহেরী,খিচুড়ি, ক্ষীর,পায়েশ,ফিরনি এবং নানা রকম পিঠার মতো খাবার তৈরি করা যায়। তুলশীমালা চালের রান্না করা খাবারের স্বাদ অন্য চালের তুলনায় উন্নত এবং মজাদার।
শত বছর আগ থেকেই শেরপুরের তুলশীমালা চালের জুড়ি মেলা ভার। তুলশীমালা শেরপুরের চাষিদের কাছে অমূল্য রত্ন। এই চাল দেখতে যেমন ছোট ও মিহি, এর রয়েছে বাহারি সুগন্ধ।
তুলশীমালা কে জামাই আদুরি চালও বলা হয়। নতুন জামাই হলেই শ্বশুড় বাড়িতে অবধারিত রান্না হবে তুলশীমালার পোলাও, খিচুরি, পায়েস বা পিঠা। মোহ মোহ সুগন্ধ আশেপাশে জানান দিবে তুলশীমালা চালের রান্না হচ্ছে।
পূর্বে এক শ্রেণির অভিজাত কৃষক এই ধান উৎপাদন করতেন। একদা জমিদার অধ্যূষিত শেরপুর জেলার জমিদাররা এই চালের সুস্বাধু খাবার খেতে অভ্যস্থ ছিলেন।
জমিদারদের বাড়িতে ইংরেজরা আসলে তুলশীমালা চালের যত বাহারি খাবার পরিবেশন করা হতো। যাওয়ার সময় ইংরেজদের খুশি করতে কিছু তুলশীমালা চাল গাড়িতেও তুলে দেওয়া হতো।
দূরের বিশেষ বা নিকটজন কাউকে তুলশীমালা চাল দেওয়ার এই রেওয়াজ শেরপুরে এখনও চালু আছে। বিশেষ কেউ আসলে এখনও ২-১০ কেজি তুলশী মালা চাল দিয়ে খুশি করা হয়।
প্রতিযোগীতার বাজারে হাইব্রীড ধানের উৎপাদন দিন দিন বাড়লেও কমেনি স্থানীয় জাতের তুলশিমালার চাহিদা। দেশ ও বিদেশে বাড়ছে এই তুলশিমালা চালের কদর।এই ধানের উৎপাদন পরিমান কম হলেও বছর জুড়ে দাম ও চাহিদা থাকে অটুট।
তুলশীমালা চালের রান্না খাওয়ার সময় থেকে দীর্ঘসময় পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়াতে থাকে।
আলহামদুলিল্লাহ।
আজ Tulshimala Shop এর ৫ কেজি তুলশীমালা চাল ক্রয় করলেন উইজডম শিক্ষা পরিবার এর চেয়ারম্যান Ziaul Kabir স্যার।
আলহামদুলিল্লাহ ২৫ কেজি তুলশীমালা চাল এর ডেলিভারি সম্পন্ন করলাম। অর্ডার করেছিলেন তিন বারের রিপিট কাস্টমার মিতালী আপু।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Address
Sherpur
Mymensigha
Sherpur, 2150
ভালো মানের আতর,টুপি এবং ইসলামিক বইসহ দ্বীনি যেকোনো প্রোডাক্ট সুলভ মূল্যে পেতে যোগাযোগ করুন ইনশাআল্লাহ
রঘুনাথ বাজার, চকবাজার মোড়
Sherpur, 2100
অনলাইনে কিনুন Smartphone, Gadgets & Accessories
Sherpur
Sherpur, 2100
Unlimited Custom Card In Stock মাত্র ৫ টাকার বিনিময়ে কাস্টম কার্ড পাবেন