Daria Organics
We are known for our organic products.
কোন খাবারগুলো ওজন বৃদ্ধি করে ?
জানতে হলে পড়তে হবেঃ 👇👇
সেক্ষেত্রে চলুন জেনে নেই ১০টি খাবার যা আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে –
১.বাদাম
👉👉কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট, এপ্রিকটস । এছাড়া বীজের মধ্যে কুমড়ো বিচি, তিল, চিয়া সীডস ইত্যাদিতে প্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্ট বিদ্যমান যা শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে খুব ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বীজগুলো পাউডার করে বিভিন্ন খাবারের সাথে এড করে দেওয়া যেতে পারে কিংবা দুধের সাথে মিশিয়ে দিতে পারেন।
২.ডিম
👉👉প্রোটিনের খুব ভালো উৎস ডিম। এছাড়াও ডিমে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ভিটামিনস, মিনারেলস বিদ্যমান। ডিমের সাহায্যে অনেক টেস্টি ও বাচ্চাদের পছন্দের আইটেম বানানো যায়। তাই ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি শিশুর প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে ডিমের জুড়ি নেই!
৩.চিকেন
👉👉চিকেন হচ্ছে শিশুদের সহজে হজমযোগ্য প্রোটিন। যা শিশুদের মাসল এবং হেলদি ওয়েট গেইন করতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ওজন বৃদ্ধিতে চিকেনের বিভিন্ন আইটেম সালাদ সহকারে দিতে পারেন।
৪.মৌসুমি ফল ও সবজিঃ
👉👉মৌসুমি ফল ও সবজিতে ন্যাচারাল সুগার, ভিটামিনস, মিনারেলস, ফাইবার রয়েছে যা ইমিউন সিস্টেম বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই আপনার শিশুর খাদ্য তালিকায় পাকা পেঁপে, আম, আনারস, আপেল ইত্যাদি রাখার চেষ্টা করবেন। এতে করে শিশুর ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি সুষম খাবার চাহিদাও পূরন হবে। এছাড়া শিশুর ও পর্যাপ্ত পুষ্টি নিশ্চিত করতে সকল ধরনের নিউট্রিয়েন্ট – প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেলস সমৃদ্ধ ডায়েট তৈরী করুন!
৫.অ্যাভোকোডোঃ
👉👉অ্যাভোকোডোতে ভিটামিন B6, ই, সি,কে, ফোলেট, কপার, ডায়েটরী ফাইবার, এবং প্যান্টাথোনিক অ্যাসিড এবং ফ্যাট বিদ্যুমান যা শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
৬.ডেইরি
👉👉আপনার শিশুর বয়স ১ বছরে পৌছালে খাদ্যতালিকায় ডেইরী জাতীয় প্রোডাক্ট যেমন দই রাখতে পারেন। দই প্রোবায়োটিকস এর খুব ভালো উৎস, এটি শিশুর ডাইজেশনে সহায়তা করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ও সহায়ক। এছাড়া শিশুর ১২ মাস পেরোলেই তাকে বাটার, চিজ ইত্যাদি খাওয়াতে পারেন। ডেইরী প্রোডাক্টস শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই পরিমিত পরিমানে খাওয়াতে হবে, অথবা আপনার শিশুর যদি হজমে সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই অভিজ্ঞের পরামর্শ নিবেন।
৭.ঘি
👉👉ঘি উচ্চ পুষ্টিগুন সম্পন্ন। শিশুর ৮ মাস বয়সে হতে শিশুকে ঘি এর সাথে পরিচয় করান। ফ্রুটস / ভেজিটেবল স্ম্যাশড, পিউরী কিংবা মিক্সড খিচুড়ির সাথে ১/২ ড্রপ ঘি এড করলে এতে পুষ্টিগুন অনেকটাই বেড়ে যায়। বাজারের ঘি নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকলে সবচেয়ে ভালো হয় বাসার তৈরী ঘি বা মালাই ক্রিম ব্যাবহার করা। আপনার ছোট্ট সোনামনির ওজন বৃদ্ধিতে ঘি হতে পারে চমৎকার অপশন।
৮.ডাল
👉👉ডাল পুষ্টিগুনে ভরপুর। ডাল প্রোটিন, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। আপনার শিশুকে ডাল স্যুপ অথবা ডাল পানি খাওয়াতে পারেন, অথবা ডাল–চালের সাথে মিক্সড খিচুড়ি / সবজি খিচুড়ি দিতে পারেন। এটি সহজে হজমযোগ্য যা আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৯. মিষ্টি আলুঃ
👉👉মিষ্টি আলু খুব সহজেই সিদ্ধ এবং স্ম্যাশড করা যায়। তাছাড়া এটি স্বাদে অনন্য, পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ, সহজে হজমযোগ্য! এছাড়া ও মিষ্টি আলুতে ভিটামিন–এ, ভিটামিন–সি, ভিটামিন B6, কপার, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মত গুরুত্বপূর্ণ সব নিউট্রিয়েন্ট, যা ওজন বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
১০.কলা
👉👉কলা পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন B6, কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ।এছাড়াও এটি ক্যালোরির খুব ভালো উৎস। ফলে এটি আপনার ছোট্ট সোনামনির ওজন বৃদ্ধিতে খুবই চমৎকার একটি ফুড। সলিড ফুড হিসাবে দিতে চাইলে স্ম্যাশড বা পিউরী করে আপনার শিশুকে প্রতিদিন খাওয়াতে পারেন।
সর্বোপরি শিশুর ওজন বৃদ্ধির চেয়ে সুষম খাবারের প্রতি নজর দিন। দৈনিক তিন বেলা সুষম খাবার নিশ্চিত করতে পারলে শিশুর ওজন বৃদ্ধি নিয়ে মায়েদের খুব একটা চিন্তা করতে হয় না! তাই আপনার শিশুর খাদ্য তালিকা পর্যাপ্ত নিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ কিনা সেদিকে আগে নজর দিন!
কোন খাবারগুলো বাচ্চার ব্রেইন শার্প করে ?
জানতে হলে পড়তে হবেঃ 👇👇
সেক্ষেত্রে চলুন জেনে নেই ৫টি খাবার যা আপনার শিশুর মেধা🧠 বিকাশে সাহায্য করবে –
১.বাদাম
👉👉শিশুকে প্রতিদিনই কয়েকটি করে বাদাম খেতে দিন। কারণ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ‘ই’ যা মস্তিষ্কের সমন্বয় সাধনের ক্ষমতা বাড়ায়। কাজুবাদাম, আখরোট, আলমন্ড, পেস্তা বাদাম, চীনাবাদামসহ যে কোনো ধরনের বাদামই শিশুর মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়ক। তাছাড়া বাদামে আছে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ইত্যাদি যা শিশুর মস্তিষ্ককে তো ভালো রাখেই, পাশাপাশি দেহে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ উন্নত করে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। তবে বাদাম বাচ্চার হজম হয় কীনা এবং এলার্জি আছে কিনা তাও পর্যবেক্ষণ করবেন,হজমে সমস্যা বা এলার্জি হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে বন্ধ করে দিবেন।
২.ডিম
👉👉ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার। ডিম মস্তিষ্কের বিকাশে অত্যন্ত উপকারী।কারণ এতে রয়েছে কোলিন, ভিটামিন বি ১২,প্রোটিন,সেলেনিয়াম সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা বাচ্চার ব্রেনের জন্য খুবই উপকারী।কোলিন হ‘ল এমন একটি পুষ্টি যা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।২০২০ সালের ৫০ টির বেশি গবেষণার পর্যালোচনাতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল যে “শিশুর প্রথম দিকে অর্থাৎ জন্মের পর থেকে ১০০০ দিনের মধ্যে যেসব শিশুর ডায়েটে কোলিন যুক্ত করা হয়েছে তাদের মস্তিষ্ক বিকাশ অন্য শিশুর তুলনায় বেশ ভালো ছিলো।”স্নায়ু কোষের ক্ষতির বিরুদ্ধে রক্ষা করতে এবং ব্রেন শার্প করতে উন্নত করতে কোলিনের জুড়ি নেই। দুটি পুরো ডিম ২৯৪ গ্রাম কোলিন সরবরাহ করে, যা ১–৮ বছর বয়সের বাচ্চাদের এবং ৯–১০ বছর বয়সী কিশোর কিশোরীদের ৭৫% এরও বেশি কোলিনের চাহিদা সরবরাহ করে,আইকিউ স্কোর বাড়াতে এটিঅত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিমের কোলেস্টরল নিয়ে অনেকেরই উদ্বেগ থাকে। এ উদ্বেগ ঝেড়ে ফেলে দিন।প্রতিদিন একটি ডিম আপনার বাচ্চাকে নিশ্চিন্তে খাওয়াতে পারবেন।
৩.সীফুড বা সামুদ্রিক মাছ
👉👉ওমেগা –৩, আয়োডিন এবং জিংক সহ মস্তিষ্কের ক্রিয়াকলাপের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এমন অনেক পুষ্টির সমগ্র খাদ্য হচ্ছে সামুদ্রিক খাবার। এক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছের কথা প্রথমেই আসে। কারন এতে ডিএইচএ এবং ইপিএ থাকে, যা পরবর্তী সময়ে শিশুর বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে।এরপর আসি থাইরয়েড হরমোন নিয়ে। এ হরমোন শিশুর জন্য অত্যন্ত জরুরী কারন তা মস্তিষ্কের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। থাইরয়েড তৈরি করতে আয়োডিনের দরকার হয়। সেই আয়োডিনও সমুদ্রের খাদ্যে রয়েছে। প্রচুর গবেষণা প্রমাণ করেছে যে শিশু এবং কিশোর–কিশোরীদের মধ্যে আইকিউ স্কোর ভালো হওয়ার পেছনে সীফুড জড়িত। উচ্চ আইকিউ স্কোর এবং বাচ্চাদের মধ্যে স্কুলের পারফরম্যান্সের উন্নত হওয়ার সাথে সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে।
সুস্থ থাকতে প্রচুর পরিমান ওমেগা ৩ প্রয়োজন হয়। কারণ মস্তিষ্কের জ্বালানী হিসেবে কাজ করে ওমেগা ৩। তৈলাক্ত মাছে তা রয়েছে অনেক বেশি। বিশেষ করে স্যালমন,সামুদ্রিক পোনা ও মিঠা পানির বড় মাছ। ২০১৭ সালের আলঝাইমার ডিজিজের জার্নালে একটি পরীক্ষায় দেখা যায় যে ওমেগা ৩ এর ঘাটতিতে নিউরোডিজেনারেটিভ ডিসঅর্ডার যুক্ত হয়েছে। তবে পুষ্টিবিদরা এও বলেছেন অতিরিক্ত সামুদ্রিক খাবার গ্রহণ করা যাবেনা। পরামর্শ অনুযায়ী সপ্তাহে ২/৩ দিন সামর্থ্য অনুযায়ী দিয়ে থাকতে পারে।
৪.শাকসবজি
👉👉আপনার বাচ্চাকে শাকসবজী খাওয়ানো চ্যালেঞ্জ হতে পারে তবে গবেষণায় জানা যায় যে এই পুষ্টিকর শাকসবজি বাচ্চাদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
পালং শাক,লেটুস পাতা ইত্যাদি সবুজ শাক–সবজিতে রয়েছে ফোলেট, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যারোটিনয়েডস এবং ভিটামিন ই এবং কে। এছাড়াও ব্রকলি, গাজর, টমেটো, বিনস ইত্যাদিও দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় তো রাখতে হবেই।এগুলোতে লুটেইন নামে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে সকল শিশু পর্যাপ্ত ফোলেট গ্রহণ করেছে তাদের আইকিউ স্কোর অন্য বাচ্চাদের তুলনায় বেশ ভালো। এছাড়াও, গবেষণা পরামর্শ দেয় যে ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ খাবার শিশুদের মস্তিষ্ক বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। উদাহরণ গাজর। ব্রেইনের জন্য আয়রনও খুবই দরকারি। লালশাক, মুলাশাক, ডাটাশাক, সরিষাশাক, হেলেঞ্চাশাক, ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, থানকুনি পাতা ইত্যাদিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রন, আঁশ যা আপনার আদরের বাচ্চার মস্তিষ্ক বিকাশে কাজ করবে।
৫.মস্তিষ্কের খাবার দুধ ও দই
👉👉দুগ্ধজাত খাবারে প্রোটিন এবং ভিটামিন বি থাকে যা মস্তিষ্কের টিস্যু,নিউরোট্রান্সমিটার এবং এনজাইম বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।দুধ এবং দই প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের দারুণ একটি মিশ্রণ। সাম্প্রতিক গবেষণা পরামর্শ দেয় দুধ এবং দই মস্তিষ্কের নিউরোমাসকুলার সিস্টেম এবং মানব কোষের সামগ্রিক জীবনচক্রকে উপকৃত করে থাকে। এছাড়া বাচ্চাদের জন্য দুধ মস্তিষ্কের গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান কোলিনও সরবরাহ করে থাকে। গর্ভবতী মহিলাদের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কারণ এটি শিশুদের প্রথম দিকে মস্তিষ্কের বিকাশে ভুমিকা রাখে। তাই দুধকে অবহেলা করবেন না। তবে অনেক বাচ্চাদের ল্যাকটোজেন ইনটলারেন্স থাকে। সেক্ষেত্রে বাচ্চা দুগ্ধজাত খাদ্য হিসেবে দই নিতে পারে ছানা নিতে পারে। বিকল্প খাদ্য গ্রহন করতে পারবে শিশু কিন্তু আবার দোকানের যেসব প্যাকেটজাত চকলেট দুধ পাওয়া যায় সেসব খাবার ভুলে দিবেন না।
— এ ছাড়াও আপনার বাচ্চার ওজন, উচ্চতা বা অন্য কোন সমস্যার জন্য কমেন্টে জানান অথবা আমাদের মেছেজ করুন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Chittagong Road
Siddhirganj
1430
Shantir Nir, 183/A, Road/07, Vumipolli R/A
Siddhirganj, 1430
আমানাহ অর্গানিক ফুড একটি বিশুদ্ধ ও মা?