Chowdhury Corporation
এখানে সকল প্রকার Export Quality Garments পণ্য পাওয়া যায়।
আমাদের শোরুম দেখার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ রইলো
Beautiful
Nice Flower
আলহামদুলিল্লাহ।
বিশ্বমানবতা ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ..পৃথিবীর প্রায় সকল পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্হে যার আগমনী বার্তা ছিল..
মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তা'য়ালার প্রিয় বন্ধু..
নবীকূলের শিরোমনি হযরত মুহাম্মদ( সাঃ) এর পরিধেয়
"জোব্বা মোবারক"১৪০০ বছর যাবৎ তুরস্কে সংরক্ষিত..
পবিত্র রমজান মাসে প্রদর্শন করা হয়
আলতো চাপ দিন।জোরে না কিন্তু
রঙের পোশাক
আলহামদুলিল্লাহ
মহান আল্লাহর পরিচয় : আল্লাহ’ শব্দটি সৃষ্টিকর্তার ‘ইসমে যাত’ বা সত্তাবচক নাম। আল্লামা তাফতাযানি বলেন, ‘আল্লাহ’ শব্দটি ঐ চিরন্তন সত্তার নাম যার অস্তিত্য অবশ্যাম্ভাবী এবং যিনি সমস্ত প্রশংসনীয় ও উত্তম গুণের অধিকারী।(শরহে তাহযীব,২য় খন্ড)।‘আল্লাহ’ইলাহুন শব্দ থেকে এসেছে। এর অর্থ উপাস্য বা মা’বুদ।আল্লাহ সম্পর্কে ধারণা লাভ করা ইসলামের মৌল ভিক্তি। এ বিষয়ে সুস্পষ্ট ও সঠিক জ্ঞান থাকা প্রতিটি মুসলমানের অপরিহার্য কর্তব্য।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই,তাঁর সমকক্ষও কেউ নেই। আল্লাহ নামের কোন বহুবচন হয়না।আরবি ভাষায় ‘আল্লাহ’শব্দের হুবহু অর্থজ্ঞাপক কোনো শব্দ নেই। তিনি অনাদি, অনন্ত ।মহান আল্লাহ সবকিছুর মালিক। তাঁর অপার অনুগ্রহেই এ সুন্দর দুনিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা মহাগ্রন্থ কুরআনে করিমে নিজেই তার পরিচয় দিয়েছেন।আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে নিচে আল-কুরআন থেকে কয়েকটি উদ্ধৃতি উল্লেখ করা হলোঃ
قُلْ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدٌۢ
১. বল, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। আর তাঁর কোন সমকক্ষও নেই। (সূরা ইখলাসঃ১-৪)
هُوَ ٱللَّهُ ٱلَّذِى لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ۖ عَٰلِمُ ٱلْغَيْبِ وَٱلشَّهَٰدَةِ ۖ هُوَ ٱلرَّحْمَٰنُ ٱلرَّحِيم هُوَ ٱللَّهُ ٱلَّذِى لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ٱلْمَلِكُ ٱلْقُدُّوسُ ٱلسَّلَٰمُ ٱلْمُؤْمِنُ ٱلْمُهَيْمِنُ ٱلْعَزِيزُ ٱلْجَبَّارُ ٱلْمُتَكَبِّرُ ۚ سُبْحَٰنَ ٱللَّهِ عَمَّا يُشْرِكُو هُوَ ٱللَّهُ ٱلْخَٰلِقُ ٱلْبَارِئُ ٱلْمُصَوِّرُ ۖ لَهُ ٱلْأَسْمَآءُ ٱلْحُسْنَىٰ ۚ يُسَبِّحُ لَهُۥ مَا فِى ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ ۖ وَهُوَ ٱلْعَزِيزُ ٱلْحَكِيمُ
২. তিনিই আল্লাহ, যিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই; দৃশ্য-অদৃশ্যের জ্ঞাতা; তিনিই পরম করুণাময়, দয়ালু। তিনিই আল্লাহ; যিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনিই বাদশাহ, মহাপবিত্র, ত্রুটিমুক্ত, নিরাপত্তাদানকারী, রক্ষক, মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রতাপশালী, অতীব মহিমান্বিত, তারা যা শরীক করে তা হতে পবিত্র মহান। তিনিই আল্লাহ, স্রষ্টা, উদ্ভাবনকর্তা, আকৃতিদানকারী; তাঁর রয়েছে সুন্দর নামসমূহ; আসমান ও যমীনে যা আছে সবই তার মহিমা ঘোষণা করে। তিনি মহাপরাক্রমশারী, প্রজ্ঞাময়। (সূরা হাশরঃ২২-২৪)
ٱللَّهُ خَٰلِقُ كُلِّ شَىْءٍ ۖ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ وَكِيل لَّهُۥ مَقَالِيدُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ ۗ وَٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ بِـَٔايَٰتِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلْخَٰسِرُون
৩. আল্লাহ সব কিছুর স্রষ্টা এবং তিনি সব কিছুর তত্ত্বাবধায়ক। আসমানসমূহ ও যমীনের চাবিসমূহ তাঁরই কাছে। আর যারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা যুমার;৬২-৬৩)
وَهُوَ ٱلَّذِى خَلَقَ مِنَ ٱلْمَآءِ بَشَرًا فَجَعَلَهُۥ نَسَبًا وَصِهْرًا ۗ وَكَانَ رَبُّكَ قَدِيرًا
৪. আর তিনিই পানি থেকে মানুষ সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি তাকে বংশগত ও বৈবাহিক সম্পর্কযুক্ত করেছেন। আর তোমার রব হল প্রভূত ক্ষমতাবান। (সূরা ফুরকানঃ৫৪)
وَٱللَّهُ ٱلَّذِىٓ أَرْسَلَ ٱلرِّيَٰحَ فَتُثِيرُ سَحَابًا فَسُقْنَٰهُ إِلَىٰ بَلَدٍ مَّيِّتٍ فَأَحْيَيْنَا بِهِ ٱلْأَرْضَ بَعْدَ مَوْتِهَا ۚ كَذَٰلِكَ ٱلنُّشُورُ
৫. আর তিনিই আল্লাহ যিনি বায়ু প্রেরণ করেন, অতঃপর তা মেঘমালা সঞ্চালিত করে, তারপর তাকে আমি মৃত ভূমির দিকে পরিচালিত করি, অতঃপর তা দিয়ে আমি যমীনকে তার মৃত্যুর পর জীবিত করি; এভাবেই পুনরুত্থান হবে। (সূরা ফাতিরঃ৯)
ٱلَّذِى خَلَقَ ٱلْمَوْتَ وَٱلْحَيَوٰةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا ۚ وَهُوَ ٱلْعَزِيزُ ٱلْغَفُورُ
৬. যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে আমলের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, অতিশয় ক্ষমাশীল। (সূরা মুলুকঃ২)
إِنَّمَآ أَمْرُهُۥٓ إِذَآ أَرَادَ شَيْـًٔا أَن يَقُولَ لَهُۥ كُن فَيَكُونُ
৭. তাঁর ব্যাপার শুধু এই যে, কোন কিছুকে তিনি যদি ‘হও’ বলতে চান, তখনই তা হয়ে যায়। (সূরা ইয়াছিনঃ৮২)
قُلِ ٱللَّهُمَّ مَٰلِكَ ٱلْمُلْكِ تُؤْتِى ٱلْمُلْكَ مَن تَشَآءُ وَتَنزِعُ ٱلْمُلْكَ مِمَّن تَشَآءُ وَتُعِزُّ مَن تَشَآءُ وَتُذِلُّ مَن تَشَآءُ ۖ بِيَدِكَ ٱلْخَيْرُ ۖ إِنَّكَ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ
৮. বল, ‘হে আল্লাহ, রাজত্বের মালিক, আপনি যাকে চান রাজত্ব দান করেন, আর যার থেকে চান রাজত্ব কেড়ে নেন এবং আপনি যাকে চান সম্মান দান করেন। আর যাকে চান অপমানিত করেন, আপনার হাতেই কল্যাণ। নিশ্চয় আপনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সূরা আ’লে ইমরানঃ২৬)
قُلْ هُوَ ٱلَّذِىٓ أَنشَأَكُمْ وَجَعَلَ لَكُمُ ٱلسَّمْعَ وَٱلْأَبْصَٰرَ وَٱلْأَفْـِٔدَةَ ۖ قَلِيلًا مَّا تَشْكُرُونَ
৯. বল, ‘তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জন্য শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি এবং অন্তকরণসমূহ দিয়েছেন। তোমরা খুব অল্পই শোকর কর’। (সূরা মুলুকঃ২৩)
وَسَخَّرَ لَكُم مَّا فِى ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِى ٱلْأَرْضِ جَمِيعًا مِّنْهُ ۚ إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَءَايَٰتٍ لِّقَوْمٍ يَتَفَكَّرُونَ
১০. আর যা কিছু রয়েছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু রয়েছে যমীনে, তার সবই তিনি তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন। চিন্তাশীল কওমের জন্য নিশ্চয় এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে। (সূরা জাছিয়াঃ১৩)
إِنَّ رَبَّكُمُ ٱللَّهُ ٱلَّذِى خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ فِى سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ ٱسْتَوَىٰ عَلَى ٱلْعَرْشِ ۖ يُدَبِّرُ ٱلْأَمْرَ ۖ مَا مِن شَفِيعٍ إِلَّا مِنۢ بَعْدِ إِذْنِهِۦ ۚ ذَٰلِكُمُ ٱللَّهُ رَبُّكُمْ فَٱعْبُدُوهُ ۚ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ
১১. নিশ্চয় তোমাদের রব আল্লাহ। যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে, তারপর আরশে উঠেছেন। তিনি সব বিষয় পরিচালনা করেন। তার অনুমতি ছাড়া সুপারিশ করার কেউ নেই। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। তারপরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না? (সূরা ইউনুসঃ৩)
ٱللَّهُ وَلِىُّ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ يُخْرِجُهُم مِّنَ ٱلظُّلُمَٰتِ إِلَى ٱلنُّورِ ۖ وَٱلَّذِينَ كَ فَرُوٓا۟ أَوْلِيَآؤُهُمُ ٱلطَّٰغُوتُ يُخْرِجُونَهُم مِّنَ ٱلنُّورِ إِلَى ٱلظُّلُمَٰتِ ۗ أُو۟لَٰٓئِكَ أَصْحَٰبُ ٱلنَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَٰلِدُونَ
১২. যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ তাদের অভিভাবক, তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন। আর যারা কু-ফ-রী করে, তাদের অভিভাবক হল তাগূত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারে নিয়ে যায়। তারা আগুনের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। (সূরা বাকারাঃ২৫৭)
إِنَّ رَبَّكُمُ ٱللَّهُ ٱلَّذِى خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ فِى سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ ٱسْتَوَىٰ عَلَى ٱلْعَرْشِ يُغْشِى ٱلَّيْلَ ٱلنَّهَارَ يَطْلُبُهُۥ حَثِيثًا وَٱلشَّمْسَ وَٱلْقَمَرَ وَٱلنُّجُومَ مُسَخَّرَٰتٍۭ بِأَمْرِهِۦٓ ۗ أَلَا لَهُ ٱلْخَلْقُ وَٱلْأَمْرُ ۗ تَبَارَكَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلْعَٰلَمِينَ
১৩. নিশ্চয় তোমাদের রব আসমানসমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশে উঠেছেন। তিনি রাত দ্বারা দিনকে ঢেকে দেন। প্রত্যেকটি একে অপরকে দ্রুত অনুসরণ করে। আর (সৃষ্টি করেছেন) সূর্য, চাঁদ ও তারকারাজী, যা তাঁর নির্দেশে নিয়োজিত। জেনে রাখ, সৃষ্টি ও নির্দেশ তাঁরই। আল্লাহ মহান, যিনি সকল সৃষ্টির রব। (সূরা আ’রাফঃ৫৪)
ٱللَّهُ ٱلَّذِى سَخَّرَ لَكُمُ ٱلْبَحْرَ لِتَجْرِىَ ٱلْفُلْكُ فِيهِ بِأَمْرِهِۦ وَلِتَبْتَغُوا۟ مِن فَضْلِهِۦ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
১৪. আল্লাহ, যিনি সমুদ্রকে তোমাদের কল্যাণে নিয়োজিত করেছেন যাতে তাঁরই আদেশক্রমে তাতে নৌযানসমূহ চলাচল করতে পারে এবং যাতে তোমরা তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করে বেড়াতে পার এবং যাতে তোমরা শোকর আদায় করতে পার। (সূরা জাছিয়াঃ১২)
وَٱللَّهُ أَخْرَجَكُم مِّنۢ بُطُونِ أُمَّهَٰتِكُمْ لَا تَعْلَمُونَ شَيْـًٔا وَجَعَلَ لَكُمُ ٱلسَّمْعَ وَٱلْأَبْصَٰرَ وَٱلْأَفْـِٔدَةَ ۙ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
১৫. আর আল্লাহ তোমাদেরকে বের করেছেন, তোমাদের মাতৃগর্ভ থেকে এমতাবস্থায় যে, তোমরা কিছুই জানতে না। তিনি তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শ্রবণশক্তি, চক্ষু ও অন্তর। যাতে তোমরা শুকরিয়া আদায় কর। (সূরা নাহালঃ৭৮)
لَوْ كَانَ فِيهِمَآ ءَالِهَةٌ إِلَّا ٱللَّهُ لَفَسَدَتَا ۚ فَسُبْحَٰنَ ٱللَّهِ رَبِّ ٱلْعَرْشِ عَمَّا يَصِفُونَ
১৬. যদি আসমান ও যমীনে আল্লাহ ছাড়া বহু ইলাহ থাকত তবে উভয়ই ধ্বংস হয়ে যেত, সুতরাং তারা যা বলে, আরশের রব আল্লাহ তা থেকে পবিত্র। (সূরা আম্বিয়াঃ২২)
ٱللَّهُ ٱلَّذِى خَلَقَكُم مِّن ضَعْفٍ ثُمَّ جَعَلَ مِنۢ بَعْدِ ضَعْفٍ قُوَّةً ثُمَّ جَعَلَ مِنۢ بَعْدِ قُوَّةٍ ضَعْفًا وَشَيْبَةً ۚ يَخْلُقُ مَا يَشَآءُ ۖ وَهُوَ ٱلْعَلِيمُ ٱلْقَدِيرُ
১৭. আল্লাহ, যিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন দুর্বল বস্তু থেকে এবং দুর্বলতার পর তিনি শক্তি দান করেন। আর শক্তির পর তিনি আবার দেন দুর্বলতা ও বার্ধক্য। তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন এবং তিনিই সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। (সূরা রুমঃ৫৪)
ٱللَّهُ ٱلَّذِى خَلَقَكُمْ ثُمَّ رَزَقَكُمْ ثُمَّ يُمِيتُكُمْ ثُمَّ يُحْيِيكُمْ ۖ هَلْ مِن شُرَكَآئِكُم مَّن يَفْعَلُ مِن ذَٰلِكُم مِّن شَىْءٍ ۚ سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ عَمَّا يُشْرِكُونَ
১৮. আল্লাহ সেই সত্তা যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, তারপর তোমাদেরকে রিযিক দিয়েছেন। এরপর তিনি তোমাদের মৃত্যু দেবেন, পরে আবার তোমাদের জীবন দেবেন। তোমাদের শরীকদের মধ্যে এমন কেউ আছে কি, যে এ থেকে কোন কিছু করতে পারবে? তিনি পবিত্র এবং তারা যাদের শরীক করে তা থেকে তিনি ঊর্ধ্বে। (সূরা রুমঃ৪০)
وَلِلَّهِ جُنُودُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ ۚ وَكَانَ ٱللَّهُ عَزِيزًا حَكِيمًا
১৯. আর আল্লাহরই জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের যাবতীয় সৈন্যবাহিনী; এবং আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (সূরা ফাতহঃ৭)
সূত্রঃ বুক অব ইসলামিক নলেজ।
অসাধারণ একটা বিজ্ঞাপন
অসাধারণ আমাদের সিরাজগঞ্জ
আলহামদুলিল্লাহ!
কি সুন্দর গোলাপ। সুবাহানআল্লাহ
আজ ভারত উপমহাদেশের বিখ্যাত রাজনীতিবিদ, আইনজীবী ও অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী গনতন্ত্রের মানসপুত্র জনাব হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মদিন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন, তাই সুধী সমাজ কর্তৃক 'গণতন্ত্রের মানসপুত্র' বলে আখ্যায়িত হন।
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সংগ্রামী রাজনৈতিক জীবন হোক আমাদের আদর্শ এবং অনুপ্রেরণা।
ির_বিদায়ে_চোখের_জলে_ভাসলেন_এলাকাবাসী।
ওসি মীর খায়রুল কবির। মনপুরা থেকে ভোলা সদর প্রায় সব থানাতেই দায়িত্বরত ছিলেন তিনি। সর্বশেষ গত শনিবার(০৫/০৯) দীর্ঘ কর্ম দিবস শেষ করে লালমোহন থেকে রাজশাহী রেঞ্জের উদ্দেশ্যে ভোলা ত্যাগ করেন। তার বিদায়ের খবরে ভোলাসহ লালমোহনের সচেতন মহল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ চোখের চলে ভেসেছেন। পুলিশে ওসি হিসেবে চাকুরী করে একজন ই'মামের মতই নেতৃত্ব দিয়েছেন কর্ম'রত এরিয়ায়। তার পরেও শনিবার বিদায়ের আগে ভোলাবাসীর উদ্দেশ্যে তার ফেসবুকে কর্মময় জীবনে অনিচ্ছাকৃত ভুলের ক্ষমা চেয়েছেন। ভোলাবাসীর উদ্দেশ্যে তার লেখা কথাগুলো হুবহু তুলে ধ'রা হলো-
‘আসসালামু আলাইকুম, বদলিজনিত কারণে লালমোহন থা'না হইতে রাজশাহী রেঞ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হইলাম। ভোলা জে'লায় আমা'র কর্মকালীন সময়ে মনপুরা থানা, বোরহানউদ্দিন থানা, দৌলতখান থা'না, ভোলা সদর মডেল থা'না ও সর্বশেষ লালমোহন থা'নায় কর্ম'রত ছিলাম। এই কর্মকালীন সময়ে সরকারি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কারো মনে যদি কোন ক'ষ্ট দিয়ে থাকি তবে নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন। কর্মকালীন সময়ে আপনাদের সহযোগিতায় যে ভাল কাজ গুলো করতে পেরেছি তার সকল কৃতিত্ব আপনাদের। আর যে সকল কাজগুলো করতে পারি নাই তাহার সকল ব্যর্থতা আমা'র। আমা'র প্রতি আপনারা যে ভালবাসা দেখিয়েছেন তার জন্য আমি চির ঋনি হয়ে থাকলাম। আমি ও আমা'র পরিবারের সদস্যদের জন্য দোয়া করবেন। সবাই ভাল থাকবেন।
এমন ভালো দু একজন পুলিশ আছে বলেই পুলিশ এখনো টিকে আছে।
আল্লাহতালা এমন পুলিশ অফিসার দের সহায় হোন!!!!
হিজরি নববর্ষ: বয়ে আনুক করোনামুক্ত পৃথিবীর এক নতুন পয়গাম
,
বিদায় ইসলামি আরবি বছর ১৪৪১। স্বাগত হিজরি নববর্ষ ১৪৪২ হিজরি।
ইসলামে হিজরি সন ও তারিখের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ হিজরি সন এমন একটি সন, যার সঙ্গে মুসলিম উম্মাহর তাহজিব-তামাদ্দুন ও ঐতিহ্যের ভিত্তি সম্পৃক্ত।
,
মুসলমানদের রোজা, হজ, ঈদ, শবেবরাত, শবেকদর, শবে মেরাজসহ ইসলামের বিভিন্ন বিধি-বিধান হিজরি সনের ওপর নির্ভরশীল। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ও আনন্দ-উৎসবসহ সব ক্ষেত্রেই মুসলিম উম্মাহ হিজরি সনের অনুসারী।
,
ইসলামি আরবি বর্ষপঞ্জিকার সঙ্গে জড়িয়ে আছে প্রিয় নবীজির হিজরতের স্মৃতি, তাই যুগ যুগ ধরে মুসলমানদের কাছে হিজরি সাল একসময় বেশ গুরুত্বপূর্ণ হলেও আজকাল তা কেবল রমজান ও ঈদের হিসাব রাখার মধ্যে সীমিত হয়ে আছে।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, হিজরি সনের পহেলা মাস মহররম একের পর এক আমাদের দুয়ারে উপস্থিত হয় ঠিক, কিন্তু হিজরি সনের শুভাগমন উপলক্ষে হইচই নেই, নেই কোনো প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক এবং অনলাইন মিডিয়ার বিশেষ কোনো আয়োজন।
,
যেমনভাবে বিশেষ আয়োজন পরিলক্ষিত ইংরেজি নববর্ষের আগমনে। বাংলা এবং ইংরেজি নববর্ষকে যেভাবে গুরুত্ব দিয়ে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে উদযাপন করা হয়, তাতে মনে হয় হিজরি নববর্ষের যেন আমাদের কোনো প্রয়োজনই নেই!
অথচ হিজরি নববর্ষকে গুরুত্বসহকারে পালন করাই ছিল আমাদের মুসলিম অধ্যুষিত দেশে কাম্য।
২০১০ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে প্রতিবেশী ও বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের সাথে ৮৬ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কথা ছিলো বাংলাদেশের সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়নে ভারত আমাদের এই ঋণ দিবে। কিন্তু ঋণচুক্তির পর ১০ বছর পার হলেও ভারত তাদের কথা রাখেনি।
এই দশ বছরে ৮৬ কোটি ডলারের মধ্যে ভারত ৬০ কোটি ডলার সুদের বিনিময়ে আমাদের সহায়তা করছে। এখনো বাকি আছে ২৬ কোটি ডলার।
প্রথম দফায় নেওয়া প্রকল্পগুলোর স্থবিরতার মধ্যেই ২০১৫ সালে দ্বিতীয় দফায় ভারতের সঙ্গে ২০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ভারত প্রমিজ করেছিল এই অর্থে আমাদের ১৪ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। কিন্তু ঋণচুক্তির পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ভারত তাদের কথা রাখেনি। তারা তাদের প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করেছে। দীর্ঘ পাঁচ বছরে ২০০ কোটি ডলারের মধ্যে ভারত মাত্র ৮.৪ কোটি ডলার দিয়েছে। ঋণের চুক্তি সই অনুযায়ী ভারত এখনো আমাদের ১৯১.৬ কোটি ডলার দিতে পারে নাই।
এছাড়া ২০১৭ সালে ভারতের সাথে বাংলাদেশের তৃতীয় দফায় আবারো ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তিতেও ভারত কথা দিয়েছিলো তাদের এ অর্থ আমাদের ১৭টি প্রকল্পে ব্যয় করা হবে। কিন্তু চুক্তির সাড়ে ৩ বছর পেরিয়ে গেলেও কোনো প্রকল্পের কাজ শুরু হয়নি। বলা যায় এই চুক্তির পর ভারত আমাদের এখনো ১ টাকাও দেয়নি। পুরোটাই পাওনা রয়ে গেছে! তৃতীয়বারের মত এক্ষেত্রেও ভারত ব্যর্থ হয়েছে।
আমি একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কাউকে পরোয়া করি না: এরদোগান - CTNEWS তুরস্কের আ’সন্ন গণভোটে ‘হ্যাঁ’র পক্ষে সম’র্থন দে’য়ার মাধ্যমে না’ৎসীবাদের উত্তরাধি’কারীদের বিরুদ্ধে উপ’যুক্ত ...
যমুনা সেতুর। সিরাজগঞ্জ। বাংলাদেশ।
চায়নাবাধ(ক্রসবার-৩)। সিরাজগঞ্জ সদর।সিরাজগঞ্জ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Sirajganj
6700
Bazar-Station, S. S Road, Sirajganj Sadar
Sirajganj
All Types of Mobile Phones & Accessories ( Vivo,Realme,Xaomi,Walton,Symphony,Itel & Others). Free Home Delivery for Sirajganj Sadar.
সিরাজ প্লাজা (২য় তলা) মনিরামপুর বাজার, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ
Sirajganj
এখানে সকল প্রকার মোবাইল ও মোবাইলের যাবতীয় পণ্য সামগ্রী খুচরা ও পাইকারী বিক্রয় করা হয়।
Tetulia, Kalia Horepur, Sirajganj Sador, Sirajganj
Sirajganj, 6700
সকল প্রকার কৃষি পন্য আমদানী, উৎপাদন, ব?
Sirajgonj, Ullapara
Sirajganj, 6700
সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তাঁতি বস্ত্র
Sirajganj
সকল ধরনের জার্সির পাইকেরি ও খুচরা অর্ডার নেওয়া হয় এবং সারা দেশে হোম ডেলিভারি করা হয়।