Md: Shamim Ahmed
প্রভু তোমারে ডাকি বারেবার করো তুমি মোরে মার্জনা.দুঃখ সহিতে দাওগো শক্তি তোমারি সকাসে পার্থনা.Shamim
গতকাল সারা রাত গাজায় ইজরায়েল হামলা করছে.. কোথায় আজ আরব তোমাদের ভাই বোনদের পাশে আছি মুখে বললে হবে না. তাদেরকে সর্বউচ্চ সহায়তা করতে হবে.. মনে রেখ তোমরা হযরত ওমারের জাতি আল্লাহু আকবার হুংকার দাও ঘুরে দেখবে ইজরায়েল এবং পশ্চিমা বিশ্ব পেন্ট নষ্ট করে পালিয়ে গেছে..
إسرائيل تهاجم غزة طوال ليلة أمس.. أين أنتم أيها الإخوة والأخوات العرب؟ يجب أن يحصلوا على أعلى دعم.. تذكروا أنتم يا أهل حضرة عمر تصرخون الله أكبر وانظروا حولكم وانظروا أن إسرائيل والعالم الغربي قد فقدوا سراويلهم وهربوا..
#মুসলিম_হত্যার_ছোট_একটা_পরিসংখ্যান :
গত কয়েক দশকে মুসলিম হত্যার পরিসংখ্যান -> ইসরাইল - ১৯৬৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় -৩০-৪০ হাজার ফিলিস্তিনি হত্যা করেছে।
-> সৌদি আরবের পরিচালিত ইয়েমেন যুদ্ধে ১ লাখ ৫০ হাজার ইয়েমেনিকে হত্যা করা হয়েছে।
-> আমেরিকার পরিচালিত ইরাক যুদ্ধে ৪ লাখ ৬০ হাজার লোক হত্যা করা হয়েছে।
-> সোভিয়েত ইউনিয়নের পরিচালিত আফগান যুদ্ধে ২০ লাখ আফগানকে হত্যা করা হয়েছে
-> আমারিকার পরিচালিত আফগান যুদ্ধে ৪ লাখ ৩২ হাজার আফগান নিহত হয়েছে
• পাকিস্তান-তালেবান সংঘর্ষে ৭২ হাজার পাকিস্তানি নিহত -> হয়েছে
-> আমেরিকার পরিচালিত সিরিয়া যুদ্ধে ৬ লাখ সিরিয়ান হত্যা করা হয়েছে
-> ইরাক-কুয়েত যুদ্ধে প্রায় ২ লাখ লোককে হত্যা করা হয়েছে
-> রাশিয়া চেচনিয়ায় হামলা করে প্রায় ২ লাখ লোককে হত্যা করা হয়েছে।
-> ইরাক-ইরান যুদ্ধে প্রায় ১০ লাখ লোক হত্যা করা হয়েছে।
*** এই লাখ লাখ মানুষের মৃত্যুতেই যাদের হুঁশ হয়নি মাত্র ২-৩ হাজার ফিলিস্তিনি মৃত্যুতে তাদের কাছ থেকে আর কি আশা করা যায়?
পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবারের মত সূর্যকে থামিয়ে দিলেন মহান আল্লাহ.....
মূসা আ: যখন তার কওমকে জেরুজালেম বিজয় অভিযান পরিচালনা করার আদেশ দিলেন তখন শুধুমাত্র দুইজন ব্যক্তি এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে রাজি হয়েছিলেন ইউশা বিন নূন আ: ও কালিব। তাদের কথা পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ এভাবে বলেছেন,
"তাদের মধ্যের এমন দুইজন যারা আল্লাহকে ভয় করে এবং মহান আল্লাহ তাদের উপর দয়া করেছেন তারা বলল, তোমরা এই শহরে প্রবেশ করো! যদি তোমরা এই শহরে প্রবেশ করো তোমরাই বিজয়ী হবে। আর তোমরা যদি মুমিন হয়ে থাকো তাহলে ভরসা করো একমাত্র আল্লাহর উপর"।
মূসা আ:-এর মৃত্যুর পর বানু ইসরাইলের দায়িত্ব পান উক্ত দুইজনের একজন ইউশা বিন নূন। চল্লিশ বছরের আল্লাহর আযাব শেষ হলে তিনি তাদেরকে নিয়ে জেরুযালেম বিজয় করার জন্য রওয়ানা দেন। যুদ্ধ শুরু হয়। প্রবল যুদ্ধের এক পর্যায়ে শুক্রবারের দিন বিকেল বেলা তারা যুদ্ধ জয়ের অতি নিকটে পৌছে যায়। কিন্তু তাদের দ্বীনের বিধান ছিলো শনিবারের পবিত্র দিনে যুদ্ধ বিগ্রহ বন্ধ থাকবে। তথা শুক্রবার দিনের সূর্য ডুবে গেলে শনিবার শুরু হয়ে যাবে এবং তারা এই যুদ্ধ আর কন্টিনিউ করতে পারবেনা। তখন ইউশা বিন নূন মহান আল্লাহর নিকট দুয়া করলেন এবং সূর্যকে লক্ষ্য করে বললেন,
إنك مأمورة وأنا مأمور، اللهم احبسها علينا
হে সূর্য তুমি আল্লাহর আদেশে আদিষ্ট আর আমিও আল্লাহর আদেশে আদিষ্ট। হে আল্লাহ আপনি এই সূর্যকে আমাদের জন্য থামিয়ে দিন। (বুখারী, হা/৩১২৪)
অতপর মহান আল্লাহ তা‘আলা পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথমবারের মত সূর্যকে থামিয়ে দিলেন। শুধুমাত্র জেরুযালেম বিজয় সম্পন্ন করতে দেওয়ার জন্য।আল্লাহু আকবার!
রাসূল ছা: বলেন,
إِنَّ الشَّمْسَ لَمْ تُحْبَسْ عَلَى بَشَرٍ إِلَّا لِيُوشَعَ
নিশ্চয় মহান আল্লাহ পৃথিবীর একমাত্র ব্যক্তি ইউশা বিন নূনের জন্য সূর্যকে থামিয়ে দিয়েছিলেন। যাতে তারা বায়তুল মাক্বদিস বিজয় করতে পারে। (মুসনাদে আহমাদ, হা/৮৩১৫)
শিক্ষা: জেরুজালেম কখনোই শক্তি দিয়ে বিজয় করা যায়নি। একমাত্র আল্লাহ ভরসা ও ঈমানী শক্তি দিয়েই বিজয় করা সম্ভব।
আল্লাহ ভরসা ও ঈমানি শক্তি থাকলে এমন অলৌকিক কিছুর মাধ্যমেই আল্লাহ সেই বিজয়কে তরান্বিত করে দিবেন।
Today's youth rally organized by the youth wing in Nayapaltan, Dhaka observed huge participation of youth!
They demanded the resignation of Bangladesh's unconstitutional government to hold free, fair, and participatory elections under a neutral non-partisan government.
ভেঙ্গে পড়ো না, নিরাশ হয়ো না, সাহায্য আসবেই এটা আল্লাহর ওয়াদা!
"জেনে রাখো, নিশ্চয়ই আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে"!
[সূরা-বাকারা:২১৪]
✍️---Do not break down, do not despair, help will come, this is the promise of God!
"Know, surely God's help is very close"!
[Surah-Baqarah:214]
✍️____________
কাউকে উপকার করে ভাবছেন আপনি মহান.তবে আমি বলবো আপনি ভূল ভাবছেন.কারণ যাকে উপকার করছেন সে মানুষ... আপনি যদি একটা অনাথ দুর্বল কুকুরকে খাবার খাওয়ায়ে সবল করেন সে আপনার বাড়ি পাহাড়া দিবে. আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে সবসময় আপনার ভালো চাইবে.
আর অপর দিকে একটা দুর্বল অমানুষকে খাবার খাওয়ায়া সবল করেন সে আপনার ক্ষতি চাইবে..
অতএবঃ এই দুনিয়াতে আপনার পরিবার ছাড়া অন্য কেউ আপনার ভালো চাইবে না..
আর যদি আপনার পরিবারের চেয়ে বেশী মায়া দেখাতে আসে ভেবে নিবেন সে আপনার ক্ষতি করতে আসছে সাবধান..💪💪💪
বিশেষ করে চলতির পারের মানুষ থেকে সাবধান.. এরা খুব ভয়ংকর.. তাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষের চোখে রক্ত নেই অতএব সাবধান.🥲🥲
✍️____________
✍️__________
আঁধারে এসেছি আমি
আধারেই যেতে চাই!
তোরা কেন পিছুপিছু
আমারে ডাকছিস ভাই?
শুভ রাত্রি! 🇸🇸🇦🇸🇦
তাঁর সাথে কিসের হিসাব
যিনি বেহিসাবে দান করেন. ❣️❣️
My God..
فيديو رومانسي الجزء [2]
হযরত রাবেয়া বসরীর ঘটনা
হযরত রাবেয়া বসরী রহ. এক মহীয়সী নারী। শত শত বছর পরও ইতিহাস যাকে মনে রেখেছে তার তাকওয়ার কারণে। অথচ তিনি সুন্দর ছিলেন না। রূপ লাবণ্য বলতে কিছু ছিল না তার। কালো ছিলেন। কিন্তু তার গুণের চর্চা, তার তাকওয়ার কথা শত শত বছর পরও ব্যাপকভাবে চর্চা হচ্ছে। তার রাতের বিছানা ছিল জায়নামায। রাতের কাজ ছিল ইবাদত। তার চোখের সুরমা ছিল আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন। কাঁদতে কাঁদতে ভিজে যেত জায়নামায। তামাম দুনিয়া যখন ঘুমিয়ে যেত, তখন তিনি আল্লাহ্ তা'আলার দরবারে সিজদায় পড়ে মহান মালিকের সন্তুষ্টি তালাশ করতেন।
তিনি প্রতিদিন এশার নামাজের পর সজ্জিত হয়ে সুন্দর পোশাক পড়ে চোখে সুরমা লাগিয়ে স্বামীর খেদমতে উপস্থিত হয়ে বলতেন, প্রিয় স্বামী, আমার কোন খেদমতের প্রয়োজন আছে আপনার? স্বামী যদি বলতো, না আপাতত প্রয়োজন নেই। পুনরায় বলতেন, তাহলে কি এখন আমি আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারি? স্বামী অনুমতি পেলে সব সাজগোজ ফেলে সাধারণ পোশাক পরে রাতভর আল্লাহ্ তা'আলার ইবাদত করতেন।
দেখুন, এই মহীয়সী নারীর অবস্থা। এই বুজুর্গ নারী একসময় সাজগোজ করতেন, আবার আরেক সময় স্বাভাবিক পোশাক পরে একদম সাধারন হয়ে যেতেন। কেউ তাকে তার সাজসজ্জা অবস্থায় দেখলে হয়তো বলতো যে, এ আবার কেমন বুযুর্গ! যার সাজসজ্জার প্রতি এত আকর্ষণ! কিন্তু সজ্জিত হতেন শুধু স্বামীর জন্য। তিনি নফসের পূজারী হয়ে অন্যকে দেখানোর জন্য এমন করতেন না; বরং তার একথা জানা ছিল যে, শরীয়তের বিধান হলো: নারীরা শুধু স্বামীর জন্য সাজবে, বিনিময়ে অধিক সওয়াবের অধিকারী হবে।
এই মহীয়সী নারী শরীয়তের পূর্ণ অনুগত ছিলেন বিধায় যেখানে সাজ সজ্জার অনুমতি রয়েছে, সেখানে সাজ গ্রহণ করতেন। অর্থাৎ, স্বামীর একান্তে থাকার সময় খুব সাজসজ্জা করতেন। আর ইবাদত বন্দেগীর সময় তা বর্জন করতেন। আল্লাহ্ভীরুদের সাজ গ্রহণ ও বর্জন উভয়টাই শরীয়তের জন্য হয়ে থাকে। তারা নিজেদের আত্মতৃপ্তির জন্য কিছুই করতেন না।
হ্যাঁ, এই মহীয়সী নারী আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জীবনের মূল্যবান সময়গুলো কাজে লাগিয়েছিলেন, তাই শত শত বছর পরও তিনি আমাদের নারী সমাজের জন্য আদর্শ হয়ে আছেন।
বই : পর্দা মুসলিম নারীর পরিচয়।।।
মাওলানা তারিক জামিল।।
✍️___________
না পাওয়া মানুষগুলো
একটু বেশিই প্রিয় থাকে.🥲🥲🥲
ধর্ম সবার আগে থাকবে,
এটা মুসলিম প্রধান দেশ।
ভালো না লাগলে
রেন্ডিয়া চলে যাও।
✍️Rp. Shamim Ahmed!!
এ জনমে সম্বোধন নাইবা পেলাম,
নাইবা পেলাম তোমার স্বীকৃতি ।
শুধু এতটুকু বিশ্বাস কর ------
কোন প্রতারণার ভাবনায় নয়,
অসীম বিশ্বাসের সরল পায়ে
কখন যে হেঁটে হেঁটে পৌঁছে গেছি
তোমার হৃদয়ের প্রান্তরে !
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Sunamganj