Made In Pabna
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Made In Pabna, Writer, Sunamganj, Sunamganj.
তার আর কোথাও আমি নাই—
যেমনি করে নিঃশেষ হয় ফানুস;উড়ে যায় ছাই!
তুমি বায়না করেছিলে ভালোবাসতেই হবে, আমি ভালোবাসলাম।
সবকিছু উজাড় করে দেওয়ার পর আমি যখন বায়না করলাম থেকে যাও, ঠিক তখনই তুমি আকাশের মত রং বদলালে, থেকে যেতে আর পারলে না।
ভালো আমিও ভাসছিলাম
কিন্তু ধরে রাখতে পারিনি.
যে আমাকে জন্ম দিছে
আর যার জন্য এই পৃথিবীতে আসা
সেই দু'টি মানুষ আজ আমার ছন্নছাড়া.
আমি নিরুপায় অপরাধী
বেঈমানী অবিশ্বাসি.
পাগল বেশে এক সন্ন্যাসী..
খুব তারাতাড়ি হারিয়ে যাবো অচিন কোন নগরিতে
প্রিয় পরিবারকে ভারমুক্ত করবো
জননী কেও জন্মের শান্তি দিয়ে যাবো
আর প্রিয় তুমার নিখুঁত অভিনয়
কাল সাপের বিষাক্ত বিষের চেওয়
বড্ড ভয়ংকর....
নিখোঁজ..........
তার জন্য আমার বাবা-মা সবাইকে ছেড়ে এবার উপার্জন এ নামতে হলো।ঢাকায় এসে আমার টাকার নেশা হয়ে গেলো।
Secret Diary 12 I 2 বছর অপেক্ষা করলা আর ২ বছর করো তোমাকে নিয়ে আসবো I Tamim Ahmed I সিক্রেট ডায়েরি I
উড়তে চেয়ে প্রতিদিন ছ'ট'ফ'ট করতে থাকা পাখিটিও হঠাৎ একদিন খাঁ'চার দরজা খোলা পেয়ে দেখে, আসলে কোথাও যাওয়ার নেই তার।
তোমারে খুঁজেছিলাম, ভুল খবরের শিরোনামে...
আমার তোমার জন্য আর কোন অনুভূতি নেই
দুঃখ তো আরো নেই
তোমাকে ছাড়া এখন আমার একদিন কেন
পুরোটাই জীবন চলবে, হেসে খেলে চলবে
তোমার জানা উচিত
তোমার জন্য আমি মানুষের উপর বিশ্বাস হারাইনি
হারাবো ও না
যে সময়ে তোমার আমার বিশ্বাসে কিচ্ছু যায় আসেনা
ঠিকই কেউ না কেউ সেই একই সময় আমার বিশ্বাসের দাম রাখে
কাজেই আমি টিকে থাকবো
আজ হোক কাল হোক
তুমিও বুকে ধাক্কা খাবা
নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করবা
আমাকে তুমি কেম্নে হারাই ফেল্লা?
আমাকে আর ফিরে পাওয়া যায় না কেন?
মান অভিমানের সস্তা ব্যাপারগুলা
তোমার মধ্যেও ঘটবে
ছেড়ে আসার এই চিন চিনে ব্যাথাটুকু
তোমার ভিতরে ও নাড়া দিবে ঠিকই
শুধু সময়ের অপেক্ষা
সময়মত মিলিয়ে নিয়...! 🥀
লেখা: সংগৃহীত
#
আপনার শরীর খারাপে, মন খারাপে যে আপনার বারবার খোঁজ নেয়, তার যত্ন সস্তা নয়... যে আপনাকে মাথায় তুলে রাখে, তাকে পায়ের তলার ধুলো ভেবে নেওয়া এক আশ্চর্য বোকামি...
কলমে :☠️
রাত হলে অধিকাংশ মানুষই অসহায়- নিজের কাছে, নিজের পরিবারের কাছে, এমনকি নিজের প্রিয় মানুষের কাছেও! রাত হলে কেমন যেনো এক ভয়ংকর অসহায়ত্ব পেয়ে বসে; না পারছি গিলতে, না পারছি ফেলতে...
-
'সত্যিকারের ভালোবাসার মত বড় অপরাধ পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই'
-👁️
আমাকে একটু কথা পাঠাবেন?
আপনাকে খুব শুনতে ইচ্ছে করছে।
'ভালোবাসি' পাঠাতে হবে না।
ভালো তো বাসেনই না।
সেটা আমি জানি। টের পাই।
ভালো যে বাসেন না, সেটাই বলে পাঠান।
আমাকে অপছন্দ আপনার, এইটুকু বলে পাঠান।
তবুও একটু কথা পাঠান, প্লিজ!
আমার না আপনাকে খুব শুনতে ইচ্ছে করছে।
খুউব মানে খুউব! 'বিষম ভীষণ' এর মতো!
লেখক:☠️
একলা ঘরে থাকা কপালের জলপট্টিটা জানে অসহায়ত্ব কাকে বলে।
বলতে চাওয়া শব্দদের খাতায় জমাটবদ্ধ করার পরে সেই শব্দরাই বোঝে, কথা বলার আকুলতা আসলে কেমন হয়।
ঘন্টার পর ঘন্টা ফোন কল কিংবা মেসেজের অপেক্ষায় বসে থেকে যখন কিচ্ছুটি চৌকাঠ পাড় হয় না, তখন সেই মুহুর্তটাই টের পায় একাকিত্ব কি বিষম রকমের অ'ভিশা'প।
সারারাত কান্নায় চোখ লাল করার পরেও ঘুমের দেখা না পেয়ে যখন মাথায় নামে প্রচন্ড রমক যন্ত্রণা, তখন সেই লাল হয়ে যাওয়া চোখ জোড়াই অনুভব করে, দু'চোখ ভরে ঘুমানোর তৃপ্তি ঠিক কতোখানি।
নিজের থেকে নিজেকে ভীষণভাবে হারিয়ে মানুষটা যখন একেবারে নিঃস্ব হয়ে শুনে যায় একের পর এক ক'টুক্তি, তখন সেই মানুষটাই বোঝে জীবনে মানসিক শান্তির ঠিক কতোটা প্রয়োজন।
গোটা একটা জীবনের বেশির ভাগই মানুষের এভাবেই কাটে। তবুও মানুষ বাঁচে, আশায় কিংবা নিরাশায়! মানুষের পক্ষে নিঃস্ব হওয়া যতোটা সহজ, ফুরিয়ে যাওয়া ঠিক ততোটাই কঠিন। চাইলে সে ফুরিয়ে গিয়ে হাওয়ায় মেলাতে পারে না। তার জীবনে কিছু থাকুক বা না থাকুক দায়বদ্ধতা ঠিকই থেকে যায়। হয় হেরে যাওয়া নিজের কাছে নয়তো রঙচটা পরিবারের কাছে!
_ ☠️
এক সমুদ্র শূন্যতা তৈরি করে যে মানুষটা ছেড়ে চলে যায়। সে সত্যি কি সুখী হয়,,নিজের সুখের জন্য যে অন্যের ভালো থাকা কেঁ'ড়ে নেয়, সে সত্যি কি ভালো থাকতে পারে নাকি সময় তাকেও শা'স্তি দেয়.! প্রতিটি ভুলের শা'স্তি মানুষ পায় তবে মানুষ ঠকা'নোর শা'স্তি একটু বেশি ভ'য়াবহ হয়, ঠিক একি নিয়মে একদিন সেই মানুষটাকেও ঠকতে হয়,,,।
আজ প্রতা'রণা করতে সক্ষম হয়েছে বলে বার বার সেই জিতে যাবে এমনটা নয়,,সময়ের ব্যবধানে একদিন খুব করুন ভাবে ঠ'কে যাবে। অনিশ্চিত সম্পর্ক একটা মানুষকে একটু একটু করে মে'*রে ফেলে,, স্বপ্ন ভা'ঙ্গে,,দ'ম আ'টকে যাওয়ার মতো অনুভুতি তৈরি করে।
কোন অন্যায় না করেও শা'স্তি পেতে হয়,,অবহে'লা সহ্য করতে হয়,,কথা তো দেয় থেকে যাবে কিন্তু দিন শেষে সেই কথা রাখতে পারে না! না সম্পর্কটা পূর্ণতা পায় আর না সব ছেড়ে ছুড়ে চলে চলে আসা যায়... এই মধ্যেবর্তী সময় টুকুতে নিজেকে বড্ড অস'হায় লাগে।
নিজেই যেন নিজেকে ধীরে ধীরে মৃ*ত্যুর দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে. তখন মন হয় চলে যাওয়া মানুষটা সব কিছুর বিনিময়ে যদি একবার ফিরে আসতো। সব নিয়মের বেড়াজাল ভে'ঙে যদি থেকে যেত। এমন কিছু কখনোই সম্ভব নয় তবুও অহেতুক মন ভাবতে থাকে।
সুন্দর ভাবে বাঁ''চার জন্য হলেও কিছু স্বপ্ন থাকতে হয়,,একটা মানুষ আপন হয়ে এসে সেই স্বপ্ন গুলো ভে'ঙে দিয়ে চলে যায়।।
---🍁
তোমাকে যতটা ভালোবেসেছি,
তার কিঞ্চিৎ মাত্র ভালোবাসা যদি নিজেকে বাসতাম তবে আজ তোমার ভালোবাসার অভাবে তিলে তিলে আমাকে পুড়তে হতো না।
তোমাকে যতটা গুরত্ব দিয়েছি,
তার এক অংশ গুরত্ব যদি নিজেকে দিতাম তবে আজ তোমার কাছে নষ্ট ঘড়ি বা পুরাতন ক্যালেন্ডারের মতো পড়ে থাকতে হতো না।
তোমাকে যতটা বিশ্বাস করেছি
তার এক বিন্দু পরিমান বিশ্বাস যদি নিজের প্রতি থাকতো - তুমি বিশ্বাস ভাঙতেই পারো, তবে আজ আমাকে বিশ্বাস শব্দটাই ভয় পেতে হতো না।
তোমাকে যতটা চেয়েছি,
তার এক ভাগ যদি নিজের জন্য নিজেকে চাইতাম তবে আজ তোমার কাছে আমাকে হারাতে হতো না।
তোমাকে যতটা অধিকার দিয়েছি,
তার কিছুটা অধিকার যদি নিজের জন্য জমায়ে রাখতাম, তবে আজ তোমার অবহেলা আমাকে ছুঁইতে পারতো না।
অবহেলা করে গেলে তো যাও
তুমিও কারো না কারো এক বুক অবহেলা নিয়ে ঠিক ফিরবে।
~
এক ফোঁটা অ'ভিমান যদি তোমার চলে যাওয়ার কারণ হয়, তবে মনে রেখো! এই অ'ভিমানের দেয়াল ভে'ঙে আর কখনো বলবো না ফিরে এসো।
লেখা🙏
আপনি একটা বিড়ালের বাচ্চা পালা শুরু করবেন। আপনার খাবার প্লেট থেকে একটুখানি মাছ একটুখানি রুটি কিংবা আপনার মুখের চিবানো একটু মাংশ তাকে খাইতে দিবেন। সে মজা করে খাবে। আপনি ঘুমাতে গেলে আপনার সাথে এসে শুবে। বসে থাকলে কোলে এসে বসবে। আপনি আদর দিবেন। সপ্তাহে একদিন তাকে আপনি আদর করে সাবান শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করাবেন।
আপনি পছন্দসই একটা নাম রাখবেন। নাম ধরে ডাকলে সে দৌড়ে আসবে। আপনি তার সাথে ছবি তুলবেন,স্টোরি দিবেন। মাঝে মাঝে সে আপনাকে বিরক্ত করবে, জিনিসপাতি ভেঙে ফেলবে ছিড়ে ফেলবে। আপনি রাগ হয়ে দুইটা থাপ্পড় দিবেন,কিছুক্ষণ পর আবার আপনিই কোলে নিয়ে আদর দিবেন।
ধীরে ধীরে ছোট অবলা প্রাণীটার প্রতি আপনার প্রচন্ড রকমের মায়া ভালোবাসা সৃষ্টি হবে যে মায়া হাজার টাকাও কেনা যায় না। একটা সময় একটু খোচাখুচি একটু আদর না দিলে আপনার ভালো লাগবে না। শুধু ওই বাচ্চাটার সাথেই অনেক সময় ব্যয় করবেন। ঠিক তখনই কোন রোগ ছাড়া, কারণ ছাড়া একদম হুদাই সে আপনার পাহাড় সমান মায়া ভালোবাসা আদর যত্ন সব ছেড়ে মরে যাবে।
আপনি নিজেকে স্বান্তনাও দিতে পারবেন না, কাঁদতেও পারবেন না। একটা চাপা যন্ত্রণা অনুভব করবেন শুধু।
কেউ হয়তো বলবে "আরে ছোট্ট একটা বিলাই-ই তো মরছে"। তাদের কথা আপনি মেনে নেন যে সে ছোট্ট একটা সামান্য বিলাই কিন্তু ওই ছোট্ট সামান্য বিলাইটার প্রতি আপনার স্মৃতিমাখা পাহাড়সমান দীর্ঘদিনের মায়া আপনাকে যন্ত্রণা দিয়ে যাবে বহুদিন বহুসময়। একটা সময় সব ভুলে গেলেও হঠাৎ মনে পড়লে বুকটা ছেত করে উঠবে,ওর ছবি দেখলে চোখে পানি এসে যাবে। ওইটার মতো মায়া আর কোনোটার প্রতি আনতে পারবেন না সিউর। যতই বলেন সামান্য ছোট একটা বিলাই। মায়া মানুষের মনে বইসা যায়। একদম মনের অতল গভীরে।
লেখা:🪹
অসহায়ত্ব কাউকে জানান দিতে নেই। কিছু জিনিস নিভৃতে খুব অন্তরালে নিজের কাছে রেখে দিতে হয়, অসহায়ত্বও তেমন!
বি'র'ক্ত লাগছে? আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকুন। চাইলে তার কাছে জমানো কথাগুলো বলে দিতেই পারেন।
অ'সহ্য লাগছে চারপাশের সবকিছু? ঘর অন্ধকার করে বালিশে মুখ গুঁজে থাকুন। প্রয়োজনে অনেকখানি কেঁদে নিন। কাঁদলে যে মন হালকা হয় অনেকটা।
মন খা'রা'প থাকলে এক চা বানাতে চলে যান। চায়ে চিনি দেওয়ার আগেই দেখবেন কিছুটা ঠিকঠাক লাগছে। তারপর তৃপ্তি নিয়ে যখন চায়ে চুমুক দিবেন তখন একদম ফ্রেশ!
বই পড়ুন; কবিতা ভালো লাগলে আবৃত্তি, গান ভালো লাগলে প্রিয় গান, ধর্মীয় সুন্দর লাইন শুনুন; পোষা প্রাণী থাকলে তার সাথে সময় কাটান। দেখবেন নিজেকে আর নিঃস্ব লাগছে না।
জানেন তো, নিজের দুঃ'খ সময়ে অন্যের সাথে কাটানোর চাইতে নিজের সাথে কাটানোই ভালো। হয়তো সময় লাগবে কিন্তু একটা সময় পরে দেখবেন কেমন স্বস্তি লাগছে!
বলছি না মানুষের সাথে মেশা বন্ধ করে দিন। মিশবেন, হাসবেন, কথা বাড়াবেন কিন্তু নিজের অসহায়ত্বের কথা কখনো বুঝতে দিবেন না। কারণ আপনার অসহায়ত্ব আপনি ছাড়া কেউ কখনো বুঝবে না কিংবা বুঝতে চাইবে না। আর বুঝলে তারা টার সুযোগ নিয়ে আপনাকে চরমভাবে ভেঙে দিবে। হ্যাঁ, এটাই তি'ক্ত সত্য।
_@
ছেড়ে থাকা বলো, আর দূরে থাকা বলো।
তুমি বললে সবই পারতাম।
অথচ দেখো,তুমি বললে তোমাকেই ছাড়তে!
সব কিছুই ছেড়ে থাকা যায় বলে,
শুধু তোমাকে ছেড়ে থাকা যায় না।
অথচ এখন সেই তোমাকে ছেড়েই আছি।
দুঃস্বপ্ন বলো, দুর্ভাগ্য বলো কিংবা ভয় পাওয়া সমুদ্র,
পাহাড়ে উঠতে ভয় পাওয়া মানুষটা,
পাহাড় বুকে নিয়ে ঘুরে।
কি অদ্ভুত! এসব কিছু ধরে আছি ধরবো না বলে।
এই যে দেখো,
যে দুঃখ গাছের কাছে যেতে চাইনি, চাওনি তুমিও,
সেই দুঃখ গাছও ধরে আছি!
তুমিই দেখিয়ে গেলে সে পথ।
যা আঁকড়ে ধরে রাখার চেষ্টা তা ফসকে গেলো।
আর যা চাইনি কখনো তাই এসে আঁকড়ে ধরলো।
কি অদ্ভুত! কি অদ্ভুত প্যাচানোর জীবন,পোড় খাওয়া নিয়তি।
কবিতা - পোড়ে খাওয়া নিয়তি
তোমার ছাইড়া যাওনের ব্যথাটা এহনও আগের মতোনই টাটায়,শুধু কাউরে কইতে পারি না।তুমি যহন ছাইড়া গ্যালা তহন ব্যথা গুলোন আমারে ঔষধবিহীন বহুত জালাইছে!এহনো জালায়। এই ব্যথার ঔষধ যে নাই ঠিক তা না,এই ব্যথার ঔষধ ঠিকই আছে।এই ব্যথার ঔষধ যে তুমি!যা আজ অন্য কারো সুখে কার্যকরী।
তুমি ছ্যাইড়া যাওনের পর বন্ধু মহল নানান ভাবে সান্ত্বনার বাণী হুনাইছে, ব্যথার ভাগ নিছে।কিন্তু কিছু দিন পর বন্ধু মহলও শান্ত হয়ে ফিরে গেছে, ক্লান্ত হয়ে কেউ কেউ আমারে নিয়া মজা নিছে, থুথু ফ্যালাইছে,তাও তোমার ব্যথা শান্ত হইলো না। একটা সময় পর সকল ভাগের ভাগী আমার আমিই।আসলে যার ব্যথা সেই বুঝে যার যায় সেই খুঁজে কি হারাইছে।
তার পর থেইক্যা আর কাউরে তোমার দেওয়া ব্যথা নিজের মনে কইরা কইতে যাই নাই, ব্যথা গুলোর মতোন নিজের কইতে আমার আমিই।খড়ের গাদার মতোন বুকের ভিতর গাদা কইরা রাইখা দেই, হগল দিন নানার ব্যস্ততার অজুহাত দিয়া থামায় থুই। রাত অইলে আর থামাতে পারি না। আগুনে তাপ বেশি অইলে ভাতের ফেন যেমন কইরা উথলে ওঠে, বুকের ভিতর যে আকাশ বদলি কইরা চুলা বানাইয়া রাইখা গেছো, রাত যতো বেশি অয় বুকের ভিতর তোমার দেওয়া ব্যথা ততো উথলে উঠে।
আমারে তুমি জ্যান্ত খুনে মাইরা গ্যালা,রাত দিন কেউ সালা আমার না।দিনে হাসি অভিনয়ে,রাতে মঞ্চে দর্শক নাই।তুমি ছাইড়া যাওনে আজও আমি তোমার দেওয়া দুঃখে পুইড়া হচ্ছি ছাঁই।
ছাইড়া যাওনের গল্পে জীবন –৩
লেখা—🛌
কেউ আপনাকে অ'ন্যায় ভাবে ঠ'কিয়ে জিতে গেছে?...
তাই কি ভাবে Revenge নেওয়া যায় ভাবছেন? ছেড়ে দিন সে ভাবনা! যে আপনাকে অন্যায়ভাবে ঠ'কিয়ে জিতে গেছে তাকে শা'স্তি দেওয়ার জন্য কখনোই নিজের সুন্দর মনটাকে কু'লসিত করতে যাবেন না;
মনে রাখবেন! যারা কাউকে ঠ'কায় তারা আর যাইহোক কখনোই ভালো মানুষ হয় না... কারণ! ভালো মানুষ কখনো কোনো অবস্থাতেই কাউকে ঠ'কাতে পারে না, আর তাই যারা ভালো মানুষই হয় না তাদের কাছ থেকে ভালো কাজ আশা করাটাও বোকামি ছাড়া কিছুই না;
কিন্তু! তাই বলে কি Revenge নিতে নি'ষে'ধ করতে চাচ্ছি ভাবছেন?... না, না একদম -ই তা নয়, Revenge কেনো নিবেন না! Revenge তো অবশ্যই নিবেন কারণ! ক্ষ'মা করাটাকে আজকাল দু'ষ্টলোকেরা মহত্ব না ভেবে দূ'র্বলতা মনে করে, তাই Revenge অবশ্যই, অবশ্যই নিবেন;
কিন্তু! এই Revenge নেওয়ার পথটা একটু ভিন্ন হবে...
আপনি চান বা না চান, মানুন কিংবা না মানুন, তবে জেনে রাখবেন- Revenge of the nature বলে একটা কথা আছে যাকে বাংলায় আমরা প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে থাকি, এটা আসলে ঘটবেই, হয় আজ নয় কাল, একদিন না একদিন প্রকৃতি তার নিজস্বতায় প্রতিশোধ নিবেই;
কখনো কখনো কেউ কাউকে ঠ'কিয়ে, কখনো কখনো কেউ কারো সাথে অন্যায় করে... ভালো থাকে বলেই আমরা বিশ্বাস করি যে, যারা ঠ'কায় তারাই ভালো থাকে, হ্যাঁ তারা অবশ্যই ভালো থাকে তবে তাদের এই ভালো থাকাটা সাময়িক, ঐ যে কথায় আছে না-- "প্রকৃতি ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয় না" তাদের ঐ ভালো থাকাটা হচ্ছে- 'প্রকৃতির ছাড় দেওয়ার অংশ বিশেষ', আর ছেড়ে না দেওয়াটা হচ্ছে- "প্রকৃতির প্রতিশোধ"
তাই! কোনো রকম রা'গ - ক্ষো'ভ, অ'ভিযোগ, ঘৃ'ণা না রেখে সবচেয়ে বড় Revenge নেওয়ার নেওয়ার চেষ্টা করুণ, আর সে প্রন্থাটা হচ্ছে-- সবটা স্রষ্টার হাতে ছেড়ে দেওয়া, দেখবেন তাতে সে শা'স্তিও পাবে আর আপনি শান্তিও পাবেন;
"Revenge"
তুমি হারি'য়ে যাও'য়ার পর আমি নিজে'কেই হারি'য়ে ফেলে'ছি।
ক'তো রাত যে না ঘুমি'য়ে স'কাল করেছি, তবুও তোমায় না ভেবে থাক'তে পা'রিনি।
•
জানো আজ'কাল আমার চো'খ দিয়ে আর পানি ঝড়ে না,কি'ন্তু বুকের ভিতর অ'সহ্য যন্র'ণা যা আমাকে ভী'ষণ ক'ষ্ট দেয়।
•
খুব মনে পরে তোমায় খুব ছুঁ'তে ই'চ্ছে করে তোমায় এক'টু কথা বলতে ই'চ্ছে করে,
কি'ন্তু কি ক'রার তুমি তো আর আমায় ভালোবাসো না।
•
তাই সব চাও'য়া ই'চ্ছে মা'টি চা'পা দিয়ে ক'ষ্ট নিয়ে বেঁ'চে থাকতে হবে,
তোমায় না পাও'য়ার আ'ক্ষেপ নিয়ে বাকি'টা জীবন শু'ধু তুমি ভালো থে'কো।
~☠️
কে কাহারে যতন করিবে। নিজেকে নিজেই যতন করিতে হয়।
লেখা🧍
কিছু মানুষ সবসময় একা থাকতে ভালোবাসে।
তারা একা খায়, একা ঘুমায়, একা ঘুরতে যায়, একাই কথা বলে।
খুব ভালো নয় বিষয়টা।
তবুও এইসব মানুষকে আমি সম্মান করি।
কারো উপর নির্ভর না করে বেঁচে থাকতে পারে। ভালোবাসা, সম্পর্ক, পরিবার নিয়ে মাথাব্যথা নেই। কেউ থাকলে সম্পর্ক, নয়তো একাকী। বৈচিত্র এদের টানে না। টানতে পারেও না। খুব শক্ত করে মনটাকে বেঁধে তামার কলসিতে মুখ বন্ধ করে রেখে দেয়। কেউ কেউ এসে বাজিয়ে দেখে। ভিতর থেকে শব্দ ও আসে। কিন্তু কেউ কথা বলে না। শব্দ না বললে, মানুষের আভভাবে অন্যে পাগল ভাবে।
একা মানুষ গুলো একরকম পাগল।
খেতে পেলে খায়, নয়তো ঘুমিয়ে থাকে। রাতে ঘুমিয়ে গেলে তাদের খিদে পায় না। ঘুমিয়ে রাত পার করে সকালে আবার কাজ। খিদের জ্বালা টুকু ভালোবাসা ভুলিয়ে দেয়। ওরা পথ চলে।
আবার একা থাকে, একা ঘুমায়।
শব্দ করে কাঁদে একমাত্র ভোররাতে।
সম্পর্কের মানুষগুলো তখন একে অপরের মধ্যে মত্ত।
তখন ওরা কাঁদতে থাকে। চিৎকার করে নয়। অল্প আর ধীরে। কেউ শুনতে পায় না। শুনতে দেওয়া হয় ও না। আমি তাদের গল্প লিখতে চাই। তাদের চিনতে ও চাই। তাদের মতো হতেও চাই।
হারতে যাদের ভয় নেই তারাও একদিন হারিয়ে ফেলে, জানো তো?
--- 🍁
তোমার কথা আমার মনে নেই! একটুও মনে নেই। সময়ের এই বিবর্তনে ভুলে গেছি অনেক কিছু। আর যার বেশির ভাগেই জুড়ে ছিলো তোমার স্মৃতি।
কি বিশ্বাস হচ্ছে না? হ্যাঁ সত্যি, তোমার কথা এখন আর আমার মনে নেই। মনে রাখতে নেই।
তুমি হাসলে গালে ঠিক কতোখানি ভাঁজ পরতো; চোখের নিচের ডার্ক সার্কেলের দরুন তোমার চোখটা কেমন ছিলো; তোমার কন্ঠ স্বরে ঠিক কতোখানি কম্পন ছিলো; তোমার হাতের স্পর্শটা ঠিক কেমন; পা দুটো কি রকম; বুকটা কতোখানি লোমশ! কিচ্ছু মনে নেই আমার। মনে পরে না। ভুলে গেছি সব। ভুলে যেতে হয়, হচ্ছে।
এই যে বলেছিলে, দূরত্ব বাড়লেও মনের টান ঠিকই থেকে যাবে কিন্তু কি সুন্দর ভাবে তুমি সেদিনও মি'থ্যা আশ্বাস দিয়েছিলে। আমাদের এই দূরত্ব কি দারুণ ভাবে গি'লে খেয়েছে তোমার স্মৃতি। ঘুণপোকারা একটু একটু করে স্মৃতিগুলো কেমন ছিঁ'ড়ে ফেলছে। হয়তো তাই তোমায় মনে পরে না।
সত্যি বলছি, তোমার হাসি বা কান্নার শব্দ এখন আর আমার মনে পরে না। ভুলে গেছি তোমার প্রিয় রঙ থেকে শুরু করে সব ,সব কিছু! মনে নেই তোমার অবয়ব, আমাদের ছোট্ট সাজানো সংসারের গল্প। আমি সব ভুলে গেছি। ভুলে যেতে হয়। ভুলে যাচ্ছি। ভুলে যাবোও!
R
আজ অব্ধি আমায় দেয়া কথা কেউ'ই কখনো রাখেনি। না কখনো প্রিয় বন্ধুটা, না ভালোবাসার মানুষ, এমনকি পরিবারের লোকেরাও এ-বিষয়ে পিছিয়ে নেই একটুও।
তাদেরও বা দোষ কোথায়? তারা তো শুধুমাত্র মুহূর্তকে সুন্দর করার জন্য বলে ফেলে অনেককিছুই। পরে আর কথা রাখা তো দূর ভুলেই গেছে কি কথা দিয়েছে তারা।
আমি বরাবর বোকার মতো বিশ্বাস করে গেছি যারা যা বলেছে। অপেক্ষা করে গেছি সেই দিনের যখন অবসান ঘটবে এ-অপেক্ষার। সৌভাগ্যক্রমে তেমন সুদিন আমার জন্য আসেনি। হয়তো খুশির চোটে ম|রেই যেতাম, তাই!
দোষ তাদের না যারা নিজেদের ব্যস্ততা মিটিয়ে অবসর পেলে আমায় সময় দিয়েছে। ভুল তাদের না যারা আগে নিজেদের কথা ভেবে পরে আমার দিকে নজর দিয়েছে।
অপরাধ তাদের না যারা কথা রাখেনি বরং ভুল আমার।
কারণ আমি আশা করেছি। স্বপ্নে বুক বেঁধেছি। নিজের আগেই সবার কথা ভেবেছি। নিজের কাজ ফেলেও সব সময় অন্য সবার মন রাখতে চেয়েছি। এতো সবের জন্য আমার তো ক|ষ্টই প্রাপ্য ছিলো, যা আমি পেয়েও গেছি।
অ'ভিযোগ জমিয়ে রাখতে নেই। হয় ক্ষ'মা করে দিতে হয়, নাহয় সরে আসা লাগে। আমি ক্ষ'মা করবার মতন ম'হত্ত্ব নিয়ে পৃথিবীতে আসিনি; তাই সরে আসি নিঃশ'ব্দে, নিঃশ'র্তে, গো'পনে!
লেখা :মৃত
অনুভূতি।।
অনুভূতি এক অদ্ভুত জিনিস!
আপনার জন্য যার কোন অনুভূতি নাই
তার সামনে আপনি
কাতরাতে কাতরাতে মরে গেলেও
তার কিছু আসবে যাবে না।
আবার আপনার জন্য যার অনুভূতি আছে ;
আপনার হাতের আঙ্গুলে সুঁই ফুটলেও
তার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হতে থাকবে।
সুতরাং আপনার জন্য যাদের কোনো অনুভূতি নেই
এমন মানুষদের সামনে নিজেকে সংযত রাখুন।
কপিরাইট
মানুষ থ্যাইকা যাওনের জন্যই আহে,স্বপ্ন দেহায়,ভালবাইস্যা বুকের ভিতর মানচিত্র খুড়ে।তবুও ক্যান জানি একদিন সব কিছু ফ্যালায় থুইয়্যা হারায় যায়। যেমন কইরা পানির মাছ শিকারী কুচ দিয়া আঘাত কইরা শিকার করে।তেমন কইরা তুমিও আমারে শিকার করলা।
তুমি যদি ষোল আনা নাই হইবে,তয় কেন চার আনা দিয়া আমারে কাছে টানলে ? স্বপ্ন দেহাইল্যা? ষোলো আনার বারো আনাই কেন নিয়ে গ্যালা?
চার আনার দুঃখ থুইয়্যা, বাকি বারো আনা চার আনা স্বপ্ন চার আনা সুখ আর চার না নিজেরে নিয়া গ্যালা।স্বপ্ন দেহানোর পর অন্তর চোখে কুচ মাইরা দেহনের সুযোগ চিরতরে নাই কইরা দিলা? মানচিত্র আগুন ধরাইলা?
তুমি এমন করবা এইডা কহনোই ভাবি নাই।
কোন ঘরে চুরি হইলে হেই ঘরে অনেক কিছুই থ্যাইকা যায় আর তুমি চুরি করতে আইস্যা আমার মনডারে পুড়াইয়া দিল্যা! ঘর পুড়লে হেই ঘরের কিচ্ছু থ্যাহে না, সব ছাই হইয়া যায়। আমার মনডারে তুমি ছাই বানাইল্যা!
মন পুড়ার গন্ধ নাই বইল্যা কোন বিচার অইবো না ভাবছো? দেশের আইন অনুযায়ী এই পুড়ে মারার বিচার ধারা না থাকলেও, খোদার রাজ্যে ঠিকই বিচার অইবো। মনে রাইখো খোদা নাকি ছাড় দেন, ছাইড়্যা দেন না।
লেখা—মৃত্য
মুক্তি চাও, দিবো তবে!
বলে যাও, বি'শ্বা'সঘা'ত'কতার ক্ষতিপূরণ কী দিবে?
ভালো রাখার দায়িত্ব নিবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলে-
কিন্তু কী অ'দ্ভুত তাই না!
আজ তুমিই সেই মানুষটার ভালো থাকা একেবারেই কেড়ে নিলে।
এক সাথে দু'জনার পথচলার কথা ছিলো-
তবে, মাঝপথে কেনই বা পথচলা থেমে গেলো!
আছে কি এর উত্তর?
হয়তো আছে 'অজুহাত'..
লেখা : মৃত
ভয়ংকর ভাবে তোমাকে মনে পড়ছে!
তুমি অন্য কোথাও তাকিয়ে আছো।
ভয়ানক ভাবে চোখে ভাসছে তোমার মুখ,
তুমি অন্য কারো বুকে চেপে আছো!
তুমি মালা হয়ে থাকার কথা ছিল যেখানে আমার গলার,
সেখানে আমি ঝুলন্ত রশ্মিতে অসংখ্য মুখের ভীড়ে, তোমাকে দেখছি।
তুমি ঝুলে থাকার কথা সেখানে আমার গলায়।
সেখানে অন্য কারো গলায় বিজয় মালা হয়ে আছো!
জল মুছে দেওয়ার কথা ছিল যেখানে আমার চোখে।
সেখানে অন্য কেউ!
তুমি আমার চোখের জল হয়ে আছো!
শান্ত পরিপাটি, যে ঘরে তোমার শীতলপাটি হবার কথা ছিল সেখানে ভয়াবহ ঝড়!
তুমি বাতাস হয়ে আঘাত আনছো দুইশত ছয় খুটি বিশিষ্ট ঘরে! চূর্ণবিচূর্ণ সব।
ভালবাসার পরশে আমার যেখানে শান্ত শীতল শয্যায় ঘুম হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো তোমার কোলে।
সেখানে ভয়াবহতার আগ্নেয়গিরি আমাকে গ্রাস করছে
তোমার চলে যাওয়ার শোক!তলিয়ে নিচ্ছে নির্ঘুম রাত।
ভয়াবহ ভাবে স্মৃতি স্বারক লিপিতে একটা নামের মৃত্যু হচ্ছে! যার খেলনার জন্য জমিয়ে রাখা খুচরো পয়সা তোমার পেটে ক্ষুধা, সেইদিনও সাক্ষী দিলো আমার আদালতে।
তুমুলযুদ্ধ হচ্ছে তোমার নামে!
আমি পরাস্ত তোমার দরদী স্মৃতির আঘাত।
ভয়ংকর ভাবে তোমাকে তুমি গুছিয়ে নিলে।
ভয়ানক এক দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমাকে মারলে।
বেকারত্ব ঘুচিয়ে একদিন আমি প্রেমিক হবো!
মনে রেখো তুমি সেদিন প্রতারণার আসামি হবে।
লেখা-নাম বললে সমাজ খারাপ রিভিউ দিবে।
প্রতিটি সফল পুরুষের পিছনে তাঁর মহিলা। একজন সফল পুরুষের পতনের পিছনে সাধারণত অন্য মহিলা।।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Sunamganj
3010
Dowara Bazar Road
Sunamganj, 3070
তুমি যে অবস্থায় আছো সেটা অন্যের কাছে স্বপ্ন, তাই হতাশ না হয়ে শুকরিয়া আদায় করো! আলহামদুলিল্লাহ 🌸
সুনামগঞ্জ
Sunamganj
হক্বের উপর অটল থাকতে হলে পিছনে অনেক বাধা আসবেই।
Sunamganj
It is my personal page. Everyone like this page & support me please. To know more about me
Sunamganj
There is no way to return to life! You have to make your own place. No one leaves the place.
Sunamganj
__🌺'༉༎ ︽︽︽︽︽︽︽︽•••︽︽︽︽︽︽︽︽ ❤✦.لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللّٰهِ.✦❤ ︾︾︾︾︾︾︾︾••