Onim Chowdhury
➳͟ₒ͟ₙ͟ᵢ͟ₘ͟ヅ
শূন্যে লাফাচ্ছে হরিণ... এক লাফেই তেইশ হাত!
আর বাঘ যায় এক লাফে বাইশ হাত। তাহলে অংকের হিসেবে বাঘ কখনও হরিণকে ধরার কথা নয়।
কিন্তু বাস্তবে ঘটছে উল্টোটা। বাঘের হাতে হরিণকে কাবু হতে হয়। কিন্তু কেন?
কারণ হলো— হরিণ লাফাতে লাফাতে কখনও কখনও পিছন ফিরে তাকায়, বাঘের চাইতে সে কতোটা এগিয়েছে তা বুঝার জন্য।
আর এটাই হয় সর্বনাশের কারণ। পেছন ফিরতে গিয়ে এক লাফ কমলেই তেইশ হাত পিছনে চলে আসে!
Science Panacea
তাই জীবনের চলার পথে কখনো কখনো শত বাধা বিপত্তি থাকলেও পিছনে তাকাতে নেই। দৃঢ় প্রত্যয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নামই হচ্ছে স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছানো।
একসময়,
আমাকে ভালোবাসার জন্য অনেকেই ছিলো
কোনোকিছুরই অভাব ছিলো না😥
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে
এক এক করে সবাই চলে গেল আমার লাইফ থেকে 💔
এরপর কিছু দিন একাই থাকলাম🚶🚶
ঠিক একা না,🏃🏃
ফ্রি-ফায়ার,পাব-জি,ফেইসবুকের নিউজফিড,
ছাড়াও টিকটক ও লাইক appসাথে খাওয়া দাওয়া ও ঘুম😴
এভাবেই অভ্যাসটা হয়ে যাচ্ছিলো💔
বাস্তবতার সাথে এভাবেই মানিয়ে নিচ্ছিলাম নিজেকে😥
নিজের লাইফকে কোন দিক এ নিয়ে যাচ্ছিলাম
সেটাও ছিল অজানা😌😌
এমন সময়⌚
জীবনে আগমন ঘটে একজনের
তার আগমনটা ছিল অপ্রতাশিত
কিভাবে আসলো,🤔
কেনো আসলো,🤔
কিভাবে এতো কাছের হলো,🤔
সেটা আজও আমার কাছে অজানা 🤔🤔
তারমধ্য দিয়ে নিজেকে নতুন ভাবে খুজতে খুজতে🧐
অতীত কে ভুলতে চেষ্টা করলাম💔💔💔
এভাবেই তাকে,😌
ভালবাসলাম ❤
বেশি ভালবাসলাম ❤
অনেক বেশি ভালবাসলাম💓
নিজের সবটা দিয়ে ভালবাসলাম💕
সে আমার ভালবাসা বুঝতে পারল💝
আমি তার খুব কাছের একজন হয়ে গেলাম👩❤️👩
সে আমার আরো কাছের হয়ে গেল👨❤️💋👨
নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম🤗
তারপর
যদিও হারানোর ভয় ছিল না,
কেননা,সে ছিল অপ্রত্যাশিত🙄
তবুও,
তাকে হারিয়ে ফেললাম😭😭
পুরোনো স্মৃতি গুলো যেন আবার হাজির হলো😭😭
কি করবো কিছু বুঝতে না পারার কারণে, তাকে আর কিছু বলা হলো না🥺🥺
আবারো হারিয়ে ফেললাম নিজেকে😭😭
মনে জমে থাকা কষ্টগুলো তো কেউ বুঝে নাহ,💔
তাইনা💔💔
এত কিছু লেখা সম্ভব না😥
তোর উদ্দেশ্যে একটাই কথা..
-" তুই হারিয়ে গেলে নিজেকে ফিরে পাব না,
- একবার হারিয়ে গেলে,হয়তো শত ইচ্ছা থাকা সত্বেও আর ফিরে পাবি না🤠
# $ #
**বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন**
**১. বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত?**
(A) ঢাকা
(B) চট্টগ্রাম
(C) সিলেট
(D) খুলনা
**উত্তর: (B)**
**২. বঙ্গবন্ধু টানেল কত দীর্ঘ?**
(A) ৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার
(B) ৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার
(C) ১০ দশমিক ৫ কিলোমিটার
(D) ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার
**উত্তর: (D)**
**৩. বঙ্গবন্ধু টানেল কবে নির্মাণ শুরু হয়?**
(A) ২০১৪ সালে
(B) ২০১৫ সালে
(C) ২০১৯ সালে
(D) ২০১৭ সালে
**উত্তর: (C)**
**৪. বঙ্গবন্ধু টানেল কবে উদ্বোধন হয়?**
(A) ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর
(B) ২০২৩ সালের ২৭ ডিসেম্বর
(C) ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর
(D) ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর
**উত্তর: (A)**
Wikipidar তথ্য অনুসারে:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল বা বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু সুড়ঙ্গ বা কর্ণফুলী টানেল হল বাংলাদেশের চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত একটি সড়ক সুড়ঙ্গ। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সুড়ঙ্গ পথটির উদ্বোধন করেন।[১] এই সুড়ঙ্গটি চট্টগ্রাম শহরের বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণ পাড়ের আনোয়ারা প্রান্তের চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড এবং কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড কারখানার মাঝামাঝি স্থান দিয়ে গিয়ে নদীর অপর প্রান্তে পৌঁছে নদীর দুই তীরের অঞ্চলকে যুক্ত করেছে। এই সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক যুক্ত হয়।[২] বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য ৩.৩২ কিলোমিটার। এই সুড়ঙ্গটি বাংলাদেশের প্রথম সুড়ঙ্গ পথ এবং দক্ষিণ এশিয়ায় নদী তলদেশের প্রথম ও দীর্ঘতম সড়ক সুড়ঙ্গপথ।[৩][৪] চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড এই সুড়ঙ্গের নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে।[৫] কর্ণফুলী নদীর মধ্যভাগে সুড়ঙ্গটি ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থিত।[৫]
এই প্রশ্নগুলি বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রাথমিক বিষয়গুলি সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা দেবে।
tiktok.com/
➳͟ₒ͟ₙ͟ᵢ͟ₘ͟ヅ 🖤🥀
সুন্দর মুহূর্ত গুলো 🖤🥀
প্রিয় মানুষ, বন্ধু-বান্ধব, এমনকি নিজের
ফ্যামিলিতেও নাহ!🙃🌸🥀
টাকা না থাকলে আপনার কোথাও দাম নেই!🙂
বেশী আগ্রহ দেখালে মানুষ সস্তা ভাবে! তার প্রমাণ
আমি নিজেই! ব্যাপার না, জীবন সুন্দর!'😊
শহরের বড় রেস্টুরেন্ট নয়, এক সময় গ্রামের সেই দোকানের
চায়ের আড্ডাটা আমার কাছে ভীষণ দামি ছিল 🖤🥀
তিনি ঠান্ডা জল থেকে বাঁচাতে তার ডুবন্ত বন্ধুর দিকে হাত বাড়াতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা করলেন না, বরং ঠান্ডা জলে সামান্য গরম পানি ঢেলে সাহায্য করার ভান করলেন।
কিছু লোক প্রয়োজনের সময় আপনার সাথে থাকার ভান করে কিন্তু তারা আসলে আপনাকে ডুবতে দেখে আনন্দ পায়।
'চোখ বন্ধ করে দেখুন আপনার আশেপাশে এমন অনেকেই আছে যারা সাহায্যের নামে ভনিতা করে আর আপনার কষ্ট দেখে পৈশাচিক আনন্দ পায়' - এদের থেকে দূরে থাকুন।
- তাকে দেখে নি বহুদিন হলো.!!, 🙃🥀💔
𝙽𝚊𝚖𝚎 : 𝐌𝐮𝐬𝐥𝐢𝐦
𝙵𝚊𝚝𝚑𝚎𝚛'𝚜 𝙽𝚊𝚖𝚎 : 𝐀𝐝𝐚𝐦
𝙲𝚛𝚎𝚊𝚝𝚘𝚛 : 𝐀𝐥𝐥𝐚𝐡
𝙸𝚍𝚎𝚊𝚕 : 𝐌𝐮𝐡𝐚𝐦𝐦𝐚𝐝 (𝐏𝐁𝐔𝐇)
𝙷𝚘𝚕𝚢 𝙱𝚘𝚘𝚔 : 𝐐𝐮𝐫𝐚𝐧
𝚁𝚎𝚕𝚒𝚐𝚒𝚘𝚗 : 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦
𝙸𝚍𝚎𝚗𝚝𝚒𝚝𝚢 : لَا إِلٰهَ إِلَّا الله مُحَمَّدٌ رَسُولُ الله
𝙷𝚘𝚋𝚋𝚒𝚎𝚜 : 𝐍𝐚𝐦𝐚𝐳 𝟓 𝐭𝐢𝐦𝐞𝐬 𝐚 𝐝𝐚𝐲
𝙿𝚛𝚎𝚜𝚎𝚗𝚝 𝙰𝚍𝚍𝚛𝚎𝚜𝚜 : 𝐃𝐮𝐧𝐢𝐲𝐚
𝙿𝚎𝚛𝚖𝚊𝚗𝚎𝚗𝚝 𝙰𝚍𝚍𝚛𝚎𝚜𝚜 : 𝐉𝐚𝐧𝐧𝐚𝐭 (𝐈𝐧 𝐬𝐡𝐚 𝐚𝐥𝐥𝐚𝐡)
শিমুল তোলার বালিশে ঘুম পাড়াবো আয়, কিংবা- ঘুম পাড়ানী মাসী পিসি আমার বাড়ি এসো,
হয়তো কখনো তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে গান টা গাওয়া হয় নি তবুও ছোট্ট ক্লান্ত দেহ ঘুমের কাছে আজ জয়ী,,,,
হিংস্র পশুও পরম মমতায় নিজেকে সঁপে দিয়েছে,
ভালো থাকুক প্রতিটি ভালোবাসা,
ফাইজলামির একটা লিমিট থাকা দরকার।😒
Facebook মেইন গেটের বাতি কে অফ করে দিছে।
আসার সময় আমি পড়ে গেছি।😥😥😥
তুমি আমায় ছেড়ে চলে যাওয়ার পর, প্রতিটা দিন মৃত্যু চাইতাম। কিন্তু বিশ্বাস করো, আজকাল আমি বাঁচতে চাই। প্রান ভরে বাঁচতে চাই।
তুমি আমায় ছেড়ে চলে যাওয়ার পর, কাঁদতে কাঁদতে আমার চোখের নিচে কালি পরে গিয়েছিলো। কিন্তু বিশ্বাস করো, আজকাল সেই চোখ দুটোই আমি কাজল দিয়ে সাজাই।
তুমি আমায় ছেড়ে চলে যাওয়ার পর, আমি ঠিক মতো খেতে পারতাম না। সমস্ত আবেগেরা গলায় দলা পাকিয়ে থাকতো। আমার গলা দিয়ে খাবার নামতো না। কিন্তু বিশ্বাস করো, আজকাল আমি খুব সহজেই খাবার খেয়ে নিই৷ আমার একটুও কষ্ট হয় না।
সেই সব দিনগুলো এখনের মতো এতো সহজ ছিল না। অনেক কাঠ খোর পুড়িয়ে আমি নিজেকে ভেঙ্গে আবার গড়েছি। জানো তো, এখন আর আমি তোমাকে ভালোবাসি না। আজকাল নিজেকেই বড্ড বেশি ভালোবাসি৷ কারন আমি একটা বাঁচতে শিখে গেছি প্রিয়।
ঠকায় একজন🙂
কিন্তু বিশ্বাস উঠে যায় সবার উপর থেকে🙃💔🥀
পরিবার থেকে দূরে থাকতে পারলেই হয়তো এই জেনারেশনের ছেলেমেয়েগুলো মেন্টালি ঠিক থাকতো। পরিবার এখন এমন একটা জায়গায় পরিণত হয়েছে যেখানে থাকা যায় না,কথা বলা যায় না, নিজের স্বপ্ন পূরণ করা যায় না ! 🙂
দুজনের মধ্যে ছেড়ে যাওয়ার ভয়
থাকলেও সম্পর্ক টিকে গেলে ও
ফ্যামিলি নামক শব্দটার জন্য
হাজারো সম্পর্ক ভেঙে যায়😥😥
কথা টা সত্যি & বাস্তব 💔💔💔
এই আমি আর সেই আমি পুরোটাই বিপরীত,,,
তোমাকে কেন ভালবাসা যায় না বল,,, পুরোটাই যে তোমারই প্রতিদান !!!
ক্ষেত_যখন_বড়লোকের_ছেলে
#পর্ব_৫
লেখা ; Onim Chowdhury
সেন্টারের কাছাকাছি যেতেই বাবা কল📱📱 দিয়ে জানতে চাইলেন যে কোথায় আছি।।
আমি বললাম যে,সেন্টারের কাছাকাছি আছি আর ৫ মিনিট লাগবে।।।।
তারপর কল কেটে দেই।।
কিছুক্ষণ পর সেন্টারে পৌছে আমি অবাক হয়ে যাই।।।😱😱😱
সেন্টারের গেট থেকে ভিতর পর্যন্ত রেড কার্পেট দিয়ে যাওয়ার সুন্দর রাস্তা তৈরি করা হয়েছে।।
তার উপরে গোলাপের পাপড়ি দেওয়া।।
তারপর আমি ভিতরে প্রবেশ করলাম।।
সাথে হারামিগুলা।।আর পিছনে গার্ডরা।।
ভিতরে এক পা এক পা করে এগুচ্ছি আর পাশ থেকে
কয়েকজন ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দিচ্ছে।।।
আমার এই বেশ দেখে নিধি হা করে তাকিয়ে আছে।।😱😱😱
আমি ভিতরে প্রবেশ করে নিধিকে বললাম- কি মেডাম হা করে আছেন কেন।।
মুখে মাছি ডুকবে তো।।(কানে কানে)
তারপর বাবা সকল বিসনেস ক্লাইন্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন।
আর বললেন- এখন থেকে আমিই এই অফিস সামলাবো।।।
মিঃআজমল সাহেব আমার কাছে ক্ষমার চাইলেন কালকের জন্য।।
আমি বললাম আংকেল আমারই ভুল হয়ে ছিল।।
কি করব বলেন ছোটবেলার অভ্যাস এতো তাড়াতাড়ি কিভাবে যাবে।।।
আর আমি কিছু মনে করি নাই।।
আপনিও।এইসব ভুলে যান।।।
তারপর বাবা মাইকে এনাউন্স করলেন যে এখন আমার আর
নিধির এংগেজমেন্ট হবে।।
তাই আমাদের স্টেজে যেতে হবে।।
তখন নিধির দিকে তাকিয়ে দেখি সে খুব অভাক হয়েছে😱😱😱তা তার চেহারা দেখে বুঝা যাচ্ছে।।
আমি তার কাছে গিয়ে বললাম- কি মেডাম এখনই এতো চমকে গেলে হবে না।।
আপনার জন্য আরও অনেক চমক বাকী আছে।।
আপাদত স্টেজে চলুন।।(কানে কানে)
তারপর নিধি আমার সাথে স্টেজে গেল।।
তারপর আমরা একে অপরকে আংটি পড়ালাম।।
তারপর কেক কাটা হল।।
সবাই একসাথে খাওয়া দাওয়া করে যে যার যার মতো চলে এলাম।।
আর বিয়ের দিন ১৫ দিন পর ধার্য করা হয়েছে।।
সেন্টার থেকে আসতে আসতে রাত ২ টা বেজে গেল।।
আমি আমার রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে ঘুমিয়ে গেলাম।
কারণ-কাল অফিসে একটা জরুরি মিটিং আছে।।।
এদিকে নিধির বান্ধবী রিয়া তাকে বলল-
রিয়া- আমি তকে সেদিন বলেছিলাম কিন্তু তুই শুনিস নি।।
আর কালকে তর জন্মদিনের পার্টিতে কিভাবে তাকে অপমান করলি।।
এখনও আমার কেমন জানি লাগতাছে।।
নিধি-আমি কি জানতাম নাকি।।
যে হারামিটা এইরকম ছদ্মবেশ ধরে চলাফেরা করত।।।
রিয়া- এখন এইসব চিন্তা বাদ দে।।
আর কালকে সব কিছুর জন্য ক্ষমা চেয়ে নিবি।।
সকালে,,,,,
ঘুম থেকে উঠে রেডি হয়ে নিলাম।।
তারপর রুম থেকে বের হয়ে কিছু হালকা নাস্তা করে অফিসে চলে গেলাম।।
গিয়ে নিজের কেবিনে বসার সাথে সাথে আমার ফোনে
unown নাম্বার থেকে কল আসে।।
কল রিসিভ করে,,,,,,,,,,,,,,
আমি-আসসালামু আলাইকুম।।
ওপাশ থেকে- ওয়ালাইকুম সালাম।।(মেয়েলী কন্ঠে)
আমি- জ্বী, কে বলেছেন? 🤔🤔
গতকাল ছিল আমার নতুন টিউশনির প্রথম দিন। কিন্তু বড়ভাই সাবধান করে দিয়েছে ছাত্র নাকি অনেক টাউট বাজ আমি যেন সেই ভাবে পড়ায়।
প্রথম দিন।
--তোমার নাম কি?
~স্যার আমার নাম ফটিক কিন্তু আমার স্কুলের বন্ধুরা আমাকে আদর করে ফটকাবাজ বলে ডাকে।
ছাত্রের মুখ থেকে এই কথা শুনায় বুঝতে পারছিলাম ছাত্র আমার ১ নাম্বারের টাউটার। আমিও কম যায় না। আমি আমার ছাত্রকে বললাম,
--শুনো ফটিক আমি খুব রাগী একটা মানুষ।তোমার মত অনেক ফটকাবাজ ছেলেদের আমি পিটিয়ে মানুষ করেছি।তাই আমার সাথে কোন চালাকি করবে না। প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিনেই শেষ করতে হবে।
ছাত্র আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললো,
~আমি কি আপনাকে স্যার বলে ডাকবো না কি দুলাভাই বলে ডাকবো? 😜😜
--দুলাভাই বলে ডাকবে মানে!! ফাজলামি করো? স্যার বলে ডাকবে।
~আসলে ২ দিন পর তো আপনি আমার দুলাভাই হবেন তাই আগে থেকে ডাকার অভ্যাস করে নিচ্ছি। :-D
-- দুলাভাই হবো মানে?
~স্যার আমার ৩ বোন। ২ বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। কিভাবে হয়েছে জানেন?
-- কীভাবে?
~স্যার আমাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা তেমন ভাল না। তাছাড়া বর্তমানে মেয়ে বিয়ে দেওয়া অনেক টাকার ব্যাপার। আমার আব্বু আম্মু খুব চালাক।
তারা চালাকি করে ভার্সিটি পড়ুয়া ভাল একটা ছেলেকে আমাকে পড়ানোর জন্য নির্বাচিত করে।তারপর ঐ স্যার যখন আমায় পড়াতে আসে তখন তাকে আমার আব্বু আম্মু খুব আদর যত্ন করে।
পড়ানোর সময় আমার আপু খুব সুন্দর করে সেজে স্যারের সামনে ঘুরঘুর করে। তো একদিন আমাকে শিখেয়ে দেওয়া হয় আমি যেন পড়ার সময় মিথ্যা কথা বলে ওয়াশ রুমে চলে যাই।
আর আমিও তাই করি।
তখন আপু স্যারের রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দেয়। আর একটু পরেই আব্বু আম্মু দরজা ধাক্কাধাক্কি করতে থাকে। তখন আপুই কান্নাভেজা চোখে দরজা খুলে। :-D
তারপর আব্বু আম্মু জোর করে ঐ স্যারের সাথে আপুকে বিয়ে করিয়ে দেয়। তখন স্যারের কিছু করার থাকে না কারণ আব্বু আম্মু স্যারকে খুব ভয় দেখাই আর বলে বিয়ে না করলে এলাকার লোকদের জানাবে।
তখন স্যার নিরুপায় হয়ে কাঁদতে কাঁদতে আপুকে বিয়ে করে।এতে টাকাও খরচ হলো না আর ভাল ছেলের সাথেও বিয়ে দেওয়া হলো।
২ বোনের বিয়ে এভাবেই হয়েছে আর ৩ নাম্বার বোনের বিয়ের জন্য আব্বু আম্মু আপনাকে নির্বাচিত করেছে ।
ছাত্রের মুখ থেকে এইসব কথা শুনার পর আমার অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যায়। আমি উঠে দাঁড়ানো শক্তি পর্যন্ত হারিয়ে ফেলি।হাত পা আমার থরথর করে কাঁপতে থাকে।
ছাত্র আমার কানের কাছে ফিসফিস করে বললো,
~স্যার একটু পর আপু আসবে চা দেবার নাম করে আপনাকে দেখতে। 😜😜
আমি তখন কথা বলার শক্তি পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছি। ঠিক তখনি দেখলাম কালো একটা মেয়ে মুখে সাদা পাউডার মেখেছে ঠোঁটে লাল লিপস্টিক লাল টিপ একদম অদ্ভুত খারাপ দেখতে হাতে চায়ের কাপ নিয়ে আমার কাছে আসছে।
ছাত্র তখন আমায় আবার ফিসফিস করে বললো,
~স্যার আমার আপু। তার সাথেই আপনাকে আব্বু আম্মু জোর করে বিয়ে দিবে। 😜😜
জানি না আমার তখন কি হয়েছিলো। শরীরের সমস্ত শক্তি নিয়ে জোরে একটা চিৎকার দিয়ে জ্ঞান হারালাম।
যখন জ্ঞান ফিরলো তখন দেখি ছাত্রের মা আমার মাথায় পানি ঢালছে আর ছাত্রের বাবা আমার হাত পা মালিশ করছে।
আমি তখন সোজা ছাত্রের মায়ের পায়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললাম,
-- আন্টি আমায় মাফ করে দেন আমি বিয়ে করতে পারবো না। আমি খুব গরিব আমাকে নিয়ে আমার বাবা মার অনেক স্বপ্ন। তাছাড়া আমার গার্লফ্রেন্ডও আছে।ও যদি জানে আমি বিয়ে করেছি তাহলে ও আমায় খুণ করবে (এইটা মিথ্যা ডায়লগ ছিল)।
~আরে বাবা তুমি আমার পা ছাড়ো। আর বিয়ে করবে না মানে কি?
-- আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে পারবো না।
ছাত্রের মা আমার কথা শুনে একদম চমকে গেলেন।তারপর আমাকে সোফাই বসিয়ে বললেন,
~আমার মেয়ে মানে!! আমার তো কোন মেয়ে নেই। আমার তো একটা মাত্র ছেলে।
--তাহলে ঐ মেয়েটা কে?
~আমাদের বাসার কাজের মেয়ে।
কথাটা শোনার পর আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো।শেষে কি না এই পিচ্চি ছেলে আমায় কাঁদিয়ে ছাড়লো।
আমি তখন ছাত্রের মাকে বললাম,
-- আন্টি ফটিক কোথায়?
~ফটিক কে?
--আপনার ছেলে।
~আমার ছেলের নাম তো পিয়াস। আর তুমি অজ্ঞান হবার পর পিয়াস যেন কোথায় গেল।
আমার মাথা তখন ঝিমঝিম করছে।এই ছেলে তো মহা টাউটার। এই বয়সে যে রকম টাউটারি করে বড় হলে না জানি কি কি করে।
আন্টি তখন আমায় মাথায় হাত রেখে বললো,
~ বাবা তোমার মনে হয় আজ শরীরটা খারাপ। তুমি বরং আজ চলে যাও।কাল থেকে না হয় এসো...
আমি রাস্তাদিয়ে হাটছি আর ভাবছি,
সারাজীবন আমি মানুষদের সাথে ফটকাবাজি করেছি আর আজ কি না আমার হাটুর বয়সী ছেলে আমায় কাঁদিয়ে ছাড়লো। বেচে থাকতে এই মুখ ঐ ছেলেকে আর দেখাবো না
পঞ্চম শ্রেণি গণিতের ১১০টি সূত্র ও সংজ্ঞাঃ
মো: ওনিম চৌধুরি
********************
১। গুণফল =গুণ্য × গুণক।
২। গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য।
৩। গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
৪।ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
৫। ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
৬। ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
৭। ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
৮। ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
৯।ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
১০। গড়= রাশিগুলোর যোগফল ÷ রাশিগুলোর
সংখ্যা।
১১। লাভ = বিক্রয়মূল্য — ক্রয়মূল্য।
১২। ক্ষতি = ক্রয়মূল্য — বিক্রয়মূল্য।
১৩। ৫৯০০ ÷ ১০০ = ৫৯
১৪। ১×.১×.০১×.০০১= ০.০০০০০১
১৫। ১০০০ গ্রাম = ১ কিলোগ্রাম।
১৬। ১০ কুইন্টাল = ১ মেট্রিক টন।
১৭। ১ কুইন্টাল= ১০০ কিলোগ্রাম (কেজি)।
১৮। ১ মেট্রিক টন = ১০০০ কিলোগ্রাম (কেজি)।
১৯। ১ এয়র = ১০০ বর্গমিটার।
২০। ১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার।
২১। আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য × প্রস্থ।
২২। সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা।
২৩। ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = ( ভূমি × উচ্চতা) ÷২
২৪। দৈর্ঘ্য = ক্ষেত্রফল ÷ প্রস্থ।
২৫। প্রস্থ = ক্ষেত্রফল ÷ দৈর্ঘ্য।
২৬। ভূমি = ( ক্ষেত্রফল × ২) ÷ উচ্চতা।
২৭। উচ্চতা = ( ক্ষেত্রফল ×২) ÷ ভূমি।
২৮। পরিসীমা = ২ × ( দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)।
২৯। জনসংখ্যার ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন।
৩০। আয়তন = জনসংখ্যা ÷ ঘনত্ব।
৩১। ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন।
৩২। জনসংখ্যা = ঘনত্ব × আয়তন।
৩৩। ভাগ কী?
উত্তরঃ ভাগ হলো পুনঃ পুনঃ বিয়োগ।
৩৪। খোলা বাক্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন কোনো বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায় না তাকে খোলা বাক্য বলে।
৩৫। গাণিতিক বাক্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন কোনো বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায় তাকে গাণিতিক বাক্য বলে।
৩৬। অক্ষর প্রতিক কী?
উত্তরঃ অজানা সংখ্যা নির্দেশক করতে যে বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর ব্যবহার করা হয় তাকে অক্ষর প্রতীক বলে।
৩৭। গাণিতিক প্রতীক কী?
উত্তরঃ গণিতে যে প্রতীক ব্যবহার করা হয় তাই গাণিতিক প্রতীক।
৩৮। সংখ্যা প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সংখ্যা প্রতীক ১০টি। যথা- ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯
৩৯। প্রক্রিয়া প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ ৪টি যথা- +, —, × ,÷
৪০। সম্পর্ক প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সম্পর্ক প্রতীক অনেক আছে তবে প্রাথমিকে ব্যবহৃত সম্পর্ক প্রতীক ৬ টি যথা—
<
=
>
< নয়
< নয়
= নয়
৪১। গুণিতক কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যে সকল সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায়, সেই সকল সংখ্যার প্রত্যেককে ঐ নির্দিষ্ট সংখ্যার গুণিতক বলে।
৪২। লসাগু কাকে বলে?
উত্তরঃ দুই বা ততোধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে ছোট সাধারণ গুণিতককে বলে লসাগু।
৪৩। গসাগু কাকে বলে?
উত্তরঃ একাধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সাধারণ গুণনীয়ক হলো গসাগু।
৪৪। গুণনীয়ক কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো সংখ্যা যে সকল সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য, সেই সকল সংখ্যাকে গুণনীয়ক বলে।
৪৫। মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং ঐ সংখ্যা(শুধু দুইটি) হয় তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।
৪৬। সংখ্যারশি কী?
উত্তরঃ কতিপয় সংখ্যাকে প্রক্রিয়া চিহ্ন এবং প্রয়োজনে বন্ধনী দ্বারা যুক্ত করলে একটি সংখ্যা রশি তৈরি হয়।
যেমনঃ (৩৬÷৪)× ৫—৭
৪৭। ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো বস্তু বা পরিমানের অংশ নির্দেশ করতে যে সংখ্যা ব্যবহৃত হয় তাকে ভগ্নাংশ বলে।
৪৮। প্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের লব ছোট হর বড় তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।
৪৯। অপ্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের লব বড় হর ছোট তাকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।
৫০। সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের হর একই তাকে সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।
৫১। মিশ্র ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যার সাথে প্রকৃত ভগ্নাংশ যুক্ত হয়ে থাকে তাকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলে।
৫২। গড় কাকে বলে?
উত্তরঃ রাশিগুলোর যোগফলকে রাশি গুলোর সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাই গড়।
৫৩। শতকরা কী?
উত্তরঃ শতকরা হলো এমন একটি অনুপাত যা ১০০ এর ভগ্নাংশ রুপে প্রকাশ করা হয়।
৫৪। আসল কী?
উত্তরঃ বিনিয়োগ কৃত টাকাকে আসল বলে।
৫৫। বৃত্ত কী?
উত্তরঃ বৃত্ত হলো একটি আবদ্ধ বক্ররেখা যার প্রত্যেক বিন্দু ভিতরের একটি বিন্দু থেকে সমান দুরে থাকে।
৫৬। পরিধি কী?
উত্তরঃ যে বক্ররেখাটি বৃত্তকে আবদ্ধ করে রেখেছে তাকে পরিধি বলে।
৫৭। জ্যা কী?
উত্তরঃ জ্যা হলো একটি বৃত্তচাপের শেষ প্রান্তে বিন্দু দুইটির সংযোজক রেখাংশ।
৫৮। ব্যাসার্ধ কী?
উত্তরঃ কেন্দ্র থেকে পরিধির দুরত্বই হলো ব্যাসার্ধ।
৫৯। কর্ণ কাকে বলে?
উত্তরঃ বিপরীত শীর্ষ বিন্দুর সংযোগকারী রেখাকে কর্ণ বলে।
৬০। রম্বস কাকে বলে?
উত্তরঃ যে চতুর্ভূজের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান তাকে রম্বস বলে।
৬১। আয়ত কাকে বলে?
উত্তরঃ যে চতুভূজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল তাকে আয়ত বলে।
৬২। বর্গ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে আয়তের চারটি বাহু সমান ও কোন গুলো সমান তাকে বর্গ বলে।
৬৩। চতুর্ভুজ কাকে বলে?
উত্তরঃ চারটি বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুর্ভূজ বলে।
৬৪। অধিবর্ষ কী?
উত্তরঃ চার দ্বারা বিভাজ্য বছরকে অধিবর্ষ বলে।
৬৫। ১ শতাব্দী কী?
উত্তরঃ ধারাবাহিক ১০০ বছর সময় কালকে ১ শতাব্দী বলে।
৬৬। যুগ কী?
উত্তরঃ ধারাবাহিক ভাবে ১২ বছর সময় কালকে ১ যুগ বলে।
৬৭। ১ দশক কী?
উত্তরঃ ধারাবাহিক ভাবে ১০ বছর সময় কাল হয় ১ দশক।
৬৮। উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ প্রাপ্ত তথ্য সমূহকে সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করাকে উপাত্ত বলে।
৬৯। উপাত্ত কত প্রকার ও কী কী?
উত্তরঃ উপাত্ত ২ প্রকার। বিন্যস্ত উপাত্ত এ অবিন্যস্ত উপাত্ত।
৭০। বিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ যে উপাত্ত গুলো কোনো বৈশিষ্ট অনুযায়ী সাজানো থাকে তাকে বিন্যস্ত উপাত্ত বলে।
৭১। অবিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ যে উপাত্ত গুলো কোনো বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সাজানো থাকেনা তাকে অবিন্যস্ত উপাত্ত বলে।
৭২। লেখচিত্র কাকে বলে?
উত্তরঃ চাক্ষুষ প্রদর্শনের জন্য রেখার সাহায্যে আঁকাচিত্র হলো লেখচিত্র।
৭৩। শ্রেণি ব্যবধান কী?
উত্তরঃ শ্রেণির উর্ধ্বসীমা ও নিম্নসীমার মধ্যে পার্থক্যই হলো শ্রেণি ব্যবধান।
৭৪। ঘটন সংখ্যার অপর নাম কী?
উত্তরঃ গণসংখ্যা।
৭৫। জনসংখ্যার ঘনত্ব কী?
উত্তরঃ প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বসবাসরত লোক সংখ্যা হলো জনসংখ্যার ঘনত্ব।
৭৬। ক্যালকুলেটর কী?
উত্তরঃ ক্যালকুলেটর হলো একটি সাধারণ গণনার জন্য হস্তচালিত একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র, যা একটি বৈদ্যুতিক ব্যাটারি দ্বারা চলে।
৭৭। মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত কী ক্যালকুলেটর ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর।
৭৮। কম্পিউটার কী?
উত্তরঃ কম্পিউটার একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা ক্যালকুলেটর অপেক্ষা বড় গণনা করতে পারে।
৭৯। রাশিগুলোর যোগফল = গড় ×রাশিগুলোর সংখ্যা।
৮০। যৌগিক সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যার গুণনীয়ক ১ এবং ঐ সংখ্যা ছাড়াও অন্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়,তাকে যৌগিক সংখ্যা বলে।
৮১। পরিসর = ( সর্বোচ্চ—সর্বনিম্ন)+১
৮২। গুণ্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যাকে গুণ করা হয় তাকে গুণ্য বলে।
৮৩। গুণক কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যা দিয়ে গুণ করা হয় তাকে গুণক বলে।
৮৪। গুণফল কাকে বলে?
উত্তরঃ গুণ্যকে গুণক দ্বারা গুণ করার পর যে মান পাওয়া যায় তাকে গুণফল বলে।
৮৫।ভাজ্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে।
৮৬। ভাজক কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে।
৮৭। ভাগশেষ কাকে বলে?
উত্তরঃ ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করে যদি কোনো অবশেষ সংখ্যা থেকে যায় তবে তাকে ভাগশেষ বলে।
৮৮। ভাগফল কাকে বলে?
উত্তরঃ ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর যে মান পাওয়া যায় তাকে ভাগফল বলে।
৮৯। সমলব ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশ গুলোর লব সমান তাদেরকে সমলব বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।
৯০। ঐকিক নিয়ম কাকে বলে?
উত্তরঃ হিসাবের সুবিধার্তে প্রথমে একটির দাম বের করে সমস্যা সমাধানের পদ্ধতিকে ঐকিক নিয়ম বলে।
৯১। ১ জোড়া = ২টি
৯২। ১ হালি = ৪টি
৯৩। ১ কুড়ি = ২০টি
৯৪। ১দিস্তা = ২৪টি
৯৫। ১ ডজন = ১২টি
৯৬। ১ রীম = ২০ দিস্তা
৯৭। ১ সপ্তাহ = ৭ দিন
৯৮। ১ মাস = ৩০ দিন
৯৯। ১ বছর = ১২ মাস ৩৬৫ দিন
১০০। মৌলিক সংখ্যার অপর নাম কী?
উত্তরঃ উৎপাদক
১০১। দশমিক ভগ্নাংশ কী?
উত্তরঃ ভগ্নাংশ প্রকাশের একটি বিশেষ পদ্ধতি হলো দশমিক ভগ্নাংশ।
১০২। বিপরীত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো ভগ্নাংশের লবকে হর এবং হরকে লব করলে যে ভগ্নাংশ পাওয়া য়ায় তাকে বিপরীত ভগ্নাংশ বলে।
১০৩। শতকরাকে কী বলা হয়?
উত্তরঃ শতকরাকে শতাংশ বলা হয়।
১০৪। ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি
১০৫। ১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি
১০৬। ১লিটার = ১০০০ মিলিমিটার = ১০০০ ঘন সেন্টিমিটার।
১০৭। ১ ঘনমিটার = ১০০০ লিটার।
১০৮। ১ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি।
১০৯। ১০০০ গ্রাম= ১কেজি
১১০। ১ পক্ষ = ১৫ দিন।
ফ্যামিলির দিকে তাকিয়ে নিজের
ইচ্ছে আশা গুলো
বিসর্জন দেয়ার নামই হলো
ছেলে... 😭😭😭😭
- না আসে Call, না আসে কারো Message🙄😐
- বুঝিনা Phone use করি🤔 নাকি Calculator🙄🐸
- ভালোবাসিস.?🙄
- হ্যাঁ.!😍
- কাকে.?🤔
- একাকীত্ব+একলা অন্ধকার ঘর+হেডফোন বাজতে..!
- থাকা পছন্দের গান.!🙃🥀
- Dear বউ 😐
- বিয়ার দিন কোনো পুলা তুমার সাথে ঘেঁষাঘেঁষি করে!
- পিক উঠাইলে, তোমারেই আগে পিডামু!😐
স্বামীর সাথে স্ত্রীর ফেইসবুক ফেইক আইডি দিয়ে প্রেম আলাপ :
স্ত্রী ---Hi
স্বামী ---hello
স্ত্রী --- how are u?
স্বামী --- I'm fine..!
স্ত্রী --- can we be introduced to each other??
-- আপু আপনি বাংলাতে বলেন!
ইংরাজি তেমন বুঝিনা।
(স্বামী )
-- আপনি কি করেন?
--বসে আছি! আপনি??
--আরেহ্, আমি বুঝাতে চাইলাম
আপনি কি study করেন, নাকি job করেন?
--ওহ, আমি জব করি..। আপনি?
--আমি পড়ালেখা করি। বাই দ্যা ওয়ে আপনার
বাসায় কে কে আছে??
--আমরা দুই ভাই এক বোন আর আব্বু-আম্মু।
স্ত্রী মনে মনে বলতেছে সব ঠিক
আছে। দেখি বিয়ে করছে কিনা জিজ্ঞাস করি
--আচ্ছা, আপনি কি বিয়ে
করেছেন? নাকি
এখনো করেন নি?
--নাহ্, এখনও বিয়ে করিনি তবে
পছন্দমত পেলে করবো...! (মুচকি হাসির ইমো দিয়ে)
স্ত্রী-- যেটা ভাবছি, শালা
আমারে বাদ দিয়া দিছে শালা
ঘরে বউ রেখে আর আমারে বলে বউ নাই, লুইচ্চা তোরে
খাইছি
এভাবে প্রতিদিন বউয়ের সাথে
চ্যাট করে।
বউ আগের মতো তেমন কেয়ার করেনা।
করবেই বা কেন... ঘরে বউ রেখে
বলে বউ নেই
একদিন স্বামী বলতেছে দেখা করবে। বউ অনিহা প্রকাশ
করলো...
--নাহ, আমাকে বাসাতে থেকে
বেরোতে দেয়না আম্মু। (স্ত্রী)
-- আরেহ, শপিং করার বাহানা দিয়ে চলে আসবে।
তোমাকে অনেক কিছু শপিং করে
দিবো।
স্ত্রী, দাঁতে দাঁত চেপে -"শালা
লুইচ্চা, আমি শপিং করার কথা কইলে বলে টাকা নেই,
আর এখন
বলে শপিং করে দিবে বুঝবি মজা, আমি
দেখা করতে
যাব, দেখি কি করিস।
-- ইয়ে, মানে সত্যি শপিং করে
দিবা?
--হুম..সত্যি, তুমি আসবে কবে বলো?
--কালকে সকালে ১১টায় আসব,
আমি তোমার জন্য মার্কেটের সামনে অপেক্ষা করব।
এসে মেসেঞ্জারে কল দিবে
কেমন?
--আচ্ছা! দিবো, উম্মাহ। স্বামী
খুশিতে কুটকুটি হয়ে গেছে
স্ত্রী সকাল ১১টায়, পায়ে হিল
জুতো, জিন্স প্যান্ট, শর্ট বোরখায়
হিজাব পরে মুখ বেদে, চোখে
রঙিন সানগ্লাস দিয়ে মার্কেটে
যেতে রেডি হচ্ছে।
স্বামী বাসা থেকে বেরিয়ে গেল, আজকে দেখা করার
ডেট তাই।
--হ্যালো, তুমি কোথায়? (স্বামী)
--এইতো তোমার জন্য অপেক্ষা করছি।
বউ একটু স্টাইলিশ ভাবে কথা
বললো যাতে করে ধরা না পড়ে।
তারপর দুজন মিলে শপিং করলো।
বউ দামি দামি গিফ্ট কিনলো।
সব বিল দিলো স্বামী। সব শেষে বললো...
--চলো lunch করবো দুজনে ক্ষুধা
লাগছে। (স্বামী)
-- নাহ, আজকে লেট হয়ে গেছে অন্য একদিন করবো। (মনে
মনে ভাবতেছে বাসায় যাও চান্দু
তোমার গিফ্ট তোমাকে দিমু-- (স্ত্রী)
স্ত্রী, কিছুতেই রাজিনা, কারণ
খেতে গেলে ধরা খাবে।
স্বামী বেচারা হাসি চেপে রাখতে না পেরে হে, হে,হে
করে
হেসে দিয়ে বলে.....
--আরে পাগলি , তুমি ভাবছো আমি কিচ্ছু জানিনা?
বাসায় কে বকবে?
আমার বউয়ের সাথে আমি খাব! বকবেটা কে শুনি?
-- মানে কি! তুমি সব জানতে?
-- হ্যাঁ, আমি সব জানতাম আর
আমিও মজা করবো
বলে তোমাকে কিছু বলিনি।
এই বলে শপিং ব্যাগ দিয়ে ধুপধাপ বাড়ি দিতে লাগলো
স্ত্রী...
আজকে বাসায় চলো মজা দেখাব বলে হাসতে হাসতে খামছি দিলো
- মসজিদের লাশের খাট টা আমার অপেক্ষায়.!😇
- আর আমি ব্যস্ত দুনিয়ার রঙ তামাশায়.!😓
প্রিয় পাগলী
কেমন আছিস ?? বিরক্ত হচ্ছিস নাতো ?? মনের কোনে যদি আমার খবর জানার তিল পরিমান ইচ্ছা থেকে তবে শুনো “ আমি ভাল নেই "
আমার সকাল শুরু তোকে নিয়ে রাত্রে দেখা স্বপ্ন ভেবে ভেবে। আমার দিনটা কাটে শুধু তোকে ভেবে ভেবে। মনে আছি কত পাগলামি ছিল সেই ভালোবাসায় কত গভীর ছিল সেই পাগলামি ?? কতটা মিশে ছিলাম নিজেদের মাঝে। তুই হয়তো অসব ভেবেই আজ কান্নায় ভেঙ্গে পড়িস। নাকি পড়িস না জানি না। আমাদের ছিলনা কোন বাঁধা। অবিরাম ঘাসফড়িঙের মত উড়ে বেরিয়েছি সারা শহর। আজ তোর ঠোঁটের স্পর্শও লেগে আছে গালে। হাতে লেগে আছে হাতের স্পর্শ। এই অনুভূতি আমি আজো বয়ে বেরাচ্ছি তোকে ভেবে। আমি ফেলতেও পারি না আবার আগলে রাখার কষ্ট সহ্য হয় না। মাঝে মাঝে মনে হয় এই কষ্ট পাবার জন্যই আমি বেঁচে আছি। প্রতিদিন তুই স্বপ্নে এসে আমার সব কিছু উলটপালট করে দিয়ে যাস। প্রতিদিন তর এই অবাধ বিচরন আমায় তিলে তিলে তর ভালোবাসার গভীরে নিয়ে যাচ্ছে। এই ভালোবাসা থেকে আমার মুক্তি নেই। তবে এই মুক্তি আমি চাইও না। থাকি না স্বপ্নে তর সাথে !!
আমারও জানতে ইচ্ছে করে তুই ও কি আমার মত স্বপ্নে করিস ভালোবাসা ?? তুইও কি আমার মত প্রতি রাতে আমার চোখে চেয়ে থাকিস ??? আমায় ভেবে করিস দিন যাপন।
আমাদেরই এই দূরে যাবার পেছনে আমাদের কোন হাত ছিল না কিন্তু তারপরও আমাদের সামনে দাড়িয়ে ছিল এক বিশাল পাহাড়। যা অতিক্রম করে আমরা এই হলেও হারিয়ে ফেলব চির চেনা কিছু মুখ। চলে যাবো অন্য কোন রাজ্যে। জানিনা ঐ রাজ্যকে আমরা এতো ভয় পেয়েছিলাম কেন। অবশ্য এই দূরত্ব আমায় বুঝিয়েছে তুই আমায় কতটা দখল করে রেখেছিস। ভালোবাসাযে মানুষকে অসহায় করে তুলতে পারে সেটা বুঝার ক্ষমতা আমার হয়েছে। তবু ভালবেসেছি। মানুষ ভালোবাসার জন্যই জন্মগ্রহণ করে আর সারা জীবন এই ভালোবাসাকেই খুঁজে ফিরে। আমি খুঁজে পেয়েছিলাম তোকে। আবার হারিয়ে ফেলেছি তোকে।
মনে আছে পাগলী তুই আমায় জিজ্ঞেস করতি “ আচ্ছা আমায় হারাবার ভয় কেন তর ?? আমি তো তোকে হারাতে দেবো না। সারা জীবন তর থাকবো। “ তবুও তোকে হারানোর ভয় আমায় গ্রাস করতো প্রতিমুহূর্ত। আজো মনে হয় আমায় কি তুই আগলে রাখতে পারলি ??? পাগলের মত ছুটে চলেছিলাম দুজন। তোকে না পাওয়ার বিনিময়ে পেয়েছি এই রাশ কষ্ট। ভেজা গোলাপে এখনো ডায়রির পাতা ভিজে কি তোর ?? আমার ডায়রিতে আজ ধুলো জমে আছে। সেই চিঠিতে নেই তোর ঘ্রাণ আছে কেবল নোনা জলের ছাপ।
প্রিয় কিছু হারানো আর প্রিয় মানুষকে পাশে রেখেও হারানোও মধ্যে মনে
ফেসবুকে হুট করেই কারো সাথে চ্যাটিং এর পরিমাণ
বেড়ে যায়!
- তুমুল স্পিডে টাইপিং, সাথে সাথে রিপ্লাই এসব
জানিয়ে দেয় দুজনই চ্যাটিং টা উপভোগ করছে খুব।
- দুজন দুজনের কাছেই সব শেয়ার করে!
- তাদের সম্পর্ক টা না প্রেমের, না বন্ধুত্বের! কয়েকদিন!
-কিংবা কয়েক মাস খুব কথাবার্তা হয়।
- হোক সেটা মেসেজে কিংবা কমেন্টবক্স, মাঝেমাঝে
কমেন্টবক্স টা তো ইনবক্স হয়ে যায়!
- এভাবে চ্যাটিংয়ের পরিমান আস্তে আস্তে কমে!
- ফ্রেন্ডলিস্টে আস্তে আস্তে নতুন লোকজন আসে! সেই
পুরাতন নামটা!!
-মেসেজ বক্স এ তলানির দিকে চলে যায় আস্তে আস্তে!
- কমেন্টবক্স এ আড্ডা জমেনা আর!!
-আস্তে আস্তে সম্পর্ক টা জাষ্ট রিয়েক্ট আদান প্রদান এ
চলে যায়।
- কথা হয়না বহুদিন!!
-দুজনেই ভুলে যায়! কিংবা ভুলে না!
- ফেসবুকের On this day জানিয়ে দেয় গতোবছর এই
মানুষটার সাথে কত্তো কথা হতো!
- আজকাল আইডি টা চোখেই পড়ে না!
- খোঁজ করলে দেখা যায় নামের পাশে Add Friend লেখা!!
কিংবা,,,
-ফ্রেন্ড লিস্টে আইডি টা আছে!
- তবে সেই মানুষটা আগের মতো নেই!
- কথা বলার মতো নতুন নতুন লোকের অভাব নেই!
তবুও,
-সেই পুরাতন মানুষটা কে প্রায়ই নক দিয়ে বলতে ইচ্ছে
করে!
-অনেক দিন কথা হয় না!!!
এটাই তো ভার্চুয়াল
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Sylhet
Sylhet
Sylhet
For Any Kind Of Photoshoot Like Outdoor,Birthday Party,Wedding Please Feel Free To Contact Us.
Sylhet
আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ🙃 এক্টাই প্রব্লেম অন্নায় দেখলে বিয়াদ্দব অইথে বেশি টাইম নেই না।🥱🤫