Nirob LN
অনেক কিছু ফিরে আসে, ফিরিয়ে আনা যায়, কিন্তু সময় কে ফিরিয়ে আনা যায় না।
চিল্লার হুজুর দের নিয়ে যা বোল্লেন, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
🥰
কাউকে দয়া দেখাতে গিয়ে মায়ায় পড়লেন
তারপর প্রেমে পড়লেন,
তারপর তাকে প্রচন্ড ভালবাসলেন;
অবশেষে, প্রচন্ড ভালবাসার বিপরীতে
প্রচন্ড অবহেলা নিয়ে ফিরে আসলেন।
এরাই হচ্ছে হক্কানি আলেম,, যারা জান্নাতের টিকেট বিক্রি করে,, ওহে ফেসবুক মুফতিরা এবার বলো কে আসলে দালাল,, আহলে হাদিস! না এরা।
😕
এগুলোই হচ্ছে ধর্মীয় জাহেলিয়াত।
আওয়ামী লীগ হচ্ছে একটা গুজব রটানো দল,, আর আওয়ামী লীগ যারা করে তারা আওর বড়ো গুজববাজ, সত্যমিথ্যা যাচাই না করে সবাই অভিনন্দন জানাচ্ছে,, শেষ সময়ে সবাই আসলে কিছুটা পাগল হয়ে যায়।
😡
😡
😡
😡
😡
এরা মাথা ডোলা গরম সুন্নি। এরা সমাজের বারোটা বাজিয়েছে ,, এরা থাকলে বহু মানুষ পথভ্রষ্ট হবে
একদম।
"তোর কি আর কোনো ড্রেস নাই? এই রকম রংচটা পুরোনো ড্রেস পড়ে কেনো এসেছিস? বিয়ে বাড়িতে কতো মানুষ এসেছে। সবাই কতো দামি দামি ড্রেস পড়ে এসেছে। আর তুই? সবাই তো তোকে ভিখারি মনে করবে।
বান্ধবীর বোনের বিয়েতে এসেছে তন্নি। বাড়ির গেইটের কাছেই তন্নির আরও কিছু বান্ধবী দাঁড়িয়ে ছিলো। তন্নি হাসি মুখে ওদের কাছে এগিয়ে যায়। তন্নিকে দেখেই বলে ওঠে মিলা।
তন্নির হাসি মুখটা চুপসে যায়। মাথা নিচু করে ফেলে।
" তুই প্লিজ আমাদের সাথে থাকিস না। সরে দাঁড়া তুই। আমাদের রেপুটেশন নষ্ট হবে। সবাই ভাববে বাড়ির কাজের লোককে সাথে নিয়ে এসেছি।
বিথি বলে ওঠে। লজ্জায় চোখে পানি চলে আসে তন্নির।
আস্তে আস্তে ওদের থেকে দূরে চলে যেতে নেয়।
"দেখি দেখি কি গিফট এনেছিস তুই?
সুইটি তন্নির হাতের প্যাকেটটা কেড়ে দিয়ে বলে। তন্নি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে পড়ে। সুইটি প্যাকেট ছিঁড়তে থাকে।
কালো রংয়ের সুতি একটা শাড়ি এনেছে। শাড়িটা হাতে নিয়ে হেসে ফেলে ওরা।
" সিরিয়াসলি তন্নি?
এটা গিফট দিবি তুই আর্থি আপুকে? ও এটা পড়বে? ওদের বাড়ির কাজের লোকও এর থেকে দামি শাড়ি পড়ে। ফুটপাত থেকে কিনেছিস। তাই না?
সুইটি শাড়িটা তন্নির দিকে ছুঁড়ে দিয়ে বলে। মাটিতে পড়ার আগেই তন্নি সেটা ধরে ফেলে।
"তোমরা এখানে দাঁড়িয়ে কেনো?
পেছন থেকে সুদর্শন একটা ছেলে গম্ভীর গলায় বলে ওঠে।
ওরা ছেলেটাকে দেখে নিজেদের চুল ঠিক করায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
ছেলেটা তন্নির দিকে তাকায়। মাথা নিচু করে কাঁদতে দেখে ভ্রু কুচকে তাকায়।
" হু ইজ সী?
বাকিদের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করে।
"চিনি না তো। মেবি বিয়ে দেখে ভালো মন্দ খাওয়ার লোভে ঢুকে পড়েছে।
সুইটি ছেলেটার দিকে দু পা এগিয়ে গিয়ে হাসি মুখে বলে।
" এসেছো যখন খেয়ে যেয়ো। ওই দিকে খাওয়ানো হচ্ছে। তুমি এসো আমার সাথে। আমি বসিয়ে দিয়ে আসছি তোমায়।
ছেলেটা তন্নিকে বলে। মুখ টিপে বাকিরা হেসে ফেলে। লজ্জায় অপমানে তন্নির ম*রে যেতে ইচ্ছে করছে। কমদামি পুরোনো জামা পড়ে আসলে এইভাবেই অপমানিত হয়?
"কি হলো? এসো? দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মুখ দেখবে না কি? ডিজগাস্টিং
ছেলেটা বিরক্তিতে চোখ মুখ কুঁচকে এগিয়ে যেতে যেতে বলে।
" তন্নি তুই এসে গেছিস?
অথৈই দৌড়ে এসে তন্নিকে জড়িয়ে ধরে বলে। ছেলেটা থেমে যায়। ভ্রু কুচকে তাকায় অথৈয়ের দিকে।
বাকিটা মুখ বাঁকায়।
তন্নি শব্দ করে কেঁদে ফেলে এবার।
"এই জান কাঁদছিস কেনো? কি হয়েছে তোর?
অথৈই তন্নির চোখের পানি মুছে দিতে দিতে বলে।
" তুই চিনিস একে?
ছেলেটা জিজ্ঞেস করে অথৈকে।
"ভাইয়া তোকে বলেছিলাম না আমার বেষ্টফ্রেন্ডের কথা? আমার বন্ধু তন্নি। আর তন্নি ও আমার ভাইয়া অর্ণব তোকে পিক দেখিয়েছিলাম তো।
তন্নি মুখ তুলে তাকায় না। মাথা নিচু করে থাকে। অর্ণব ফোঁস করে শ্বাস টানে।
" আগে বলবি না? আমি তো ভেবেছিলাম..
যাইহোক মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়ে গেছে।
বুঝতে পারি নি আমি। তোমারও ভূল আছে। বললেই হতো তুমি অথৈয়ের ফ্রেন্ড। টাইম ওয়েস্ট করলে আমার।
বলেই অর্ণব অন্য দিকে চলে যায়। তন্নি দাঁতে দাঁত চেপে এক পলক তাকায় অর্ণবের দিকে। মানুষ এতোটাও ম্যানারলেস হতে পারে? একটা সরি পর্যন্ত বললো না।
"ভাইয়া কিছু বলেছে তোকে?
অথৈই জিজ্ঞেস করে।
তন্নি মাথা নারিয়ে না বুঝায়।
" আমি চলে যাই অথৈ। আমার ভালো লাগছে না।
তন্নি অথৈকে একটু দূরে নিয়ে বলে।
"এটা কেমন কথা? তুই চলে যাবি মানে কি? বাবা মা আপু সবাই তোর জন্য অপেক্ষা করছে আর তুই চলে যেতে চাইছিস? ইটস নট ফেয়ার তন্নি।
" প্লিজ অথৈ চলে যাই না।
"মা বাবা আর আপুর কথা ভাববি না তুই? তুমি এসে চলে গেছিস জানলে কতো কষ্ট পাবে জানিস তুই? আমার মা যে কান্না করতে পারে। সে কেঁদে ফেলবে।
তন্নি কি বলবে বুঝতে পারছে না।
" চল তুই আমার সাথে। আপুকে কিভাবে সাজিয়েছি আমি দেখবি চল।
অথৈ তন্নির হাত ধরে টানতে টানতে নিয়ে যায় ওকে।
সুন্দর করে বউ সেজে বসে আছে আর্থি। তাকে খাইয়ে দিচ্ছে আশা বেগম।
"মা দেখো কে এসেছে?
তন্নিকে ওদের সামনে দাঁড় করিয়ে বলে অথৈ।
আশা আর আর্থি খুশি হয়ে যায় তন্নিকে দেখে।
" হাত জোড়া আমার। নাহলে কান মলে দিতাম তোর। এতখনে আসার সময় হলো?
চোখ পাকিয়ে বলে আশা বেগম।
আর্থির নজর পড়ে তন্নির হাতের দিকে।
"ওয়াও তন্নি। কিন্তু সুন্দর শাড়িটা। আমার জন্য এনেছো? মা দেখো। কাল রিসেপশনে আমি এটাই পড়বো।
শাড়িটা তন্নির থেকে নিয়ে গায়ে জড়াতে জড়াতে বলে আর্থি।
তন্নি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকে। এই সামান্য শাড়িতেও কেউ এতো খুশি হতে পারে?
" আচ্ছা পড়িস। অথৈ যা তন্নিকে সাথে করে খাবার খেয়ে নে। সকাল থেকে কিচ্ছু মুখে তুলিস নি। তন্নি আসবে তারপর খাবো এটা বলেই বসে আছিস।
"হ্যাঁ হ্যাঁ যাচ্ছি। খাওয়া শেষে আমি তন্নিকে সাজিয়ে দিবো। তারপর গেইট আটকাবো দুজন মিলে। তার আগে যেনো তোর বর না আসে। আসলে কিন্তু আমি কান্না করবো।
অথৈই গাল ফুলিয়ে আর্থিকে বলে।
"আসবে না। সে সবে সেরোয়ানি পড়ছে।
আর্থি হেসে বলে।
অথৈ তন্নিকে নিয়ে খেতে যায়।
তন্নি এতো মানুষের মধ্যে অস্বস্তি ফিল করবে তাই নিজের রুমে খাবার আনতে বলে অর্ণবকে।
অর্ণব বিরক্তি নিয়ে দুই হাত বোঝায় করে খাবার এনে রুমে ঢুকতে যায় আর তখনই তন্নি রুম থেকে বের হতে যায়।
দুজন দুজনের সাথে ধাক্কা খায়। পুরো তরকারিটা পড়ে যায় অর্ণবের সাদা পানজাবিতে। তন্নি ফ্লোরে বসে পড়ে। কোমরে বেশ ব্যাথা পায়। অর্ণব নিজের পানজাবির দিকে এক পলক তাকাচ্ছে তো আরেক পলক তন্নির দিকে তাকাচ্ছে।
রাগে মাথা ফেটে যাচ্ছে।
" স্টুপিট দেখে চলতে পারো না? আমার পানজাবির কি হাল করলে এটা তুমি?
অর্ণব রেগে ধমক দিয়ে বলে ওঠে। তন্নি কেঁপে ওঠে। ভয়ে কাচুমাচু হয়ে যায়। শুকনো ঢোক গিলে আস্তে আস্তে দাঁড়িয়ে যায়।
"এসেছো থেকেই ঝামেলা পাকিয়ে যাচ্ছো। পবলেম কি তোমার?
অর্ণব চোখ পাকিয়ে বলে। তন্নি কেঁদে ফেলে।
এতে অর্ণবের বিরক্তি আরও বেরে যায়।
" আজাইরা না কি তুমি? কথায় কথায় ইডিয়েটের মতো কান্না করো কেনো? কি একটদ অবস্থা। বোবা তুমি? কথা বলতে পারো না? সারাক্ষণ চোখ দিয়ে পানি পড়তেই থাকে।
তখন অথৈ ওয়াশরুম থেকে বের হয়।
"ভাইয়া তোর কি অবস্থা হয়েছে এটা?
মুখ টিপে হেসে বলে অথৈ।
" একে সামলাতে পারিস না তুই? সারাক্ষণ আমার সামনেই কেনো পড়ে? পবলেম কি এর? নেক্সট টাইম কিন্তু আমি একে সয্য করবো না। জাস্ট বিরক্তিকর।
পানজাবি ঝাড়তে ঝাড়তে চলে যায় অর্ণন।
তন্নি হাতের উল্টো পিঠে চোখের পানি মুছে ফেলে।
"আমি ইচ্ছে করে করি নি রে। দেখতে পায় নি আমি।
তন্নি অপরাধীর মতো মুখ করে বলে।
"আপসেট কেনো হচ্ছিস? আমি জানি তুই ইচ্ছে করে করিস নি এটা। আমার ভাই একটা রগচটা মানুষ। আমাদেরই সাথেই সারাক্ষণ বকে যায় ভূল না করলেও। এর মুখে মধু দিতে ভূলে গেছিলো মা। তাই কথার মধ্যে কোনো রসকস নেই। তুই প্লিজ জান কিছু মনে করিস না।
ধরে নে একটা পাগল বকবক করে চলে গেছে।
অথৈয়ের কথায় হেসে ফেলে তন্নি। অথৈও হাসে।
মায়াবতী
পর্ব:১
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
" বি/য়ের পরেরদিন আমার স্ত্রী/র অ/ন্ত/র/ঙ্গ ভি/ডিও ভাই/রা/ল হয়ে গেলো "
তখন আমি অফিসে কাজ করছিলাম।আমার কলিগ আমজাদ এসে বললো " ভাই,মেয়ে/টা/রে দেখছেন? "
আমি ভ্রু কুঁ/চ/কে বললাম " কোন মেয়ে? "
" ফেসবুকে আবার একটা মে/য়ে/র ভি/ডি/ও ভা/ইরা/ল হইছে।মে/য়ে/টার বু'/ক দেইখা তো আমি পুরা শ্যা/ষ ভাই,এইযে আপনেও দেখেন "
আমজাদ সাহেবের কথায় আমার ভি/ষ/ণ রা/গ হতে লাগলো।এসব বিষয়ে এই লোকের অসীম আ/গ্রহ।ইচ্ছে না থাকা স/ত্ত্বে/ও জোর করে উনি ফোন বেড় করে মে/য়েটা/র ভি/ডি/ও আমার সামনে ধরলেন।হুট করে ফোনটা চোখের সামনে ধরায় আমার স্ত্রী/র মুখটা নজরে এলো।
প/র্শী/কে বি/য়ে করেছি আর দুইদিন হলো।হঠাৎ বিয়েটা হওয়ায় অফিসের কাউকে বিয়েতে ডাকা হয়নি।বিয়ের দুইদিন পরেই স্ত্রী/র ভি/ডি/ও ভা/ই/রাল!
অফিসের সবাই এখন ভি/ডি/ও/টা নিয়ে ব্য/স্ত।কাউকে কিছু না বলে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে সোজা বাড়িতে চলে আসলাম।কয়েকবার কলিংবেলে চাপ দেওয়ার পর পর্শী দরজা খুললো।পর্শীর চোখ লাল হয়ে আছে।বুঝতে পারলাম এ/তো/ক্ষণ ও কা/ন্না করছিলো।আমাকে দেখে পর্শী দৌ/ড়ে রান্নাঘরে চলে গেলো।
সোফায় চুপচাপ বসে আছি।রান্নাঘরে তাকিয়ে দেখলাম পর্শী মুখ চেপে কা/ন্না করছে।আমি কাছে যেতেই পর্শী কা/ন্নামি/শ্রি/ত স্ব/রে বললো
" আমি এজন্যই আপনাকে বি/য়ে করতে চাইনি
।আমি জানতাম এরকম কিছু একটা হবে।ও যে একটা জা'/নো/য়া/র এটা বুঝতে পেরে ব্রে/কআ/প করেছিলাম,তবুও..."
একথা বলে পর্শী আবারো কা/ন্না/য়ভে/ঙ্গে পড়লো।পর্শী সত্যিই আমায় বি/য়ে করতে রাজি ছিলো না।আমিই জোর করে ওকে বি/য়ে/তে রাজি করিয়েছিলাম।বলতে গেলে পৃথি/বী/র শ্রে/ষ্ঠ বে/হা/য়া/পনা করেছিলাম পর্শীকে নিজের করে পাওয়ার জন্য।বিয়ের আগের দিন পর্শী আমায় বলেছিলো
" আমার একটা ভ/য়/ঙ্ক/র অ/তী/ত আছে তাতান,সেটা জানলে আপনি কখনোই আমায় বিয়ে করতে রাজি হবেন না "
আমি ওর প্রতি এতোটাই মোহিত ছিলাম যে বললাম " তোমার যেকোনো অতীত আমি মেনে নিতে রাজি পর্শী।একবার বিশ্বাস করে তোমার হাতটা ধরার সুযোগ করে দাও।আমি কথা দিলাম যাই হয়ে যক আজীবন তোমার হাত আমি ছাড়ছি না "
পর্শী চো/খের জল মুছে বললো " আপনি চাইলে আমায় ডি/ভো/র্স দিতে পারেন।আমার মতো ন/ষ্ট মে/য়ে/র ভালোবাসা পাওয়ার কোনো অধিকার নেই "
আমি কি করবো ঠিক বুঝতে পারলাম না।পর্শীকে এতোটাই ভালোবেসে ফেলছি যে ওকে ছেড়ে থাকার কথা আমি কল্পনাও করতে পারিনা।সেই বিকেলটা আমার ঘোরের মতো কাটলো।
রাত বাজে আটটা।পর্শী বেলকনিতে দাঁড়িয়ে আছে।পেছন থেকে আমি বেশ বুঝতে পারছি ও কাঁ/দ/ছে।আমি ওর পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।পর্শীর কান্নার বেগ ধীরে ধীরে বাড়তে লাগলো।কা/ন্না এমন একটা জিনিস যেটা অন্যর সং/স্প/র্শে আসলে বাড়তে থাকে।আমি বললাম
" আচ্ছা পর্শী পাহাড় কেমন লাগে তোমার? "
পর্শী চোখের জল মুছে হ/ত/ভ/ম্ব হয়ে তাকালো আমার দিকে।আমি স্বাভাবিক স্বরেই বললাম " চলো পাহাড় থেকে ঘুরে আসি।আমার মনে হয় পৃথিবীর শ্রে/ষ্ঠ সৌ/ন্দ/র্য পাহাড়ে লুকিয়ে থাকে "
বিকেলেই ট্রেনের টিকিট কে'/টে রেখেছিলাম।রাত ৯ টায় ট্রেন।পর্শীকে নিয়ে স্টেশনে রওনা হলাম।পুরো রাস্তায় পর্শী একটা কথাও বললো না।শুধু বারবার করুন চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছিলো।
ট্রেনে উঠলাম।ঝকঝক শব্দে ট্রেন চলতে আরম্ভ করলো।পর্শীকে নিয়ে ট্রেনের দরজার কাছে দাঁড়িয়ে রইলাম।পর্শী ভ/য়ে আমার শা/র্টের হাতা শ/ক্ত করে ধরে দাড়িয়ে আছে।বাতাসের তী/ব্র/তায় পর্শীর চুল প্রচন্ড গতিতে উড়ছে।পর্শীর হাতে হাত রেখে বললাম
" প্রেয়সীর অতীত মেনে নিতে না পারলে সেটা আবার কীসের ভালোবাসা?তাছাড়া তুমি যাকে ভালোবেসেছিলে সেই মানুষটা ভুল ছিলো।তোমার যে একদমই ভুল ছিলো না সেটাও বলবো না,তোমারও ভুল ছিলো।তবে সেটা বুঝতেও পেরেছো।আমার কাছে তুমি যেমন পবিত্র ছিলে,সেরকমই সারাজীবন পবিত্র থাকবে। ভালোবাসার মানুষটা কখনো অপবিত্র হতে পারে? "
পর্শীর চো/খে জ/ল,আমি দী/র্ঘশ্বা/স ফেলে বললাম " তুমি শুধু অ/র্ধ/শত ছেলের মধ্যে আমায় ভালোবেসে দেখো,কোটি সম/স্যা/র ভীড়েও তোমার হাত আমি ছাড়ছি না "
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
সন্ধ্যার পর বাসায় এসে দেখি আমার রুমের দরজার সামনে খুব বড় বড় অক্ষরে লেখা গোয়ালঘর। লেখাটা দেখেই বুঝতে পেরেছি ছোট বোন হোস্টেল থেকে বাসায় এসেছে।
আমি তখন চিৎকার করে মাকে ডাকতে লাগলাম। আমার চিৎকার করা দেখে ছোট বোন এসে বললো,
--কি রে এইভাবে গরুর মত হা/ম্বা হা/ম্বা করছিস কেন?
ছোট বোনের কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো। রেগে গিয়ে বললাম,
~গরুর মত হা/ম্বা হা/ম্বা করছি মানে? আমাকে কি তোর গরু মনে হয়? আর আমার রুমের দরজার সামনে গোয়ালঘর লিখেছিস কেন?
আমার কথা শুনে ছোট বোন বললো,
-- কেন রে, তুই কি আজকাল নিজেকে মানুষ মনে করিস না কি? তুই গরু আগেও ছিলি এখনো আছিস আর ভবিষ্যৎতেও থাকবি। আর দরজার সামনে গোয়ালঘর লিখে রেখেছি তার কারণ হলো বাসায় কোন আত্মীয় স্বজন এসে যেনো ভুল করেও তোর রুমে না যায়। তোর রুমে যদি কেউ যায় তাহলে তোর রুম দেখে প্রথমে ওর মাথা ঘুরবে তারপর তোর ঘামে ভেজা কাপড়ের গন্ধে সাথে সাথেই অজ্ঞান হবে। তাই আগে থেকেই লিখে রেখেছি।
ছোট বোনের কথা শুনে আমি আর ওকে কিছু বললাম না। আমি জানি ও এখনি এই গোয়াল ঘরটাকে গুছিয়ে মানুষের ঘরে রূপান্তরিত করবে৷ তাই আমি চুপচাপ ওয়াসরুমে চলে গেলাম। মনে মনে ভাবতে লাগলাম আমায় শেষ মেষ গরু বললো।ও কে একটা শিক্ষা দিতে হবে।
ওয়াসরুম থেকে বের হয়ে মায়াকে( আমার ছোট বোন) বললাম,
~কি রে, ওয়াসরুমে একটা চেইন পরে থাকতে দেখলাম। দেখে তো স্বর্ণের মনে হলো।
আমার কথা শুনে ছোট বোন যখন ওয়াশরুমে ঢুকলো আমি তখন সাথে সাথে বাহির থেকে লক করে দিলাম। এখন ভিতরে বুঝবে মজা। আমি কমোড ফ্ল্যাশ না করেই এসেছি। আমায় গরু বলে ডাকা তাই গরুর মতই একটা কাজ করেছি।
৫মিনিট পর যখন দরজা খুলে দেয় তখন ও বের হয়ে আমায় কয়েকটা কিল ঘুষি মেরে বললো,
--তুই শুধু গরু না তুই একটা খবিশ ছিঃ ছিঃ ছিঃ
ছোটবোন আমার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য খুব আয়োজন করে হালিম রান্না করলো কিন্তু আমি এত রিকোয়েস্ট করার পরেও আমায় একটুও দিলো না। সোফায় বসে টিভি দেখছিলাম ও তখন আমার পাশে এসে বসলো আর গরম হালিম ফুঁ দিয়ে দিয়ে খেতে লাগলো। আমি তখন ছোট বোনকে আস্তে করে বললাম,
~ আজ ওয়াসরুমে যে জিনিসটা রেখে এসেছিলাম সেই জিনিসটার রঙ আর হালিমটার রঙ এক না রে?
আমার কথা শুনে ছোটবোন হালিম রেখে ওয়াক ওয়াক করে ওয়াসরুমের দিকে চলে গেলো আর আমি সোফায় পায়ের উপর পা তুলে হালিম খেতে লাগলাম....
|
|
রাত ১১ টা বাজে। আমি শুয়ে শুয়ে ফোন টিপছি এমন সময় কি যেন একটা শব্দ হলো। আমি রুম থেকে বের হয়ে দেখি ড্রয়িংরুমে মায়া( ছোট বোন) অ/জ্ঞা/ন হয়ে পড়ে আছে। আমি দৌড়ে ওর কাজে আসলাম। চোখে মুখে পানি ছিটাতে লাগলাম কিন্তু ওর জ্ঞা/ন আসার নাম নেই। তাই তাড়াতাড়ি ওকে কোলে করে নিচে নামলাম হাসপাতালে নেওয়ার জন্য। যখন গেইটের কাছে আসলাম তখন ও আমায় বললো,
-- অনেক হয়ছে এইবার আমাকে কোল থেকে নামা?
আমি ওর কথা শুনে চমকে গেলাম ।
ও তখন মিটমিট করে হেসে বললো,
-- আমার এত কষ্ট করে রান্না করা হালিম তুই একা খেলি সেটা হজম করাতে হবে না? তাই তো এমন করেছি যেন তুই আমাকে কোলে করে ৫ তলা থেকে নিচ তলায় নিয়ে আসিস।
আমাদের ভাই বোনের এমন কা/ন্ড দেখে মা আমার গালে এক থাপ্পড় দিলো আর ছোট বোনের গালে এক থাপ্পড় দিলো।
থাপ্পড় খেয়ে আমি বোনের দিকে তাকিয়ে হাসি আর বোন আমার দিকে তাকিয়ে হাসে....
ছোটবোনকে টিকেট কেটে বাসে তুলে দেই। আর বারবার বলে দেই বাসে যেন না ঘুমায় আর হোস্টেলে পৌঁছে যেন আমায় ফোন দেয়। বাস ছেড়ে দেবার সময় ছোটবোন আমার হাতে রঙিন কাগজে মুড়া একটা প্যাকেট দেয়। বাসায় এসে কাগজটা খুলে দেখি একটা সিগারেটের প্যাকেট। প্রতিটা সিগারেটের গায়ে কলম দিয়ে লেখা মায়া। আর সাথে একটা চিরকুট আর তাতে লেখা ছিলো,
ভাইয়া, তকে আমি প্রচন্ড রকম ভালোবাসি। আমি চাই তুই অনেক অনেক বছর বেচে থাক। আজ থেকে এই সিগারেটটা হলাম আমি। এখন তুই সিদ্ধান্ত নে, আমায় তুই আ/গু/নে পুড়িয়ে ছাই করে উড়িয়ে দিবি না কি সযত্নে রেখে দিবি...
বোনের চিরকুটটা পড়ে মনের অজান্তেই চোখ দিয়ে একফোঁটা জল গড়িয়ে পড়লো কিন্তু ঠোঁটের কোণে হাসিটা রয়ে গেলো। এই হাসিটার অর্থ হলো আমি আমার বোনকে আমার নিজের চেয়েও বেশি ভালোবাসি.....
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
#সত্য_ঘটনা....
- নিলার স্বামী প্রবাসে গেছে মাত্র সাত মাস ,প্রবাসে যাওয়ার পর থেকে শুরু হয় ঘটনা টা।
--নীলার স্বামীকে কে জানি খবর দিয়েছে নিলা অন্য পুরুষের সাথে প/র/কি/য়া/য় জড়িয়ে গেছে! অথচ নিলা ওইসব করার মতো মেয়ে না।
প্রথম প্রথম অল্প অল্প ঝগড়া হলেও আস্তে আস্তে অনেক বড় হয়ে যায় এই বিষয় টা,।
নিলা আর সাগরের একটা বাচ্চাও আছে,
(নাম সাকিবা), মাত্র ১ বছর বয়স কোনো ভাবে হাটা শিখেছে,নিলা আর সাগর পালিয়ে বিয়ে করেছিলো,। তাই নিলা চাইলেও তার বাপের বাড়ি যেতে পারবে না" একটা ফ্লেট বাড়া করে থাকে ওরা ।
নিলা আর সাগরের মাঝে প্রাই ঝগড়া লেগেই থাকতো,
তেমনি একদিন নিলা, আর সাগর ঝগড়া করতে করতে এমন এক পর্যায় পৌছে যায় , যা কঠিন এবং ভুল সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হতে হয় তারা । "
সাগর প্রবাসে গলায় ফাশ দেয়, এইদিকে নিলা বি*ষ খেয়ে আ/ত্মা হ/ত্যা করে, কিন্তু এইটা কেউ জানতো না!
সাকিবা মাত্র ১ বছরের শিশু কী বা বোঝে একা একা এই রুম থেকে ওই রুমে ছুটাছুটি করছিলো, সে জানতই না তার বাবা প্রবাসে আর মা দেশে
আ/ত্মা হ/ত্যা করেছে!
নিলার খোজ নেয়ার মতো ও কেউ ছিলো না, ছোট্ট বাচ্চা টার অনেক খোদার জালায় , মা মা করে কান্না করছিলো,
কিন্তু মা ত আর উঠে না, নিলা যেই বি*ষ পান করেছিলো মেজেতে পড়েছিলো সেই বোতল টা, ছোট্ট বাচ্চাটা বি*ষের বোতল টা হাতে নিয়ে খেলা করতে করলে এক সময় মুখে দিয়ে দেয় ওই টা,।
মাছুম বাচ্চা টা কিছুক্ষণের মধ্যে ছটফট করে বিদায় নিলো এই পৃথিবী থেকে।
এইভাবেই শেষ হয়ে গেলো সুন্দর একটা পরিবার, ১বছরের মাসুম বাচ্চাটা কে ও বাচতে দেয়া হলো না!
প্রায় ৪দিন পর ফ্লাটের মালিক খেয়াল করলেন ২ তলার ৪৫ নম্বর ফ্লাইটের কোনো খবর কাউকে তেমন দেখা যাচ্ছে না, ফ্লাইটের মালিক তাদের খুজ নিতে গিয়ে নিলা আর নিলার মেয়ের লা/শ দেখে চিংকার করতে লাগলো, মালিকের চিংকার শুনে দৌড়ে আসে সব ভাড়াটিয়ারা,।
পরে নিলার বাবা মাকে খবর দিয়ে লা/শ পৌছে দেয়া হয়,।
খুবই মা/রা/ত্ম/ক এই সন্দেহ জিনিস টা হাজার মিল থাকলেও যদি একজনের প্রতি আরেকজনের ভিতর সন্দেহ তৈরি হয়ে যায়, তাহলে বুঝে নিবেন এর ফল কিন্তু ভালো হয় না!
স্বামী বিদেশ গেলে যে স্ত্রী প/র/কী/য়া জড়িয়ে পড়বে এমন তো কোন কথা না, আসল কথা হলো স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিশ্বাস টা ।
(সমাপ্ত)
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
ভাগ্যের পরিহাসে তিনমাসের অন্তঃসত্ত্বা ভাবীকেই যে বিয়ে করতে হবে, এমনটা কখনো ভাবিনি! ভালবাসার মানুষকে পেতে যাচ্ছি, অযাচিত ভাবেই! ভাইয়া
অগ/ত্যা খুন হওয়ার পর-ই, বাবা-মা মিলে কথাকে এ বাড়ির বউ করেই রেখে দেয়।
- বাসর ঘরে সুন্দর করে বউ সাজিয়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে কথাকে। কথাকে দেখে মনে হচ্ছে ফুলদানীতে রাখা বাসী ফুল একটু হাতের স্পর্শ পেলেই ঝরে পড়বে। আমি কথার কাছে বসে যখনি, তাঁর মাথার ঘুমটা সড়াতে যাবো। তখনি কথা আমার গালে ঠাস! করে চড় বসিয়ে দিয়ে বললো" আমার স্বামীর খু/নি যেন আমাকে কখনো স্পর্শ না করে! "
- কথার মুখে এমন কথা শুনে নিজের অজান্তেই চোখের কোণে জল এসে গেল! যাকে নিজের জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসতাম, সে মানুষটা এমন কথা বলতে পারলো! খাঁটে থেকে একটা চাদর আর বালিশ ছুঁড়ে দিল। আমি কোন খু/নীর সাথে থাকতে চাই না। আমি বালিশ আর চাঁদরটা নিয়ে ফ্লরে শুয়ে শুয়ে হারিয়ে গেলাম একবছর আগে সেই সোনালী দিনে । কথা আর আমি দুজন-দুজনকে প্রচন্ড ভালোবাসতাম। শিশুকাল থেকেই। কত হাজারো স্বপ্ন দেখেছিলাম দুজন-দুজনকে নিয়ে। কিন্তু যখন জানতে পারি বাবা- মা ছোট থেকেই কথাকে সজিব ভাইয়ার বউ বানাবে বলে ঠিক করে রেখেছিল। তখন নিজের ভালবাসাকে নিজের বুকেই দাফন করে দেয়। কথা অনেক কান্না করে। কিন্তু পারিনি মা-বাবার সাথে বেঈমানী করতে। না পারার পিছনে কারণও আছে, কারণ আমাকে নাকি তারা কুঁড়িয়ে পেয়ে ছেলের আদর দিয়ে এতবড় করেছে।
- কথার বিয়ে আগের দিন খুব কেঁদেছিলাম কথা আর আমি। বাশঁবাগানে বসে শেষ বার দুজন- দুজনের হাতে হাত রেখে স্বপ্নগুলো দু'চোখের জ্বলে ভাসিয়ে দিয়েছিলাম।আচ্ছা রাজ! চলো না আমরা পালিয়ে যায়?
- পালিয়ে যাবে? পালিয়ে গিয়ে হয়তো আমাদের দু'জনের ভালবাসাটা পূর্ণতা পাবে। কিন্তু ভেবে দেখেছো একবার? আমাদের দু'পরিবারের কত মানুষের ভালবাসায় ছেঁদ পড়বে। বাবা-মা কত মানুষকে দাওয়াত দিয়েছে। তাঁদের সম্মানটা ধূলোয় মিশে যাবে। জানো আমরা হাঁটতে শিখি হয়তো নিজেদের পায়ে, কিন্তু আমাদের হাতটা সবসময় দৃঢ় একজোড়া হাত ধরে রাখে। তারা হচ্ছে মা -বাবা। তাই তাদের মুখের হাসির কাছে আমাদের ভালবাসা হাজার বার কুরবাণি করতে পারি।
- রাজ আমায় একটু বুকে নিবে? কাল তো অন্য কারো হয়ে যাবো। নাওনা একটু বুকে।
- সেদিন রাতে কথাকে একাই ফেলে এসেছি। খুব করে ইচ্ছে করছিল, কথাকে জড়িয়ে ধরে বলতে" তোমাকে যে বুকেই রাখতে চায়। " কিন্তু পারিনি, জানি কথাকে একবার বুকে নিলে আর বুক থেকে সরাতে পারবো না! কারণ কথা তো আমার নামাজের মোনাজাতেও ছিল।
- পরের দিন কথার বিয়ে। কথা আর আমাদের বাড়ি ছিল পাশা-পাশি। কথাকে বউ সাজে দেখে কলিজাটা ফেঁটে যাচ্ছিল। কথার বউ সাজার স্মৃতিগুলো আমাকেই ক্যামেরাবন্দী করতে হয়েছে।
- বাসর ঘর সাজানোর দায়িত্বটাও বাবা আমার কাঁধেই দিয়েছিল। চোখের পানি, আর গাঁধা, গোলাপ ফুলের সংমিশ্রণে বাসর ঘরটা সাজিয়েছিলাম।
আমার আর ভাইয়ার পাশাপাশি রুম ছিল। ভাইয়ার বাসরটা হয় আমার পাশের রুমেই। যাকে ছোটবেলা থেকে ভালোবাসলাম সে যখন বাসর ঘরে, নিজেকে বিলিয়ে দিতে ব্যস্ত। তখন আমি বালিশে মুখ লুকিয়ে ফুপিয়ে কাঁদতে ব্যস্ত ছিলাম। মাঝরাতে বুক চাপড়ে চাপড়ে বলেছিলাম' হে আল্লাহ কি এমন অপরাধ করেছিলাম। যার জন্য এমন একটা দিন আমার জন্য রেখেছিলে! নিজের ভালবাসার মানুষকে ভাবী ডাকা কতটা কষ্টকর সে কষ্টের সম্মুখীন যেন কেউ না হয় ।
-বিয়ের তিনদিন পর, মা-বাবা নানু বাড়িতে গেলে কথা তার রুমে আমাকে ডেকে নেয়।সজিব ভাইয়া ছিল অফিসে।
- কেমন আছো?
- হুম ভাবি অনেক ভালো আছি।
- আমার মুখে কথা ভাবিটা শুনে চমকে যায়! কারণ যে মুখে সবসময় কলিজার টুকরা ডাকতাম আজ সেই মুখেই ভাবি বলে ডাকলাম।
- রাজ, প্লিজ ভাবি ডেকো না। তোমার মুখের ভাবি ডাকটা ঠিক আমার কলিজার ভেতর লেগেছে!
- প্লিজ ভাবি, এসব বলবেন না।
- আচ্ছা এসব বাদ দাও! সত্যিই কি ভালো আছো তুমি ? আমার জন্য কি তোমার মন একটু ও কাঁদে না? কত স্বপ্ন দেখেছিলাম দুজন দুজনকে নিয়ে!
- ভাবি প্লিজ থামবে, কিছু বলার থাকলে বলো?
আমি বাসর রাতে সজিবকে স্বামীর অধিকার দেয়নি!
- মানে! কী বলছো এসব?
- হুম সত্যি বলছি। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমাদের পথের কাঁটা সজিব কে বিষ খাইয়ে মে/রে ফেলতে চায়। তাহলে তোমার আর আমার মাঝে কোন বাঁধা থাকবে না।
- ছিঃ ভাবি তুমি সত্যিই কি আমায় ভালবাসতে? আমাকে ভালবাসলে তুমি এমন কথা কখনো বলতে পারতে না।
- কি করবো? আমি যে আর পারছি না। তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না। সত্যি আমাকে তুমি তোমার বুকে টেনে নাও!
-ভাবী প্লিজ এসব কিছু বলো না।
- আচ্ছা! আমি যে তোমার ভাইয়ার বউ তোমার কষ্ট হয় না। তোমার কি আমাকে পেতে মন চায় না। আমার মন-প্রাণ সব যে তোমায় দিয়ে দিয়েছি।
- কি বলছো? থামবে ভাবী তুমি।
- হঠাৎ ভাইয়া রুমে এসে বলতে লাগল " কিরে, আমার অর্বতমানে তোরা দেবর ভাবি কি শলা-পরামর্শ করিস?
- ভাবি অকপটে চোখের পানি মুঁছে নিল। ভাইয়া রুমে এসেই ভাবির হাতে একটা প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে বললো " এটা তোমার জন্য!
-আমি উঠে চলে যাচ্ছিলাম। ভাইয়া ডেকে আমার হাতে একটা চাবি ধরিয়ে দিয়ে বললো" বাহিরে দাঁড় করানো আছে। তোর পছন্দ না হলে বলিস। "আমি বাহিরে তাকিয়ে দেখি, বাহিরে একটা বাইক দাঁড় করানো।
জানালার পাশ দিয়ে যেতেই দেখলাম কথা আমার দিকে চেয়েই ভাইয়াকে জড়িয়ে ধরল।
তোমার হঠাৎ কি হলো, যে মেয়েটা বাসর রাতে আমাকে স্পর্শ করতে দিলো না। সে মানুষটা আজ আমায় জড়িয়ে ধরলো? নাকি শাড়িটা পছন্দ হয়েছে। নীল পাড়ের তাঁতের শাড়ি।
হুম! বেশ পছন্দ হয়েছে!
- কথার 'বেশ' শব্দটা একদম হৃদয়ে এসে নাঁড়া দিলো। বুঝতেই পারলাম কথা আমাকে দেখানোর জন্যই ভাইয়াকে জড়িয়ে ধরেছে!
- দিনগুলি ভালোই কাটতেছিল। দুপুর বেলায় ঝুম করে বৃষ্টি নামলো! কথা আমার রুমে এসে দরজা লাগিয়ে দিলো।
- কি ব্যাপার ভাবি দরজা লাগিয়ে দিলেন কেন?
- জানো না কি জন্য লাগিয়ে দিয়েছি?
- ভাবী এভাবে কেউ দেখলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে। আমি আমার ভাইকে নিজের জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসি। ভাবী প্লিজ পাগলামী করো না। সব আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।
- তুমি যদি আর একটা বার কথা বল, তাহলো আমি সবাইকে বলব তুমি জোর করে রুমের দরজা লাগিয়ে দিয়ে আমার সাথে অসভ্যতামি করতে চেয়েছো!
- আমার হাত-পা ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে আসছে। কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম" ভাবী প্লিজ, এমন কিছু করো না! "
- হুম কেউ কিছু জানবে না। তবে আজ আমি যা চাইবো তা দিতে হবে। কথাটা বলেই চেপ ধরলো হাত খানা।
হঠাৎ দরজার ওপাশ থেকে ভাইয়া দরজা নর্ক করছে! ভাইয়া এভাবে দেখলে হয়তো ম/রেই যাবে।
চলবে???
কুয়াশার চাদর।
পর্বঃ০১
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
🤣😂🤣হাসতে হাসতে আমি শেষ 🤣😂🤣
বাসর রাতে বউয়ের ঘোমটা খুলে
চমকে উঠলাম!😯
সুবর্ণা সুবর্ণা বলে এক দৌড়ে রুমের বাহিরে
চলে গেলাম!🏃🏃
এটা কি করে সম্ভব??🤔🤔
সুবর্ণা কি দিন দিন যুবতী হচ্ছে??🤨
সেই ১৬ বছর আগে আমার গার্লফ্রেন্ড
ছিলো সুবর্ণা!💃💃
ওর বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর
ডিসিশন নিয়েছিলাম
আর বিয়েই করবো না জীবনে!😒💔
ব্যাস! বাবার ব্যবসা দেখা-শুনা করতে
শুরু করলাম!
অনেক উন্নতি করেছি ব্যবসায়
এই ১৬ বছরে!🚗🏩🏣
বিয়ে করতে চাইছিলাম না!😒
কিন্তু আম্মা অসুস্থ হয়ে যাওয়ায়
আর বাবার চাপে
এক প্রকার বাধ্য হয়েই বিয়ে করতে
হয় আমাকে,,,,,,👸🌺👳
বউকে আমি দেখতেও যাইনি!😒
বাবা সব ম্যানেজ করেছেন!
কিন্তু সুবর্ণা এই ১৬ বছর পরেও
এই যৌবন কিভাবে ধরে রাখলো?🤔
ও তো আরও ছোট হয়ে গেছে?😋
এটা কেমনে সম্ভব??😯
আমার চিল্লানি শুনে বাবা
নিচ তলা থেকে হাক জুড়েছেন,,,,📢
""ছোটকালের স্বভাব এখনো
গেলো না তোর!?? যা রুমে যা!☹️
আমি বাবাকে খুব ভয় পাই!
তাই জলদি করে রুমে চলে গেলাম!🏩
রুমে গিয়ে দেখলাম
বউ আমার খুব কান্না করতেছে!😭😭
আমি বললাম কি হয়েছে তোমার?
কান্না শুরু করলে কেন⁉️
--বউ বললো, আপনি আমার মায়ের
নাম জানলেন কি করে??🤔👸
আমি: মানে কি? প্রশ্ন করলাম??
বউ: মানে আমার মায়ের নাম হচ্ছে সুবর্ণা!
আর আমি দেখতে হুবহু আমার
মায়ের মতো হয়েছি!🙈🙈
আমি: ওহহহহ তাই বুঝি!!😋😋
মনে মনে বললাম,
সবুরে মেওয়া ফলে!💯
একটু ধৈর্য ধরলে
গার্লফ্রেন্ড শাশুড়ীও হয়!!😂😂🙈
পুরোনো গল্প
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
অনুর বিয়ে হয়েছে ৪৮ দিন হলো।
এই ৪৮ দিনের ৪০ দিনই অনু বাবার বাড়িতে ছিল। অনুর বাবা মুদি দোকান করে গ্রামে।
অনুর আর কোন ভাই বোন নেই। অনুর বয়স মাত্র ১৭ বছর। SSC পাশ করতে না করতেই অনুর বিয়ে দিয়ে দিয়েছে ওর পরিবার। টানা - টানির সংসারে মেয়ের জন্য এতো ভালো পাত্র পাবে সালমান সাহেব
(অনুর বাবা)
ভাবতেই পারেন নি। তাই আর দেরি না করে মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দিলেন।
অনুর বিয়ে হয়েছে ঢাকার বড় শিল্পপতি আনোয়ার হাসানের একমাত্র ছেলে আদিত্য হাসানের সাথে। আদির বয়স ২৮। আদিত্যর আগে এক বিয়ে হয়েছে। আদিত্য দেখতে খুবই সুদর্শন এক যুবক। ভদ্রতা নম্রতা চরিত্র সব দিক দিয়ে আদিত্য পারফেক্ট। তবে খুবই গম্ভীর স্বভাবের মানুষ সে। প্রয়োজন ছাড়া কারো সাথে বলতে পছন্দ করে না আদি।
আদিত্যের একটা বোন আছে, আনহা।
বেশ মিশুক মেয়ে টা । সে হোস্টেলে থাকে পড়ালেখার জন্য।
আদির বাবা মা দুজন লন্ডন থাকে আদিত্যের দেশে থাকতেই ভালো লাগে তাই দেশের ব্যবসা আদিত্যই দেখে। আদিত্যদের এতো বড় বসায় কেউ নেই বলে অনু ওখানে যেতে চায় না।
তবে আজ অনুকে নিতে আদিত্য এসেছে।
আদি বসে আছে অনুদের ড্রয়িংরুমে।
অনুঃ আমি যাবো না মা, ওখানে আমার একা একা ভালো লাগে না।
আয়েশা বেগমঃ না মা, তুই এমনিতেও বিয়ের পর থেকে ও বাড়িতে তেমন যাস নি।
আর বিয়ের পর মেয়ের আসল বাড়ি হচ্ছে তার স্বামীর বাড়ি। (অনুর মা)
অনুঃ কিন্তু মা,
সালমান সাহেবঃ কোন কিন্তু না,
ছেলে টা কতক্ষণ থেকে বসে আছে। আজ থাকতে বলেছি, তার নাকি কি কাজ আছে তাই থাকতে পারবে না।
অনু তুমি এখন বড় হয়েছ, এভাবে বাচ্চামু করা তোমাকে মানায় না।
অনু আর কোন কথা বলল না,
রেডি হয়ে আসলো।
অনুঃ মা আমি যাচ্ছি, অনেক জ্বালিয়েছি তোমাদের পারলে ক্ষমা করে দিও। আর আসবো না তোমাদের কস্ট দিতে।(কেঁদে কেঁদে)
আয়েশা বেগমঃ এমন কেন বলছিস মা,
তুই যাতে ভালো থাকিস তাই এতো বড় ঘরে বিয়ে দিলাম তোকে। তুই এভাবে কাঁদলে ভালো লাগে বল?
অনুঃ আমি সব বুঝি,
যাচ্ছি।
সবার আগে আমার গল্প পড়তে চাইলে "নীল ক্যাফের ভালোবাসা" পেজে পাবেন।
অনু গাড়িতে বসে জানালার দিকে তাকিয়ে আছে আর কেঁদেই চলেছে। আদিত্য ড্রাইভ করছে।
আদিত্যঃ এভাবে কাঁদছো কেন? আমরা কিছু দিন পর আবার এখানে আসবো।
অনু চুপ কিচ্ছু বলছে না।
আদিত্যঃ আচ্ছা, আইসক্রিম খাবে?
অনু লাফিয়ে উঠে বলল,
আইসক্রিম?
আদিত্যঃ হুম,
অনুঃ খাবো।
কিছুক্ষণের মধ্যেই ওরা আদিত্যদের বাসায় এসে পৌঁছালো।
বিশাল একটা গেট দুজন দারোয়ান খুলে দিল, আদিত্য গাড়ি নিয়ে ঢুকলো।
আদিঃ আমি গাড়ি টা গেরেজে রেখে আসি,
তুমি ভেতরে যাও।
অনুঃ আচ্ছা।
বাসার ভেতর থেকে টুনি এসে বলল,
বউমণি আপনি আইছেন?
এটা আমার হাতে দেন। চলেন আপনেরে ভেতরে নিয়া যাই।
প্রায় একমাস আগে অনু এই বসায় এসে ছিল তাও দুদিনের জন্য।
কেমন সব নতুন নতুন লাগছে ওর।
অনু আদির রুমে বসে আছে।
আদিত্যঃ তুমি ফ্রেশ হয়ে নাও আর কিছু খেয়ে রেস্ট নাও। আমার অফিসের কাজ আছে আমি স্টাডি রুমে আছি। কিছু লাগলে টুনিকে ডেকে নিও।
অনু ফ্রেশ হয়ে একটা শাড়ি পরে নিল।
খাটের উপর শুয়ে কখন যে ঘুমিয়ে গেল অনু।
ঘুম থেকে উঠে দেখলো আদি স্টাডি রুমে নেই।
সন্ধ্যা হয়ে গেছে।
অনু নিচে নামলো,
পাখিঃ আরে বউমণি আপনে? কিছু লাগবো?
অনুঃ না এমনিতেই, সারাক্ষণ রুমের ভেতর আর ভালো লাগে না।
অনু কিছুক্ষণ হাটাহাটি করলো তারপর উপরে চলে গেল।
রাত প্রায় ১১ টা
বাসার কাজের লোক গুলো ঘুমিয়ে গেছে।
অনুর কেমন যেন ভয় করছে।
অনু রুমের বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে।
হঠাৎ দরজায় কেউ নক করলো।
চলবে.......
ানুষ
#পর্ব ১
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
রুমে শুয়ে শুয়ে টিভি দেখছি হটাৎ আব্বু এসে বলতাসে এই তিশান খবর এর চ্যানেল এ দে তো খবর দেখি....
চ্যানেল চেঞ্জ করতে গেসি আসলো হিন্দি চ্যানেল ওইটা তে লিপ কিস চলছে তাড়াতাড়ি চেঞ্জ করলাম...
আবার চেঞ্জ করলাম আসলো সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি ওটা তে ও সেম কাহিনী শেষ মেষ ষ্টার জলসা দিলাম ঐকানে ও ফুলসজ্জার কাহিনী চলছে...
লজ্জায় মাথা হেট্ হয়ে গেলো রুম থেকে রিমোট রেখে বেরিয়ে আসলাম....
রাস্তায় হাটছি আর ভাবছি কি করা যায় ভাবতে ভাবতে গুলিস্তান পার্কের সামনে চলে আসলাম...
১০টাকা টিকিট কেটে ঢুকে দেখি পার্কে এক কাপল ওরা এক কোনায় লিপ কিস করছে...
মেজাজ টাই খারাপ হয়ে গেলো হচ্ছে কি এসব...
হটাৎ মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি আসলো যেই ভাবা সেই কাজ...
ওদের সামনে গিয়ে বললাম অবনী এটা তুমি করতে পারলে পার্কে না আসলে জানতেই পারতাম না...
আমার সাথে ২বছর রিলেশন করে আরেক ছেলের সাথে এসব করছো এগুলো ও আমাকে দেখতে হচ্ছে..
মেয়ে : আরে কে ভাই আপনি কি সব উল্টাপাল্টা বলছেন পা/গ/ল হয়ে গেসেন...
আমি: হ্যা আমাকে তো এখন পাগল ওই মনে হবে ছি আজ থেকে আমাদের ব্রেকআপ...
তখন ওই ছেলেটি মেয়েটা কে বলতাসে কে এই ছেলে তোমাকে অবনী কেনো বললো রাইসা..এসব ওই করো আজ থেকে আমাদের ব্রেকআপ...
তখন মেয়েটি জুতা নিয়ে আমার দিকে তেড়ে আসতাসে এই ছেলে দ্বারা কে তুই আমি তো সেই ধোর দিছি এক ধোরে আমার বাসায়...
হাপিয়ে গেসি এইবার রেস্ট নেই ওদের ব্রেকআপ করিয়ে সেই ভালো লাগলো...
সমাপ্ত
#কিস
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
কলেজ থেকে বাসায় আসার সময় যখন এলাকার রাস্তায় পা রাখলাম তখন মন টা খারাপ হয়ে গেলো...
একা একা হাটছি আর মন টা প্রচুর খারাপ হটাৎ দেখি আমাদের এলাকার সীমা আন্টির মেয়ে মুসকান এইদিকে আসছে আমি জানি এখন আমার মোড অফ দেখলে কিছু একটা হবে....
এসেই ডাক দেয়া শুরু করলো....
মুসকান : কি বেপার তিশান ভাইয়া আপনি এখানে দাড়িয়ে আছেন যে আপনাকে তো নক দিলে রিপ্লাই ওই করেন না তো মন খারাপ কেনো...
আমি : এমনিতেই মন খারাপ আমি আজ পযন্ত কোনো মেয়ে কে কিস করতে পারলাম না....
মুসকান : আমি তো আপনাকে পছন্দ করি তো আমাকে কিস করেন...
ওকে করতাসি কিস করার পরে এখন অনেক হাসি আসতাসে...
মুসকান : আপনি হাসতাসেন কেনো...
আমি : হাসবো না কি কাঁদবো আমি কোনো মেয়েকে কিস করিনি বলে বলে পুরো এলাকার মেয়েদের কিস করে ফেলেছি...
মুসকান : লু'চ্চা বে'ডা 😡😡😡
আমি : 🤣🤣🤣🤣🤣
সমাপ্ত
#কিস_পাগল
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
একটি মেয়ে তার স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো
কেন আপনি আমাকে এতো ভালোবাসেন?
স্বামী জবাব দিলো...কারণ আমার জানা নেই।🥀😊
মেয়েটা ভালো লাগে না উওর টা এবং সে বলল
- না আমাকে একটা কারণ দেখান!
- ওকে, তুমি দেখতে অনেক সুন্দর, স্মার্ট এবং আকর্ষণীয়,,, মেয়েটি তাঁর কথায় সন্তুষ্ট.... 😍
তারপর মেয়েটি একদিন অনেক অসুস্থ হয়ে পরলো। অসুস্থ হওয়ার পর তাঁর রুপ লাবণ্য কমে গেলো।এবং সে দেখতে চিকন এবং দুর্বল হয়ে গেলো😔
পরে মেয়েটি তাঁর স্বামীকে বলল-
আপনি কি আমাকে এখনো ভালোবাসেন?
না।
এখন তুমি সুন্দরী আর আকর্ষণীয় নও।😒
তাই কারণ অনুযায়ী আমি তোমাকে আর ভালোবাসি না...! 😔💔
মেয়েটি কান্না করতে শুরু করলো,মেয়েটির চোখের জল গাল বেয়ে মাটিতে পরার আগে তাঁর স্বামী
তাঁর স্বামী হাত দিয়ে চোখের জল মুছে দিলো। তারপর ছেলেটি মেয়েটির হাত ধরে বলল - এখন বুঝেছ তো?
স্বামী - স্ত্রীর ভালোবাসা হচ্ছে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা.... কোনো কারণ নেই...! ❤️
আমি তোমাকে ভালোবাসতাম, এখনো বাসি এবং ভবিষ্যতেও বাসবো। আর তা কোনো কারণ ছাড়াই..!
~আসলেই স্ত্রীকে ভালোবাসতে_কোনো কারণ _
লাগেনা..!!!🥰
#ভালোবাসা
সংগৃহীত
যারা এখনো ফলো না করে গল্প পড়ছেন তারা এখনই ফলো করুন আমাদের গল্প আপনার মন ছুয়ে যাবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Sylhet
3914