Green Bazaar

🍂সরিষার তেলের অজানা ইতিহাস🍂
পুষ্টিবিদ এ.বি. সিদ্দিক

আমরা অনেকেই মনে করি সরিষার তেল নিয়মিত খেলে শরীরে বিশেষ করে হার্টের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। কেন আমরা এমনটা মনে করি? এর পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে সরিষাতে উপস্থিত একটি ফ্যাটি এসিড, যার নাম ইরুসিক এসিড।

১৯৪০ থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত সরিষার তেল নিয়ে ইঁদুরের উপর বেশ কিছু গবেষণা হয়েছে এবং তাতে দেখা গেছে সরিষার তেল খাওয়ার ফলে ইঁদুরের adrenal gland এ কোলেস্টেরল জমা হয়েছে সেই সাথে হার্টে ফ্যাট জমা হওয়ার পাশাপাশি এর মাংস পেশিতে ক্ষত হয়েছে। এর কারণ হিসেবে তখন সরিষার তেলের ইরুসিক এসিডকে দায়ী করা হয়েছিল। ফলে সারা পৃথিবী জুড়ে সরিষার তেল খাওয়া মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন একটা প্রচারণা শুরু হয়েছিল।

পরবর্তিতে অন্যান্য তেল যেমন সয়াবিন, অলিভ, বাদাম এবং সূর্যমুখী তেল দিয়েও ইঁদুরের উপর ঠিক এমনটা পরীক্ষা করা হয়েছিলো এবং তাতেও একই ফলাফল পাওয়া গিয়েছে, অর্থাৎ হার্টে ফ্যাট জমেছে। পরিশেষে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে এসেছে যে সম্ভবত ইঁদুর অরিক্ত ফ্যাট মেটাবোলাইজ করতে সক্ষম নয় এবং যেকোন ধরণের অতিরিক্ত ফ্যাটই তার জন্য ক্ষতিকর। এর জন্য নির্দিষ্টভাবে সরিষার ইরুসিক এসিডকে দায়ী করা সঠিক নয়।

গবেষকরা তখন ১৯৭৯ সালের দিকে এই সিদ্ধান্তে উপনিত হন যে ইঁদুরের উপর গবেষণার ফলাফলের ভিত্তিতে সরিষার তেল মানুষের জন্য ক্ষতিকর এমনটা মনে করা কখনই বিজ্ঞান সম্মত হবে না। কিন্তু তা বললে কি হবে, ততদিনে সারা পৃথিবীর মানুষ জেনে গেছে সরিষার তেল খারাপ। আর আমরাও তাঁর সাথে তাল মিলিয়ে নিজের ঘরের তেলকে বিদায় করে দিয়ে ঘরে নিয়ে এসেছি ভিনদেশী অতিথি সয়াবিন তেলকে।

আসসালামু আলাইকুম

🔺 নিয়মিত মধু গ্রহণে আপনার শিশুর কী কী উপকার হতে পারে।🔺

🧑‍🤝‍🧑 এক বছরের পর থেকে বাচ্চাদের জন্য মধুর ব্যবহার যেভাবে করতে পারেনঃ

♦️১) শিশুর এনার্জি বাড়ায়

আপনার শিশুকে সারাদিন অ্যাকটিভ রাখতে তাদের যথাযথ এনার্জির দরকার। মাত্র ১ চা চামচ মধু পারে আপনার চ্যাম্পকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এনার্জেটিক রাখতে। মধুতে আছে ফ্রুক্টোজ, যা বডিতে অনেকক্ষন থাকে এবং সারাদিন এনার্জির যোগান দেয়। প্রতিদিন সকালে ১চা চামচ মধু এমনি এমনি বা পানির সাথে মিশিয়ে আপনার শিশুকে খাওয়াতে পারেন।

♦️২) সর্দি-কাশি, ঠান্ডা কমাতে মধু

ছোট বেলায় আমাদের যখন সর্দি-কাশি বা ঠান্ডা লাগতো, তখন মা মধু ও লেবু মেশানো চা খেতে দিত। এখন এর সায়েন্টিফিক প্রমাণও আছে, যে মধু পারে আপনার শিশুর জ্বর, সর্দি-কাশি, ঠান্ডা সকল প্রকার অসুখকে দূরে রাখতে। আপনার শিশুর জ্বর, সর্দি-কাশি, ঠান্ডা এরকম কিছু হলে, রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস গরম দুধে বা পানিতে মধু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। অথবা ১ টেবিল চামচ মধুর সাথে তুলসি পাতার রস বা লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ালে বিশেষ উপকার পেতে পারেন।

♦️৩) ক্ষত নিরাময় করতে মধু

বাচ্চারাই তো খেলাধুলা করবে। আর খেলার সময় চোট বা ব্যথা পাওয়া খুবই স্বাভাবিক। আপনার শিশুর শরীরে কোথাও কেটে গেলে বা ছিলে গেলে, ওই জায়গায় মধু অ্যাপ্লাই করে দিতে পারেন। মধুর অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল প্রোপার্টি দ্রুত ক্ষত সারিয়ে দেয়। অবশ্যই এটা খেয়াল রাখা প্রয়োজন যেন বাচ্চার বয়স ১ বছরের বেশি হয়। এর চেয়ে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মধু ব্যবহার না করাই ভালো।

♦️৪) ত্বকের যত্নে মধু

শীতে আমাদের সবার স্কিনই অনেক রাফ অ্যান্ড ড্রাই হয়ে যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশি পরিমাণে হয়। তাই আপনার বেবির স্কিনকে সফট ও হেলদি করতে গোসলের আগে আমন্ড অয়েল এর সাথে মধু মিশিয়ে ম্যাসাজ করে নিতে পারেন। আমন্ড ত্বককে করে মসৃণ আর মধু ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এতে ত্বক থাকে সফট আর ময়েশ্চারাইজড।

♦️প্রয়োজনীয় যে নিউট্রিশন সার্ভ করে

🚩আমরা জানি, মধুতে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোস ছাড়াও আছে উপকারী ভিটামিনস অ্যান্ড মিনারেলস, যা আপনার শিশুর গ্রোথকে ত্বরান্বিত করে।
♦️আপনার শিশুর ডেইলি ফুডের সাথে মধু অ্যাড করুন। তবে মাথায় রাখুন নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস না থাকলে একটু একটু করে তার খাবারের মধ্যে মধু যোগ করুন।
♦️প্রতিদিনের খাবার যেমন সিরিয়াল বা ওটমিল বা ফলের সাথে মিশিয়ে দিতে পারেন মধু। আপনার বাচ্চার সুস্বাস্থ্যের জন্য ১ চা চামচ করে মধুও উপকারী। প্রতিদিন ব্রেকফাস্টে বিভিন্নভাবে মধু অ্যাড করতে পারেন। ♦️যেমনঃ

♦️ব্রেডের সাথে ১চা চামচ মধু স্প্রেড করে
♦️কর্ণফ্লেক্স ও দুধের সাথে ১চা চামচ মধু মিক্স করে
♦️প্যানকেকের উপরে ১চা চামচ মধু স্প্রেড করে

♦️এতে খাবারের টেস্ট বৃদ্ধি পাবে। আবার আপনার শিশু হেলদিও থাকবে। দেখলেনতো এক মধুর-ই কত গুন! তাই আপনার বাচ্চার নিয়মিত মধু খাওায়ার অভ্যাস গরে তুলুন।

রোগ প্রতিরোধে মধু.........কোরআন ও হাদিসের ভাষ্য

মানবদেহের রোগ প্রতিরোধে মধুর রয়েছে আশ্চর্য ক্ষমতা। কোরআন এবং হাদিসে বর্ণিত হয়েছে মধুর নানান উপকারিতার কথা । চলুন জেনে নেই কোরআন-হাদিসের আলোকে মধুর নানান গুনাগুন ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের আলোকে কিছু উপকরিতার কথা।

“.অতঃপর চোষণ করে নাও প্রত্যেক প্রকার ফল হতে, তৎপর তোমরা রবের সহজ সরল পথে চলতে থাকো; আর তার উদর হতে নানা বর্ণের পানীয় (মধু) নির্গত হয়; যাতে মানুষের জন্য আরোগ্য রয়েছে। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল সমপ্রদায়ের জন্য রয়েছে নিদর্শন’ (সূরা নাহল, আয়াত ৬৯)।

আল-হাদীস
হযরত জাবীর (রা) হতে বর্ণিত আছে। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা) কে বলতে শুনেছেন, তোমাদের ওষুধগুলোর মধ্যে কোনগুলোতে যদি শিফা থেকে থাকে তবে সেগুলো হচ্ছে শিঙ্গা লাগানো, মধু পান এবং আগুনের দাগ নেয়া, যেটা যে রোগের জন্যে উপযুক্ত। তবে আমি দাগিয়ে নেয়াকে পছন্দ করি না। (সহীহ আল বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী, ৬১৭/২০৩২)

একদা এক লোক হজরত মুহাম্মদ সা:-এর নিকট এসে তার ভাইয়ের পেটের সমস্যার কথা জানালেন। রাসূলে পাক সা: বললেন, তাকে মধু খাওয়াও। লোকটি দ্বিতীয় দিন এলেন। হুজুর সা: বললেন, মধু খাওয়াও। লোকটি তৃতীয় দিনেও এসে বললেন, হুজুর সা:, আমি তো তাকে মধু খাইয়েছি। হুজুর সা: বললেন, আল্লাহ তায়ালা সত্য বলেছেন; তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যা বলছে। তাকে মধু খাওয়াও। তারপর মধু খাওয়ানোতেই তার পাকস্তলীর সমস্যা ভালো হলো (বুখারি)। হাদিসে আরো এসেছে, নবী করিম সা: বলেছেন, দু’টি আরোগ্য ব্যবহার করো; কুরআন এবং মধু (তিরমিজি, ইবনে মাজা, বায়হাকি)।

প্রিয় বন্ধুরা, তাই করোনাকালীন সময়ে এবং এই শীতে নিজে এবং নিজের পরিবারের সদস্যদের কে ভালো রাখতে নিয়মিত মধু পান করুন। তাহলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ইনশাআল্লাহ।

আপনাদের নিকটাত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব বা সহকর্মী কারো প্রয়োজন হলে যোগাযোগ ও সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি। সব

বি: দ্র: সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য ভেলিভারি দেওয়া হয়।

ভেজাল ঘি চেনার উপায়।
ইনশা আল্লাহ আমরা দিচ্ছি ভেজাল মুক্ত নিরাপদ ঘি।

❌ ঘি ফ্রীজে রাখলে কি হয় ❓

🌺 ঘি ফ্রীজে রাখলে ঘি এর গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়। ঘি সংরক্ষণ করতে চাইলে তা ফ্রিজে রাখার পরিবর্তে বাইরে ঠান্ডা জায়গায় রাখতে পারেন। বাইরে ঢাকনা ভালোভাবে লাগিয়ে রাখলে ঘি অনেকদিন ভালো থাকে। ফ্রিজে রাখল ঘি এর পুষ্টিগুণ অনেকাংশে কমিয়ে দেয়।
ঘি সংরক্ষন করার জন্য ভালো উপায় হলো, কখনো আংগুল /ভেজা চামচ ব্যবহার করবেন না।
প্রয়োজন মনে করলে ঘি এর ঢাকনা খুলে রোদে দিন অথবা ফ্রাই প্যানে গরম করে আবার ঠান্ডা করে পাত্রে রেখে দিন। অনেক দিন ভালো থাকবে ঘি।🌺

রান্নায় সরিষার তেল ব্যবহারে ৭ রোগের ঝুঁকি কমে

সরিষার তেল সাধারণত আমরা বিভিন্ন ধরনের ভর্তা তৈরিতে ও সর্দি-কাশি ভালো করতে গায়ে মেঘে থাকি। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, রান্না ও চিকিৎসায় সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। এ তেলের সুগন্ধ রান্নার স্বাদ বাড়ায়।এ ছাড়া সরিষার তেল স্বাস্থ্যকর ফ্যাট শরীরের নানা উপকার করে। আয়ুর্বেদ চিকিসকেরা বলে থাকেন, রান্নায় নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
আসুন জেনে নেই রান্নায় সরিষার তেল ব্যবহারে যে সব রোগের ঝুঁকি কমে-

১. হৃদরোগজনিত জটিলতায় কারণে বিশ্বে প্রতিবছর অনেক মানুষ মারা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সরিষার তেলে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

২. গবেষণায় দেখা গেছে, সরিষার তেলে থাকা ওমেগা থ্রি পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
৩. এই তেল রান্নায় ব্যবহারে করলে শতকরা ৫০ ভাগ টিউমারের আশঙ্কা কমে যায়।

৪. সরিষার তেলে থাকা অ্যালিল আইসোথিয়োকানেট উপাদান মূত্রাশয়ে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা ৩৪ ভাগ কমায়।

৫. সরিষার তেলে থাকা অ্যান্টিবমাইক্রোবিয়াল উপাদান হজমশক্তি উন্নত করে ও দাঁতের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।

৬. প্রদাহজনিত সমস্যা কমাতে সরিষার তেলের খুব ভালো কাজ করে।

৭. সরিষার তেলে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম থাকায় ওজন কমায়।

বাসায় দুধ সংরক্ষণ কিভাবে করা যায়?
তরল কাঁচা দুধ কয়েক ঘণ্টা বাইরে রাখলেই নষ্ট হয়ে যায় এর পুষ্টিগুণ ও স্বাদ !!!

শিশুদের জন্ম থেকে বিকাশ, প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাস্থ্যরক্ষা ও রোগব্যাধি থেকে সুরক্ষার জন্য দুধ অপরিহার্য। আসুন জেনে নেয়া যাক বাসায় দুধ সংরক্ষণ কিভাবে করা যায়?

আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় আমরা (গ্রীণ বাজার) অপরিশোধিত দুধ সংগ্রহ করি যা শতভাগ স্বাস্থ্যসম্মত, প্রাকৃতিক, প্রক্রিয়াজাতহীন ও প্রিজারভেটিভমুক্ত, ইন-শা-আল্লাহ।

দুধ ভালো রাখার উপায়ঃ
১. যেহেতু আমরা অপরিশোধিত দুধ সরবরাহ করি তাই ডেলিভারির পর পরই তা ডিপ ফ্রীজে রাখুন।
২. দুধ জ্বাল দিতে শুকনো ও পরিষ্কার পাত্র ব্যবহার করুন।
৩. স্বল্প তাপমাত্রায় দুধ জ্বাল দিন ।
৪. দুধের পচন রোধে, অপরিশোধিত দুধ ২ ঘন্টার বেশি খোলা রাখবেন না।

গ্রীণ সিলেট ট্যুরস এর ব্যবস্থাপনায় আগামী ১৬ অক্টোবরের বাংলার কাশ্মির খ্যাত নীলাদ্রি ও টাঙ্গুয়ার হাওর ট্যুরের মাত্র ৪ টি আসন খালি আছে। এই আনন্দ ভ্রমণে যেতে আগ্রহীরা দ্রুত যোগাযোগ করুন।

ভ্রমন হোক সবার জন্য নিরাপদ।💞

আবশ্যক। আবশ্যক। আবশ্যক।
আমাদের প্রতিস্টানের পন্য হোম ডেলিভারির জন্য আকর্ষণীয় বেতন ও কমিশনে বাইসাইকেল চালনায় দক্ষ কয়েকজন ডেলিভারি ম্যান আবশ্যক। আগ্রহীরা দ্রুত যোগাযোগ করুন।
গ্রীণ বাজার
মোবাইল নং ০১৭১১৩০০১৯৫,০১৭৩৫৬৫৪৭২৭,০১৭১১৩৭৬৪২৬

খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করুন সুস্থ থাকুন।💞
শরীরের জন্য নামি-দামি ব্যান্ডের সরিষার তেল কিন্তু মোটেও উপকারী নয়। আসলে প্রয়োজন খাঁটি সরিষার তেল। ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যান্ডেড তেল নয়, খাঁটি সরিষা থেকে ঘানিতে তৈরি করা তেল ব্যবহার করতে হবে।

সরিষা তেলের উপকারিতাঃ-💞

👉সরিষার তেল দিয়ে শুধু ত্বকই নয়- হৃৎপি-, পেশি, গাঁটের সমস্যা পর্যন্ত দূর করা যায়। সরিষার তেল ভেষজ প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক।

👉সরিষার তেল অ্যালার্জি ও র্যাশ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

👉ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনতে প্রতি রাতে সম পরিমাণ সরিষার তেল ও নারকেল তেল মিশিয়ে মিনিট দশেক ধরে মাসাজ, তারপর ভালো করে মুখ ধুয়ে ঘুমোতে গেলে ত্বক যেমন নরম থাকবে, তেমন উজ্জ্বলও হবে।

👉ত্বকে কালসিটে পড়া স্বাভাবিক। এ অবস্থায় ডার্ক স্পট, ট্যান বা পিগমেন্টেশন ঠেকাতে বেসন, দই, লেবুর রসের সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে মুখে-ঘাড়ে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেললে দারুণ উপকার পাওয়া যাবে।

👉সরিষার তেলে রয়েছে ভিটামিন এ, ই এবং বি কমপেক্স। ফলে এটি রিংকল বা দেহের নানান কালসিটে দাগ কমিয়ে দেয়।

👉সানস্ক্রিনে মুখে খুব ঘাম হলে বা ত্বক নষ্ট হতে থাকলে অল্প সরিষার তেল হাতের তালুতে ঘষে মুখে লাগিয়ে নিলে তা সূর্যের ক্ষতিকারক আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করবে।

👉সরিষার তেল অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদানে ভরপুর। তাই এ তেল অ্যালার্জি ও র্যাশের হানা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

👉সরিষার তেল বৃহদান্ত্রের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও হজমে সহায়তা করে।

👉ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি রুখতেও সরিষার তেল বিশেষ কাজে আসে।

👉সরিষার তেলে রোগের জীবাণু ধ্বংসের ক্ষমতা রয়েছে। এর উপাদান শরীর ক্ষুদ্রান্ত্রের মাধ্যমে গ্রহণ করে এবং ফুসফুস ও বৃহদান্ত্রের প্রয়োজনীয় জীবাণুকে কোনোরকম ক্ষতি না করেই কিডনির মাধ্যমে তা নিষ্কাশিত করে দেয়।

👉সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, শ্বাসনালি এবং মূত্রনালি ও ব্রঙ্কাইটিস ইনফেকশন সারাতে সরিষার তেল বিশেষ ভূমিকা রাখে।

👉সরিষার তেল ব্যবহারে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং সহজেই হজমকারক।

পুস্টিকর খাবারের জন্য আপনার সোনামনিকে গুড়ো দুধের নামে বিষ খাওয়াচ্ছেন না তো? 🥶

অনেকেই তরল দুধের পরিবর্তে গুঁড়া দুধ পান করতে পছন্দ করেন। কারণ তারা ভাবেন তরল দুধের চাইতে গুঁড়া দুধ বেশী পুষ্টিকর। যদিও তরল দুধের মতো সকল পুষ্টি উপাদান গুঁড়া দুধেও বিদ্যমান, তবে গুঁড়া দুধের মাঝে কিছু সমস্যাও রয়েছে। গুঁড়া দুধে রয়েছে উচ্চ কোলেস্টেরল এবং চিনি। একই সাথে সঠিকভাবে সংরক্ষণের অভাবে এতে সংক্রমিত হতে পারে ব্যাকটেরিয়া। এছাড়াও জেনে নিন গুঁড়া দুধের ব্যাপারে আরও বিস্তারিত কিছু ভয়ংকর তথ্য।

১.অক্সিডাইজড কোলেস্টেরলের উপস্থিতিঃ গুঁড়ো দুধে থাকে অক্সিডাইজড কোলেস্টেরল। অক্সিডাইজড কোলেস্টেরল হল মোমের মতো পদার্থ যা নালীর দেয়ালে আটকে থাকে। যার ফলে রক্তনালী গুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়। প্রাকৃতিক তরল দুধের মতো উপাদান গুঁড়ো দুধে তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয় কৃত্রিম উপাদান। যা থেকে তৈরি হতে পারে হৃদযন্ত্রের নানাবিধ রোগ।

২.পুষ্টিগুণ ও স্বাদঃঅনেকের কাছে প্রাকৃতিক তরল দুধের সাথে গুঁড়া দুধে স্বাদ অপছন্দনীয়। সহজ কথা এটাই যে গুঁড়ো দুধ কোন দিক দিয়েই তরল দুধের চাইতে বেশি পুষ্টিকর নয়। বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক, যেমন অক্সিডাইজড কোলেস্টেরলের উপস্থিতি।

৩.সাশ্রয়ী করতে নিম্নমানের পণ্য ব্যবহারঃগুঁড়ো দুধ ব্যবহারের অন্যতম লোভনীয় দিক হচ্ছে, এটি খুবই সাশ্রয়ী। তরল প্রাকৃতিক দুধ কিংবা প্যাকেটজাত দুধের তুলনায় গুঁড়ো দুধ কেনা যায় অনেক কম দামে। গবেষকদের মতে, এত কম দামে গুঁড়ো দুধ পাওয়া যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এটি তৈরিতে নিকৃষ্টমানে পণ্য ব্যবহার করা।

৪.ভালোভাবে দ্রবীভূত হয় নাঃযেহেতু অনেক গুঁড়ো দুধ তৈরিতে খুব একটা ভালো ও উন্নত মানের উপাদান ব্যবহৃত হয় না, সেহেতু গুঁড়ো দুধ খুব ভালোভাবে মিশে যায় না। পানি বা অন্য কিছুর সাথে মেশানোর চেষ্টা করা হলেও দলা পাকিয়ে কিছু অংশ থেকে যায়। এমন দুধ খাওয়ার পর পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই গুড়ো দুধ পরিহার করে আপনার সোনামনিদেরকে গাভীর খাঁটি তরল দুধ খাবান।

খাঁটি সরিষার তেলের উপকারিতা-💞
১) সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও কালো দাগ দূর করে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল করে।

২) যেহেতু সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে, তাই স্কিন ক্যান্সার ও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতে পারে।

৩) খসখসে শুষ্ক ঠোঁট পুরো চেহারা সুরতের ওপরই ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।

৪) সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়। প্রতিরাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।

৫) ক্ষুধার উপর সুস্বাস্থ্য বহুলাংশে নির্ভর করে। পাকস্থলীর পাচক রস উদ্দীপিত করার মাধ্যমে ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে সরিষার তেল।

৬) খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে ম্যাসাজ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।

৭) এজমা এট্যাক হলে সরিষার তেল বুকে মালিশ করে অথবা এক টেবিল চামচ সরিষার তেল, এক চা চামচ কর্পুরের সাথে মিশিয়ে বুকে মালিশ করলে আরাম পাওয়া যায়।

👉মনে রাখবেন "চকচক করলেই সোনা হয়না"

খুব বেশি ঝাঝ হলেই, সরিষার তেল খাটি হয়না।😍
মূলত খাটি সরিষার তেলের বেশি ঝাঝ হয়না।এই চরম সত্যটা অনেকেই জানিনা।
আসলে আমরা সবাই ভেজাল খেয়েই অভ্যস্ত। তাই খাটি ও ভেজালের পার্থক্য বুঝিনা।

🍀🍀মধুর উপকারিতা 🍀🍀

💖হঠাৎ যদি দাঁতে ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে মধুতে তুলা ভিজিয়ে ব্যথার স্থানে রাখলে ব্যথা কমে যাবে।💖

🔈🎤সরিষার তেলের উপকারীতা🎙📀

অনেক বছর আগে থেকে সরিষার তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে।

কিছু কিছু প্রভাবে সরিষার তেলের ব্যবহার হ্রাস হলেও অনেকেই এখনও সরিষার তেল ব্যবহার করতে ভালবাসে, কারন তারা সরিষার তেলের উপকার সম্পর্কে জানে।

👉 সরিষার তেল এর উপকারিতাঃ-

# সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও কালো দাগ দুর করে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল করে।

# সরিষার তেল খুব ঘন হয়, এতে রয়েছে উচ্চ মাএার ভিটামিন ই। আর ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সে ছাপ দুর করতে পারে।

# ক্ষতিকর আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দুষিত পদার্থ থেকে ত্বকে সুরক্ষা দেয় সরিষার তেল, তাই স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম।

# সরিষার তেলের রান্না খাবার খেলে কার্ডিওভাসকুলার সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৭০% কমে যায়।

# অ্যান্টি- মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকার কারনে সরিষার তেল এর আচার তৈরিতে অন্যন্য।

# সরিষার বীজে ম্যাগনেশিয়াম থাকার কারনে মাইগ্রেন হ্রাস করে।

# সরিষার তেল কপার, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম,সেলেনিয়াম উপস্থিত থাকার কারনে ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

# ভিটামিন এ, সি,কে থাকার কারনে চমৎকার এন্টিওক্সিড্যান্ট হিসেবে কাজ করে যা বার্ধক্যে প্রলম্বিত করে।

# উচ্চ পরিমাণে ফ্যাটিক এসিড থাকার কারনে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং স্মৃতি শক্তি ও জ্ঞানের ক্ষমতা বাড়ায়।
তাই শিশুদের জন্য বেশি দরকার সরিষার তেল এর খাবার।

# সাইনুসাইটিসের প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে সরিষার তেল অত্যন্ত কার্যকরী।

# এছাড়াও চুলের বৃদ্ধিতে ও অকাল চুল সাদা হওয়া থেকে ও রোধ করে সরিষার তেল।

অতএব পরিশেষে বলবো ত্বক, চুল এবং শরিরের জন্য সরিষার তেল রান্না করে খাওয়া ও বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা অত্যন্ত দরকারি।

তবে অবশ্যই সরিষার তেলটা ভেজাল মুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করে নিবেন।
ঘরোয়া কিছু উপায় আছে সরিষার তেল ভেজাল মুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করার।

আলহামদুলিল্লাহ। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে গ্রীন বাজারের গরুর ফার্ম থেকে আরো কিছু গ্রাহক কে এরিয়াভিত্তিক দুধ সরবরাহ শুরু করবে ইনশাআল্লাহ । তাই ১০০% খাঁটি তরল দুধ আপনার বাসায় পেতে আজই যোগাযোগ করুন গ্রীন বাজারের সাথে। ধন্যবাদ।

#ছাড়.......... #ছাড়........ #ছাড়
সরাসরি সুন্দরবন থেকে আমাদের নিজস্ব ও বিশ্বস্ত প্রতিনিধির দ্বারা সংগৃহীত চাক ভাঙ্গা খাঁটি মধু পেতে এখনই যোগাযোগ করুন।
কোন ধরণের ভেজাল প্রমাণিত হলে সম্পূর্ণ মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা।
💥কেজিতে ১০০/- টাকা #ছাড়ে নতুন মূল্য-...📢
#গরান প্রতি কেজি- ৯০০/-
হাফ কেজি- ৫০০/-

#খলিশা প্রতি কেজি- ১,০০০/-
হাফ কেজি- ৫৫০/-

#কালোজিরা প্রতি কেজি- ১,১০০/-
হাফ কেজি- ৬০০/-

সিলেট সিটিতে (১-২৭ নং ওয়ার্ড) হোম ডেলিভারি ফ্রি।

গ্রীণ বাজার লুকোচুরিতে বিশ্বাসী নয়। তাই ইনবক্সে নয় সবার সামনে নিয়ে এলো নির্ধারিত মূল্য সহ শতভাগ খাঁটি ও নির্ভেজাল পণ্যের সমাহার।
ঘরে বসে অর্ডার করুন আর পণ্য বুঝে নিয়ে মূল্য পরিশোধ করুন। #গ্রীণ_বাজার........ #সবার_বাজার

একমাত্র #গ্রীণ_বাজারেই পাচ্ছেন খাঁটি দুধের খাঁটি ঘি। আগ্রহীরা এখনই নীচের নাম্বারে কল দিয়ে ঘরে বসে সংগ্রহ করুন আপনার পণ্য...👉

আলহামদুলিল্লাহ। এ পর্যন্ত #সিলেট, #ঢাকা, #যশোর ও #কুমিল্লার বেশ কিছু গ্রাহকের কাছে আমাদের পণ্যগুলো পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি। এখনো কোন ধরণের অভিযোগ পাইনি। তাই এখনো যারা আমাদের পণ্যের স্বাদ নিতে বাকি আছেন, অন্ততঃ একবার নিয়ে দেখার অনুরোধ রইলো।
আমরা আমাদের পণ্য ও সেবার মান আপনাদের কাছ থেকে শোনতে চাই। যেকোন পণ্য ঘরে বসে অর্ডার করতে নিচের ছবির নাম্বারগুলোতে এখনই কল করুন, পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে সিলেট সিটিতে এবং ২-৩ দিনের মধ্যে বাংলাদেশের যেকোন জেলায় পৌঁছে যাবে আপনার পণ্য।
সিলেট সিটির ১-২৭ নং ওয়ার্ডে হোম ডেলিভারি সম্পূর্ণ ফ্রি।

প্রিয় গ্রাহক, সব ধরণের ভেজাল এড়াতে ফার্মেই প্যাকেটজাত করে দুধ নিয়ে গ্রীণ বাজার আপনার পাশে।..🚚.... 👉প্রতি লিটার ৮০/- টাকা।
সিলেট সিটির ১-২৭ নং ওয়ার্ডের মধ্যে হোম ডেলিভারি সম্পূর্ণ ফ্রি। তাই একবার নিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
ঘরে বসে অর্ডার করতে নিচের লিংকে বা মোবাইলে যোগাযোগ করুন।...👇
..... makes life easier..❤

খাঁটি মধু নিয়ে যাদের সংসয় তাদের জন্য!
Collected Post
এক টুকরো সাদা কাগজ নিন।
নিলাম.....!
এবার কয়েক ফোটা মধু দিন।
দিলাম.....!
এবার যদি পিঁপড়া আসা তবে
মধু ভেজাল।

এখন আমার মধুতে তো পিঁপড়া আসছে তাহলে কি
আমার মধুর ভেজাল....?

না, আমার মধু ভেজাল নয়, আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম
কারো চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার সাহস থাকলে গ্রহন
করে আমার মধু ল্যাবে পাঠান। যদি ভেজাল প্রমান
হয় আমি ল্যাবের সকল খরচ বহন করবো।

সেই সাথে আপনার দেয়া সকল শাস্তি বিনা বাক্যে
মাথা পেতে নেব।

এবার আসল কথায় আসি। মধুর সিজন ও ফুলের
ওপরে ডিপেন্ড করে কোন মধু কেমন!! ধরুন আপনি
জানেন সুন্দরবনের মধু জমেনা।

যদি কোন মধু জমে সেটা ভেজাল, কিন্তু সরিষা
ফুলের মধু জমবেই। এখন কি আপনি সরিষা ফুলের
মধুকে ভেজাল বলবেন.....???

কালোজিরা ফুলের মধু থেকে গুড়ের ঘ্রান আসে তাই
বলে কি আপনি বলবেন এই মধুতে আপনি গুড়
মিশিয়ে ভেজাল মধু দিয়েছেন...??

খলসি ফুলের মধু..... সাদা রঙের। গড়ান লাল, জাম
একটু কালো ধরনের। কেওড়াটা আবার একটু টক
স্বাদের হয়, আবার গেওয়া তিঁতে স্বাদের।

কিন্তু আপনার অজ্ঞতার কারনে আপনি কোনটাকেই
ভেজাল বলতে পারেন না। প্রতিটা মধুরই বৈশিষ্ট ও দাম আলাদা।

বাজারের সেরা, খাঁটি ও নির্ভেজাল সব পণ্য নিয়ে #গ্রীণ_বাজার আপনার পাশে। ঘরে বসে যে কোন পণ্য নিচের নাম্বারে অর্ডার করলে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার বাসায় পৌঁছে দেয়ার নিশ্চয়তা.....🚚
#হোম_ডেলিভারি_সম্পূর্ণ_ফ্রি (সিলেট সিটির ১-২৭ ওয়ার্ডের মধ্যে)

অথবা নিচের লিংকে অর্ডার করুন-
#দুধের_জন্য- bit.ly/32pRYbD

#শাড়ির_জন্য- bit.ly/3fWQzwt

#অন্যান্য_পণ্যের_জন্য- bit.ly/3ivCaJa

এখন থেকে খাঁটি সরিষার তেলের দুশ্চিন্তা আর নয়।।
#গ্রীণ_বাজার নিয়ে এসেছে ঘানি ভাঙ্গা শতভাগ খাঁটি সরিষার তেল। বাহারী আর চটকদার বিজ্ঞাপনে না ঠকে আজই যোগাযোগ করুন গ্রীণ বাজারের নিচের নাম্বার বা লিংকে, আমাদের যে কেন পণ্য ঘরে বসে অর্ডার করে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে যাবে আপনার বাসায়।

♦কেন আমাদের তেল আপনি কিনবেন...?
👉আমাদের তেল ভালো মানের দেশি সরিষার দানা
থেকে তৈরি।
👉আমাদের তেলে কোনো প্রকার ক্যামিকেলের সংমিশ্রণ নেই।
👉ময়লা ও জীবানু এড়াতে ভালোভাবে ফিল্টারিং করে বোতলজাত করা হয়ে থাকে।

💰প্রতি লিটার- ২২০/- টাকা।

#সিটির_ভেতর_হোম_ডেলিভারি_ফ্রি...🚚

👉অর্ডার লিংক--
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSculemrJwaIz1oc-ArLlSOyNGcfPuZL7WSl2_O3oqCmZGDh4w/viewform

আলহামদুলিল্লাহ, নতুন অর্ডারকৃত দুধ ইতিমধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে আর বাকী যা আছে তা সন্ধ্যার পরেই সরবরাহ করা হবে।
দুধের আরো নতুন অর্ডার নেওয়া হচ্ছে। খাটি দুধ নিতে আগ্রহীরা অর্ডার করতে পারেন।

নিরাপদে নিজ বাসায় ঈদ কাটুক সুস্থতায়।
Green Bazaar এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই ইদ-উল-আযহা এর শুভেচ্ছা।

রোগীর পথ্য থেকে শুরু করে প্রতিদিনের সুষম খাদ্যের তালিকায় দুধের কোনও বিকল্প নেই।💞 তবে দুধ কিন্তু অবশ্যই খাঁটি হতে হবে।এই খাঁটি দুধের ১০০% নিশ্চয়তা আমরাই দিচ্ছি।
কোন ধরনের ভেজাল প্রমান করতে পারলে সম্পুর্ণ মুল্য ফেরত।💞

সিলেট সিটির ভেতরে #হোম_ডেলিভারি_সম্পুর্ণ #ফ্রী।💞
আমাদের ফার্মের দুধের ব্যপারে গ্রাহকদের ভালো ভালো অসংখ্য মন্তব্য ও পরামর্শের জন্য গ্রীণ বাজারের পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ। ইদানিং আমাদের ফার্মের দুধের জন্য গ্রাহকদের চাহিদা অনেক বেড়ে যাওয়ায় আমরা ঈদের পরে ৩ আগস্ট থেকে নীচের এলাকাগুলোতে দুধ ডেলিভারি শুরু করতে যাচ্ছি।
আগ্রহীগণ শিঘ্রই যোগাযোগ করুন। এই নাম্বারে📞 ০১৭১১৩০০১৯৫ অথবা ছবিতে প্রদত্ত যে কোন নাম্বারে। অথবা নীচের লিংকে-
👉https://bit.ly/2ZoT9Ge

👉সার্ভিস এলাকাঃ- উপশহর, শিবগঞ্জ, রায়নগর, যৌতরপুর, তেরো রতন, সোনার পাড়া, কুমারপাড়া।
👉সার্ভিস এলাকাঃ- সুবিধবাজার, পাঠানটুলা, মদীনা মার্কেট, বাগবাড়ি, সাগরদিঘীর পার, মীরের ময়দান, লামাজার, কুয়ারপার।

এই দুর্যোগকালীন সময়ে নিজের ও পরিবারের সুস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমন খাদ্য দ্রব্য নিয়মিত গ্রহন করা সবার খুবই দরকার।কারন সুস্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।💞💞
বর্তমান সময়ে ভেজাল মুক্ত পিউর খাদ্য দ্রব্য সংগ্রহ করাই কঠিন।গ্রাহকদের এই কঠিন কাজটি সহজ করে দিতে আমরা এসেছি ১০০% পিউর ভেজাল মুক্ত গাওয়া ঘি, শ্রীমঙ্গলের উন্নত মানের চা পাতা ও সুন্দর বনের মধু নিয়ে।

#ঘরে_থাকুন
#নিরাপদে_থাকুন
সবার সুস্বাস্থ্যই কাম্য।💞
👉প্রিয় গ্রাহক গ্রীণ বাজারের খাঁটি ও ভেজালমুক্ত পণ্যগুলো পেতে নীচে লিংকে আপনার অর্ডার নিশ্চিত করন-
https://forms.gle/ESnF6rquzrCPVmbT7

গ্রীণ বাজার থেকে উক্ত শাড়ি বুকিং দেয়ায় মদিনা মার্কেটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী করিম ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ...❤

প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে হার্ট ,হজম শক্তি, মস্তিষ্ক ও স্নায়ু পদ্ধতিকে উদ্দীপ্ত, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ক্যানসার প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ানো যায়।
আমরা এ দ্রব্যটি নিয়মিত পান করে থাকি কিন্তু জানিনা এর এতো গুণ। তা হলে জেনে নেই দ্রব্যটি কি এবং কি তার গুনাগুণ।

লাল চা হয়তো অনেকেই পান করি। একটু আদা, একটু পুদিনা পাতা এর স্বাদ বাড়িয়ে দেয় কয়েক গুণ। সুন্দর গন্ধ আর রঙের জন্য লাল চা মানুষের কাছে প্রচলিত। তবে আপনি কি জানেন, প্রতিদিন লাল চা খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী?
লাল চায়ের মধ্যে পাওয়া যায় ক্যাফেইন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, মিনারেল, ফ্লোরাইড, ম্যাঙ্গানিজ ও পলিফেনল। চা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। ট্যানিন, গুয়ানিন, এক্সাথিন, পিউরিন ইত্যাদিকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বলা হয়।
লাল চায়ের মধ্যে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ। প্রতিদিন তিন কাপ লাল চা খেলে মনোযোগ বাড়ে। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুরক্ষা দেয় বিভিন্ন রোগ থেকে।
জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত এক প্রতিদিনে বলা হয়েছে লাল চা খাওয়ার উপকারিতার কথা। চলুন, জেনে নিই সেসবের কথা।
হার্টের জন্য ভালো
গবেষণায় বলা হয়, লাল চা খাওয়া কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের জারিত হওয়া প্রতিরোধে কাজ করে। নিয়মিত লাল চা খেলে হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে।
ক্যানসার প্রতিরোধে
লাল চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রেক্টাল, জরায়ুর ক্যানসার, ফুসফুস ও ব্লাডার ক্যানসার প্রতিরোধ করে। এটি স্তন ক্যানসার, প্রোস্টেট ক্যানসার ও পাকস্থলীর ক্যানসারও প্রতিরোধে কাজ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
লাল চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর মধ্যে থাকা ট্যানিন ফ্লু, ঠান্ডা, ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রমণ থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়। চার কাপ লাল চা প্রতিদিন গ্রহণ করলে প্রদাহ কমে।
মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের ক্যানসার প্রতিরোধ করে। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দাঁতের ক্ষয় তৈরিকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া এর মধ্যে থাকা ফ্লোরাইড মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
মস্তিষ্ক ও স্নায়ু পদ্ধতিকে উদ্দীপ্ত করে
লাল চা রক্তের পরিবহনকে উন্নত করে। এটি মস্তিষ্ককে শিথিল করতে সাহায্য করে এবং কাজে মনোযোগ বাড়ায়। প্রতিদিন চার কাপ লাল চা খেলে মানসিক চাপ কমে।
হজম ভালো করে
এর মধ্যে থাকা ট্যানিন হজম প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে। এটি অন্ত্রের সমস্যা এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সঙ্গে লড়াই করে। লাল চা অন্ত্রের প্রদাহ প্রতিরোধেও কাজ করে।

বিশেষ দিনগুলোর জন্য বিশেষ রঙ এর শাড়ি পড়তে অনেকেই (মহিলা) পছন্দ করেন। শাড়ি ছাড়া যেন বাঙালী নারীর কথা ভাবাই যায় না। তাই দেশের বিভিন্ন প্রান্তের গ্রাহকদের চাহিদার কথা ভেবে #গ্রীণ_বাজার নিয়ে এসেছে অত্যন্ত আকর্ষনীয় মূল্যে সিলেটের মনিপুরিদের হাতে বুনা শাড়ী। চমৎকার ডিজাইন ও কালার কম্বিনেশন। ১০০% কালার গ্যারান্টি।
#ডেলিভারি_প্রক্রিয়া :
সিলেট শহরের মধ্যে হোম ডেলিভারি ফ্রি এবং সিলেটের বাহিরে ১৫০টাকা ট্রান্সপোর্ট চার্জ।
আমরা সারা বাংলাদেশে এস,এ পরিবহন,সুন্দরবন,জননী,করতোয়া-এর মাধ্যমে পণ্য #কনডিশনে_ডেলিভারি করে থাকি। তাই, আপনি পাচ্ছেন পন্য হাতে পেয়ে টাকা দেয়ার সুবিধা।
❣️আপনার পছন্দের শাড়িতে ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন বিস্তারিত তথ্য ও অর্ডার দেয়ার লিংক-👉

খাবার রান্না করতে তেলের বিকল্প নেই। তবে বিশেষ কিছু খাবার যেমন কাচ্চি বিরিয়ানীসহ আরো অন্যান্য খাবার তৈরিতে ঘিয়ের প্রয়োজন হয়। শুধু প্রয়োজন পড়ে বলেই আমরা সাধারণত ঘি ব্যবহার করে থাকি। তবে ঘিয়ের বহু উপকারিতা রয়েছে যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না।

নিচে ঘিয়ের কয়েকটি উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করছিঃ

★ঘি সহজে নষ্ট হয়না।প্রায় ১ বছর ভালো থাকে।
★অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবারের মত ঘি তে এ্যালার্জি হওয়ার সম্ভবনা নেই।
★ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
★ঘি ক্ষত সারাতে সাহায্য করে তাই নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় ডেলিভারির পর।
★ওজন কমাতে সাহায্য করে।
★হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
★রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
★আধুনিক গবেষণা বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে।

মধুর উপকারিতা
১.ঘুমাতে যাওয়ার আগে মধু খেলে মস্তিষ্কের ক্রিয়াকর্ম সঠিকভাবে চলতে সাহায্য করে । মধুতে বিদ্যমান উপাদান, ফ্রুক্টোজ মানবদেহের যকৃতে শক্তি সঞ্চয় করে এবং তা মস্তিষ্কে শক্তি সরবরাহ করে ।
২.বিভিন্ন ভাইরাসজনিত রোগ, বিশেষ করে সর্দি-কাশিতে মধুর প্রভাব খুবই কার্য্কর । তাছাড়া মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে; যে কোনো সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করে ।
৩.বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায়, পাকস্থলির বিভিন্ন রোগ, যেমন-গ্যাস্ট্রিক-আলসার থেকে পরিত্রাণ পেতে নিয়মিত মধু সেবন করা দরকার ।
৪.মধুতে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমূহ যা সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
৫.মধু ওজন কমাতেও সাহায্য করে । প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। এতে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়, এতে খাবারের ক্যালোরি দ্রুত ক্ষয় হয় ।
বিঃদ্রঃ মধু হতে হবে খাঁটি।

সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দের বিভিন্ন চাহিদা থাকায় এবার আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ২ ধরনের আম-
👉 #হাড়িভাঙ্গা ও 👉 #আম্রপালি।
আগামীকাল বুধবার সকালেই আমাদের হাতে এসে পৌঁছবে। তাই আগ্রহীগণ এখনই বুকিং দিয়ে রাখার আহ্বান করছি- (১০ কেজি বা তার বেশি নিলে সিলেট সিটির ভেতরে হোম ডেলিভারি ফ্রি)
আম বুকিং লিংক---👉
https://forms.gle/ESnF6rquzrCPVmbT7

আমাদের ফার্মের গাভির খাঁটি দুধের নিশ্চয়তা, দাম এবং গুণগত মান দেখার জন্য শুধু একবার নিয়ে স্বাদ পরীক্ষা করার অনুরোধ রইলো। দুধ নিয়ে সন্তুষ্ট না হলে টাকা ফেরতের শতভাগ নিশ্চয়তা।
প্রতি লিটার দুধ পাবেন মাত্র ৭৫/- টাকায়।
সিলেট সিটির ভেতরে #হোম_ডেলিভারি_সম্পুর্ণ #ফ্রী।💞

ঘরে বসে পেতে আপনার অর্ডারটি কনফার্ম করুন এই নাম্বারে ০১৭১১৩০০১৯৫ অথবা ছবিতে প্রদত্ত যে কোন নাম্বারে। অথবা নীচের লিংকে-
👉https://bit.ly/2ZoT9Ge