Sylhet women's Nursing Institute
Mirboxtula, Sylhet,Bangladesh
সিলেট উইমেন্স নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. নীলিমা মজিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওরিয়েন্টশন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, হলি সিলেট হোল্ডিং লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, সিলেট উইমেন্স নার্সিং কলেজ কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এম আজির উদ্দিন আহমদ, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. মো. ফজলুর রহিম কায়সার ও সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. জি এম মনিরুল ইসলাম।
https://www.sylhetview24.news/news/333118
সুচিকিৎসা নিশ্চিতে প্রশিক্ষিত নার্স সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেন : ডা. মতিন সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্পন্সর কোম্পানি হলি সিলেট হোল্ডিং লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও বি...
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি বিজ্ঞপ্তি
কম্প্রিহেন্সিভ পরীক্ষার কেন্দ্র তালিকা ও সময়সূচি।
Oath taking & capping ceremony......
সিলেট উইমেন্স নার্সিং ইন্সটিটিউট কর্তৃক আয়োজিত ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন....
তৃতীয় ব্যাচের ওরিয়েন্টেশন প্রগ্রাম ,
নবীনের আগমণ.......
ভর্তির জন্য যারা পাশ করেছে এবং যারা অপেক্ষমান লিস্ট এ আছে, তারা........
ফর্ম দেওয়ার সর্বশেষ তারিখ ছিলো ৩১-১২-২০১৭ ইং পর্যন্ত। এখন আর ফর্ম দেওয়া হচ্ছে না।
উইমেনস নার্সিং ইন্সটিটিউটের অফিশিয়াল পেইজের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে শুভেচ্ছা।
ভর্তি ফর্ম দেওয়া হচ্ছে,যারা ভর্তি হতে ইচ্ছুক সরাসরি এসে ফর্ম সংগ্রহ করতে পারবে।
রেজাল্ট অনুযায়ী কিংবা পরিক্ষার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী বাছাই করা হতে পারে, তা পরবর্তীরে জানানো হবে।
প্রিন্সিপাল ডা.নিলীমা মজীদ ২ম ব্যাচের ছাত্র-ছাত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করাচ্ছেন, এবং ছাত্রীদেরকে ক্যাপ পরিয়ে দিচ্ছেন সাথে ইন্সট্রাকটর মহোদয়গনও ক্যাপ পরিয়ে দিচ্ছেন।
ক্যাপিং সিরিমনিতে গানের তালে, সুরে, ছন্দে ভরাট ছিল সমস্ত সেমিনার।
অসাধারণ গান গেয়েছিল -Eynoon mubin..(মাগো আর তোমাকে ঘুম পাড়ানির মাসি হতে দেব না)
আজকে সিলেট উইমেনস নার্সিং ইন্সটিটিউটে ২য় ব্যাচের Oath taking & capping ceremony অনুস্টান হয়েছিল। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেট উইমেনস মেডিকেলের অধ্যক্ষ - অধ্যাপক ডা.রেজাউল করিম সহ আরও ডাক্টারগন। এবং সিলেট উইমেনস নার্সিং ইন্সটিটিউটের প্রিন্সিপাল প্রফেসার ডা. নিলীমা মজিদ।
চিত্রে: এর একাংশ।
ইফতার মাহফিল..... SWNC
রাউন্ড শেষে জানতে পারি, প্রফেসর আজিজুল কাহহার স্যার এর শেষ কর্মদিবস আজ -অন্তত স্যার এক্সটেনশন না নেওয়া পর্যন্ত।
সব শেষে স্যার সবার সাথে বসলেন।
" সব সময়তো আমি বলি, আজকে আপনারা বলেন"
এক সময় স্যার নিজেই বলা শুরু করলেন-
".... মায়ের ইচ্ছায় আমি ডাক্তার হই, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসিতে তিন মাস পড়েছিলাম। বায়োকেমিস্ট্রিতেও আমার ভালো নলেজ ছিলো, আমার তো এখনো মনে হয় অন্য কোথাও গেলে হয়তো আমি আরো বেশি কিছু করতে পারতাম। কিন্তু এই যে রিকশাওয়ালার বউ থেকে শুরু করে সচিব, মন্ত্রি,পুলিশের বড় কর্মকর্তা - সমাজের সব স্তরের মানুষ কে যে আমি কাছ থেকে দেখতে পারলাম,তাদেরকে জানতে পারলাম, তাদের সেবা দিতে পারলাম - এই সুযোগ আমি অন্য কোনও পেশায় পেতাম না।
একবার এক ভদ্রমহিলা ওনার নয় বছরের ছেলেকে আমার কাছে নিয়ে আসলেন, মহিলা আমার রোগি। উনার ছেলে নাকি আমাকে দেখতে চাচ্ছিলো। ছেলেটা আমার দিকে তাকালো -মনে হলো সে বলতে চাইলো সে এখন নিশ্চিত তার মায়ের চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে। এরপর ভদ্রমহিলা কিংবা তার স্বামী যতবারই আমার কাছে এসেছেন -ছেলেটা সাথে আসতো। এটা আমার আজীবন মনে থাকবে।
সিনসিয়ারিটি, ডিটারমিনেশন, ইন্টেগ্রিটি, ডিভোশন- এই চারটা জিনিস থাকলে জীবনে যে কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব। অবশ্যই সম্ভব।
জীবনে একটা পর্যায়ে আসার পর তোমার সকল সিদ্ধান্তের দায়ভার তোমার। আমার ব্যাচমেটদের অনেকেই এখন ইরানে। আমার ও সুযোগ হয়েছিল, চিঠিও এসেছিল। ওই রাতটা আমার নির্ঘুম কাটে। সারা রাত আমি চিন্তা করি। সকালের দিকে আমি চিঠিটা একটানে ছিঁড়ে ফেলি। না, আমি দেশে থাকবো।.আমাকে যখন যেখানে পাঠানো হয়েছে আমি সেখানে গিয়েছি। দিনাজপুর পাঠিয়েছে, গিয়েছি। পাবনা পাঠিয়েছে, গিয়েছি । উপজেলায় গিয়েছি। বদলির আদেশ পরিবর্তনের কোনও চেষ্টা করি নাই। পুরো দেশটাই তো বাংলাদেশ।...
জীবনে বড় কিছু হতে হলে অসংখ্য ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, তার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। জীবন থেকে অনেক কিছুই বাদ দিতে হয়, দিতে হবে।সেটা মেনে নিতে হবে ".আমরা যারা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি, আমাদের অনেক কষ্ট করেই এতদূর আসতে হয়েছে। সোনার চামচ মুখে নিয়ে তো আর সবাই জন্মায় না। ....রাত দশটা, সাড়ে দশটা পর্যন্ত পড়ে বাসায় ফিরতাম, আমার কাছে রিকশা ভাড়াটাও থাকতো না। হেঁটে হেঁটে বাসায় ফিরতাম।..জীবনে চলার পথে ভুল হতেই পারে। কোনো ভুল হয়ে গেলে নিজেকে জিজ্ঞেস করবে, ভুল স্বীকার করবে, সেটা সংশোধন করবে। ভুল আকড়ে পরে থেকো না....আমি কৃপণ হতে পারি, মানুষ কিন্তু কৃপণ না, মানুষ অনেক উদার। মানুষ যখন দেয় তখন হিসাব ছাড়াই দেয়।.. "
স্যার মিনিট বিশেকের কথায় গোটা জীবনের গাইড লাইন দিয়ে দিলেন....
আজ অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। ভাষা আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদেরকে সষ্মান জানাতে ফুল দিতে গিয়েছেন শিক্ষক শিক্ষিকা এবং ছাত্র ছাত্রী বৃন্দ ও সকল পেশার মানুষ।
একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৫২ সালের এই দিনে (৮ ফাল্গুন, ১৩৫৮) বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণে কয়েকজন তরুণ শহীদ হন। তাই এ দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ২০১০ খ্রিস্টাব্দে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়।
ইতিহাসসম্পাদনা
অ্যাসফিল্ড পার্ক, সিডনি, অস্ট্রেলিয়ায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন।
মূল নিবন্ধ: বাংলা ভাষা আন্দোলন
বঙ্গীয় সমাজে বাংলা ভাষার অবস্থান নিয়ে বাঙালির আত্ম-অম্বেষায় যে ভাষাচেতনার উন্মেষ ঘটে, তারই সূত্র ধরে বিভাগোত্তর পূর্ববঙ্গের রাজধানী ঢাকায় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভাষা-বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চে এ নিয়ে সীমিত পর্যায়ে আন্দোলন হয় এবং ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তার চরম প্রকাশ ঘটে।
ঐদিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে এলে পুলিশ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে আবুল বরকত, আবদুল জব্বার, আবদুস সালামসহ কয়েকজন ছাত্রযুবা হতাহত হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে সমবেত হয়। নানা নির্যাতন সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ ফেব্রুয়ারি পুণরায় রাজপথে নেমে আসে। তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত গায়েবি জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষাশহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ, যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি গুঁড়িয়ে দেয়। একুশে ফেব্রুয়ারির এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরও বেগবান হয়। ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে ৯ মে অণুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
তখন থেকে প্রতি বছর এ দিনটি জাতীয় ‘শোক দিবস’ হিসেবে উদ্যাপিত হয়ে আসছে। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনায় ২১ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা এক মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি এবং পরে একাধিক্রমে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, শিক্ষকবৃন্দ, ঢাকাস্থ বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন এবং সর্বস্তরের জনগণ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। এ সময় আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি গানের করুণ সুর বাজতে থাকে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর একুশে ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষিত হয়। এদিন শহীদ দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে রেডিও, টেলিভিশন এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো বিভিন্ন অণুষ্ঠানের আয়োজন করে। দেশের সংবাদপত্রগুলিও বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে।
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি যে চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে বাঙালিরা রক্ত দিয়ে মাতৃভাষাকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, আজ তা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতিসম্পাদনা
কানাডার ভ্যানকুভার শহরে বসবাসরত দুই বাঙ্গালী রফিকুল ইসলাম এবং আবদুস সালাম প্রাথমিক উদ্যোক্তা হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে।[১][২] ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দিবসটি জাতিসঙ্ঘের সদস্যদেশসমূহে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে।২০১০ সালের ২১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে এখন থেকে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে জাতিসংঘ। - এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে পাস হয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাংলাদেশ। গত মে মাসে ১১৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘের তথ্যবিষয়ক কমিটিতে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।
আজ ভালো থাকুক সবগুলো মানুষ, বিস্তৃতি জুড়া অস্তিত্ব।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the university
Telephone
Website
Address
Sylhet
3100
Opening Hours
Monday | 08:00 - 14:30 |
Tuesday | 08:00 - 14:30 |
Wednesday | 08:00 - 14:30 |
Thursday | 08:00 - 14:30 |
Saturday | 08:00 - 14:30 |
Sunday | 08:00 - 14:30 |
Tilagarh
Sylhet, 3100
Sylhet Engineering College (SEC) established in the year 2007 under the School of Applied Sciences & Technology, Shahjalal University of Science and Technology, is best of its kind...
Technical Road
Sylhet, 3100
Sylhet polytechnic is a one of the most popular institute of the Bangladesh. It is situeted in the
Mirer Moydan
Sylhet
Blue Bird School is not one of the it's just simply the best school in Sylhet city.From 2006 it has started college section.In a short period of time Blue Bird College has also ear...
Technical Road
Sylhet, 3100
It is a page where you know about all the updates of Sylhet Polytechnic Institute
Sylhet
আসসালামু আলাইকুম সকলের ভালোবাসায় এবং সাপোর্টে আমার এই পেইজটি এগিয়ে যাবে বলে আমি আশাবাদী।
29/5 Pathantola Road
Sylhet
Jalalabad Ragib-Rabeya Medical College, Sylhet is situated in divisional headquarter of Sylhet Divis
Sylhet
স্বপ্ন সেটা নয় যা তুমি ঘুমিয়ে দেখ স্বপ্ন সেটাই যেটা তোমাকে ঘুমাতে দেয়না