Amazon Agro Farm

From farm to glass, milk you can trust.

24/11/2023

Important.

* আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের আগে করণীয় *

** বাড়ি থেকে আপনার পাসপোর্ট, টিকিটসহ ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস চেক করে নিন।

** যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে হাতে সময় নিয়ে যাত্রা করুন।

** ফ্লাইটের ৩ ঘন্টার আগে বিমানবন্দরে উপস্থিত হোন।

** চেক ইন কাউন্টার খুঁজে পেতে বিমানবন্দরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে থাকা নির্দেশনা মনিটরে নজর রাখুন।

** বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করে আপনার নির্ধারিত এয়ারলাইনে চেক ইন সম্পন্ন করুন।

** ফ্লাইটের ১ ঘন্টা আগে এয়ারলাইনের বোর্ডিং কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়। এরপর আসলে আপনি আর চেক ইন করতে পারবেন না।

** চেক ইন করার সময় যে কয়টি লাগেজ জমা দিবেন, ততটি লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিন।

** পাসপোর্ট, বোর্ডিং কার্ড, লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিয়ে চেক ইন কাউন্টার ত্যাগ করুন।

** চেকইন সম্পন্ন করার পর অযথা ঘোরাফেরা না করে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করুন।

** ইমিগ্রেশন করা পর পুনরায় বিমানবন্দরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে থাকা নির্দেশনা মনিটরে নজর রাখুন। আপনার বোর্ডিং কার্ডে অথবা মনিটরে প্রদর্শিত গেট ব্যবহার করে উড়োজাহাজে উঠুন।

** আপনার বোর্ডিং কার্ডে লেখা নির্ধারিত সিটে বসুন। খালি থাকলেও অন্য সিটে বসবেন না।

কৃতজ্ঞতা - বাংলা এভিয়েশন।

24/11/2023

Good morning 🌄. Morning view of Mt.Kanchenjunga from Namchi hill.

Photos from Amazon Agro Farm's post 07/11/2023

আজকে বিকেলে আসর এর নামাজ আদায় করলাম হযরত শাহ জালাল (রহ:) এর মাজার মসজিদে। খুব প্রিয় ও শান্তির একটা জায়গা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তৌফিক দিক। আমিন।

Photos from Amazon Agro Farm's post 05/11/2023

একটি থেকে শতাধিক গরুর খামার

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার লখিকুন্দা ইউনিয়নের বুরামপুর গ্রামের কৃষক পরিবারের সন্তান আমিরুল ইসলাম। স্বপ্ন ছিল লেখাপড়া করে চাকরি করে কৃষক পরিবারে সমৃদ্ধি বয়ে আনার। কিন্তু ১৯৯০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আকস্মিক বাবার মৃত্যুর পর সংসারের হাল ধরতে হয় তাকে।
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার লখিকুন্দা ইউনিয়নের বুরামপুর গ্রামের কৃষক পরিবারের সন্তান আমিরুল ইসলাম। স্বপ্ন ছিল লেখাপড়া করে চাকরি করে কৃষক পরিবারে সমৃদ্ধি বয়ে আনার। কিন্তু ১৯৯০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আকস্মিক বাবার মৃত্যুর পর সংসারের হাল ধরতে হয় তাকে।

বাবার জমি থাকলেও চাষাবাদ করে সফল হতে পারেননি। এক পর্যায়ে নিজেদের গবাদি পশুগুলোও বিক্রি করে দিতে হয়। চরের জমিতে সবজি আবাদ করে আশানুরূপ লাভ করতে পারছিলেন না। কিন্তু পিছিয়ে আসার সুযোগও ছিল না আমিরুলের।

১৯৯৪ সালে ১৪ হাজার টাকা দিয়ে এক আত্মীয়ের কাছ থেকে একটি শংকর জাতের গরু কেনেন আমিরুল। ফেলে দেওয়া সবজি দিয়েই গরুর খাদ্যের যোগান দিতে পারায় অতিরিক্ত খরচ করতে হয়নি তাকে। গরুটি ৩টি বাছুর জন্ম দেয়। এর মধ্যে ২টি ছিল গাভী। একইভাবে খাদ্যের জন্য অতিরিক্ত খরচ না করেই বাড়িতে গরু পালন করতে থাকেন তিনি।

এভাবে প্রায় ১০ বছরের মধ্যে কয়েক ডজন গরুর মালিক হন আমিরুল। লাভজনক হওয়ায় তিনি খামারের দিকে মনোযোগ বাড়াতে থাকেন। গবাদি পশুর ওপর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ নেন তিনি। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে তার খামার। বর্তমানে তার খামারে শতাধিক গবাদি পশু আছে। এর মধ্যে ৬৫-৭০টি গরু থেকে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ লিটার দুধ সংগ্রহ করছেন তিনি।

তার আবাদকৃত প্রায় ৩০-৩৫ বিঘা সবজির খেতে এখন শুধু গরুর জন্য ঘাস চাষ করা হয়। পদ্মার চরের দুর্গম গ্রামে খামারি আমিরুলের বিশাল গরুর খামার থেকে দুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত হওয়ায় মিল্কভিটা ঈশ্বরদী অঞ্চলে একটি চিলিং সেন্টার গড়ে তুলেছে।

এদিকে আমিরুলের এ সফলতা দেখে তার নিজের গ্রাম এবং আশেপাশের গ্রামে এখন আরও প্রায় শতাধিক গবাদি পশুর খামার গড়ে উঠেছে। আমিরুলের মতো এত বড় পরিসরে না হলেও, এসব খামার থেকে প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার লিটার পর্যন্ত দুধ উৎপাদন হচ্ছে।

পদ্মার তীরবর্তী দুর্গম চরাঞ্চল লখিকুন্দা ইউনিয়ন এখন জেলার অন্যতম দুগ্ধ সমৃদ্ধ অঞ্চল হিসেবে গড়ে উঠেছে।

গবাদি পশু পালনে এমন নিরলস পরিশ্রম ও সাধনার ফলে একটি এলাকার জনজীবনের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন করায় এ বছর বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পদক প্রদান অনুষ্ঠানে আমিরুলকে পশুপালনে সফলতার জন্য স্বর্ণপদক দেওয়া হয়।

আমিরুল বলেন, 'পরিকল্পিতভাবে গবাদি পশু পালন করতে পারলে সেটি অনেক লাভজনক হতে পারে।'
নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আমিরুল বলেন, 'প্রথমে একটি গরু থেকে যখন ৩টি বাছুরের জন্ম হয়, তখন ২টি গাভী রেখে বাকি এঁড়ে বাছুর বিক্রি করে দেই। এভাবে প্রতিবছর নতুন বাছুরের জন্ম হওয়ার পর বেশিরভাগ এঁড়ে বাছুর মাংসের জন্য বিক্রি করি, আর কিছু পালন করি।'

আর এভাবেই একটি গরু থেকেই প্রতি বছর বাড়তে বাড়তে এখন তার খামারে রয়েছে প্রায় ১১০টি গবাদি পশু।

আমিরুল জানান, কয়েক মাস আগেও তার খামারে প্রায় ১৫০টি গরু ছিল। সম্প্রতি ৪০টি গরু বিক্রি করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, প্রতিবছর তার খামার থেকে ৪০-৫০টি গরু ও বাছুর বিক্রি করা হয়, যা থেকে প্রায় ২০-২৫ লাখ টাকা আয় হয়। এ ছাড়া, প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার টাকার দুধ বিক্রি করা হচ্ছে।

আমিরুল বলেন, 'গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় এবং গবাদি পশুর পালনের খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় গবাদি পশুপালনে আগের মতো লাভবান হতে না পারলেও, প্রতি বছর খামার থেকে সব খরচ বাদ দিয়ে ২০-২৫ লাখ টাকা আয় হচ্ছে।'

স্থানীয়রা জানান, কঠোর নিষ্ঠা, পরিশ্রম, একাগ্রতা আর বাণিজ্যিক দিক পর্যালোচনা করে গবাদি পশু পালন করায় প্রায় ৩ দশকের মধ্যে আমিরুল সফল খামারি হতে পেরেছেন এবং এলাকাকে গবাদি পশু সমৃদ্ধ করে তুলেছেন।

জানতে চাইলে পাবনা জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আল মামুন হোসেন বলেন, 'ডেইরি খামারি আমিরুল সারাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে খামার পরিচালনা করে সফল হওয়ার একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পাশাপাশি তিনি একটি এলাকাকে গবাদি পশু সমৃদ্ধ করে তুলতে পেরেছেন। তার এমন অর্জনে প্রানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ২০২১ সালে তাকে দেশের "ডেইরি আইকন" পদকে ভূষিত করে। এ বছর তিনি বঙ্গবন্ধু কৃষি স্বর্ণপদক (ডেইরি) অর্জন করেন।'

আমিরুল বলেন, 'একসময় চর এলাকায় গরু পালন করতে গেলে অনেকেই হাসাহাসি করেছে। কিন্তু একাগ্রতা আর নিষ্ঠার সঙ্গে খামার করে আমি সফল হয়েছি, মানুষকে সফল হতে সহায়তা করেছি। গবাদি পশু পালন করে নিজেকে গর্বিত মনে করি।'

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

গবাদি পশু পালন করে সফল খামারি আমিরুল দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'একসময় শুধু দুধ ও মাংসের জন্য খামার পরিচালনা করা হলেও পরিকল্পিত উপায়ে খামারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারলে একটি গরুর খামার থেকে আরও অনেক দূর যাওয়া সম্ভব।'

তিনি জানান, বর্তমানে খাদ্যের দাম বৃদ্ধি, দুধের দাম কম, পশুপালন খরচ বেশিসহ বিভিন্ন কারণে খামার করতে অনেকেই অনাগ্রহী হয়ে পড়ছেন। তবে নিয়মিত দুধ ও মাংস উৎপাদনের পাশাপাশি তিনি খামার থেকে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করে নিজের পরিবারের জ্বালানি খরচ যোগান দিচ্ছেন এবং গবাদি পশুর পয়ঃবর্জ্য থেকে জৈব সার উৎপাদন করে নিজের জমিতে ব্যবহার করছেন।

খামারের গরুর যত্ন নিচ্ছেন একজন কর্মী । ছবি: স্টার
তিনি জানান, ব্যক্তিপর্যায়ে স্বল্প পরিসরে এ কাজ করলেও, তার খামারের বিপুল পরিমাণ পয়ঃবর্জ্য ফেলে দিতে হচ্ছে।

সরকারি সহায়তা পেলে তার নিজের খামারের এবং আশেপাশের খামারের বিপুল পরিমাণ বর্জ্য দিয়ে তিনি বড় পরিসরে বায়োগ্যাস প্লান্ট ও একটি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনার কথা তিনি জানান।

পাশাপাশি জৈব সার উৎপাদন করে বাণিজ্যিকভাবে তা বাজারজাত করার পরিকল্পনাও আছে তার।

এভাবে পরিকল্পিতভাবে বায়োগ্যাস প্লান্ট, বিদ্যুৎ প্লান্ট এবং জৈব সার উৎপাদন করে পুরো এলাকায় তা বাণিজ্যিকভাবে সরবরাহ করতে পারলে এসব খামারকে আরও অনেক লাভজনক করে গড়ে তোলা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন তিনি।

তবে এজন্য সরকারের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।

30/10/2023

ইংরেজিতে কথা বলাটা আজকাল ফ্যাশন তো বটেই বরং বললে সেটাকেই উঁচু দরের ভাবা হয়। অথচ আমাদের বাংলা ভাষা অত্যন্ত সৌন্দর্যের অধিকারী! বাংলা ভাষার শব্দ ভান্ডারে এমন সব মাধুর্যপূর্ণ শব্দ আছে যেগুলো ব্যবহার করলে আপনি ছোট তো হবেন-ই-না বরং আপনি সম্মানের সাথে কথা বলে আপনার মাতৃভাষাকেও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
যেমন:
“কিছু মনে করবেন না, এই ঠিকানাটা কোথায় বলতে পারবেন?"
বিদায়ে বলুন , “ধন্যবাদ, অনেক উপকার করলেন।"
কারো নাম জানতে চাইলে তাকে সরাসরি “আপনার নাম কী?" না বলে বলতে পারেন, “আপনার নামটা কী জানতে পারি?”
কেউ কিছু ভুল করলে তাকে সরাসরি ভুল করছেন না বলে, বলুন, “আমার মনে হয় কাজটি এভাবে করলে ভালো হবে"।
কেউ কিছু বা ঠিকানা জিজ্ঞেস করছে অথচ আপনি জানেন না, তাহলে বলুন, “দুঃখিত, আমার জানা নেই তবে অন্য কাউকে বলুন নিশ্চয় বলতে পারবেন"। বাসে‌ উঠে দেখছেন সিট নেই শুধু এক ডবল সিটে একজন ভদ্র মেয়ে/মহিলা বসে আছেন, তাহলে সেখানে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনি টুপ করে না বসে, বলুন, “এই সিট‌ কি খালি? আমি বসলে কি আপনার সমস্যা হবে?"
রিক্সায় আছেন, আপনার জরুরি কাজ এবং আপনার তাড়াতাড়ি যাওয়া দরকার তবুও আপনার রিকশাওয়ালাকে আদেশের সুরে কথা বলা ঠিক হবে না, বলুন,“ভাই/চাচা আমার একটা জরুরি কাজ আছে রিকসাটা একটু টেনে গেলে ভালো হয়।"
____________________________________
উপরের কথাগুলোর মধ্যে কোনো জটিল শব্দ নেই কিন্তু বাক্য সাজানোর একটা ব্যাপার আছে। আমার মানুষ আমাদের মানবিক হওয়া উচিত, ভদ্র হওয়া উচিত। অযথা অন্যজনকে কষ্ট দিয়ে, ছোট করে কথা বলা বা বিব্রত করা ঠিক না। আমি মাত্র কয়েকটার উদাহরণ দিলাম কিন্তু আমার লেখাটি লেখার কারণ বাংলা ভাষাকে অশ্লীল না করে সম্মান করুন, এবং সুন্দর ভাষায় মানুষের সাথে কথা বলুন। বাংলা ভাষা অনেক সমৃদ্ধ জায়গা বিশেষে ব্যবহার করতে হবে শুধু। আমি যেগুলো বললাম সেগুলো চলতে ফিরতে সবসময় বলতে হয় কিন্তু ইহা ছাড়াও আরো অনেক শব্দ অনেক উচ্চতর স্থানে প্রয়োগ করা যাবে। আসুন আমরা বাংলা ভাষাকে প্রাধান্য দিই। বাচ্চাদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পাঠিয়ে গর্বের সাথে বলা উচিত নয় যে, আমার ছেলে আবার বাংলায় ভালো ভাবে কথা বলতে পারে না ইংরেজি ছাড়া।

-Masidul Anam Ronju

Photos from Amazon Agro Farm's post 23/10/2023

Today's Amazon Agro Farm Visiting . Some photo captured.

09/10/2023

😍😍

05/10/2023

এই লেখা সবার হৃদয় ছুঁয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।


বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য I এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস- দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে I
আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে I মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে I
তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে I এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন I
মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন I স্নেহ করতেন I এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে I
এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"I
এই গল্প, বারাকার গল্প I
তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন I আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায় I
উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো I
পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন I
উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে"
আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভ ধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন, বারাকার ধারণাই সত্যি I
আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন I
আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে, বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী I
একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে I
শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির, সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি I
আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন,
"আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর "
এই সেই বারাকা I নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর I ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন I
মৃত্যুর সময় আমেনা, বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন I
বারাকা তাই করেছিলেন Iবাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে, ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে I
উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব I
কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন,
-"আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন , আপনি স্বাধীন ও মুক্ত I"
সেই শিশুকাল থেকেই নবী এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন Iবারাকা নবীকে ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না I রয়ে গেলেন I মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন I
এমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না I উনার একই কথা, -"আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না"
তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো I বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন I তিনি বললেন, "উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা "
বিয়ের পর রাসূল (সাঃ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন,
-"উম্মি ! আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে I" (নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না )
তারপর রাসূল (সাঃ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন I কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান I এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান"I
একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন I
কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,
"আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?"
এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন I নবীজি উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন I
বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন,
"তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ ?"
-হাঁ, উম্মে আইমানকে I জায়েদের উত্তর I নবীজি বললেন, -"না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে "
সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (সাঃ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না I উনি সেটা পছন্দ করতেন না I কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (সাঃ) কে খাবার দিয়ে "খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন I আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন I নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন I
রাসূল (সাঃ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন নবীজি উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, "উম্মি ! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না"
নবীজি মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন I সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা Iবলেছেন, "তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত I তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন I আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন I"
সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন I গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি যে নবীর আরেক মা I মায়ের মতোই তাঁরা, এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন I

সূত্র: ইবনে হিশাম ও শেখ ওমর সুলাইমান।

04/10/2023

গরুর খামার শুরুর আগেই যে বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবে..

গরুর খামার শুরুর আগেই যে বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবে সে সম্পর্কে আমাদের মধ্যে অনেকেরই কোন প্রকার ধারণা নেই। গরু পালন আমাদের দেশে একটি বেশ লাভজনক পেশা। গরু পালনের মাধ্যমে অনেকেই তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি ঘটাচ্ছেন। তবে কিছু বিষয় সঠিকভাবে বিবেচনা না করার কারণে অনেকেই গরু খামারে লোকসান করছেন। আসুন আজকে জেনে নেই গরুর খামার শুরুর আগেই যে বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবে সেই বিষয়ে-
গরুর খামার শুরুর আগেই যে বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবেঃ

যে বিষয়গুলো গরুর খামার শুরু করার আগেই বিবেচনা করতে হবে তা পর্যায়ক্রমে নিচে দেওয়া তুলে ধরা হল-

সঠিক পরিকল্পনা এবং বিশ্লেষনঃ

কেউ কেউ বলে থাকেন, শখের বসে খামার করেছি। আসলে শখ ও ব্যবসা এক বিষয় নয়। ব্যবসা হলে ভালো মানের পণ্য যোগানের মাধ্যমে লাভবান হতে হবে। সেক্ষেত্রে পরিকল্পনায় আসবে সক্ষমতা, দূর্বলতা, সুযোগ এবং ঝুকি। প্রতিটি পয়েন্ট আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে, সেখানে কোন ঋনাত্মক পয়েন্ট আসলে সেটা ধণাত্মক করার সক্ষমতা আনতে হবে। যেমনঃ নিরবচ্ছিন্ন আন্তরিক দক্ষ জনবল, পর্যাপ্ত উপযুক্ত ঘাসের জমি, দুধের বাজার(চাহিদা ও যোগান) এর নিরবচ্ছিন্নতা, বিকল্প বাজার ব্যবস্থা ইত্যাদি।

দক্ষ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শঃ

একসময় মনে করা হতো যে “গাভী পালন তো পরিবার থেকেই দেখে আসতেছি, এটার আবার পরামর্শ করার কি আছে”? ধারণাটা ভুল। একজন দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান শুরুতেই বিভিন্ন দিক নির্দেশনার মাধ্যমে আপনার পরিকল্পনা এবং ব্যবস্থাপনায় সাফল্যের সিডির পথ দেখিয়ে দিতে পারে।

গরুর খাদ্য পরিকল্পনাঃ

একটি খামারের চলমান খরচের প্রায় ৭০% খরচ হয় খাদ্যে। এই খরচকে যদি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি তাহলে খামারের মোট খরচের অনেকটাই আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। একটি ডেইরি খামারে শুষ্ক গাভি, প্রেগন্যান্ট গাভি, দুগ্ধবতী গাভি, বাছুর ইত্যাদি বিভিন্ন পর্যায়ের গরু থাকে। সেক্ষেত্রে এক এক পর্যায়ে এক এক রকমের পুষ্টি চাহিদার প্রয়োজন। এই পুষ্টিচাহিদা পূরণে TMR(Total Mixed Ration) এর ভিত্তিতে যেভাবেই হিসাব করি না কেন, কাচা ঘাস লাগবেই।

এই কাচাঘাস কোনটা কত পরিমান লাগবে তার হিসাব, আপদকালীন সময়ে সাইলেজ বা হে কখন কতটুকু পরিমাণ, কতটুকু জমিতে কোন ঘাস ইত্যাদি এর সঠিক পরিকল্পনা নিতে হবে। দানাদার খাদ্য এর মিশ্রণ তৈরির সময় কোন উপাদান ব্যবহার করে সাশ্রয়ী কিন্তু সুষম খাদ্য প্রস্তুত করা যাবে তার পরিকল্পনা করতে হবে।

সঠিক বর্জ্র ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনাঃ

ডেইরি খামারে বর্জ্র পদার্থের মধ্যে গরুর গোবর অন্যতম। এই গোবর প্রক্রিয়াজাত করে গ্যাস তৈরি করলে, একদিকে যেমন নগদ অর্থ পাওয়া যাবে, অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত গোবর জৈবসার হিসেবে জমিতে ব্যবহার করে ঘাসের উতপাদন বাডানো সম্ভব।

বর্তমান ক্রমবর্ধমান নগরায়নের যুগে খামারের সঠিক বর্জ্র ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার অভাবে সৃষ্ট অপরিচ্ছন্ন পরিবেশের কারণে গবাদি প্রাণির রোগের প্রবণতা বেডে যাচ্ছে। খামারের স্বার্থেই এই পরিকল্পনাও জরুরি।

পুঁজি ব্যবস্থাপনাঃ

একটি ডেইরি খামারে শুরু থেকে একটি পর্যায় পর্যন্ত(প্রায় ২-৩ বছর) একটু বড় ধরনের অনেক খরচ হয়। সেটি কোন উৎস থেকে কিভাবে আসবে সেটা আগেই পরিকল্পনায় আনতে হবে। সম্ভব হলে ঋণ এর চাইতে শেয়ার পদ্ধতি শ্রেয়। যেহেতু খামার একটি জৈবিক পক্রিয়ার মধ্যে চলে, তাই এর কোন পর্যায়েই অর্থের অভাবে কোন কাজ বাধাগ্রস্ত করা চলবে না।

জৈবিক প্রক্রিয়াঃ

ডেইরি খামারের সফলতা অনেকটা নির্ভর করে গাভির সূস্থতা, পরিমাণমত দুধ উৎপাদন, উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত জাতের বাচ্চাপ্রদান এবং সেই বাচ্চা উপযুক্ত সময়ে পরবর্তীকালে গর্ভধারণ এর জন্য তৈরি হওয়া এর উপর। এটি একটি চেইনের মতো চলমান প্রক্রিয়া, যা কখনো থেমে থাকার নয়। এই প্রক্রিয়ার যে কোন পর্যায়ে ব্যবস্থাপনার ঘাটতি হলে তা পরবর্তী পর্যায়ে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। মনে রাখতে হবে যে, এটি অনেকগুলো চালু ইঞ্জিন বিশিষ্ট একটি ফ্যাক্টরি, যেখানে কোন এক ইঞ্জিন একবার বন্ধ হলে আর চালু হবে না।

কোন খামারকেই আদর্শ বা মডেল মনে করা উচিত নয়ঃ

প্রতিটি ডেইরি খামার তার উদ্দেশ্য, চাহিদা এবং যোগান অনুযায়ী তৈরি করা হয়। বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে সময় অনুযায়ী সেটার আপডেটও হয়। কাজেই আপনার খামার কেমন হবে, তা নির্ভর করবে আপনার ইচ্ছা, রিসোর্সেস এবং পরিচালনার উপর।

একজন দক্ষ ম্যানেজার হতে হবেঃ

একজন দক্ষ ম্যানেজার এর কাজ হবে, উপরের সবগুলো বিষয় সমন্বয় করে খামারের পুরো পরিকল্পনার সাথে মিলিয়ে দেয়া। প্রয়োজনে খামারের বিভিন্ন কাজের জন্য ম্যানেজমেন্ট টিম করে দেয়া যেতে পারে, যারা সর্বদা খামারকে এগিয়ে নেয়ার জন্য কাজ করবে।

29/09/2023

খুব সুন্দর জায়গা।

29/09/2023

Alhamdulillah

জুমার আগে যে চার আমল করবেন

শুক্রবারে বিশেষ কিছু আমল ও সুন্নত রয়েছে। বিভিন্ন হাদিসে সেগুলো বর্ণিত হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ধারাবাহিক কয়েকটি হলো- গোসল করা, উত্তম পোশাক গায়ে দেওয়া, সুগন্ধি ব্যবহার করা ও মনোযোগের সঙ্গে খুতবা শোনা।

আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করে উত্তম পোশাক পরিধান করবে এবং সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যদি তার নিকট থাকে। তারপর জুমার নামাজে আসে এবং অন্য মুসল্লিদের গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যায়। নির্ধারিত নামাজ আদায় করে। তারপর ইমাম খুতবার জন্য বের হওয়ার পর থেকে সালাম পর্যন্ত চুপ করে থাকে। তাহলে তার এই আমল পূর্ববর্তী জুমার দিন থেকে পরের জুমা পর্যন্ত সমস্ত সগিরা গুনাহর জন্য কাফ্ফারা হবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩

গরুর খামার থেকে ৪০০০০ টাকা আয় মাসে - পালন পদ্ধতি আয় ব্যয় - গরু পালন লাভজনক ব্যবসা - Dairy Farming 26/09/2023

গরুর খামার করে স্বাবলম্বী হোন।

গরুর খামার থেকে ৪০০০০ টাকা আয় মাসে - পালন পদ্ধতি আয় ব্যয় - গরু পালন লাভজনক ব্যবসা - Dairy Farming গরুর খামার থেকে ৪০০০০ টাকা আয় মাসে ৪ টি গাভী থেকে। পালন পদ্ধতি আয় ব্যয় ও সুবিধা অসুবিধা। গরু পালন লাভজনক ব্যবসা .....

26/09/2023

আগামী ২৮,২৯,৩০ সেপ্টেম্বর সিলেটে কোন আবাসিক হোটেল খালি নেই। সব বুকিং দিয়ে রেখেছেন পর্যটকরা। এই তিন দিন কয়েক হাজার পর্যটক আসবে সিলেটে। পাঁচ তারকা থেকে শুরু করে সব ধরনের হোটেল বুকড!

যদি কোন পর্যটক সিলেট আসতে চান প্রথমে থাকার স্থান নিশ্চিত করে আসবেন না হলে ঝামেলার সম্মুখিন হবেন!

19/09/2023

Good morning 🌞🌄

18/09/2023

দুধ পান করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। দুধ পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। এই বিষয়টি আমরা সবাই জানি, কিন্তু আপনি কি জানেন যে দুধ পান করলে শরীরে সতেজতা আসে, আরাম পাওয়া যায়। ঠাণ্ডা দুধ পান করা স্বাস্থ্যকর নাকি গরম তা প্রায়ই মানুষ বুঝতে পারে না। অনেকে মনে করেন, গরম দুধ পান করা ঠান্ডা বা সাধারণ দুধ পানের মতো স্বাস্থ্যকর নয়।

কিন্তু এমনটা ভাবা ভুল। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি উপাদানই দুধে থাকে। এটি ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, নিয়াসিন, ফসফরাস এবং পটাসিয়ামের ভান্ডার। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধ পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আমাদের দাঁত ও হাড়ের ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। প্রতিদিন গরম দুধ পান করলে আমাদের দাঁত ও হাড় মজবুত হয়। দুধে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়।

12/09/2023

আমাদের সহ প্রতিষ্ঠান। পেইজটি লাইক দিয়ে পাশে থাকুন।

11/09/2023

😍

11/09/2023

***দুধের সরের উপকারিতা ***

সুন্দর মানেই ফর্সা ত্বক নয়। ত্বকের সৌন্দর্য বলতে দাগছোপহীন ও রোদে পোড়াভাব নেই এমন চকচকে ত্বককে বোঝায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জীবনযাত্রার অভ্যাস এবং সূর্যের অত্যধিক সংস্পর্শের কারণে অনেক সময় ত্বক মলিন হয়ে যায়। আর এ মলিন ত্বকের জন্য দুধের সর বেশ উপকারী।

রূপচর্চা বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বক উজ্জ্বল করতে দুধের সর কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

*ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি

দুধের সর ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এর ল্যাক্টিক অ্যাসিড ত্বকের রোদে পোড়াভাব কমায় ও প্রাকৃতিকভাবেই উজ্জ্বল করে। এছাড়াও ত্বকের সার্বিক সুস্থতা রক্ষায় দুধের সর উপকারী।

*কালো দাগ দূর করে

সাধারণত ত্বকের কালো দাগ সহজে দূর হতে চায় না। এ সমস্যা কমাতে দাগের ওপরে দুধের সর মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।

আরও ভালো ফলাফল পেতে এর সঙ্গে এক টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে সেই মিশ্রণটি ত্বকের ওপর শুকিয়ে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সরে থাকা প্রোটিন ত্বকের দাগ সৃষ্টিকারী মৃত কোষ দূর করার পাশাপাশি নতুন কোষ গঠনে সহায়তা করে।

*বয়সের ছাপ দূর করে

আগে ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে বিভিন্ন রকমের প্রসাধনী পাওয়া যেত না। সেই সময়ের নারীরা ত্বক স্ক্রাব করতে ও প্যাক হিসেবে দুধের সর ব্যবহার করতেন। এতে থাকা প্রোটিন ও ভিটামিন ত্বকের ‘কোলাজেন’ তৈরি ও বয়সের ছাপ দূর করতে সহায়তা করে।

10/09/2023

রাতে দুধ খেলে যা হয়

দুধ শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী খাবারগুলোর মধ্যে একটি। এটা অনেকেই জানেন। তবে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধ খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়:

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে
প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে লো-ফ্যাট দুধ খেলে শরীরের কোলেস্টেরল লেভেল অনেকটাই কমে এবং শরীর সুস্থ থাকে। দুধে যে প্রোটিন থাকে তা খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। গরুর দুধ ভিটামিন এ, ডি এবং ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ, যা আমাদের হৃদযন্ত্রকেও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ঘুম ভালো হয়
ঘুম না আসা খুব কমন একটি সমস্যা এখন। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ চিকিৎসকই পরামর্শ দেন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেতে। দুধের যে বায়োঅ্যাক্টিভ ধর্ম স্ট্রেস কমিয়ে ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।

হাড় মজবুত করে
দুধে আছে ভিটামিন ডি এবং ক্যালশিয়াম, যা হাড় মজবুত করার জন্য প্রয়োজন। অধিকাংশ নারীদেরই বয়স বাড়ার সাথে সাথে অস্টিওআরথ্রারাইটিসের সমস্যা দেখা দেয়। নিয়ম করে প্রতিদিন রাতে দুধ খেলে এ ধরনের রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। পাশাপাশি বাতের সমস্যাও শরীরে বাসা বাঁধতে পারবেনা।

সারাদিনের জন্য শক্তি
রাত্রে এক গ্লাস হালকা গরম দুধ খেয়ে ঘুমাতে গেলে পরদিন সকালে আপনার এনার্জি লেভেল দেখে আপনি নিজেই অবাক হয়ে যেতে পারেন। যেহেতু দুধের মধ্যে প্রোটিন এবং ল্যাক্টিন রয়েছে তা আপনাকে রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে, ফলে আপনি সকালে বেশ তরতাজাভাবে ঘুম থেকে উঠতে পারবেন।

ত্বক সুন্দর করে
অনেকেই ত্বকের কোমলতা বাড়াতে এবং ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করতে দুধের সর মুখে মাখেন। দুধ খেলেও কিন্তু ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং তারুণ্যে ভরপুর থাকে। দুধে ভিটামিন বি-১২ ও থাকে যা ত্বকের ইল্যাস্টিসিটি বজায় রাখতে সাহায্য করে ফলে অকালে চামড়া ঝুলে যায়না এবং ত্বক নরম ও তরতাজা থাকে।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

Want your business to be the top-listed Food & Beverage Service in Sylhet?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Address

Sodurgoan, Kaliganj Bazar , Bishwanath
Sylhet
3130

Other Dairy Farms in Sylhet (show all)
Qureshi Agro Farms,Sylhet Qureshi Agro Farms,Sylhet
Mohammadpur, Majortilla
Sylhet, 3100

গরু,মহিষ,ঘোড়া,ছাগল,ভেড়া,মোরগ ,কবুতর সব পাওয়া যায়।

Khan’s Dairy Farm Khan’s Dairy Farm
Sylhet, 3100

আমাদের এখানে সবধরনের উন্নতমানের ষাড়,ষাড়ের বাচ্চা,গাভীও বকনা বাচ্চা পাওয়া যায়।

Saif Dairy Farm Saif Dairy Farm
Sylhet Sadar, Airport Thana, Shahjalal University Area Road
Sylhet, 3100

it's a Business related page, where we sell milk, bulls, and cow. This page is directly operated by the Owner of this farm. you can contact with us through this page where we al...

Brothers Dairy & Agro Farm Brothers Dairy & Agro Farm
Dubag, Beanibazar
Sylhet, 3175

Farm

Bibiraj Bibiraj
Bypass, Surma Gate
Sylhet, 3100

bibi raj

Muhammodi Agro Muhammodi Agro
Chormohammadpur, Silam, South Surma
Sylhet, 3106

Our goal is to give you the best service.

Sunnah Cattle Farm Sunnah Cattle Farm
Badhaghat , New Jail Road, Sylhet
Sylhet

আমাদের রয়েছে ঈদুল আজহার জন্য দেশি গরু?

Bakara Agro Farm Bakara Agro Farm
Boteshore Katimara. Next To Ibrahim Hafiziia Madrasa
Sylhet

We are a farm that sells cow's and goats, we also sell fresh cow's milk. Our service includes Akikah

আজিজ ডেইরি ফার্ম এন্ড এগ্রো. আজিজ ডেইরি ফার্ম এন্ড এগ্রো.
সদলপুর, কালিগঞ্জ বাজার, বিশ্বনাথ সিলেট।
Sylhet, 3130

গাভীর দুগ্ধ, ঊন্নত বকনা বাছুড়, দেশি-বি?

Bismillah Dairy Bismillah Dairy
Sylhet

“Farming is not just a job, it’s a way of life.We believe in the future of agriculture, with a faith born not of words but of deeds.”