Digital Health Care Sylhet

Natural health care & research center
সাস্থ্য সেবায় আমরা রয়ে?

13/09/2022

তকমা,,নানা গুণসম্পন্ন তোকমার উপকারিতা:
ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর হলো এই তোকমা। হজমশক্তি বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে এই তোকমা।

13/09/2022

#যে কারণে শ্বেতী বা ধবল রোগ হয়""
শ্বেতী বা ধবল রোগ নিয়ে আমাদের সমাজে নানা ধরনের কুসংস্কার প্রচলিত আছে। যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এ রোগ আসলে কেন হয়, সেটা সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। যদিও এ রোগের বিজ্ঞানসম্মত কিছু কারণ রয়েছে। আসুন তাহলে জেনে নেই এ রোগের আদ্যোপান্ত। বিস্তারিত জানাচ্ছেন মো. বিল্লাল হোসেন—
শ্বেতী বা ধবল কী: শ্বেতী বা ধবল রোগকে ইংরেজিতে লিউকোডারমা বা ভিটিলিগো বলা হয়। লিউকোডারমা নামকরণের পেছনে রয়েছে সুন্দর একটি বৈজ্ঞানিক কারণ। তা হলো- লিউকোডারমা শব্দটি ল্যাটিন শব্দ যা দুটি শব্দ সহযোগে তৈরি। এখানে লিউকো অর্থ সাদা এবং ডারমা অর্থ ত্বক। অর্থাৎ মেলানিন
হরমোনের অভাবে ত্বকের রং সাদা হয়ে গেলে; তখন তাকে লিউকোডারমা বলা হয়। আমাদের ত্বকের
কালো রং উৎপাদনের জন্য শরীরে যে কোষ রয়েছে, তাকে বলা হয় মেলানোসাইট। যদি কোনো কারণে এ
কোষগুলো মারা যায় বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে দেহের মেলাটোনিন উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়। ফলে দেহের বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট সাদা ছোপ তৈরি হয়, যাকে আমরা শ্বেতী বা ধবল রোগ বলি।
রোগের কারণ: আমাদের দেশে এ রোগ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কার প্রচলিত আছে। যেমন- মাছ ও দুধ একসাথে একই সময়ে খেলে এ রোগ হয়। এ ছাড়া কুমড়া ও দুধ অথবা পেঁয়াজ ও দুধ একসাথে খেলে
এ রোগ হয় বলে প্রচলিত আছে। আসলে কথাগুলো সম্পূর্ণ ভুল। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। গ্রামের মানুষের মুখে আরও কিছু কথা প্রচলিত আছে। যেমন- রোগটি ছোঁয়াচে বা রক্তদূষণের ফলে রোগটি হয়। কথাগুলোও ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে এ রোগের কারণ হলো অতিরিক্ত দুঃশ্চিন্তা, তীব্র পেটের রোগ, জন্ডিস, পেটে কৃমি বা অন্য পরজীবী, টাইফয়েড, অতিরিক্ত ক্ষত ইত্যাদি। বংশগতিও এ রোগের একটি কারণ। গবেষণায় দেখা গেছে, কমপক্ষে ৩০ ভাগ রোগীর এটি বংশগত।
লক্ষণসমূহ: এ রোগের প্রধান লক্ষণ হলো- শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট সাদা ছোপ তৈরি হওয়া। ফলে ত্বক আস্তে আস্তে সাদা হতে থাকে। এ ছোপগুলো ধীরে ধীরে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। কিছু কিছু
ক্ষেত্রে এ সাদা দাগগুলো শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ব্যক্তির চেহারায় পরিবর্তিত রূপ ধারণ করে।
কী ধরনের চিকিৎসা: এ রোগের বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা রয়েছে। তবে অন্যতম হলো হরমোন জাতীয় ওষুুধ খাওয়া, ফটোথেরাপি বা লেজার এবং কসমেটিক সার্জারি। রোগীর ধরন এবং শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী
যার জন্য যেটি প্রযোজ্য, সেটি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ দিয়ে থাকেন। তবে আমাদের দেশে ফটোথেরাপি
বা লেজার পদ্ধতিতেই চিকিৎসা বেশি হয়ে থাকে।
কী কী খাবেন: এ রোগ হলে প্রচুর পানি পান করুন। পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় রাখার চেষ্টা করুন। বিশেষ করে যেসব খাবারে প্রচুর ফাইটোকেমিক্যালস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস রয়েছে। এ উপাদানসমৃদ্ধ কিছু খাবার হলো– কলা, আপেল, খেজুর, দেশীয় ফল-মূল, যেমন- আম, কাঁঠাল, পেয়ারা, সবুজ শাক-সবজি, গাজর ইত্যাদি। সর্বোপরি দেশীয় উদ্ভিজ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। যাতে প্রচুর ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস রয়েছে।
কী খাবেন না: এ রোগ হলে যেসব খাবার সম্পূর্ণ পরিহার করবেন, সেগুলো হলো- অ্যালকোহল, টকজাতীয় ফল-মূল যেমন লেবু, কফি, দই, চাটনি, লাল মাংস, টমেটো, গমের আটা দিয়ে তৈরি খাবার।
প্রতিরোধের উপায়: রোগটি আসলে সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব নয়। তাই যাদের রোগটি আছে, তাদের উচিত সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনা চলা। একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা এবং তার নির্দেশ অনুযায়ী চলার চেষ্টা করা।
যাদের রোগটি আছে, তাদের বিভিন্নভাবে সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিজীবনে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়, শুধু তাদের গায়ের রং সাদা বলে। যা তাদের মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত করে তোলে। তাই আসুন, আমরা শ্বেতী বা ধবল রোগীদের সুস্থভাবে বাঁচতে সাহায্য করি। ২৬ জুন ‘বিশ্ব শ্বেতী রোগ দিবসে’ আমাদের অঙ্গীকার হোক ‘শ্বেতী রোগীরা হোক মানসিক দুর্দশামুক্ত’।

12/09/2022

সুস্থ হার্ট নাকি সিগারেট?

হার্টের অসুখে যত মানুষ মারা যান, তাঁদের মধ্যে ১৭-৩০ শতাংশের ক্ষেত্রেই ধূমপান একটা বড় কারণ। সিগারেটও যত বেশি বিপদও তত বেশি।

অতএব আর দেরি নয়। আজ যদি সিগারেট খাওয়া ছাড়তে পারেন এক বছর পর বিপদ অর্ধেক হয়ে যাবে। ৩-৪ বছর পর আপনি বিপদমুক্ত।

অনেকেই সিগারেট ছাড়তে চান। কিন্তু সেই চাওয়াটা বেশিদিন স্থায়ী থাকে না। মন থেকে যদি সিগারেট ছাড়তে চান তাহলে নিজেকে আগে জিজ্ঞেস করুন তারপরে সিগারেট ছাড়ার প্রস্তুতি নিন। আর যদি ছাড়তে না চান তাহলে ভেবে দেখেছেন কি আপনার প্রিয়জনদের কি হবে???

আর যদি কখনো কারো চাপে পড়ে ছাড়েন তাহলে আবার কিছুদিনের মধ্যেই ধরে ফেলবেন। এটা নিশ্চিত থাকুন। কাজেই আপনার ভেতর থেকে সাড়া পাচ্ছেন কি না দেখুন।

প্রথম কিছুদিন কিছু উইথড্রয়াল এফেক্ট হবে। অর্থাৎ কাজে মন না বসা, উদ্বেগ, অস্থিরতা, অনিদ্রা, কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। ৩-৪ সপ্তাহের মধ্যেই সমস্যা কমতে শুরু করে। ৫-৬ সপ্তাহে একদমই কমে যায়। এই সময়টা কাটানোই মূলত সবচেয়ে কঠিন।

তবে আপনার যদি ইচ্ছে শক্তি প্রবল থাকে তাহলে এই ৫-৬ সপ্তাহ সময় তেমন কোনো ব্যাপারই না।

সিগারেটই হলো একমাত্র ক্রেতা পণ্য যা তার ক্রেতাকেই আস্তে আস্তে মেরে ফেলে। তাই সময় থাকতে সুস্থ হচ্ছেন তো?

08/09/2022

সকল দম্পতির এটা জানা দরকার।

08/09/2022

🟥 যাদের পিসিওএস সমস্যা আছে তাদের খাবার গ্রহণ করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে :

• যাদের ইনসুলিন রেজিস্টেন্স থাকে ,তাদের সরল শর্করা গ্রহনে সতর্ক থাকতে হবে।

• যেসব খাবার পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরন বাড়িয়ে দেয় সেসব খাবার গ্রহণ করার ব্যাপারে একটু সচেতন থাকতে হবে।

• প্রসেস্ড খাবার যেমন বিস্কিট চানাচুর বিশেষ করে বেকারি ফুডস, বেকারি আইটেম যেগুলোতে অনেক বেশি স্যাচুরেটেড ফ্যাট, লবণ, চিনি থাকে সেসব কম খেতে হবে

• আঁশ জাতীয় খাবার যেমন শাক সবজি ফলমূল বেশি গ্রহণ করতে হবে
• প্রাকৃতিক খাবার এবং খুব কম মডিফাইড খাবারগুলো বেশি গ্রহণ করতে হবে

• পিসিওএস এর জন্য যাদের মুখে প্রচুর ব্রণ থাকে তারা দুধ ও দুধের তৈরি খাবার থেকে বিরত থাকা দরকার

• ওজন কমানোর জন্য একটি সঠিক ডায়েট চার্ট মেনে চলা খুব গুরুত্বপূর্ণ

• পিসিওএস রোগীদের ক্ষেত্রে অনেক সময় অতরিক্ত খাবার আসক্তি দেখা দেয়। এই ব্যাপারে ইতিবাচক কাউন্সিলিং দরকার

• যাদের ক্রেভিং এর সমস্যা আছে তাদের জন্য লো জিআই খাবার তালিকায় রাখতে হবে

• প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে

Photos from Digital Health Care Sylhet's post 08/09/2022

#পাথরকুচির_১৫টি_গুণাবলি☘️
☘️পাথরকুচি ঔষধি উদ্ভিদ। দেড় থেকে দুই ফুট উঁচু। পাতা মাংসল ও মসৃণ, আকৃতি অনেকটা ডিমের মতো। চারপাশে আছে ছোট ছোট গোল খাঁজ। এই খাঁজ থেকে নতুন চারার জন্ম হয়।
☘️ অনেক সময় গাছের বয়স হলে ওই গাছের খাঁজ থেকে চারা গজায়। পাতা মাটিতে ফেলে রাখলেই অনায়াসে চারা পাওয়া যায়। কাঁকর মাটিতে সহজেই জন্মে, তবে ভেজা-স্যাঁতসেঁতে জায়গায় দ্রুত বাড়ে।
পাতা থেকে এ গাছ জন্ম নেয়।
🛑আসুন জেনে নিই পাথরকুচির ঔষধি গুণ :
☘️মেহ :সর্দিজনিত কারণে শরীরের নানা স্থানে ফোঁড়া দেখা দেয়। সে কারণে ব্যথা হয়, যাকে মেহ বলে। এ ক্ষেত্রে পাথরকুচি পাতার রস এক চামচ করে সকাল-বিকেল এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
☘️ সর্দি :যে সর্দি পুরনো হয়ে গেছে সে ক্ষেত্রে এটি বিশেষ উপযোগী। কফ বিকারে পাথরকুচি পাতা রস করে সেটা একটু গরম করতে হবে এবং গরম অবস্থায় তার সঙ্গে একটু সোহাগার খৈ মেশাতে হবে। ৩ চা চামচের সঙ্গে ২৫০ মিলিগ্রাম যেন হয়। তা থেকে ২ চা চামচ নিয়ে সকাল-বিকেলে দু'বার খেতে হবে। এর দ্বারা পুরনো সর্দি সেরে যাবে ও সর্বদা কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
☘️কাটা বা থেঁতলে যাওয়া :টাটকা পাতা পরিমাণমতো হালকা তাপে গরম করে কাটা বা থেঁতলে যাওয়া স্থানে সেঁক দিলে আরাম পাওয়া যায়।
☘️ রক্তপিত্ত :পিত্তজনিত ব্যথায় রক্তক্ষরণ হলে দু'বেলা এক চা চামচ পাথরকুচি পাতার রস দু'দিন খেলে সেরে যাবে।
☘️পেট ফাঁপা : পেট ফুলে যাওয়া, প্রস্রাব আটকে থাকা, আধোবায়ু, সরছে না, সে ক্ষেত্রে একটু চিনির সঙ্গে এক বা দুই চা চামচ পাথরকুচি পাতার রস গরম করে সিকি কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। এর দ্বারা মূত্র সরল হবে, আধোবায়ুরও নিঃসরণ হবে, ফাঁপাটাও কমে যাবে।
☘️ শিশুদের পেটব্যথা :শিশুর পেটব্যথা হলে ৩০-৬০ ফোঁটা পাথরকুচি পাতার রস পেটে মালিশ করলে ব্যথার উপশম হয়। তবে পেটব্যথা নিশ্চিত হতে হবে।
☘️ মৃগী রোগী :রোগাক্রান্ত সময়ে পাথরকুচি পাতার রস ২-১০ ফোঁটা করে মুখে দিতে হবে। একটু পেটে গেলেই রোগের উপশম হবে।
☘️শরীর জ্বালাপোড়া :দু'চামচ পাথরকুচি পাতার রস আধা কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে দু'বেলা সেবনে শরীরের জ্বালাপোড়া দূর হয়।
☘️কিডনির পাথর অপসারণ :পাথরকুচি পাতা কিডনি ও গলগণ্ডের পাথর অপসারণ করতে সাহায্য করে। দিনে দু'বার ২ থেকে ৩টি পাতা চিবিয়ে অথবা রস করে খেতে হবে।
☘️জন্ডিস নিরাময় :লিভারের যে কোনো সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে তাজা পাথরকুচি পাতা ও এর রস অনেক উপকারী।
☘️উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও মূত্রথলির সমস্যা থেকে পাথরকুচি পাতা মুক্তি দেয়।
☘️পাথরকুচি পাতার রসের সঙ্গে গোলমরিচ মিশিয়ে পান করলে পাইলস ও অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
☘️ কলেরা, ডায়রিয়া বা রক্ত আমাশয় রোগ সারাতে পাথরকুচি পাতার জুড়ি নেই। ৩ মি.লি. পাথরকুচি পাতার জুসের সঙ্গে ৩ গ্রাম জিরা ও ৬ গ্রাম ঘি মিশিয়ে কয়েক দিন পর্যন্ত খেলে এসব রোগ থেকে উপকার পাওয়া যায়।
☘️ত্বকের যত্ন :পাথরকুচি পাতায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। সঙ্গে সঙ্গে এর মধ্যে জ্বালাপোড়া কমানোর ক্ষমতা থাকে। যারা ত্বক সম্পর্কে অনেক সচেতন তারা পাথরকুচি পাতা বেটে ত্বকে লাগাতে পারেন। ব্রণ ও ফুসকুড়ি জাতীয় সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
☘️বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে এ পাতার রস আগুনে সেঁকে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

বিঃদ্রঃ আমার পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

07/09/2022
Want your business to be the top-listed Beauty Salon in Sylhet?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


Shibganj Bazar
Sylhet
3100

Other Spa, Beauty & Personal Care in Sylhet (show all)
Scissors  power Scissors power
Kumarpara, Rahim Palace
Sylhet, 3100

Samia's  Online Shop Samia's Online Shop
Sylhet

Business page

Amazing  Blog Amazing Blog
Sylhet

Assalamu Alaikum Dear brothers and sisters Videos from different places will be uploaded to my page. But your cooperation is the most sought after me.

Reya aktar Reya aktar
Daka
Sylhet, 1234

Tnx Bro

Hackar Point Hackar Point
Dhaka-Sylhet Highway Road
Sylhet

Dilip,s Hair Solution Dilip,s Hair Solution
Sylhet

আমাদের এখানে আছে নতুন পেকেজ, ওয়াইফাই ফ

Business.com Business.com
Sylhet-Dhaka Highway, সিলেট
Sylhet

Healthy Jibon Healthy Jibon
Sylhet

বিশ্বস্ত অনলাইন শপিং সেন্টার, ঘরে বসে যেকোন পণ্য অর্ডার দিন খুব সহজে ও দ্রুত পণ্য পেয়ে যান।

Mr.Rakib Ahmed Mr.Rakib Ahmed
Sylhet
Sylhet

Mr.Rakib....Gaming

Smart Gents Parlor Smart Gents Parlor
Sylhet

Smart Gents Parlor