DigiYotta Tech
Nearby computer & electronics services
Tuker Bazar
Baluchar
3166
Allumpur
3100
3100
Zindabazar
Korerpara
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from DigiYotta Tech, Information Technology Company, Sylhet.
Payoneer কি :
Payoneer হলো একটা Online ব্যাংকিং সেবা। আপনে অনলাইনে টাকা নিতে হলে বা দিতে হলে অবশ্যয় কোন না কোন অনলাইন ব্যাংকের সাহায্য নিতে হবে। Payoneer একটা জনপ্রিয় Online ব্যাংকিং সেবা। বাংলাদেশের সব Freelancer রা এটার মাধমে টাকা আদান প্রদান করে থাকেন।
কি কি লাগবে অ্যাকাউন্ট খুলতেঃ
১। Payoneer এ একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগবে
২। একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট লাগবে
৩। একটা ভেরিফাইড জিমেইল বা অন্য কোন মেইল লাগবে।
৪। একটি ভেরিফাইড ফোন নাম্বার লাগবে।
নিচের স্টেপ গুলো অনুসরন করুন তাহলেই আপনে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
১। Payoneer অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে
এবং Sign Up & Earn $25* এই বাটনে ক্লিক করুন এই ভাবে অ্যাকাউন্ট করলে আপনার Transaction $100 হলে আপনে $25 পেয়ে যাবেন।
২। আপনে নিচের স্ক্রীন শট এর মত একটা পেজ দেখতে পাবেন।
৩। Individual সিলেক্ট করে নিচের সব তথ্য গুলো পুরুন করুন। এবং নিচের Next বাটনে ক্লিক করুন।
৪। আপনে পরের পেজে চলে যাবেন এবং নিচের স্ক্রীন শটের মত পেজ দেখতে পাবেন।
৫। Contact Details ফর্মটি পুরুন করে নিন। মনে রাখবেন সব যেন আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সাথে মিল থাকে। পুরুন শেষে নিচের Next বাটনে ক্লিক করুন।
৬। তারপর Security Details পেজে চলে যাবেন। এবং নিচের স্ক্রীন শটের মত একটা পেজ দেখতে পাবেন
৭। এখানে আপনে আপনার অ্যাকাউন্ট এর Security অ্যাড করতে পারবেন। পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর একটা Security Question ফিল্ড আছে সেখানে একটা কিছু সিলেক্ট করে Answer ফিল্ডে আপনার Answer টা দিন।এটা কিন্তু মনে রাখা খুব জরুরী তাছাড়া আপনে পরে টাকা উঠাতে পারবেন না।
৮। সবচেয়ে নিচের ফিল্ডে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড নাম্বার দিন এবং নিচের Next বাটনে ক্লিক করুন।
৯। Almost Done পেজে আপনার বেশি কিছু করতে হবে না শুধু আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট Details গুলো দিবেন এবং নিচের চেকবক্স দুটাতে টিক দিয়ে নিচের Submit বাটনে ক্লিক করবেন।
১০। Submit করার পর আপনে Payoneer অ্যাকাউন্ট করার জন্য সফল ভাবে অ্যাপ্লাই করতে পেরেছেন এবং নিচের স্ক্রীন শর্টের মত একটা পেজ দেখতে পাবেন
১১। অভিনন্দন আপনে সঠিকভবে আবেদন করেছেন।
১২। এবার কিছুদিনের মধ্যে আপনার অ্যাপ্লিকেশান Payoneer টিম রিভিউ করে আপনাকে একটা মেইল করেবে। অনেক সময় এই মেইল ইনবক্সে আসে না তাই আপনাকে স্পাম ফোল্ডার টা চেক করা লাগতে পারে।
Success Message আসার পর আপনে আপনার Payoneer অ্যাকাউন্ট টা ইউস করতে পারবেন
বিশেষ দ্রষ্টব্য: আপনে $100 হলে কার্ডের জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। তার আগে পারবেন না।
No photo description available.
ডাটা এন্ট্রি কাজের পরিচিতি
তথ্য প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাটা এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। ডাটা এন্ট্রি (Data Entry) হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট ধরনের ডাটা একটি স্থান/প্রোগ্রাম থেকে অন্য আরকটি স্থানে/প্রোগ্রামে প্রতিলিপি তৈরি করা। ডাটাগুলো হতে পারে হাতে লেখা কোন তথ্যকে কম্পিউটারে টাইপ করা অথবা কম্পিউটারের কোন একটি প্রোগ্রামের ডাটা একটি স্প্রেডশীট ফাইলে সংরক্ষণ করা। কম্পিউটার ব্যবহারের শুরু থেকেই ডাটা এন্ট্রির ধারনা চলে এসেছে। বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে তথ্যের আদান প্রদান বিস্তৃত হয়েছে, সেই সাথে বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাটাকে সুবিসন্নস্ত করে এর বহুবিধ ব্যবহার। তাই দক্ষ ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। এধরনের কাজগুলো একা বা দলগতভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে যে কেউ এই ধরনের কাজ করে ঘরে বসেই বৈদিশিক মুদ্রা আয় করতে পারে।
কোথায় পাওয়া যাবে:
ডাটা এন্ট্রি এর কাজগুলো সাধারণ ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস সাইটেই পাওয়া যায়। অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যাতে বলা হয় বিপুল পরিমাণে ডাটা এন্ট্রি এর কাজ পাওয়া যাবে। কিন্তু ওই সাইটে রেজিষ্ট্রশন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। যেহেতু রেজিষ্ট্রেশন করার পূর্বে আপনি জানতে পারছেন না সত্যিই ওই সাইটে কাজ পাওয়া যায় কি না, তাই এই ধরনের সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে বিরত থাকাই ভাল।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা:
ডাটা এন্ট্রি প্রজেক্টে বিভিন্ন ধরনের দক্ষতার প্রয়োজন হয় যা একটি প্রজেক্টের উপর নির্ভর করে। অনেক ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায় যাতে শুধুমাত্র কপি-পেস্ট ছাড়া আর কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। তবে সাধারণভাবে যে দক্ষতাগুলো সবসময় প্রয়োজন পড়বে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে – দ্রুত টাইপিং করার ক্ষমতা, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও বিশেষ করে মাইক্রোসফট এক্সেলে পরিপূর্ণ দখল এবং সর্বোপরি ইংরেজিতে ভাল জ্ঞান। তার সাথে রয়েছে ইন্টারনেটে সার্চ করে কোন একটি তথ্য খোঁজে পাবার দক্ষতা এবং বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট, ফোরাম, ওয়েব ডাইরেক্টরী সম্পর্কে ভাল ধারণা।
ডাটা এন্ট্রি কাজের প্রকারভেদ:
ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে যেসকল ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে – বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ফাইল, ছবি ইত্যাদি আপলোড করা, বিভিন্ন সাইট থেকে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য এক্সেলের একটি ফাইলে সংরক্ষণ করা, ওয়েবসাইটের জন্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা, একটি ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ফোরাম, গ্রুপে গিয়ে পরিচয় (Promote) করিয়ে দেয়া, দুটি ওয়েবসাইটের মধ্যে লিংক আদান প্রদান করা (Link Exchange), অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে সাহায্য করা, OCR (অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন) থেকে প্রাপ্ত লেখার ভুল সংশোধন করা ইত্যাদি।
১) লোকাল বিজনেসের তথ্য প্রদান: এই প্রজেক্টে বায়ারের (Buyer) রিকোয়ারমেন্ট হচ্ছে ইন্টারনেটে সার্চ করে যুক্তরাজ্যের একটি নির্দিষ্ট শহরের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার ইত্যাদি তথ্য প্রদান করা। বায়ার এই তথ্যগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং কাজে ব্যবহার করবে। এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে প্রকৃতপক্ষে ইন্টারনেটে ওই শহরের নাম দিয়ে সার্চ করতে হবে এবং প্রাপ্ত তথ্য একটি এক্সেল ফাইলে সেইভ করে বায়ারকে প্রদান করতে হবে। প্রজেক্টে বায়ারের বাজেট হচ্ছে ৫০ ডলার। তবে ঠিক কতটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রদান করতে হবে এবং কতদিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা দেয়া নেই।
২) ওয়েবসাইট থেকে ডাটা সংগ্রহ করা: এই প্রজেক্টে বায়ার কয়েকটি ওয়েবসাইটের তথ্য দিয়ে দিবে। প্রোভাইডার হিসেবে আপনার কাজ হবে ওই সাইটগুলো থেকে নির্দিষ্ট কিছু ডাটা আরেকটি ওয়েবসাইটের ফরমের মধ্য সেইভ করা। প্রতি ঘন্টায় এরকম ২০০ টি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে, অর্থাৎ প্রতি ১৮ সেকেন্ডে একটি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজটি করার জন্য কোন বিশেষ অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই, শুধু মাত্র কপি এবং পেস্ট করা জানলেই হবে। সম্পূর্ণ কাজের জন্য বায়ারের বাজেট হচ্ছে ১২০ ডলার।
৩) অডিও ট্রান্সক্রিপশন: এই প্রজেক্টে বায়ার পূর্বে রেকর্ডকৃত কয়েকটি অডিও (Audio) ফাইল দিবে। আপনার কাজ হবে অডিও শুনে ইংরেজিতে একটি ফাইলে লেখা বা প্রতিলিপি তৈরি করা। প্রতি ঘন্টার অডিও ফাইল প্রতিলিপির জন্য ২০ ডলার দেয়া হবে। এই কাজের জন্য ইংরেজিতে অবশ্যই পারদর্শী হতে হবে।
৪) ডকুমেন্ট কনভার্শন: এই প্রজেক্টে আপনাকে PDF ফরমেটের একটি ডকুমেন্ট ফাইল দেয়া হবে। আপনার কাজ হবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওই লেখাগুলো হুবহু প্রতিলিপি করা। অর্থাৎ পিডিএফ এর লেখাটির ফরমেট, ছবি, ফুটনোট ইত্যাদি অপরিবর্তিতভাবে ওয়ার্ড ফাইলে প্রতিস্থাপন করা। এই কাজের জন্য গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে ২৭ টি বিড পড়েছে এবং গড় মূল্য হচ্ছে ৬৫ ডলার।
৫) ক্লাসিফাইড এড লিস্টিং: এই প্রজেক্টটি হচ্ছে একটি ক্লাসিফাইড বা শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের ওয়েবসাইটে নতুন নতুন বিজ্ঞাপন যোগ করা। এজন্য Craigslist, Amazon, Ebay ইত্যাদি সাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের তথ্য ওই ওয়েবসাইটটিতে যোগ করতে হবে এবং একটি এক্সেল স্প্রেডশীট ফাইলে এই তথ্যগুলো সংরক্ষণ করতে হবে। তারপর পণ্যটির বিক্রেতার কাছে ইমেলই করে তাকে ওয়েবসাইটি সম্পর্কে জানাতে হবে। এরকম ৫০০ টি পণ্যের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজের জন্য বায়ারের সর্বোচ্চ বাজেট হচ্ছে ২৫০ ডলার।
৬) ক্যাপচা (Captcha) এন্ট্রি: ক্যাপচা হচ্ছে কয়েকটি অক্ষর ও সংখ্যার সমন্নয়ে একধরনের সিকিউরিটি কোড বা ছবি যা বিভিন্ন সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার সময় প্রদান করতে হয়। কোন প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে কেউ যাতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি সাইটে রেজিষ্ট্রেশন বা ফরম পূরণ করতে না পারে এজন্য এটি ব্যবহার করা হয়। গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে প্রাপ্ত এই কাজে দুইদিনের মধ্যে 36K বা ৩৬,০০০ হাজার ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হবে। প্রতি 1K বা এক হাজারটি এন্ট্রি করার জন্য ১ ডলার দেয়া হবে অর্থাৎ মোট প্রজেক্টের মূল্য হচ্ছে ৩৬ ডলার। যেহেতু একার পক্ষে কম সময়ে এত ডাটা এন্ট্রি করা সম্ভব নয় তাই সম্পূর্ণ কাজটি করার জন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটি টিম থাকতে হবে। দুই দিনের মধ্যে সফলভাবে কাজটি করতে পারলে বায়ার পরবর্তীতে 1200K অর্থাৎ ১২,০০,০০০ ক্যাপচা এন্ট্রি করার কাজ দিবে যা দুই সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে।
অসুবিধাসমূহ:
যদিও ডাটা এন্ট্রি এর কাজ তুলনামূলকভাবে সহজ কিন্তু এই ধরনের কাজে অনেক ধরনের অসুবিধা রয়েছে, যা পূর্বে বিবেচনা করেই কাজে নামা উচিত:
• প্রথমত এই ধরনের কাজে অনেক বেশি বিড পড়ে, তাই প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া খুব কঠিন। এই ধরনের কাজে আপনার মেধা বা দক্ষতা প্রমাণের প্রাথমিকভাবে কোন সুযোগ নেই। তবে ছোটখাট কয়েকটা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করে ফেলতে পারলে একই বায়ারের কাছ থেকে আরো অনেক কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
• ডাটা এন্ট্রি কাজগুলো সময়সাপেক্ষ, একঘেয়ে এবং প্রায় ক্ষেত্রে বিরক্তিকর।
• অনেক কাজের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের স্পীড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যেসব কাজে ফাইল আপলোড করতে হয় অথবা যে কাজগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে, সেক্ষেত্রে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন রয়েছে।
• অনেক ডাটা এন্ট্রির কাজ রয়েছে যা একার পক্ষে একটি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা সম্ভব নয়। এজন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটা টিম গঠন করার প্রয়োজন পড়তে পারে।
• ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো খুবই সতর্কতার সাথে এবং নির্ভুলভাবে করতে হয়। তাই শতভাগ নির্ভুল টাইপিং এবং কাজের সময় পূর্ণ মনযোগ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রোগ্রামিং করে ডাটা এন্ট্রি:
অনেক ডাটা এন্ট্রি কাজ রয়েছে যা প্রোগ্রামিং করে করা সম্ভব। প্রোগ্রামিং এ যারা দক্ষ তারাও ইচ্ছে করলে ডাটা এন্ট্রের কাজগুলো সহজেই করতে পারবে। এক্ষেত্রে আমার একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলতে পারি। ক্লায়েন্টের রিকোয়ারমেন্ট ছিল যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের ২,৫০০ টি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের লিংক এনে দেয়া যাদের ওয়েবসাইটে কোন সিকিউরিটি সিল (এক ধরনের ছবি) নেই। ক্লায়েন্টের উদ্দেশ্য ছিল তাদের কাছে তার নিজের কোম্পানির সিকিউরিটি সিল বিক্রির জন্য ইমেইল দেয়া। প্রজেক্টের মোট মূল্য ছিল ৩০০ ডলার এবং ডেডলাইন ছিল মাত্র ৭ দিন। এই প্রজেক্টটি খুবই সময় সাপেক্ষ ছিল। কারণ সার্চ করে ৫,০০০ থেকে ৮,০০০ সাইটে যেতে হবে এবং সেই সাইটগুলোতে গিয়ে দেখতে হবে তাদের সাইটে কোন সিকিউরিটি সিল আছে কিনা। ধরা যাক সমস্ত কাজ করতে প্রতি সাইটের পেছনে যদি ১ মিনিট করে সময় ব্যয় হয়, তাহলে ৫,০০০ সাইটের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৮ ঘন্টা কাজ করে একজন অপারেটেরর মোট সময় লাগবে ১০ দিন। কাজটি আমি ম্যানুয়ালি না করে প্রোগ্রামিং করে সম্পন্ন করার স্বীদ্ধান্ত নিলাম এবং PHP দিয়ে দুটি প্রোগ্রাম তৈরি করলাম – একটি প্রোগ্রাম গুগল এবং ইয়াহু ডাইরেক্টরি থেকে সার্চ করে ওই দুই দেশের ই-কমার্সের সাইটের তথ্য একটি ডাটাবেইজে সংরক্ষণ করবে। আরেকটি প্রোগ্রাম ডাটাবেইজ থেকে তথ্যগুলো নিয়ে একটি একটি করে সাইটে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাবে এবং ওই সাইটে কোন সিকিউরিটি সিল আছে কিনা যাচাই করে দেখবে। প্রোগ্রামটি তৈরি করার পর আমি আমার সার্ভারে Cron Job এর মাধ্যমে দুটি প্রোগ্রামকে চালাই। এই পদ্ধতিতে প্রোগ্রামিং করা থেকে সার্চ করা পর্যন্ত মোট সময় লেগেছিল মাত্র দুই দিন এবং প্রোগ্রামটির মাধ্যমে এই সময়ের মধ্যে ৮,০০০ সাইটে সার্চ করে ৪,০০০ টি সিলবিহীন সাইট পেয়েছিলাম।
বাস্তবিক পক্ষে ডাটা এন্ট্রি কাজের রয়েছে বিশাল চাহিদা এবং কাজের পরিধিটাও অনেক বিস্তৃত। প্রথমদিকে একটু ধৈর্য্য সহকারে বিড করা এবং কাজ বাছাই করার ক্ষেত্রে একটু বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় দেয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যেসব ক্লায়েন্টের কাছ থেকে ভবিষ্যতে আরও বড় প্রজেক্ট পাবার সম্ভাবনা রয়েছে সেই প্রজেক্ট পাবার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শুরুতে একাই কাজ করুন। ভবিষ্যতে বড় কাজ পেলে কয়েকজন কম্পিউটার অপারেটরকে নিয়ে একটি টিম গঠন করাতে পারেন। তখন ডাটা এন্ট্রির কাজগুলোর মাধ্যমে বেকার জনগণকে জনশক্তিতে পরিণত করতে আপনিও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবেন।
ফাইবার
ফ্রিলান্সিং করতে অনেক সময় হতাশা আসবে, দেখবেন কাজ পাচ্ছেন না শুরুর দিকে আরও কতো কিছু তাই বলে কি আপনি বসে থাকবেন কখনই না । আমি অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি । এই ধরেন, বায়ারের কাজ করছি ডলার পাচ্ছি না ( তবে ফাইভারে না , একটা কাজ করতে গিয়ে হটাত আটকে গেছিলাম তখন গুগল এ ঘাঁটাঘাঁটি করে বের করতে হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই সবাই সমস্যায় পড়বে প্রতিনিয়ত কিন্তু এর উত্তরও আপনি পাবেন বরং এই সব চিন্তা না করে কাজ করলেই দেখবেন ধীরেধীরে অনেক কিছুই আপনার আয়ত্তে আসছে ।
# ফ্রিলান্সিং ও আউটসোর্সিং কি এক কথাই?
ফ্রিলান্সিং ও আউটসোর্সিং দুটো ভিন্ন জিনিস। এই বিষয়ে একটু স্বচ্ছ ধারণা থাকা উচিত। আমরা যারা পৃথিবীর অনেক দেশের বায়ারের সাথে কাজ করে ডলার কামাই সেটাই খাটি বাংলায় ফ্রিলান্সিং । এখানে আমরা ফ্রিলান্সার আর যারা কাজ করিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তারা হচ্ছে আউটসোর্সার । মনে করেন আমার অনেক কাজ , কাজ করতে করতে খাবার দাবারের সময় পাচ্ছি না তখন যদি আমি আমার এক্সট্রা কাজ করার জন্য অন্য কোন ফ্রিলান্সারকে হায়ার করি তখন সে ক্ষেত্রে আমি আউটসোর্সিং করছি । তার মানে আমি আউটসোর্সার , আর যে কাজ করছে সে ফ্রিলান্সার । আশা করছি বুঝতে কষ্ট হবে না ।
# নতুনদের জন্যপরামর্শ।
আমিও নতুন আর নতুনদের জন্যই বা কি পরামর্শ দিব ভেবে পাচ্ছি না । তারপরও আপনারা যারা কাজ করতে চান, নিজের একান্ত আগ্রহে আসেন। প্রচুর কাজ আছে আপনাকেই ঠিক করতে হবে আপনি কি কাজ করবেন? যে কাজটি করতে ইচ্ছুক সেই কাজটিতেই সময় দিন, দক্ষ হন ।আর ফাইভার এ নতুনদের বর্তমানে একটু বেশি কষ্ট করতে হবে কেননা দিনদিন সেলার বাড়ছে, কাজও বাড়ছে । দেখবেন অনেকে একাউন্ট ওপেন করে , গিগ বানিয়ে বসে বসে ভাবছে আর ইমেইল চেক করছে কখন অর্ডার আসবে । এই সুদিন আর নাই সুতরাং আপনাকে কষ্ট করতে হবে । সুন্দর করে গিগ বানাতে হবে , বর্ণনা দিতে হবে, এসইও অপ্টিমাইজড হতে হবে । বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনার গিগের লিঙ্ক শেয়ার করতে হবে ।
ফাইভার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু
ফাইভার এ কাজ করতে হলে প্রথমত তাদের রুলস অনুসরন করতে হবে তা না হলে আপনাকে ব্যান করে দিবে। এখানে সেলারদের ক্ষেত্রে ৩টা লেভেল রয়েছে । লেভেল ১, লেভেল ২, টপ লেভেল সেলার । লেভেল ২ হলেই আপনি অনেক কাজ পাবেন । গিগ বানানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই রিসার্চ করে গিগ টাইটেল, ডেসক্রিপশন , ট্যাগ দিতে হবে । ভেকেশন মোড কখনই অন করবেন না কারন এটি আপনার গিগ কে পিছনে নিয়ে যাবে ফলে কাজ পাবার সম্ভাবনা কমে যাবে । জব এর জন্য বিড করতে হবে না , বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠালেই হয় । আর যদি কখনও কোন কিছু নিয়ে সমস্যায় পরছেন তাহলে সাথে সাথে ফাইভার সাপোর্টে কথা বলবেন ।
প্রথমেই আমি বলে নেই এই পোস্ট শুধু মাত্র তাদের জন্য যাদের স্বপ্ন জীবনে ১ ডলার হইলেও অনলাইন থেকে আয় করতে চান, এইটা দিয়ে কারোর মাস পার হবে না কিংবা এইটা দিয়ে কারোর জীবন চলবে না সুতুরাং এইটা কোন প্রফেশনাল টাইপের কাজ নয়, তবে এখানে থেকে আপনি কিছুটা ইনকাম করতে পারবেন 🙂
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে শুধু ক্যাপচা টাইপ করে আয় করবেন। খুবই মজার একটা টপিক এইটা, ক্যাপচা টাইপ আবার কি এমনটা মনের মধ্যে আসতেই পারে যারা নতুন অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে ভাবছেন, তাদের আগে আসল ঘটনা টা একটু বুঝিয়ে বলি,
ক্যাপচা টাইপ কীঃ
এটা খুবই সিম্পল একটা কাজ। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লগিন করতে গেলে দেখবেন একটা কোড আসে এবং সেই কোডটা পাশে বা উপরের বক্সে টাইপ করে লগিন বা রেজিস্ট্রার করতে হয়। আর কাজের এই প্রসেস টা কে বলা হয় ক্যাপচা সাবমিট, বা ক্যাপচা এন্ট্রি।
ক্যাপচা এর স্ক্রিনশট দেখুনঃ
ক্যাপচা গুলা দেখতে এমনটাই হয়, শুধু আপনাকে দেখে দেখে বক্সে উপরের কোড লিখে এন্টার চাপতে হবে।।
একটা সঠিক কোড সাবমিট হইলে একটা ক্যাপচা কমপ্লিট হবে তার মানে সর্বচ্চ ২-৩ সেকেন্ড সময় লাগবে ভাল টাইপিং স্পিড থাকলে।।
এখানে আপনি যখন কাজ শুরু করবেন তখন আপনাকে এই ধরণের কাজ করতে হবে। একটা একটা করে ক্যাপচা আসবে আর আমি দেখে দেখে শুধু টাইপ করবেন আর এন্টার চাপবেন।এটি খুবই সহজ।এটি করতে আপনার কোন দক্ষতার প্রয়োজন নেয়।তাছাড়া এখানে কাজ করলে আপনার টাইপিং স্পিড বৃদ্ধি পাবে।
আসুন পরিচিত ক্যাপচা এন্ট্রি সাইটের সাথেঃ প্রথমেই আপনাকে বলে নিচ্ছি যে এমন অসংখ্য ওয়েব সাইট আছে যেগুলা তে ক্যাপচা টাইপিং এর কাজ পাওয়া যায় তবে যেহেতু আমি আপনাদের সবসময় সহজ কিছু দেওয়ার চেষ্টা করছি সেহেতু আজ যেই সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব সেইটাতে তুলনামুলক সবচেয়ে সহজেই ক্যাপচা টাইপ করে ইনকাম করতে পারবেন।।
2captcha:
এটি একটি জনপ্রিয় ক্যাপচা টাইপিং সাইট।এটি প্রতি ১০০০ক্যাপচা টাইপের জন্য 0.5-1.5$ ডলার পে করে। 1$ হলেই উইথড্র করতে পারবেন
কিভাবে করবেন এই কাজ?
প্রথমেআপনার একটি একাউন্ট তৈরি করে নিন,
ক্লিক করে সাইন আপ করুন।যাদের টাইপিং স্পিড ভাল ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়া এখানে কাজ আপনার টাইপিংও স্পিড বৃদ্ধি পাবে।সাইন আপ করার পর লগইন করে start এ ক্লিক করুন তাহলে ক্যাপচা লোড হতে থাকবে।
সাধারনত রাতের বেলা কাজ করলে ভাল ইনকাম করতে পারবেন।কোন সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানবেন।
No photo description available.
e.
ই–লার্নিং:
ই-লার্নিং একটি শিখন পদ্ধতি যা ল্যাপটপ, ইন্টারনেট, ডিভিডি, সিডি-রম ইত্যাদি ইলেকট্রনিক সংস্থানের উপর ভিত্তি করে তৈরি। এই সিস্টেম দ্বারা একজন শিক্ষক শ্রেণীকক্ষ বা শ্রেণীকক্ষের বাইরের অনেক ছাত্রকে শেখাতে পারেন। এটি শিক্ষার একটি অতি আধুনিক পদ্ধতি। এটি শিক্ষক এবং ছাত্রদের জন্য আগ্রহ সৃষ্টি করে। এটি শিক্ষার এক ধরনের বিপ্লব। বর্তমানে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ল্যাপটপ এবং ডেস্কটপ প্রভৃতি ডিভাইসগুলি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা শিখন প্ল্যাটফর্ম পেতে পারে যা ই-লার্নিং নামে পরিচিত। ইন্টারনেট জ্ঞানের ভান্ডার। শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে কোন জায়গায় বা যে কোন সময় তার প্রয়োজনে শিখতে পারে। এটি সনাতন শিক্ষার মত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শিক্ষক সহকারী হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ই-লার্নিং বর্তমান শেখার একটি চাহিদা। ই-লার্নিং শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ই–লার্নিং এর উপকারিতা:
আজকের শিক্ষার্থীরা প্রাসঙ্গিক, শিখতে ইচ্ছুক, নিজেকে আপডেট করতে ইচ্ছুক। তাদের শেখার জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম প্রয়োজন। ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম দ্বারা, ছাত্র তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে কিছু শিখতে পারে। ছাত্রদের জন্য ই-লার্নিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে।
First: ই–লার্নিং যে কারো জন্য: ই-লার্নিং যে কারো জন্য উপযুক্ত। এটি শিক্ষায় অসাধারণ পরিবর্তন এনেছে। এটি অনলাইন কোর্স গ্রহণকারীর জন্য – যা অফিসের ব্যক্তি বা গৃহকর্ত্রী বা ছাত্র বা পেশাদারদের তাদের প্রাপ্যতা এবং সময় অনুযায়ী গ্রহণ করতে পারে। এটি অনলাইন কোর্স গ্রহণকারীর শেখার জন্য যেখানে কোর্স গ্রহণকারী প্রতিদিন, সন্ধ্যায়, বা সপ্তাহান্তে শিখতে পারেন। মূলত এটা অবশ্যই গ্রহণকারীর উপর নির্ভর করে।
1. একটি বক্তৃতা এক সময়ের জন্য নয়ঃ একজন কোর্স গ্রহণকারী অনেক বার একটি লেকচার দেখতে পারে- যা তাকে বিশেষ বিষয়গুলি খুব সফলভাবে বুঝতে এবং পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করে।
2. আপডেট হওয়া সামগ্রী: ই-লার্নিং- এ, কন্টেন্ট নির্মাতা শিক্ষার্থীদের জন্য আপডেট কন্টেন্ট তৈরি করে। এটি শিক্ষার্থীদের আপডেট করা কন্টেন্ট অ্যাক্সেস করতে সক্ষম করে। একজন কোর্স গ্রহণকারী এই বিষয়বস্তুটি মূল্যায়নের জন্য তার বন্ধুদের সাথে ভাগ করতে পারেন এবং এইভাবে বিষয়বস্তু নির্মাতা মন্তব্য পেতে পারেন বা নতুন সামগ্রীটির জন্য পর্যালোচনা পেতে পারেন এবং তিনি আপডেট করা কন্টেন্ট তৈরি করতে চলেছেন।
3. দ্রুত বিতরণযোগ্য: এটি দ্রুত শিক্ষা প্রদানের প্রক্রিয়া। প্রথাগত শিক্ষাব্যবস্থায় যেখানে যথেষ্ট সময় প্রয়োজন সেখানে ই-লার্নিং ২৫%-৬০ সময় বাঁচায়।
4. বিষয় সুনির্দিষ্টঃ ই-লার্নিং-এ, একটি পাঠ নির্দিষ্ট বিষয় এবং নির্দিষ্ট সময়ের উপর নির্ভর করে তবে ঐতিহ্যগত সিস্টেমের চেয়ে সহজ। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট শেখার বিষয় বাছাই করতে পারে এবং কিছু কিছু বিষয় এড়িয়ে যেতে পারে- যা তারা জানতে চায় না।
5. শিক্ষার্থীর আত্ম-মূল্যায়নঃ ই-লার্নিং দ্বারা কোর্স গ্রহণকারী অবশ্যই তার কোর্সের বিষয়ে আত্ম-মূল্যায়ন করতে পারে।
6. সময় কম লাগে: ই-লার্নিং কোর্স গ্রহণকারীর জন্য সময় বাঁচায়।
7. বাড়ি ভিত্তিক বা নিজস্ব স্থানভিত্তিক শেখা: ই-লার্নিং-এ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ ভেন্যুতে ভ্রমণ করতে হয় না এবং সে তার নিজের বাড়ীতে বা তার নিজস্ব স্থানে থেকে শিখতে পারে।
8. পরিমাপযোগ্য: ই-লার্নিং নতুন পদ্ধতিতে কোর্স প্রবর্তন করে – যা আধুনিক ভাবে পরিমাপযোগ্য।
9. শিক্ষকের পক্ষে সহায়ক: ই-লার্নিং শিক্ষকের পক্ষে যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা পালন করে। একজন শিক্ষক নির্দিষ্ট শ্রোতা এবং দর্শকদের কাছে তার ক্লাসটি উপস্থাপন করতে পারেন।
10. খরচ হ্রাস: ই-লার্নিং শেখার খরচ কমাতে পারে। এটা প্রশিক্ষকদের খরচ কমায়। এটি একটি সংস্থার মুনাফা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে কারণ এটি প্রশিক্ষণ খরচ কমায়।
11. অধিক কার্যকর: এটি শিক্ষক বা ছাত্রদের জন্য অধিক কার্যকর। এর সার্টিফিকেশন, পরীক্ষা বা মূল্যায়ন পদ্ধতি উন্নত। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভাল স্তর অর্জন করতে পারে। তারা তাদের জ্ঞান উন্নত করতে এবং বাস্তব জীবনে এই জ্ঞান প্রয়োগ করতে পারে।
12. পরিবেশ বান্ধব: ই-লার্নিং একটি কাগজহীন শিক্ষা পদ্ধতি। এই ব্যবস্থার কারণে শিক্ষার জন্য কাগজ তৈরি করতে গাছ কাটতে হবে না। এটি কেবল পরিবেশ রক্ষাই নয় বরং পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখে। এটি 90% কম শক্তি খরচ করে এবং পরিবেশ বান্ধব শক্তি তৈরি করে।
বাংলাদেশে ই–লার্নিং
বাংলাদেশ ওপেন ইউনিভার্সিটি 199২ সালে টেলিভিশন বা রেডিওতে এর দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য ক্লাস তৈরি করেছে- যা ই-লার্নিং এর উদাহরণ। বর্তমানে সরকার মুক্তপাঠ, শিক্ষক কম, শিক্ষক বাতায়ন এর মত অনেক ওয়েব পোর্টাল তৈরি করেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন, শিক্ষক বাতায়নে 9 লক্ষ শিক্ষককে সংযুক্ত করা হবে। ব্যক্তিগতভাবে, বিভিন্ন ওয়েব পোর্টাল তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশী ইউটিউবারগণ বাংলা ভাষায়
বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক কন্টেন্ট তৈরি করেছে। এটি এক ধরনের সুসংবাদ যে বাংলাদেশে আমরা শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার জন্য মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করতে সক্ষম এবং আমরা ভাল ভবিষ্যতের জন্য ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারি।
উপসংহার
অনেক সুবিধার কারণে, ই-লার্নিং শিক্ষকদের পাশাপাশি সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য জনপ্রিয় পদ্ধতি হয়ে উঠেছে।
হ্যালো, বন্ধরা। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি Earning app শেয়ার করছি, অ্যাপটি নতুন আর পেমেন্টও ভালো দেয় আপনি চাইলে অ্যাপ থেকে আপনার পকেট খরচ চালাতে পারবেন। আগেই বলে রাখি কাজ করতে হবে তা ছাড়া কোন ভাবেই আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। তো চলুন শুরু করা যাক।
অ্যান্ডয়েড অ্যাপ দিয়া কিভাবে ইনকাম করবেন? How to earn money by Android Mobile Phone.
আপনারা যারা টুকটাক অ্যান্ডয়েড অ্যাপ নিয়ে কাজ করেন তারা অবশ্যই জানেন কিভাবে কাজ করতে হয়। তাই আর এটা নিয়ে বেশি আলোচনা করলাম না যদি কোন সমস্যা হয় জানাবেন আমি বলে দিব। ভিডিও লাগলে বলবেন আমি দিয়ে দিব।
যেভাবে কাজ করবেন?
$$$$ Smart Task $$$$
২। অ্যাপ ইন্সটল করুন।
৩। একটা ভিপিএন ইন্সটল করুন যেকোন। তবে এটা ইন্সটল করতে পারেনঃ
https://play.google.com/store/apps/details?id=co.solovpn
৪। ভিপিএন কানেক্ট করুন
৩। টাস্ক গুলো পূরণ করুন।
৪। আয় করুন।
$$$$ Smart Task $$$$
*** প্রতিদিন ইনকাম ১০০-২০০ টাকা।
*** প্রতি ক্লিকে ২ টাকা।
*** প্রতি জয়েনিং ২ টাকা। প্রতি জইন করলে পাবেন ২ টাকা
*** প্রতি রেফারেল কমিসন ১০% মানে ১০০ টাকা কেউ আয় করলে আপনি পাবেন ১০ টাকা
*** মিনিমাম পেমেন্ট ২০ টাকা। ২০ টাকা হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন।
*** পেমেন্ট নিতে পারবেন বিকাশ, ফ্লেক্সিলোড।
সাইবার সিকিউরিটি পরিচিতিঃ
ইন্টারনেটের ব্যবহার দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে তার সাথে বাড়ছে ইন্টারনেটে সিকিউরিটির গুরুত্ব। কারন আপনি সাইবার সিকিউরিটি ছাড়া ইন্টারনেট জগতে টিকে থাকতে পারবেন না। অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন কিন্তু ইন্টারনেটে যে সব সময় সিকিউর রাখতে হবে নিজেকে সে বেপারে তারা অজ্ঞ। তাই ইন্টারনেট ব্যবহার যেন আমাদের ক্ষতির কারণ না হয়ে যায় তাই আমাদের সবসময় সতর্ক থাকতে হবে। এই জন্য সাইবার সিকিউরিটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ইন্টারনেট দিয়ে যেমনভাবে অনেকের ভাল করা সম্ভব তেমনিভাবে অনেকের নানাভাবে ক্ষতিও করা সম্ভব। তাই সবাই সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত জানতে হবে। আধুনিক সব ধরনের ডিজিটাল ডিভাইস হ্যাকিং এর শিকার হতে পারে। তাই যদি সবসময় সাবধান থাকা উচিৎ যদি সব সময় সাবধান না থাকেন, তাহলে আপনিও ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। সাইবার আক্রমণগুলি প্রতিষ্ঠান, কর্মচারী এবং ভোক্তাদের জন্য একটি বিপন্ন বিপদ।
সাইবার সিকিউরিটি কী? সাইবার সিকিউরিটি পরিচিতিঃ
সাইবার সিকিউরিটি হচ্ছে কোনও সাইবার অ্যাটাক থেকে নেটওয়ার্ক, ডিভাইস এবং প্রোগ্রাম গুলি সুরক্ষিত ও পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া। ইন্টারনেটের জগতে হ্যাকিং বা ম্যালওয়ার অ্যাটাক থেকে বাঁচার জন্য যেসব ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হয় সেই বিষয় গুলি সাইবার সিকিউরিটির মধ্যে পরে। ওয়েবসাইট অবৈধ প্রবেশ বন্ধ করতে সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। যখন কেউ আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোনকে অসৎ ভাবে অ্যাক্সেস নেয়ার চেষ্টা করে তখন তা হ্যাকিং এর আওতায় পরে। বা আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোন কেও হ্যাক করার চেষ্টা করছে।
আর এ ধরনের খারাপ অভিজ্ঞতা থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে অবশ্যয় সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
সাইবার হুমকি ধরনঃ
কি কি ধরনের সাইবার হুমকি আপনি পেতে পারেন সেসব সম্পর্কে জানাটা আগে জরুরী। যদি আপনি সাইবার হুমকি সম্পর্কে না জানেন তাহলে সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে বুঝতে পারবেন না। তো চলুন কি কি ধরনের সাইবার হুমকি আপনি পেতে পারেন সেসব সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা যাক।
অনেক ধরণের সাইবার হুমকি রয়েছে যা আপনার ডিভাইস এবং নেটওয়ার্কগুলিতে আক্রমণ করতে পারে, কিন্তু সাইবার হুমকি সাধারণত তিনটি ভাগে বিভক্ত সেগুলো হল Confidentiality, Integrity, and Availability.
Attacks on Confidentiality : এটি দ্বারা সাধারণভাবে বুঝায় আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি এবং আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ড তথ্য চুরি করা। অনেক আক্রমণকারীরা আপনার এসব তথ্য সংগ্রহ করবে এবং অন্যদের ব্যবহার করার জন্য এটি ডার্ক ওয়েবে বিক্রি করবে।
Attacks on integrity : এই আক্রমণ দ্বারা সাধারণভাবে বুঝায় ব্যক্তিগত বা এন্টারপ্রাইজ sabotage তথ্য চুরি করা, এবং প্রায়ই লিক বলা হয়। এটি একটি সাইবারক্রিমিনাল অ্যাক্সেস এবং প্রকাশ্যে তথ্য প্রকাশ করবে এবং যেই সংস্থার তথ্য চুরি করবে সেই সংস্থার উপর বিশ্বাস হারানোর জন্য জনগণকে প্রভাবিত করবে। সহজ কথায় বলা যায় আপনার ব্যাবসা নষ্ট করার জন্য এসব হাকিং করা হয়ে থাকে।
Attacks on availability : এই ধরণের সাইবার আট্যাকের লক্ষ্য ব্যবহারকারীদের তাদের নিজস্ব ডেটা অ্যাক্সেস চুরি করবে এবং একটি নিদিষ্ট পরিমাণ ফি বা মুক্তিপণ না দেওয়া পর্যন্ত আপনার তথগুলো অবরুদ্ধ করে রাখবে। সাধারণত, এই সাইবার ক্রিমিনাল আপনার নেটওয়ার্ককে অনুপ্রবেশ করবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ডেটা অ্যাক্সেস থেকে আপনাকে অবরুদ্ধ করবে। আপনি আপনার ডাটা গুলোর অ্যাক্সেস পাবেন না।
নিচে কয়েকটি সাইবার হুমকির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে যা উপরে তালিকাভুক্ত তিনটি বিভাগে পড়ে:
১। Social engineering / সামাজিক প্রকৌশলী
২। APTs (Advanced Persistent Threats)
৩। Malware /
৪। ভালনারবিলিটি
৫। ব্যাকডোর
৬। ডিরেক্ট অ্যাক্সেস অ্যাটাক
৭। ফিশিং
সাইবার নিরাপত্তা জন্য নিচের পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করুনঃ
১। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করার সময় শুধুমাত্র বিশ্বস্ত সাইট ব্যবহার করুন। যদি সাইটে “https://,” থাকে তাহলে সেই সাইটকে বিশ্বাস করা যেতে পারে, আর যদি “http://,” মানে s মিসিং থাকে তাহলে সেই সাইটকে বিশ্বাস করা যায় না।
২। অজানা কোন লিঙ্ক থেকে ইমেইল ওপেন করবেন না বা আপনার কোন Password দিবেন না।
৩। সর্বদা আপনার ডিভাইস আপডেট রাখা।
৪। সাইবার আক্রমণ প্রতিরোধে করতে নিয়মিত আপনার ফাইলগুলি ব্যাকআপ করুন।
৫। Password দেওয়ার সময় উপরের কিঙ্ক দেখে নিবেন সব সময়। যাতে কেউ আপনার Password ফিসিং করতে না পারে।
হ্যাকিং কিং কি?
হ্যাকিং একটি প্রক্রিয়া যেখানে কেউ কোন বৈধ অনুমতি ছাড়া কোন কম্পিউটার বা ডিভাইস অথবা নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে। সুতুরাং যারা হ্যাকিং করে তারা হচ্ছে হ্যাকার। হ্যাকিং নিয়ে এসব কথা তোমরা প্রায় সবাই জান।সচরাচর আমরা প্রায় সবাই জানি হ্যাকিং বলতে শুধু কোন ওয়েব সাইট হ্যাকিং আবার অনেকের ধারনা হ্যাকিং মানে শুধু কম্পিউটার বা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হ্যাক করা,কিংবা কোন অ্যাকাউন্ট হ্যাক করাকে বুঝি আসলে কি তাই? না আসলে তা না। হ্যাকিং অনেক ধরনের হতে পারে ধর তোমার মোবাইল ফোন, ল্যান্ড ফোন, গাড়ি ট্র্যাকিং, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স ও ডিজিটাল যন্ত্র বৈধ অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে তা ও হ্যাকিং এর আওতায় পড়ে। হ্যাকাররা সাধারনত এসব ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রের ত্রুটি অর্থাৎ দুর্বলতা খুঁজে বের করে এবং পরে সেই দুর্বলতা কে কাজে লাগিয়েই তারা সেই ডিভাইসে এক্সেস করে নিয়ে হ্যাক করে।
এবার আসি হ্যাকার কে বা কি?
হ্যাকারঃ সহজ কথায় যে ব্যক্তি কোন সিস্টেম বা ডিভাইস হ্যাকিং করে তাকেই হ্যাকার বলে। এরা যে সিস্টেম হ্যাকিং করবে ঐ সিস্টেমের গঠন, কার্য প্রনালী, কিভাবে কাজ করে সহ সকল তথ্য জানে। আগে তো কম্পিউটারের এত প্রচলন ছিলনা তখন হ্যাকার রা ফোন হ্যাকিং করত। ফোন হ্যকার দের বলা হত Phreaker এবং এ প্রক্রিয়া কে বলা হ্য Phreaking। এরা বিভিন্ন টেলিকমনিকেশন সিস্টেমকে হ্যাক করে নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করত। কিন্তু জীবন যাত্রার মান উন্নয়েনের সাথে সাথে ডিভাইসের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে এবং সেই সাথে বেড়ে গেছে হ্যাকারের ধরণ ও পরিমাণও।
তিন প্রকারের হ্যকার রয়েছেঃ
বলে রাখি হ্যাকারদের চিহ্নিত করা হয় Hat বা টুপি দিয়ে।
1. White hat hacker
2. Grey hat hacker
3. Black hat hacker
White hat hacker: White hat hacker একটি সিকিউরিটি সিস্টেমের ত্রুটি গুলো বের করে এবং ঐ সিকিউরিটি সিস্টেমের মালিকে ত্রুটি দ্রুত জানায়। এবার সিকিউরিটি সিস্টেমটি হতে পারে একটি কম্পিউটার, একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কে্ একটি ওয়েব সাইট, একটি সফটোয়ার ইত্যাদি।
আসল কথা হচ্ছে এরা কারোর কোন ক্ষতির উদ্দেশ্যে হ্যাকিং করে না, এরা সৎ ভাবে সিস্টেম সিকিউর করার জন্য হ্যাকিং করে, এবং এরা বৈধ্য হ্যাকার।। J
Grey hat hacker: Grey hat hacker হচ্ছে দু মুখো সাপ। কেন বলছি এবার তা ব্যাখ্যা করি। এরা যখন একটি একটি সিকিউরিটি সিস্টেমের ত্রুটি গুলো বের করে তখন সে তার মন মত কাজ করবে। তার মন ঐ সময় কি চায় সে তাই করবে। সে ইচ্ছে করলে ঐ সিকিউরিটি সিস্টেমের মালিকে ত্রুটি জানাতে ও পারে অথবা ইনফরমেশন গুলো দেখতে পারে বা নষ্ট ও করতে পারে। আবার তা নিজের স্বার্থের জন্য ও ব্যবহার করতে পারে। তাই এরা যখন যেভাবে ইচ্ছা সিস্টেমের ত্রুটি খুঁজে বের করে সেইটাকে ইঞ্জেক্ট করতে পারে এবং চাইলে ভালো কিছু সেখান থেকে মালিক পেতে পারে কিংবা খারাপ কিছুও পেতে পারে।। :p
Black hat hacker: আর সবছেয়ে ভয়ংকর হ্যাকার হচ্ছে এ Black hat hacker। এরা কোন একটি সিকিউরিটি সিস্টেমের ত্রুটি গুলো বের করলে দ্রুত ঐ ত্রুটি কে নিজের স্বার্থে কাজে লাগায়। ঐ সিস্টেম নষ্ট করে। বিভিন্ন ভাইরাস ছড়িয়ে দেয়। ভাবিষ্যতে নিজে আবার যেন ঢুকতে পারে সে পথ রাখে। সর্বোপরি ঐ সিস্টেমের অধিনে যে সকল সাব-সিস্টেম রয়েছে সে গুলোতেও ঢুকতে চেষ্টা করে।
এরা সবসময় নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য হ্যাকিং করে থাকে, যেমন কোন বুথ হ্যাকিং, কোন পেমেন্ট গেটওয়ে হ্যাকিং, যেখান থেকে তারা লাভবান হবে, এদের কে ধরা অনেক কঠিন।।
কিভাবে হ্যাকিং করে হ্যাকারঃ
প্রথমেই তারা তাদের যেই টার্গেট থাকবে সেই সিস্টেমের উপর এরা অনেক বেশি স্টাডি করে এবং সেই সিস্টেম সম্পর্কে সব ধারণা নিয়ে নেয়, গঠন প্রণালী, কিভাবে সেটি কাজ করে, তারপর সেই টার্গেটেড সিস্টেমের ভুলনারেবেলেটি বা দুর্বলতা খুঁজে বের করে, তারপর সেই দুর্বলতা কে কাজে লাগিয়ে তারা সেই সিস্টেমে এক্সেস তৈরি করে ঢুকে পড়ে।।
হ্যাকিং এর ধরণ অনেক রকম হতে পারে, ধরেন কেউ কোন ওয়েব সাইট হ্যাক করবে, তাহলে তাকে প্রথমেই জানতে হবে ওয়েব সাইট কিভাবে তৈরি করা হয়, এবং সেই ওয়েবসাইটটা কি ভাবে বা কোন ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে! তারপর সেই ওয়েবসাইটের দুর্বলতা খুঁজে নিয়ে তারা তাদের তৈরি শেল সেই ওয়েবসাইটে ইঞ্জেক্ট করে এবং পড়ে আডমিন প্যানেলে ঢুকে পড়ে।।
এছাড়াও কোন সিস্টেম হ্যাকিং এর জন্যে তারা ভাইরাস ছেড়ে দেয় সেই সিস্টেমে এবং সেই ভাইরাস গুলা হইতে পারে কোন ছবি বা ফাইল, মনে করেন কেউ আপনার কম্পিউটার কে টার্গেট করেছে, সে আপনাকে ইমেইলে একটা সুন্দর ছবি পাঠিয়ে বলেছে এইটা ডাউনলোড কর বা দেখ, যখনই আপনি ডাউনলোড করবেন বা সেই ফটো দেখবেন সাথে সাথে আপনার সিস্টেমের তথ্য তার কাছে যেতে থাকবে এমনকি সে কন্ট্রল ও করতে পারে আপনার কম্পিউটার,
এমন অনেক ভাবেই হ্যাকিং করা যায়, তাই প্রত্যেক জিনিস যতটানা সিকিউর তার চেয়ে বেশি দুর্বল হ্যাকারদের কাছে /
কাজ পাওয়ার টিপসঃ
প্রাথমিক অবস্থাতে যেকোনো মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়া একটু কষ্টকর সেই ক্ষেত্রে কিছু টিপস জেনে রাখা দরকার।। আমার রিয়েল লাইফ এক্সপেরিয়েন্স থেকে আমি ব্যাপারটা শেয়ার করছি।।কাজ পাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যয় আপনার স্কিলের ব্যাপারে লক্ষ্য রাখতে হবে।।আর বর্তমানে সব মারকেটপ্লেসে কম্পিটিটর অনেক বেশি তাই আপনাকে তাদের থেকে সব কিছু থেকে একটু বেশি স্মার্টনেস দেখাতে হবে।।আপনি যে কাজটি পারবেন সেই কাজেই বিড করবেন অযথা এমন কোন কাজে বিড করবেন না যেইটা আপনি করতে পারবেন না।।মার্কেটপ্লেসের জব ফিড থেকে এমন একটা জব সিলেক্ট করুন যেইটা আপনার স্কিলের সাথে মিলে গেছে কিংবা আপনি সুনিশ্চিত যে আপনি কাজটা খুব দ্রুত এবং ইউনিক ভাবে করতে পারবেন।।
ধরে নিলাম এমন একটা জব পেয়েছেন যেইটাতে আপনি সুদক্ষ,ক্লায়েন্ট আপনাকে দেওয়া মাত্র আপনি কাজটা করে দিতে পারবেন।।জব সিলেক্ট করার আগে ক্লায়েন্টের প্রোফাইলটা একটু ভাল করে দেখে নিবেন যে ক্লায়েন্টের কোন ঝামেলা আছে নাকি! ভেরিফাইড নাকি! আগের জড করবেন না।।প্রয়োজনে ইংরেজি ভালো না বুঝলে গুগোল ট্রান্সলেটর ব্যাবহার করে বাংলা করে তার চাওয়া বুঝে নিন।।সবকিছু ভালভাবে বুঝতে পারলে আপনার প্রথম ধাপ শেষ।। এবার তাকে কভার লেটার পাঠাতে হবে অর্থাৎ জবের জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে।।
আবেদনের নিয়মাবলিঃ
একেক মার্কেটপ্লেসে একেক ভাবে জবের জন্য আবেদন করতে হয়,আবেদন করার নিয়মাবলি আপনার মার্কেটপ্লেস অনুযায়ী গুগোল সার্চ দিয়ে শিখে নিন।।
খুব বিনয়ের সাথে আপনার কভার লেটার কিংবা আবেদন পত্র কিখা শুরু করে দিন,Dear Hiring Manager,Dear Sir,এগুলা পত্রের শুরুতে লিখে আবেদন করতে পারেন,
আপনি তারপরে তাকে আপনার স্কিল সম্পর্কে তাকে বুঝান যে আপনি দক্ষ একজন ফ্রিলেন্সার,এটা খুব বেশি দীর্ঘ করবেন না
তারপর তার জব ডিস্ক্রিপ্সশন অনুযায়ী তাকে বুঝান যে সে যা চাচ্ছে আপনি তা করতে পারবেন
তাকে একটু সময়ের চেয়ে দ্রুত কাজ শেষ করে দেওার প্রত্যয় নিবেন
তাকে বুঝান যে সে যা চাচ্ছে তা খুব সহজেই এবং খুব ভালভাবে তার কাজটা করে দিতে পারবেন
টাকার পরিমান সে যা দিতে চাবে তার তুলনায় একটু কম দিয়ে বিড করবেন
সে যা চাচ্ছে তা আপনি করে দিতে পারবেন এটা যদি আপনি বুঝাতে পারেন তাহলে অনেকাংশে আপনার ভাগ্যেই কাজটা পরতে পারে।।
সে যা চাচ্ছে তেমন যদি কাজ আপনার আগে শিখার সময় করা কোন পোর্টফোলিও থেকে থাকে তাহলে তাকে সেইটা দেখান যে দেখুন এর আগেও এমন কাজ আমি করেছি এটা যদি দেখাতে পারেন তাহলে কাজটা আপনি পেয়ে গেছেন মনে করেন।।
তারপর বিনিয়ের সাথে তাকে জানান আপনি তার প্ল্যানকে সফল করতে তাকে সাহায্য করবেন সবসময়
তারপর বিনয়ের সাথে আপনার লেটার সমাপ্ত করবেন(যত খানি সম্ভব লেটার ছোট করার ট্রাই করবেন।।
এখন অপেক্ষা করুন সে যখনি আপনাকে নক করবে সাথে সাথে তার রিপ্লাই দেওয়ার ট্রাই করবেন।।তার সাথে আলোচনা করে সবকিছু বুঝিয়ে দিন যে আপনি কাজটা করতে সক্ষম।।সবকিছু ঠিক ঠাক মত করতে পারলে আপনি কাজটা পেয়ে যাবেন।। এবার আপনার পালা তার কাজটা খুব ভালোভাবে করে ফেলা।। তার সাথে আপনি নিয়মিত যোগাযোগ করতে পারেন তাকে পটানোর দায়িত্ব এখন আপনার।। তার থেকে কাজ শেষে একটা ভালো ফিডব্যাক নিবেন যা আপনার পরবর্তী কাজ পেতে খুব বেশি সাহায্য করবে।। আপনার প্রোফাইল টা সব সময় ১০০% কমপ্লিট রাখবেন যেগুলা পরিক্ষা দিতে হবে আপনার স্কিল অনুযায়ী পরিক্ষা গুলা দিয়ে নিন।।সব মিলিয়ে যাবতীয় ভাবে আপনার স্মারটনেস ফুটিয়ে তুলুন সবার কাছে।।যত কাজ করবেন সব কাজ আপনার পোর্টফোলিও হিসাবে আপনার প্রফাইলে রাখবেন।। যেন ক্লায়েন্ট আপনার প্রফাইল দেখেই মনে করে যে এই ফ্রিলান্সারের প্রতি আমি আস্থা পাচ্ছি।।এবার দেখুন আপনি কোন অবস্থানে চলে যান।।
ফ্রিল্যান্সিং এ কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌছানোর তিনটি মূল মন্ত্র…
“ফ্রিল্যান্সিং” ইদানীং কালের ইন্টারনেট ইউজারদের জন্য একটা হট টপিক, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোর জন্য। গত কিছুদিন যাবত ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক বিভিন্ন জরিপে আমাদের দেশ – এর বেশ অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে। আমাদের দেশের মানুষের জন্যে এটি সৌভাগ্য যে আমরা এখন দেশে বসেই অন্য দেশের কাজ করে নিজেদের প্রয়োজনীয় টাকা আয় করতে পারছি, যদিও সবাই এ বিষয়ে সফল না। সফল না হওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ গুলোর মধ্যে ইংরেজি কম জানা, ধৈর্য না থাকা, রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাওয়ার চিন্তা(!!), নিজের ক্ষমতার বাইরের কাজ করতে চাওয়া(যে কাজ পারবেনা সেই কাজ করতে যাওয়া), কোন বিষয়ে শক্ত ভিত্তি নেই তবুও সে কাজ করতে যাওয়া ইত্যাদি অন্যতম।
তবে রাতারাতি বড়লোক হওয়ার চিন্তাটা কেমন যেন বোকা টাইপের চিন্তাভাবনা, বাহিরের দেশের মানুষরা(উন্নত) অন্য দেশের মানুষকে(তুলনামূলক কম উন্নত) দিয়ে কাজ করাচ্ছে তাদের ব্যয় কমানোর জন্য। তারা কারো জন্য টাকার বস্তা নিয়ে বসে নেই, এক কাজে একাধিক মানুষ আবেদন করবে সেটাই স্বাভাবিক, আর এর মধ্যে আপনাকে ভেঙ্গে না পড়ে নিজের সেরাটুকু দিয়ে যান, সব কাজ যে আপনি পাবেন এমটি ভেবে বসবেন না। ভালো ভালো ফ্রিল্যান্সাররাও অনেক গুলো কাজে আবেদন করে খুব অল্প সংখ্যকই কাজ পায়। আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন প্রজেক্টে আবেদন করুন, ভালো কাজ পারলে এবং যে কাজ দিয়েছে তাকে বিভিন্ন স্যাম্পল দেখিয়ে এবং ভালো ব্যবহার করে যদি আকৃষ্ট করতে পারেন তবেই আপনি কাজ পাবেন, তাছাড়া পাবেন না। মাসে মাত্র ৪-৫টা ভালো মানের কাজ করতে পারলেই কিন্তু আর কাজ করার প্রয়োজন হয় না।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্যে কোন লক্ষ্য ঠিক না করেন তবে আপনি সফল হতে পারবেন না এটাই স্বাভাবিক, এর ব্যতিক্রমও যদি হয়ে থাকে তবে সেটা হবে কাকতালীয়। একজন ভ্রমণকারীকে যেমন ঠিক করতে হয় কোথায় ভ্রমণ করবেন অর্থাৎ তার গন্তব্য কোথায় অনেকটা তেমনি একজন ফ্রিল্যান্সারকেও ঠিক করতে হবে তার গন্তব্য কোথায়।
অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সারই বোঝেন যে ফ্রিল্যান্সিং এ নির্দিষ্ট লক্ষ বা গন্তব্য থাকা আবশ্যক। কিন্তু অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সারই যেটা বোঝেন না বা বুঝেও করেন না সেটা হলো কিভাবে গন্তব্য তৈরি করতে হবে এবং কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌছতে হবে।
নিজের ফ্রিল্যান্সিং লক্ষ্য তথা গন্তব্য খুব সহজ ভাবেই সেট করা এবং সেটা কায়েম করা খুব একটা কঠিন কাজ নয়। ইচ্ছাশক্তি, দক্ষতা আর লক্ষে পৌঁছানোর জন্যে মনোবল ও আত্মবিশ্বাস থাকলেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌঁছানো সম্ভব। যা কিনা যেকোনো ফ্রিল্যান্সারকে আরো একটিভ এবং সফল করে তুলতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং এ কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌঁছানোর তিনটি মূল মন্ত্র তথা ধাপ তুলে ধরা হল:
প্রথম ধাপ: ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার নিজস্ব লক্ষ্য নির্ধারণ করে নিন…
আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই, লক্ষে পৌঁছানোর জন্যে লক্ষ নির্ধারণই প্রথম মন্ত্র। আপনি কখনোই কোন লক্ষের দেখা পাবেন না যদি না আপনার নিজস্ব কোন লক্ষ থেকে থাকে। তাই নিজের লক্ষ নির্ধারণই আপনার প্রথম কাজ। লক্ষ নির্ধারণ করুন, এক্ষেত্রে আপনাকে রিয়েলিস্টিক এবং সৎ হতে হবে। যা চান ঠিক সেদিকেই আগাবেন, এর অন্যথা করবেন না। লক্ষ পূরণের মাঝপথে থেমে গেলে মনোবল নষ্ট হবে। তাই ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা ভাবনা করুন, ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার উদ্দেশ্য কি এবং লক্ষ কি। আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ কতদুর এগোতে চান এর উপর নির্ভর করে আপনার লক্ষ সিলেক্ট করুন। লক্ষ নির্ধারণের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন:
১.নিজের যোগ্যতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে লক্ষ নির্ধারণ করুন। ফ্রিল্যান্সিং এ যোগ্যতাই সব। যোগ্যতা না থাকলে ফ্রিল্যান্সিং করা কোন মতেই উচিত হবে না।
২.নিজের সাধ্যমত লক্ষ নির্ধারণ করুন। সফলতা না পেলে ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সিং এ নেমে পড়া কারও জন্যে সমীচীন নয়। তাই দিনে কতটুকু সময় আপনি আপনার লক্ষ পূরণে ব্যয় করতে পারবেন আর কোন কোন সময় আপনি পুরোপুরি লক্ষ পূরণে দিতে পারবেন সেটার উপর ভিত্তি করে লক্ষ নির্ধারণ করুন। মনে করুন, আপনি চাচ্ছেন শুধুমাত্র বড় বড় কাজ গুলো করতে যা করতে আপনাকে দিনে ১০-১২ ঘণ্টা ব্যয় করতে হবে।কিন্তু একজন ছাত্র, চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ীর জন্যে ১০-১২ ঘণ্টা ম্যাসেজ করা বেশ কঠিন ব্যাপার। তাও প্রতিদিনই সময় দেয়া সম্ভব নাও হতে পারে। তাই আপনি সাধ্যমত যতটুকু সময় ব্যয় করতে পারবেন তার উপর ভিত্তি করে লক্ষ নির্ধারণ করুন
অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার যারা নিজেদের লক্ষ নির্ধারণ করে ফেলেছেন তাদের মধ্যে বেশ সামঞ্জস্য রয়েছে। বলা যায় তারা অনেকটা একই রকম লক্ষ নির্ধারণ করে। নিচে বেশ কিছু কমন লক্ষ দেয়া হল:
আমার ইনকাম বা আয় X টাকা পর্যন্ত করতে হবে।
নিজেকে এবং নিজের সংসারকে পুরোপুরি সাপোর্ট দিতে হবে, এজন্যে প্রয়োজনীয় অর্থ উপার্জন করতে হবে।
প্রতিদিন গড়ে কমপক্ষে X ঘণ্টা সময় দিতে হবে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্যে।
ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি নিজের পারসোনাল লাইফের জন্যে কম করে হলেও X ঘণ্টা সময় হাতে রাখতে হবে।
ফুল-টাইম ফ্রিল্যান্সার হবো এবং নিজের একটা ব্র্যান্ড তৈরি করবো।
X জনে ক্লায়েন্ট ম্যানেজ করতে হবে, যাদের থেকে নিয়মিত কাজ পাবো।
X সংখ্যক কাজ প্রতি মাসে করতে হবে।
ভালো একটা ফ্রিল্যান্সিং টিপ তৈরি করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ: নির্ধারণ করে নিন কি কি লাগবে আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ তথা সোনার হরিণ পেতে…
আপনি হয়তো একটি বা একাধিক লক্ষ নির্ধারণ করে ফেলছেন যে লক্ষে আপনাকে পৌছুতেই হবে। এবার ক্যালকুলেট করে ফেলুন আপনাকে কি কি করতে হবে লক্ষে পৌছুতে। কখনোই সহজ পথে এগোবেন না, ফ্রিল্যান্সিং এ অল্প বিদ্যা প্রয়োগ করতে গেলে কখনোই মহৎ কিছু সম্ভব না। তাই আপনার লক্ষে পৌছুতে যা যা দরকার ঠিক তেমন ভাবে সঠিক ও মোক্ষম পথে আগান। ধরে নিলাম আপনার লক্ষ আপনি ফ্রিল্যান্স রাইটার হতে চাচ্ছেন। তো এজন্য প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে কি কি বিষয় আপনার জানা বাধ্যতামূলক, কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। এখানে ফ্রিল্যান্স রাইটার হওয়ার কিছু টিপস দেয়া হলোঃ
১.ফ্রিল্যান্স রাইটারদের কাজ হলো শুধু আর্টিকেল রাইটিং, ব্লগ রাইটিং, কন্টেন্ট ক্রিয়েশন, আর্টিকেল রিরাইট, বই লেখা ইত্যাদি, তারা অন্য কাজও করতে পারে, তবে যারা প্রফেশনাল তারা একটি বিভাগেই কাজ করে। ফ্রিল্যান্স রাইটার হতে হলে সবার আগে আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা না থাকলে ফ্রিল্যান্স রাইটার হতে পারবেন না।
২.ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরুর আগেই নিজেকে ঝালিয়ে নিতে হবে, প্রথমে নিজে নিজেই টপিক বের করে লেখা শুরু করুন, প্রথমে সহজ বিষয়ে লিখুন, পরবর্তীতে নিজেকে কঠিন কঠিন বিষয়ে লেখার জন্য চ্যালেঞ্জ করুন, এতে আপনার দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
৩.লেখার সময় গ্রামারের প্রতি বিশেষ নজর দিবেন, নিজের পক্ষে অনেক সময় নিজের ভুল ধরা সম্ভব নাও হতে পারে,তাই বিভিন্ন গ্রামার চেকার টুল আছে, সেগুলো দিয়ে গ্রামার চেক করাতে পারেন।
৪.প্রতিদিন কম করে হলেও ১০টি শব্দ শিখবেন ডিকশনারি থেকে, এতে আপনার শব্দের ভাণ্ডার বাড়বে।
৫.ভালো মানের লেখকদের বই এবং ভালো ব্লগারদের বই নিয়মিত পড়ুন, এতে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান বাড়বে।
৬.আপনি যদি সাইড প্রফেশন হিসেবে ফ্রিল্যান্স রাইটিং কে নিতে চান তবে বড় প্রজেক্টে (৫০০ আর্টিকেল বা তারও বেশি) কাজ করবেন না। এতে যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারার ঝুঁকি থাকে, সাধারণত ছোটখাটো প্রজেক্ট যেমন ৫-১০০ আরটিকেলের কাজ করবেন, আপনি কতদিনে শেষ করতে পারবেন তা নিজে প্ল্যান করে নিয়ে তারপর আবেদন করবেন।
৭.প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইটার যারা তারা সাধারণত বড় প্রজেক্ট গ্রুপে করেন, মানে কয়েকজন মিলে করেন এতে বেশ সুবিধা পাওয়া যায়।
৮.কখনোই এমনটি ভাববেন না যে আপনি কপে পেস্ট করে আর্টিকেল জমা দিবেন আর তারা এর জন্য আপনাকে টাকা দিবে। যদি কপি পেস্ট আর্টিকেলেরই তাদের প্রয়োজন হত তবে তারা নিজেরাই কপি করে নিত, আপনাকে টাকা দিয়ে কপি পেস্ট নিশ্চয়ই করাবেনা তারা 😉
৯.আর্টিকেল যদি ইউনিক চায়, তবে কখনোই কোন ধরনের সফটওয়্যার বা ট্রান্সলেটরের সাহায্যে রিরাইট করে সেটাকে ইউনিক বানাবেন না, কারণ এতে লেখা ইউনিক তো দূরে থাক, লেখার আগা মাথা কিছুই থাকে না, সেরকম লেখা গ্রহণযোগ্য না, কারণ এতে লেখার ভাশাগত ত্রুটি, শাব্দিক ত্রুটি সহ নানা ভুল থাকবে। সুতরাং যারা এ জাতীয় মনোভাব পোষণ করেন যে আরটিকেল রিরাইট করে দিবেন তারা মনোভাব সংশোধন করুন।
১০.আর্টিকেল রিরাইট করার কোন প্রজেক্ট পেলে সেটা ম্যানুয়ালি করবেন, কোন সফটওয়্যার বা ট্রান্সলেটর ব্যবহার করবেন না, যদি করেন তাহলে টাকা হাতে পাওয়ার সম্ভাবনা ০.০০%। আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।
১১.সবসময় কোন নির্দিষ্ট ধরণের লেখার কাজ করার চেষ্টা করবেন, অনেকেই ভাবেন যে সব লেখা একই রকম, কিন্তু তা ভুল। অনেকে তাদের নিজস্ব ব্লগের জন্য লেখা চায়, অনেকে প্রিন্ট ম্যাগাজিনে দেয়ার জন্য লেখা চায়, অনেকে বই লেখার জন্য লেখা চায়। প্রতিটি ক্ষেত্রেই লেখার মান, কোয়ালিটি এবং স্টাইল ভিন্ন ভিন্ন, তাদের যে যেভাবে যার জন্য লেখা চায় সেভাবেই লিখতে হবে।
১২.আবেদনের পূর্বে যে বিষয়ের আর্টিকেল রাইটিং এর আবেদন করেছে তার একটা ভালো মানের ইউনিকিউ স্যাম্পল দিয়ে দিন, কখনোই ভুলে করে হলেও স্যাম্পল দেখার জন্য কোন ওয়েবসাইটে যাওয়ার আবেদন করবেন না, এমনটি করলে, কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, তবে আপনার যদি কোন পোর্টফলিও ওয়েবসাইট থাকে (যা কিনা সকল প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইটারেরই রয়েছে) তবে সেটাতে যাওয়ার জন্য বলতে পারেন, নিজের পোর্টফলিও ছাড়া অন্য কোন কিছুর লিঙ্ক দিবেন না।
১৩.নিজেকে কখনোই তুচ্ছ মনে করবেন না, আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা যত ভালো মানের লেখকই হন না কেন নিজেকে সবসময় তাদের সমকক্ষ মনে করবেন। কারণ তারাও এক সময় আপনার মতই ছিল, ধীরে ধীরে তারা উন্নতি করেছেন।
১৪.নিজেকে লেখার মাঝে উদার করে দিবেন, ভালো মানের লেখা পেলে একি বায়ারের কাজ থেকে পরবর্তীতে আরো কাজ পেতে পারেন।
১৫.কোন কাজ পেলে সেটাকে নিয়ে অবহেলা করবেন না, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আপনার কাজ শেষ করে সেটাকে প্রুফ-রিড করুন অথবা গ্রামার চেকার এবং স্পেল চেকার দিয়ে লেখার ভুল সংশোধন করুন।
১৬.অনেক সময় কঠিন বিষয়ে লেখতে হতে পারে, তখন আপনার উচিত সে বিষয়ে কিছুটা পড়ালেখা করে নেয়া, এতে লেখতে সুবিধা হবে, যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ে কোন ধারণা না থাকলে কখনোই ভালো লিখতে পারবেন না। তাই যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ের বিভিন্ন ফোরাম এবং ব্লগ ভিজিট করুন এবং পড়ুন, এতে আপনার ধারণা ক্লিয়ার হবে।
১৭.কখনোই লেখার মাঝে নিজের মতামত তুলে ধরবেন না। যেমন ধরুন আপনি এমন প্রজেক্ট পেয়েছেন যেঁটাতে বলা হল মাইকেল জ্যাকসনকে নিয়ে লিখতে, কিন্তু আপনি মাইকেল জ্যাকসনকে পছন্দ করেন না 😉 আর সে কারণে যদি আপনি আপনার লেখার নিজের মতামত তুলে ধরেন যে আমি তাকে পছন্দ করি না, সে এই করসে, সেই করসে, তাহলে কিন্তু আপনার প্রজেক্ট গ্রহণযোগ্য হবে না, তাই লেখার সময় পক্ষপাতিত্ব করবেন না।
১৮.ছোটখাটো প্রজেক্ট হলে যেমনঃ ১০০০-২০০০ শব্দের লেখা হলে, এবং কোন জরুরী বিষয়ে লেখা হলে আগে খাতায় খসড়া করে নিয়ে পড়ে টাইপ করবেন।
অর্থাৎ মূল কথা হলো আপনি যে লক্ষে পৌছুতে চাচ্ছেন সে লক্ষ অর্জন করতে আপনাকে চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে কিভাবে এগিয়ে যেতে হবে এবং কি করতে হবে সেটা নির্ধারণ করুন। আবারও বলছি শর্টকাট পথে এগোবেন না, এটা নিজের পায়ে নিজেই কুড়োল মারার সমান। সঠিক দিক নির্দেশনা নিয়ে সঠিক পথে আগানোর জন্যে কি কি করা উচিত এবং করতে হবে তা ঠিক করে ফেলুন। ধরে নিলাম আপনি সেটা করে ফেলেছেন, এবার পরবর্তী ধাপে যাওয়া যাক।
তৃতীয় ধাপ: লক্ষ পূরণে করণীয় কাজগুলো সম্পাদন করুন…
আপনার ফাইনাল ধাপ এটাই, আপনার লক্ষে পৌছুতে যা যা করতে হবে সেগুলোকে বাস্তবতায় রূপ দিতে হবে, অর্থাৎ আপনাকে একশন নিতে হবে। অনেকেই হয়তো জানেন কি করতে হবে এবং কিভাবে করতে হবে কিন্তু কখনোই করার চেষ্টা করেন নি, তাই সফলতার মুখ দেখতে হলে আপনাকে অবশ্যই দরকারি পদক্ষেপগুলো হাতে নিতে হবে।
সবচেয়ে ভালো হয় আপনি নির্দিষ্ট একটা সময় ঠিক করে ফেলুন আপনার লক্ষ পূরণের জন্যে। পরিমাণ মতোই সময় সিলেক্ট করবেন। সময় সিলেক্ট করা হয়ে গেলে কাজে নেমে পড়ুন, ঢিলেমির রেশও যেন না থাকে। সবসময়ই আপনাকে নিজের সেরাটা উজাড় করে দিতে হবে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করার জন্যে। শিডিউল ছাড়া কাজ করলে সেটা সময় মত না হওয়াটাই স্বাভাবিক, তাই আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় কাজগুলো করার জন্যে শিডিউল তৈরি করে নিতে হবে। শিডিউল মোতাবেক কাজ করতে হবে এবং কাজ সম্পাদন না হওয়া পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে বদ্ধপরিকর-ভাবে।
আপনি নিজেই নিজেকে কিছু প্রশ্ন নিয়মিত করতে পারেন, অথবা এমন কোন স্থানে লিখে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন যেখানে আপনি সচরাচর থাকেন (যেমনঃআপনার কম্পিউটারের আশেপাশে)। নিজেকে যে প্রশ্নগুলো করতে পারেন:
আমি কি আমার লক্ষ পূরণের জন্যে সঠিক পথে এগোচ্ছি?
আমার আগানোর গতি কি আমাকে সময় মত লক্ষে পৌঁছে দিতে সক্ষম?
আমি লক্ষের কতটা কাছাকাছি এসেছি?
আমার লক্ষ কি আসলেই আমার জন্যে মানানসই নাকি আমাকে নতুন লক্ষ সিলেক্ট করতে হবে?
আমাকে লক্ষে পৌঁছানোর জন্যে আর কি করার আছে?
সাবধানঃ
সফলতা ব্যাপারটা আপেক্ষিক, কারো কারো মতে সফলতার মূল মাপকাঠি হচ্ছে টাকা, আবার কারো কারো কাছে ভিন্ন কিছু। এটাকে খুব সহজে সংজ্ঞায়িত করা কঠিন কাজ। তবে আমার মতে, আপনি যা করতে চাচ্ছেন তা করতে পারাই হচ্ছে সফলতা। ধরুন আমি চাচ্ছি সফলতার উপরে একটা ব্লগ পোষ্ট লিখবো, এবং আমি যদি তা লিখতে পারি তাহলে আমি সফল। আমি যদি চাই একটা ব্লগ পোষ্ট লিখবো এবং এই ব্লগ পোষ্টটি অনেক মানুষ পড়বে এবং শেয়ার করবে, কিন্তু লিখার পর দেখা গেল তেমন কেউ পড়ছেও না শেয়ারও করছে না, তাহলে আমি সফল নই।
প্রফেশনাল ক্যারিয়ার এর ক্ষেত্রেও সফলতার সংজ্ঞা অনেকটা একই রকম। তবে এই ক্ষেত্রে মানুষ ইচ্ছাকৃত ভাবেই হোক আর অনিচ্ছাকৃত ভাবেই হোক, উপার্জন অথবা টাকার একটা যোগসূত্র ঠিকই তৈরি করে ফেলে। আর এই যোগসূত্রটাকে পুরাপুরি অযৌক্তিক বলাটাও ভুল হবে, হয়ত সফল হবার জন্য অনেক টাকার দরকার নেই, তবে আর্থিক সচ্ছলতা তো অবশ্যই দরকার।
বাকি সবার মত একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্যও সফল হবার রাস্তাটা সহজ নয়, বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা আরো কঠিন, কারন এখানে কম্পিটিশন এর মাত্রাটা অতিমাত্রায় বেশি। তাই যারা ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে সম্পৃক্ত অথবা সম্পৃক্ত হবার কথা ভাবছেন তারা নিচের পয়েন্ট গুলো দেখে নিতে পারেন। এই স্বভাব গুলো যদি আপনার মধ্যে বিদ্যমান থেকে থাকে তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং এ সফল ক্যারিয়ার গড়া তুলনামুলক ভাবে কষ্টকর হবে।
০১ # পর্যাপ্ত ধৈর্য না থাকা
০২ # নতুন জিনিস শেখার প্রতি আগ্রহের ঘাটতি
০৩ # কম্পিউটার এর সামনে বেশিক্ষন বসে থাকলে বিরক্ত হওয়া
০৪ # সোস্যাল মিডিয়ার প্রতি অতিরিক্ত বেশি অথবা অতিমাত্রায় কম আসক্তি থাকা
০৫ # অতিমাত্রাতে শর্টকাট খোজা
০৬ # প্রতিযোগিতাকে ভয় পাওয়া
০৭ # সময়ের কাজ সময়ে শেষ না করার বদ অভ্যাস
০৮ # বিভিন্ন টুলস ব্যাবহার করার প্রতি অনাগ্রহ
০৯ # একই সময়ে একের অধিক কাজ করা এবং একাধিক জায়গায় মননিবেশ করতে না পারা
১০ # বুঝানোর এবং বুঝতে পারার অদক্ষতা
১১ # নেটওয়ার্কিং এবং রিলেশনশিপ গঠনে অদক্ষতা।
আপনি কোন ক্ষেত্রে কাজ করছেন তার উপর নির্ভর করে কিছু অতিরিক্ত দক্ষতার প্রয়োজন হবে, কারন প্রতিটি ক্ষেত্রই একটি অন্যটির চেয়ে আলাদা, তাই তাদের কাজ করার ধরন, সুবিধা অসুবিধা এক রকম হবে না। তবে উপরে প্রদত্ত এই এগারোটি পয়েন্ট মোটামুটি সব ক্ষেত্রের জন্যই প্রযোজ্য।
তাই ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার শুরু করার আগে যাচাই করে নিন, কোন কোন জায়গাতে আপনার কাজ করা উচিত এবং যারা শুরু করে দিয়েছেন তারা মিলিয়ে নিন কোন জায়গাতে উন্নয়ন দরকার।
কাজ পাওয়ার টিপসঃ
প্রাথমিক অবস্থাতে যেকোনো মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়া একটু কষ্টকর সেই ক্ষেত্রে কিছু টিপস জেনে রাখা দরকার।। আমার রিয়েল লাইফ এক্সপেরিয়েন্স থেকে আমি ব্যাপারটা শেয়ার করছি।।কাজ পাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যয় আপনার স্কিলের ব্যাপারে লক্ষ্য রাখতে হবে।।আর বর্তমানে সব মারকেটপ্লেসে কম্পিটিটর অনেক বেশি তাই আপনাকে তাদের থেকে সব কিছু থেকে একটু বেশি স্মার্টনেস দেখাতে হবে।।আপনি যে কাজটি পারবেন সেই কাজেই বিড করবেন অযথা এমন কোন কাজে বিড করবেন না যেইটা আপনি করতে পারবেন না।।মার্কেটপ্লেসের জব ফিড থেকে এমন একটা জব সিলেক্ট করুন যেইটা আপনার স্কিলের সাথে মিলে গেছে কিংবা আপনি সুনিশ্চিত যে আপনি কাজটা খুব দ্রুত এবং ইউনিক ভাবে করতে পারবেন।।
ধরে নিলাম এমন একটা জব পেয়েছেন যেইটাতে আপনি সুদক্ষ,ক্লায়েন্ট আপনাকে দেওয়া মাত্র আপনি কাজটা করে দিতে পারবেন।।জব সিলেক্ট করার আগে ক্লায়েন্টের প্রোফাইলটা একটু ভাল করে দেখে নিবেন যে ক্লায়েন্টের কোন ঝামেলা আছে নাকি! ভেরিফাইড নাকি! আগের জব গুলাতে ভাল ভাবে ঠিক ঠাক মত পে করেছে নাকি! এগুলা দেখে নেবেন যেন কোন চাপাচাপি না করতে পারে।।সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জবের ডিস্ক্রিপ্সশন্টা ভাল ভাবে পড়ে নিন, সবসময় বুঝার চেস্টা করুন ক্লায়েন্ট কি চাচ্ছে,সব না বুঝে বীড করবেন না।।প্রয়োজনে ইংরেজি ভালো না বুঝলে গুগোল ট্রান্সলেটর ব্যাবহার করে বাংলা করে তার চাওয়া বুঝে নিন।।সবকিছু ভালভাবে বুঝতে পারলে আপনার প্রথম ধাপ শেষ।। এবার তাকে কভার লেটার পাঠাতে হবে অর্থাৎ জবের জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে।।
আবেদনের নিয়মাবলিঃ
একেক মার্কেটপ্লেসে একেক ভাবে জবের জন্য আবেদন করতে হয়,আবেদন করার নিয়মাবলি আপনার মার্কেটপ্লেস অনুযায়ী গুগোল সার্চ দিয়ে শিখে নিন।।
খুব বিনয়ের সাথে আপনার কভার লেটার কিংবা আবেদন পত্র কিখা শুরু করে দিন,Dear Hiring Manager,Dear Sir,এগুলা পত্রের শুরুতে লিখে আবেদন করতে পারেন,
আপনি তারপরে তাকে আপনার স্কিল সম্পর্কে তাকে বুঝান যে আপনি দক্ষ একজন ফ্রিলেন্সার,এটা খুব বেশি দীর্ঘ করবেন না
তারপর তার জব ডিস্ক্রিপ্সশন অনুযায়ী তাকে বুঝান যে সে যা চাচ্ছে আপনি তা করতে পারবেন
তাকে একটু সময়ের চেয়ে দ্রুত কাজ শেষ করে দেওার প্রত্যয় নিবেন
তাকে বুঝান যে সে যা চাচ্ছে তা খুব সহজেই এবং খুব ভালভাবে তার কাজটা করে দিতে পারবেন
টাকার পরিমান সে যা দিতে চাবে তার তুলনায় একটু কম দিয়ে বিড করবেন
সে যা চাচ্ছে তা আপনি করে দিতে পারবেন এটা যদি আপনি বুঝাতে পারেন তাহলে অনেকাংশে আপনার ভাগ্যেই কাজটা পরতে পারে।।
সে যা চাচ্ছে তেমন যদি কাজ আপনার আগে শিখার সময় করা কোন পোর্টফোলিও থেকে থাকে তাহলে তাকে সেইটা দেখান যে দেখুন এর আগেও এমন কাজ আমি করেছি এটা যদি দেখাতে পারেন তাহলে কাজটা আপনি পেয়ে গেছেন মনে করেন।।
তারপর বিনিয়ের সাথে তাকে জানান আপনি তার প্ল্যানকে সফল করতে তাকে সাহায্য করবেন সবসময়
তারপর বিনয়ের সাথে আপনার লেটার সমাপ্ত করবেন(যত খানি সম্ভব লেটার ছোট করার ট্রাই করবেন।।
এখন অপেক্ষা করুন সে যখনি আপনাকে নক করবে সাথে সাথে তার রিপ্লাই দেওয়ার ট্রাই করবেন।।তার সাথে আলোচনা করে সবকিছু বুঝিয়ে দিন যে আপনি কাজটা করতে সক্ষম।।সবকিছু ঠিক ঠাক মত করতে পারলে আপনি কাজটা পেয়ে যাবেন।। এবার আপনার পালা তার কাজটা খুব ভালোভাবে করে ফেলা।। তার সাথে আপনি নিয়মিত যোগাযোগ করতে পারেন তাকে পটানোর দায়িত্ব এখন আপনার।। তার থেকে কাজ শেষে একটা ভালো ফিডব্যাক নিবেন যা আপনার পরবর্তী কাজ পেতে খুব বেশি সাহায্য করবে।। আপনার প্রোফাইল টা সব সময় ১০০% কমপ্লিট রাখবেন যেগুলা পরিক্ষা দিতে হবে আপনার স্কিল অনুযায়ী পরিক্ষা গুলা দিয়ে নিন।।সব মিলিয়ে যাবতীয় ভাবে আপনার স্মারটনেস ফুটিয়ে তুলুন সবার কাছে।।যত কাজ করবেন সব কাজ আপনার পোর্টফোলিও হিসাবে আপনার প্রফাইলে রাখবেন।। যেন ক্লায়েন্ট আপনার প্রফাইল দেখেই মনে করে যে এই ফ্রিলান্সারের প্রতি আমি আস্থা পাচ্ছি।।এবার দেখুন আপনি কোন অবস্থানে চলে যান।।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Sylhet
3100
Moulvibazar Hub/Mom Computers (Taleb Mansion, Kusumbug)
Sylhet
Digital Products and Solutions in one stop. We here in Zytec Solutions ensure your every tech need f
Haji Mutlib Complex (1st Floor) Chadnighat
Sylhet, 301
CCTV Sales & Sarvice
Sylhet
Sylhet
DOFIXBD Pvt Ltd is an Information Technology service firm expert in WordPress, Codeigniter, React JS, Laravel, Shopify and more. We provide an integrated service offering that incl...
Sylhet, 3100
Every company needs good marketing to grow its branches Hi! I am Freelancer Tahrim specialist in digital marketing, SEO executive,and social media promoter, I am here to help yo...
Muhona Block-B, 52/6, Korerpara
Sylhet, 3100
We do Website & Mobile Application Development, Software Development, Graphic Design, Interior Desig
159 Anabil, Dhopadighir Par (North), Jail Road
Sylhet, 3100
A Tech site that provide current prices/specifications of mobile phones and all the latest tech news.