PanjaryPk
I believe in war, not in morality.
মাগো ভাবনা কেন
গীতিকার: গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার
সুরকার: হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
শিল্পী: হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
মাগো ভাবনা কেন
আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি
আমরা হারবনা, হারবনা
তোমার মাটির একটি কণাও ছাড়বনা
আমরা পাঁজর দিয়ে দূর্গ ঘাটি গড়তে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।
আমরা পরাজয় মানবনা
দূর্বলতায় বাঁচতে শুধু জানবোনা
আমরা চিরদিনই হাসিমুখে মরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি
মাগো ভাবনা কেন
আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।
আমরা অপমান সইবনা
ভীরুর মত ঘরের কোণে রইবনা
আমরা আকাশ থেকে বজ্র হয়ে ঝরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি
মাগো ভাবনা কেন
আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।
"ঈদ" এবং "ইদ" দুটো বানানই বাংলা অভিধানে গ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
"ঈদ" বানানের পক্ষে যুক্তি:
দীর্ঘকাল ধরে বাংলায় "ঈদ" বানানটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
"ঈদ" বানানটি উচ্চারণের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
অনেকের মতে, "ঈদ" বানানটিতে ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির আবহ রয়েছে।
"ইদ" বানানের পক্ষে যুক্তি:
"ইদ" বানানটি আরবি ভাষার "عيد" শব্দের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বাংলা বানান রীতি অনুযায়ী, "ঈ" এর পরিবর্তে "ই" ব্যবহার করা উচিত।
"ইদ" বানানটি আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক বানান রীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
কোন বানান ব্যবহার করবেন?
এটি ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে।
যারা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি গুরুত্ব দেন, তারা "ঈদ" বানান ব্যবহার করতে পারেন।
যারা আরবি ভাষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বানান ব্যবহার করতে চান, তারা "ইদ" বানান ব্যবহার করতে পারেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
বাংলা একাডেমি উভয় বানানই গ্রহণযোগ্য বলে স্বীকৃতি দিয়েছে।
সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো "ইদ" বানান ব্যবহার করে।
বেশিরভাগ সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিন "ঈদ" বানান ব্যবহার করে।
পরিশেষে বলা যায়,
"ঈদ" এবং "ইদ" দুটো বানানই গ্রহণযোগ্য। কোন বানান ব্যবহার করবেন তা ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে।
I admit that you don't love me
You don't remember me; I don't remember you.
educated শব্দের বাংলা উচ্চারণ এজ্যুকেটেড (Ejucated)।
উচ্চারণের বিবরণ:
e - ই (i)
d - ড (d)
u - উ (u)
c - ক (k)
a - আ (a)
t - ট (t)
e - ই (i)
d - ড (d)
উচ্চারণ উদাহরণ:
The educated people are the backbone of a society.
বাংলা অনুবাদ:
শিক্ষিত মানুষরা সমাজের মেরুদণ্ড।
অন্যান্য উচ্চারণ:
এডুকেটেড (Educated) - অনেকেই এই উচ্চারণটি করে থাকেন। তবে এটি সঠিক উচ্চারণ নয়।
এজ্যুকেটেড (Ejucated) - এই উচ্চারণটিই সঠিক।
"নামাজ" এবং "নামায" উভয় বানানই সঠিক।
"নামাজ" বানানটি আরবি শব্দ "সালাত" (صَلَاة) এর বাংলা অনুবাদ। আর "নামায" বানানটি ফার্সি শব্দ "নামায" (نماز) এর বাংলা অনুবাদ।
বাংলা একাডেমি প্রণীত "শুদ্ধ বাংলা বানান" গ্রন্থে উভয় বানানই গ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রচলিত বাংলা ভাষায় "নামাজ" বানানটি বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে "নামায" বানানটিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
সুতরাং, কোন বানানটি সঠিক তা নির্ভর করে ব্যক্তির পছন্দের উপর।
জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি চার বছরে একটি লিপ ইয়ার থাকে। কিন্তু এই ক্যালেন্ডারটি সৌর বছরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। তাই, পোপ গ্রেগরি XIII ১৫৮২ সালে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার প্রবর্তন করেন। এই ক্যালেন্ডারটি জুলিয়ান ক্যালেন্ডারের চেয়ে সৌর বছরের সাথে বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার প্রবর্তনের সময়, জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে ১৫৮২ সালের অক্টোবর মাসের ৪ তারিখ ছিল। কিন্তু গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, ১৫৮২ সালের অক্টোবর মাসের ৪ তারিখ থেকে শুরু করে ১৪ তারিখ পর্যন্ত দিনগুলিকে ১৫৮২ সালের সেপ্টেম্বর মাসের দিন হিসেবে গণ্য করা হয়েছিল। তাই, ১৫৮২ সালের অক্টোবর মাসের ক্যালেন্ডারে ৪ তারিখের পরের দিন সরাসরি ১৫ তারিখ ছিল।
এই ঘটনাটিকে "ক্যালেকন্ডার বুলেট" নামে পরিচিত।
"উল্লেখ্য" শব্দের বানান "উল্লেখ্য"। এটি একটি বিশেষণ শব্দ। এর অর্থ হলো উল্লেখযোগ্য, উল্লেখ করার মতো, উল্লেখ করা উচিত এমন।
"উল্লেখ্য" শব্দের বানান নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকে "উল্লেখ্য" শব্দটিকে "উল্লেখিত" বলে লেখেন। তবে প্রমিত বাংলা বানান অনুসারে "উল্লেখ্য" শব্দটিই সঠিক।
"উল্লেখ্য" শব্দটির ব্যবহারের কয়েকটি উদাহরণ:
এই ঘটনাটি উল্লেখ্য।
এই তথ্যটি উল্লেখ্য।
এই ব্যক্তিটি উল্লেখ্য।
এই কাজটি উল্লেখ্য।
এই বক্তব্যটি উল্লেখ্য।
উল্লেখ্য, "উল্লেখ্য" শব্দটিকে কোনো বাক্যে বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে এর অর্থ হবে "উল্লেখ করার মতো বিষয়"।
"উল্লেখ্য" শব্দটির একটি সমার্থক শব্দ হলো "উল্লেখযোগ্য"। তবে "উল্লেখযোগ্য" শব্দটিকে "উল্লেখ্য" শব্দের পরিবর্তে ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ "উল্লেখযোগ্য" শব্দটি একটি বিশেষণ শব্দ, যেখানে "উল্লেখ্য" শব্দটি একটি বিশেষণ এবং একটি বিশেষ্য উভয়ই হতে পারে।
ক্রমস বাস্তবতার সাথে ছেড়ে যেতে হচ্ছে, এটা একটা কঠিন সিদ্ধান্ত। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনি একা নন। অনেকেই এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যায়। যদি আপনি এই ব্যাপারে কথা বলতে চান, তাহলে আমি আপনার সাথে কথা বলতে পেরে খুশি হব। আমি আপনাকে সমর্থন এবং পরামর্শ দিতে পারি।
ক্রমস বাস্তবতার সাথে ছেড়ে যাওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। হতে পারে আপনি আর সম্পর্কের মধ্যে সুখী নন। হতে পারে আপনি আপনার সঙ্গীর সাথে ভবিষ্যতে একসাথে থাকার সম্ভাবনা দেখছেন না। হতে পারে আপনার সঙ্গী আপনাকে অবহেলা করছে বা মানসিক নির্যাতন করছে।
ক্রমস বাস্তবতার সাথে ছেড়ে যাওয়ার আগে, কিছু বিষয় বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, আপনি কি নিশ্চিত যে আপনি এই সম্পর্কের মধ্যে আর থাকতে চান না? আপনি কি আপনার সঙ্গীর সাথে কথা বলেছেন এবং আপনার সমস্যাগুলি সমাধান করার চেষ্টা করেছেন? আপনি কি অন্য কোনো বিকল্প বিবেচনা করেছেন?
আপনি যদি নিশ্চিত হন যে আপনি এই সম্পর্কের মধ্যে আর থাকতে চান না, তাহলে আপনার সঙ্গীকে আপনার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে জানান। এটি একটি কঠিন কথোপকথন হতে পারে, তবে এটি সৎ এবং সরাসরি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সঙ্গীকে আপনার সিদ্ধান্তের কারণগুলি ব্যাখ্যা করুন এবং তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন।
ক্রমস বাস্তবতার সাথে ছেড়ে যাওয়ার পর, নিজেকে নিরাময়ের জন্য সময় দিন। আপনি দুঃখ, রাগ বা বিভ্রান্ত বোধ করতে পারেন। এই আবেগগুলি স্বাভাবিক এবং এটি তাদের অনুভব করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি আপনার আবেগগুলি মোকাবেলা করতে সমস্যা হয়, তাহলে একজন থেরাপিস্টের সাথে কথা বলার কথা বিবেচনা করুন।
ক্রমস বাস্তবতার সাথে ছেড়ে যাওয়া একটি কঠিন সিদ্ধান্ত, কিন্তু এটি কখনও কখনও আপনার জন্য সেরা জিনিস হতে পারে। আপনি যদি এই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন, তাহলে আমি আপনাকে সমর্থন এবং পরামর্শ দিতে পারি।
প্রমিত বাংলা বানান অনুযায়ী, "করব" বানানটি সঠিক। "করবো" বানানটি অশুদ্ধ।
বাংলা ভাষায়, উত্তম পুরুষে ক্রিয়াপদের শেষে ও-কার যুক্ত হয় না। "করব" বানানটি উত্তম পুরুষের করণীয় ক্রিয়াপদের রূপ, যার অর্থ "আমি করব"। এই বানানে শেষে ও-কার যুক্ত হয় না। "করবো" বানানটিতে শেষে ও-কার যুক্ত আছে, যা অশুদ্ধ।
উদাহরণস্বরূপ, "আমি যাব, আমি বলব, আমি খাব" ইত্যাদি বানানগুলি প্রমিত। "আমি যাবো, আমি বলবো, আমি খাবো" ইত্যাদি বানানগুলি অশুদ্ধ।
তাই, "করব না" বানানটি সঠিক। "করবো না" বানানটি অশুদ্ধ।
"ছিলো" বানানটি শুদ্ধ। "ছিলো" শব্দটি "ছিল" (ক্রিয়া) শব্দের অতীত কালের রূপ। "ছিল" শব্দটি "থাকা" ক্রিয়া থেকে উদ্ভূত। "থাকা" ক্রিয়াটির অতীত কালের রূপ "ছিল"। "ছিলো" শব্দটি "ছিল" শব্দের সাথে "ও" প্রত্যয় যুক্ত হয়ে গঠিত। "ও" প্রত্যয়টি অতীত কালের রূপকে নির্দেশ করে।
বাংলা একাডেমি প্রণীত "বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা বানানের অভিধান" অনুসারে, "ছিলো" বানানটিই শুদ্ধ।
"ছিলো" বানানটিকে "ছিল" বানানে পরিবর্তন করা হলে শব্দটির অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায়। "ছিলো" শব্দটি অতীত কালের রূপ নির্দেশ করে, কিন্তু "ছিল" শব্দটি অতীত কালের রূপ নির্দেশ করে না।
উদাহরণ:
সে আগে এখানে ছিলো। (শুদ্ধ)
সে আগে এখানে ছিল। (অশুদ্ধ)
"লেখ" হলো সাধু বানান এবং "লিখ" হলো চলতি বানান।
সাধু ভাষায় "তুমি" কর্তা থাকলে বা উহ্য থাকলে "লেখ" এবং চলতি ভাষায় "তুই" কর্তা বোঝালে "লিখ" পদের ব্যবহার হয়।
উদাহরণস্বরূপ,
সাধু ভাষায়: তুমি একটি চিঠি লিখবে।
চলতি ভাষায়: তুই একটা চিঠি লিখবি।
এছাড়াও, "লেখ" শব্দটি আধুনিক গনিতে "graph"-এর বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণস্বরূপ,
সাধু ভাষায়: লেখ-চিত্র
চলতি ভাষায়: লিখ-চিত্র
অতএব, প্রসঙ্গ অনুযায়ী যেকোনো বানান ব্যবহার করা যেতে পারে।
ক্লাসের পিছনের ছিটে বসা শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকেই মনে করেন যে তারা অমনোযোগী, অলস এবং পড়াশোনায় ভালো নয়। তবে, এই ধারণাগুলি সত্য নয়। ক্লাসের পিছনের ছিটে বসা শিক্ষার্থীরা প্রায়শই খুব বুদ্ধিমান এবং সৃজনশীল হয়। তারা শুধুমাত্র ক্লাসের পদ্ধতিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে না।
ক্লাসের পিছনের ছিটে বসা শিক্ষার্থীরা প্রায়শই ক্লাসের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের তুলনায় বেশি সক্রিয় হয়। তারা প্রশ্ন করে, আলোচনা করে এবং ক্লাসের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে সহযোগিতা করে। তারা ক্লাসের বাইরেও খুব সক্রিয় হয়। তারা খেলাধুলা করে, সংগঠনে যোগ দেয় এবং নতুন জিনিস শিখতে পছন্দ করে।
ক্লাসের পিছনের ছিটে বসা শিক্ষার্থীরা প্রায়শই খুব সাহসী হয়। তারা নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে ভয় পায় না। তারা ক্লাসের সমস্যাগুলি সমাধান করতে এগিয়ে আসে এবং অন্যদের সাহায্য করতে চায়।
তারা প্রায়শই খুব সৃজনশীল হয়। তারা নতুন ধারণা নিয়ে আসে এবং সমস্যাগুলিকে নতুন উপায়ে সমাধান করে। তারা ক্লাসের বাইরেও খুব সৃজনশীল হয়। তারা শিল্প, সঙ্গীত এবং সাহিত্য তৈরি করে।
তারা খুব সহানুভূতিশীল হয়। তারা অন্যদের যন্ত্রণা বুঝতে পারে এবং তাদের সাহায্য করতে চায়। তারা ক্লাসের বাইরেও খুব সহানুভূতিশীল হয়। তারা তাদের সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করে এবং বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা করে তুলতে চায়।
তারা তাদের জ্ঞান, সৃজনশীলতা, সাহস এবং সহানুভূতি দিয়ে বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে। আমরা তাদেরকে সমর্থন করতে এবং তাদের সম্ভাবনা পূরণ করতে সাহায্য করতে পারি।
তারা প্রায়শই খুব ব্যস্ত থাকে। তারা ক্লাস, খেলাধুলা, সংগঠন এবং অন্যান্য কার্যকলাপের মধ্যে সময় ভাগ করে নেয়। তারা ক্লাসের বাইরেও খুব সক্রিয় হয়। তারা তাদের সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করে এবং বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা করে তুলতে চায়।
‘বাংলা বানান
"করব" এবং "করবো" উভয়ই সঠিক। "করব" হল বাংলা ভাষার উত্তম পুরুষ একবচন সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ কালের ক্রিয়াপদ। "করবো" হল বাংলা ভাষার উত্তম পুরুষ একবচন নিশ্চিত ভবিষ্যৎ কালের ক্রিয়াপদ।
উদাহরণস্বরূপ, "আমি করব" বা "আমি করবো" উভয়ই সঠিক। "আমি করব" বলতে বোঝায় যে আপনি সম্ভবত কিছু করবেন, যেমন "আমি করব যা সম্ভব।" অন্যদিকে, "আমি করবো" বলতে বোঝায় যে আপনি নিশ্চিতভাবে কিছু করবেন, যেমন "আমি করবো যা আমার বলা হয়েছে।"
সাধারণভাবে, "করব" বেশি ব্যবহৃত হয়, যখন "করবো" আরও আনুষ্ঠানিক বা গুরুতর পরিবেশে ব্যবহৃত হয়।
-এভাবেই কাটবে কি তবে?
ওদের হয়েছে কবে আমাদের হবে?
-ভাই শোন, যার থাকার পরেও শিকার করে না, তার কখনোই হয় না।
-ভাই তোর সব থেকে বড় পাওয়া কী?
-আমি মানুষ হয়ে জন্ম গ্রহণ করেছি।
..........প্রথম পর্ব..........
ভাই চল, চা খাবো আর গল্প করবো।
ভাই শোন, চাইনা তোর চা, আর তোর ওই গল্পের নামে মুভির স্পইলার।
আরে ভাই শুনবিতো আগে আমার কথা।
না আমি তোর কোন কথা শুনতে চাইনা, এর আগে তুই গল্প লেখার নাম করে অনেক মুভির স্পয়লার দিয়ে দিছোস। আর তুই জানিসই যে, আমার স্পয়লার নিয়ে মুভি দেখতে ভালো লাগে না।
আরে আমাকে কথা শেষ করতে দে। এইবার অনেক ভেবে চিন্তে নতুন কাহিনি বের করেছি। আর তুই আমার একমাত্র বন্ধু, যার সাথে এইসব কথা-বার্তা করতে পারি।
তুই প্রতিবার এইসব ইমোশনাশ ডায়লগ দিয়েই আমাকে নিয়ে যাস! আর গল্পের নাম করে মুভির কাহানি বলস, মাঝে মাঝে তো স্পয়লারও দিয়ে দেস। আমি আজকে তোর সাথে যাইতেছি না।
যাবিনা মানে, তোর ঘাড়ে যাবে।
দেখি তুই আজকে আমাকে কেমনে নিয়ে যাস, আমিও দেখমু্।
যাবি না তাহলে।
না, যামু না।
আরেক বার বলমু, যাবি; কি যাবি না।
না; আমি জামুনা।
আচ্ছা। ঠিক আছে। আমার কাছে আর কোন রাস্তাই রইলো না, ওইটা করা ছাড়া!
ওইটা মানে? তুই কী বলতে চাচ্ছিছ?
বোঝনাই বেপারটা!
হ হ হ বোঝছি। আর বলতে হবে না।
চিল্লাইয়া কি মার্কেট পাওয়া যাবে?
বললাম তো আমি যাচ্ছি তোর সাথে।
কথায় বলে...
ভাই চলতো, চল। মামার চায়ের দোকনে চল। আর হে! আজকে চায়ের বিল আমি দিমু, আর বিস্কুটের বিল তুই দিবি।
আচ্ছা ঠিক আছে। Ass Your Wish.
ভাই তোর ইংরেজী সব সময়ই ভুল হয়। ওইটা As Your Wish হবে, Ass Your Wish না।
হ, হইছে তোমার জ্ঞান দেওয়া। চলতো, চল।
..........প্রথম পর্ব..........
২০১১-২০১৭ পর্যন্ত সময় কতোইনা কাটিয়েছি মাঠে, ঘাটে, নদীতে।
তখন কার সময় হয়তো আর ফিরে আসবে না। তবুও বলবো তখনই ভালো ছিলাম। ছিলোনা কোন সিজিপিএ’র চাপ। ছিলোনা এটেন্ডেন্সের চাপ। শুদু একটা চিন্তাই মাথায় থাকতো, যে বিকেল বেলায় যাই করি খেলা মিস দেওয়া যাবে না।
শুধু বিকেলে যে খেলা হতো তাই না, শনিবার হইলে ১০:৩০ টায় মাদ্রাসা ছুটি হইতো, তার পরে ১১টার থেকে ক্রিকেট খেলা শুরু করে দিতাম পাড়ার মাঠে। ১১টা থেকে দুপুর ২:৩০ পর্যন্ত খেলাধুলা করে, যেতা পাড়ার পাশের পুকুরে গোসল করার জন্য। ২০ থেকে ৩০ মিনিট পুকুরে ঝাপাঝাপি করে ৩ টার দিকে বাসায় গিয়ে দুপুরের খাবার খেয়েই আবার চলে যেতাম মাঠে। তখন থেকে সন্ধা পর্যন্ত চলতো বিকেলের Season.
এভাবেই কাটিয়ে দিতাম দিনের পরে দিন।
২০১০ সালের পরে যাদের জন্ম তারা যখন থেকে বোঝতে শুরু করে তখন সবার হাতেই ফোন। ঘরের ঘরের ওয়াইফাই। এর জন্যই হয়তোবা তারা মাঠে, ঘাটে থাকা, থাকার জন্য মায়ের বকা খাওয়া সবই মিছ করতেছে।
একটা সময় ছিলো, যখন বাবা-মা বলতো, দুপুর বেলা টু টু করে না ঘুরে-বেড়িয়ে একটু ঘুমালেও তো পারোস। আর এখন কার মা-বাবা বলে সারাদিন বাসা পরে না থেকে একটু বাইরে গিয়ে ঘুরে আসতেও তো পারো।
তখন কার সময় সত্যিই অনেক মিছ করি এখন।
অন্ধকারে তো নিজের ছায়াই সাথে থাকে না, তাহলে কেমনে অন্য কাউকে সাথে পাওয়া আশা করেন?
Ab toh aadat si hai mujhko
স্বপ্নহীন মন একটি পানিশূন্য পুকুরের মত।🙂
-The dreamless mind is like a waterless pond.🙂
বন্ধু, বন্ধু কখনো ছেড়ে যাবে না🙂
-Friend, friend will never leave🙂
স্বপ্ন, স্বপ্ন বাঁচতে শেখায়🙂
-Dreams, dreams teach to live🙂
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Address
BALLA KHALPAR
Tangail
BALLA
Tangail
মো. মারুফ হাসান কুড়াগাছা, মধুপুর,টাংগাইল শব্দের নিপুণ প্রয়োগে কবি হওয়ার ব্যর্থ চেষ্টায় আপসহীন কারিগর
Tangail
নিজেকে একা ভেবো না মনে করনা তোমার কেউ নেই। সবসময় মনে রাখবে তোমার পাশে আল্লাহ সবসময় আছে।
Delduar
Tangail, 1910
My life is my School.I like to write philosophical & psychological doctrines and comparative Bengali & English poetry, stories, essays and novels and also like to learn and teach.