Md.Shifat Khan

😷😷😷👉 করনা ও লকডাউন👉 সময় থাকলে পড়ুন 👈
।
।
আমাদের দেশের যে সিস্টেম এবং মানুষের মন মানুসিকতা সেটা বিবেচনা করলে আগামি ৫বছর দেশ লকডাউন করে রাখলেও করোনা মুক্ত হবে না।ব্যাক্তিগত অনালাইন জরিপ যেটা পেয়েছি সেটা নিচে তুলে ধরা চেস্টা করলাম:
।
👇
১. দেশের ৪০% উপর লোক এখনো বিশ্বাস করে না করনা বলতে কোন ভাইরাস আছে।
।
👇
২. দেশের ৮০% লোক মনে করে এটা সরকার এর কেরামতি (রাজনিতি) যাতে দেশে কেউ আন্দলন করতে না পারে সে জন্য লকডাউন।
।
👇
৩. ৭৫% লোক মনে করে তার করনা হবে না এবং তাদের ইমানি শক্তি এতো বেশি যে তারা বলে বসেন করনা হবে যারা ঘুস খায় ও ধনি ব্যাক্তি এসি রুমে যারা থাকে তাদের।
।
👇
৪. দেশের ৯৫% লোক এখনো জানে না মাস্ক কি ভাবে ব্যাবহার করতে হয় এবং এরা বাহিরে যে মাস্ক পরে ঘুরাঘুরি করেন সেই মাস্ক টা পরেই বাড়িতে এসে ঘরের ভিতর রেখে দিচ্ছেন এবং একই ভাবে প্রতিদিন ব্যাবহার করেই যাচ্ছেন ফলে পরিবার সবাই ঝুকিতে।
।
👇
৫. বাংগালি হাত ধোয়া শিখানো কিছু নাই এদের ৮০% পায়খানা ব্যাবহার করেও ৩০সেকেন্ড হাত সাবান দিয়ে পরিস্কার করে না আর ৩ মিনিট প্রশ্নই আসে না।
।
৬. সব থেকে বেশি ঝুকি যেটা সেটি হচ্ছে আমাদের লেনদেন সিস্টেম আমরা টাকা যে ভাবে ব্যাবহার করছি সব থেকে মারাত্মকভাবে এটা থেকেই বেশি ছড়াচ্ছে।
।
।
এমন হাজারো কারণ আছে বলতে গেলে অনেক বড় লেখা হয়ে যাবে। বড় লেখা কেউ পড়ে না।
।
।
।
আমি বা আপনি কেউ লকডাউন বিপক্ষে না তবে আমরা চাই ২বেলা ২মুঠো ডাল ভাত খেতে। আর লকডাউন দেওয়া সাথে সাথে দেশের সিস্টেম না পাল্টালে এই লকডাউন দেশে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ডেকে আনবে বেরে যাবে বেকারত্ব সাথে চুরি ও ডাকাতি।
।
।
পরের পোস্টে কি কি সিস্টেম চালু করলে কিছুটা হলেও আমরা এসব থেকে বেড় হয়ে আসতে পারি সে প্রযুক্তিগত বিষয় নিয়ে লেখার চেস্টা করব।
।
।
আমার লেখায় বেশির ভাগ বানান ভুল হয়ে থাকে সবাই একটু কষ্ট করে পরবেন।

🎯🎯🎯ফ্রিলান্সিং ক্যারিয়ার শুরু আগে একজন মধ্যবিত্ত ছেলের কি কি বাধা আসবে। 🎯🎯🎯
👇

🎯👉কাছের মানুষ অন্যের সমালচনায় কান দিয়ে আপনার সাথে খারাপ আচরণ ইংগিত করা এবং কিছু ক্ষেত্রে দূরে চলে যাওয়া।

🎯👉 সব থেকে কাছের 👉ফ্যামিলি কে না বুঝাতে পারা আপনি একদিন বেকার থাকবেন না ইনকাম করতে পারবেন।

🎯👉দিনের পর দিন রোবটের মতন কম্পিউটার সামনে বসে থেকে কাজ শেখার চেস্টা করা ও ডিপ্রেশন ভোগা।🙄

👇

🎯👉কাজ সিখার পরে মার্কেটপ্লেস পাগলের মতন বায়ার খোজা বা অন্য সেক্টর হলে কাজে বাধা পরে আটকে যাওয়া এবং একটু হেল্প পাওয়ার আশায় উপর লেভেল যে বড় ভাই আছে তাদের কে sms দিয়ে রিপ্লাই না পাওয়া।🙄

👇

🎯👉অবশেষ ভাগ্যের কাছে ছেরে দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা নিরঘুম রাত কাটানো এবং সবাই কে কি ভাবে বুঝাবেন আপনি এখনো আশা ছারেননি আপনার কনফিডেন্স আছে আপনি একদিন সফল হবেন আর এই কথা শুনে সবার হাসি আপনার হজম করা আর নতুন করে অমুকের ছেলে চাকরি করে তমুকের মেয়ে চাকরি করে কানের কাছে সকাল বিকাল গ্যান গ্যান করা আর চায়ের দোকানের গভেষক দের কথা বাদ দিলাম তারা আপনাকে নিয়া কি বলা বলি করবে।😶
👇
👇
এরকম হাজারো মানসিক চাপ নিয়ে যদি শুরু করতে পারেন আপনাকে এই লাইনে welcome আমি গেরান্টি দিয়ে বলতে পারি আপনি ৯০% সফল হবেন।😊
।
।
।
শেষ একটা কথা বলি একজন ফ্রিলেন্সার সব সময় তার মাথা দিয়ে খেলে। এবং উপরের এতো গুলা স্টেপ পার করে একজন সফল ফ্রিলেন্সার হয়ে থাকে তাই তাদের মানসিক চাপ সহ্যশক্তি সহ যে কোন সিকধান্ত নিতে অন্যদের থেকে অনেক আলাদা হয়ে থাকে।
।
।
সিফাত

all time loved warent bafet💓😌💓

ফ্রিলান্সিং ক্যারিয়ার শুরুতে মনের অবস্তা🤣🤣

বিয়া করা প্রতিশ্রুতি পেয়ে নিজের ইচ্ছায় শারিরিক ফুর্তি করলেন আর পরে বিয়া করবে না বললেই ধর্ষন মামলা এটা বুঝতে না পারা মন আমার🙄

ব্যাবসা শুরু আগে আমাদের প্রথম যেটি ভাবা দরকার সেটি হলো যে ব্যাবসাটি শুরু করতে যাচ্ছি সেই ব্যাবসায় খারাপ দিক গুলো কি কি আছে🤔 এবং সেই খারাপ দিক গুলি আমার ব্যাবসায় উপর প্রভাব পরলে আমি সেটিকে কি ভাবে সামাল দিব এবং প্রতিটি ব্যাবসায় এমন ভাবে ইনভেস্ট করা উচিত যেন সেই ব্যাবসায় কোন কারনে ধস নামলে বা লস খেলে পথে বসতে না হয়😑 আমাদের দেশে একটি জিনিস খেয়াল করা যায় আমরা কোন একটি ব্যাবসা শুরু করা আগে শুধু মাত্র ব্যাবসাটির লাভ এর বিষয় দেখি এবং এটি খুব দুক্ষজনক যে এই ধরনের ব্যাবসায়ী বেশিদিন টিকে থাকে না এবং খুব তারাতারি জড়ে পরে🙄.
ব্যাক্তিগত চিন্তা থেকে বলা...🤗বিস্তারিত Coming soon..

বাস্তবতা

জিবন মানে লেখাপড়া করে শুধুমাত্র চাকরি, ডাক্তার, ইঞ্জিয়ার হওয়া না এই কথা গুলা প্রতিটা বাবা মা আগে বুঝতে হবে।

অনলাইন ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলা আপনি কি পাশ করছেন আপনার ডিগ্রি কি সেটা দেখবে না দেখবে আপনার কাজের স্কিল।

নিজের ক্যারিয়ার বেছে নেওয়ার সুযোগ

সবারই উচিত নিজের পছন্দমতো কোনো কাজকেই নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া। এ সম্পর্কে জর্জ বার্নার্ড শ এর একটি উক্তি হলো “Happy is the man who earns his living by his hobby” অর্থাৎ নিজের শখের কাজ করে যে ব্যাক্তি জীবন ধারন করে সে-ই প্রকৃত সূখী। ছাত্র হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে পরিবার চালানোর মতো কোনো চাপ নেই ফলে এ সময় কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কিছু পরীক্ষা করে নিজের পছন্দমতো সেক্টরে কাজ বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যে কোনো কিছু নিয়ে বেশ কিছুদিন কাজ করার পর যদি কাজটিকে আসলেই তার ভালো না লাগে তাহলে সহজেই সে নতুন কিছু শিখে নতুন সেক্টরে কাজ শুরু করে দিতে পারে। এটিই হলো ছাত্রাবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং এর আসল সুবিধা।

চাকরি 🎯 চাকরি 🎯 চাকরি
ঘরে বসে মাসে ৮০০০-১০০০০ টাকা ইনকাম করুন মোবাইল দিয়ে।
।
আর এই ফাদে পা দিচ্ছে হাজার হাজার তরুন তরুনি।......... ভাই টাকা কি গাছে ধরে যারা এই সব বিজ্ঞাপন দেয় চাকরি অনলাইন ইনকাম করুন ১০দিন এই এদের ৯৯.৯৯% চোর আর বাটপার....... এদের থেকে দুরে সাবধান থাকুন। অনলাইনে ক্যারিয়ার যদি গড়ার সপ্নই থাকে তাহলে টাকা পিছন না ছুটি সময়টাকে মুল্য দিয়ে স্কিল বিল্ডাপ করুন। আর এটি শুরু করা জন্য গুগুল ইউটিউব এর বিকল্প নাই......

অবশেষ বাংলাদেশের পেঙ্গুইন মৃত্যুতে অনেকেই শোকাহত।

সত্যি বলতে এই ভাইটি স্যালুট পাওয়া যোগ্যতা রাখে........অনেক কিছু শিখার আছে। সত্যি বলতে ইচ্ছে ও কাজের প্রতি ভালবাসা থাকলে কেউ আপনাকে আটকাতে পারবে না।

ফেসবুকে ইদানীং একটা জিনিস খেয়াল করলাম Job সেক্টরে বেতন ভিত্তিতে চাকরি অফার অনালাইন থেকে ইনকাম এদের থেকে সাবধান থাকুন।

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু হওয়ার আগেই ভেংগে যাচ্ছে অনলাইনে ব্যাংগের ছাতার মত গড়ে উঠা কিছু প্রতারক চক্রের কারনে।

🤣🤣এতো বড় পোস্ট পড়ার সময় বাংগালীর নাই তারা খুব ব্যাস্ত 🤣🤣🤣
।
।
এই অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসার পর যতবার আর্থিক অভাবে ডিপ্রেশনে পরছি কেউ পাশে থাকে নাই পাশে পাইছি আমার কোন বায়ার অথবা অনলাইনে অপরিচিত কোন বন্ধু তারা অর্থ দিয়ে হোক কাজ দিয়ে হোক অথবা সময় পরিস্থিতি খারাপ যাচ্ছে সব ঠিক হয়ে যাবে মোটিভেশন দিয়ে হোক পাসে থাকার চেস্টা করেছে। এই অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার টাই এমন আপনি ৫হাজার টাকা বেতন চাকরি করেন সবাই আপনাকে বাহ বা দিবে সবাই বলবে চিন্তা করোনা একদিন প্রমোশন হবে একদিন বস হবা।আপনার বেতনের টাকা চলতে না পারলে প্রয়োজনে বাড়ি থেকে টাকা দিবে তাও চাকরি করো। অথচ আপনি অনলাইনে এর ১০০ভাগের ১ভাগ ও যদি ফ্যামিলি সাপোর্ট পেতেন তাহলে সেই দিন মুজুরের মাসে ৫...১০হাজার টাকা বেতনের ভবিষ্যৎ বিহিন চাকরি থেকে অনেক ভাল প্রেফেশনে থাকতে পারতেন।। আসলে দোষটা আমাদের কারো না দোষটা আমাদের কালচার আমাদের সমাজ ব্যাবস্তা আমদের শিক্ষা ব্যাবস্তার উপর। উদাহারন যদি দেই অন্যান দেশে যে বয়সে (১৮ থেকে ২৫) পড়া লেখা পাশা পাশি স্কুল কলেজে ছাত্র ছাত্রি দের সফটওয়্যার তৈরি প্রতিযোগিতা হয় মেকানিক্যাল যন্ত্র তৈরি প্রতিযোগিতা হয় কি ভাবে রোবট বানানো যায় সেই গুলা প্র‍্যাক্টিস মাথার ভিতর ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। আর আমাদের দেশে এই বয়সের ছেলে মেয়েদের চিন্তা কি ভাবে টিকটক ভিডিও ফেসবুকে আড্ডা আর যত বাজে নেশা আছে সে গুলিতে ডুবে থাকা তারপর এস এস সি এবং এইস এস সি পাশের সার্টিফিকেট হাতে নিয়ে বেকার হয়ে ঘুরে বেরাও চাকরি সন্ধানে আর চাকরি ইন্টারভিও গিয়ে দেখবে ২বছর ৩বছর অভিজ্ঞতা..........লাগবে এবার ঠেলা সামলাও...
আর আমাদের দেশের মিডিয়া গুলো কাজ আরো ভয়ংকর এদের কাজ কোথায় ধর্ষন হলো কোথায় কার বউ কোন চাচার সাথে বের হয় গেলো কোন নাইকা ভিডিও ফাশ হলো ইত্যাদি..... এই অসুস্ত জাতি কাছ থেকে এর থেকে বেশি কি বা আশা করতে পারি।

👉👉Red Bull খাওয়া কি ভালো?👈👈
।
এটা খাওয়া খারাপ। এতে কয়েকটা উপাদান আছে যা নার্ভাস সিস্টেমকে উত্তেজিত করে ও হার্টবিট বাড়িয়ে দেয় যা দীর্ঘমেয়াদে অনিরামযোগ্য স্নায়বিক রোগের জন্ম দিতে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও এটা রক্তকে পাতলা করে দেয় ফলে হার্ট রক্তকে পাম্প করতে কম শক্তি ব্যবহার করে, এভাবে অল্প পরিশ্রমে বেশি কাজ করার শক্তি তৈরি হয় যা পরবর্তীতে মস্তিষ্কের ধমনীতেতে রক্তপাত বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। ফ্রান্স ও ডেনমার্কে এটা নিষিদ্ধ।
রেড বুলে শক্তি বাড়ানোর জন্য গ্লুকুরোনোল্যাক্টোন ব্যবহার করা হয় যা আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ৬০ এর দশকে আবিষ্কার করেছিল ও ভিয়েতনাম যুদ্ধে সৈনিকদের উপর প্রয়োগ করা হয়েছিল, এটা সৈনিকদের মানসিক ভীতি, দুশিন্তা কমিয়ে দিয়ে সৈনিকদেরকে যুদ্ধের শারীরিক ও মানসিক চাপমুক্ত রাখত। কিন্তু পরে এটার উৎপাদন বন্ধ করা হয় কারণ সেসব সৈনিকদের লিভার সমস্যা, মস্তিষ্কে টিউমার প্রভৃতি রোগ ধরা পড়েছিল।
সার্বিকভাবে এসব শক্তিবর্ধক পানীয় চূড়ান্তভাবে ক্ষতিকর।
সূত্র: ইন্টারনেট

একটি কাজ পরিকল্পনা করা যতটা সহজ বাস্তবে সেই কাজটি বাস্তবায়ন করা অনেক বেশি কঠিন🙄

চলতে শুরু না করলে পথ হারাবার ভয় থাকে না। কিন্তু তাতে গন্তব্যে পৌছানোর আশাও ফুরিয়ে যায়। মৃত্যুপথযাত্রী মানুষ কারও কাছ থেকে বিদায় নেয় না। মায়া নামক ভ্রান্তি তাকে ত্যাগ করে। গ্রাস করে তখন ভয় নামক অনুভূতি। মৃত্যু ভয়াবহ নয়, কুৎসিতও নয়। এর সৌন্দর্য জন্মের চেয়ে আসলে কোন অংশে কম নয়। এই অংশের সাথে পরিচিত নই বলেই আমরা একে এত ভয় পাই।

বাইরের দুনিয়া, কলেজ, স‍্যোশাল নেটওয়ার্ক থেকে যতই প্রাণের সখা জুটে যাকনা কেন অপারেশন থিয়েটারের ওপারে শুধু মা, বাবা আর পরিবারের লোকজনকেই অপেক্ষা করতে দেখা যাবে।

আজ থেকে ১০০ বছর পর। ক্যালেন্ডারের পাতায় যখন ২১২০ সাল। আমাদের প্রায় প্রত্যেকের দেহ তখন মাটির নিচে। অস্তিত্ব তখন রূহের জগতে।
ইতিমধ্যে ফেলে যাওয়া আমাদের সুন্দর বাড়িটা হয়ত নেক্সট প্রজন্ম ভোগ করছে, পছন্দের কাপড়গুলো ব্যকডেটেড হয়েগেছে, শখের গাড়িটি হয়ত অন্য কেউ চালাচ্ছে।
আর আমায়? খুব কম জনই স্মরণে রেখেছে। কেউবা ভাবেও না। হাতে সময় নেই! যাদের জন্য সব করতে নিজের জীবন শেষ করে দিয়েছিলাম!
★
আচ্ছা, ব্যস্ততার এই জীবনে আপ‌নি,
আপনার➤
দাদার দাদাকে কত বার স্মরণ করেন?
আপনার➤
দাদীর দাদীর কথা কখনো কি আপনার মনে পড়ে?
পৃথিবীর বুকে আজকের এই বেঁচে থাকা, এতো হৈ চৈ, এতো মায়া কান্না-- এভা‌বেই চল‌ছে। গত হওয়া অসংখ্য প্রজন্মকে টপকে আমরা এই জীবন লাভ করেছি। তেমনিভাবে আগামীতে অসংখ্য প্রজন্মের ভিড়ে হারিয়ে যাবে এই জীবন।
যত প্রজন্ম আসছে আর যাচ্ছে,
দুনিয়াকে বিদায় জানাবার,
দায়িত্ব-ক্ষমতা অন্যের হাতে অর্পণ করবার,
কিংবা কারো ইচ্ছা অপূর্ণ রেখে যাবার পূর্বে—খুব কম জনই সময় পায় ফেলে যাওয়া জীবনটা একটু ফিরে দেখবার। বাস্তবতা হচ্ছে, এই জীবনটা আমাদের কল্পনার চেয়েও ছোট।
২১২০ সালে কবরে শুয়ে আমরা প্রায় সবাই এই বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবো, সত্যিই দুনিয়াটা কতই না তুচ্ছ ছিল! একে ঘিরে দেখা স্বপ্নগুলো কতই না নগণ্য ছিল!
২১২০ সালে আমরা অ‌নে‌কেই চাইবো, 'ইশ যদি জীবনটা মহৎ কিছুতে উৎসর্গ করতে পারতাম! ইসলামের জন্যে! নেক আমল সংগ্রহের জন্য আরও কিছু করতে পারতাম! মৃত্যুর পরেও যে কাজগুলো আমাদের উপকার করে যেত, সেগুলোর পেছনে যদি আরও সময় উৎসর্গ করতে পারতাম!' ইস! শুধু ইস আর ইস!!
যারা‌ ইসলামের আ‌লোকে জীবন প‌রিচা‌লিত ক‌রেনি তারা চিৎকার করে কথাগু‌লো বলবে, কিন্তু কোনো ফল বয়ে আনবে না, এই হাহাকার:
"হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল এর আনুগত্য করতাম।"
(সূরা আহযাব, আয়াত : ৬৬)
●
"হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তা হলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম।"
(সূরা আন-নিসা, আয়াত : ৭৩)
●
"হায়! আমি যদি ওকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৮)
●
"হায়! এমন যদি কোনো সুরত হতো― আমাদেরকে আবার দুনিয়াতে পাঠানো হতো, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারদের শামিল।"
(সূরা আনআম, আয়াত : ২৭)
●
"..হে আমার রব! আমাকে আবার ফেরত পাঠান। যাতে আমি সৎকাজ করতে পারি যা আমি আগে করিনি।
(বরং জবাব মিলবে) "না, এটা হবার ন

👉SEM(Search Engine Marketing👇
👉PPC( Pay Per Click)
👇
আজ এই বিষয় নিয়ে অল্প করে কিছু তথ্য দিবো।
SEM(PPC) জিনিসটা কি এটি দিয়ে কি করে এটি কি খায় নাকি মাথায় দেয় 🤔🤔
।
এক কথায় বলতে গেলে আমরা যখন কোন সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটপ্লেস গুলোতে টাকা প্রদানের মাধ্যমে কোন বিজ্ঞাপন করি তখন তাকে SEM(PPC) বলে। এই SEM(PPC) এর বিভিন্ন দাপ রয়েছে সেটি অন্য একদিন বলবো।
।
=>প্রশ্ন: এই সার্চ ইঞ্জিন টা আবার কি?
👇
উত্তর: সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এমন একটি প্লেস যেখানে আপনি কোন একটি কিওয়ার্ড লিখে সেই বিষয় সম্পর্কে তথ্য খুজেন।
।
=> প্রশ্ন: কিওয়ার্ড কি?
👇
উত্তর: আপনি যখন কোন শব্দ বা ওয়ার্ড লিখে গুগলে সার্চ করবেন তখন আপনাকে কিছু রেজাল্ট দেখাবে সেটি কিওয়ার্ড।
উদাহরণ : (খোলা জায়গায় পায়খানা সেরা দেশ) এটি একটি কিওয়ার্ড🤗
।
=> প্রশ্ন: তাহলে কয়েকটা সার্চ ইঞ্জিনের নাম বলেন?
👇
উত্তর:
১. গুগল
২.বিং
৩.ইয়াহু
৪.বাইডু ইত্যাদি
।
আসলে সত্যি বলতে আমাদের বাংলাদেশে এখন বেকারত্ব হার এমন পরিমান বেড়ে গেছে অনলাইনে কোন একটা চাকরি বিজ্ঞাপন অথবা ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করানো হচ্ছে দেখলেই ছুটে যাচ্ছে ফলে প্রতারক চক্রটা ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমি অনেকের কোর্স নিয়ে এনালাইসিস করেছি তবে মজার বিষয় হচ্ছে তারা কি শিক্ষাচ্ছে ট্রেইনার নিজেই জানে না। তারা তাদের স্টুডেন্ট দের কি স্কিল করে দিচ্ছে সেটা নিজেরাই বলতে পারবে না। একটা গুগল ক্যাম্পেইন ৫বছরের শিশুকে দেখিয়ে দিলেই পারবে এখন অনেক পেইড টুলস পাওয়া যায় যে গুলা দিয়ে সহজেই কিওয়ার্ড এনালাইসিস করা যায় কিন্তু আবারো মজার বিষয় হচ্ছে সে গুলা দিয়া কখনো এত সহজে একটা প্রফিটেবল ক্যাম্পেইন বের করতে পারবেন না।
।
আমার এই স্ট্যাটাস দেখে কেউ আবার ভাইবেন না আমি অনেক কিছু জানি। আমি ভাই ছোটখাটো মার্কেটার আর যে কাজ গুলা শিখেছি তার কোন ট্রেইনার ও নাই একাই শিখেছি।
।
আমি শুধু আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম।
।
ভালো লাগলে প্রতিটা বিষয় নিয়ে স্টেপ বাই স্টেপ লাইভে এসে বুঝিয়ে দিবো.....
।
SEM(PPC) নিয়ে কারো প্রশ্ন থাকলে খোলা মনে ইনবক্স করতে পারেন।
।
।
❌লেখায় কারো মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা চোক্ষে দেখবেন।

যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না, তাদের সাফল্য অর্জন আনন্দহীন ও আকর্ষণহীন, এমন সাফল্যের থেকেই সৃষ্টি হয় তিক্ততা’

👉👉👉স্কিল ডেভেলপমেন্ট👈👈👈
👇
পছন্দের ক্যারিয়ারে যেতে স্কিল ডেভেলপমেন্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। বিশেষ করে প্রতিযোগিতার বর্তমান যুগে যোগ্য প্রার্থী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা যত বাড়াতে পারবেন, ততই আপনার কাজের পরিধি বাড়ানো সম্ভব হবে।