Mollah it
Nearby computer & electronics services
Dhaka, Dhaka
Wari 1100
Gulshan, Dhaka
Bogura Housine Estate, Bogura
Dhaka
Narayangonj, Narayanganj
Always try to think creative work,social welfare and human being. It is a high speed broadband internet service at Elenga municipality and west kalihati zone.
Mollah it
Mollah it's cover photo
#এসো_সহজেই_চিনি_Parts_of_Speech:
(y) Article পরে ১ টা word হলে তা Noun
(y) Article পরে ২ টা word থাকলে ১ম টা Adjective (Adj) ২য় টা Noun (N).
(y) Article পরে ৩ টা word থাকলে ১ম,২য়, ৩য় টা যথাক্রমে Adverb, Adjective, Noun.
(y) Article পরে ৪ টা word থাকলে তা ১ম, ২য়,৩য় ও ৪র্থ যথাক্রমে Adverb, Adverb,
Adjective, Noun হবে। আশা করি বুঝতে পারছেন সবাই।
(y) আমি উদাহরণ দিচ্ছি --
1.Farhana is a very much sincere girl. তাহলে দেখুন- Article পরে ৪ টা word আছে।
নিয়মানুসারে very (Adv). Much (Adv).
Sincere( Adj). Girl (N).....
for more example →
1. China is a very much developed country.
2. She is a very meritorious student.
(y) আশা করি আর সমস্যা হবে না। এটা শুধুমাত্র তাদেরজন্যই প্রযোজ্য যারা এখনো এই বিষয়গুলো ঠিক বুঝে উঠতে পারেন নি। সবক্ষেত্রেই ব্যতিত্রুম বলে একটা কথা আছে, সুতরাং আমার এখানে ও সীমাবদ্ধতা আছে।
James mamun songs
Singer Mamun is our brother. when all of his friends are thinking for better career, he is struggling for his life. Mamun also wake up every morning like us ...
২২ থেকে ২৬ বছর পর্যন্ত
বয়সকে একটা
গড়পড়তা ছেলের জীবনে
সবচাইতে নিষ্ঠুর
ক্রান্তিকাল বলা যায়...। এই
সময়ে তার
কাঁধে এক অদ্ভুত দায়িত্ববোধ
ভর করে। মা-
বাবা যে আস্তে আস্তে বৃদ্ধ
হচ্ছে তা সে
বুঝতে শুরু করে। মা-বাবার সাথে
করা সব
মান-অভিমানের জন্য অনুশোচনা
একটু একটু
করে খোঁচাতে থাকে...। স্নাতক
পড়া
অবস্থাতেই তার মাথায় ঘোরে
কিছু টাকা
ইনকামের চিন্তা। যত বিত্তবান
পরিবারের
ছেলেই হোকনা কেন, হাতে-গোনা
কয়েকজন
বাদ দিয়ে ৯৫ শতাংশ ছেলেই এই
বয়সে এসে
বাসা থেকে ১০ টাকা খুঁজতেও
সংকোচ করতে
শুরু করে...।
আত্মীয়স্বজনেরা মুখিয়ে থাকে
তার
ক্যারিয়ার প্ল্যান জানার জন্য,
একটু পান
থেকে চুন খসলেই শুনতে হয়
নিন্দুকের তীক্ষ্ণ
প্রশ্নবাণ...। যেন, এখন ভুল
করাটা মহাপাপ !
তার মাথায় ঘুরতে থাকে আর ৩-৪
বছর পরের
অবস্থা, কোথায় যাবে সে, কি
করবে... !
কারো কারো ভালবাসার মানুষের
বিয়ে ঠিক
হয়, তাসের ঘরের মতো ভেঙ্গে
যায় অনেক
সাজানো স্বপ্ন। উদ্বাস্তু হয়ে
কেউ কেউ
আনমনে হাঁটতে থাকে ফুটপাথ
ছেড়ে। বন্ধুর
কেনা দামি হ্যান্ডসেট দেখে মুখে
মলিন
হাসি দিলেও মাথায় ঘোরে
একগাদা দায়
মেটানোর তৃষ্ণা। ছোট্ট ঢোক
গিলে তৃষ্ণার্ত
কাকের মতো সব লোভ লুকিয়ে
রাখার একগুঁয়ে
চেষ্টা করে যায় ছেলেটা...।
মাসের শেষে খালি পকেট নিয়ে ঘুরে
বেড়ায়
যাযাবরের মতো, দুনিয়াটাকে বড়
বিষণ্ণ
লাগে, জীবনসংগ্রামের দুয়ারে
দাঁড়িয়ে সে
দেখতে পায়-জীবনটা আসলে
পুস্পসজ্জা তহ
দূরে থাক, ছোট কাঁটাও নয় ঠিক,
যেন
একগাদা ইয়া বড় বড় গজাল
পোঁতা শক্ত
বিছানা...।
কাউকে কিছু বলাও যায়না, কেউ
বুঝেওনা ।
যে পার করে গেছে সময়টা, সেও
"ঠিক হয়ে
যাবে" টাইপের বুলি আওড়ে
পালিয়ে বাঁচতে
চায়। স্বার্থপরতার সংজ্ঞাটা
হঠাৎ করেই
বদলে যায়...। বয়সটা আসলেই
নির্মম...শুধু
একটা ছেলেই জানে সে কিভাবে
পার করে
সময়টা...। ১০ বছর পড়ে গিয়েও
পিছনে
তাকালে সবার আগে এই সময়টাই
মনে
পড়বে...।
কেউ হয়তো মুচকি হাঁসি দিয়ে
বলবে-"আমি
পেরেছি"... কেউ হয়তো
বলবে-"মনে করতে
চাইনা", কেউবা অনেক কিছু
হারিয়ে
একাকীত্বকে সঙ্গী করে মলিন
হাসি দিয়ে
সামনে তাকাবে, আর
ভাববে-"এটাই হয়তো
জীবন...! এটাই হয়তো
সংগ্রাম... !copy.........
আজব জাতি জাপানীরা...
জাপানী দল বিশ্বকাপে হেরে গেলেও জাপানী দর্শকরা গ্যালারী পরিষ্কার করে স্টেডিয়াম ত্যাগ করেন। এ কেমন কথা? এটা কি কোন পরাজয়ের ভাষা! হেরেছিস- রেফারীর গুষ্টি তুলে গালি দে- বলে দে পয়সা খেয়েছে। বিয়ারের ক্যান, কোকের ক্যান, চিনাবাদামের খোসা যা পাস ছুড়ে দে। দুই দিন হরতাল ডাক। অন্তত বুদ্বিজীবিদের ভাষায় এটা তো বলতে পারিস যে খেলোয়াড় নির্বাচন ঠিক হয়নি- সরকারের অথবা বিরোধী দলের হাত আছে।
--
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে হেরে গিয়ে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো আমেরিকার প্রতিনিধি ম্যাক আর্থারের কাছে গেলেন। প্রতীকি আইটেম হিসাবে নিয়ে গেলেন এক ব্যাগ চাল। হারাকিরি ভঙ্গিতে হাটু গেড়ে মাথা পেতে দিয়ে বললেন- আমার মাথা কেটে নেন আর এই চাল টুকু গ্রহণ করুন। আমার প্রজাদের রক্ষা করুন। ওরা ভাত পছন্দ করে। ওদের যেন ভাতের অভাব না হয়।
আরে ব্যাটা তুই যুদ্ধে হেরেছিস তোর আত্মীয় স্বজন নিয়ে পালিয়ে যা। তোর দেশের চারিদিকেই তো পানি। নৌপথে কিভাবে পালাতে হয় আমাদের ইতিহাস (লক্ষণ সেন) থেকে শিখে নে। কোরিয়া বা তাইওয়ান যা। ওখানকার মীরযাফরদের সাথে হাত মিলা। সেখান থেকে হুংকার দে।
সম্রাট হিরোহিতোর এই ক্যারেক্টার আমেরিকানদের পছন্দ হলো। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের কুখ্যাত মহানায়কদের মধ্যে কেবলমাত্র হিরোহিতোকে বিনা আঘাতে বাচিয়ে রাখা হলো।
--
জাপানে পড়তে আসা এক বাংলাদেশী ভাই একদিন ফোনে বললো- ভাই, বড়ই লজ্জায় আছি।
কেন কি হয়েছে ?
ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।
তো?
জাপানী স্যার বড় একটা শিক্ষা দিয়েছেন।
কি করেছে?
আমার কাছে এসে উল্টা ক্ষমা চেয়েছেন। বলেছেন আজ যে ড্রইং বক্স নিয়ে আসতে হবে তা স্মরণ রাখার মত জোর দিয়ে আমাকে বুঝিয়ে বলতে পারেন নি। তাই সে দুঃখিত।
হুম।
আমি তো আর কোন দিন ড্রইং বক্স নিতে ভুলবো না, ভাই । আজ যদি সে আমাকে বকা দিত বা অন্য কোন শাস্তি দিত আমি কোন একটা মিথ্যা অজুহাত দিয়ে বাচার চেষ্টা করতাম।
--
২০১১ সালের ১১ই মার্চ। Tsunami র আগাম বার্তা শুনে এক ফিশারি কোম্পানীর মালিক সাতো সান প্রথমেই বাচাতে গেলেন তার কর্মচারীদের। হাতে সময় আছে মাত্র ৩০ মিনিট। প্রায়রিটি দিলেন বিদেশি (চাইনিজ) দের। একে একে সব কর্মচারীদের অফিস থেকে বের করে পাশের উচু টিলায় নিজ হাতে রেখে এলেন। সর্বশেষে গেলেন তার পরিবারের খোজ নিতে। ইতিমধ্যে Tsunami সাহেব এসে হাজির। সাতো সানকে চোখের সামনে কোলে তুলে ভাসিয়ে নিয়ে গেলেন। আজও খোজহীন হয়ে আছেন তার পরিবার। ইসস সাতো সান যদি রানা প্লাজার মালিকের সাথে একটা বার দেখা করার সুযোগ পেতেন ।
সাতো সান অমর হলেন চায়না তে। চাইনিজরা দেশে ফিরে গিয়ে শহরের চৌরাস্তায় উনার প্রতিকৃতি বানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন।
--
নয় বছরের এক ছেলে। স্কুলে ক্লাস করছিল। Tsunami-র আগমনের কথা শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষ সব ছাত্রদের তিন তলায় জড়ো করলো। তিন তলার বেলকনি থেকে দেখলো তার বাবা আসছে গাড়ি নিয়ে। গাড়িকে ধাওয়া করে আসছে ফোসফোসে পানির সৈন্য দল। গাড়ির স্পিড পানির স্পিডের কাছে হার মেনে গেলো। চোখের সামনে নাই হয়ে গেল বাবা। সৈকতের নিকটেই ছিল তাদের বাসা। মা আর ছোট ভাই ভেসে গেছে আরো আগে। পরিবারের সবাইকে হারিয়ে ছেলেটি আশ্রয় শিবিরে উঠলো। শিবিরের সবাই ক্ষুধায় আর শীতে কাপছে। ভলান্টিয়াররা রুটি বিলি করছেন। আশ্রিতরা লাইনে দাড়িয়ে আছেন। ছেলেটিও আছে। এক বিদেশী সাংবাদিক দেখলেন, যদ্দুর খাদ্য (রুটি) আছে তাতে লাইনের সবার হবেনা । ছেলেটির কপালে জুটবে না। সাংবাদিক সাহেব তার কোট পকেটে রাখা নিজের ভাগের রুটি দুটো ছেলেটিকে দিলেন। ছেলেটি ধন্যবাদ জানিয়ে রুটি গ্রহন করলো। তারপর যেখান থেকে রুটি ডিস্ট্রিবিউশন হচ্ছিল সেখানেই ফেরত দিয়ে আবার লাইনে এসে দাড়াল। সাংবাদিক সাহেব কৌতুহল ঢাকতে পারলেন না। ছেলেটিকে জিজ্ঞাস করলেন - এ কাজ কেন করলে খোকা? খোকা উত্তর দিল- বন্টন তো ওখান থেকে হচ্ছে। উনাদের হাতে থাকলে বন্টনে সমতা আসবে। তাছাড়া লাইনে আমার চেয়েও বেশী ক্ষুধার্ত লোক থাকতে পারে।
সহানুভুতিশীল হতে গিয়ে বন্টনে অসমতা এনেছেন- এই ভেবে সাংবাদিক সাহেবের পাপবোধ হলো। এই ছেলের কাছে কি বলে ক্ষমা চাইবেন ভাষা হারালেন।
--
যাদের জাপান সম্পর্কে ধারণা আছে তারা সবাই জানেন...যদি ট্রেনে বা বাসে কোন জিনিস হারিয়ে যায়, অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ঐ জিনিস আপনি অক্ষত অবস্থায় ফেরত পাবেন। গভীর রাতে কোন ট্রাফিক নেই, কিন্তু পথচারী ঠিকই ট্রাফিক বাতি সবুজ না হওয়া পর্যন্ত পথ পার হচ্ছেন না। ট্রেনে বাসে টিকিট ফাকি দেয়ার হার (%) প্রায় শুন্যের কোঠায়। একবার ভুলে ঘরের দরজা লক না করে এক বাংলাদেশী দেশে গেলেন মাস খানেক পর এসে দেখেন, যেমন ঘর রেখে গেছেন, ঠিক তেমনই আছে।
এই শিক্ষা জাপানীরা কোথায় পায়?
সামাজিক শিক্ষা শুরু হয় কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে। সর্বপ্রথম যে তিনটি শব্দ এদের শিখানো হয় তা হলো-
কননিচিওয়া (হ্যালো) - পরিচিত মানুষকে দেখা মাত্র হ্যালো বলবে।
আরিগাতোউ (ধন্যবাদ) - সমাজে বাস করতে হলে একে অপরকে উপকার ক
থ্রী ইডিয়টস : (ফেসবুক ভার্সন)
আমির খান : ( ক্লাসে বসে হাসছিলো ।)
টিচার : আপনি হাসছেন কেন ?
আমির : অনেকদিন থেকেই ফেসবুকের পেজ অ্যাডমিন হওয়ার ইচ্ছা ছিলো । আজ হয়েছি । খুব মজা লাগতেছে স্যার !
টিচার : বেশী মজা নেয়ার দরকার নাই । টেল মি , হোয়াট ইজ পোস্ট ?
আমির : এনিথিং দ্যাট ইজ পোস্টেড অন ফেসবুক ইজ পোস্ট স্যার ।
টিচার : ক্যান ইউ প্লিজ এলাবোরেট ?
আমির : স্যার , পাবলিক ফেবুতে যাই ই দেয় , তাই পোস্ট । ঘুরতে গেলাম , ফটো দিলাম । পোস্ট স্যার । ম্যাচ দেখতে গেলাম , স্কোর দিয়ে দিলাম । পোস্ট স্যার । আসলে পোস্ট আমাদেরকে চারপাশ থেকে ঘিরে রেখেছে । ক্যাটরিনার পিক থেকে মেসির কিক পর্যন্ত , সব পোস্ট স্যার ! এক সেকেন্ডে কমেন্ট , এক সেকেন্ডে লাইক । কমেন্ট-লাইক , কমেন্ট-লাইক
টিচার : শাট আপ ! অ্যাডমিন হয়ে এগুলা করবা ? কমেন্ট-লাইক , কমেন্ট-লাইক ? চতুর , তুমি বলো তো ।
চতুর : পিকচার , টেক্সটস্ অর ভিডিওস পোস্টেড থ্রো মোবাইল অর ট্যাবলেট অর ল্যাপটপ অর ডেস্কটপ উইথ ডিফারেন্ট অপারেটিং সিস্টেম ইউজিং ইন্টারনেট অন ফেসবুক ইজ কলড্ আ পোস্ট ।
টিচার : বাহ !
আমির : কিন্তু স্যার , আমিও তো সেটাই বললাম , সোজা ভাষায় ।
টিচার : সোজা ভাষায় বলতে চাইলে অন্য কোথায় গিয়ে বলো , পেজের অ্যাডমিন হয়ে নয় ।
আমির : কিন্তু স্যার অন্য অ্যাডমিন রাও তো....
টিচার : গেট আউট !
আমির : ওহ , হোয়াই স্যার ?
টিচার : সোজা ভাষায় বেরিয়ে যান ।
(আমির চলে যেতে গিয়ে আবার ফিরে আসবে)
টিচার : কি হলো ?
আমির : একটা কাজ ভূলে গেছিলাম স্যার ।
টিচার : কি ?
আমির : এন ইউটিলিটি বাটন দ্যাট গিভ আস টু প্রোটেক্ট আওয়ার প্রাইভেট ডেটা , পিকচার , মেসেজ অর পার্সোনাল ইনফরমেশন ফর বিয়িং স্টোলেন অর ইউজড ফর ব্যাড পারপাস বাই হ্যাকারস অর অ্যানিওয়ান এলস্ ।
টিচার : কি বলতে চাও ??
আমির : লগআউট স্যার , লগআউট করতে ভূলে গেছি !
টিচার : তো সোজা ভাষায় বলতে পারো না ?
আমির : কিছুক্ষণ আগে ট্রাই করেছিলাম স্যার , কিন্তু সোজা সোজা আপনার পছন্দ হয় নাই !!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Elenga
Tangail
1974
SHOLAKURI, MADHUPUR, TANGAIL
Tangail, 2001
We basically provide all the services of internet. We have been doing this business for a long time and we have achieved a lot of success. Now we want to expand our business throu...
Shamsur Rahman Khan Pouro Super Market (Level-2), Victoria Road
Tangail, 1900
An internet Service provider
Balla Bazar
Tangail, 1973
We are one of the pioneer ISP located in the Balla Area. Our aim is to provide the Best Broadband In
221, Bahadipur, Bhuapur
Tangail, 1960
Poton Communication Provide You Simply reliable internet connection.
Himel Super Market, Bathuli Sadi Bazar , Basail
Tangail, 1903
Himel Wifi Network Service is providing high performance access to the global Internet via Himel Wifi Network network.
HOUSE NO 3 PURATON ZAILKHANA Road
Tangail, 1900
It Firm Offers Digital Marketing & Remote Learning.