Tv one
Nearby media companies
Uttara, Dhaka
Dhaka
Dhaka 1208
Dhaka
Jadovpur Sharsha, Jessore
You may also like
Stay tuned to TV Today
ডাকবাংলা পুলিশ ক্যাম্পের মাদক বিরোধী অভিযানে গাজা সহ একজন আটক।
ভোলায় বিয়ে বাড়ির গেটে টাকা দেয়াকে কেন্দ্র করে বর, কনে পক্ষের সংষর্ষ
=========
ভোলায় বিয়ে বাড়ির গেটে টাকা দেয়া- নেয়াকে কেন্দ্র দু’গ্রুপের সংঘর্ষ,ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। ঘন্টাব্যাপী মারামারিতে কনে, কনের বাবা, মা সহ উভয় পক্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। এতে পন্ড হয়ে গেছে বিয়ের অনুষ্ঠান। এদের মধ্যে ১২ জনকে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিয়ের প্যান্ডেল ঘরবাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে
দরির দামে গরু বেঁচে দিশেহারা ব্যক্তি
#অভিজ্ঞতা সবচেয়ে বড় অস্ত্র!
এক বৃদ্ধ ট্রেনে উঠেছে। উপরোক্ত বগিতে বৃদ্ধ একাই ছিলো।
হঠাৎ ১২ জন যুবক চলন্ত ট্রেনের ঐ বগিতে উঠেই চিৎকার করে গান গাচ্ছিলো। ছুরি দিয়ে আম কেটে কেটে খাচ্ছিলো ।
হঠাৎ একটি যুবক বলে উঠলোঃ
"চল আমরা ট্রেনের চেইনটা টেনে ট্রেনটাকে থামিয়ে দেই।"
২য় যুবকঃ "না দোস্ত, লেখা আছে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অন্যথায় ছয় মাস জেল।"
১ম যুবকঃ "আমরা একশো টাকা করে চাঁদা তুলি। বারোশো টাকা হবে বাকী সাত শো টাকা দিয়ে লাঞ্চ করবো। Let's fun friends" (বারোশো টাকা
তুলে ১ম যুবকের পকেটে রাখলো)
৩য় যুবকঃ "দোস্ত, আমরা চেইন টেনে ঐ বুইড়াটাকে দেখিয়ে দিলে পাঁচ শো টাকাও বাঁচলো Fun হলো। আমরা ১২জনে সাক্ষী দিলে টিটি মেনে যাবে।"
বৃদ্ধ কাঁদতে কাঁদতে হাত জোড় করে বললোঃ "বাবা, তোমরা আমার ছেলের বয়সী। কেনো আমাকে বিপদের মধ্যে ফেলবে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধের অনুরোধ অবজ্ঞা করে চেইনটা টান দিতেই। টিটি চলে এসে জিজ্ঞাসা করলোঃ "কে চেইন টেনেছে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধকে দেখিয়ে বললোঃ "ঐ চাচা মিয়া টেনেছে।"
টিটি বৃদ্ধকে বললোঃ "অকারনে চেইন টানলে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অথবা ছয় মাস জেল।"যুবকগুলো চিৎকার করে বললোঃ "স্যার, বুইড়া অকারনেই
টেনেছে। হো হো হো হো........."
বৃদ্ধ একটু দাঁড়িয়ে বললোঃ "টিটি সাহেব আমি বিপদে পড়েই চেইন টেনেছি।"
টিটি বললোঃ "কি বিপদ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "ঐ যুবকগুলো আমার গলায় ছুরি ধরে আমার বারো শো টাকা ছিনতাই করেছে।"
টিটি বললোঃ "কি সর্বনাশ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "দেখুন ঐ যুবকটির পকেটে টাকা আর ঐ ব্যাগে ছুরি।"
টিটি পুলিশ কল করে ১২জন যুবককে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলো।
তখন বৃদ্ধ তার পাকা চুল/দাড়ি দেখিয়ে যুবকগুলোকে বললোঃ "এইগুলো বাতাসে পাকে নাই!!! কথায় আছে 'বাপের আগে বা*ল ন ফালাইছ'। তরা হেইডাই করছোস। এখন বুঝ কত পাঁকা চুলে কত কেরামতি!!! " 😂😂😂
কার্টেসিঃ কালেক্টেড বাবা।
হে আল্লাহ আপনি সবার মা-বাবাকে জান্নাত দান করুন
আমিন..!
কিছু বলে যান
Exp-36:06:23
তুমি ফুলের গন্ধ নিলে,
আমি ভাতের গন্ধ পাবো।
ড্রাইভারের দক্ষতা ও সাহসী পদক্ষেপে ডাকাতদলের পরাজয়
ঝড় বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগের দৃশ্য...
লোকেশন : চলনবিল তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ।
বিদায় কিংবদন্তি!!!
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কুষ্টিয়া জেলা মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের আয়োজনে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত।
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজেউন।
শেষ পর্যন্ত মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে আজ শনিবার ভোর ৪ঃ১৫ মিনিটের সময় দুনিয়ায় মায়া ত্যাগ করলেন আড়াই বাড়ী দরবারের পীর গোলাম সরওয়ার সাঈদী!
মহান আল্লাহ ওনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদা দান করুন।
আমীন।
#সচেতনতামূলক_পোস্টঃ
এসি এভাবে ব্লাস্ট হয় জানা ছিল না। এখন এসি ব্লাস্ট হচ্ছে, এসি রুমে অগ্নিকাণ্ডে মানুষ মারা যাচ্ছে।
গুগল করে একটা লেখা পেলাম, গরম অনেক বাড়ছে, এবং অনেকেই এসি কিনছেন খুব একটা চিন্তা না করেই। ইনভারটার শব্দটি দেখলেই লাফিয়ে পড়ছেন। তবে কষ্ট করে হলেও একটু দেখবেন যে কুল্যান্ট যেইটা ব্যাবহার হচ্ছে, সেইটার নাম R22 নাকি R410a নাকি R32
একটু উদ্ভট শুনালেও, এইটা বেশ ইম্পরট্যান্ট। ২০২০ সালের পর (মানে কয়েক মাস পরেই) মূলত R22 গ্যাসটি অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হচ্ছে। কারণ এইটা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক এবং ওজন লেয়ারের অনেক ক্ষতি করে।
কারণ বাজার সয়লাব আরও খারাপ কুল্যান্ট দিয়ে বানানো এসিতে, যেগুলো ফ্লেমেবল (আগুন ধরে)। উত্তরায় আস্ত এক ফ্যামিলি এসি ব্লাস্ট হয়ে আগুনে পুড়ে গেল না? সেইটা হয়েছিল কারণ এসির মধ্যে আগুন ধরে এমন কুল্যান্ট ছিল। কমদামী কুল্যান্ট এর মধ্যে আগুন ধরে। সহজ হিসাব। আজকে না ধরলে কালকে ধরবে। ধরবেই। মাফ নাই। স্টেডিয়াম মার্কেটে ব্রান্ড এর সিল মারা এসি গুলোতে মূলত এই ধরনের গ্যাস ব্যাবহার করা হয়।
R22 তে আগুন কম ধরে। কিন্তু তবুও আপনি কেন R22 থেকে দূরে থাকবেন? কারণ তিন চার বছর পর এই গ্যাসটির প্রডাকশন অনেক আংশেই কমে যাবে (অলরেডি যাচ্ছে, এবং উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই পাওয়া যায়না)। তো যেইটা হবে, তা হচ্ছে যে আপনি কয়েক বছর পর এসি নষ্ট হলে ঠিক করতে যেয়ে অসুবিধায় পড়ে যাবেন।
বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন অনেকগুলো এসিতেই কুল্যান্ট হিসেবে R22 ব্যাবহার হয়। থাইল্যান্ড এর জেনারেল, গ্রি, মিনিস্টার, ওয়াল্টন, চিগো, মিডিয়া, ইত্যাদি ব্র্যান্ডের অনেকগুলোর মধ্যেই R22 ব্যাবহার হয়।
তো কি কিনবেন? R410A/R32 কিনবেন। এটাতে আগুন ধরেনা। ওজন ডিপ্লিট করেনা। যদিও গ্লোবাল ওয়ার্মিং এইটা ব্যাবহারেও হয়, তবুও এইটা খারাপের ভাল।কিন্তু R32, R410A এর থেকেও ভালো। এটাতে গ্লোবাল ওয়ার্মিং ও কম আবার কম ফ্লেমেবল। এখন বেশিরভাগ এসি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই R32 এর দিকে ঝুঁকছে।
😍 সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ও নিরাপদে থাকুন �
যেদিন নারকেল গাছটি লাগিয়ে ছিলাম, সেদিনই আমার ছেলেটির জন্ম হয়। জন্মের সময় তার মা মারা যায়। ছেলেটিকে নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়ে যাই। সারাক্ষণ তার পেছনে লেগে থাকতে হত।
একদিন দেখি গাছটি পানির অভাবে মারা যাচ্ছে। আমার পরিস্কার মনে আছে যখন একটু পানি নিয়ে গাছটির কাছে গেলাম তখনি ছেলেটির কান্নার আওয়াজ কানে আসে। আমি তড়িঘড়ি করে পানি ফেলে দৌড়ে এসে বাচ্চার মুখে দুধের বোতল তুলে দেই।
আসলে গাছটির উপর সেদিন বড় অবিচার করেছিলাম। সে ওসব মনে রাখেনি, আজও আমাকে নারকেল দেয়। এক জোড়া নারকেল চল্লিশ টাকা বিক্রি করে অনেকটা উপকার পাই। কিন্তু আদরের দুলালের কাছে চল্লিশটি পয়সাও চাওয়ার সুযোগ পাই না। 😥
কথাগুলো মনে পড়লে গাছটির গোড়ায় বসে মন ভরে কেঁদে নিই। গাছটিকে জড়িয়ে ধরে চোখটাকে ঘষে মুছে নেই, বলি "নে আজ তোকে বড় মুল্যবান জল দিলাম, তুই দোয়া করিস তবুও যেন খোকা সুখে থাকে। কারন আমি তো বাবা"।😥
-সংগৃহীত
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ আওয়ামী লীগের ভিতরে আন্তঃকলহ সৃষ্টি করা হয়েছিল, সেটাও ছিল সামাজ্যবাদী ষড়যন্ত্র। স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশে ছাত্রলীগ থেকে বেরিয়ে গিয়ে বৈজ্ঞানিক ছাত্রলীগ করা এবং বৈজ্ঞানিক ছাত্রলীগ করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সৃষ্টি; এটি ছিল একটি আমেরিকার ষড়যন্ত্র।”
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে ।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আমি লিখছি। আবার কিছু কথা আছে, এগুলি এখনে বলা যাবে না। সেই কথা লেখা যাবে। বইটি আমার প্রকাশ করার কথা, আমার মৃত্যুও পওে প্রকাশ হবে।এমন কিছু ঘটনাবহ আছে, যা এখনি প্রকাশ করা যাবে না।
এবিষয়ে নানক বলেন,আমরা ১৫ আগস্ট আসলে বঙ্গবন্ধুর কথা বলি। বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছে, তাদের কথা বলি। কিন্তু একবারও কি প্রশ্ন করেছি, আমার বিবেকের কাছে? যে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশটি স্বাধীন হল, সেই দেশটি কি স্বাধীন হয়েছিল সাফ কওলা দলিলের মধ্যে দিয়ে? কোন প্রেমচুক্তির মধ্য দিয়ে? কোন এগ্রিমেন্টের মধ্যে দিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল? সেদিন স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল। পৃথিবীর একটি মস্ত বড় এক পরাশক্তির সঙ্গে লড়াই করে ভারতের সহযোগিতা নিয়ে, ভারতের সহায়তায় এ বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল।
যে চীন-মার্কিন শক্তি; আমার স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধীতা করেছে, পাকিস্তানীদের অস্ত্র দিয়েছে। সর্বশেষ বাংলার মাটিকে পুড়ে লাল করে দেয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৭ম নৌ বহর পাঠিয়েছিল বঙ্গোপসাগরে। এই বাংলার স্বাধীনতাকে চিরদিনের জন্য পুড়ে ছারখার করে দেয়ার জন্য। সেই আমেরিকার কথা, সেই আমেরিকাকে কেন আমরা আমলে নেইনি। অর্থ্যাৎ সেই পাক-মার্কিন শক্তি। তারা আমাদের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারে নাই। একদিকে স্বাধীনতা অর্জন করেছি আরেকদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে এবং ৯০ হাজার পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশে আত্মসমর্পণ করে আমাদের কাছে তারা বঙ্গবন্ধুর সেলের পাশে কবর খোঁড়ার পরও কবর দিতে পারে নাই। ওরা আমাদের মুজিবকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। ‘এটাই ছিল পাকিস্তানিদের এক বিরাট পরাজয়। তারা মানতে পারে নাই।’
‘আরেকদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে রাজাকার, আলবদর, আলশামস, জামায়াত, মুসলীম লীগরা পরাজিত হল, তারা চুপ করে বসে ছিল না? তারা শক্তি সঞ্চয় করেছে। সেই শক্তি সঞ্চয় করে তারা ওত পেতে থেকেছে ? সেই শক্তির সাথে আমারা আমাদের নেতাকে মহান শিক্ষককে আমরা আমাদের নিরাপত্তা দিতে পারিনি।
‘এই নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের বিশ্লেষণ করা উচিত? কারণ সেই নিরাপত্তা আর আজকের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা; এই সব মিলিয়েই আমাদের ভাবনার বিষয় রয়েছে? সেদিন যেমন তার সরকারি অফিস এবং ধানমন্ডির ৩২নম্বরের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন ২৫ জন সেনাসদস্য, বাকি সব পুলিশ বাহিনীর সদস্য। মোট ২০০জন দায়িত্বে ছিলেন।
জাতির পিতার বাসভবনের সেদিনের নিরাপত্তার বিবরণ তুলে ধরে নানক আরও বলেন, আমি এটা স্টাডি করছি। কি কারণে ওখানে নিরাপত্তা দেয়া হয়নি? তবে যারা ওখানে দায়িত্বে ছিলেন, যে স্বল্পসংখ্যক দায়িত্বে ছিলেন, তাদের চৌদ্দ পুরুষের ইতিহাস কেউ কোনদিন খোঁজে নাই, তারা কারা? তারা কোন পরিবার থেকে এসেছে। তাদের অরিজিন কি? তাদের ব্ল্যাড গ্রুপ কি?
‘আমি একটি জিনিস বলবো, যা আমাদের দেশের কিছু মানুষ বলে, কিছু উচ্ছৃংখল সামরিক সৈনিকরা বেপরোয়া হয়ে ঝোঁকের মাথায় জাতির পিতা রাষ্ট্রের ¯্রষ্টাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রে অংশ নেয়। আমি এতো সহজভাবে দেখি না। আপনাদের মনে রাখতে হবে, আমি যে কথাগুলি বলছি, সেই কথাগুলি আপনাদের মনে রাখতে হবে। আমার নেত্রী, আমাদের নেত্রী আমাদের কেন্দ্রবিন্দু, যিনি ১২বছর যাবৎ দেশ চালাচ্ছেন, তার জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে শক্র কারা? সেই শত্রুর শক্তি কি? সেই শত্রু কোন পথে হাঁটছে?
বৈশি^ক পরাশক্তির ষড়যন্ত্র বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ও ক্ষমতাচ্যুতির ঘটনার উদাহরণ দিয়ে নানক বলেন, এসকল হত্যাকান্ড বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সকল হত্যাকান্ড ও ক্ষমতাচ্যুতির পিছনে রয়েছে, সা¤্রাজ্যবাদীশক্তির মদদে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম হলো কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। ১৯৫৯ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ১৯৭৬ সালে দেশের প্রেসিডেন্ট পদ গ্রহণ করেন।২০০৮ সালে প্রেসিডেন্েটর পদে থেকেই অবসর গ্রহণ করেন। তার ৫০ বছরের শাসনকালে তাকে সর্বমো ট ৬৩৮বার হত্যা করতে চেষ্টা চালিয়ে ষড়যন্ত্রকারী, সা¤্রাজ্যবাদী গোষ্ঠী সফল হয় নাই।
‘কিন্তু দুঃখজনক দুভার্গ্য হলো, আমরা এতো বড় যুদ্ধ করলাম, এতো বড় লড়াই করলাম, এতো বড় পরাশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করলাম, সপ্তম নৌ বহরকে পাঠিয়ে দিলাম, খাদ্য সংকট সৃষ্টি করার জন্য আমার চালের জাহাজ ডুবিয়ে দিল যারা? যারা মানুষকে না খেয়ে মেরে শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে গণবিদ্রোহ সৃষ্টির জন্য যারা চেষ্টা করলো, তাদের সম্পর্কে আমরা সতর্ক হলাম না!
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, সেদিন আওয়ামী লীগের ভিতরে ছিল আন্তঃকলহ। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ আওয়ামী লীগের ভিতরে আন্তঃকলহ সৃষ্টি করা হয়েছিল, সেটাও ছিল সামাজ্যবাদী ষড়যন্ত্র। আরেকদিকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশে ছাত্রলীগ থেকে বেরিয়ে গিয়ে বৈজ্ঞানিক ছাত্রলীগ করা এবং বৈজ্ঞানিক ছাত্রলীগ করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সৃষ্টি; এটি ছিল একটি আমেরিকার ষড়যন্ত্র।”
‘‘লক্ষ লক্ষ লোকের ভীড় হতো। মনে করতো এই লোক সব জাসদের। ওরা কারা? কারা ওই পল্টনে জমায়েত করত? বঙ্গবন্ধুর বিরোধীতা করে, শেখ মুজিবকে গালাগালি করে? আস ম রব, সিরাজুল আলম খানেরা।
নানক দাবি কওে আরও বলেন, সেই কারণে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যারা পরাজিত হয়েছিল সেই রাজাকার, আলবদর, আলশামস, ঢাকায় যারা ছিল, যারা বিভিন্ন জেলা উপজেলা গ্রাম থেকে পালিয়ে এসেছিল, সব ওই জায়গায় গিয়ে আত্মতৃপ্তি পেত। কাজেই ষড়যন্ত্র ছিল প্রকট। সেদিন কে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করেছিল, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর বাড়ি ঘেরাও দিয়েছিল? আজকে তাই আপনাদের এক কথাগুলো এই কারণে বললাম।
ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমাদের পরিস্থিতি জানতে হবে? পত্রিকা পড়তে হবে।পরিস্খিতি জানতে হবে? নেত্রী শেখ হাসিনার দল করি, নেত্রী শেখ হাসিনা কি বললেন, সেই বক্ততা শুনতে হবে। সেই বক্ততার মাঝে কি ঘ্রাণ আছে, কি নির্দেশনা আছে, কি ইঙ্গিত আছে, সেগুলো আমাদের বোঝা কর্তব্য।
আজকেও শেখ হাসিনা বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শক্রুর মোকাবেলা করতে হচ্ছে। আর যেহেতু মোকাবেলা করতে হচ্ছে, সেই কারণেই আমরা দেখছি, বাংলাদেশে আগুন সন্ত্রাস,বিএনপি জামায়াতের সন্ত্রাস, তান্ডব জ¦ালাও পোড়াও সবকিছুই করছে।”
বঙ্গবন্ধু হত্যার ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলেন, ফাঁসি কার্যকর হয়েছে, ওরা কি ভুলে গেছে, ওরা কি ছাড়বে আমাদের। ওরা কি চুপ করে বসে আছে। ওদের কাছে টাকা আছে। ওদের কাছে অর্থ আছে।ওরা লন্ডনে তারেকের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে? কাজেই আপনাদের আজ প্রস্তুত থাকতে হবে।
সভায় প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল , বিশেষ বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া , ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য্য। সভায় সভাপতিত্ব করেন সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ হোসেন পারভেজ এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হাকিম সমরাট।
সাহেদ বললেন 'বুকে ব্যথা', হাসপাতালে দেখা গেল মিছে কথা রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের সময় বুকে ব্যথার কথা বললে হাসপাতালে নেওয়া হয় বিতর্কিত রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. .....
না ফেরার দেশে চলে গেলেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান,,,,,
বীর মুক্তিযোদ্ধা সকলের প্রিয় মুখ, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার কুলচারা গ্রামের বাসিন্দা কলামিষ্ট বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা ইউনিটের কমান্ডার আব্দুস শুকুর বাঙ্গালী আশু বাঙালি আজ বিকাল ৪টায় বার্ধক্যজনিত রোগে নিজ বাসভবনে মৃত্যুুবরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
রাইফেল হাতে এই কিশোর মুক্তিযুদ্ধার ছবিটা কত জায়গায় কতবার যে দেখেছি তার কোনো ইয়ত্তা নেই। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে, পোস্টারে, ফেস্টুনে কিংবা ক্যালেন্ডারে। যতবারই দেখেছি ততবারই মনে মনে খুব জানতে ইচ্ছে করতো তিনি কি বেঁচে আছেন, নাকি শহীদ হয়েছেন? তবে ফেসবুকের কল্যাণে জানলাম তিনি বেঁচে আছেন। তিনি হলেন কিশোর মুক্তিযোদ্ধা আবু সালেক(বীর প্রতীক)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উচ্চ বিদ্যালয় ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র ছিল আবু সালেক। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেলে বই খাতা পেলে সীমানা পেরিয়ে কিশোরটি চলে গেল ভারতের আগরতলায়। সেখানে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে লোক বাছাই চলছিলো। কিন্তু আবু সালেক বয়সে ছোট হওয়াতে ওকে কেউ-ই যুদ্ধে নিতে চাইলো না। বাছাইয়ে না টিকে কান্নায় ভেঙে পড়লো ছেলেটি। ওর কান্না দেখে বাধ্য হয়ে ওকে যুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ দিতে হলো দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসারদের। আগরতলা থেকে আবু সালেক নিয়ে যাওয়া হলো মেলাগড় ক্যাম্পে। তারপর বড় যোদ্ধাদের সঙ্গে কিশোর আবু সালেক শুরু করল দেশকে স্বাধীন করার যুদ্ধ। এমনি একদিন ওরা ভীষণ যুদ্ধ করছিলো চন্দ্রপুর গ্রামে। আবু সালেক সেই যুদ্ধে ছিল বাংকারে। প্রচণ্ড গোলাগুলি চলছে। মুক্তিবাহিনীর একপর্যায়ে টিকে থাকাই মুশকিল হয়ে দাঁড়াল। এখন ওদের সামনে একটাই রাস্তা, পিছু হটতে হবে। আর পিছু হটতে হলে একজনকে তো ব্যাকআপ দিতে হবে। নইলে যে সবাই মারা পড়বে। এগিয়ে এলো সবার ছোট কিশোর আবু সালেক। ছোট্ট কাঁধে তুলে নিল বিশাল এক দায়িত্ব। ক্রমাগত গুলি করতে লাগল পাকবাহিনীর ক্যাম্প লক্ষ্য করে। আর সেই অবসরে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে গেল অন্যরা। ও কিন্তু গুলি করা থামাল না । তার গুলির ধরন দেখে পাকবাহিনী মনে করল, মুক্তিযোদ্ধারা খুব সংগঠিতভাবে আক্রমণ চালাচ্ছে। ফলে ওরাও পিছু হটে গেল। বাংকারে থেকে গেল শুধু আবু সালেক। একসময় রাত শেষ হয়ে সকাল হয়ে গেল। মুক্তিযোদ্ধারা ভেবেছিল আবু সালেক নিশ্চয়ই শহীদ হয়েছে। কিন্তু বাংকারে গিয়ে সবাই দেখল কিশোর আবু সালেক একা বাংকারে বসে আছে।
তথ্য সূত্রঃ মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর
শুভ জন্মদিন
ঢাকা-১৭ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা
জনাব আকবর হোসেন পাঠান চিত্রনায়ক ফারুক ভাই
আলোকিত মানুষ, অসম্ভব মেধাবী, মনোমুগ্ধকর বাচনভঙ্গি, লেখক, গবেষক, রাজনীতি বিশ্লেষক, আমার ভীষণ প্রিয়,,,, অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান এর আজ ৬২ তম জন্মবার্ষিকী। এধরণের মেধাবীরা সাধরণত ক্ষণজন্মা হয়ে থাকেন । জন্মদিনে অনেক শুভ কামনা সহ আপনার দীর্ঘ জীবন কামনা করছি,,,,,,,,,,,,,,,
বাবা❤️
আজ ময়মনসিংহে মাইক্রোবাস গতি হারিয়ে পুকুরে ডুবলে একই পরিবারের ০৭ জন মারা যান!
শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত বাবা চেষ্টা করেছেন সন্তানকে বাঁচাতে কিন্তু পারেন নি!
নিজের মৃত সন্তানকে বুকে নিয়ে মাটিতে শুয়ে আছেন বাবা!
বাবারা বুঝি এরকমই হয়..😥😥😥
৩৮ তম বিসিএসের রেজাল্ট দেওয়ার পর অনলাইন অফলাইন গরম হয়ে গিয়েছিলো- ডাক্তার ইঞ্জিনিয়াররা কেন তাদের লাইন ছেড়ে জেনারেল ক্যাডারে আসে, কেন ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ হয়?
এই যে দেখেন- ইনি রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগের একজন ইঞ্জিনিয়ার, নিজের লাইন ছেড়ে যান নাই। নিজের লাইনে থেকে যখন পুঠিয়ার ভূমি অফিস তৈরীতে সরবরাহ করা নিন্ম মানের মাল মশলা নিয়ে অভিযোগ করেন তখন ঠিকাদারের লোকেরা এসে মেরে গেছে।
আজকে এই লোক ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ হলে তার গায়ে কেউ হাত তোলার সাহস পাইতো?
কয়েকদিন আগে এরকমই বুয়েটের আরেক ইঞ্জিনিয়ারকে মাত্র কয়েক হাজার টাকা দিয়ে খুনী ভাড়া করে মেরে ফেলা হইসে নিন্ম মানের কাজের কারণে বিল আটকে রাখায়। তিনি ছিলেন বুয়েট পাশ, সততার জন্য সুনাম ছিলো তার।
আর ডাক্তারদের কথা কী বলবো। প্রত্যন্ত অঞ্চলে উনাদের ডিউটি করতে হয় জান হাতে নিয়ে। হায়াত মউত আল্লাহর ইচ্ছা হলেও, রোগী মারা গেলে আত্মীয় স্বজনরা দোষটা চাপায় ডাক্তারদের উপর। ৫-৬ বছর খেটে ডাক্তার হয়ে ইনারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডিউটি করেন যেন মানুষ মারার জন্য!! এই করোনার মধ্যেই বহু মানুষকে বিনা পয়সায় চিকিৎসা দেওয়া এক বয়স্ক ডাক্তারকে উপর্যুপরি আক্রমণ করে মেরে ফেলা হইসে। সেটার ভিডিওও আছে। বিচার হইসে সেটার?
যে দেশে পেশাদারী দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বর্বর সন্ত্রাসী ঠিকাদার আর রোগীর আত্মীয় নামক একদল পশুদের হাতে প্রাণের ঝুঁকিতে থাকা লাগে, সেখানে কারো মেধা ও যোগ্যতা থাকলে সে নিরাপত্তা ও ক্ষমতা আছে এমন পদে যাওয়ার চেষ্টা করবে না কেন? এদেশে কোন টেকনিকাল পদ তো সেজন্য খালি থাকে না! কোথাও ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার চাইলে ঠিকই হাজার হাজার আবেদন পড়ে!
ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার সহ সততার সাথে আপোষহীন সব পেশাদারদের নিরাপত্তা চাই। আর কে নিজ মেধা ও পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে কোন পদে নির্বাচিত হচ্ছে তা নিয়ে অন্যদের অযাচিত নাক গলানোও বন্ধ হোক :)
-মোঃ আসিফ-উর রহমান
⚠️ সঠিক সময়ে শিশুর টিকাদান না হলে, ওদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং নতুন করে রোগের প্রাদুর্ভাব হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
তাই প্রতিটি শিশুর টিকাদান নিশ্চিত করতে এ #করোনাভাইরাস মাহামারিতেও বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে টীকাদান কর্মসূচী চলছে। বিস্তারিত তথ্য পেতে আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করুন।
একবিংশ শতাব্দীর রাজনীতি আর জনসভার সাথে এই পরিবর্তিত নামগুলো শ্রুতিকটু,দৃষ্টিকটু ও বেমানান।এই নামগুলো বেমানান শুধু নয়,আমার মনে হয় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা এই নামগুলো নিজের নামের পাশে ব্যবহার করতে স্মার্টনেসের কমতি অনুভব ও করবেন।
তাই আদিমযুগে আর ফেরত না গিয়ে আধুনিকতার সাথে থাকাই মঙ্গল,যদিও শব্দগুলো শুদ্ধ বাংলা শব্দ।
অতিরিক্ত খাবার যেমন অতিরিক্ত রোগের সৃষ্টি করে তেমনি অতিরিক্ত ঔষধও নতুন নতুন রোগের জন্ম দেয়।
-বেন জনসন
একান্নবর্তী পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। তখনও রান্নাঘর কিচেন নামে অপরিচিত। মডিউলার কিচেন তো রকেট সায়েন্স ঐ সময়ে। ভোর থেকে শুরু হতো সাজ সাজ রব। কর্তাদের চা, খোকাদের দুধ আর ব্যতিক্রমী বড় খোকা বা ছোট খোকার লেবু দেওয়া গরম জল। জলখাবার এর পর্ব মিটতে মিটতে চলতো কাটাকুটী আর গপ্পো। সাধারণত এই রান্নাঘরে একটা অঘোষিত নেত্রী থাকতো তার নজর থাকতো সব কিছুই। শিল নোড়ার ভার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাড়ীর সবচেয়ে পুরোনো গৃহকর্মীর হাতে থাকতো। পুরো রান্না ই হতো বাঁটা মশালা তে । সব্জি কাটাকুটীর দায় পড়তো বাড়ির মেয়ে ও নতুন বিয়ে হয়ে আসা বউদের। এনারা সঠিক প্রশিক্ষণ পেয়ে পরবর্তী কালে রান্নার মহাগুরুতে পরিনত হতো। এই রান্না ঘর থেকে যে অমৃত পরিবেশিত হতো সেগুলো যথাক্রমে - সব্জি ডাল, তিতা ডাল, আম ডাল, হিং দিয়ে অড়হর ডাল, নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল।
ভাজা থাকতো আলু, বেগুন, কুমড়ো ফুল, বড়ি এছাড়া লাউয়ের খোসা ভাজা থেকে আলুর খোসা ভাজা পোস্ত দিয়ে।
সাদা তিল দিয়ে শুক্তো একথালা ভাত উড়িয়ে দেওয়া জন্য যথেষ্ট।
এছাড়া কাঁচা কলা খোসা কাচা লঙ্কা কালোজিরা আর রসুন দিয়ে বাটা খাওয়ার জন্য বহু বহু দুর হেঁটে চলে যাওয়া যাবে। আর দোসর নারকেল আর সর্ষে দিয়ে মান বাটা। এই মান বাটা খেয়ে অনেকের অভিমান ধুলোয় গড়াগড়ি খেয়েছে নিশ্চিত। তাছাড়া এচোঁড় মোচা পটল ছানার ডালনা ধোঁকার ডালনা এই রান্না ঘর গুলোতে আলো করে থাকতো। আগে মাছ টা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বেশি হতো - তার ফিরিস্তি দিতে গেলে ফোনের চার্জ শেষ হয়ে যাবে। তবুও চিতল মাছের মুইঠ্যা, কই হরগৌরী, ইলিশ পাতুড়ি ভেটকি পাতুড়ি ঝাল ঝাল মৌরালা বা ডিম ভরা ট্যাঙ্গরা। কালো জিরা কাঁচা লঙ্কা দিয়ে পাবদা বা ইলিশ তেল দিয়ে কাঁচা লঙ্কা আর নুন দিয়ে গরম ভাত। মাছের কাঁটা চ্চচড়ি মাঝে গেস্ট অ্যাপ্যারেন্স হতো! তাতেই সব কিছুই মাত। পেঁপে আর বড় বড় আলু দিয়ে মাংসের ঝোল আর নামানোর ঠিক আগে বাটনায় করা গরম মশলা আর সাথে লেবু এই ছিলো রবিবার গুলোর বিলাসিতা। আমের চাটনী অম্বল, জলপাই, চালতা এই গুলো ছিলো শেষ পাতের অহংকার।
এছাড়া ঘুঘনি আলুর দম মালপোয়া পিঠে পুলি এই গুলো মাঝে মাঝে হানা দিত খাওয়ার পাতে।
বাড়ীর সবাই কে খাইয়ে তারপর এই মহারথীরা একটু বিশ্রাম নিতো। কখনো কখনো আচমকা চলে আসা মানুষ জন ও চাট্টি ভাত খেয়ে নিস্তার পেত। আর এই করতে গিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাড়ীর জেঠিমা রাঙ্গা মা মনিমারা আধাপেটা খেয়ে কাটাতো মুখ মিষ্টি করে। অনেকের জীবনে অনেক অপ্রাপ্তি এরা ঐ উনুনের ধোঁয়া তে কখনও ফোঁড়নের ঝালে আসা চোখের জল টা সব দুঃখের সাথে মিশিয়ে ফেলতো অবলীলায়।
আমার বড় মা, মেজ মা, ভালো মা রাঙ্গা মা আর আমার মা মনি মা যেখানেই থেকো ভালো থেকো।
ফটো সংগৃহীত।
লেখাটা ও সংগৃহীত।
মেহেরপুর গাংনী উপজেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভিযান চলমান।
তাই বলে মাছের কি প্রাণ নাই! কত নিষ্ঠুর মানুষ!
আশুলিয়া জিরাবো এলাকায় বেপারী বাড়ীর ৫ ভাই মিলে ৪০ বিঘা আয়তনের জলাশয়ে মাছের চাষ করেছিলেন। ২২ বছর ধরে এই কাজই করছেন তারা। অনেক বড় প্রজেক্ট। সহ্য হলো না প্রতিবেশীদের। পুকুরে ঢেলে দিলেন বিষ।
তাদের সেই ইর্ষা,শত্রুতা আর প্রতিহিংসার বলি হলো লাখো জলজ প্রাণী। এক রাতেই মরে ভেসে উঠলো সব মাছ।
করোনা আসলে আমাদের কিছুই শেখায় নি। পৃথিবী বোধহয় আর বদলাবেও না! মানুষ আর মানুষ হবে না।
সমাজে এরকম ভাল মানুষের অভাব নেই! এভাবেই চলবে শেষ দিন পর্যন্ত! আহা, জীবন!
মেহেরপুর ২ আসনের এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন ও তার স্ত্রী সন্তান করোনা আক্রান্ত
August 13, 2020 9:40 pm
মেহেরপুর প্রতিনিধি:
মেহেরপুর ২ গাংনী আসনের সংসদ সদস্য মো: সাহিদুজ্জামান খোকন সহ ১০ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাড়ে ৭ টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেহেরপুরের সিভিল সার্জন ডা; মো: নাসির উদ্দীন। এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩শ’২৪জন।
মেহেরপুরের সিভিল সার্জন ডা: মো: নাসির উদ্দীন জানান, কুস্টিয়া পিসিআর ল্যাব থেকে ২৪টি নমুনা পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সংসদ সদস্য মো: সাহিদুজ্জামান খোকন ও তার স্ত্রী সন্তান সহ মোট ১০ জনের করোনা পজেটিভ এসেছে। আক্রান্তরা হলেন, সংসদ সদস্য মো: সাহিদুজ্জামান খোকন,স্ত্রী লাইলা আরজুমান বানু শিলা,বড় ছেলে সামিউজ্জামান সাইফ,ছোট ছেলে সামিউজ্জামান সামি,শামিম পারভেজ,জাহিদুল ইসলাম,রাশিদুল ইসলাম, মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের তুহিন রহমান (৩৩) ও মোঃ আজাদ (৫৪) এবং মুজিবনগর উপজেলার আনান্দবাস গ্রামের নজরুল ইসলাম (৫৫) ।
মেহেরপুর সিভিল সার্জন ডাক্তার নাসির উদ্দিন জানান, করোনা ভাইরাস সন্দেহে সোয়াব পরীক্ষার জন্য যে নমুনা পাঠানো হয়েছিল তার মধ্যে আরো ২৪ জনের রিপোর্ট এসেছে যার ১০টি পজিটিভ ও বাকি ১৪ জনের নেগেটিভ রিপোর্ট । নতুন পজিটিভের মধ্যে মেহেরপুর সদর ২ টি, গাংনী উপজেলায় ৭টি এবং মুজিবনগর উপজেলায় ১টি। এ সকল রিপোর্ট কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল দেওয়া হয়।
জীবনের উপলব্ধি-
ছবির লোকটি সাদিও মানে, একজন ফুটবলার। বর্তমানে লিভারপুলের হয়ে খেলছেন। তাঁর শুধু সাপ্তাহিক আয় প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা।
ছবিটি দেখুন। হাতে তাঁর ভাঙ্গা আইফোন। এমন ভাঙ্গা ফোন ব্যবহার করেন কেন, সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমি সার্ভিসিং করে নেবো। তাকে বলা হলো, আপনি নতুন একটি মোবাইল কেন নিচ্ছেন না?
উনি বললেন, "এমন মোবাইল চাইলে হাজারটা কেনা যায়। চাইলে ১০ টা ফেরারি, ২ টা জেট বিমান, হাজার খানেক ডায়মন্ডের ঘড়ি কিনতে পারি। কিন্তু এসব কী আমার সত্যিই প্রয়োজন? এগুলো শুধু বৈষয়িক বিষয় ছাড়া আর কিছুই নয়। মানুষের রুচি খুবই নিম্নমানের না হলে কেউ বিশ-ত্রিশ হাজার ডলারের ঘড়ি হাতে দিয়ে ঘুরবে না। আর এসবের মাধ্যমে আমার এবং সমাজের কোন উপকারে আসবে? যেই মুহুর্তে আমার নিঃশ্বাস শেষ, সেই মুহুর্ত থেকে এসবের মালিকানাও শেষ।"
সাদিও মানে আরও বলেন, দারিদ্র্যের কারণে আমি পড়ালেখা করতে পারিনি। আমি শিক্ষিত না। তাই হয়তো শিক্ষার গুরুত্ব বুঝেছি। দরিদ্র ছিলাম বলেই হয়তো জীবনের আসল অর্থ বুঝেছি। কিন্তু দুনিয়ায় আজ যারা বড় শিক্ষিত, তারাই শিক্ষার গুরুত্বটা ঠিকঠাক বুঝছেন না। যদি বুঝতেন, তবে দুনিয়াতে এতো অভুক্ত শিশু না খেয়ে রাতে ঘুমোতে যেত না। মানুষ দিন দিন এভাবে ভোগ-বিলাসের কয়েদি হয়ে উঠত না। আমি নিজের বিলাসবহুল বাড়ির পরিবর্তে অসংখ্য স্কুল তৈরি করেছি, দামি পোষাকে ওয়াড্রব ভর্তি না করে বস্ত্রহীন মানুষকে বস্ত্র দিয়েছি, নিজে দামি গাড়ি চালানোর পরিবর্তে অগণিত স্কুল শিক্ষার্থীদের স্কুল বাসের ব্যবস্থা করেছি, প্রতি সপ্তাহে সপ্তাহে দামি রেস্টুরেন্টে না খেয়ে অগণিত ক্ষুধার্ত শিশুর খাবারের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমি কোথা থেকে উঠে এসেছি, এটা আমি জানি।
কী বুঝলেন? এটাই তো হওয়ার কথা ছিল, জীবনের উপলব্ধি তো এটাই। তবে জীবনকে উপলব্ধি করতে চাই না আমাদের সবাই। আমরা শেকড়কে ভুলে যাই অনেক সময়। নিজের অতীত ভুলে যাই, নিজে কোথা থেকে উঠে এসেছি সেটা ভুলে যাই। শিখরে উঠে শেকড়কে ভুলে যাওয়া চলবে না। তখন নিজের অস্তিত্বকেই অস্বীকার করা হয় মূলত...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Tejkunipara
Dhaka
Tejkunipara
彡ᴛʜᴇ ᴋᴀᴢᴏʟ ᴍᴀꜱᴛᴇʀ彡 is digital creator & science technology experiment vloger content uploader
4/A Indira Road, Mahabub Plaza (6th Floor), Office #707 Farmgate, Dhaka
Tejkunipara, 1215
Former Vice President: Dhaka Polytechnic Institute (DPI) CEO: UNITECH BANGLADESH
Tejkunipara
Hello everyone I'm Imran Hasan. I'm a video creator. Make YouTube videos on health and fitness tips, skin and hair care tips, art of living, science & technology.
93, Kazi Nazrul Islam Avenue, Kawran Bazar
Tejkunipara, 1215
The Daily Vorer Pata, Bengali news media of Bangladesh in both print and online.