Hijama Care Dhaka
Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de Hijama Care Dhaka, Santé, Al Markajul Islami Hospital, Ammi Moussa.
"যখন কেউ রাসূলুল্লাহ সা:- এর কাছে এসে মাথাব্যথার কথা বলত,
তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন।"
[আবু দাউদ ; ৩৮৫৮]
Severe back pain
care dhaka #
Hijama for lower back pain...
#ব্যাকপেইন
হিজামা করালে কিভাবে ব্যাথা কমে?
হিজামা সবচেয়ে বেশি উপকারী যেকোন ধরনের ব্যথা উপশমে। হোক সে ব্যথা নতুন বা পুরানো! কিংবা হোক তা শরীরের যেকোন জায়গায়!!
হিজামা শেষে ব্যথা কমতেই সবার কমন প্রশ্ন - কিভাবে ব্যথা কমলো.?
আসুন জানি ব্যাপারটা কী ....
কোন একটি প্রদাহজনিত প্যাথলজিক প্রসেস যখন আমাদের শরীরে শুরু হয় তখন আক্রান্ত স্থানে অনেক গুলো পরিবর্তন হয়।
সবার আগে সেখানকার রক্তনালীর স্বাভাবিক গঠনে রদবদল হয়। এর স্বাভাবিক permeability-র ধরন বদলাতে শুরু করে। রক্তনালীগুলো অনেক বেশি leaky হয়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের রক্ত কণিকা যা দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহের জন্যে দায়ী সেগুলো এসে জায়গা গুলোতে ভীড় করে।
রক্তনালীগুলোর Integrity নষ্ট হয় বলে তা থেকে সহজে নানা পদার্থ বের হয়ে কোষের আশেপাশের জায়গাগুলোতে জড় হয়।
এখানে যে নার্ভ এন্ডিংগুলো থাকে তা থেকে লোকাল পেইন মেডিয়েটর বের হয় (substance P, interleukin, Neuropeptide, Vasoactive substance, calcitonin gene related peptide ইত্যাদি)। যেগুলোই আসলে ব্যথার জন্যে দায়ী।
অনেকক্ষেত্রে রোগ সৃষ্টির দীর্ঘ প্রসেসে একেক রোগের ক্ষেত্রে একেক ধরনের পদার্থ তৈরি হয়। তৈরি হওয়া এসব নানা উপাদান ও সেসব জায়গায় বেশি মাত্রায় জমা হয় !
এর একটা উদাহরণ দেয়া যাক। যেমন ধরুন - হাঁটুর Chronic Osteoarthritis। এক্ষেত্রে হাঁটুতে জমা হয় Pro inflammatory cytokine interleukin-1 and tumour necrosis factor-1 alpha। সাথে থাকে কার্টিলেজ ধংসের জন্যে দায়ী matrix metalloproteinase, stromelysin, gelatinase এবং plasminogen activator সহ নানা কিছু।
এগুলোকেই আমরা হিজামার তাইয়্যেবাহ থিওরিতে বলছি Causative pathologic substance(CPS)। যা একেক
রোগে একেক রকম।
লোকাল সাইট থেকে এইসব ক্ষতিকর নানা জিনিসগুলো বের করার একটা বুদ্ধিই আসলে হিজামা!
আমরা যখন হিজামা করি, তখন এর মাধ্যমে কাপের জায়গাতে একটা নেগেটিভ প্রেশার তৈরী করা হয়।
এই নেগেটিভ প্রেশারেই স্কিন এর ছিদ্রসহ Dermal capillary (যার বিস্তারিত বর্ণনা আগের পোষ্ট এ পাবেন) থেকে প্লাজমা বাইরে আসে। আরো সাকশনে এগুলো নানা ধরনের CPS(Causative Pathologic Substance) সহ এসে জমা হয় আমাদের স্কিন সারফেসের ঠিক নিচে।
এরপর সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম স্ক্র্যাচ করা হয়, যা তৈরি করে স্কিন ওপেনিং।
আর শেষ ধাপে করা আরেকবার সাকশনেই প্লাজমা সহ বের হয়ে আসে এতক্ষণ বলা নানা পদার্থ।
আল-মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
২১/১৭,বাবর রোড
মোহাম্মদপুর ঢাকা
মোবাইল ঃ০১৭৫৫৮০৭৩২৮
Allhmdulliah. Today did hijama for back pain.
After hijama session patient relax than before..
Call for appointment :01755807328
হিজামা একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি। ধারণা করা হয় প্রায় ৩০০০ বছর আগে থেকে এই চিকিৎসা পদ্ধতি চলে আসছে।
আমাদের রাসূলুল্লাহ ﷺ হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন, নিজে ব্যবহার করেছেন এবং হিজামা ব্যবহারে উৎসাহিত করেছেন।
হিজামার ব্যবহার রাসূলুল্লাহ ﷺ ও সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ)-এর মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। রাসূলুল্লাহ ﷺ হিজামা করেছেন তাঁর মাথা ব্যথার জন্য, পায়ে, পিঠে, দুই কাঁধের মধ্যে, ঘাড়ের দু’টি রগে ও হাড় মচকে গেলে।
(বুখারী হা/৫৭০০, ৫৭০১/ নাসাঈ হা/২৮৫২/আবুদাঊদ হা/৩৮৫৯/আবুদাঊদ হা/৩৮৬০/আবুদাঊদ হা/৩৮৬৩)
জাবির (রাঃ) হ’তে বর্ণিত যে, নবী করীম ﷺ - এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (নাসাঈ হা/২৮৫২)
যে সকল সমস্যায় হিজামা বেশ উপকারী -
** মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথা ব্যাথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, কোমর ব্যথা পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাইটিস) সহ সকল ধরনের ব্যথায়।
** রক্তদূষণ, উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন
** ঘুমের ব্যাঘাত, স্মৃতিভ্রষ্টতা, স্ট্রেস, মানসিক সমস্যা
** গ্যাস্ট্রাইটিস (গ্যাসের সমস্যা), বুক জ্বালা পোড়া, পেটের ব্যাথা
** স্পোর্টস ইনজুরি
** থাইরয়েডের সমস্যা।
** হরমোনাল সমস্যা
** রক্তশুন্যতা, থ্যালাসেমিয়াতে আয়রন ওভারলোড কমাতে
** PCOS, মাসিকের সমস্যা সহ মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা
** দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ
এছাড়া আরো অনেক রোগের চিকিৎসায় হিজামা করা হয়। দিন দিন হিজামা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থার পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময় পরপর হিজামা করালে তা শরীরের জন্য বেশ উপকারী। সুস্থ লোকেরাও হিজামা করাতে পারেন। এতে সুস্থতার সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।
আমরা হিজামা কেন করবো?
প্রথম এবং প্রধানতম কারণ হচ্ছে, এটা রাসূল ﷺ - এর সুন্নাহ। এছাড়া উপরে বর্ণিত কারণগুলোতো আছেই।
সাধারণত, হিজামার জন্য উত্তম সময় হচ্ছে চান্দ্র মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ।
আনাস বিন মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ ঘাড়ের দুই পাশের শিরায় এবং ঘাড়ের কাছাকাছি পিঠের ফুলা অংশে হিজামা করাতেন। তিনি মাসের সতের, ঊনিশ ও একুশ তারিখে হিজামা করাতেন।
(তিরমিযী হা/২০৫১)
শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সুস্থতায় হিজামার ভূমিকা অনন্য।
চেম্বারঃআল -মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
২১/১৭,বাবর রোড,
মোহাম্মদপুর, ঢাকা
মোবাইলঃ০১৭৫৫৮০৭৩২৮
ঘাড় ব্যথার কারণ, করণীয় ও সুচিকিৎসায় হিজামা থেরাপী:
ঘাড়ে ব্যাথায় আজকাল অনেকেই কাবু হচ্ছেন। ঘাড়ের মাংসপেশি, লিগামেন্ট, স্নায়ূ, হাড়জোড়া, তরুণাস্থি বা ডিস্ক বিভিন্ন প্রকার সমস্যার জন্য ঘাড় ব্যথা হয়ে থাকে।
প্রধান কারণ সমূহ:
ঘাড়ের অবস্থানগত ত্রুটির জন্য। বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে দীর্ঘক্ষণ অস্বাভাবিকভাবে ঘাড় বাঁকা করে কোনো কাজ করলে (যেমন: কম্পিউটারে কাজ করা, টেলিভিশন দেখা, লেখালেখি বা গৃহস্থালি কাজ করা) ঘাড়ের মাংসপেশি, স্নায়ূ ও হাড়ের ওপর বেশি চাপ পড়ে; ফলে ঘাড় ব্যথা হয়। (পজিশনাল বা পসচারেল নেক পেইন)।
ঘাড়ের মাংসপেশি কোনো কারণে শক্ত হয়ে ঘাড় এক দিকে কাত হওয়া (টরটিকলিস)।
ঘাড়ের মাংসপেশি বা লিগামেন্ট মচকানো বা আংশিক ছিড়ে যাওয়া (স্প্রেইন/স্ট্রেইন)।
ঘাড়ে অতিরিক্ত হাড় থাকা (সারভাইকেল রিব)। এই অতিরিক্ত হাড়ের ফলে ঘাড়ের রক্তনালী ও স্নায়ূতে চাপ পড়ে। ফলে ঘাড়ে ব্যথা হয়।
ঘাড়ের দুই হাড়ের মধ্যবর্তী তরুণাস্থি বা ডিক্স সরে যাওয়া (ডিস্ক প্রলাপস)।
ঘাড়ের হাড়, জোড়া বা ডিস্কের ক্ষয় বা বৃদ্ধি (সারভাইকেল স্পনডাইলোসিস)। এটি বয়সজনিত হাড়ের ক্ষয়জনিত একটি রোগ। এতে ঘাড়ের দুই হাড়ের মধ্যবর্তী স্থান কমে যায় এবং আক্রান্ত হাড়ে হুকের মতো ছোট ছোট হাড় বৃদ্ধি পায়, যাকে অস্টিওফাইট বলে। যার ফলে ঘাড়ের স্নায়ূতে চাপ পড়ে এবং রোগী ব্যথা অনুভব করেন।
ঘাড়ের তরুণাস্থি বা হাড়ের বৃদ্ধির ফলে স্নায়ূর গতিপথ সন্কুচিত। (সারভাইকেল কেনেল স্টেনোসিস)।
ঘাড়ের থেকে যে স্নায়ূগুলো কাঁধ, বাহু এবং হাতের দিকে নেমে সেগুলোতে চাপ পড়া (সারভাইকেল মাইলোপ্যাথি)।
ঘাড়ের হাড় ভেঙ্গে যাওয়া (ফ্রেকচার) বা হাড় ভেঙ্গে সরে যাওয়া (ফ্রেকচার ডিসলোকেশন)।
ঘাড়ের হাড় সরে যাওয়া (স্পনডাইলোলিসথেসিস)।
ঘাড়ের ইনফেকশন (সেপটিক, যক্ষা)।
ঘাড়ের হাড় ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়া। এতে হাড়ের ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমে যায়, হাড় ছিদ্রযুক্ত হয় এবং হাড়ের গঠন নষ্ট হয়ে যায়। হাড়ের বোন মাস ডেনসিটির অনুপাতের ভারসাম্য নষ্ট হয়; ফলে হাড়ে ধীরে ধীরে ভঙ্গুর হয়। বয়স্ক পুরুষ বা নারী ও মেনোপজ–পরবর্তী মহিলাদের ক্ষেত্রে এই ক্ষয়প্রাপ্ত হাড় ঘাড় ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ (অস্টিওপোরোসিস)।
ঘাড়ের হাড়ের বিভিন্ন প্রকার প্রদাহ জনিত রোগ (রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস, এনকাইলোজিং, স্পনডাইলাইটিস)।
ঘাড়ের বিভিন্ন স্নায়বিক সমস্যা, রক্তবাহী নালীর সমস্যা, টিউমার, ক্যান্সার, ইনফেকশন।
হাই ব্লাড পেশার, চোখের কিছু অসুবিধা ও দুশ্চিন্তা করা।
মাথায় ভারী জিনিস বহন করা।
শরীরের ওজন বৃদ্ধি অথবা অপুষ্টিজনিত কারণ।
উপসর্গ:
ঘাড়ে চাপ দিলে ব্যাথা অনূভুত হয়। ঘাড়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হয়।
ঘাড়ের ব্যথা ঘাড়েই সীমাবদ্ধ থাকা (এক্সিয়াল নেক পেইন)।
ঘাড় ব্যথা কাঁধ, বাহু, হাত হয়ে আঙ্গুল পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। হাত বা হাতের আঙ্গুল অবশ–অবশ ভাব অথবা ঝিঁঝিঁ হতে পারে (রেডিকুলার নেক পেইন, যেমন: ঘাড়ে ডিস্ক প্রলাপস)।
কাঁধ, বাহু, হাত বা হাতের আঙ্গুল দুর্বল হতে পারে।
সময়–সময় হাড় ধরে বা জমে (স্টিফনেস) থাকা এবং আস্তে–আস্তে তা বাড়তে থাকা।
ঘাড়ের নড়াচড়া বা সামনের দিকে ঝুঁকে কাজ করলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।
ঘাড় ব্যথার প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা:
নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করা।
শুয়ে টিভি না দেখা।
পড়ালেখা, কম্পিউটারে কাজ করা, গাড়ি চালানো বা অন্য যেকোনো কাজের সময় দীর্ঘক্ষণ ঘাড় ঝুঁকিয়ে বা বাঁকিয়ে না রাখা।
শরীরের ওজন কমানো।
ধুমপান ও অ্যলকোহল বর্জন করা।
ঘাড় সোজা রাখার ব্যাপারে সচেতন হওয়া।
সামনের দিকে ঝুঁকে কাজ না করা; কাজের মাঝে কিছু বিশ্রাম নেয়া।
ঘুমানোর সময় ঘাড়ের নিচে বালিশ দিতে হবে।
দরকার হলে বালিশ নিচে টেনে নামিয়ে ঘাড়ের নিচে নেবেন বা কম উচ্চতার বালিশ ব্যবহার করবেন।
দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা।
প্রতিদিন ৬–৮ ঘন্টার ঘুমানো।
ঘাড় ব্যথার সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা:
পরিমিত বিশ্রাম নেয়া।
হিজামা বিশেষজ্ঞ এর মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট পয়েন্টে কাপিং বা হিজামা করানো।
কাপিং বা হিজামার মাধ্যমে হাড়ক্ষয়, উচ্চ রক্ত চাপ, ঘাড় ব্যথা, হাত অবস বা ঝিঁঝিঁ ধরাসহ যেকোন ধরনের ঘাড় ব্যথাজনিত রোগের চিকিৎসা করা যায়।
কাপিং বা হিজামার অন্যতম গুন হচ্ছে এ চিকিৎসা সাইড এফেক্ট বা পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
রোগ ও রোগী ভেদে কপিং বা হিজামা এক বা একাধিক সেশন লাগতে পারে।
হিজামা বিশেষজ্ঞ কাপিং বা হিজামা পরবর্তী যে গাইড লাইন দেবেন তা যত্নসহকারে ফলো করতে হবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’ সমৃদ্ধ খাবার, যেমন–হাড়সহ ছোট মাছ, দুধ, ডিম খাওয়া।
চিকিৎসকের পরামর্শ মতো সঠিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’ জাতীয় ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
প্রয়োজন অনুসারে (যেমন–দুরে কোথাও যেতে হলে) সারভাইকেল কলার ব্যবহার করা।
ঘাড় ব্যথা তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হলে অবশ্যই হিজামা বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করে কাপিং বা হিজামা থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা করিয়ে নেয়া উচিত।
আলহামদুলিল্লাহ। হিজামা চিকিৎসা নিয়ে ঘাড়ে ব্যাথার রোগি এখন পুরোপুরি সুস্থ।রোগির মুখে শুনুন।
#
date #
#কোমড় ব্যাথায় হিজামা চিকিৎসা #
#ব্যাকপেইন # এখন খুব সাধারণ একটি সমস্যা। ঘাড় থেকে কোমড় অর্থাৎ মেরুদন্ডের একেবারে শেষ অংশ পর্যন্ত যে ব্যথা তা ব্যাকপেইন নামে পরিচিত। আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষ ব্যাকপেইনে ভোগেন। যাদের বয়স বেশি তাদের ক্ষেত্রে এ সংখ্যাটাও বেশি। গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় ব্যাকপেইনে ভুগে থাকেন।
ব্যাকপেইন থেকে মুক্তি পাওয়ার আগে জানা দরকার কী কী কারণে এই ব্যাকপেইন হয়।
দীর্ঘসময় এক জায়গায় বসে থাকা:
অনেক সময় ধরে এক জায়গায় বসে থাকলে আপনার মেরুদণ্ডের উপর চাপ পড়ে। এজন্য সবসময় সোজা হয়ে বসার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে উঠে মাঝেমধ্যে হাটাহাটির চেষ্টা করুন।
হাই হিলস:
আমরা মেয়েরা বেশিরভাগ হাই হিল পচ্ছন্দ করি। এতে করে একদিকে খুব স্টাইলিশ দেখালেও মেরুদণ্ডের উপর চাপ পড়ে। এতে করে শুরু হয় ব্যাকপেইন।
অস্বস্তিদায়ক মেট্রেসে ঘুমানো:
দশ বছরের বেশি কখনোই একটি মেট্রেস ব্যবহার করা উচিত। আপনি যদি টানা ২০ বছর একটি মেট্রেসে ঘুমান এতে করে তৈরি হবে অনেক সমস্যা। মেরুদণ্ডের উপর চাপ তৈরি হবে আর এতে করে আপনার ব্যাকপেইন হবে।
ব্যায়াম না করা:
আপনি যদি ওয়ার্কআউট না করেন বা কোন কাজ না করেন তাহলে সমস্যা প্রকট হতে পারে। দীর্ঘদিন শরীর নড়াচড়া না করলে আপনার তৈরি হতে পারে ব্যাকপেইন।
ধূমপান:
ধূমপান ক্যালসিয়ামের শোষণকে হ্রাস করে এবং হাড়ের নতুন বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও, ধূমপান থেকে ঘন ঘন কাশি পিঠে ব্যথা হতে পারে।
অতিরিক্ত ওজন:
অতিরিক্ত ওজন হওয়ায় আপনাকে পিঠে ব্যথা সহ বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর জন্য উচ্চ ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। এনআইএনডিএস আরও বলেছে, "আপনার ওজন বেশি হওয়ায় আপনার পিঠে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি কারণ এটি আপনার পিছনের পেশী এবং হাড়গুলিতে অতিরিক্ত স্ট্রেস যুক্ত করতে পারে।"
ঘুম কম:
ভালো ঘুম না হলেও শরীরে অবসাদ ধেকে ব্যাকপেইন হতে পারে।
ভারী ওজন তোলা:
যদি আপনি প্রতিদিনের ব্যায়ামের রুটিনের অংশ হিসাবে ওজন উত্তোলন করেন তবে এটি সঠিকভাবে করুন। অন্যথায়, ভারী ওজন তোলার সময় দুর্বল গঠন আপনার পিঠ সহ আপনার শরীরের কোনও অংশকে আহত করতে পারে এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা হতে পারে।
পুষ্টির অভাব:
ক্যালসিয়াম,ভিটামিন ডি ও মিনারেল পরিমিত গ্রহণের চেষ্টা করুন। তা না হলে ব্যাকপেইন শুরু হতে পারে।
ব্যায়ামে ভুল:
নিজের শরীর না বুঝে ভুল ব্যায়াম করলে আপনার ব্যাকপেইন শুরু হতে পারে।
এজন্য ব্যাকপেইন থেকে বাঁচতে উপরের অভ্যাসগুলো এড়িয়ে চলুন।
ব্যাকপেইন চিকিৎসায় হিজামা ঃ
ব্যাক পেইন চিকিৎসায় হিজামা খুবই খুবই কার্যকরী।।
তবে আমরা পরামর্শ দেই, পেইন এর জন্য আপনারা ফিজিওথেরাপী নিতে থাকেন, তবে সেই পাশাপাশি হিজামা করে দেখুন।।।। ইনশা আল্লাহ, ফলাফল আপনাকে অবাক করবে।।
চেম্বারঃ আল - মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
২১/১৭ বাবর রোড,মোহাম্মদপুর ঢাকা
মোবাইলঃ০১৭৫৫৮০৭৩২৮
Allhmdulliah
therapy #
back pain #
Call for appointment :01755807328
treatment #
fall #
For appoinment:01755807328
back pain #
therapy #
Neck pain #
#
কেনো আমরা হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা নেবো?????
১. হিজামা একটি ধর্মীয় চিকিৎসা পদ্ধতি। ইসলাম ধর্মে বিভিন্ন হাদিসের মাধ্যমে এটা সমর্থিত; সনাতন ধর্মেও এটা আয়ুর্বেদ এর মাধ্যমে সমর্থিত, তাই।
২. হিজামা একটি সুন্নতি চিকিৎসাপদ্ধতি, তাই।
৩. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমরা যে সকল চিকিৎসা পদ্ধতির আশ্রয় নাও হিজামা তার মধ্যে সর্বোত্তম, তাই।
৪. মিরাজের রাতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে যাদের দেখা হয়েছিল প্রত্যেকেই তাকে হিজামার ব্যাপারে বলেছিলেন, তাই।
৫. যখন অন্য সব পদ্ধতি ব্যর্থ হয়ে যায় তখনও হিজামা সফল, তাই।
৬. হিজামার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নাই কেবল নিরাময় আছে যদি সুন্দর করে হিজামার কাটগুলো করা হয়।
৭. যে কোন পদ্ধতির সাথে সহায়ক হিসাবে হিজামা নেয়া যায় তাতে অন্য পদ্ধতির কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি হয় না বরং আরোগ্যের কাজ ত্বরান্বিত হয়, তাই।
৮. হিজামাই একমাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি যাতে আমাদের শরীর সরাসরি বিষমুক্ত হয়ে যায়, তাই।
৯. গ্রীক সভ্যতায় মিশরীয় সভ্যতায় চৈনিক সভ্যতায় দোর্দন্ড প্রতাপে হিজামা প্রচলিত ছিল আজও দেশে দেশে রয়েছে এর প্রচলন। চিকিৎসা শাস্ত্রের মূল পুস্তকগুলিতে গুরুত্বের সাথে হিজামার উল্লেখ আছে।এর কার্যকারিতায় মুগ্ধ প্রাচ্য থেকে প্রতীচ্য সবাই, তাই।
১০. হিজামা এখন আরো বেশি আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত, প্রযুক্তিনির্ভর ও কার্যকর, তাই।
১১. কোনো পদ্ধতিই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। হিজামারও ব্যর্থতা আছে। তবে অন্যান্য পদ্ধতির চেয়ে কম, তাই।
১২. হিজামায় কিছু না কিছু উপকার, উপশম পাওয়া যাবেই, ইনশাআল্লাহ। কিন্তু বিনিময়ে কোনো ক্ষতি হয়না যা ঔষধযুক্ত পদ্ধতিতে হয়ে থাকে, তাই।
১৩. সাধারণত হাড় ক্ষয়ের রোগীরা আরোগ্য লাভ করে না অথচ হিজামাতে এটি ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে যদি রোগীরা ধৈর্য ধরে লেগে থাকেন ও ন্যাচারোপ্যাথি অনুসারে বিশেষ ডায়েট চার্ট অনুসরণ করেন, তাই।
১৪. ক্যান্সার একটি দুরারোগ্য ব্যাধি যদি অন্য পদ্ধতির সাথে হিজামা নেয়া হয় তবে ক্যানসার আরোগ্যের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ হিজামা আমাদের শরীরকে দ্রুত বিষ মুক্ত করে, তাই।
১৫. একই সূত্র ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য দুরারোগ্য ব্যাধির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, তাই।
আসুন সবাই হিজামা নেই, সুস্থ থাকি।
চেম্বারঃআল- মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
বাবর রোড,মোহাম্মদপুর, ঢাকা
মোবাইলঃ ০১৭৫৫৮০৭৩২৮
for neck pain #
pain #
hijama for back pain
#
pain #
ব্যাকপেইন এখন খুব সাধারণ একটি সমস্যা। ঘাড় থেকে কোমড় অর্থাৎ মেরুদন্ডের একেবারে শেষ অংশ পর্যন্ত যে ব্যথা তা ব্যাকপেইন নামে পরিচিত। আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষ ব্যাকপেইনে ভোগেন। যাদের বয়স বেশি তাদের ক্ষেত্রে এ সংখ্যাটাও বেশি। গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় ব্যাকপেইনে ভুগে থাকেন।
ব্যাকপেইন থেকে মুক্তি পাওয়ার আগে জানা দরকার কী কী কারণে এই ব্যাকপেইন হয়।
দীর্ঘসময় এক জায়গায় বসে থাকা:
অনেক সময় ধরে এক জায়গায় বসে থাকলে আপনার মেরুদণ্ডের উপর চাপ পড়ে। এজন্য সবসময় সোজা হয়ে বসার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে উঠে মাঝেমধ্যে হাটাহাটির চেষ্টা করুন।
হাই হিলস:
আমরা মেয়েরা বেশিরভাগ হাই হিল পচ্ছন্দ করি। এতে করে একদিকে খুব স্টাইলিশ দেখালেও মেরুদণ্ডের উপর চাপ পড়ে। এতে করে শুরু হয় ব্যাকপেইন।
অস্বস্তিদায়ক মেট্রেসে ঘুমানো:
দশ বছরের বেশি কখনোই একটি মেট্রেস ব্যবহার করা উচিত। আপনি যদি টানা ২০ বছর একটি মেট্রেসে ঘুমান এতে করে তৈরি হবে অনেক সমস্যা। মেরুদণ্ডের উপর চাপ তৈরি হবে আর এতে করে আপনার ব্যাকপেইন হবে।
ব্যায়াম না করা:
আপনি যদি ওয়ার্কআউট না করেন বা কোন কাজ না করেন তাহলে সমস্যা প্রকট হতে পারে। দীর্ঘদিন শরীর নড়াচড়া না করলে আপনার তৈরি হতে পারে ব্যাকপেইন।
ধূমপান:
ধূমপান ক্যালসিয়ামের শোষণকে হ্রাস করে এবং হাড়ের নতুন বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও, ধূমপান থেকে ঘন ঘন কাশি পিঠে ব্যথা হতে পারে।
অতিরিক্ত ওজন:
অতিরিক্ত ওজন হওয়ায় আপনাকে পিঠে ব্যথা সহ বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর জন্য উচ্চ ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। এনআইএনডিএস আরও বলেছে, "আপনার ওজন বেশি হওয়ায় আপনার পিঠে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি কারণ এটি আপনার পিছনের পেশী এবং হাড়গুলিতে অতিরিক্ত স্ট্রেস যুক্ত করতে পারে।"
ঘুম কম:
ভালো ঘুম না হলেও শরীরে অবসাদ ধেকে ব্যাকপেইন হতে পারে।
ভারী ওজন তোলা:
যদি আপনি প্রতিদিনের ব্যায়ামের রুটিনের অংশ হিসাবে ওজন উত্তোলন করেন তবে এটি সঠিকভাবে করুন। অন্যথায়, ভারী ওজন তোলার সময় দুর্বল গঠন আপনার পিঠ সহ আপনার শরীরের কোনও অংশকে আহত করতে পারে এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা হতে পারে।
পুষ্টির অভাব:
ক্যালসিয়াম,ভিটামিন ডি ও মিনারেল পরিমিত গ্রহণের চেষ্টা করুন। তা না হলে ব্যাকপেইন শুরু হতে পারে।
ব্যায়ামে ভুল:
নিজের শরীর না বুঝে ভুল ব্যায়াম করলে আপনার ব্যাকপেইন শুরু হতে পারে।
এজন্য ব্যাকপেইন থেকে বাঁচতে উপরের অভ্যাসগুলো এড়িয়ে চলুন।
ব্যাকপেইন চিকিৎসায় হিজামা ঃ
ব্যাক পেইন চিকিৎসায় হিজামা খুবই খুবই কার্যকরী।।
তবে আমরা পরামর্শ দেই, পেইন এর জন্য আপনারা ফিজিওথেরাপী নিতে থাকেন, তবে সেই পাশাপাশি হিজামা করে দেখুন।।।। ইনশা আল্লাহ, ফলাফল আপনাকে অবাক করবে।।
চেম্বারঃ আল - মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
২১/১৭ বাবর রোড,মোহাম্মদপুর ঢাকা
মোবাইলঃ০১৭৫৫৮০৭৩২৮
Today did hijama treatment for back pain..
ডাঃ সাহেবদের জন্যে এবং সকল পর্যায়ের চিকিৎকদের জেনে রাখা ভালো এবং tader জন্যে বুঝতে অনেক সহজ হবে ইনশাআল্লাহ Dr. MD Rahmatullah স্যারের কথাগুলো ।♥️♥️
🌎 হিজামা কিভাবে কাজ করে এটার পরিষ্কার ধারণা থাকা জরুরী
প্রায়ই এই প্রশ্ন ওঠে যে, যে সকল রোগের ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা বিফল হচ্ছে সেসব ক্ষেত্রে হিজামা কিভাবে কাজ
করে। হিজামার উপকারীতা নিয়ে প্রচলিত প্রচুর থিওরি আছে। আমরা এই সকল থিওরি নিয়ে সংক্ষিপ্ত কিছু আলোচনা করব যাতে করে হিজামা কিভাবে কাজ করে এই ব্যাপারে আমরা একটি সামগ্রিক ধারনা পেতে পারি।
🌠 তাইবাহ থিওরিঃ
আমাদের বিভিন্ন অর্গ্যান ও শরীরবৃত্তীয় সিস্টেমের মাধ্যমে আমাদের শরীর একটি ফিজিওলজিক্যাল হোমিওস্ট্যাসিস বা সাম্যাবস্থা বজায় রাখে। রোগের সৃষ্টি হয় এই ফিজিওলজিক্যাল সাম্যাবস্থার বিপরীতে গিয়ে। এক এক রোগের সৃষ্টির কারন খুঁজতে গেলে দেখা যাবে সকল রোগেরই শরীরের এই সাম্যাবস্থা বিঘ্নিত করার বিভিন্ন পন্থা রয়েছে। সকল চিকিৎসার মধ্যে হিজামার সৌন্দর্য এটাই যে, হিজামা একটি এক্সক্রিয়েটরি চিকিৎসা পদ্ধতি, অর্থাৎ এটি শরীর থেকে সাবসট্যান্স বের করে দেয়, ঢোকায় না। অন্যদিকে অন্য সকল চিকিৎসা ইন্ট্রোডাক্টরি অর্থাৎ শরীরে কোন কিছু ঢুকিয়ে দেয়। আমরা এখানে একটা সিম্পল থিওরি নিয়ে আলোচনা করব যা হিজামার উপকারীতার কার্যকরন বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা করবে।
🌠 তবে একটা ব্যাপার মনে রাখা জরুরী যে হিজামা প্রত্যক্ষভাবে প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের শত্রু। কথাটা এভাবে বলার জন্য দুঃখিত। আসলে প্রচলিত চিকিৎসা বলতে আমি সেই চিকিৎসাকে বোঝাচ্ছি যা আসলে ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অর্থাৎ আপনার ব্যাথা হবে, আর ব্যাথার জন্য পেইন কিলার খাবেন, দীর্ঘ কয়েক বছর পেইনকিলার খাওয়ার ফলশ্রুতিতে আপনার কিডনির কার্যকারীতা নষ্ট হবে। আর এই কিডনি ফাংশান লস এর সাথে সাথে তৈরি হবে হাইপারটেনশান, কার্ডিয়াক প্রবলেম, এনিমিয়া। ফলশ্রুতিতে শরীরে ঢুকবে আরও ঔষধ। শুধু ঢুকবে যে তা নয়, প্রতিনিয়ত ঢুকবে। আপনার শরীর ধীরে ধীরে পরিণত হবে একটা টক্সিক গার্বেজে। আস্তে আস্তে হোমিওস্ট্যাসিস লস হবে। শরীরের প্রতিটি অর্গ্যান এর সাথে মানিয়ে নিতে চাইলেও পারবেনা। শেষে হবে সামগ্রিক সিস্টেম লস। আর এই সিস্টেম লসই হচ্ছে ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটের জন্য ব্যাবসার সূত্র।
🌠ওয়েট কাপিং বা হিজামার যে এক্সক্রিয়েটরি ফাংশান বা শরীর থেকে পদার্থ বের করে দেয়ার ক্রিয়াকে কিডনির সাথে তুলনা করা যায়। হিজামা কিছুটা আর্টিফিশিয়াল কিডনির মত কাজ করে। এটা চামড়ার ক্যাপিলারি বা অতিসুক্ষ রক্তনালী থেকে সাইজ ডিপেনডেন্ট এক্সক্রিয়েশান করে। কিন্তু হিজামার ক্ষেত্রে পার্টিকেল এক্সক্রিয়েশানের যে প্রেশার তা রেনাল গ্লোমেরুলাই থেকে কিছুটা বেশি থাকে।
যেখানে কিডনি থেকে এক্সক্রিয়েশান হাইড্রোফিলিক ম্যাটেরিয়ালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ, সেখানে হিজামা হাইড্রফিলিক ও হাড্রোফোবিক সকল ধরনের ম্যাটেরিয়াল এক্সক্রিট করতে পারে, যেমন লাইপোপ্রোটিন। আর এভাবে এটা স্কিনের ন্যাচারাল এক্সক্রিয়েটরি রোলকে এনহ্যান্স করে।
আমাদের ধারণা অনুযায়ী হিজামা সার্জিক্যাল এ্যাবসেস ড্রেনেজ এর চেয়েও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভাল কাজ করে।
হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা করা হলে মানুষের শরীর বিভিন্ন ঔষধের অনেক ধরনের সাইড ইফেক্ট এবং ঔষধের মধ্যকার ইন্টারএ্যাকশান থেকেও বাঁচবে। হিজামার রোগ ভাল করার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খুঁজতে গিয়ে রিসার্চাররা হিজামার মেকানিজম পুরোপুরি নতুন ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
হিজামা সব চেয়ে বেশি উপকারী যে কোন ধরনের ব্যথা উপশমে। হোক সে ব্যথা নতুন বা পুরানো! কিংবা হোক তা শরীরের যে কোন জায়গায়!!
কোন একটি প্রদাহ জনিত প্যাথলজিক প্রসেস যখন আমাদের শরীরে শুরু হয় তখন আক্রান্ত স্থানে অনেকগুলো পরিবর্তন হয়। সবার আগে সেখানকার রক্তনালীর স্বাভাবিক গঠনে রদবদল হয়। এর স্বাভাবিক permeability-র ধরন বদলাতে শুরু করে। রক্ত নালীগুলো অনেক বেশি leaky হয়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের রক্তকণিকা যা দীর্ঘ মেয়াদী প্রদাহের জন্যে দায়ী সে গুলো এসে জায়গাগুলোতে ভীড় করে। রক্তনালীগুলোর Integrity নষ্ট হয় বলে তা থেকে সহজে নানা পদার্থ বের হয়ে কোষের আশে পাশের জায়গা গুলোতে জড় হয়।
🌠এখানে যে নার্ভ এন্ডিং গুলো থাকে তা থেকে লোকাল পেইন মেডিয়েটর বের হয় (substance P, interleukin, Neuropeptide, Vasoactive substance, calcitonin gene related peptide ইত্যাদি) । যে গুলোই আসলে ব্যথার জন্যে দায়ী।
অনেক ক্ষেত্রে রোগ সৃষ্টির দীর্ঘ প্রসেসে একেক রোগের ক্ষেত্রে একেক ধরনের পদার্থ তৈরি হয়। তৈরি হওয়া এসব নানা উপাদান ও সে সব জায়গায় বেশি মাত্রায় জমা হয় !!
এর একটা উদাহরণ দেয়া যাক। যেমন ধরুন - হাঁটুর Chronic Osteoarthritis। এ ক্ষেত্রে হাঁটুতে জমা হয় Pro inflammatory cytokine interleukin-1 and tumour necrosis factor-1 alpha । সাথে থাকে কার্টিলেজ ধংসের জন্যে দায়ী matrix metalloproteinase, stromelysin, gelatinase এবং plasminogen activator সহ নানা কিছু।
এগুলোকেই আমরা হিজামার তাইয়্যেবাহ থিওরিতে বলছি Causative pathologic substance (CPS) যা একেক রোগে একেক রকম।
লোকাল সাইট থেকে এই সব ক্ষতিকর নানা জিনিসগুলো বের করার একটা বুদ্ধিই আসলে হিজামা!
🌠আমরা যখন হিজামা করি, তখন এর মাধ্যমে কাপের জায়গাতে একটা নেগেটিভ প্রেশার তৈরী করা হয়। এই নেগেটিভ প্রেশারেই স্কিন এর ছিদ্রসহ Dermal capillary থেকে প্লাজমা বাইরে আসে। আরো সাকশনে এগুলো নানা ধরনের CPS (Causative Pathologic Substance) সহ এসে জমা হয় আমাদের স্কিন সারফেসের জাস্ট নিচে। এরপর সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম স্ক্রাচ (আচর) করা হয়। যা তৈরি করে স্কিন ওপেনিং।
আর শেষ ধাপে করা আরেকবার সাকশনেই প্লাজমাসহ বের হয়ে আসে এতক্ষণ বলা নানা পদার্থগুলো। এমনকি বড় সাইজের প্যাথলজিক মলিকিউল যেমন বিভিন্ন Autoantibody বা C-Reactive protein (যেমন পাওয়া যায়- Rheumatoid Arthritis বা Connective Tissue Diseease এ) । রিসার্চ বলে এগুলোও স্কিন ক্যাপিলারি দিয়ে হিজামা বের করতে পারে যা কিডনী ক্যাপিলারি বের করতে অক্ষম!! কারন এই ম্যানুয়ালি করা নেগেটিভ সাকশন কিডনীর ফিল্ট্রেশন প্রেসারের চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী।
পরবর্তী কয়েক সপ্তাহ জুড়ে চলা wound healing প্রসেসে এসব artificially inflicted wound margin এ জমা হওয়া অতিরিক্ত নাইট্রিক অক্সাইড একটা মজার কাজ করে। সেখানে সাপ্লাই দেয়া রক্তনালীগুলোর উপর কাজ করে! এগুলোকে সম্প্রসারিত করে যার ফলে আমরা যখন হিজামা করি, তখন এর মাধ্যমে কাপের জায়গাতে একটা নেগেটিভ প্রেশার তৈরী করা হয়। এই নেগেটিভ প্রেশারেই স্কিন এর ছিদ্রসহ Dermal capillary থেকে প্লাজমা বাইরে আসে। আরো সাকশনে এগুলো নানা ধরনের CPS (Causative Pathologic Substance) সহ এসে জমা হয় আমাদের স্কিন সারফেসের জাস্ট নিচে। এরপর সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম স্ক্রাচ (আচর) করা হয়। যা তৈরি করে স্কিন ওপেনিং।
আর শেষ ধাপে করা আরেকবার সাকশনেই প্লাজমাসহ বের হয়ে আসে এতক্ষণ বলা নানা পদার্থগুলো। এমনকি বড় সাইজের প্যাথলজিক মলিকিউল যেমন বিভিন্ন Autoantibody বা C-Reactive protein (যেমন পাওয়া যায়- Rheumatoid Arthritis বা Connective Tissue Diseease এ) । রিসার্চ বলে এগুলোও স্কিন ক্যাপিলারি দিয়ে হিজামা বের করতে পারে যা কিডনী ক্যাপিলারি বের করতে অক্ষম!! কারন এই ম্যানুয়ালি করা নেগেটিভ সাকশন কিডনীর ফিল্ট্রেশন প্রেসারের চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী।
পরবর্তী কয়েক সপ্তাহ জুড়ে চলা wound healing প্রসেসে এসব artificially inflicted wound margin এ জমা হওয়া অতিরিক্ত নাইট্রিক অক্সাইড একটা মজার কাজ করে। সেখানে সাপ্লাই দেয়া রক্তনালীগুলোর উপর কাজ করে! এগুলোকে সম্প্রসারিত করে যার ফলে অর্গান ফাংশনে ড্রামাটিক চেঞ্জ আসে ।
হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি
এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
যে সকল সমস্যায় হিজামা উপকারীঃ
১. মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, কোমর ব্যথা পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাইটিস) সহ সকল ধরনের ব্যথায়।
২. এ্যাজমা, ব্রংকাইটিস, COPD, সাইনুসাইটিস, টনসিলাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, নিউমোনিয়া, লাং ইনফেকশান।
৩. হাই কোলেস্টেরল, হাই ট্রাইগ্লিসারাইড, হার্ট ব্লক, হাইপ্রেশার, অতিরিক্ত ওজন।
৪. গ্যাস্ট্রাইটিস (গ্যাসের সমস্যা), বুক জ্বালা পোড়া, পেটের ব্যাথা, ফিসার, পাইলস, ফ্যাটি লিভার, IBS, ।
৫. এটি হেপাটাইটিস বি এর ভাইরাল লোড কমায়।
৬. ঘুমের সমস্যা, স্ট্রেস, পারকিনসন্স ডিজিজ, মানসিক সমস্যা।
৭. স্পোর্টস ইনজুরি
৮. Erectyle dysfunction, ejaculatory dysfunction, অন্যান্য যৌন সমস্যা।
৯. থাইরয়েডের সমস্যা।
১০. Gout
১১. রক্তশুন্যতা, থ্যালাসেমিয়াতে আয়রন ওভারলোড কমাতে
১২. PCOS, মাসিকের সমস্যা সহ মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা
১৩. অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েট আর্থ্রাইটিস সহ আরও অনেক রোগে উপকারী।
Youtube channel: https://youtu.be/sLYBjj8Bs2E
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনেকেই বলতে পারেন হিজামা কিভাবে এত রোগ ভাল করে?
হিজামা শরীরের একটি বেসিক মেকানিজম এক্টিভেট করে। তা হচ্ছে এন্ডোজেনাস নাইট্রিক অক্সাইড পাথওয়েকে বুস্ট করে দেয়। এই নাইট্রিক অক্সাইডকেই বিজ্ঞানীরা মিরাকল মলিকিউল বা হিলিং মলিকিউল নাম দিয়েছেন। যেকোন ডিজিজের নাম এর সাথে effect of nitric oxide লিখে গুগোল সার্চ করলেই আমদের কথা সত্যতা পাবেন।
হিজামাতে যে লাইট স্ক্র্যাচ হয় এতে ক্যাপিলারি ইনজুরি হয়, এবং এই ক্যাপিলারির এন্ডোথেলিয়াম থেকেই নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
সিরিয়াল ও বিস্তারিত জানতে ফোন করুনঃ
#অাল -মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
২১/১৭,বাবর রোড,মোহাম্মদপুর, ঢাকা লালমাটিয়া,ঢাকা-১২০৭,বাংলাদেশ ।
+8801755807328
#শ্যামলী ভোলা অর্থোপেডিক এন্ড ফিজিওথেরাপি সেন্টার
৩/ক,পিসি কালসার হাউজিং, রিং রোড, শ্যামলী, ঢাকা
+8801303020512
বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্য বিধি মেনে প্রয়োজনে বাসায় যেয়ে হিজামা করানো হয়।
এবং মহিলাদের জন্য অভিজ্ঞ মহিলা হিজামা থেরাপিস্ট আছেন।
treatment #
pain #
এই মাসের সুন্নাহ ডেট
hijama for severe back pain
therapy #
pain #
হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি
এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
যে সকল সমস্যায় হিজামা উপকারীঃ
১. মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, কোমর ব্যথা পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাইটিস) সহ সকল ধরনের ব্যথায়।
২. এ্যাজমা, ব্রংকাইটিস, COPD, সাইনুসাইটিস, টনসিলাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, নিউমোনিয়া, লাং ইনফেকশান।
৩. হাই কোলেস্টেরল, হাই ট্রাইগ্লিসারাইড, হার্ট ব্লক, হাইপ্রেশার, অতিরিক্ত ওজন।
৪. গ্যাস্ট্রাইটিস (গ্যাসের সমস্যা), বুক জ্বালা পোড়া, পেটের ব্যাথা, ফিসার, পাইলস, ফ্যাটি লিভার, IBS, ।
৫. এটি হেপাটাইটিস বি এর ভাইরাল লোড কমায়।
৬. ঘুমের সমস্যা, স্ট্রেস, পারকিনসন্স ডিজিজ, মানসিক সমস্যা।
৭. স্পোর্টস ইনজুরি
৮. Erectyle dysfunction, ejaculatory dysfunction, অন্যান্য যৌন সমস্যা।
৯. থাইরয়েডের সমস্যা।
১০. Gout
১১. রক্তশুন্যতা, থ্যালাসেমিয়াতে আয়রন ওভারলোড কমাতে
১২. PCOS, মাসিকের সমস্যা সহ মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা
১৩. অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েট আর্থ্রাইটিস সহ আরও অনেক রোগে উপকারী।
Youtube channel: https://youtu.be/sLYBjj8Bs2E
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনেকেই বলতে পারেন হিজামা কিভাবে এত রোগ ভাল করে?
হিজামা শরীরের একটি বেসিক মেকানিজম এক্টিভেট করে। তা হচ্ছে এন্ডোজেনাস নাইট্রিক অক্সাইড পাথওয়েকে বুস্ট করে দেয়। এই নাইট্রিক অক্সাইডকেই বিজ্ঞানীরা মিরাকল মলিকিউল বা হিলিং মলিকিউল নাম দিয়েছেন। যেকোন ডিজিজের নাম এর সাথে effect of nitric oxide লিখে গুগোল সার্চ করলেই আমদের কথা সত্যতা পাবেন।
হিজামাতে যে লাইট স্ক্র্যাচ হয় এতে ক্যাপিলারি ইনজুরি হয়, এবং এই ক্যাপিলারির এন্ডোথেলিয়াম থেকেই নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
সিরিয়াল ও বিস্তারিত জানতে ফোন করুনঃ
#অাল -মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল
২১/১৭,বাবর রোড,মোহাম্মদপুর, ঢাকা লালমাটিয়া,ঢাকা-১২০৭,বাংলাদেশ ।
+8801755807328
বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্য বিধি মেনে প্রয়োজনে বাসায় যেয়ে হিজামা করানো হয়।
এবং মহিলাদের জন্য অভিজ্ঞ মহিলা হিজামা থেরাপিস্ট আছেন।
চুল পড়াই হিজামা #hair fall#hijama# ঠিকানা: শ্যামলী ভোলা অর্থোপেডিক এন্ড ফিজিওথেরাপি সেন্টার৩/ক, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, রিং রোড, শ্যামলী।যোগাযো...
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.
Vidéos (voir toutes)
Type
Site Web
Adresse
Al Markajul Islami Hospital
Ammi Moussa
Ammi Moussa Relizane
Ammi Moussa
pharmacie de l'hôpital ouverte tous les jours de 8h a 23h