Sothik Ponno BD
Nearby public figures
Dhaka-1230
1st Floor, House, 19, Road, Dhaka
Dhaka
হোম ডেলিভারি দেয়া হয়।
Only retail available. We believe that Customer satisfaction is our profit.
আসসালামুয়ালাইকুম! 💥💥💥💥💥💥💥💥💥
সুখবর! সুখবর!! সুখবর!!! 🍒🍒🍒
এখন থেকে 'সঠিক পন্য বিডি' তে লেডিস ইনার পাওয়া যাবে। এগুলু হবে বিশ্ব বিখ্যাত ব্র্যান্ড এর অরিজিনাল আইটেম। প্যাকেজ ৩ পিস, ৫ পিস। হোম ডেলিভারি দেয়া যাবে। 💥💥💥💥💥💥💥💥
🩲🩲🩲
৩ পিস ব্রিফ ২৪০x৩=৭২০ টাকা
অফার প্রাইজ ৩৬০ টাকা
🩲🩲🩲🩲🩲
৫ পিস ব্রিফ ২৪০x৫=১২০০ টাকা
অফার প্রাইজ ৫৫০ টাকা
সাইজঃ S, M, L, XL, XXL, # #
( 30,32,34,36,38,40,42)
কালারঃ বিভিন্ন 🧡💛💚❤️🧡💛💚❤️
01631-858030
Short pant
S/J fab. 100% Cotton
2/3 to 10/12
price: 120 tk
01631-858030
গরম! গরম!! গরম!!! 💥💥💥
Boys 2 quarter pant 💦💦💦💦💦
Fine Terry Fabric 😻😻
Size: 4/5 to 12/14 years
Color: Many 💛💚❤️
with pocket & drawstring
Home delivery available
01631-858030 💦
Retail price: 120 tk
offer: 3 pcs combo 300 tk
গরম! গরম!! গরম!!! 💥💥💥
Kids Summer Pant 💦💦💦💦💦
Fine Fabric (Light & smooth) 😻😻
Size: 6 months to 4/5 years
Color: 3 💛💚❤️
with pocket & drawstring
Home delivery available
01631-858030 💦
Retail price: 120 tk
offer: 3 pcs combo 300 tk
বিমান বা উড়োযান চালনার আদিপুরুষ: আব্বাস ইবনে ফিরনাস (৮১০-৮৮৭ খ্রি.)
আব্বাস ইবনে ফিরনাস ছিলেন একজন প্রভাবশালী মুসলিম উদ্ভাবক, প্রকৌশলী, সঙ্গীতজ্ঞ এবং পলিম্যাথ, যিনি ৯ম শতাব্দীর শুরুর দশকে আধুনিক স্পেনের কর্ডোবা শহরের নিকটবর্তী শহরতলিতে জন্মগ্রহণ করেন।
আব্বাস ইবনে ফিরনাস বলবিদ্যা, জ্যোতির্বিদ্যা, পদার্থবিদ্যা এবং সঙ্গীত সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার অগ্রণী কাজের জন্য পরিচিত। তার সবচেয়ে বিখ্যাত আবিষ্কারগুলির মধ্যে একটি ছিল উড়ন্ত যন্ত্র, যা তিনি ৮৭৫ সালে তৈরি করে তার পরীক্ষা চালিয়েছিলেন।
উড়ন্ত যন্ত্রটি রেশম এবং পালকের তৈরি ছিল এবং আব্বাস ইবনে ফিরনাস এটি দিয়ে ৩০০ মিটার পর্যন্ত দূরত্বে উড়েছিলেন, নিরাপদে অবতরণের আগে কয়েক মিনিটের জন্য বায়ুবাহিত ছিলেন। যদিও তিনি এই সফল গ্লাইডিং ফ্লাইটটি আব্বাস ইবনে ফিরনাসকে ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ফ্লাইট অর্জনকারী বানিয়েছে।
তিনি একজন প্রতিভাধর সঙ্গীতজ্ঞও ছিলেন এবং তার নিজের সঙ্গীত রচনা করেছিলেন, যা আন্দালুসিয়ায় অত্যন্ত সমাদৃত ছিল। তিনি নতুন বাদ্যযন্ত্র আবিষ্কার করেন এবং শব্দ ও পদার্থবিদ্যার মধ্যে সম্পর্ক অন্বেষণ করতে গাণিতিক নীতি ব্যবহার করেন।
তার উদ্ভাবন এবং সঙ্গীত ছাড়াও, আব্বাস ইবনে ফিরনাস আলোকবিদ্যার ক্ষেত্রেও অবদান রেখেছিলেন এবং কাঁচ এবং স্ফটিক তৈরির কৌশল তৈরি করেছিলেন। যা নক্ষত্র এবং গ্রহগুলোর আরও সঠিক পর্যবেক্ষণের সুযোগ করে দেয়। তিনি একটি বৃহৎ জল ঘড়ি নির্মাণ সহ প্রকৌশল প্রকল্পগুলিতে ব্যাপকভাবে কাজ করেছিলেন, যা তার সময়ের সবচেয়ে উন্নত প্রকৌশল প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হতো।
সামগ্রিকভাবে, আব্বাস ইবনে ফিরনাস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ এবং উদ্ভাবনী পলিম্যাথ যিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। বিমান চালনা, সঙ্গীত, প্রকৌশল এবং আলোকবিজ্ঞানে তার যুগান্তকারী কাজ পরবর্তী প্রজন্মের উদ্ভাবক এবং চিন্তাবিদদের অনুপ্রাণিত করেছে এবং তার অবদান ইসলামী ও পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতে সমান্তরাল ভাবে সমাদৃত। (Copied)
চিত্র: আব্বাস ইবনে ফিরনাস স্কয়ার, বাগদাদ,ইরাক।
Courtesy: Text on History❤️
#বাংলাদেশীটুরিস্ট #বাংলাদেশ #পাসপোর্ট #দুবাই #ভিসা #ডিজিটালপয়েন্টটুরিজম #পাসপোর্ট #আমিরাত #টুরিস্ট 🇦🇪
Girls/adult girls Tee Shirt
Glitter Print
4/5 to 14/15 years
Price: 250 Tk
01631-858030
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড: আতিউর রহমান স্যারের বাস্তব জীবনী এটা। লেখাটা আগে আপনার ছেলে মেয়েকে পড়ান,তারপর আপনি নিজে পড়ুন।।
টাকা থাকলেই জীবনে বড় হওয়া যায় না।ইচ্ছা থাকলে সন্মান, টাকা আপনার কাছে নিজে থেকে ধরা দিবে।সেহেতু হতাশ হবেন না।
..............................................................
আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে। ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে। পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন। আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন। কোনরকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের।
আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিলো মোটামুটি। কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তাঁর বাড়িতে ঠাঁই দেননি। দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম। মা তাঁর বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন। তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয়। চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো। দারিদ্র্য কী জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছি- খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই; কী এক অবস্থা !
আমার মা সামান্য লেখাপড়া জানতেন। তাঁর কাছেই আমার পড়াশোনার হাতেখড়ি। তারপর বাড়ির পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই। কিন্তু আমার পরিবারে এতটাই অভাব যে, আমি যখন তৃতীয় শ্রেণীতে উঠলাম, তখন আর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলো না। বড় ভাই আরো আগে স্কুল ছেড়ে কাজে ঢুকেছেন। আমাকেও লেখাপড়া ছেড়ে রোজগারের পথে নামতে হলো।
আমাদের একটা গাভী আর কয়েকটা খাসি ছিল। আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চরাতাম। বিকেল বেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম। এভাবে দুই ভাই মিলে যা আয় করতাম, তাতে কোনরকমে দিন কাটছিল। কিছুদিন চলার পর দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দেই। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানে বসতাম। পড়াশোনা তো বন্ধই, আদৌ করবো- সেই স্বপ্নও ছিল না !
এক বিকেলে বড় ভাই বললেন, আজ স্কুল মাঠে নাটক হবে। স্পষ্ট মনে আছে, তখন আমার গায়ে দেওয়ার মতো কোন জামা নেই। খালি গা আর লুঙ্গি পরে আমি ভাইয়ের সঙ্গে নাটক দেখতে চলেছি। স্কুলে পৌঁছে আমি তো বিস্ময়ে হতবাক ! চারদিকে এত আনন্দময় চমৎকার পরিবেশ ! আমার মনে হলো, আমিও তো আর সবার মতোই হতে পারতাম। সিদ্ধান্ত নিলাম, আমাকে আবার স্কুলে ফিরে আসতে হবে।
নাটক দেখে বাড়ি ফেরার পথে বড় ভাইকে বললাম, আমি কি আবার স্কুলে ফিরে আসতে পারি না ? আমার বলার ভঙ্গি বা করুণ চাহনি দেখেই হোক কিংবা অন্য কোন কারণেই হোক কথাটা ভাইয়ের মনে ধরলো। তিনি বললেন, ঠিক আছে কাল হেডস্যারের সঙ্গে আলাপ করবো।
পরদিন দুই ভাই আবার স্কুলে গেলাম। বড় ভাই আমাকে হেডস্যারের রুমের বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে ভিতরে গেলেন। আমি বাইরে দাঁড়িয়ে স্পষ্ট শুনছি, ভাই বলছেন আমাকে যেন বার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগটুকু দেওয়া হয়। কিন্তু হেডস্যার অবজ্ঞার ভঙ্গিতে বললেন, সবাইকে দিয়ে কি লেখাপড়া হয় ! স্যারের কথা শুনে আমার মাথা নিচু হয়ে গেল। যতখানি আশা নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম, স্যারের এক কথাতেই সব ধুলিস্মাৎ হয়ে গেল। তবু বড় ভাই অনেক পীড়াপীড়ি করে আমার পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি যোগাড় করলেন। পরীক্ষার তখন আর মাত্র তিন মাস বাকি। বাড়ি ফিরে মাকে বললাম, আমাকে তিন মাসের ছুটি দিতে হবে। আমি আর এখানে থাকবো না। কারণ ঘরে খাবার নেই, পরনে কাপড় নেই- আমার কোন বইও নেই, কিন্তু আমাকে পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
মা বললেন, কোথায় যাবি ? বললাম, আমার এককালের সহপাঠী এবং এখন ক্লাসের ফার্স্টবয় মোজাম্মেলের বাড়িতে যাবো। ওর মায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় আছে। যে ক’দিন কথা বলেছি, তাতে করে খুব ভালো মানুষ বলে মনে হয়েছে। আমার বিশ্বাস, আমাকে উনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন না।
দুরু দুরু মনে মোজাম্মেলের বাড়ি গেলাম। সবকিছু খুলে বলতেই খালাম্মা সানন্দে রাজি হলেন। আমার খাবার আর আশ্রয় জুটলো; শুরু হলো নতুন জীবন। নতুন করে পড়াশোনা শুরু করলাম। প্রতিক্ষণেই হেডস্যারের সেই অবজ্ঞাসূচক কথা মনে পড়ে যায়, জেদ কাজ করে মনে; আরো ভালো করে পড়াশোনা করি।
যথাসময়ে পরীক্ষা শুরু হলো। আমি এক-একটি পরীক্ষা শেষ করছি আর ক্রমেই যেন উজ্জীবিত হচ্ছি। আমার আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যাচ্ছে। ফল প্রকাশের দিন আমি স্কুলে গিয়ে প্রথম সারিতে বসলাম। হেডস্যার ফলাফল নিয়ে এলেন। আমি লক্ষ্য করলাম, পড়তে গিয়ে তিনি কেমন যেন দ্বিধান্বিত। আড়চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছেন। তারপর ফল ঘোষণা করলেন। আমি প্রথম হয়েছি ! খবর শুনে বড় ভাই আনন্দে কেঁদে ফেললেন। শুধু আমি নির্বিকার- যেন এটাই হওয়ার কথা ছিল।
বাড়ি ফেরার পথে সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। আমি আর আমার ভাই গর্বিত ভঙ্গিতে হেঁটে আসছি। আর পিছনে এক দল ছেলেমেয়ে আমাকে নিয়ে হৈ চৈ করছে, স্লোগান দিচ্ছে। সারা গাঁয়ে সাড়া পড়ে গেল ! আমার নিরক্ষর বাবা, যাঁর কাছে ফার্স্ট আর লাস্ট একই কথা- তিনিও আনন্দে আত্মহারা; শুধু এইটুকু বুঝলেন যে, ছেলে বিশেষ কিছু একটা করেছে। যখন শুনলেন আমি ওপরের কাসে উঠেছি, নতুন বই লাগবে, পরদিনই ঘরের খাসিটা হাটে নিয়ে গিয়ে ১২ টাকায় বিক্রি করে দিলেন। তারপর আমাকে সঙ্গে নিয়ে জামালপুর গেলেন। সেখানকার নবনূর লাইব্রেরি থেকে নতুন বই কিনলাম।
আমার জীবনযাত্রা এখন সম্পূর্ণ বদলে গেছে। আমি রোজ স্কুলে যাই। অবসরে সংসারের কাজ করি। ইতোমধ্যে স্যারদের সুনজরে পড়ে গেছি। ফয়েজ মৌলভী স্যার আমাকে তাঁর সন্তানের মতো দেখাশুনা করতে লাগলেন। সবার আদর, যত্ন, স্নেহে আমি ফার্স্ট হয়েই পঞ্চম শ্রেণীতে উঠলাম। এতদিনে গ্রামের একমাত্র মেট্রিক পাস মফিজউদ্দিন চাচা আমার খোঁজ নিলেন। তাঁর বাড়িতে আমার আশ্রয় জুটলো।
প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে আমি দিঘপাইত জুনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি হই। চাচা ওই স্কুলের শিক্ষক। অন্য শিক্ষকরাও আমার সংগ্রামের কথা জানতেন। তাই সবার বাড়তি আদর-ভালোবাসা পেতাম।
আমি যখন সপ্তম শ্রেণী পেরিয়ে অষ্টম শ্রেণীতে উঠবো, তখন চাচা একদিন কোত্থেকে যেন একটা বিজ্ঞাপন কেটে নিয়ে এসে আমাকে দেখালেন। ওইটা ছিল ক্যাডেট কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন। যথাসময়ে ফরম পুরণ করে পাঠালাম। এখানে বলা দরকার, আমার নাম ছিল আতাউর রহমান। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের ভর্তি ফরমে স্কুলের হেডস্যার আমার নাম আতিউর রহমান লিখে চাচাকে বলেছিলেন, এই ছেলে একদিন অনেক বড় কিছু হবে। দেশে অনেক আতাউর আছে। ওর নামটা একটু আলাদা হওয়া দরকার; তাই আতিউর করে দিলাম।
আমি রাত জেগে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিলাম। নির্ধারিত দিনে চাচার সঙ্গে পরীক্ষা দিতে রওনা হলাম। ওই আমার জীবনে প্রথম ময়মনসিংহ যাওয়া। গিয়ে সবকিছু দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ ! এত এত ছেলের মধ্যে আমিই কেবল পায়জামা আর স্পঞ্জ পরে এসেছি ! আমার মনে হলো, না আসাটাই ভালো ছিল। অহেতুক কষ্ট করলাম। যাই হোক পরীক্ষা দিলাম; ভাবলাম হবে না। কিন্তু দুই মাস পর চিঠি পেলাম, আমি নির্বাচিত হয়েছি। এখন চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে যেতে হবে।
সবাই খুব খুশি; কেবল আমিই হতাশ। আমার একটা প্যান্ট নেই, যেটা পরে যাবো। শেষে স্কুলের কেরানি কানাই লাল বিশ্বাসের ফুলপ্যান্টটা ধার করলাম। আর একটা শার্ট যোগাড় হলো। আমি আর চাচা অচেনা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হলাম। চাচা শিখিয়ে দিলেন, মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে আমি যেন দরজার কাছে দাঁড়িয়ে বলি: ম্যা আই কাম ইন স্যার ? ঠিকমতোই বললাম। তবে এত উচ্চস্বরে বললাম যে, উপস্থিত সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।
পরীক্ষকদের একজন মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ এম. ডাব্লিউ. পিট আমাকে আপাদমস্তক নিরীক্ষণ করে সবকিছু আঁচ করে ফেললেন। পরম স্নেহে তিনি আমাকে বসালেন। মুহূর্তের মধ্যে তিনি আমার খুব আপন হয়ে গেলেন। আমার মনে হলো, তিনি থাকলে আমার কোন ভয় নেই। পিট স্যার আমার লিখিত পরীক্ষার খাতায় চোখ বুলিয়ে নিলেন। তারপর অন্য পরীক্ষকদের সঙ্গে ইংরেজিতে কী-সব আলাপ করলেন। আমি সবটা না বুঝলেও আঁচ করতে পারলাম যে, আমাকে তাঁদের পছন্দ হয়েছে। তবে তাঁরা কিছুই বললেন না। পরদিন ঢাকা শহর ঘুরে দেখে বাড়ি ফিরে এলাম। যথারীতি পড়াশোনায় মনোনিবেশ করলাম। কারণ আমি ধরেই নিয়েছি, আমার চান্স হবে না।
হঠাৎ তিন মাস পর চিঠি এলো। আমি চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছি। মাসে ১৫০ টাকা বেতন লাগবে। এর মধ্যে ১০০ টাকা বৃত্তি দেওয়া হবে, বাকি ৫০ টাকা আমার পরিবারকে যোগান দিতে হবে। চিঠি পড়ে মন ভেঙে গেল। যেখানে আমার পরিবারের তিনবেলা খাওয়ার নিশ্চয়তা নেই, আমি চাচার বাড়িতে মানুষ হচ্ছি, সেখানে প্রতিমাসে ৫০ টাকা বেতন যোগানোর কথা চিন্তাও করা যায় না !
এই যখন অবস্থা, তখন প্রথমবারের মতো আমার দাদা সরব হলেন। এত বছর পর নাতির (আমার) খোঁজ নিলেন। আমাকে অন্য চাচাদের কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, তোমরা থাকতে নাতি আমার এত ভালো সুযোগ পেয়েও পড়তে পারবে না ? কিন্তু তাঁদের অবস্থাও খুব বেশি ভালো ছিল না। তাঁরা বললেন, একবার না হয় ৫০ টাকা যোগাড় করে দেবো, কিন্তু প্রতি মাসে তো সম্ভব নয়। দাদাও বিষয়টা বুঝলেন।
আমি আর কোন আশার আলো দেখতে না পেয়ে সেই ফয়েজ মৌলভী স্যারের কাছে গেলাম। তিনি বললেন, আমি থাকতে কোন চিন্তা করবে না। পরদিন আরো দুইজন সহকর্মী আর আমাকে নিয়ে তিনি হাটে গেলেন। সেখানে গামছা পেতে দোকানে দোকানে ঘুরলেন। সবাইকে বিস্তারিত বলে সাহায্য চাইলেন। সবাই সাধ্য মতো আট আনা, চার আনা, এক টাকা, দুই টাকা দিলেন। সব মিলিয়ে ১৫০ টাকা হলো। আর চাচারা দিলেন ৫০ টাকা। এই সামান্য টাকা সম্বল করে আমি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হলাম। যাতায়াত খরচ বাদ দিয়ে আমি ১৫০ টাকায় তিন মাসের বেতন পরিশোধ করলাম। শুরু হলো অন্য এক জীবন।
প্রথম দিনেই এম. ডাব্লিউ. পিট স্যার আমাকে দেখতে এলেন। আমি সবকিছু খুলে বললাম। আরো জানালাম যে, যেহেতু আমার আর বেতন দেওয়ার সামর্থ্য নেই, তাই তিন মাস পর ক্যাডেট কলেজ ছেড়ে চলে যেতে হবে। সব শুনে স্যার আমার বিষয়টা বোর্ড মিটিঙে তুললেন এবং পুরো ১৫০ টাকাই বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিলেন। সেই থেকে আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এস.এস.সি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে পঞ্চম স্থান অধিকার করলাম এবং আরো অনেক সাফল্যের মুকুট যোগ হলো।
আমার জীবনটা সাধারণ মানুষের অনুদানে ভরপুর। পরবর্তীকালে আমি আমার এলাকায় স্কুল করেছি, কলেজ করেছি। যখন যাকে যতটা পারি, সাধ্যমতো সাহায্য সহযোগিতাও করি। কিন্তু সেই যে হাট থেকে তোলা ১৫০ টাকা; সেই ঋণ আজও শোধ হয়নি। আমার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করলেও সেই ঋণ শোধ হবে না!
(অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমানের নিজের ভাষায় তাঁর জীবন কথা)
Mens Cargo Long Pant
Color: 5
Size: 30 to 44 Size
Pls Confirm your Order.
Home Delivery Possible.
Price: 850 Tk
01631-858030
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা , যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দাড়িয়ে আছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় , ঢাকা মেডিকেল , বুয়েট সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহর আজ মৃত্যুবার্ষিকী।
*** জীবনী :
নবাব সুলিমুল্লাহর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। তাঁর বাবা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আহসানউল্লা (১৮৪৬-১৯০১) এবং দাদা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আবদুল গণি (১৮১৩-৯৬)। এই দুজনই ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের সমাজ-রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। নিঃসন্দেহে পরিবারটি ছিল অভিজাত ও ধনাঢ্য। কিন্তু অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের দুঃখকে নিজের দুঃখ মনে করতেন। তিনি আকাতরে দান-খয়রাত করে গেছেন।
স্যার সলিমুল্লাহর বাবা আহসানউল্লা ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর সাড়ে ৩ লাখ টাকা খরচ করে ঢাকায় তথা বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো #বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করেছিলেন, প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল #আহসান_মঞ্জিলে।
(১)নবাব সলিমূল্লাহ সেই যিনি সর্বপ্রথম পানীয় জল এবং টেলিফোন ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে আধুনিক ঢাকার জন্ম দেন।
(২)ঢাকার ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯০২ সালে তিনি ১লাখ ২০হাজার টাকা দান করেছিলেন। সেই টাকায় এবং তাঁর দান করা জমিতে স্থাপিত হয়েছিল আহসানউল্লা স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৯২২ সালে যা আহসানউল্লা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১৯৬০ সালে আহসানউল্লা ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে উন্নীত হয়। সেটিই এখনকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়(BUET)।
(৩) নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৩ সালে বড় লাট লর্ড কার্জন ঢাকায় সফরে এলে আহসান মঞ্জিলে অনুষ্ঠিত দীর্ঘ বৈঠকে তার নিকট পূর্ব বাংলার সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।শেষ পর্যন্ত ঢাকাকে কেন্দ্র করে পূর্ববঙ্গ ও আসাম নামে একটি নতুন প্রদেশ গঠনের বিষয়ে ইংরেজরা মত দেয়।
(৪)নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯১১ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার কার্জন হলে ল্যান্সলট হেয়ারের বিদায় এবং চার্লস বেইলির যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নওয়াব আলী চৌধুরীকে নিয়ে পৃথক দুটি মানপত্র নিয়ে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান।
(৫) (DU) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি জমিই শুধু দান করেননি, প্রধান অর্থদানকারীও ছিলেন। এতে তাঁর অর্থভাণ্ডারে ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। শেষে সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে মহাজনদের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল। জমিদারি চলে গিয়েছিল কোর্ট অব ওয়ার্ডসে।
(৬) নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৬ সালে নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ধর্ম রক্ষায় প্রায় ছয় মাসের প্রচেষ্টায় পাক-ভারত উপমহাদেশে ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ গঠন করেন।
(৭) নবাব সলিমূল্লাহ যার আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সহকারী পরিদর্শক ও বিশেষ সাব ইন্সপেক্টরের পদ সৃষ্টি করেন।
(৭) নবাব সলিমূল্লাহ যিনি বর্ণবাদী-ব্রাহ্
মণ্যবাদী চক্রান্তে ব্রিটিশ সামাজ্যবাদে শত বছরের অধিক চাষাভূষা, কচোয়ান-দাঁরোয়ান ও গোলাম বানিয়ে রাখা মুসলিমদের কথা ভেবে প্রথম জেগে উঠেন তারপর মুসলিমদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করেন।
(৮)নবাব সলিমূল্লাহ, যিনি সুদূর তুরস্কের ভূমিকম্পে মানুষের কষ্টের কথা শুনে সাহায্যের জন্য টাকা-পয়সা পাঠিয়েছিলেন।
(৯)নবাব সলিমূল্লাহ, যিনি মানুষকে তার সকল সম্পদ অকাতরে বিলিয়ে দিয়ে ঋণী হয়েছিলেন। সোনালী ব্যাংক সদরঘাট শাখায় এখনও তার বন্ধক রাখা সিন্ধুক “দরিয়ায়ে নূর” রক্ষিত আছে।
আমরা ক'জন জানি এই মহান ব্যক্তির কথা? তার অসামান্য কীর্তির কথা?
এই বুয়েট না থাকলে কারা বিশ্বমানের ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ করে দিত?
আজ যত-শত আবর্জনার মাঝেও আমাদের জ্ঞানের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাড়িয়েছে যেখানে, সেখানে এই মহান ব্যক্তিদের একটু জায়গা কোথায়!!
রহস্যজনক মৃত্যুঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা নিয়ে তৎকালীন উচ্চবর্ণের হিন্দু সমাজ এবং লাটের সাথে তার বাদানুবাদ হয়।
কথিত আছে যে, বড়লাট রাজি ছিলেন না ঢাকায় কোন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে। এই নিয়ে নবাবের সাথে বড় লাটের তীব্র বিতর্ক হয়। এসমসাময়িক সময়েই তার মৃত্যু হয় কলকাতায়। পরে প্রচার করা হয় যে হৃদরোগে তিনি মারা গেছেন।
সেদিনই কলকাতায় অনুষ্ঠিত তাঁর জানাজায় বিপুল জনসমাগম হয়েছিল। পরদিন লাশ ঢাকায় আনা হয় এবং কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে ঢাকার বেগমবাজারে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
আজ ১৬ জানুয়ারী নবাবের মৃত্যুবার্ষিকী। উনার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি , আল্লাহ্ উনাকে জান্নাত দান করুন (আমিন)।
এক ব্যাক্তির স্ত্রীর পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে মৃত্যু হল, সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ দিল। তখন তিনি বললেন স্ত্রীর সবচেয়ে বড় উপহার ছেলে আছে ওকে নিয়েই কেটে যাবে।
ছেলে যখন বয়স হল ছেলেকে সব ব্যবসা বুঝিয়ে দিয়ে কখনও নিজের আর কখনও বন্ধুর অফিসে সময় কাটাতে লাগলেন। ছেলের বিয়ের পর উনি আরও
বেশি একাকী হয়ে পড়লেন। তখন পুরো বাড়ি বৌমার অধিকারে দিয়ে দিলেন।
ছেলের বিয়ের কিছুদিন পরে তিনি দুপুরে খাবার খাচ্ছিলেন ছেলেও অফিস থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল।ছেলে শুনতে পেল বাবা খাবার পর দই চাইল আর বৌ জবাব দিল আজকে ঘরে দই নেই!খাবার খেয়ে বাবা বাহিরে হাটতে চলে গেল। কিছু পরে ছেলে তার বৌয়ের সাথে খাবার খেতে বসল। খাবারে পাত্র ভরে দই ছিল ছেলে কোন প্রতিক্রিয়া না জানিয়ে খাবার খেয়ে অফিস চলে গেল।
কিছু দিন পর ছেলে নিজের বাবাকে বললেন --"আজ আপনাকে কোর্টে যেতে হবে আর আজ আপনার বিবাহ হচ্ছে "। পিতা আশ্চর্য হয়ে ছেলের দিকে দেখল আর বললেন "বাবা! আমার আর বিয়ের দরকার নেই, আর আমি তোমাকে এত স্নেহ দিই যে তোমারও মায়ের দরকার নেই, তো আবার বিয়ে কেন?!
ছেলে বলল "বাবা, না আমি নিজের জন্য মা আনছি, না নিজের স্ত্রীর জন্য শ্বাশুড়ি আনছি! আমি তো কেবল আপনার জন্য দই এর ব্যাবস্থা করছি! কাল থেকে আমি ভাড়া বাড়িতে আপনার বৌমার সাথে থাকব আর আপনার অফিসের এক কর্মচারীর মত বেতন নেব, যাতে আপনার বৌমা জানতে পারে দই এর দাম কত।
*মা-বাবা আমাদের জন্যে ATM কার্ড হতে পারেন*
*কিন্তু তারা আমাদের দয়ায় না বরং আমরা তাদের দয়ায় বেঁচে থাকি।
(সংগৃহীত)
Winter💥 Winter💥💥 Winter💥💥💥
Kids Sweat Shirt 🍄🍄🍄🍄
0 m to 24 month
01631-858030
Home Delivery possible
Price: 180 Tk
👕👕👕👕👕👕👕👕👕👕👕👕👕👕
Girls Trouser (Sports) 👕👕🩳🩳👚👚
Size: 5/6 to 15 years
Color/Style: 3 💥💥💥
Price: 220 Tk💥💥💥
01631-858030
Home Delivery Possible
Girls Tee Shirt 👕👕🩳🩳👚👚
Size: 3/4 to 14/15 years
Color: 3/4 💥💥💥
Price: 120 Tk💥💥💥
01631-858030
Home Delivery Possible
কাল কি হবে আমরা কেউই জানি না
Boys Sweat Shirt
1200 pcs
01631-858030
🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝🐝
🌼🌻🌺🥀🌹🏵️🌸💐🌾🌻🌺🥀🌹🏵️🌸
মধু! মধু!! মধু!!!
আলহামদুলিল্লাহ!
সঠিক পণ্য বিডিতে আবার যোগ হয়েছে খাঁটি মধু।
কালোজিরা ফুলের মধু, সরিষা ফুলের মধু, লিচু ফুলের মধু।
কালো জিরা ফুলের মধুঃ ১ কেজি জার ১২০০ টাকা
৫০০ গ্রাম জার ৬০০ টাকা
সরিষা ফুলের মধুঃ ১ কেজি জার ৬০০ টাকা
৫০০ গ্রাম জার ৩০০ টাকা
লিচু ফুলের মধুঃ ১ কেজি জার ৬০০ টাকা
৪০০ গ্রাম জার ২৫০ টাকা
বি.দ্র.:কোন রকম রং, ক্যামিকেল, চিনি বা কোনো ভেজাল মিশানো হয় না।
হোম ডেলিভারি দেয়া হয়।
কলঃ ০১৬৩১৮৫৮০৩০
New Collection!!!💥💥💥
Mens Polo Shirt
Sizes: S, M, L, XL
Color: Many
Price: 600 TK
Pls inbox or call
Home delivery available
Screenshot pls 💥💥💥
আবদুল কালামের ১০টি উক্তি, যা আপনার জীবনধারা পালটে দেবে :
১। 'স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটা যেটা তোমায় ঘুমোতে দেয় না।'
২। 'সূর্যের মতো দীপ্তিমান হতে হলে প্রথমে তোমাকে সূর্যের মতোই পুড়তে হবে।'
৩। 'যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।'
৪। 'যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না; তাদের অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য চারদিকে তিক্ততার উদ্ভব ঘটায়।'
৫। প্রতিদিন সকালে এই পাঁচটা লাইন বলো :
ক) সৃষ্টিকর্তা সব সময় আমার সঙ্গে আছে
খ) আমি সেরা
গ) আমি করতে পারি
ঘ) আমি জয়ী
ঙ) আজ দিনটা আমার
৬। ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস থাকতে হবে, অপরিচিত পথে চলার ও অসম্ভব জিনিস আবিষ্কারের সাহস থাকতে হবে এবং সমস্যাকে জয় করে সফল হতে হবে। এ সকল মহানগুণের দ্বারা তরুণদের চালিত হতে হবে। তরুণ প্রজন্মের প্রতি এই আমার বার্তা।'
৭। 'জীবন একটি কঠিন খেলা। ব্যক্তি হিসেবে মৌলিক অধিকার ধরে রাখার মাধ্যমেই শুধুমাত্র তুমি সেখানে জয়ী হতে পারবে।'
৮। 'আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।'
৯। 'উৎকর্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।'
১০। ‘যদি একটি দেশকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সুন্দর মনের মানুষের জাতি হতে হয়, তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এ ক্ষেত্রে তিনজন সামাজিক সদস্য পার্থক্য এনে দিতে পারে। তারা হলেন বাবা, মা এবং শিক্ষক।
যে মেয়েটি রিক্সা টানছে সে ২০১৮ সালের ইন্ডিয়ান আডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস (IAS) পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে। যাত্রী তার বাবা। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে তার স্বপ্ন পূরণ সম্ভব হয়েছে, তাকে রিক্সায়(কলকাতার) চড়িয়ে সে শহর প্রদক্ষিণ করে। মেধাবী মেয়েটির বাবার ত্যাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা ও সন্মান জানানোর এক অভিনব প্রয়াস...সারা ভারতবাসী সহ সারা বিশ্বকে জানান দেয়া হলো।পিতার প্রতিটি ঘামের ফোটায় শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় কণ্যার অফুরন্ত ত্যাগ ও প্রতিদান।
অবাক পৃথিবী চেয়ে চেয়ে দেখো।পিতা-কন্যার এই ভালবাসার বিনিময়ে আমরা বাকরুদ্ধ।
সংগৃহীত
Eid Mubarak
১৭৫৭ সালে অপরিনামদর্শী সিরাজউদ্দৌলার পতনের আগ পর্যন্ত সুবা বাংলা ছিল গোটা দুনিয়ার মধ্যে ঐশ্বর্যশালী একটি দেশ। তখনকার অনেক ইউরোপিয়রা বলেছেন, বাংলার মানুষের প্লেটে কম করেও তিন ধরনের পদ বা খাবার থাকত। ঘি, মাখন খাওয়া তাদের জন্য সাধারণ বিষয় ছিল। তাদের গায়ে যে পোষাক ছিল তা ইউরোপিয়ানদের কাছে ভাবনারও অতীত। বাংলার পন্য নিয়ে বাংলার বণিকরা তখন পূর্বদেশ মানে ইন্দোনেশিয়া পর্যন্ত পৌছে যেতো।
নবাবের পতনের পর তিন দফা নতুন নবাব প্রতিস্থাপনের পর মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের কাছ থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলা, বিহার ও ওড়িশার খাজনা উঠানোর বিষয়টি মাত্র লাখ দেড়েক রূপিতে কিনে নেন রবার্ট ক্লাইভ। এরপর রবার্ট ক্লাইভ হিসাব করে দেখান, দেড় লাখ রূপি দেবার পরও কোম্পানির প্রায় ১৬ লাখ রূপি। বাস্তবে সেটি কোটি রূপিতে ছাড়িয়ে যায়।
তো, এরপর থেকে ফসলে, পন্য উদ্বৃত্ত একটি জনপদ রাতারাতি শশ্মান হয়ে যায়। সব থেকে বেশি সংকটে পড়ে ঢাকা। একটা বাণিজ্যিক শহর গোরস্তানে পরিণত হয় ব্রিটিশ অত্যাচারে। কোম্পানির হাতে রাজস্ব উত্তোলনের দায়িত্ব থাকায় কৃষক ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাত্রাতিরিক্ত রাজস্ব উত্তোলন শুরু হয়। বাংলা ১১৭৬ সাল আর ১৭৭০ ইংরেজি। সিরাজের পতনের মাত্র ১৩ বছরের মাথায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা যায়। সোনার বাংলা গোরস্থানে পরিণত হয়। এই দুর্ভিক্ষে ১ কোটি লোক মারা যায়। এটা দুনিয়ার নিকৃষ্টতম দুর্ভিক্ষ। দুর্ভিক্ষের কারণ ফসল উৎপাদন কম নয়, দুর্ভিক্ষের কারণ সে বছর মাত্রাতিরিক্ত খাজনা আদায়। যে বছর দুর্ভিক্ষ হলো তার আগের বছর আদায়কৃত রাজস্ব ছিল দেড় কোটি রূপি। আর যে বছর দুর্ভিক্ষ হলো সে বছর আগের বছরের তুলনায় ৫ লাখ ২২ হাজার রূপি বেশি আদায় হয়েছিল।
ঢাকার মসলিনের কদর ছিল আকাশ ছোঁয়া। ব্রিটেন থেকে কোম্পানি কলের তৈরি কাপড় আনলেও সেটা এখানে চলত না। তারপর তারা আমাদের তাঁতীতের হাতের আঙ্গুল পর্যন্ত কেটে দেয় যাতে তারা মসলিন বুনতে না পারে।
গোটা মুঘল আমলে সুবা বাংলা ১৯টি, পরে ৩৪টি ছোট ছোট নবাব ও রাজাদের অধীনে শাসন হয়েছে। সেই শাসনের বেশিরভাগ সময় মুঘল শাসনের বিষয়টি অনেক আলগা ছিল। বাংলা মুঘল শাসনের অধীনে ছিল ২৩০ বছর। এই ২৩০ বছরে বাংলায় দুর্ভিক্ষ হয়নি। ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে মীর কাশিম হেরে যাবার পর দ্বিতীয় শাহ আলমের কাছ থেকে বাংলা, বিহার ও ওড়িশার দেওয়ানী কিনে নেয় কোম্পানি। এরপর মাত্র ৬ বছরের মাথায় ১৭৭০ সালে বা বাংলা ১১৭৬ সনে দুর্ভিক্ষ হয় যাতে মারা যায় ১ কোটি মানুষ। এটা নির্মম, ভয়াবহ উপনিবেশিক শোষনের ফল।
কোম্পানির শাসন ও ব্রিটেনের শাসনের মধ্যে কত লোককে তারা জোরপূর্ব দাস বানিয়েছে সেই হিসাব নতুন করে আমাদের নেয়া দরকার।
১৯৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ সময়ের দিকে যে দুর্ভিক্ষ হয় তাতে বাংলার ৩০ লক্ষ লোক না খেয়ে মারা যায়। এই দুর্ভিক্ষ কিন্তু ফসল উৎপাদন কম হয়েছিল সে কারণে না,বরং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলা থেকে সব খাদ্য শস্য ব্রিটেনে নিয়ে মজুদ করা হচ্ছিল। যুদ্ধে যেখানে মাত্র ৪০ হাজার ব্রিটিশ সৈন্য লড়ছিল সেখানে ভারতীয় সৈন্য ছিল প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার। ভারতীয়রা মরেছেও যুদ্ধের ময়দানে অকাতরে।
দুর্ভিক্ষের অশনি সংকেত বেজে উঠার আগে বিষয়টি তৎকালীন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী চার্চিলকে জানানো হয়েছিল, তখন রাজা ছিলেন ষষ্ট জর্জ, মানে দ্বিতীয় এলিজাবেথের বাবা। চার্চিল নিকৃষ্ট উত্তর দিয়েছিল।
একটা সোনার দেশকে মৃতপুরি বানালো যে ব্রিটেন, ব্রিটেন উপনিবেশবাদ, তারই প্রতিকী চিহ্ন বহন করতেন রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ।
দ্বিতীয় এলিজাবেথ মারা গেছেন। পরিণত বয়সেই মারা গেছেন। যে কোনো মৃত্যুই বেদনাদায়ক। কিন্তু রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে পূর্ববঙ্গের মানুষের শোকটা তার রক্তের সাথে বেঈমানি। বাহাদুর শাহ পার্ক নামে ঢাকায় একটা পার্ক আছে। ওখানে ১৮৫৭ সালে ভারতের প্রথম স্বাধীনতাকার্মী বিপ্লবীদের লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল।সিরাজউদ্দৌলার লাশ শহরে টেনে হিঁচড়ে নেয়া হয়েছিল।
আমি ইতিহাসের ছাত্র। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক ডকুমেন্ট নাড়াচাড়া করলে অপ্রকৃস্থ হয়ে যাই। ব্রিটিশ শোষণ থেকে মুক্তির জন্য অকাতরে জীবন দিয়েছেন তরুন যুব শ্রমিক কৃষক। সেই বিপ্লবীদের বড় অংশ বাংলাদেশের। আমাদের পূর্বপুরুষ তাদের জীবন বাজি রেখে,ভয়াবহ ইন্টারোগেশনের সামনে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে। আর আমরা আজ সেই ঔপনিবেশিক শোষনের চিহ্নের জন্য কাঁদছি। কী ভয়াবহ! কি বিশ্বাসঘাতকতা।
আন্দামানের জেলগুলোতে থাকা আমাদের বিপ্লবীদের দীর্ঘশ্বাস বাংলাদেশের আকাশে মেঘ হয়ে আসুক।
(সংগৃহীত)
মা আর সন্তানের সম্পর্ক
kids Romper
Primark
01631-858030
শুভ নববর্ষ ১৪৩০
Boys Denim 2 Quarter
Size: 2 to 8 Y
Price: 450 tk
Home delivery available
01631-858030
Kids Summer Frok
0 to 36 m
H&M
Print:1
Eid Collection!! 👗👗👚👚
Boys T-Shirt 👕👕👕👕👕
Size: 2/3 to 12/13 y
Color: 9/10 🌷🌷🥀🥀🥀
Price: 200 Tk.
Home delivery available.
01631-858030
ছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক
একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।
এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপরে উঠে যাবে।
বিষয়টি হলো- লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখাতে
হাতিটি বুঝতে পারছে তাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য কেউ আছে।
এই ভরসায় হাতিটি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমর্থ হবে।
এটাই প্রেরণা। জীবনে প্রত্যেক টা সফল মানুষের পিছনে একটা গল্প থাকে।
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছেন যারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলো না; উঠে দাঁড়ানোর জন্যেও কারো হাত লাগে।
আমরা অন্যকে সহযোগিতা করতে সক্ষম নাও থাকতে পারি;
তবে কারো কঠিন সময়ে তার পাশে থেকে উৎসাহ নিশ্চয়ই দিতে পারি।
ভালোবাসা, ইতিবাচক সহযোগিতা এবং ভরসার মাধ্যমে যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে, কারো জীবন পরিবর্তন হয়, এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কিছু নেই।
🥇 Only 3 players in history have ever been awarded the baton of leadership and command of football.
🇧🇷 Pelé
🇦🇷 Diego Maradona
🇦🇷 Lionel Messi
Greatest of all times. 🙌🏽
"কোন এক ভোরবেলা, রাত্রি শেষে শুভ শুক্রবারে
মৃত্যুর ফেরেস্তা এসে যদি দেয় যাওয়ার তাকিদ
অপ্রস্তুত এলোমেলো এ গৃহের আলো অন্ধকারে
ভালোমন্দ যা ঘটুক মেনে নেবো এ আমার ঈদ।”
আজ কিংবদন্তী কবি আল মাহমুদের মহাপ্রয়ান দিবস। ২০১৯ এর এই দিন নিজ প্রত্যাশিত শুক্রবারে কবি বিদায় নেন স্বার্থপর পৃথিবী থেকে। সমগ্র বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আল মাহমুদ ওপারে নিজের প্রত্যাশিত অনন্ত সুখের জীবনে সর্বোচ্চ সম্মান নিয়ে থাকুন।
বিনম্র শ্রদ্ধা হে কবি...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Our goal
We always ready to serve the best Products and Services with reasonable price to our valuable customers. We believe 100 % that Customer satisfaction is our profit. we never compromise the quality standard. We appreciate customers criticism to find the real issue, to minimize the problems and provide the best service.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Khandaker Apparel Co. , H#04, Hasna Hena Market, , R# 6/A, Sec#9, Uttara, Dhaka-1230
Uttarati
Gareeb-e Newaz Evenue
Uttarati, 1230
Professional Digital Marketing Consultant| SEO Specialist|| Ads Strategist in Bangladesh
House 15, Road 15, Sector 04, Uttara
Uttarati, 1230
This is the Official Page of Imran Hassan. Managing Director of J&Z Group.
Uttara, Housebuilding
Uttarati, 1230
Funny Content Creator || Entrepreneur || Digital Marketer || Freelancer || Trainer || Travel Lover
Uttarati, 1230
All kinds of pet foods, supplements, exercise, toys and essential. Import from China, India.
Sector 11, Road 1
Uttarati
🚗🚘সমস্ত ধরনের এসি, নন এসি প্রাইভেট কার, হাইস, ভাড়া পাওয়া যায়।🚘🚗
Uttarati, 1230
Cyra Attire not unique but one of the online stores you want to buy from. Most of our products are b