Ichhe-Dana

এতদিন পর বাড়ি ফিরে চেনা জিনিস ও লাগছে অচেনা।আমার ছোট্ট বাগানে এখন কত টমেটো !! আজ সারাদিন কাটল প্রচন্ড ব্যস্ততায় ।

আজ আমেরিকা ট্রিপের শেষদিন,এ যেন প্রকৃতির এক অনন্যরূপ।গেলাম ১৯টা জলপ্রপাত নিয়ে সৃষ্টি walking Glen State Park আর পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত নায়াগ্রাফলস্।

কোলকাতার ঘটনায় মন খারাপ প্রবাসের সকলের।আমেরিকা থেকে ফেরার পথে ভয়ঙ্কর ঝড়ের কবলে আমরা।

আমেরিকার বাঙালি পাড়া। স্বাধীনতা দিবসে বিদেশে ও আজ দেশের পতাকা।

আমেরিকায় এই ব্রিজে হয় শাহারুখ খানের সিনেমা।দেখলাম জঙ্গীহানায় ধংস্ব 9/11 টাওয়ার,স্ট্যাচু অফ লিবার্টি।

একদেশ থেকে অন্যদেশে গেলাম যেটা দেখতে,কে জানত তারজন্য এত দূর্ভোগ পেতে হবে! ঘুরে এলাম বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সিনেমার সুটিং হয়েছে এমন জায়গা থেকে।পর্ব-১০

নিউইয়র্কের যে শহর রাতে ঘুমায় না।Times Square।তিনতলা মল,পুরোটাই চকলেট।পর্ব -৯

কানাডায় আমাদের এ বছরের প্রথম বড় উৎসব।প্রবাসের রথযাত্রা, সামিল বিদেশীরাও সাথে এতরকম খাবার!! Rathayatra in Canada.. 2024

মায়াবী নিউইয়র্ক,বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেশন,আছে শপিংমল,হয় সিনেমা শুটিং।লাইব্রেরির ছাদ যেন হাতে আঁকা।পর্ব -৮

ছবির মতো নিউইয়র্কে প্রথম দিনে রাস্তা হারিয়ে বিপদে।আমেরিকার মেট্রো কেমন হয়,শহরের মধ্যেই উড়ন্ত ট্রাম। পর্ব ৭

চলুন ঘুরে আসি,নিউইয়র্কের রাজধানী থেকে।রূপকথার নদী হাডসন,তার উপর পৃথিবীর দীর্ঘতম সেতু তে ঘুরে এলাম।. । পর্ব -৬

আমেরিকার বর্ডার পার করার অভিজ্ঞতা।নিউইয়র্কের গুহার গভীরে লেক,নদী.. বোটিং করতে গিয়ে পড়লাম আটকে পর্ব-৫

বাই-বাই কানাডা।রাজধানী ওটোয়া,তবু নেই কোলাহল।ঘুরে দেখা পার্লামেন্ট,ম্যাজিক আগুন,যাদুঘরে কত অজানা গল্প।পর্ব-৪

কানাডায় হোটেলের ফ্রি ব্রেকফাস্টেও এত খাবার? বৃষ্টিতে ভিজে ঘুরে দেখা ঐতিহাসিক চার্চ,আর্ট গ্যালারি।পর্ব-৩

আজ ই সেই দিন, কানাডা দিয়ে ভ্রমনের শুরু। মাটির নিচে চারতলা সুড়ঙ্গ আজ পরিত্যক্ত্য, গা-ছমছমে অনুভূতি।পর্ব-১

জীবনে প্রথমবার প্লেনে চড়া,আমেরিকা আসা..কানাডার স্পেস মিউজিয়াম দেখে মনে পড়ে গেল সব এক নিমেষে।অবশেষে এলাম রাজধানী র হোটেলে,খরচ কেমন!! পর্ব-২

আমেরিকা থেকে কেন চলে এসেছিলাম? রাত পেরোলেই আবার সেখানেই যাচ্ছি। শেষদিনটি কাটল চরম ব্যস্ততায়।আজ স্কুলের শেষ দিন। দেবাঙ্কন পেল পুরষ্কার।

প্রযুক্তিগত অসুবিধার জন্য এই ফেসবুক পেজে ভিডিওটি আপলোড হচ্ছে না, তাই ভিডিওটি আমার নতুন পেজে আপলোড করেছি | লিংকটা আমি শেয়ার করে দিলাম | যারা ইচ্ছে-ডানার নতুন ভিডিও দেখতে চান, তাদের কাছে অনুরোধ, নতুন এই পেজটি এবার থেকে আপনারা ফলো করে নিতে পারেন | আশা করব, আগের পেজটির মতন এই নতুন পেজটিও আপনাদের সকলের সমর্থন ও ভালবাসা পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে |
********************************************************************** আমেরিকা থেকে কেন চলে এসেছিলাম? রাত পেরোলেই আবার সেখানেই যাচ্ছি। শেষদিনটি কাটল চরম ব্যস্ততায়।আজ স্কুলের শেষ দিন। দেবাঙ্কন পেল পুরষ্কার।

https://fb.watch/tkYV_QpBOZ/

আমেরিকার রোড ট্রিপের প্রস্তুতি তুঙ্গে।আমাদের সাথে গাড়িও সেজেগুজে রেডি।সেলুনে চুল কাটার খরচ কেমন? দেশ ছাড়ার আগের কিছু প্রয়োজনীয় কাজ।

গ্রীষ্মের ছুটিতে নিজের দেশে যেতে না পেরে কোন দেশে যাওয়ার প্ল্যান করলাম?মিকুর স্কুলের মাঠে বসল মেলা

কানাডায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি আসলেন বড় গাড়ি করে,খরচা কেমন হয়? মিকুর Father’s Day surprise.আজ Swimming ক্লাসের শেষ দিন।

দেশে না খেলেও প্রবাসে এই মাছই যেন অমৃত।দোকানে এল ঢালাও লিচু।কানাডাবাসীর সমাজ সেবা দেখে আমরা মুগ্ধ।

এক বছর পর বসল আবার কানাডার হাট ।দেখুন কোথায় আলাদা আমাদের দেশের থেকে !

কানাডায় ১২বছরের সঙ্গীকে জানালাম বিদায়,বাড়িতে নিজেরাই বানালাম ফার্নিচার।রবিবারের মাংস-ভাত

অসাধারণ সৌন্দর্য্যে ভরা মন্ট্রিলের এ‌ই বোটানিক্যাল গার্ডেন।এক ছাদের তলায় হাজার হাজার প্রজাপতির মেলা।

দেখে এলাম কানাডার অদ্ভুত মুদিখানার দোকান,চিনিই রয়েছে কুড়ি ধরনের। দেশে এত গরম আর এখানে রোজ ঝড়বৃষ্টি !

বিদেশেও এখন মশার উপদ্রব।এবারও হল না দেশে যাওয়া।মিকুর স্কুলে বাইক-সপ্তাহ, বাড়িতেই বানালাম বিরিয়ানি

কানাডায় জন্মানোর পর থেকেই বাচ্চার রোজগার শুরু।অবশেষে দেখা মিলল ফলের রাজার।মিকুর স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।