River Rock Online
Welcome
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় জিকির,,,
❤️❤️সুবাহানাল্লাহ❤️❤️
❤️❤️আলহামদুলিল্লাহ❤️
❤️❤️আল্লাহু আকবর ❤️❤️
🕋
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ সাঃ এর বাণী
বিশ্ব নবী হযরত মোহাম্মদ সা. এর বাণী আমাদের জীবনের জন্য পাথেয় হয়ে আছে। তিনি আজীবন মানব কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তার প্রতিটি কথা এবং কাজ আমাদের জন্য অমূল্য রতন স্বরুপ। যারা এ অমূল্য বাণীকে ধারণ করতে পেরেছে তারা ইহকাল এবং পরকাল দুই জীবনেই সফল কাম হয়েছে। নিম্নে তার কিছু বাণী তুলে ধরা হলো-
তিনব্যক্তি পাবে দ্বিগুন পুরষ্কার
হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর সবচেয়ে বেশি হাদিস বর্ণনা কারী সাহাবী হযরত আবু হুরাইরা (রা:) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা:) বলেন, তিন প্রকার লোক দ্বিগুন পুরষ্কার পাবে-
(১) সেই আহলে কিতাব, (যাদের উপর আসমানী কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে) যে নিজের নবীর প্রতি ঈমান এনেছে (বিশ্বাস স্থাপন করেছে), তারপর আবার মুহাম্মদ (সা:) এর প্রতিও ঈমান এনেছে (বিশ্বাস স্থাপন করেছে)।
(২) সেই গোলাম যে আল্লাহর হক আদায় করে এবং নিজের মনিবের হক ও আদায় করে।
(৩) সেই ব্যক্তি যার কোন দাসী থাকলে সে তাকে উত্তম শিক্ষাদান করে, তারপর তাকে মুক্তকরে বিবাহ করে। সে ও দ্বিগুন পুরষ্কার পাবে। (বুখারী ও মুসলিম)
ছয়টি কাজ করলে পাওয়া যাবে জান্নাত
হযরত আবু হুরাইরা (রা:) রাসুল (সা:) থেকে বর্ণনা করেছেন, একদিন রাসূল সা. এর কাছে আসা উপস্থিত লোকদের উদ্দেশ্যে তিনি বললেন, তোমরা যদি আমাকে ছয়টি জিনিসের বিষয়ে কথা দাও, আমি তোমাদের জন্য জান্নাতের জিম্মাদার হবো।
সাহাবারা বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! সেই ছয়টি জিনিস কি কি?
জবাবে আল্লাহর রাসুল বলেন, ১. নামাজ ২.যাকাত ৩.আমানত ৪. লজ্জাস্থান ৫. পেট ও ৬.যবান
বেহেশতী লোকের ছয়টি কাজ
সাহাবী হযরত জাবির (রা:) বর্ণনা করেন, রাসুর (সা:) বলেছেন: তিনটি জিনিস যে ব্যক্তির মধ্যে পাওয়া যাবে, কিয়ামতের দিন আললাহতায়ালা তাকে নিজ হিফাজতে গ্রহন করবেন এবং তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। সেই তিনটি জিনিস হলো-
১. দুর্বলদের প্রতি কোমল ব্যবহার।
২. মাতা-পিতার প্রতি কোমল ব্যবহার।
৩. কর্মচারী ও খাদেমদের সাথে উত্তম ব্যবহার।
আর তিনটি এমন গুণ আছে যা কোন ব্যক্তির মধ্যে পাওয়া গেলে আললাহ তায়ালা তাকে নিজ আরশের ছায়ায় স্থান দেবেন। যে দিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোন ছায়া থাকবেনা-
১. সেই অবস্থায় অযু করা যখন অযু করতে মন চায়না।
২. অন্ধকার রাতে মসজিদে যাওয়া (জামায়াতে নামাজ পড়ার জন্য)
৩. ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে আহার করানো।
(আললামা জলীল আহসান নদভী কতৃক রচিত ‘যাদেরাহ’ হাদীস গ্রন্থ থেকে সংকলিত)
😁😁😁😁😁😁
‘পোড়া কপাল’, ‘কপালে লেখা’, ‘কপালে ছিল’, বা ‘কপাল খারাপ’ ইত্যাদি বলা বৈধ কি?
প্রত্যেকের ভাগ্য লেখা আছে ‘লাওহে মাহফুজ’- এ। সেটাই হল মুল ভাগ্যলিপি। মহান আল্লাহ বলেন,
“পৃথিবীতে অথবা ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের উপর যে বিপর্যয় আসে, আমার তা সংঘটিত করার পূর্বেই তা লিপিবদ্ধ থাকে, নিশ্চয় আল্লাহর পক্ষে তা খুবই সহজ। (হাদিদঃ২২)
কিন্তু জীবনের তফসীলী ভাগ্য লেখা হয় মায়ের পেটে। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “তোমাদের জন্য এক জন্যের সৃষ্টির উপাদান মায়ের গর্ভে চল্লিশ দিন যাবত বীর্যের আকারে থাকে। অতঃপর তা অনুরূপ ভাবে চল্লিশ দিনে জমাটবদ্ধ রক্তপিণ্ডের রূপ নেয়। পুনরায় তদ্রূপ চল্লিশ দিনে গোশতের টুকরায় রূপান্তরিত করা হয়। অতঃপর তার নিকট ফিরিশতা পাঠানো হয়। সুতরাং তার মাঝে রূহ স্থাপন করা হয় চারটি কথা লেখার আদেশ দেয়া হয়; তার রুযী, মৃত্যু, আমল এবং পাপিষ্ঠ না পূর্ণবান হবে, তা লেখা হয়। সেই সত্তার শপথ, যিনি ছাড়া ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই! (জন্মের পর) তোমাদের এক ব্যক্তি জান্নাতবাসীদের মত কাজ কর্ম করতে থাকে এবং তার ও জান্নাতের মাঝে এক হাত মত তফাত থেকে যায়। এমতবস্থায় তার ভাগ্যের লিখন এগিয়ে আসে এবং সে জাহান্নামীদের মত আমল করতে লাগে; ফলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করে। আর তোমাদের অন্য এক ব্যক্তি প্রথমে জাহান্নামীদের মত আমল করে এবং তার ও জাহান্নামের মাঝে এক হাত মত তফাত থাকে। এমতবস্থায় তার ভাগ্যের লিখন এগিয়ে আসে এবং সে জান্নাতিদের মত ক্রিয়াকর্ম আরম্ভ করে; পরিণতিতে সে জান্নাতে প্রবেশ করে।” (বুখারি-মুসলিম)
কিন্তু লিখা হয় কোথায়? সে কথা অন্য বর্ণনায় পরিষ্কার করা হয়েছে। মহানবী (সঃ) বলেছেন,
“আল্লাহ যখন কোন মানব প্রাণ সৃষ্টি করার ইচ্ছা করেন, তখন মাতৃগর্ভে নিযুক্ত ফিরিশতা আরজ করেন, “হে প্রভু ! দুর্ভাগ্যবান, না সৌভাগ্যবান?’ সুতরাং আল্লাহ নিজ ফয়সালা বহাল করেন। অতঃপর তার দুই চোখের মাঝখানে তা লিখে দেন, যার সে সম্মুখীন হবে, এমনকি সেই মুসীবতও লিখে দেওয়া হয়, যা তাকে ক্লিষ্ট করবে।” (ইবনে হিব্বান ৬১৭৮, আবু য়্যা’লা ৫৭৭৫ নং, মাজমাউজ জাওয়ায়েদ ৭/ ১১২)
বলা বাহুল্য, দুই চোখের মাঝখানে বা কপালে ভাগ্য লেখার কথা হাদিসে রয়েছে। তাই ‘কপালে ছিল’, ‘কপালের লেখা’ বা ‘কপাল খারাপ’ ইত্যাদি বলা দূষণীয় নয়। তবে ভাগ্য বা কপালকে গালি দেওয়া বৈধ নয়। যেমন ‘পোড়া কপাল’, ‘নিষ্ঠুর নিয়তি’ ইত্যাদি বলা বৈধ নয়।
-শায়েখ আব্দুল হামিদ
#সোমবার দিনটি কত টুকু পবিত্র এটা বোধয় আর নাটক প্রস্তুত কারকরা জানে মনে হয় না আমার, আর জেনেও যদি থাকে তাহলে ইম্পর্ট্যান্ট মনে করে না।
🔥Ntv তে প্রচারিত নাটকের অভিনেতার
টি-শার্ট এ লেখা...
MONDAY YOU BASTARD.
এর অর্থ হলো সোমবার তুমি জারজ।
(নাউযুবিল্লাহ)
এবার আসুন মূল পয়েন্টেঃ-
আমরা জানি, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার দিন।
হাদিসে আছে আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি সোমবার রোজা রাখতেন।
মেশকাত শরীফের একটা হাদিসে উল্লেখ আছে, যারা যুগ কিংবা দিন কে গালি দেয় তারা মূলত আল্লাহকে কষ্ট দেয়।
প্রিয় মুসলিম ভাই/বোনেরা যার যার স্থান থেকে এরকম নবী বিদ্ধেষী কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করুন।✊
এগুলো কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যায়না এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।😡
ইসলামকে জানতে হলে আপনাকে ইসলাম সম্পর্কে জানতে হবে। মুসলিমদের দিয়ে ইসলামের বিচার করবেন না। কারণ ইসলাম পরিপূর্ণ আর মুসলিমরা অপূর্ণ।
আমার প্রিয় যুবক ভাইয়েরা টিকটক সেন্ক ভিডিও এর রেফার করা টাকা কখন ও হালাল হতে পারে না,,, যেখানে অশ্লীলতা দিয়ে ভরা সেখান থেকে টাকা উপার্জন কখনই হালাল হতে পারে না। ২০০-৪০০ টাকায় আপনার কিছুই হবে না কিন্তু, তার থেকে বড় কথা রেফার করে আপনি কি করছেন?? আরেকজন ভাই কে অশ্লীলতার পথে নিয়ে আনতেছেন, এর পাপের দায়ভার কিন্তু আপনাকেই নিতে হবে। আল্লাহ রব্বুল আলামীন সর্তক করে বলেনঃ যাহারা মু'মিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে তাহাদের জন্য আছে দুনিয়া ও আখিরাতে মর্মন্তুদ শাস্তি এবং আল্লাহ্ জানেন, তোমরা জানো না।
إن الذين يحبون أن تشيع الفاحشة في الذين أمنوا لهم عذاب أليم في الدنيا والأخرة والله يعلم وانتم لا تعلمون
সূরা নম্বরঃ ২৪, আয়াত নম্বরঃ ১৯
এই বইটি একমাত্র দ্বীনি ভাই বোনদের জন্য। যারা ইসলাম প্রচার করতে চান তাদের জন্য এ বই।শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু হলেন ইসলাম প্রচারের রোল মডেল। মুফতি মাওলানা শেক্সিনা তিনি আমার খুবই প্রিয় একজন শায়েখ। উনি এমনে এমনেই তো হযরত উপাধি পাননি। শায়েখ উপাধি পাননি। ওলি আউলিয়া পীর এর পর্যায়ে যাননি। কোরআন হাদিসের উপর গবেষণা করে তিনি এ উপাধি পেয়েছেন। শেখ হাসিনার মতো ইসলাম প্রচারের নজির বিশ্বের আর কোথাও নাই। তাই সবাই বইটি পড়বেন। এখানে আছে কিভাবে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে মিলে ইসলাম প্রচার করছেন।
আল্লাহ শায়েখকে দীর্ঘায়ু দান করুক। আমিইইইইইন।
ডাঃ জাকির নায়েকের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:
ভারতীয় ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা ও লেখক ডাক্তার জাকির নায়েক ১৯৬৫ সালের ১৮ই অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম জাকির আব্দুল করিম নায়েক। পেশাগত জীবনে তিনি একজন ডাক্তার। মহারাষ্ট্র থেকে শল্যচিকিৎসায় ডিগ্রি অর্জন করলেও ১৯৯১ সাল থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচারে মনোনিবেশ করেছেন। বিংশ শতাব্দীর শেষ দশকে তিনি তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে পণ্ডিত এবং অপরিমেয় স্মৃতিশক্তিধর বক্তা হিসাবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জন করেন।
জাকির নায়েক ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন নামক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা যেটি পিস টিভি নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে থাকে। তিনি বক্তৃতার মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম সম্পর্ক কোরআন ও হাদীসের আলোকে সঠিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেন। বিভিন্ন ধর্মের তুলনামূলক বিশ্লেষণের মাধ্যমে ইসলামের অধিকতর গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করা তাঁর অন্যতম কৌশল।
মুসলিম বিশ্বে জনপ্রিয় হলেও জাকির নায়েক তাঁর কোন কোন বক্তব্য ও মতের জন্য সমালোচিত হয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিন লাদেন যদি যুক্তরাষ্ট্রের মত সন্ত্রাসী রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসের মাধ্যমে হুমকির সম্মুখীন করে তাহলে তিনি বিন লাদেনের পক্ষে। 'ইসলামের শত্রু বা যুক্তরাষ্ট্রকে কোন উপায়ে হুমকির সম্মুখীন করাকে সন্ত্রাস' বলা হলে তিনি প্রত্যেক মুসলিমেরই সন্ত্রাসী হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন। আফগান বংশোদ্ভূত সন্ত্রাসী নাজিবুল্লাহ জাজি জাকির নায়েকের বক্তৃতা শুনে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন।
সংক্ষিপ্ত জীবন ইতিহাস:
জাকির আবদুল করিম নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫ সালে ভারতের মুম্বাইয়ে জন্ম গ্রহণ করেন । তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার্স হাই স্কুলের ছাত্র ছিলেন । তারপর তিনি কিশিনচাঁদ চেল্লারাম কলেজে ভর্তি হন । তিনি মেডিসিনের ওপর টোপিওয়ালা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড নাইর হসপিটালে ভর্তি হন । অতঃপর, তিনি ইউনিভার্সিটি অফ মুম্বাই থেকে ব্যাচেলর অফ মেডিসিন সার্জারি বা এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন । তাঁর স্ত্রী ফরহাত নায়েক । তিনি আইআরএফ এর নারীদের শাখায় কাজ করেন । তিনি ১৯৯১ সালে ডাক্তারি পেশায় সবোর্চ্চ ডিগ্রী নেওয়ার পরও ধর্ম শাস্ত্রের একজন অপ্রতিদ্বন্দ্বী পণ্ডিত হয়ে উঠেছেন। একই সময় তিনি আইআরএফ প্রতিষ্ঠা করেন । ডাঃ জাকির বলেন তিনি আহমেদ দিদাতের দ্বারা অনুপ্রাণিত । ডাঃ জাকির ইসলামের এই প্রখ্যাত দায়ী সাথে ১৯৮৭ সালে সাক্ষাত করেন । (ডাঃ জাকিরকে অনেক সময় ‘’’দিদাত প্লাস’’’ বলা হয়, এই উপাধি দিদাত নিজে দেন ।) ডাঃ জাকির বলেন তাঁর লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষিত মুসলমানরা যারা তাদের নিজ ধর্মকে ত্রুটিপূর্ণ, সেকেলে বলে মনে করেন । তিনি মনে করেন, প্রত্যেক মুসলিমের উচিত ইসলাম সম্বন্ধে ভুল ধারণা গুলো ভেঙে দেওয়া এবং পশ্চিমা মিডিয়ার ইসলামের ওপর অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো । ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বলতে যুক্তরাষ্ট্রে সেপ্টেম্বর ১১, ২০০১ এর আক্রমণ বা নাইন ইলেভেন এর সাজানো নাটককে তিনি বোঝান । তাঁর কিছু নিবন্ধ ‘’’ইসলামিক ভয়েস’’’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । থমাস ব্লম হানসেন লিখেছেন যে, ডাঃ জাকিরের কুরআন ও হাদিয়াহ মনে রাখার ভঙ্গী একটি সাহিত্য । এ ভঙ্গী বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত । তিনি আরও বলেন, তিনি ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত । তাঁর এ ভঙ্গী বহু মুসলিম ও অমুসলিমদের মাঝে অত্যন্ত জনপ্রিয় । তাঁর অনেক লেকচার রেকর্ড করা হয় এবং ডিভিডি মিডিয়া ও অনলাইনে প্রচারিত হয় । তাঁর লেকচার সাধারণত ইংরেজিতে রেকর্ড করা হয় । তা মুম্বাইতে সপ্তাহান্তে প্রচার করা হয় । তাঁর লেকচার পিস টিভিতেও প্রচার করা হয় । তিনি এই চ্যানেলের সহ- প্রযোজক । বিতর্ক ও সেমিনারে বক্তব্য দেওয়ার সময় বক্তব্যের প্রমাণে তিনি বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে অধ্যায় ও পৃষ্ঠা নম্বর দ্বারা রেফারেন্স দিয়ে থাকেন। তিনি ‘ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান’, ‘ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্ম’ এবং ‘ইসলাম ও জড়বাদ’ বিষয়ে লেকচার দেন । পিস টিভি বাংলা সংস্করণ বের করে । এর নাম দেওয়া হয় ‘পিস টিভি বাংলা’ । এখানে ডাঃ জাকিরের লেকচার বাংলায় প্রচার করা হয় । তাছাড়া, বাংলাদেশী চ্যানেল ‘ইসলামিক টিভিতে’ ও তাঁর লেকচার প্রচার করা হয় ।
বক্তৃতা ও বিতর্ক:
জাকির নায়েক বিশ্বে অনেক লেকচার দিয়েছেন ও বিতর্ক করেছেন । তাঁর অন্যতম বিখ্যাত বিতর্ক হয় শিকাগোতে উইলিয়াম ক্যাম্পবেলের সাথে । ডাঃ জাকির ২০০০ সালের এপ্রিলে ‘বিজ্ঞানের আলোয় কুরআন ও বাইবেল’ বিষয়ে তাঁর সাথে বিতর্ক করেন। ডাঃ জাকির বলেন, ‘ ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হলেও, সেপ্টেম্বর ২০০১ থেকে জুলাই ২০০২ এর মধ্যে ৩৪,০০০ আমেরিকান ইসলাম গ্রহণ করেছে’। তিনি বলেন, ‘ইসলাম একটি কারণ ও যুক্তির ধর্ম এবং কুরআনে বিজ্ঞান বিষয়ক প্রায় ১০০০ আয়াত আছে। সেখানে তিনি পশ্চিমা কনভার্টের সংখ্যা ব্যাখ্যা করেন। ডাঃ জাকিরের অন্যতম জনপ্রিয় থিম হল বিজ্ঞানের সূত্র দিয়ে কোরআনকে যাচাই করা। ২১ জানুয়ারী ২০০৬ ডাঃ জাকির শ্রী শ্রী রবিসঙ্করের সাথে ‘ইসলাম ও হিন্দু ধর্মে ঈশ্বর’ বিষয়ে ব্যাঙ্গালোরে বিতর্ক করেন। ২০০৮ সালে ইসলামি পণ্ডিত লকনো, সাহার কাজী মুফতি আব্দুল ইরফান মিয়াঁ ফিরিঙ্গি মাহালি ডাঃ জাকিরের বিরুদ্ধে ফতোয়া দেন যে তিনি ওসামা বি লাদেনকে সমর্থন করেন এবং তাঁর পদ্ধতি অ-ইসলামিক ফেব্রুয়ারী ২০১১তে, তিনি ভিডিও লিংকের মাধ্যমে ‘অক্সফোর্ড ইউনিয়ন’ কে পত্র লেখেন।
শান্তি সম্মেলন
নভেম্বর ২০০৭ থেকে ডাঃ জাকির মুম্বাইতে একটি শান্তি সম্মেলন করেন। এখানে তিনি ছাড়াও আরও ২০ জন ইসলামি পণ্ডিত বক্তৃতা করেন। তাঁর অন্যতম লেকচার ২০০৭ সালের শান্তি সম্মেলন । তিনি শিয়া ও সুন্নিদের বিরোধ বিষয়ে কথা বলেন । তখন তিনি খলিফা ইয়াজিদের নামের পর রাদিয়াল্লাহ তা’ আলা (আল্লাহ্ তাদের অনুগ্রহ করুন) বলেন (আল্লাহ্ তার প্রতি সন্তুষ্ট হোন), তখন তিনি বহু মুসলমান দ্বারা ঘৃণিত হন । বিশেষ করে শিয়াদের দ্বারা । তিনি আরও বলেন, কারাবালার যুদ্ধ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত । উক্ত মন্তব্যটিও যথেষ্ট সমালোচিত হয়েছিল।
অস্ট্রেলিয়ায়ে ও ওয়েলসে ডাঃ জাকির:
‘শুধু ইসলামই নারীকে সমতা দেয়’ এ বিষয়ে ডাঃ জাকির ২০০৪ সালে ‘ইসলামিক ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক অফ অস্ট্রেলিয়া’ এর আমন্ত্রণে মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটিতে বিতর্ক করেন । তিনি আরও বলেন যে, পশ্চিমা জামা- কাপড় মেয়েদের ধর্ষণের অন্যতম কারণ । কারণ, এটা মেয়েদেরকে আকর্ষণীয় করে তোলে পর- পুরুষের কাছে । নিউ এজের সুশি দাস মন্তব্য করেন, নায়েক ইসলামের উপদেশের ও আত্মিক শ্রেষ্ঠত্বের উচ্চ প্রশংসা করেন এবং পশ্চিমা বিশ্বে সাধারণ ভাবে যে বিশ্বাস দেখা যায় তাকে ব্যাঙ্গ করেন ।
যুক্তরাজ্য ও কানাডায় নিষেধাজ্ঞা:
ডা. নায়েককে ২০১০-এর জুন মাসে যুক্তরাজ্যে ও কানাডায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
তসলিমা নাসরিন সম্পর্কে ডাঃ জাকির
ডঃ জাকির নায়েক বাংলাদেশী লেখিকা তসলিমা নাসরিনের "লজ্জা" নামক বইকে কেন্দ্র করে ভারতের মুম্বাইয়ে স্থানীয় সাংবাদিকদের দ্বারা আয়োজিত একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। তিনি বইটি থেকে ইসলামকেন্দ্রিক বিভিন্ন উদ্ধৃতিকে ভূল ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তি হিসেবে তুলে ধরেন। এছাড়াও, উক্ত অনুষ্ঠানে তিনি তসলিমা নাসরিনের উদ্দেশ্যে তার সাথে সরাসরি বিতর্কে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ ব্যক্ত করেন।
অভ্যর্থনা, পুরষ্কার, উপাধি এবং সম্মাননা। '
বক্তৃতা ও বইসমুহ:
ডা. জাকির নায়েক বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য রেখেছেন। তাঁর বক্তৃতায় বিভিন্ন সম্প্রদায়ের আমন্ত্রিত ও অনামন্ত্রিত শ্রোতাগণ অংশগ্রহণ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য বক্তৃতা পরবর্তীতে মূল ইংরেজি সহ একাধিক ভাষায় বই হিসাবে প্রকাশিত হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো-
১। ইসলাম বিষয়ে অমুসলিমদের কিছু সাধারণ প্রশ্নের জবাব।
২। কোর'আন ও আধুনিক বিজ্ঞান।
৩। কোর'আন কি ঈশ্বরের বাণী?
৪। আমিষ খাদ্য কি মানুষের পক্ষে ক্ষতিকর?
৫। বিশ্বভ্রাতৃত্ববোধ।
৬। প্রধান প্রধান ধর্মে ঈশ্বরের অস্তিত্ব।
৭। বিজ্ঞানের আলোকে কোর'আন ও বাইবেল।
৮। হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের অন্তরনিহিত সাদৃশ্য।
৯। সন্ত্রাসবাদ ও জিহাদ।
১০। ইদলামের কেন্দ্রবিন্দু।
১১। সন্ত্রাসবাদ কি কেবল মুসলিমদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
১২। প্রশ্নোত্তোরে ইসলামে নারীর অধিকার।
১৩। কেন ইসলাম গ্রহণ করছে পশ্চিমারা?
১৪। ইসলামে নারীর অধিকার আধুনিক নাকি সেকেলে?
১৫। সুদমুক্ত অর্থনীতি।
১৬। ইসলাম ও খ্রিস্টধর্মের সাদৃশ্য।
১৭। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ সমুহের আলোকে হিন্দুধর্ম ও ইসলাম।
১৮। আলকোর'আন বুঝে পড়া উচিত।
১৯। রসুলুল্লাহর নামায(সালাত)।
২০। চাঁদ ও কুর'আন।
২১। মিডিয়া ও ইসলাম।
২২। সুন্নত ও বিজ্ঞান।
২৩। পোশাকের নিয়মাবলী।
সংগ্রহ- উইকিপিডিয়া
কি ক্যাপশন দিবো বুঝতেছি না। দেখুন তারা আজ আমাদের নিয়ে কিভাবে উপহাস করছে। আর আমরা এ দলে দলে বিভক্ত হয়ে মারামারি করছি।ব্রাজিল আর্জেন্টিনা নিয়ে মারামারি করছি বাহ।আমরা কি মুসলিম না। আমরা কি আর এক হতে পারবো না। আমাদের রক্ষা করতে কেউ আসবে না। আর কোন সালাউদ্দিন আইয়ুবি আসবে না। আর কোন মুহাম্মদ বিন কাসিম আসবে না। আর কোন ইবনে তহমিয়া আসবে না। আর কোন তারিক ইবনে জিয়া আসবে না। আর কোন মুহাম্মদ আল ফাতিহ আসবে না। আমরা কি এভাবেই থাকবো।হায় আল্লাহ তুমি আমাদের রক্ষা করো। আমরা বেশিরভাগ ইমাম মাহাদীর অপেক্ষা করছি।কিন্তু আফসোস এটা আমাদের অলসতা। আমরা আমাদের অলসতার পরিচয় দিচ্ছি।অথচ সুলতান সালাউদ্দিন এর আমলেও সবাই ইমাম মাহাদীর অপেক্ষা করেছিল। সবাই ভাবল এবার ইমাম মাহাদী ছাড়া কেউ আমাদের রক্ষা করতে পারবে না। কেয়ামত চলে এসেছে। কিন্তু আসলেই কি তাই হয়েছে? আলসেমি করলে চলবে না। যার যা সামর্থ্য আছে তাকে তা নিয়ে কাজ করতে হবে বাকিটা আল্লাহ ভালো জানেন। মনে রাখবেন ৩টি জিনিস এর লোভ থেকে মুক্ত থাকলে আপনি সফল হবেন ইনশাল্লাহ।
১।নারী লোভ,
২।সম্পদের লোভ,
৩।দুনিয়ার লোভ।
মনে রাখবেন এসব লোভের কারণেই পূর্বে আমরা মুসলিম ঐতিহ্য স্পেন কে হারিয়েছিলাম।
বিঃদ্রঃ এ ভিডিওতে যে আরব বলা হয়েছে এটা মুসলিমদের বুঝিয়েছে। যেন মুসলিমরা মনে করে এটা আরবদের ব্যাপার।
আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুক। আমিন।
শালার গোমূত্রখোর ইসকনই পারে নাই পবিত্র কোরআন থেকে ২৬টি আয়াত বাতিল করতে আর তুমি এসেছ বাংলাদেশে আজান বাংলায় করতে। এটা কি এতোটা সহজ ভেবেছ।আজকে দেখুন আমরা চুপচাপ বসে থাকাতে তাদের সাহস কতো বেড়ে গিয়েছে। কলিজাটা পুরো আসমান সমান বড় হয়ে গিয়েছে। আজ আমরা এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিলে কাল হয়তো পবিত্র কোরআন নিয়েও কথা বলার সাহস পাবে।
পরিশেষে আমি তাদেরকে চীনা এক কবির কবিতা মনে করিয়ে দিতে চাই "শ্রুং চাং চুং টুং ফ্রীং বাল" অর্থাৎ অল্প বয়সে পাকলে বাল দূঃখ রবে চিরকাল।
আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের পাশে থাকুন।
https://youtube.com/channel/UC55WTavzAnVHR88YLQoIgDA
The Unity Of Ummoti Mohammad SM - YouTube Share your videos with friends, family, and the world
এই পেজ এ রিপোর্ট মারেন।চেক করে দেখলাম। এ পেইজটি একটি নাস্তিক পেজ। এবং এই পেজে হযরত মুহাম্মদ (সা)সম্পর্কে খুবই অশ্লীল মন্তব্য করা হয়েছে।
https://www.facebook.com/104232155079510/posts/178575640978494/?app=fbl লিংক
ভারতের ৭০ কোটি হিন্দুর ভগবান ড. শিবশক্তি। হিদায়াতের নূর দ্বারা আলোকিত হয়ে পৃথিবীর সেরা আলোকিত মানুষে পরিণত হলেন ড. শিবশক্তি। তার ইসলাম গ্রহণের এ ঘটনায় সারা বিশ্ব বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। সারা দুনিয়ার স্বনামধন্য সব মিডিয়া তা গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করেছিল। তার ইসলাম গ্রহণের কাহিনী যেকোন সত্যান্বেষী ও সত্যপ্রিয় মানুষের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে। ড. শিবশক্তি স্বরুপজীর বদলে যাওয়া জীবনের ঈর্ষণীয় সে উপাখ্যান , চলুন, শুনি সে স্বার্থক জীবনের অভূতপূর্ব কাহিনী।
১৯৮৬ সালের রমজান মাস। এ পবিত্র মাসেই ড. শিবশক্তি একটি স্বপ্ন দেখলেন। যে স্বপ্নটি তার জীবনকে পৌঁছে দিয়েছে এক অনন্য উচ্চতায়। স্বপ্নটির সারসংক্ষেপ এমন যে, তিনি স্বপ্ন দেখার এক পর্যায়ে ভয়ে হাপাচ্ছেন আর দৌঁড়াচ্ছেন। এমন সময় তিনি তার সামনে এক নূরানী চেহারার সীমাহীন ব্যক্তিত্ববান এক মানুষকে দেখতে পেলেন, যিনি তাকে ভয় নেই বলে আশ্বস্ত করলেন এবং তার পরিচয় পেশ করলেন ড. সাহেবের কাছে যে, আমিই শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ সা.! সে স্বপ্নের মধ্যেই নবীজি সা. শিবশক্তিকে কালিমা পড়ার আহ্বান জানালেন এবং কালিমা স্বয়ং নিজেই পড়িয়ে দিলেন। এরপর থেকেই তিনি ইসলামকে মনে প্রাণে কবুল করে নিলেন এবং নিজের নাম পরিবর্তন করে ড. ইসলামুল হক রাখলেন।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, ঠিক একই স্বপ্নটি তার বিদূষী স্ত্রী স্ত্রীমতি শ্রদ্ধাদেবীও দেখলেন, তিনিও কালিমার আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইসলামকে গ্রহণ করে খাদিজা হক নাম ধারণ করলেন। তাদের উচ্চশিক্ষিত গ্রাজুয়েট কন্যা শ্রীমতি অপরাজিতা দেবীও ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তার নাম রাখা হলো আয়েশা হক। তাদের আরেক কন্যাও স্বামীসহ ইসলাম গ্রহণের ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন পিতার কাছে। ড. সাহেব ভারতের বৃন্দাবনে জন্মগ্রহণ করেছেন। আর এ বৃন্দাবনেই হিন্দুদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম। হিন্দুসমাজ এ বৃন্দাবনকে তাদের পবিত্র তীর্থভূমি হিসেবে বিবেচনা করে। রাধা কৃষ্ণের লীলাভূমি নামেও এটি সারা পৃথিবীতে পরিচিত। ভারতের হিন্দুসমাজ মনে করত রাধা কৃষ্ণের এ লীলাভূমি বৃন্দাবনেই আরেক ভগবান জন্মগ্রহণ করে ‘শিবশক্তি’ নামধারণ করেছেন। হিন্দুসমাজের এমন পূজনীয় ভগবান সমতুল্য শিবশক্তির ইসলাম গ্রহণের এ ঘটনায় ভারতীয় হিন্দুসমাজ বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায়। দুঃখে আর ক্ষোভে তাদের জ্ঞানীয় শক্তি লোভ পেয়ে যায়। ব্রাহ্মণবাদের পতাকাবাহী এক শ্রেণীর সাম্প্রদায়িক লোক ড. শিবশক্তির বিরুদ্ধে মিছিল বের করে তার ফাসির দাবিতে উস্কানিমূলক শ্লোগান দিতে থাকে। তারা ‘নব ভারত টাইমস’ ‘নব ভারত সমাচার’ প্রভৃতি পত্রিকায় তার বিরুদ্ধে নানা প্রতিবেদন প্রকাশ করতে থাকে।
ড. সাহেব সীমাহীন ধৈর্য আর সহিষ্ণুতার সাথে এ সমস্ত বিদ্বেষপূর্ণ প্রতিবেদনের জবাব দিয়েছেন তার লিখিত দুটি পুস্তক হিন্দি ভাষায় লিখিত ‘খোলাপত্র’ ও উর্দু ভাষায় লিখিত ‘লিজিয়ে আপ ভি সৌচিয়ে’ দ্বারা। অপরদিকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পৈতৃক আশ্রমের স্বর্ণসিংহাসনের মোহ ত্যাগ করে তিনি যখন ইসলামকে কবুল করেছেন তখন স্বাভাবিক ভাবেই পৃথিবীর সচেতন মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
ড. শিব শক্তি বলেন __ আজ আমি ইসলামের একজন দাঈ আলহামদুলিল্লাহ, আমার আল্লাহ আমাকে দয়া করেছে,না হয় আমি কখনো সঠিক পথ পেতাম না, আমার জীবন স্বার্থক।
Collected
মিডিয়া আপনাকে কখনো জানায় নি?
Nestle কোম্পানি স্বীকার করে নিয়েছে তারা তাদের চকলেট এ গরুর মাংসের একটা অংশ ব্যবহার করে৷ প্রক্রিয়াজাত করা মাংস দীর্ঘদিন সংরক্ষন ব্যাতীত এভাবে খেলে ক্যান্সারের ঝুকি থাকে৷
মিডিয়া আপনাকে কখনো জানায় নি?
একটি মামলায় Chennai high court এ Fair and Lovely স্বীকার করে নিয়েছিলল যে, তারা শুকরের মাংসে প্রাপ্ত তেল তারা এটি তৈরীতে ব্যবহার করে।
____________________
মিডিয়া আমাদের কখনো জানায় না যে, বিশ্বের অনেক দেশে Vicks নিষিদ্ধ। একে বিষ হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে! আর আমাদের দেশে আমরা এর ব্যবহার করেই যাচ্ছি বিজ্ঞাপন তো চলছেই।
_____________________
মিডিয়া কখনো বলে না যে লাইফবয় কোন সাধারণ সাবান না বা এন্টিস্যাপ্টিক তো না ই, বরং এটা মানুষের ব্যবহারেরই না ! এটা হল
Cabolic soap যা পশুদের জন্য ব্যবহার হয়।
Europe লাইফবয় কে ব্যবহার করে তাদের কুকুরের জন্য। আর আমাদের দেশে লাখো মানুষ এর ব্যবহার করে!!!
______________________
মিডিয়া আমাদের জানায় নি! ???
যে Coke, Pepsi আসলে Toilet cleaner ! প্রমাণিত যে এগুলো বহন করে 21 ধরনের স্লো পয়জনিং উপাদান যার বিক্রি ইন্ডিয়ান পার্লামেন্টের ক্যান্টিনে নিষিদ্ধ। কিন্তু সারাদেশ ব্যাপীই এর বিক্রি চলে৷
____________________
কখনো বলেনি?
বিদেশী কোম্পানিরা যারা বিক্রি করছে Boost
Complan, Horlics, Maltova, Protin-ex., পরীক্ষিত হয়েছিল Delhi এর All India Institute এ (যেটা ইন্ডিয়ার সবথেকে বড় ল্যাবরেটরি ),জানা গেছে যে, এটি তৈরি করা হয় চীনাবাদাম এর থেকে বাতিল করে দেওয়া তেল থেকে! যেগুলো পশুদের খাদ্য ! এই বর্জ্য থেকে তারা হেলথ টনিক তৈরী করে !!
______________________
মিডিয়া বলেনি ??????
Amitabh Bachhan ১০ ঘণ্টা যাবত অপারেশন এর ছুরির নিচে ছিলেন। ডাক্তাররা তার বৃহদান্ত্র ফেলে দিয়েছিল, আর বলেছিল এটা পচে গেছে পেপ্সি কোকাকোলা টাইপের সফট ড্রিংকসের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে। এরপরেই তিনি এসবের বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দেন।
______________________
ওইসব বিজ্ঞাপন দাতাদের খুবই বিশ্বস্ত হচ্ছে এই মিডিয়া।
অসংখ্য মানুষ আজকাল পিজ্জা খায়।
তাদের দিকে তাকাই "Pizza Hut, Dominos, KFC, McDonalds. এরা সব অামেরিকান কোম্পানী৷ তারা পিজ্জা স্বাদের করতে যে ফ্লেভার দেয় তা শুয়োরের মাংশ থেকে বানানো হয়৷
বহুজাতিক কোম্পানীর সকল চিপস, চকোলেটে নিচের কোডগুলো থাকে যার উপাদান অাপনারা গুগলে সার্চ দিলে জানতে পারবেন এসবের সত্যতা৷
E 322 - Beef
E 422 - Alcohol
E 442 - Alcohol & Chemical
E 471 - Beef & Alcohol
E 476 - Alcohol
E 481 - mixture of Beef and Pork
E 627 - Dangerous Chemical
E 472 - mixture of Beef, meat & Pork
E 631 - Oil extracted from Pig
Ref: Google
সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য যেসব প্রসাধনী ব্যবহার করছেন সেগুলোর অনেক গুলোই স্কিন ক্যান্সার তৈরি করে।
দীর্ঘমেয়াদী স্লো পয়জনিং খেয়ে ক্যান্সার ও মারাত্বক সব দুরারোগ্য ব্যাধিতে অাক্রান্ত হয়ে শেষ না হতে, নিজেকে ও ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষা করতে, অাজই সচেতন হোন৷
আসুন রাসুলুল্লাহ(সাঃ) এর সুন্নাহ ও লাইফস্টাইল মেনে সৌন্দর্য চর্চা ও লাইফস্টাইল গড়ি।
Info source:CVASU
(Copied)
নাস্তিকতার একটা লিমিট থাকা দরকার। 😠😠😠😠😠😠😠😠😠😠
গাজওয়াতুল হিন্দ ও ইমাম মাহদী
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
রাসূল সাঃ ছিলেন হাবিবুল্লাহ বা আল্লাহর বন্ধু। শেষ জামানায় একজন আসবেন তার নাম হবে রাসূল সাঃ এর নামের মত। তিনি আল্লাহর নিযুক্ত খলিফা এবং শেষ জামানার হাবিবুল্লাহ। অনেকে কাসীদার কবিতার ভুল ব্যাখ্যা করেন এবং মনে করেন ইমাম মাহদী এই উপমহাদেশের হবেন না।
রাসূল সাঃ হাদিসে উল্লেখ করেন কিবালিল মাশরেক অথবা কিবালিল খোরাসান(East From khorasan) যা পাকিস্তানকে নির্দেশ করে। মোহাম্মদ কাসীমের স্বপ্নে বলা হয়েছে খোরাসানের পূর্বের ভূমি থেকে প্রকৃত ইসলাম ছড়িয়ে পড়বে।
আর, শাহ নেয়ামুতুল্লাহ যখন ইলহামী কবিতাটি লেখেন তখন পাকিস্তান,ভারত,বাংলাদেশ এক সাথে ছিলো। তিনি তার কবিতায় লেখেন -
মহরম মাসে হাতিয়ার হাতে পাইবে মুমিনগণ
ঝঞ্ঝার বেগে করিবে তাহারা পাল্টা আক্রমণ
ইমাম মাহদী যে মাসে মক্কায় আগমন করবেন, সে মাসটা থাকবে মহররম মাস। ওসামা নামে একজন স্বপ্নে দেখেছেন ওমরা হজের সময় মাহদীর হাতে বায়াত প্রাপ্ত হোন।(আল্লাহু আলাম)
সৃষ্টি হইবে ভারত ব্যাপিয়া প্রচণ্ড আলোড়ন
“উসমান” এসে নিবে জিহাদের বজ্র কঠিন পণ.!
কিছু মানুষ উসমানকে হাতিয়ার বলে ভুল ব্যাখ্যা করেন। কবিতায় বলা হচ্ছে, উসমান এসে জিহাদের ডাক দিবে। তাহলে উসমান কিভাবে তরবারী হয়?
“সাহেবে কিরান” ও “হাবীবুল্লাহ” হাতে নিয়ে শমসের।
খোদায়ী মদদে ঝাপিয়ে পড়িবে ময়দানে যুদ্ধের।
ইমাম মাহদী ও তার সঙ্গীরা আল্লাহর নির্দেশে অস্ত্র তুলে নেবেন। আল্লাহর নির্দেশ কিভাবে পাবেন?
মাধ্যম একটাই খোলা সেটা সত্য স্বপ্ন।
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহি ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)ফজরের সলাত শেষে (লোকদের দিকে) মুখ করে বলতেনঃ আজ রাতে তোমাদের কেউ কোন স্বপ্ন দেখেছে কি? অতঃপর তিনি বলতেন, আমার পরে কেবল সত্য স্বপ্ন ছাড়া নবুওয়্যাতের ধারা অবশিষ্ট থাকবে না।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৫০১৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
শাহ নেয়ামুতুল্লাহের লেখা এই যুদ্ধটা গাজওয়াতুল হিন্দ কেন্দ্রিক।
অনেকে বলতে পারেন হিন্দের আগে তো মাহদী আসবে না। আসুন দেখি হাদিস কি বলে-
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: খুরাসানের দিক(পাকিস্তান) হতে কালো পতাকাবাহীগণ আবির্ভূত হবে (মাহ্দীর সর্মথনে)। অবশেষে সেগুলো ইলিয়া (বায়তুল মাকদিস)-এ স্থাপিত হবে এবং কোন কিছুই তা ফিরাতে পারবে না।
দোয়া কখন দ্রুত কবুল হয়
মানুষ হিসেবে আমরা খুবই দুর্বল। প্রভুর (সৃষ্টিকর্তার) সাহায্য ছাড়া আমাদের কিছুই করার ক্ষমতা নেই। আমাদের সুখে-দুঃখে, বিপদ-আপদে সর্বাবস্থায় অমুখাপেক্ষী সেই মহান রবের দরবারে চাইতে হয়। এই চাওয়াটাকে আমরা দোয়া বলে জানি।
পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার ১৮৬ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর আমার বান্দা যখন আপনার কাছে আমার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে; আমি তো কাছেই আছি। আমি দোয়া কবুল করি, যখন সে আমার কাছে দোয়া করে।’ আল্লাহপাক দোয়া কবুল করতে ভালোবাসেন। তার কাছে চাইলে তিনি খুশি হন। এ ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা ভয় এবং আশা নিয়ে আল্লাহকে ডাকো। নিশ্চয়ই আল্লাহর রহমত সৎকর্মশীলদের নিকটবর্তী।’ (সূরা আরাফ : ৫৬)। বান্দামাত্রই চায় আল্লাহ তার দোয়া কবুল করুক। তার ডাক শুনুক। হাদিস শরীফে দোয়া কবুলের সময়, কোন দোয়া আল্লাহ বেশি পছন্দ করেন, তার বিশদ বর্ণনা রয়েছে। তা থেকে আমরা কিছু আলোচনা করতে চেষ্টা করব।
যেই দোয়াগুলো আল্লাহ খুব দ্রুত কবুল করে থাকেন, বেশি কবুল হয় : বান্দা সিজদা অবস্থায় স্বীয় প্রভুর সর্বাধিক নিকটবর্তী হয়। অতএব, তোমরা অধিক মাত্রায় (ঐ অবস্থায়) দোয়া করো। (মুসলিম :৪৮২, নাসায়ী : ১১৩৭, আবু দাউদ : ৮৭৫, আহমাদ : ৯১৬৫)।
যে ব্যক্তি রাতে ঘুম থেকে জেগে উঠে বলে : লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্’দাহ লা-শারীকালাহু, লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আ’লা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর। সুবহা’-নাল্লাহি, ওয়ালহা’মদু লিল্লাহি, ওয়া লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়াল্লা-হু আকবার। ওয়া লা- হা’ওলা ওয়ালা- ক্বুওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হিল আ’লিয়্যিল আ’যীম। রাব্বিগফির লী”তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে।
সবাইকে গল্পটি শুনার অনুরোধ করছি।🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
একদিন এক স্কুলে এক বড় অতিথি আসছিলো। অতিথি আসার আগের দিন স্টুডেন্টদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিলো স্কুল পরিদর্শন এর জন্য এক বড় অতিথি আসবেন এবং তিনি স্টুডেন্টদের কাছ থেকে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন। এ কথা শুনে সবাই ভয় পেয়ে গেলো কারণ প্রশ্ন করলে যদি উত্তর দিতে না পারে। সেজন্য সবাই একটু চিন্তিত হলো। শিক্ষকরাও একটু একটু চিন্তিত হলেন। তাই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলো কেউ যেন স্কুলে না আসে।স্যারদের সিদ্ধান্ত মতে সবাই তাই করলো।কিন্তু ক্ সেই স্কুলে ক্লাস ৪এ দুই ভাই পড়ত। একজনের নাম ছিলো ভালো আরেকজনের নাম ছিল ভারত। তো তাদের মা-বাবা আগে থেকেই জানতেন স্কুলে একজন পরিদর্শক আসবেন সেজন্য উনারা দুই ভাইকে স্কুলে পাঠাতে চাইলো।কিন্তু তারা দুজন রাজি হলো না। কিন্তু তাদের মা-বাবা জোর করে তাদের স্কুলে পাঠালেন। এদিকে স্কুলে মাত্র ২জন এসেছে দেখে তাদেরকে বললেন তোমাদেরকে না আসতে নিষেধ করেছিলাম। এদিকে পরিদর্শক এর আসার সময় হয়েছে। কি করবেন বুঝতে না পেরে ভালোকে বললেন ক্লাসের বেন্ঝের নিচে লুকোতে আর ভারতকে বললেন বাথরুমে গিয়ে লুকতে। তো এভাবে লুকিয়ে থাকলো।একসময় স্যার তাদের ক্লাসে আসলেন এবং দেখলেন ক্লাসে কেউ নাই।এরপর তিনি বললেন এ ক্লাসে সবচেয়ে ভালো কে।তখন লাস্ট বেন্ঝ থেকে আওয়াজ আসলো আমি ভালো এবং ভালো বেন্ঝ থেকে উঠে দাড়ালো এবং আবারও বলল আমি ভালো। তো এটা দেখে পরিদর্শক বলল আচ্ছা আমি তোমাকে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছি এর সঠিক উত্তর দিবে। এটা শুনে ভালো রাজি হলো। তো স্যার অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলেন এবং ভালো তার সঠিক উত্তর দিলো।এরপর পরিদর্শক তার লাস্ট প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলেন সেটা হলো ভারত কোথায় অবস্থিত। ভালো বলল এটাতো খুবই সোজা একটা প্রশ্ন। এরপর জোর গলায় বলল ভারত বাথরুমে অবস্থিত 😂😁😆
এটা শুনে পরিদর্শক ও অন্যান্য শিক্ষকদের অবস্থা :😳😳😳😳😳😳
কেউ আবার দেখিয়েন ভালোকে ভারত বিদ্বেষি বলিয়েননা😬😬😬😬😬😬😬
হাদীস নং ২৫৯৭ আবদুল্লাহ ইবনে ইউসুফ রহ……..আনাস ইবনে মালিক রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মে হারাম বিনতে মিলহান রা.-এর কাছে যাতায়াত করতেন এবং তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে খেতে দিতেন। উম্মে হারাম রা. ছিলেন, উবাদা ইবনে সামিত রা.-এর স্ত্রী। একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ঘরে তাশরীফ নিয়ে গেলে তিনি তাকে আহার করান এবং তাঁর মাথার উকুন বাচতে থাকেন। এক সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘুমিয়ে পড়েন। তিনি হাসতে হাসতে ঘুম থেকে জাগলেন। উম্মে হারাম রা. বলেন, আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ! হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, আমার উম্মাতের কিছু লোককে আল্লাহর পথে জিহাদরত অবস্থায় আমার সামনে পেশ করা হয়। তারা এ সমুদ্রের মাঝে এমনভাবে আরোহী যেমন বাদশাহ তখতের উপর, অথবা বলেছেন, বাদশাহর মত তখতে উপবিষ্ট। এ শব্দ বর্ণনায় ইসহাক রহ. সন্দেহ করেছেন। উম্মে হারাম রা. বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আল্লাহর কাছে দু’আ করুন যেন আমাকে তিনি তাদের অন্তর্ভূক্ত করেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর জন্য দু’আ করলেন। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবার মাথা রাখেন (ঘুমিয়ে পড়েন) তারপর হাসতে হাসতে জেগে উঠলেন। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আপনার হাসার কারণ কি? তিনি বললেন, আমার উম্মাতের মধ্য থেকে আল্লাহর পথে জিহাদরত কিছু লোককে আমার সামনে পেশ করা হয়। পরবর্তী অংশ প্রথম উক্তির মত। উম্মে হারাম রা. বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আল্লাহর কাছে দু’আ করুন, যেন আমাকে তিনি তাদের অন্তর্ভূক্ত করেন। তিনি বললেন, তুমি তো প্রথম দলের মধ্যেই আছ। তারপর মুআবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান রা.-এর সময় উম্মে হারাম রা. জিহাদের উদ্দেশ্যে সামুদ্রিক সফরে যান এবং সমুদ্র থেকে যখন অবতরণ করেন তখন তিনি তাঁর সওয়ারী থেকে ছিটকে পড়েন। আর এতে তিনি শাহাদাত বরণ করেন।
হেরে গেছে সততা
জিতে গেছে পতিতা!!!!!!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
1069 Midlan Avenue
Toronto, M1K4G7
Are you looking for Family Physician? Are you waiting for long time to see your doctor? Register with Pharmazone!
1000 Bay Street
Toronto, M5S3A8
SanoMed is Full Service Medical Clinic, accepting Walk-in patients (Walk-in Clinic) and family Doctors, Chiropractor and Naturopathic medicine. We accept OHIP, UHIP and uninsured p...
1006 Avenue Rd
Toronto, M5P2K8
RCM Health has more than 27 years of experience providing healthcare advisory and advocacy services
1286 Weston Road
Toronto, M6M4R2
A family health team is a group of doctors and other health professionals who work together with the