Valobashar onuvob

ভাই আমি পেজটা নতুন খুলছি একটু ছাপট করবেন আমিও করবো

11/09/2023
02/09/2023

কি ভাবছেন এরকম টাই হয়

02/09/2023

তুই কি আমার দুঃখ হবি?
এই আমি এক উড়নচন্ডী আউলা বাউল
রুখো চুলে পথের ধুলো
চোখের নীচে কালো ছায়া
সেইখানে তুই রাত বিরেতে স্পর্শ দিবি।

তুই কি আমার দুঃখ হবি?
___

#ল্যাম্পপোস্ট

02/09/2023

-রাকিব,আমার খুব ভয় করছে।
কাজটা করা কি আদৌ সত্যিই ঠিক হবে?
-মিথিলা,তুমি এই চিনলে এতদিনে আমাকে?
এই বিশ্বাস করো তুমি আমাকে?
=দেখ রাকিব,
এখানে অবিশ্বাসের কি আছে?
আমি কি না বলছি?
বিয়ের আগে কি এটা করা ঠিক,তুমিই বলো?
-আচ্ছা ঠিক আছে তোমাকে কিছু করতে
হবে না।
তুমি পিওর থাক।
-এই কাজটা করলে তুমি খুশি?
=হ্যাঁ, আমি তোমাকে ভালবাসি মিথিলা আর তোমাকেই বিয়ে করবো।
বিয়ের আগে পরের কথা কেন আসছে এখানে?
-ঠিক আছে,কাল তুমি মোড়ে দাড়িয়ে থেক..
আমি চলে আসব..
-আচ্ছা,এখন বাসায় যাও।
আমিও যাব..
-আচ্ছা যাও..
পার্কের কোণার বেঞ্চে বসে কথা বলছিলো
রাকিব আর মিথিলা।
এবার দুজনেই অনার্স ২য় বর্ষে পড়াশুনা করে।
কলেজ জীবন থেকে রাকিব মিথিলা একজন আর একজনকে ভালবাসে।
রাকিব অনেকদিন ধরেই মিথিলা কে সেক্সের জন্য সবরকম ভাবে জোর করছে।
মিথিলা ব্যাপারটাকে এড়িয়ে চলার অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু প্রতিবারই রাকিব বিশ্বাসের কথাটা টেনে এনেছে।
তাই মিথিলা অপারক হয়ে বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে রাজি হয়ে যায়।
পরের দিন..
-রাকিব কোথায় যাচ্ছি আমরা?
মানে কার বাসায় যাচ্ছি?
-আমার একটা আপুর বাসায়।
ওরা তিন দিনের জন্য কক্সবাজার যাচ্ছে।
সম্পূর্ণ বাসা ফাঁকা থাকবে,বাসা পাহারাও দাওয়া হবে আর আমাদের কাজও নিখুঁত ভাবে সম্পূর্ণ হবে।
-ওহ..
এখান থেকে কতদুর উনাদের বাসা?
-এই তো চলে এসেছি প্রায়।
এই গলির পরের গলিতে।
-ওহ..
অতঃপর বাসায় ঢুকল মিথিলা রাকিব।
চিন্তার ফোঁটা ফোঁটা ঘাম জমছে মিথিলার কপাল জুড়ে।
অন্য দিকে রাকিবের বেশ আনন্দেই লাগছে,এতদিনের সব প্ল্যান সার্থক হবে কিছুক্ষণের মধ্যে।
এতক্ষণে রাকিব দুকাপ কফি নিয়ে এসেছে,দুজনে
কফি খাচ্ছে আর কথা বলছে।
কফি শেষ করতে না করতে রাকিব ক্ষুদার্ত বাঘের মত ঝাপিয়ে পড়ে মিথিলার উপর।
কিছুক্ষন পর..
মিথিলা বিছানায় শুয়ে আছে উলঙ্গ অবস্থায়।
ব্যাথার মৃদু কাতরানি শোনা যাচ্ছে।
রাকিব গোসল সেরে চলে এসেছে।
-আগে তো ভয় পেয়েছিলে,কিন্তু এখন দেখেছ এতটাও খারাপ না এটা..
-তোমাকে একটা কথা বলব রাকিব?
-হুম বল।
-তুমি আমাকে ঠকাবে না তো?
-তুমি এতটুকু বিশ্বাস রাখতে পারো আমার উপর?
-আমার খুব ভয় হচ্ছে তাই বললাম,কিছু মনে কর না।
মিথিলা রাকিবের থেকে বিদায় নিয়ে বাসায় চলে আসে।
আবার দুদিন পর রাকিব জোর করে মিথিলা কে ওই বাসায় নিয়ে যায় আবার নিজের কুশ্রীত যৌন চাহিদার পাশবিক নির্যাতন করে।
মিথিলা ভালবাসা আর বিশ্বাসের মর্যাদা দিতে গিয়ে নিশ্চুপে সহ্য করে এইসব।
এক বছর পরে..
-রাকিব কাল তোমার সাথে যে মেয়েটিকে দেখলাম ওটা কে?
-কোথায় দেখেছ?
-রিক্সায় করে যাদুঘরের সামনে নামছিলা..!
-ওহ..
ও তো আমার কাজিন।
গতকাল গ্রাম থেকে এসেছে তাই ঘুরতে নিয়ে গিয়েছিলাম।
তুমি আমাকে মিছেমিছি সন্দেহ করছো..
-ওহ তাই নাকি?
-হুম..
আমি তোমাকেই ভালবাসি মিথিলা।
-সেটা তো আমি জানি।
কাল যখন তোমাকে ফোন দিলাম তখন তুমি কোথায় ছিলা?
-বাসায়।কেন তোমাকে বলছি না?
-হ্যাঁ বলেছিলে।
কিন্তু তুমি কফিশফে আরিশার সাথে কি করছিলা?
-তুমি আমাকে এত সন্দেহ কর কেন?
আরিশা তো আমার ফ্রেন্ড,ওর সাথে একটু কফি খেতে গিয়েছিলাম।
এত সন্দেহ নিয়ে সম্পর্ক রাখা যায় না।
তুমি থাক তোমার মত আর আমি থাকি আমার মত।
-দাড়াও রাকিব..
তুমি কি আমার দেহকে ভালবেসে ছিলে,নাকি
আমাকে?
-তোমাকে।
-আর মিথ্যা বলতে হবে না রাকিব।
কাল রিফাত আমাকে সবকিছু বলে দিয়েছে।
তুমি রিফাতের সাথে বাজি ধরে আমাকে ভালবাসছো।নিজের নোংরা চাহিদা মেটানোর জন্য আমার দেহটা নিয়ে খেলার সুযোগ তৈরি করার নিখুঁত অভিনয় করেছিলে?
ছিঃ রাকিব,তুমি এত নিচ..
-সব যখন জেনেই গেছ তাহলে এটা বলার জন্য এখানে ডেকেছো কেন?
-শুধু এটা বলতে যে,আমার মত আর কোন মেয়ের জীবন নষ্ট কর না।
হয়ত তোমার সাময়িক যৌন চাহিদা মিটানোর তাগিদে একটা মেয়ের সারা জীবনের স্বপ্ন, আশা ধূলিস্বাদ করে দিও না।
পরের দিন সকালে বাসার পিছনে আমগাছে ঝুলন্ত মিথিলার লাশ পাওয়া যায়।
হয়ত রাকিব নামের জানোয়ারটা অন্য কোন মেয়ের জীবন নষ্ট করতে ব্যস্ত।

অভিনয়
#অনুগল্প
_কাব্য♥
(গল্প প্রেমী'রা গল্প পড়তে রংধনু-Rainbow এড দিতে পারেন)

01/09/2023

আমরা যারা 1995-2005 সালের মধ্যে জন্মেছি আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না😉,তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম😜যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম আমার হাত নাই🙋।একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো🚦,আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম🤗আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম🤑দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে,😇সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম 😓।রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে💥কারেন্টের💡 সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম😜।স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে দৌড়াদৌড়ী করে যেতাম🏃🏃।ক্লাসে কলম কলম খেলা🖋,খাতায় ক্রিকেট খেলা🏏,চোর👽-ডাকাত👻-বাবু😘-পুলিশ 🤗খেলতাম। অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েক জন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা দিতাম আর ও কত কি😎। এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম🍿,হাওয়াই মিঠাই🍣 খেতে না পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত😑।হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার🚁 গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম👫। স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন👰দেখবো বলে। শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে😬। এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা👽,সিন্দবাদ,👺রবিনহুড,👹ম্যাকাইভার👦 দেখার জন্য পুরো সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম😬। ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা😭 মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতম😈 কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে😜 বিকেলে কুতকুত,কানামাছি,🤓গোল্লাছুট 🏃না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত😓 ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে নানু বাড়ি,দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়🤗ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়🤔ডিসেম্বর মাস ও শিতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো,ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি
আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো ,নিশ্চই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??
এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার যদি সেই ছেলে বেলা টা ফিরে পেতেম !! আসলেই ঐ দিন গুলোকে খুব মিস করি!😥

পেইজটি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন ধন্যবাদ।❤️
#সংগৃহীত #গল্প

01/09/2023

কিসনো চুরা ফুল দেক তে ওনেক সুন দোর

01/09/2023

আবিরকে বেডের উপরে ঘুমের ইঞ্জেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে জুয়েল আর ডাক্তার চেম্বারে ফিরে আসল। ডাক্তারের নাম এখনো বলা হয়নি। ডাক্তার এর নাম নীলিমা। নীলিমা নিজের চেয়ারে এসে বসে।
-- এবার বলুন কি হয়েছে ওনার সাথে?
তাহলে শুনুন,,,
ফ্ল্যাশব্যাক..............................................................................................................................................................................................................................................................
আবিরের মা-বাবার মৃত্যুর পরে আবির খুব একা হয়ে যায়।
--সারাক্ষণ রুমের মধ্যেই নিজেকে বন্দী করে রাখে। কারোর সাথে কথা বলেনা। সব সময় চুপচাপ হয়ে থাকে।
--আবিরের মা-বাবার মৃত্যুর ঠিক এক মাস পরে জুয়েল আবিরের বাসায় যায়। বাসায় গিয়ে দেখে পুরো রুম অন্ধকার হয়ে আছে। আবির নিজের রুমের এমন অবস্থা করে রেখেছে যেনো এখানে কোনো মানুষ থাকে না।
-- আবির তুই রুমের এমন অবস্থা করে রেখেছিস কেন?
--আবির কিছুই বললনা।
-- চল আমার সাথে অনেক দিন হলো কলেজে যাচ্ছিস না তুই।
-- আমি যাবো না ভালো লাগছে না তুই যা।
-- এই ভাবে রুমের ভিতরে থাকলে তো তুইও অসুস্থ হয়ে যাবি। চল আমরা সাথে।
আবির যেতে রাজি না থাকা সত্ত্বেও তাকে এক প্রকার জোর করেই কলেজে নিয়ে যায় জুয়েল।
--দুজনেই কিছুক্ষণের মধ্যে কলেজে পৌছে যায়। আবির ক্লাসে গিয়ে চুপচাপ বসে থাকে। কারোর সাথে কোনো কথা বলেনা। দেখতে দেখতে অনেক দিন পার হয়ে গেলো।
--হঠাৎ করে আমাদের কলেজে আগমন ঘটে মেঘলার।
--আবির অন্যমনস্ক হয়ে হাটছে তখন হঠাৎ করে মেঘলার সাথে ধাক্কা লাগে আবিরের। আর মেঘলা সাথে সাথে লুটিয়ে পড়ে।
মেঘলা যে মাটিতে পড়ে আছে সেটা আবির খেয়াল না করে হাটা শুরু করে সামনের দিকে ।
-- এইযে মিস্টার! .......................................................................................................
মেঘলা পিছন থেকে আবিরকে ডাকে কিন্তু আবির কোনো রেসপন্স করেনি। এটা দেখে মেঘলা খুব রেগে যায়। আর সে নিজের থেকে উঠে দাঁড়িয়ে আবিরের সামনে চলে আসে।
-- এই-যে মিস্টার কি সময় আপনার?
-- আমার তো কোনো সমস্যা নেই। আর কে আপনি আমাকে এসব বলছেন কেন?
-- এখন আমাকে চিনতে পারছেন না তাইনা?
--আমাকে একটু আগে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে এখন ভালো সাজা হচ্ছে?
-- আজব মেয়েতো আপনি।
--অহেতুক আমার সাথে ঝগড়া করছেন কেন? বললাম তো আমি আপনাকে ধাক্কা দেয়নি।
এমন সময় দুজনের মাঝে চলে আসে জুয়েল।
--- কি হইছে এখানে? .............................................................................................
-- আরে দেখ তো মেয়েটি কি বলছে এসব? আমি নাকি ওনাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছি।
-- আচ্ছা দাড়া তুই আমি দেখছি।
জুয়েল মেয়েটাকে বলল
-- আপু কি হইছে আমাকে বলুন।
-- আপনি কে?
-- আমি জুয়েল। ওর ফ্রেন্ড। ..........................................................
-- ওহ আচ্ছা! আপনার বন্ধু আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে হেটে চলে আসছে। এখন বলছে উনি নাকি আমাকে ফেলে নাই।
-- আপু আসল ব্যপার টা আমি বুঝতে পারছি।
--প্লিজ আপু আমি ওর হয়ে সরি বলছি। আসলে ও ইচ্ছে করে আপনাকে ধাক্কা দেয়নি।
--- এই কথা তো ওনার বলা উচিৎ।
--আপনি কেন বলছেন? ..............................................................
-- আপু প্লিজ বাদ দেন আর কথা বাড়াবেন না। আসি আল্লাহ হাফেজ।
এই কথা বলে জুয়েল আবিরের কাছে চলে গেলো আবার৷
-- কিরে কি কথা বললি মেয়েটার সাথে?
-- আবির তোর তো মেয়েটাকে সরি বলা উচিৎ ছিল।
-- কেন আমি সরি বলব? .........................................................................
-- মেয়েটা তোর সাথে ধাক্কা খেয়ে পড়ে গেছে আর তুই মেয়েটার দিকে না তাকিয়ে চলে আসলি। এটা কি তুই ঠিক করলি?
-- আজব তো! আমি ধাক্কা খেলাম আর আমি জানি না?
-- আচ্ছা বাদ দে ক্লাসে চল। ....................................................................
এবার দু'জন ক্লাসে চলে যায়। আবির ক্লাসে ঢুকেই দেখে সেই মেয়েটা তাদের ক্লাসে বসে আছে। আবির কোনো কথা না বলে চুপচাপ নিজের যায়গায় গিয়ে বসে পড়ে। সবাই ক্লাসে যে যার মতো আড্ডা দিচ্ছে অন্যদিকে আবির জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে আছে। ব্যাপার টা মেঘলার চোখ এড়ালো না।..............................................................................
--মেঘলা খেয়াল করে দেখে যে যার মতো আড্ডা দিচ্ছে কিন্তু আবির নিশ্চুপ হয়ে তাকিয়ে আছে বাহিরের দিকে। কিছুক্ষণের মধ্যে ক্লাসে প্রফেসর আসে। ..........................................................................................
স্যার মেঘলাকে ডেকে নিজের কাছে নিয়ে যায়। আর মেঘলাকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।..........................................................................
-- হ্যালো এভ্রিওয়ান! ও আজ থেকে তোমাদের সাথেই ক্লাস করবে। ওর নাম মেঘলা। অন্য কলেজ থেকে আমাদের কলেজে এসেছে।
-- সবাই মেঘলার সাথে পরিচয় হয়ে নিবে। ..........................................................
--যাও মেঘলা তুমি গিয়ে তোমার সিটে বসো।
স্যারের কথায় মেঘলা সবার দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিয়ে নিজের যায়গায় বসে পড়ে।
--ক্লাস শেষে সবাই মেঘলার সাথে পরিচয় হতে আসে। একা বসে থাকা আবিরের দিকে চোখ পড়ে মেঘলার। মেঘলা আবিরকে নিয়ে বাজে চিন্তা করতে থাকে।
--মেঘলা মনে করে আবিরের ইগো বেশি তাই সে কারোর সাথেই কথা বলেনা। মেঘলা তো আসলে জানেই না আবির কেমন ছেলে ছিল।
--আজকের মতো ক্লাস শেষ করে যে যার মতো বাসায় চলে যায়।
পরের দিন জুয়েল আর আবির এক সাথেই কলেজে আসে।
-- আবিরের ভালো লাগছেনা তাই সে জুয়েলকে ক্লাসে চলে যেতে বলে আবিত নিরিবিলি একটা যায়গায় গিয়ে চুপচাপ বসে থাকে।
এমন সময় ওখান দিয়ে হেটে যাচ্ছে মেঘলা আর তার কয়েকটি নতুন ফ্রেন্ড। মেঘলার চোখ আবিরের দিকে পড়তেই মেঘলা কিছুক্ষণ আবিরের দিকে তাকিয়ে থাকে। .........................................................................................
--মেঘলা এবার তার সব ফ্রেন্ডদের থামিয়ে দিয়ে বলল
--আচ্ছা ওই ছেলেটা এমন অহংকারী কেন?
-- মেঘলা, তুই কার কথা বলছিস?
-- এই-যে! এই ছেলেটার কথা। আমি প্রথম থেকেই দেখছি খুব ভাব নিয়ে থাকে। কারোর সাথে কথা বলেনা একটা ছেলের সাথে ছাড়া। কে এই ছেলে?
-- আসলে মেঘলা আবির এমন ছিলনা।
-- আবির কে? ...........................................................................................................
-- তুই যার কথা বলছিস উনিই আবির। আসলে আবির আগে এমন ছিলনা হঠাৎ করে কি হয়েছে আমরাও কেউ কিছু বুঝতে পারছিনা।
-- দেখ মনে হয় ছ্যাঁকা খেয়ে বেকা হয়ে গেছে। তাই এমন দেবদাস হয়ে থাকে। ...................................................................................................................
-- আরে না আবির তো রিলেশন করতনা।
-- তাহলে?.......................................................................................
-- হানি না।
--কি হয়েছে হয়তো জুয়েল ভালো জানবে। কারণ আবির শুধুই জুয়েলের সাথেই কথা বলে।
-- আচ্ছা বাদ দে চল ক্লাসে যাই আমরা।
এবার সবাই ক্লাসের দিকে চলে যেতে থাকে।
--মেঘলা বারবার পিছনের দিকে তাকিয়ে আবিরকে দেখে। মেঘলার আবিরের ব্যপারে সব কিছু জানার আগ্রহ বেড়ে যায়।
--মেঘলা ক্লাসে গিয়ে দেখে জুয়েল বসে আছে। মেঘলা সোজা জুয়েলের কাছে চলে গেলো।
মেঘলা জুয়েলের সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই জুয়েল মেঘলার দিকে তাকিয়ে বলল -- কিছু বলবেন নাকি?
-- আপনার সাথে আমার কিছু কথা ছিল। ফ্রী আছেন?
-- জ্বি বলুন! ..........................................................................................
-- এখানে না বাহিরে চলুন।
-- ওকে। .................................................................................................
এবার দুজনেই ক্লাস থেকে বেরিয়ে চলে যায়।
-- এবার বলুন কি কথা আছে আপনার?
-- আসলে আপনার বন্ধু আবিরের ব্যাপারে আমার কিছু জানার ছিল!
-- কি জানতে চান?........................................................................
-- ওনার কি হয়েছে? শুনলাম উনি আগে এমন চুপচাপ ছিলনা হঠাৎ করে নাকি উনি চুপচাপ হয়ে গিয়েছে।
-- আসলে কি বলব। আবিরের মনের অবস্থা ভালোনা।
-- কেন?
-- কিছুদিন আগেই আবিরের মা-বাবা দুজনই গাড়ি এক্সিডেন্ট করে মারা যায়। তারপর থেকে আবির এমন হয়ে গেছে৷ ও তো অনেকটাই একা হয়ে গেছে। এই পৃথিবীতে ওর আপন বলতে আর কেউ নেই।
--মা-বাবা ছিল তারাও আবিরকে একা করে দিয়ে চলে গেছে। তারপর থেকে আবির নিজেকে সবার থেকে দূরে থাকতে শুরু করে দেয়।
--আমি তাকে জোর করে কলেজে নিয়ে আসি। ............................................................................................................
জুয়েলের কথা শুনে মেঘলার মন খারাপ হয়ে গেলো। আবিরকে নিয়ে কতকিছু ভাবলো মেঘলা।................................................................................
.চলবে????.........................................................

01/09/2023

আমার বৌ এর রান্না ভালো ছিলো না😭
ওর রান্নায় কোনদিন নূন কম হত তো কখনো মশলার গন্ধ করতো।
আম্মা অনেক চিল্লাইতো।
আম্মার কমন ডায়লোগ ছিলো -

এইডি কি রান্ধো?
খাওন যায় না।
আমি মইরা গেলে আমার পোলার তো না খায়া ম/রা লাগবো।

ও যখন রেগে রেগে আমাকে জিজ্ঞাসা করতো

- কি রান্না কেমন হইসে? খাওন যায়?

আমি খুব নরম স্বরেই বলতাম

- হুম যাবে না কেন?

ভয় পাইতাম কিনা জানিনা। কেন মিথ্যা বলতাম তাও জানিনা।
চাইলে বলতে পারতাম
- এমনে না ওমনে রান্না কইরো।
তাহলে ভালো হবে।

কোনদিন বলি নাই।

একদিন অফিসে খাবারের বাটি খোলার সাথে সাথে খুব সুন্দর ঘ্রাণ আসলো।
বিয়ের ৭ মাসে এই ঘ্রাণ আমি ওর রান্নায় পাই নাই।
সেদিন খাবার এত মজা হইসিলো যে আমাকে আরো ২ প্লেট খেতে দিলে খেয়ে ফেলতে পারতাম।

আবেগ ধরে রাখতে না পেরে ওকে ফোন করলাম। হয়ত বলা উচিৎ ছিলো

- আজ রান্না অনেক দারুন হইসে।
এমনে রান্না কইরো।

কিন্তু প্রশংসা করলাম না।
আমার কাছে জিনিসগুলা খুব বিব্রতকর লাগতো।
স্বামী আবার স্ত্রীকে থ্যাঙ্কস , স্যরি , প্রশংসা কেন করবে?
রান্নাটা তার ডিউটি। ভালো করলে প্রশংসা করাটা আমার ভালো লাগে না।

আমি ফোন করে বললাম

- কই আজকে না মার্কেটে যাইতে চাইসিলা?রেডি হয়ে আমার অফিসে ৫ টার সময় চলে আইসো।

বৌ ব্যাপক খুশি হয়ে গেলো।
আচ্ছা বলে ফোনটা রেখে দিলো।

আমি অফিস শেষ করে ঘড়ির কাটায় দেখলাম ৫.১০ বাজে।
ফোন দিলাম।
ফোন রিং বাজে কেউ ধরে না।
ফোন দিতেই থাকলাম।
ফোন বাজতেই থাকলো।
কোন খবর নাই।
আম্মা কে ফোন দিলাম পরে শুনলাম ও অনেক আগেই বাসা থেকে বের হয়ে গেছে।
৬ টা বেজে গেলো।
অস্থির লাগা শুরু করলো।

এদিক সেদিক খোঁজ করা শুরু করলাম।
হাতে ফোনটা দিয়ে কল দিয়েই যাচ্ছি। এরপর একজন ফোন ধরলো।

দৌড়ে গেলাম আয়েশা মেমরিয়াল হাসপাতালে। মহাখালীর ফ্লাইওভার পার হওয়ার সময় বাসের চাপা খেয়েছে বৌ আমার।
পা দুইটা নাকি ঐখানেই ঝুলতেসিলো।
ফোন ধরলো এক সার্জেন্ট … সে ই বললো।
এতক্ষণ ফোনটা তারা খেয়াল করে নাই।
তাই রিসিভ করতে পারে নাই।
যত দ্রুত সম্ভব গেলাম।

আমাকে দেখতে দেয় না ডাক্তাররা। বারবার অনুরোধ করলাম। দিলোনা। বলল

- এত মুমূর্ষু অবস্থায় আপনি দেখতে পারবেন না।

৪ ঘন্টা পর তখন রাতের ১২.৩০ টা বেজে গেছে।
ঢাকায় যত আত্মীয় ছিলো সবাই চলে আসলো।
আমাকে ডাক্তার ডেকে বলল

- পা তো আমরা কেটে ফেলেছি। রক্ত অনেক গিয়েছে। জ্ঞান নেই। আসলে আপনে দেখে আইসেন।

ভোর হয়ে গেলো। ঘুমাইতে পারলাম না। ঘুম আসলোও না। কারো সাথে কথা বলতে পারছিলাম না।

এরপর নার্স এসে বলল
- জ্ঞান এসেছে কিন্তু বেশি মানুষ যাবেন না। ১/২ জন যেতে পারেন।

আইসিউতে ঢুকে কলিজা কামড় দিয়ে উঠলো।
ওর দুইটা পা নাই। চেহারায় কোন মেকাপ নাই। কাঁটা ছেঁড়া দাগ। কিন্তু আজকে ওকে অনেক সুন্দর লাগছিলো।

সামনে গিয়ে কেন যেনো ঐদিন মুখ দিয়ে বের হয়ে গেলো - তোমাকে আজ সুন্দর লাগছে।

ওর মুখে অক্সিজেন মাক্স। হাতে প্লাস্টার। সম্ভবত হাত ধরতে চাচ্ছিলো আমার। ইশারা দিয়ে কি যেন বলসিলো।

৫ মিনিটও থাকতে পারলাম না।
নার্স বের করে দিলো।

কে জানতো ঐটা আমাদের শেষ দেখা হবে।
বিকেলেই শারিরীক অবস্থা খারাপ হতে লাগলো।
মাগরিবের পরপর জীবনের সাথে যুদ্ধ করে চলেই গেলো।

৯ বছর হয়ে গেছে ও মারা গেছে।
আমি হোটেলে খেতে বসলেই বাবুর্চিকে খুঁজে বলি
- রান্না অনেক ভালো হইসে।
এমনেই রান্না কইরেন।

আমার কাছে মনে হয় আমার মুখে প্রথম আর শেষবারের মত প্রশংসা শুনতেই আল্লাহ তারে ঐ আধা বেলা বাঁচায়া রাখসিলো।
তাও আফসোস লাগে সেদিন ফোনে একবার বলা দরকার ছিলো

- রান্নাটা অনেক ভালো হইসে……❤️💔
. সমাপ্ত
©️

01/09/2023

কিউট বয়

01/09/2023

কে কোনটা খেলতে ভালো বাসো কমেটে জানাও

01/09/2023

pak

01/09/2023

বটলা আমি জখোন গেম খেলি

01/09/2023

কে চেনেন

Photos from Valobashar onuvob's post 31/08/2023
28/06/2023

love

27/06/2023

গরুর মাংসো আর গরম রুটি কে কে খেতে পছন্দ করো কমেন্টে বলে জাও

27/06/2023

amar baba

27/06/2023

boe

Vous voulez que votre entreprise soit Arts & Divertissement la plus cotée à Democratic Republic of the ?
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.

Vidéos (voir toutes)

কি ভাবছেন এরকম টাই হয়
কিউট বয়
#nov pak
বটলা আমি জখোন গেম খেলি
amar baba

Téléphone

Site Web

Adresse


Daka
Democratic Republic Of The

Autres Créateur de vidéos de jeux à Democratic Republic of The (voir toutes)
Ko khant lay Ko khant lay
Pago, Tau
Democratic Republic Of The

mlnjs

Fx Ashik Gaming Fx Ashik Gaming
Guma, Guma
Democratic Republic Of The

-W€L¢Om€ Tø M¥ Wo®Ld🌍 -😘Fírѕt Cruѕh MσñèY💲 -W●₹K H@Rd🔨 -$¡Πgl€ ✌ -Z¡Dd¡ B●¥ 😎 -🎧Muѕíc Αddíctєd…

Rk Redoy Rk Redoy
Daka
Democratic Republic Of The

Aprilia Fanspage Aprilia Fanspage
Batam, Batama
Democratic Republic Of The

Di dunia ini tidak ada yang sempurna

Darck Æ Darck Æ
Mata
Democratic Republic Of The

Bienvenidos todos esos amantes al 8bpl venta de Cash monedas y cuentas manden mensaje al WhatsApp

Get it Get it
Baguna
Democratic Republic Of The

Pubg Pubg
Bangloma
Democratic Republic Of The

I am rage vinay �

Ahmedmiraz Ahmedmiraz
Pani
Democratic Republic Of The, 2020

PG GAMING

Kateba103 Kateba103
Kateba
Democratic Republic Of The

GAMING

XT DRACO XT DRACO
Boko
Democratic Republic Of The

WELLCOME TO MY PAGE FRIENDS AB MERE PAGE ME NAYA HO TO PLEASE FOLLOW KARDO

Emon-geming Emon-geming
Daka
Democratic Republic Of The

🎼প্রার্থনা করি যারা যাকে ভালোবাসে তাকে যেন পায় ★ 😭কারণ অসমাপ্ত ভালোবাসা সত্যিই খুব কাদায়★

Tusher Rara noyon Tusher Rara noyon
Alberta
Democratic Republic Of The

Instagram