Changed Mind
Changed Our Mind
"Heat Wave" আসিতেছে?
----------------------------------
তাই সাবধান হোন।
সম্ভবতঃ ৪০°-৫০° সে.।
--------------------------------
স্বভাবিক পানি পান করুন।
ধীরে ধীরে।
ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন।
বরফ/বরফ পানি পুরোপুরিই পরিহার করুন।
করণীয় ও পরিত্যজ্য--------
১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে
হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।
২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন। ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি।
তাও ধীরে ধীরে।
৩)ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না।হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন।
অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।
৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন।জ্যুস বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন। স্বাভাবিক শরবত,ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে।তবে তাও স্বল্প পরিমানে।
★★প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না,যদিও ওইসময় ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে।এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়।কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।
ভয়ংকর এক নারী প্রজন্মের অপেক্ষায় আমরা!!
৭৫% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে ২৭ থেকে ৩০ বয়সেও বিয়েহীন। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক সংকট তৈরী করেছে যে। আগামী ৫ বছরে লাখ লাখ মেয়ে বিয়েহীন থাকবে৷
তাদের যৌবনের চাহিদা, আবেগ,ভালোবাসা হারানোর ফলে। স্বামীর মন জয় করার পরিবর্তে স্বামীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েই সংসারে দরকষাকষি করবে৷ আর স্বামীও তাদের মাঝে আনুগত্য, কোমলত্ব,নারীত্ব না পেয়ে অসহ্য হয়ে উঠবে। তখন সংসার টিকানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। কারণ তার স্ত্রী ৩০ টা বছর পুরুষের ফিতরাতে টেক্কা দিয়ে সে নিজেই পুরুষে বিবর্তিত হয়ে গেছে। তার আস্ত দেহটাই নারীর বৈশিষ্ট্য হলেও। সে মানসিকভাবে পুরুষ। স্বামী তাকে দৈহিক ভাবে নারী পেলেও সে মেন্টাল ভাবে পুরুষ।এমন একটা দিন আসতে যাচ্ছে। মেয়েরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যৌবন থেকে যেমন বঞ্চিত হবে। বঞ্চিত হবে সংসার থেকেও।🖤
🗣️ডাক্তার, জাকিয়া সুলতানা
"সবকিছুর কি ক্ষমা হয়? এই যে হঠাৎ হঠাৎ দীর্ঘশ্বাস বের হয়, হঠাৎ হঠাৎ চোখে পানি আসে এইসবই কি প্রমাণ করেনা যে চাইলেও আমরা সব ক্ষমা করতে পারিনা? আমরা সর্বোচ্চ চাইতে পারি সৃষ্টিকর্তা ক্ষমা করুক, ভালো থাকুক। এইটুকুই..."
দে দৌড় 🥴🥴
আমি একটা ছুটি চাই, লম্বা ছুটি।
জ্যাম পড়বে না, হর্ণ বাজবে না। কেউ কাউকে অভিযোগ করবে না।
এমন ছুটি চাই, লম্বা ছুটি।
নিজ ইচ্ছায় থেমে গেলে গাড়ী!
তখন আমি
দু' দন্ড ভালোবাসা নিয়ে আপন মনে গাইতে চাই। গানটা হবে একান্তই আমার, শুধুই আমার।
আমি একটা ছুটি চাই, লম্বা ছুটি।
লেখা – আব্দুল্লাহ আল মামুন (কাইকর / Kaikor )
এই আইডির মানুষটাকে আমি ভালোবাসি 🥰
https://www.facebook.com/profile.php?=7332236
পুরুষের পকেট ভর্তি টাকা আর নারীর সাদা চামড়ার থেকে সুন্দর এই পৃথিবীতে কিছু নেই 🙂
আমি টাকা জমাচ্ছি। যেদিন অনেক টাকা হবে, সময় কেনার মতো টাকা, সেদিন কিছু সময় কিনে নেবো। যারা প্রতি দিন, প্রতি মাস, প্রতি বছরে বলে যায়- 'খুব ব্যস্ত' একদম সময় পাইনা কাজের চাপে মনে থাকেনা, তাদের সে কেনা সময় ধার দেব। সময় কেনা হয়ে গেলে, আমি আবার টাকা জমাবো। এরপর কিনবো 'অজুহাত'। পৃথিবীর সমস্ত অজুহাত কিনে জমা করবো। সময়ের অভাবে, অজুহাতের কারণে, কেউ যেন আর প্রিয়
মানুষদের ভুলে না যায়, তাই অফুরন্ত সময় আর শূন্য অজুহাতের এক পৃথিবী বানাবো ।
যদি এই পোস্ট টি দেখে থাকেন,
মানে আপনি এই পেজের এ'ক্টি'ভ মে'ম্বা'র, জানতে পারি কোথায় থেকে আপনি দেখছেন.?🖤
আপনি কাউকে সূক্ষ্ম ভাবে ভালোবাসলেন আর বিশ্বাস করলেন যে, ভালোবাসা সত্যিই আছে৷ আসলে মিথ্যা।
ভালোবাসা বলে কিচ্ছু নাই। ভালোবাসা কেবল ঠকিয়ে যাওয়া মানুষদের। আপনাকে এমনভাবে ঠকাবে আপনি ভেঙ্গে চুরে তাকিয়ে দেখবেন আর ভাববেন, এভাবেও ঠকানো যায়?
১০ তলা বিল্ডিংয়ের ছাদে থেইক্কা
নিচে তাকাইয়া দেখি ৫ টাকার কয়েন !
এক দৌড়ে নিচে নাইম্মা গিয়া, দেখি ম্যানহলের ঢাকনা
🫣🫣🫣
Financially I am at this stage 🥴
🥰🥰🥰
অনেকদিন থেকে শুধু পোস্ট দেখতেছি
বুজতেছি নাহ
নারী কিসে আটকায় 🤐
প্রেম করার চেয়ে, প্রেমে পড়ার মুহূর্তটা অনেক সুন্দর!' 😌❤️🌻
পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে মানুষকে বুঝতে পারা,,,
কারন,কে সত্যি বলছে আর কে অভিনয় করছে,,,,
তা বলা মুশকিল।
কেউ একজন সব সময় তার প্রিয় মানুষের জন্য নিজের সময়,আত্মসম্মান, নিজেকে তার কাছে ছোট করছে অথচ অন্য জন সেটাকে নাটক ভেবে উড়িয়ে দিচ্ছে।
ভুল জায়গাতে বার বার কপাল ঠুকালে সেটা কখনোই ঠিক করা যাবে না।
যে তোমাকে চায় না তার কাছে তোমার কোনো কিছুই গুরুত্বপূর্ণ না।
তুমি তার জন্য যত নিচেয় নামো না কেন তাতে তোমার প্রতি বিন্দু মাত্র ভালোবাসা তার সৃষ্টি হবে না।
আর যদি কিছু হয়ও সেটা করুনা বা সহানুভূতি ছাড়া কিছুই না।
তুমি অন্যর কাছে নিজেকে না ভেঙ্গে নিজের সম্মান না হারিয়ে, নিজে নিজেকে সময় দাও।
নিজের বলতে তুমি নিজে ছাড়া কেউই নেই, কেউই থাকে না।
অন্যর উপর নির্ভরশীল হয়ে কত দিন থাকতে পারবে?ঠিক একটা সময় সে তোমাকে সমুদ্রের মাঝে ফেলে চলে যাবে।তুমি আজ হয়তো সেটা বুঝতে পারছো না তবে একদিন ঠিকই বুঝবে।তখন আর আফসোস করেও নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবে না।
এখন হয়তো তোমার প্রিয়জনকে ছাড়তে কষ্ট হবে তবুও সেটাই তোমার জন্য ভালো,কারন যেটা তোমার না সেটার জন্য তুমি মরেলেও সেটা তোমার হবে না কখনোই হবে না।
একটা কথা সব সময় মনে রাখা উচিৎ পৃথিবীতে মুখের চাইছে মুখোশের পরিমান বেশি।
মৃত্যুদণ্ডের আদেশ প্রাপ্ত একজন কয়েদি আর তাঁর প্রার্থণার শক্তিঃ
খাবার দিতে গিয়ে দেখি উনি সেলের এক কোনে জায়নামাজে বসে আছেন। পায়ের শব্দে চোখ উপরে তোলেন। অশ্রুসজল চোখ। শান্ত স্বভাব। ধীর স্থির।
মৃত্যদণ্ড প্রাপ্ত আসামীদের এই সেলে নিয়ে আসা হয়।
আর আমার মতো যাদের হৃদয় পাথরের মতো শক্ত- তাদেরকেই এই সেলে পাহারায় নিযুক্ত করা হয়। উনার বিরুদ্ধে মামলা খুবই শক্ত।
খুনের আসামী। নিম্ন আদালতে মৃত্যদণ্ডের আদেশ হয়েছে। এখন উচ্চ আদালতে রায় বহাল থাকলেই উনার ফাঁসি কার্যকর হবে।
আসামীর প্রতি আমার আচরণ যত কঠোর। উনার আচরণ ঠিক ততোটাই কোমল। আমার সুদীর্ঘ ত্রিশ বছরের কারারক্ষী জীবনে অনেক খুনিকে দেখেছি। খুনির চোখ দেখে চেনা যায়। কিন্তু উনার চোখ দুটো বড়ই নিষ্পাপ।
উনি আমাকে সালাম দেন। অশ্রুসজল চোখেও একটু স্মিথ হাসেন। আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়- এমন নরম স্বভাবের একজন মানুষ এরকম ভয়ঙ্কর খুনি হতে পারে।
আমি সরাসরি জিজ্ঞাসা করি -খুনটা আপনি কেন করলেন?
তিনি কোরআন শরীফ থেকে সুরা মায়েদার একটা আয়াত আরবিতে পাঠ করে বলেন-
নিরপরাধ কোনো ব্যক্তিকে কেউ হত্যা করলো- মানে সে যেন দুনিয়ার সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে হত্যা করলো; আর কেউ কারও প্রাণ রক্ষা করলো মানে সে যেন পৃথিবীর সমগ্র মানবগোষ্ঠীর প্রাণ রক্ষা করলো।
এরপর তিনি বলেন- তিরমিজিতে একটা হাদিস আছে- ‘দুনিয়া ধ্বংস করে দেওয়ার চেয়েও আল্লাহর কাছে ঘৃণিত কাজ হলো মানুষ হত্যা করা।’ তাই মানুষ খুনের মতো এমন নৃশংস, জঘন্য অপরাধ আমি কেমন করে করতে পারি ? উনার কন্ঠ ভারাক্রান্ত হয়।
জীবনের বায়ান্ন বছর বয়সে এই প্রথম বুঝতে পারি- আমার মতো পাথর হৃদয়ের মানুষের মনও নরম হয়।
আচ্ছা- তাহলে এই খুনের মামলায় প্রধান আসামি হিসাবে আপনি জড়িয়ে পড়লেন কেমন করে?
ঘটনা সত্য - একজন প্রভাবশালী মানুষ খুন হয়েছে এবং কাকতালীয়ভাবে এই খুনের ঘটনা থেকে আমি মাত্র কয়েক কদম দূরে ছিলাম। যারা খুন করেছে- তারা আরো প্রভাবশালী।
আর আমার মতো এক দূর্বল মানুষকে ফাঁসিয়ে দিয়ে ওরা বেঁচে গেছে, আর নিয়তি আমাকে এই নির্জন সেলে নিয়ে এসেছে।
আপনার আত্মীয় স্বজনরা কোনো চেষ্টা করেনি ? উকিলরা আপনার পক্ষে দাঁড়ায়নি।ওরা যে যেভাবে পারে চেষ্টা করেছে। আমাকে বাঁচাতে একটুকরো ভিটে ছিলো- সেটাও বিক্রি করেছে।
বউ ছোট দুই সন্তান নিয়ে গৃহহীন হয়েছে। বৃদ্ধা মা আগে থেকেও কম দেখতেন। আমার জন্য কাঁদতে কাঁদতে বৃদ্ধা মায়ের চোখ দুটো এখন আর আলো দেখে না।
কিন্তু বিচার, কোর্ট, আদালত, সমাজ, সংসার এসবতো আমার মতো দূর্বলের পক্ষে না। তাই, আমার যত দ্রুত ফাঁসি হবে- ওরা সবাই তত দ্রুত বেঁচে যাবে। কিন্তু আমি জানি আমি নির্দোষ। তাই সর্বোচ্চ আদালতে আমি পিটিশন দায়ের করেছি।
আমার সর্বোচ্চ আদালত হলো- আমার আল্লাহ। উনি সবচেয়ে উত্তম পরিকল্পনাকারী। আমার নিয়তিতে যদি ফাঁসি লেখা থাকে সেটা হবেই।
আর যদি আমার মুক্তি লেখা থাকে তবে সেটাও হবে। আমার জীবন মৃত্যুর মালিক একমাত্র আল্লাহ। সবকিছুই আমি আমার রবের উপর ছেড়ে দিয়েছি।
পরদিন উনার স্ত্রী দুই পুত্র সহ উনার মাকে নিয়ে দেখা করতে আসেন। সবাই অনবরত কাঁদছে। বৃদ্ধা মায়ের হাত দুটো ছেলের মুখের উপর হাতড়ে বেড়াচ্ছে।
মা ছেলের মুখে, ঠোঁটে, গালে, মাথায় চুমু খাচ্ছেন। পিতা চুমু দিচ্ছে তার নিষ্পাপ দুটো সন্তানের মুখে। সুদীর্ঘ সময়ের কারারক্ষী জীবনে এই প্রথম আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ে। বুকের ভিতরটা মোচড়ে ওঠে।
তিনি মাকে বলেন- মা পিটিশনতো দিয়ে রেখেছি। উচ্চ আদালতে। আল্লাহর আরশে। এই যে আমার মুখের সাথে তোমার লেগে থাকা হাত দুটো যত কাছে।
উনি তার চেয়েও কাছে মা। উনি খুব কাছে। উনি সব দেখছেন মা। কোনো কিছুই তার পরিকল্পনার বাইরে না। আমি আমার দুটো অবুঝ সন্তানের মতো নির্দোষ আর নিষ্পাপ মা।
আল্লাহর উপর বিশ্বাস, আমি অনেক পড়েছি, অনেক গল্প শুনেছি। কিন্তু এমন দৃঢ় বিশ্বাস জীবনে এই প্রথম দেখলাম। কয়েকদিন কেটে গেলো।
যখনই খাবার দিতে যাই। দেখি উনি জায়নামাজে আছেন। অথবা সিজদায় পড়ে রয়েছেন। হাইকোর্টে চূড়ান্ত রায় নিষ্পত্তির আগে এক বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে।
যে লোক এই নিরপরাধ মানুষটিকে খুনের মামলায় জড়িয়েছিলো- তার গাড়ী এক মারাত্মক দূর্ঘটনায় পড়ে। ঘটনাস্থলেই স্ত্রী, পুত্র মারা যায়। অজ্ঞান অবস্থায় দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
কয়েক ঘন্টা পর তার জ্ঞান ফিরে আসলে সে জানতে পারে- দুর্ঘটনায় তার স্ত্রী-পুত্র মারা গেছে। এটা শুনার পর তার অবস্থার আরো অবনতি ঘটে। সে বুঝতে পারে- জীবনের সব কিছু দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।
ধন, দৌলত, ঘর বাড়ি, ক্ষমতা কোনো কিছুই তার আর কাজে লাগবেনা। যে কোনো সময় সে মারা যাবে। তাই, নিজে খুন করে আরেকজনকে খুনের মামলায় ফাঁসিয়ে সে আল্লাহর কাছে এতো বড় পাপ নিয়ে যাবে কেমন করে।
সেখানেতো আর কোনো কোর্ট, হাইকোর্ট নেই। হয়তো বা জীবনে সে এমন কোনো কল্যাণ করেছে যার জন্য আল্লাহ তাকে একটা শেষ সুযোগ করে দিয়েছেন।
মৃত্যু শয্যায় শুয়ে সে চীৎকার করে বলতে থাকে - সব মিথ্যা, সব মিথ্যা। সত্য হলো- আব্দুল বাতিন নির্দোষ। আর আমিই সেই খুনি।
কোর্টে আব্দুল বাতিনকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। কোর্টে দাঁড়িয়ে বুঝলাম- যারা নির্দোষ আর যারা গভীরভাবে আল্লাহকে বিশ্বাস করে- আল্লাহ তাদের এভাবেই রক্ষা করেন।
উনাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে আমি বলি, কারারক্ষি হিসাবে আমার চাকরিরও শেষ দিন ঘনিয়ে আসছে। আমাকে আপনি এমন কিছু বলুন যা আমি সারাজীবন মনে রাখতে পারি। উনার কথাগুলো হুবহু নীচে তুলে ধরলামঃ
আল্লাহর চেয়ে আপনজন আর কেউ নেই। জীবনের কঠোর সংকটময় দুঃসময়ে শুধু না, যে কোনো সময় তার কাছে চান এবং হৃদয় দিয়ে বিশ্বাস করুন -তিনি আপনার ডাক শুনছেন।
আল্লাহ শুধু একটা নাম বা ইমাজিনারি সত্তা না। তিনি এক জীবন্ত বাস্তবতা। ঘাড়ের শিরার চেয়ে তিনি মানুষের সন্নিকটে।
আর, আল্লাহ এমন ভাবে মানুষকে সাহায্য করেন পৃথিবীর কোনো উইসডম দিয়ে তার ব্যাখ্যা করা সম্ভব না।
আব্দুল বাতিন দু হাতে তার দু সন্তানকে ধরে হাঁটেন। পিছনে স্ত্রী আর মা। আমি বিস্ময়ভরা চোখে যেন আল্লাহর এক অলৌকিক নিদর্শন দেখি।
খার্তুম কোর্টে (সুদান) সেদিন আমি শুধু আব্দুল বাতিনের ঈমান দেখিনি। আমি শুধু তাঁর দোয়ার শক্তি দেখিনি।
একজন নিরাপরাধ মানুষের অলৌকিক মুক্তি দেখিনি। এই দিন আমি নতুন করে মুসলমান হয়েছি। এই দিন আমি আমার আল্লাহকে খুঁজে পেয়েছি।
(সংগৃহীত)___________________________________
ভালোবাসা❤👈
সেটা কি🙂??
রোমান্টিক কথা বার্তা বলা?💜💜💜
--মোটেই না😒
ভালোবাসা মানে...তো 💕
এমন একটা অনুভূতি যেটা আর পাঁচটা অনুভূতি থেকে সম্পূর্ন ব্যাতিক্রম😊
ভালোবাসা মানে... তো💕
মানুষটা অনলাইনে না থাকাকালীন তার Old ম্যাসেজগুলা বার বার পড়ে ঠোঁটের কোনে এক চিলতে হাসি☺👈
ভালোবাসা মানে... 💕
তারউপর নিজের সম্পূর্ন অধিকার রাখা💓
ভালোবাসা মানে...💕
তার Uploaded সব পিকের রিয়েক্টে গিয়ে দেখা নিজে ব্যাতীত আর কোন ছেলে/মেয়ে তার পিকে লাভ রিয়েক্ট দিলো😔
ভালোবাসা মানে... তো,💕
তার সামান্য এড়িয়া যাওয়া কথা শুনলেই চোখের কোনে পানি আনা😢
ভালোবাসা মানে... তো💕
তার Message এর
রিপ্লে সামান্যটুকু দেরি হলেও মনে মনে কষ্টঅনুভূত করা😞
।ভালোবাসা মানে তো..💕
তার উপর কথায় কথায় এক রাশ অভিমান😑ভালোবাসা মানে তো..💕
কথায় কথায় তাকে মিষ্টি রাগানো😡😁& also তার কাছ থেকেও মিষ্টি বকা শুনা😌😙।ভালোবাসা মানে.. তো💕
তার কাছ থেকে খুব কেয়ারিং এর তীব্র আকাঙ্খা😍।
ভালোবাসা মানে... কি লিপ কিস😒?
-মোটেই না🙂
ভালোবাসা মানে.. তো💕
খুব যত্নসহকারে কপালে মিষ্টি চুমু আকা😘💏💝💘💗💓💔💕💖💖💖💖
#ভালোবাসা💘?💕
ইহা বড় এক আশ্চর্য বস্তু!যে পাই না সে এর মর্ম বুঝে না🙂আর যে পায় সে এর মর্ম বুঝেও অনেকসময় হেলায় হারায়😞।
ভালোবাসার মানুষটাকে কষ্ট দেওয়ার আগে অন্তত একবার ভাবুন,পৃথিবীতে এতো মানুষ থাকতে সে আপনাকেই কেনো ভালোবাসলো💜??নিশ্চই আপনি তার কাছে পুরো পৃথীবির মানুষ থেকে ব্যাতিক্রম সেই জন্যে😊😍।।
❤
চিরজীবিত থাকুক এই সব ভালোবাসা গুলো💞💘।
৮২ থেকে নিজের বয়সটা বিয়োগ করো😇
তারপরে যা আসে তার সাথে ১৯৪১ যোগ করো দেখ কী হয়!😱
এমন বন্ধু পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার!!
আমি অনেক মধ্যবিত্ত আমাকে কি একটা পাঞ্জাবি গিফট করবি।😐
বুক ডাকতে গেলে
পু*কি দেখা যায় 🐸
| টাকা |
পৃথিবীতে আসার আগে খোদাকে বললাম, আমার কেউ নাই৷
খোদা আমায়, মানুষ না বানিয়ে টাকা বানালো। চকচকে নোটের টাকা।
তারপর
আমি ছাড়া মানুষের আপন কেউ নাই।
পৃথিবীতে আসার আগে খোদাকে বললাম, আমার কেউ নাই। খোদা আমায় টাকা বানালো।
এখন
ছাই ছাড়া আমি কারো নাই৷
কথায় আছে " Size doesn’t matter” কিন্তু, এই কথাটা মোটেই ঠিক না।
কেননা,
যখন টাকার সাইজ বড় ছিলো তখন এই টাকা দিয়া অনেক কিছু কিনতে পারতাম, টাকার সাইজ যখন ছোট হইলো তখন এই টাকা দিয়া একটা দেশী মুরগী ও কিনতে পারিনা ।
পুরুষ মানুষের হাসিকে ও
বিশ্বাস করতে নেই,
কারণ তারা মৃত্যুর সমান
যন্ত্রণা নিয়েও হাসতে
পারে...
বর্তমান সব কিছুর বিকল্প কাঁঠাল
বিশ্বাস না হলে নিউজ দেখো
🥱
টাকার বিকল্প কাঁঠাল পাতা হলে ভালো হতো!
🥱
খাবারের রেসিপি দিয়ে এইদেশে কেকা ফেরদৌসি থেকেও এক ধাপ উপরে আছে আরেকজন!
#স্বাধীনতা_দিবস
আসলেই কি আমরা স্বাধীন! 🙂
আসলে আমরা পরাধীন এ দেশের কিছু সংখ্যক ব্যাবসায়ীদের কাছে। 🙃
দু'বেলা দুমুঠো ভাত যে দেশে মানুষ পেট ভরে খেতে পারে না সেই দেশ কিভাবে স্বাধীন! 🙂
একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম
মাসিক খরচের তালিকা?
১। চাউল ১ বস্তা = ৩৫০০/-
২। তৈল ৫ লিটার = ১০০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ১৫০০০/-
৪। তরকারী =৩৫০০/-
৫। মাছ =৫০০০/-
৬।গ্যাস সিলিন্ডার = ১৮০০/-
৭।প্রসাধনী = ১০০০/-
৮।মুদি বাজার =৫০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ২০০০/-
৯।মোবাইল খরচ = ১০০০/-
------------------------------------------------
সর্বমোট = ৩৮,৮০০/-
সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা,, চিকিৎসা খরচ,, যাতায়াত একটা খরচ আরও কিছু নাই বা বললাম।।
যাদের বেতন ১৫০০০
যাদের বেতন ২০০০০
যাদের বেতন ২৫০০০
যাদের বেতন ৩০০০০
যাদের বেতন ৩৫০০০
কি করবে তারা???
হাত খরচ,, যাতায়াত খরচ বাদ দিলাম।। 🥲
দাবি আমাদের একটাই
""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম কমান""
দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!""
#এক মধ্যবিত্ত পরিবারের (নিজ)বাস্তব জীবনের সত্য কথা।
# সংগৃহীত পোস্ট
(আমি সহমত পোষণ করছি)
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.
Vidéos (voir toutes)
Type
Contacter la personnalité publique
Site Web
Adresse
Ammi Moussa
Ammi Moussa
Hello Everyone, This Is Official Page Of Rs Fahim Chowdhury.Follow Here For More Update About Me💙